![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সাড়ে তিনহাত পথে সাত্যকি বেদুঈন কিংকর্তব্যবিমূঢ়
স্রষ্টা ও মানুষ-০১, স্রষ্টা ও মানুষ-০২
-এর পরবর্তী
পৃথিবীর প্রত্যেকটি ধর্মগ্রন্থই এই মানুষকে সমুদয় সৃষ্টির উপরে স্থান দিয়াছে এই ব্যাপারে কোন সন্দেহের অবকাশ নাই।
"মানুষ আশরাফুল মাখলুকাত"
"মানুষ ঈশ্বরের সন্তান"
"মানুষ অমৃত পুত্র"
"সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ দেবতা মানুষ"
সকল ধর্মীয় গ্রন্থের দিকে তাকালে আমরা ইহাই পাই। সর্বোপরি স্রষ্টার নির্দেশে এই মানুষকে ফেরেশতাকূলের সেজদা কি তাহা প্রমাণ করে না?
"আমি মানুষের রহস্যভেদ এবং মানুষও আমার রহস্যভেদ"
"আমার নির্দশনসমূহ সমুদয় সৃষ্টি জগতে বিশেষ করে তোমাদের দেহে প্রকাশ করে রেখেছি। যাতে পরম সত্য তোমাদের নিকট উদ্ভাসিত হয়ে উঠে যে, আমিই একমাত্র পরম সত্য"
"আল্লাহ্ আদমকে তাঁরই অনুরূপে সৃষ্টি করেছেন"
"তোমরা যেখানেই থাকনা কেন, সেখানেই আমি উপস্থিত"
উপরোক্ত মধুরবাণীগুলো আমার নহে, এসমস্ত কোরান এবং রাসূলের বাণী। এসকলই মানুষ সর্ম্পকিত বাণী, কোন ধর্মীয় সম্প্রদায় সর্ম্পকিত নহে। তাহা হইলে এতটুকু তো আমরা উপলব্ধি করিতে পারি যে, আমার পরিচয় আমি মানুষ। ধর্ম আমার পরিচয় নহে। বরং ধর্ম আমার আচরণের প্রকাশ মাত্র।
(চলিবে যদি পরমেশ্বর চাহেন)
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১৫
কালের হরকরা বলেছেন: ধন্যবাদ, সহমতের প্রকাশের জন্য।
২| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:১৫
কল্লোল পথিক বলেছেন: যথার্থ বলেছেন সহমত
০১ লা জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৩:১৬
কালের হরকরা বলেছেন: ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৪
সুখী পৃথিবীর পথে বলেছেন: একমত।