নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ধর্মে কর্মে বর্ণে আমি মানুষ\nতাই মানুষের গান গাই\nনশ্বর পৃথবীতে বর্ণে শব্দে কিছুটা কারন; \nরেখে যাই।

মনির হোসেন মমি

চাই স্বাবাভীক মৃত্যুর গ্যারান্টি

মনির হোসেন মমি › বিস্তারিত পোস্টঃ

জাগো..

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৫৯





আমাদের গড় আয়ু কত আর আমাদের শ্রদ্ধেয় দুই মেরুর দুনেত্রীর জীবনে ভালো কাজগুলো করার সময় আর কত দিন বা পাবেন।হয়তো আর এক ট্রামস।এটাই Universal Truth.এ ট্রামসে ভাববার বাহিরে চলে গেছে জীবন নাশের সংখ্যা।



শুরুতে পিলখানা হত্যাকান্ড আমাদের সবচেয়ে প্রিয় ও ভরসা সংস্হা কে শেষ পযন্ত “নামের”পরিবতন আনতে হয়েছে……এরপর একে একে ঘটতে থাকে আমজনতা বিনাশের ঘটনা।



ক্ষমতার দম্ভে হউক আর ক্ষমতা পাবার তরে হউক বলি কিন্তু আমজনতাই।X(X(



স্বাধীনতা ৪২ টি বছর পাড় হবার পরও আমরা রাষ্ট্রের সবক্ষেত্রে বিশ্ব থেকে অনেক পিছনে পড়ে আছি অথচ প্রচুর উ্ন্নয়ন সন্ভাবনার দিক থাকা সত্ত্বেও কেবল মাত্র রাজনৈতিক অস্হিরতা আমাদের পিছনে ফেলে রেখেছে।

আমরা আমজনতা কোন কাজেই অলস নই অলস কেবল রাস্ট্র….রাস্ট্র আমাদের পরিচালনায় ব্যাথ`।আমাদের আছে প্রচুর প্রাকৃতিক সন্পদ তা ব্যাবহার করতে জানিনা কিংবা ব্যাবহার পদ্ধতি শিখতেও বাধা-মেধাবীরা পাচার হয় তার মেধার মূল্যায়ন না পাবার কারনে।কিছু পেতে কিছু দিতে হয় তাতেও বাধা।







গারমেন্ট`স শিল্প বতমানে আমাদের একমাত্র বড় অথনৈতিক সন্ভল তাও হারাতে বসেছি।এ শিল্পের ধষ নামলে সরকার কিংবা বিরোধী কারোর জন্যই মঙ্গলজনক নয়।

আমজনতার পেটে যখন ভাত পড়বে না তখন আপনি যত উচু তলায়ই বাস করেননা কেনো আপনাকে টেনে হিচরে নামাতে তাদের এক মিনিটও সময় লাগবেনা।সাথে আছে হাজারো আইটেমের ব্যাবসায়ীক।






রাজনৈতিক দল কিংবা নেতা-নেত্রীকে মনে রাখতে হবে “জনগণই সকল ক্ষমতার উৎস” তাহলেই তাদের জন্য মঙ্গল।

হয়ে গেল চারটি সিটি নিবাচন।চারটিতেই BNP জয়ী।তাই “কেয়ার টেকার সরকার” রাজনৈতিক ইস্যুর সামনে এসে গেলো।আ’লীগ প্রধানের ভয় কেয়ার টেকার ব্যবস্হার অথচ একদিন তারাই এর পক্ষে ছিলেন।ভয়ের বেশ কিছু কারনও অব্যশই আছে।

গত ফখরুউদ্দিনের কেয়ার টেকার সরকার যে ভাবে আমাদের রাজনৈতিক নেতাদের রাষ্ট্রীয় সন্পদ লুটে-পুটে খাওয়ার দৃশ্য জনগনের মাঝে উম্নুক্ত করেছিলেন তাতে এখন আ’লীগের ভয় যদি এবার তাদের অবস্হা তেমন হয়?হবার কথা এ সরকারের যা দেখছি তা তাদের পক্ষে জনতার রায় নয় বিপক্ষে যাবে-তেমনটিই হলো গাজীপূর সিটি ভোটাভূটিতে।জনতা বুঝিয়ে দিয়েছে ক্ষমতা পাওয়ার চেয়ে তা রক্ষা করা অনেক কঠিন।যা ইচ্ছে তাই জণতা এখন আর খায়না।ডিজিটালে এসে বাছা-বাছী করতে শিখেছে।



