নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ধর্মে কর্মে বর্ণে আমি মানুষ\nতাই মানুষের গান গাই\nনশ্বর পৃথবীতে বর্ণে শব্দে কিছুটা কারন; \nরেখে যাই।

মনির হোসেন মমি

চাই স্বাবাভীক মৃত্যুর গ্যারান্টি

মনির হোসেন মমি › বিস্তারিত পোস্টঃ

ABOUT MUSLIM & UNITY

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:২৯

ABOUT MUSLIM & UNITY

আমদের সবচেয়ে বড় পরিচয় আমরা মানুষ



WE ARE ALL HUMAN



হাজার বছর আগে যখনও এই পৃথিবীতে কোন কিছুই বাস করত না।তখন পৃথিবী ছিল উত্তপ্ত।প্রায় প্রতিটি স্হানেই উত্তপ্ত লাভা প্রবাহিত হত।বসবাস করার মত পৃথিবীর অবস্হা ছিল না। বছরের পর বছর তা ধীরে ধীরে শান্ত হতে থাকে যা এখন মানুষের বসবাস যোগ্য।চোখে দেখেনি বিভিন্ন বই পুস্তকে পড়ে জেনেছি পৃথিবীর অতীত।

আমরা যারা মুসলমান দাবী করি এই পৃথিবীতে মানব জাতীর মাঝে সৃষ্টি কতার্র আদেশ অমান্য করায় বিবি হাওয়া এবং আদমকে পৃথিবীতে প্রথম মানব জাতি হিসাবে আল্লাহ তা আলা পাঠান।এর পর হতে মানব জাতির বংশ বিস্তার হতে থাকে বিভিন্ন গোত্রে ।তখনও কোন RELIGION আসেনি।ক্রমান্নয়ে মানব জাতি বিভিন্ন গোত্রে ভাগ হতে বিভিন্ন নামে।তখন মানব জাতির সৃষ্টি কতা হিসাবে বিভিন্ন ভাবে মানতে শুরু করে কেউ মাটির পুতুলকে কেউবা চন্দ্র-সূরুজকে পূজা করতে লাগল।তখনই আল্লাহ মানুষের কাছে নিজেকে সৃষ্টি কতা হিসাবে জানাতে যুগৃ যুগে নবী ও রাসুল পাঠান পৃথিবীতে।আজকে যে ইহুদি গোত্র খৃষ্টান RELIGION দাবী করছে তা আল্লাহ প্রেরিত নবী ঈসা(আঃ)এর অনুসারী।ঈসা নবী(আঃ)আল্লাহকে মানতেন, আজকের খৃষ্টানরা ঈসা(আঃ)কে মানেন অথ্যাৎ তারা সৃষ্টিকে মানেন স্রষ্টাকে নয়।তখন থেকেই খৃষ্টানরা ইসলামের চির শত্রু।



যে কোন RELIGION মানার জরুরী কতটুকু তা বোধয় আমরা অনেকেই জানিনা যদি জানতাম তবে নাস্তিক বাদ আসত না।তবে আমি মনে করি তা কেবল মাত্র সামাজিক বন্ধন।তা না হলে আমি তুমি সে সবাই মনে হয় একই জায়গা হতে পৃথাবীতে এসেছি আবার সময় মত চলে যেতে হবে কিন্তু কোথায় যাব?ইসলাম বলো, বৌদ্ধ বলো ,খৃষ্টান বলো সবার একই কথা ONE DAY WE MUST BE DIE.এবং পাপ পূণ্যের হিসাব হবে ইসলামের দৃষ্টিতে পরকালে আল্লাহর দরবারে।অন্য ধমের্ও এরকম ইঙ্গিত আছে বিচার হবে স্রষ্টার আদালতে - কারো কাছে ভগবান,কারো কাছে যিষু। যার যার ধমর্কতার কাছে ধমের্র যত নামের তালিকা হউক ,কেউ একজন যে এই পৃথিবীকে নিয়ন্ত্রয়ন করছে তা সব মানব জাতি মানতে বাধ্য।যতগুলো ধম এই পৃথিবীতে এসেছে তার মধ্যে ইসলামই সত্য এবং মানব জাতির পরিপূনর্ জীবন বিধান পবিত্র কোরানে আছে যা অন্য কোন ধমর্গ্রণ্হে এত পরিস্কার ভাবে নেই।আমি সে দিকে আর যাব না ফিরে আসি মূল কথায়......

