![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১৮৬১ সালে জগনমোহন প্রাসাদ নির্মাণ করেন মাইসোরের রাজা কৃষ্ণরাজা উদিয়ার তৃতীয়। এটিকে রাজপরিবারের বিকল্প আবাসস্থল হিসেবে নির্মাণ করা হয়েছিল। মাইসোর প্যালেস যা ছিল রাজ পরিবারের আদি বাসস্থান আগুনে পুড়ে গিয়েছিল এবং সেই স্থানে পুনরায় নতুন প্রাসাদ নির্মাণ শুরু হয় ১৮৯৭ সালে। ১৯১২ সালে প্রাসাদটির নির্মাণ শেষ না হওয়া পর্যন্ত জগনমোহন প্যালেস রাজ পরিবারের বাসস্থান হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছিল।১৯০২ সালে রাজা নালভাদি কৃষ্ণরাজা উদিয়ার রাজ সিংহাসনের অধিকারী হন এবং সে রাজ অভিষেক জহনমোহন প্যালেসের অভ্যন্তরের একটি কক্ষে অনুষ্ঠিত হয়। সেই অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছিলেন তৎকালীন ভাইসরয় এবং ভারতের গভর্নর লর্ড কার্জন।এই প্রাসাদ রাজার দৈনিক দরবার এবং মাইসোর দসারার সময়ে বিশেষ দসারা দরবার হিসেবে ব্যবহৃত হত। ১৯১৫ সালে এই প্রাসাদটিকে আর্ট গ্যালারিতে রুপান্তর করা হয় যেটিকে ১৯৫৫ সালে জয়চামারাজেন্দ্র উদিয়ারের নামানুসারে শ্রী জয়চামারাজেন্দ্র আর্ট গ্যালারি নামে নামকরণ করা হয়। মাইসোর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাথমিক কনভোকেশন এখানেই অনুষ্ঠিত হত। মাইসোর রাজ্যের বিধান পরিষদের প্রথম সভা এই প্রাসাদে অনুষ্ঠিত হয় ১৯০৭ সালের জুলাই মাসে।এই পরিষদ শুরুর দিকে রিপ্রেজেন্টেটিভ কাউন্সিল নামে পরিচিত ছিল এবং এটির সভাপতিত্ব করতেন দেওয়ান। জয়চামারাজেন্দ্র উদিয়ার প্রাসদটিকে একটি ট্রাস্টের হাতে ন্যস্ত করেন এবং জনগনের প্রদর্শনের জন্য উম্মুক্ত করে দেন।
সূত্রঃJaganmohana Palace
২৫ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৩:১০
ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: আমার জানামতে তখনকার জমিদারদের প্রধাণ আয়ের উৎস ছিল শুধু খাজনা আদায়।
২| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৭ ভোর ৫:০৩
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: আপনার পোস্টের খাতিরে জানা হল এই ইতিহাস সম্পর্কে।
২৬ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:৪২
ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ধন্যবাদ পড়ার জন্য ।
৩| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:৫০
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: সুন্দর একটা বিষয় নিয়ে লিখেছেন ভাই।
২৬ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:৪৩
ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই ।
৪| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১০
সোহানী বলেছেন: নতুন কিছু জানলাম।
২৬ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:৪৩
ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ধন্যবাদ আপু ।
©somewhere in net ltd.
১|
২৫ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ২:৫৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
ইংরেজ আমলে, এসব রাজার আয়ের উৎস কি ছিল?