স্বাধীনতার ৪২ টি বছরে এ দেশ অনেক চেঞ্জ এসেছে।এসেছে জনতার মন মানষিকতার পরিবত`ন।



যুদ্ধাপরাধী নামে মি.ইমরান যে মজমা তৈরী করেছিল তা এক প্রকার আমজনতার সাথে লুকোচুরি খেলা বটে তার সাথে সঙ্গ দিয়েছিল এ দেশের তথাকথিত সূশিল সমাজ ।যদিও প্রথম দিকে এর গুরুত্ত্ব ছিল অনেক।ভেবেছিলাম এবার বুঝি হবে একটা কিছু।রাজনৈতিক দলগুলোর স্বেচ্ছাচারিতায় দেশটাকে রসাতলে নিয়ে গিয়েছিল।একের পর এক গুম,প্রকাশ্য হত্যা,হল মারক` থেকে শুরু করে সরকারী প্রতিটা ক্ষেত্রে অনিয়ম আর ঘোষের ছড়াছড়ি যা আমাদের স্বপ্নের প্রজেক্ট পদ্মা সেতুতেও আঘাত এসেছে।ইমরানের শাহবাগ চত্ত্বর সাধারন পাবলিকের মনে আশার বাণী এবার মনে হয় ইমরান সরকারের নেতৃত্ত্বে` ঘূণে ধরা রাজনিতী আর অবক্ষয়ের দিকে দাপিত ৪২ বছরের ঘূণেধরা সমাজকে ভেঙ্গেচূড়ে নতুন পথ দেখাবে।সেই লক্ষে ধীরে ধীরে আমজনতাও ভিড় করতে থাকে শাহাবাগ যুদ্ধপরাধী মঞ্চে।সময় যত যাচ্ছে এই চত্ত্বরের আসল মুখোশ উম্নোচিত হতে থাকে।একটি সময় তথাকথিত যুদ্ধপরাধী শাহবাগ স্কয়ার জনশূণ্য হয়ে পড়ে।অথচ ক’দিন আগেও এর যৌবনের ডাকে দেশ মাতাল ছিল।অনিবা`চিত মিঃ ইমরান জাতীয় পতাকা উত্তোলন থেকে শুরু করে রাষ্ট্রের অনেক গুরুত্ত্বপূণ ঘোষনা প্রকাশ্যে পেশ করেন যা আইনত দন্ডনীয়।কিন্তু রাষ্ট্র তখন নিশ্চুপ ,মনে হচ্ছিল এক দেশে দু’জন রাষ্ট্রনায়ক।তাছাড়া ইমরানের এই দৃষ্টতা আমজনতার সাথে একপ্রকার প্রতারনাও বটে-সাধারন জনতার ইচ্ছের মরন ঘটে কিন্তু শাহাবাগীদের প্রধান দাবীতে তারা এখনও অটল।বিরোধীদল বি,এন,পি তাকে সাপোট` দেয়ার প্রথম দিকে ইচ্ছে থাকা সত্ত্বেও যখন বুঝতে পারল এটা একটা বিশেষ দলের তখনই সরে পড়ে।এর মাঝেই এসে যায় “হেফাজত ইসলাম নামে দেশের বৃহৎ আলেম সমাজের বিশাল এক জনগোষ্টির ১৩ দফা দাবী নিয়ে।ইমরানের শাহবাগ চত্ত্বর যেন ম্নান হয়ে যায়।



“এক রাতে দশ মিনিটে শাপলা চত্ত্বর পরিষ্কার”



প্রতিটি পত্রকায় বড় বড় লাল রংয়ে কি গুরুত্ত্বপূণ হেড লাইন একদিকে মানবতার বলি অপর দিকে মিছে দেশপ্রেমের দৃশ্য-কিছু কিছু সাংবাদিক ভাইদের ধন্যবাদ দিতে ইচ্ছে করে যারা প্রকাশ্যে বিশ্বজিৎয়ের মত হত্যার দৃশ্যধারনে ব্যাস্ত ,তাকে বাচাতে নয়।

সহদোর সাগর-রুনির হত্যার বিচারে টালবাহানা।আর যারা এ দেশের স্পশকাতর বিষয়াদি প্রকাশে ব্যাস্ত।যেমন রেশমার কাহানি।যা করার তা আমাদের গৌরবময় সেনাবাহিনী করেছে।তাকে নিয়ে এত ঘাটাঘাটির কিছুই নেই।

জানেনতো উপরের দিকে থুথু ফেললে তা নিজের গায়েই পড়ে।


আমাদেরতো আর ভরসা করার মত সংস্হা নেই একমাত্র সেনাবাহিনী ছাড়া।আর রাজনৈতিক দলতো দলই।তাদের চেহারয় কখনও রৌদ্দুর কখনওবা মেঘ কখনও আবার সিডর।



আর কত …….?

৪২টি বছর পাড় হলো

কেউ কথা রাখেনি

কলুর বলদের মত শুধু লিখেই গেলাম

মূল্যায়ন কেউ করেনি

হয়তো ওরা জানেনা,যারা জানে তারা করেনি

কথায় বড় নয়

কাজে বড় চায় এবার এ ডিজিটাল জনতা

এবার জাগো আর একবার বীর বাঙ্গালী/বাংলাদেশী জাগো…….।

দেখিয়ে দাও বিশ্বকে আমরাও কম কিসে….

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.