সিরিয়া

আমরা মুসলমান। আমাদের নীতির কাছে আমাদের ঐক্যের কাছে আমাদের মানব সেবার কাছে যে কোন RELIGIONই ম্লান হবার কথা কারন ইসলামই পৃথিবীতে একমাত্র শান্তির ধম।প্রয়োজনে বিশ্লেষন করুন। অথচ এই ইসলাম... এখন পৃথিবীর কাছে একটি অশান্তী এবং আতংকের ধমর্ হিসাবে গণ্য।



একটা সময় ছিল রাশিয়া পৃথিবীকে শাসন করত তখন ইসলামের উপর এমন স্পট পড়েনি।এখন পৃথিবীর পরাশক্তিশালী অ্যামেরিকা সেই জজ বুস প্রেসিডেন্ট হতে ইসলামের উপর আঘাতটা একটু বেশীই হচ্ছে এর জন্য দায়ী স্বয়ং মুসলমানরাই।বহু খৃষ্টান পবিত্র কোরান বিশ্লেশন করে পৃথিবীতে নিজেদেরকে আবিস্কারক হিসাবে প্রতিষ্টিত করেছে অথচ সেখানে মুসলমানের সংখ্যা নগণ্য।তুমি যুদ্ধ করবে কি দিয়ে তার মূলে তার মালিকানা অধিকাংশ ইহুদিরা।মুসলমান হিসাবে তারা কি করল "মোল্লার দৌড় মসজিদ পযন্ত !!!?"।



যে সব মুসলিম কান্ট্রির ক্ষমতা ছিল বিশ্বের দরবারে মুসলিম জাতিকে শক্তি শালী করতে তারা বিভিন্ন রাষ্ট্র সফরে তৈলের ডলার দিয়ে মাগী-মদ নিয়ে আনন্দ করেছে বা করছে নতুবা আজকে মুসলমানদের এ অবস্হা হত না।যারাই মাথা উচু করে দাড়াতে চেয়েছে তাদেরকেই সন্ত্রাসী বানিয়ে পৃথিবী হতে চির বিদায় দিয়েছে।



গাদ্দাফী কি দরকার ছিল ক্ষমতাকে আকড়ে রাখার।জনগণ যখন চেঞ্জ চায় তখন ছেড়ে দে ক্ষমতা ।অনেক বছর ধরে সে ক্ষমতায় ছিল।শেষ পযন্তে ছাড়তে হয়েছে নিজেকে বলি দিয়ে এবং সমস্ত মুসলমানদের কলুংকিত করে।মুসলমানদের পক্ষে পশ্চিমাদের বিরুদ্ধে দুই একটি কথা সে বলত তাকেও হারাল ইসলাম বিশ্ব।







আর এক নেতা সাদ্দাম হোসেন ইরাকের প্রেসিডেন্ট ছিল কয়েক যুগ।পাশা পাশি আর এক ভ্রাদার রাষ্ট্র কুয়েত তাকে রাতের আধারে দখল করে বসে।তাকেও করুনভাবে পৃথিবী হতে বিদায় করেছে ।



"পবিত্র ঈদুল আযহার দিনে ইহুদিরা সাদ্দামকে নয় যেন ফাসি দিয়ে ইসলামকেই কোরবানী করল "।



২০১৩ সাল পৃথিবীর প্রায় প্রতিটা ইসলাম রাষ্ট্রেই মুসলমানরা অশান্ত হয়ে একে অপরকে অনায়াসে হত্যা করছে।এর পিছনে পশ্চিমাদের কোন দুরবিসন্ধি থাকতে পারে কিন্তু মুসলমানরা কেনো তা আচ করতে পারেনা অবশ্যই এখানে টেকনোলজি আর পরাষ্ট্রনিতীতে মুসলিম বিশ্ব হতে অনেক পিছিয়ে।হাদিসে কোরানে আছে শুধু মানুষ নয় জীব হত্যাই মহা পাপ।তবে কেনো এক মুসলমান আর এক মুসলমানকে হত্যা করছে ?

