নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আই এ্যাম গুড ফর নাথিং।

বাংলার এয়ানা

আই এ্যাম গুড ফর নাথিং।

বাংলার এয়ানা › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভয়!!

০১ লা আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১১:৩৫

বর্তমান সরকারের শুরু থেকে আজ পর্যন্ত লক্ষনীয় বিষয় হলো যে বা যারা এই সরকারের সমালোচনা করেছে তার উপরই বিভিন্নভাবে হামলা হয়েছে। সর্বক্ষেত্রে ভয় ভীতির ক্ষেত্র তৈরি করা সহ মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও যুদ্ধাপরাধী এই দুই মেরুতে জাতিগত ভাবে পুরো জাতিকে মেরুকরন করতে সক্ষম হয়।

হামলার ধরন গুলো বিভিন্ন জনের ক্ষেত্রে ছিল বিভিন্ন, যাতে ঐ হামলা থেকে অন্যরাও সাবধান হয়ে যায়। প্রথম দিকে গুম খুন করেছে এবং জামাত শিবির ট্যাগ লাগিয়ে চর্তুমুখী আক্রমন কারার হাজার হাজার নজির আমাদের সবারই নিকট পরিজনের মাঝেই রয়েছে। এমনও দেখা গেছে যে যেই সমালোচনা করুক না কেন সে ও তার পরিবারকে চারদিক থেকে রাজনৈতিক, সামাজিক ভাবে এবং আইন আদালতের মাধ্যমেও হেনেস্তা করা হয়েছে। এমনকি কেউ দেশের বাহিরে থেকে কিছু বললে বা লিখলে তার শহরের বা গ্রামের বাড়িতেও ছাত্রলীগ, পুলিশ সহ হেনেস্তা করেছে। যখন গুম খুন নিয়ে বিভিন্ন মহল আওয়াজ উঠালো তার পর কৈশল পরিবর্তন হয়।

সমাজ কর্মী রেজয়ানার কথাই ধরা যাক, উনাকে চুপ করানোর জন্যে কি করা হয়েছিল তা মনে হয় আমরা ভুলে যাইনি। উনার স্বামীকে গুম কারে হয়েছিল। তার পর উনি নিশ্চুপ হয়েছিলেন।

কার্টুনিস্ট কিশোররে কথা কি মনে আছে।
কিশোর

ফটোগ্রাফার শহিদুল আলমের নির্যাতনও উল্লেখযোগ্য।

এই সব কারনে অনেক বিবেকবান সামসজিক, সাস্কৃতিক ব্যাক্তিবর্গ সহ অনেকেরই কথা বলার ইচ্ছা থাকলেও পারিবারিক নিরাপত্তাহিনতায় চুপ ছিল কারেন তিনি বা তারা একাই সমস্ত ঝামেলা গুলি ফেইস করবেন। কেউ এগিয়ে আসবে না। সবাই আস্থাহীনতায় ছিল। তারা পরো দেশকে ভয় বাংলা করে রেখেছিল।

বর্তমানে তার ক্ষেত্র তৈরি তাই সবাই সাহস করে এগিয়ে আসছে। নতুন দিনের আশায় আমরা সবাই অপেক্ষা করছি এই নতুন প্রজন্মের দিকে। আশ্চার্য বিষয় লক্ষনীয় যে, বিগত যত আন্দোলন হয়েছে তার সব গুলোই কেউ না কেউ নেত্রীত্বে ছিলেন। এই আন্দোলনে কিন্তু নির্দিষ্ট কেউ নেত্রীত্বে নেই, সবাই সমান সম্বনয়কের ভুমিকায়। ছাত্ররা কোন রাজনৈতিক ছত্র ছায়া ছাড়া এত গুছান একটা আন্দোলন করছে যা ঐতিহাসিক। তাদের উওপর আস্থা রেখেই সামসজিক, সাস্কৃতিক ব্যাক্তিবর্গ সহ আপামর জনসাধারন তাদের সাথে সম্পৃক্ততা প্রকাশ করার নির্ভযোগ্য স্থান পেয়েছে। ইনশাআল্লাহ জয় হবেই ।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১১:৫৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

কোমলমতি ছাত্রদের বন্দুক গুলির মুখে নামিয়ে দিয়ে বড়রা, শুশীলরা, কুরাজনিতিক কুশিলবরা তামাসা দেখছে। স্বপ্ন দেখছে।
আর কত শিশু রক্ত দেখতে চান?
সাহস থাকলে এবার নিজেরা নামুন। কোমলমতি ছাত্রদের ক্লাসে ফিরে যেতে বলুন।

০১ লা আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:০৮

বাংলার এয়ানা বলেছেন: আমি লাল দলে আর আপনি কালো দলে এখানেই তার সার্থক হয়েছে। সাদাকে সাদা বলার সাহস সবার থাকে না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.