![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পথে-প্রান্তরে ঘুরাঘুরির সময় নিজের হাতে তোলা কিছু অর্থহীন ছবি।
কাশ্মিরিরা খুব অতিথি পরায়ন।কর্মযোগে কাশ্মিরে অবস্থানকালীন সময়ে তাদের এক গ্রাম্য হাডুডু খেলার ফাইনাল খেলা দেখার আমন্ত্রন পেলে ক্রিড়ানুরাগী হিসাবে না করতে পারিনি।যদিও একটা ভয় ভিতরে ভিতরে কাজ করতে ছিল।কারন কাশ্মির নানা জটিলতার দেশ,সেখানে জনসংখ্যার চেয়ে সেনাবাহিনী বেশী,তাও রাস্তার মোড়ে মোড়ে এভাবে দাড়িয়ে থাকে যে,মনে হয় এখনই গুলি করে দিবে।আর অন্যদিকে কোনদিক দিয়ে কোন আতংকবাদী বোমা ছুড়ে মারে তারও কোন ঠিকানা নেই।এসব আতংক মাথায় নিয়েই কাশ্মিরের দৈনন্দিন কাজ সারতে হয়।
যাই হোক হাডুডু খেলার পরিবেশটা দেখে নেই.....
আমন্ত্রিত অতিথিদের সাথে পরিচয় পর্ব।
আগত কিছু পুচকে দর্শক।
কাশ্মির সফরে ওখানকার বেকার সমস্যা দেখে খুব খারাপ লেগেছে,সবাই মোটামুটি শিক্ষিত হলেও কোন কাজ নেই,কাশ্মিরে তেমন কোন মিল-কারখানা নেই যে চাকরি জুটবে বা কাশ্মিরিদের কাশ্মিরের বাইরেও চাকরি পাওয়ার সুযোগ কম বা কাশ্মিরের বাইরে কেউ তাদের চাকরিতে নেয় না বা বিশ্বাস করে না।তাই তারা এলোপাথারি নানা কাজ নিয়ে ব্যাস্ত থাকে।হোক সেটা খেলাধুলা বা রাস্তায় বসে আড্ডা।অবশ্য তারা ছয় মাস বরফের কারনে গৃহবন্দি থাকে আর ছয় মাস চাষাবাদ,এভাবেই দিন কাটে কাশ্মিরিদের।
বিয়ের দিন পাড়ার বাড়ি বাড়ি যেয়ে দোয়া নেয়া তাদের একটা রেওয়াজ।
টুকটুক ছোটমনিরা।
কাশ্মিরি গোলাপ ও ফুল।
কোন এক সাজানো গুছানো ঘর কোন এক হাঙ্গামায় ধ্বংসপ্রাপ্ত।
আমার দেশের কিছু ছবি.,
মৎস শিকার
কোন এক দরগাহ তে সাদা চামড়ার মানুযও মাথায় কাপড় পরে ভিতরে প্রবেশরত।
২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩৬
মোহাম্মদ মজিবর রহমান বলেছেন: ধন্যবাদ।প্রাকৃতিক ছবি নিয়ে আরেকটা পোষ্ট রেডি হচ্ছে।
২| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১৬
নূর-ই-হাফসা বলেছেন: ছবি গুলো খুব সুন্দর
২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৪২
মোহাম্মদ মজিবর রহমান বলেছেন: ধন্যবাদ নূর-ই-হাফসা।আরও ছবি ব্লগের জন্য অনূপ্রানিত হলাম।
৩| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩৫
সুমন কর বলেছেন: ছবিগুলো দেখে গেলাম।
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:০৫
মোহাম্মদ মজিবর রহমান বলেছেন: সব কিছুই এলোমেলো সুমন কর ভাই।
©somewhere in net ltd.
১|
২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫৭
করুণাধারা বলেছেন: ভাল লাগল ছবি ব্লগ। তবে এর সাথে কাশ্মীরের সুন্দর কিছু প্রাকৃতিক দৃশ্যের ছবি থাকলে ভাল হত।