সিরিয়া মুসলমানদের আর একটি মুসলিম শক্তিধর রাষ্ট্র।কিছু দিন আগে বিপুল জনগণের ভোটের মাধ্যমে মুসলিম ব্রদার হুড দলের মুরসি রাষ্ট্র ক্ষমতায় এসেছিল।কিছু দিন যেতে না যেতে আবার শান্ত সিরিয়া অশান্ত হয়ে উঠল।BBCতে ওবামার ভাষনে স্পষ্ট হয় সিয়িয়া আক্রমন।অন্যদিকে আসাদ সরকারের সাথে হাত মিলান ইরান,চীন,ও রাসিয়া তারা ওবামার হামলার বিপক্ষে।ওবামা সিরিয়া আক্রমন করলে বড় কোন বিশ্বযুদ্ধ লাগাটা স্বাবাভিক।সিরিয়া মুসলিম বলে নয় যে কোন হত্যাই মহাপাপ।যেভাবে রাসায়নিক অস্ত্র দিয়ে ছোট ছোট শিশুদের হত্যা করেছে যে কোন মানবের মনে আফসোসের দাগ কেটে যাবে।ওরা কি মানুষ নাকি জানোয়ার ।জানোয়ার হলেও এমনটি করতনা।জানোয়ারেরও ধরম আছে।দেখবেন আপনি একটা কুকুরের কাছ হতে কোন ভাবেই তার সন্তানকে নিতে পারবেন না আর নিজেদের যা কিছু হউক একজন আর এক জনের মাংস খাবনা।ওবামার এমন লড়াকু সিদ্ধান্ত কেবল দেশ শান্তির নামে আরো কিছু নিরীহ লোকের মৃত্যু।আর ক্ষমতা এমন এক নেশা যা পৃথিবীর সব নেশাকে হার মানায়।ক্ষমতাকে যতক্ষন পযন্ত নেশা মনে না করে সেবা মনে করতে পারবে ততদিন পৃথিবীতে কোথায়ও না কোথাও হত্যাজ্ঞ চলবে।



আমরা মানুষ।মানুষ মানে মরণশীল।তবে যেন অকালে মরন না হয়।



রাসায়নিক কেমিক্যাল অস্ত্র রাসিয়া হতেই আমদানী করা- যারা মরনাস্ত্র বিক্রয় করে হাজার হাজার নিরীহ মানব হত্যা করায় তাদের কোন বিচার নেই !! এ এক আজব দুনিয়ায় বসবাস করছি !!।



ওবামা এবং রাসিয়া উভয় পৃথিবীর দুই পরাক্রমশালী রাষ্ট্রের মূল উদ্দ্যেশ্য এক এবং অভিন্ন।একজন মধ্যপ্রাচ্যে তেলের জন্য মরিয়া অন্যজন তাদের তৈরীকৃত অস্ত্রবারূদ বিক্রয়ে ব্যাস্ত।তাদের মানব ধ্বংসের অস্ত্র বিক্রয় করে রাষ্ট্রে মধ্যপ্রাচ্য হতে খাদ্য আমদানী করে আর মধ্যপ্রাচ্য আমদানী করে মরনাস্ত্র।

কথায় বলে "কেউ মদ বিক্রয় করে দুধ ক্রয় করে কেউবা দুধ বিক্রয় করে মদ ক্রয় করে"।

পাকিস্হান

মালালা একজন প্রতিবাদী মেয়ে। কাদের বিরুদ্ধে সে প্রতিবাদ করছে একটি মুসলিম রাষ্ট্রে বাস করে?মুসলমানদের বিরুদ্ধে ঐসব মুসলমান যারা ইসলামের নামে মানুষের উপর অত্যাচার করছে বিশেষ করে নারীদের অথচ ইসলামে নারীদের সমান অধিকার দিয়েছে।ইসলামেই আছে প্রত্যক নর-নারীর জন্য জ্ঞান অজন করা ফরজ যদি সূদূর চীনে যেতে হয় তাও যাবে।সেখানে তালেবানরা কেনো বাধা দেয়?কেনো নারীকে ঘরে বন্দী করে রাখে?কেনবা এত হিংস্র।তালেবানদের হিংস্রতার স্বীকার মালালার মত আরো নাম না জানা অনেকে।



সবচেয়ে মজার বিষয় হলো ৮০ দশকে তালেবান আমেরিকারই সৃষ্টি।তালেবানদের আমেরিকাই অস্ত্রবাজীর প্রশিক্ষন দেয়।অথচ এখন আমেরিকার চোখে তারা সন্ত্রাসী।এরকম ওসামা বিন লাদেনও ডিগ্রী নিয়েছিলেন আমেরিকায়।



অবশেষে তাদের হাতেই মৃত্যু আর ইসলামকে বিশ্বের দরবারে সন্ত্রাসী হিসাবে আখ্যা দিল অথচ ইসলামের বিশ্বনেতারা তা হজম করলেন একেবারে অনায়াসে।



বাংলাদেশ একটি স্বাধীন গণতান্ত্রিক দেশ।এখানে বিভিন্ন RELIGIONS এর সমান অধিকারের বসবাস।যা সবার উপরে মানুষ সত্য তাহার উপর নাই মতে বিস্বাসী এ দেশের প্রতিটি জনগণ।একটা সময় এ দেশের ধমপরায়ন মানুষ মনে করত মসজিদের হুজুরই FOR THE BEST মানুষের যে কোন সমস্যায়। সামান্য পানি পড়া দিয়েও অনেক কঠিন রোগ ভালো দিত।ধীরে ধীরে মানুষের ঈমানের জোর কমতে থাকে এবং বাচার তাগিদে বিভিন্ন পথ অবলন্ভন করে।মানব সেবার নামে ভন্ডামী ভর করে কিছু কিছু পীর -হুজুরের মাঝে ।কালের আবতনে মানুষ উচ্চ শিক্ষিত হতে থাকে।এবং এ রকম ভন্ডামীর দিন শেষ হয়।ইসলামের সহজ ক্ষমা ইসলামকে মানুষ হতে দূরে ঠেলে দেয়।আজ বাংলাদেশের শতকারা ৯০%মুসলমান ।আল্লাহ ইবাদতে মসগুল।কতব্যের প্রয়োজনে কেউ স্কুলে কেউবা মাদ্রাসায় লেখা পড়া শিখছে।মা বাবা সাধারনত তার অপেক্ষাকৃত মেধাবী ভালো ছেলেকে স্কুল কলেজে আর অপেক্ষাকৃত কমজুড়ী ছেলে মেয়েদের মাদ্রাসায় দিত।স্কুল এবং মাদ্রাসা আমাদের গুরুজনেরাই বিভাজন করে গেছেন।সাথে রাষ্ট্রের অনিহা অনাগ্রতা মাদ্রাসার ছেলেদের হতাসায় ফেলে রাখে তখন ভন্ড পীর কিংবা হুজুররা তাদের মেধাকে কাজে লাগান শুধুই গুড়ামী ইসলামের দিকে ।কেহ কেহ তাদের মান্যতাকে পুজি করে আল্লাহ নামে শহীদ হবে বলে সন্ত্রাসী কাযকলাপ করান।রাষ্ট্রের উচিত চিল মাদ্রাসার দিকে বিশেষ নজর দেয়ার।তাদেরও অধিকার আছে রাষ্ট্রের সুবিগুলোর প্রতি।আমাদের অবহেলায় ওরা আজ রাস্তায় নামতে বাধ্য হয়।আর রাষ্ট্র তাদেরকে নিবিচারে হত্যা করে



যেমন ১০ মিনিটে শাপলা চত্বর পরিস্কার।এক মুসলমানকে আর এক মুসলমান এভাবে মারতে পারে!!!



রাষ্ট্রের অভিযোগ ওরা বিশৃংখলা করেছে -পবিত্র কোরান পুড়েছে।এটাও কি হয় যে কোরানকে স্পশ করতে অজু লাগে সেই কোরানকে পুড়ে ফেলা কি একজন মুসল মানের পক্ষে সন্ভব?রাষ্ট্র কত নিমম।কত টা ডেঞ্জার।ক্ষমতার তরে রাতকে দিন,দিনকে রাত করতে সময় লাগেনা তাদের।রাষ্ট্রের গাগলিতর কারনে বাংলাদেশ জন্ম হওয়া থেকে এমন ইসলামী আন্দোলন আর কখনও এ দেশে ঘটেনি।মাদ্রাসার কচি মনের ছেলেদের রাস্তায় নামানো এবং রাতের আধারে নেতৃত্বহীন করে তাদের মৃত্যুর মূখে ঠেলে দেয়া কোন সভ্য সমাজের নেতার পরিচয় হেফাজতি নেতারা দিলেন তা আমাদের বোধগম্য নয়।এ দেশ যদিও মুসলিম সংখ্যা বেশী তার পরও স্বাধীনের পর হতে '৯১/৯২তে দেশে পোষাক শিল্পে এক বিরাট বিল্পব ঘটে যা দেশের অথনৈতিকে চাঙ্গা করতে সহায়তা করে সেই পোষাক শিল্পের চালিকা শক্তি হলো এ দেশের গ্রাম থেকে উঠে আসা অধহারে-অনাহারে থাকা নারীরা।তাদের নিয়েও হেফাজতের তিরস্কার।



" জগতে যা কিছু কল্যানকর অধেক আনিয়াছে নর অধেক আনিয়াছে তার নারী"



সেই নারীকে ঘরে রেখে কোন জাতি উন্নয়ন করতে পারবেনা।সিঙ্গাপুর প্রবাসে যখন ছিলাম তখন বিদেশীরা অবাক হত আমাদের নারীদের কেবল ঘরের গৃহিনী ভেবে।কি করে সন্ভব যেখানে ওরা নর-নারী উভয় কাজ করেও নিজেদের ভাগ্য ফেরাতে পারেনা সেখানে আমরা নারীদের বাহিরে কোন কাজই করতে দেইনা।বিশ্বের বহু দেশে আমাদের মত ফেমিলি চালানোর দায়ীয়ত্ব শুধু দুই একজন পূরুষের উপর বতায় না।তারা যার যেমন আয় তার তেমন খরচ হিসাবে চলে।কারো আয়ের উপর কেউ নিভর নয়।তাই দেশ উন্নয়নে নারীদেরকেও বাহিরে কাজে লাগাতে হবে।আজ আমরা যখন সেই দিক দিয়ে সফল হতে চলছি তখন হেফাজতের এমন মন্তব্য খুবই দুঃখজনক।যেহেতু আমি(নারী)মুসলিম আমাকে কিভাবে পদাশীল ভাবে চলতে হবে তা আমার হাদিস কোরানেই বলা আছে।কোরানে বলা নেই নারীরা বাহির হতে পারবেনা বাহিরে কাজ করতে পারবেনা।যাক সে অনেক কথা মূল কথা হলো বাংলাদেশকে বিশ্ব বাজারে টিকে থাকতে হলে পুরুষের পাশাপাশি নারীদেরও রাখতে হবে এর কোন ব্যাতিক্রম নেই।ভাবতে হবে সকলকে

-এ দেশ আমার অস্তিত্ব আমার অহংকার এখানে কে মুসলিম কে বা হিন্দু নেই কোন জাতের বেদাভেদ।



আমি জন্মেই দেখেছি,খেলেছি,খেয়েছি,সহবস্হানে

কি মুসলিম কি হিন্দু কি বা বৌদ্ধ

কাধে কাধ মিলিয়ে জীবনের মায়া ত্যাগ করে

পাড়ি দিয়েছি রক্তে রাঙানো ২১ শে ফেব্রয়ায়ী

ছিনিয়ে এনেছি রক্তের বিনিময়ে লাল-সবুজের পতাকা।

এনেছি গনতন্ত্র

স্বৈরাচারের পতনে

কারো দাসত্বে নয় মাথা উচু করে দাড়াব আমরা

বিশ্বের শক্তি ধরের পাশাপাশি

ভ্রাতৃত্বের বন্দনে-শপথের তীব্র হুংকার






RELIGION যার যার



BANGLADESH সবার।




মানুষের সবচেয়ে বাস্তব এবং চিরসত্য হলো সে মরনশীল।জন্মিলে মরিতে হবে এটাই সত্য । বিশ্বের অন্য RELIGIONSযদি মযাদার সহিত পৃথিবীতে রাজত্ব করতে পারে তবে আমরা মুসলিমরা কেনো পারবনা ?একটা সময় পূরো পৃথিবীকে শাসন করেছিল মুসলমানরা ইতিহাস সাক্ষী তখনকার নেতাদের মাঝে ছিল ইসলামের রণকৌশল আর আদশ। সে জন্যে প্রয়োজন নারী পুরুষের জ্ঞান অজন করা। আগে মাঠে ময়দানে সম্মুখ যুদ্ধ হত এখন তা ঘরে বসে সাইবারে।এই সাইবার দখল যার হাতে সেই ক্ষমতাবান।মুসলমানদের পৃথিবীর চোখ হতে সন্ত্রাসী খেতাবটি মুছে ফেলাই এখন বড় চ্যালেঞ্জ । আর ঐক্যের বন্দনে ন্যায়ের পক্ষে গজে উঠার সময় এখনই।সিরিয়া আক্রমনে ইসরাইল তাদের পাশে আমরা মুসলিমরা কেনো বিভক্ত?কেনো পৃথিবীর এক প্রান্ত থেকে জিহাদের ডাক এলে সারা দেই না?আল্লাহ মাফ করুক আমাদের ঈমানের খুটি যেন না ভেঙ্গে পড়ে।ইনশাল্লাহ জয় এক দিন ইসলামের হবেই । RELIGIONবিশ্লেষনে ইসলামই একমাত্র শান্তি এবং চির সত্য RELIGION।বাকী সব বাপ-দাদার অনুসরন অনুকরন মাত্র।

















মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.