নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ধর্মে কর্মে বর্ণে আমি মানুষ\nতাই মানুষের গান গাই\nনশ্বর পৃথবীতে বর্ণে শব্দে কিছুটা কারন; \nরেখে যাই।

মনির হোসেন মমি

চাই স্বাবাভীক মৃত্যুর গ্যারান্টি

মনির হোসেন মমি › বিস্তারিত পোস্টঃ

রাজনিতীর স্রোত

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:০২

দিন-রাত করে সময় বয়ে যায়।আর মাত্র ২/৩ টা মাস তার পরই ঘটবে ঘটনা,থাকবে চমক প্রতিবারের মত দল পাল্টা পাল্টির মহা ব্যস্ততা আর লাভ-লোকসানের হিসাব-নিকাশের বিশ্লেষন।

এবারও জেনারেল এরশাদকে রাজনিতীর অঙ্গনে তুরুপের টেক্কা ভাবা হচ্ছে।এরশাদ এর জন্য নিজেকে অনেক কিছুই ভাবেন।তার কিসের দোষ সেতো নিজেকে বাচাতেই ব্যস্ত।যদি ক্ষমতশীন আওয়ামিলীগের কথায় না থাকেন তবে তাকে শেষ বয়সে আবার জেলে যেতে হবে।



তবে তার শেষ বয়সের শেষ ইচ্ছে যদি সে যে ভাবে হউক রাষ্ট্রের কোন উচ্চ লেবেলে যেতে পারতো।তাইতো তার খায়েস যদি তাকে কেয়ার সরকারের প্রধান করেন সে সম্মতি দেবেন।শেষ বয়সে শেষ ফরিয়াদ টুকু আমাদের ভেবে দেখা দরকার।

এখনও সময় হয়নি রাজনিতীর গল্পের শেষ দেখার।অক্টোবরে দেখা যাবে রাজনিতীর স্রোত কোন দিকে যায়।ড্যান মজিনা,বান কি মুনও ফেল মেরেছে আমাদের গুণি রাজনিতীবিদের কাছে।তাদের কথা কেউ রাখেনি বলেছিল সমস্যা সমাধানে দুনেত্রীর আলোচনার বিকল্প নেই।তবে যে যা বলুক আমার মনে হয় রাজনিতীতে কিছুটা চেঞ্জ হচ্ছে।গত বি এন পি ক্ষমতায় কিংবা তার আগে ক্ষমতাশীন সরকারের মেয়াদ শুরু না হতেই আন্দোলন শুরু করে দিত বিরোধীদল।এবার তার একটু ব্যাতিক্রম ঘটল তবে মাঝ পথে হেফাজত আর জামাতের আন্দোলনে অনেককেই আমরা হারিয়েছি।মূল বিরোধীদলের আন্দোলনের ত্যাজ তেমন একটা দেখতে পায়নি অবশ্য ইস্যু! কেয়ার টেকার সরকার ছাড়া তেমন কোন জোড়ালো ইস্যু নেই বিরোধীদলের হাতে।।কেয়ার টেকার সরকারের দাবী মেনে আওয়ামিলীগ ইচ্ছে করলে পারে বিরোধীদলের মূখে তালা মারতে ।মনে হয় রাজনিতীর স্রোত আমজনতার দিকে দু,দলের বড় বড় নেতাদের আলোচনায় বসার আগ্রহ আমাদের আশার বানী জাগিয়ে তুলে।

এবার আমরা দেখতে পাবো রাজাকার বিহীন (জামাত)ইলেকশন।কারন জামাতের রাজনিতীর বারোটা ইতিমধ্যেই বেজে গেছে।তবে শংখা আছে স্বাধীনের ৪২ বছরের বেড়ে উঠা জামাত কি এত সহজেই ছেড়ে দেবে এ দেশের মাটিকে,মনে হয় শেষ কামড় একটা দিবে।ইউরোপীয় ইউনিয়ন ইতিমধ্যে সংলাপে বসতে অনুরোধ করছে দু'দলকে কিন্তু বাস্তবে এ পযন্ত যা মনে হচ্ছে সংলাপ হবে বলে মনে হয় না।আওয়ামিলীগ মনে করছে তারা এ পাচঁ বছরে দেশের অনেক উন্নয়ন করে ফেলেছেন।বি এন পি মনে করছেন সরকার যাবে আর কোথায় মানতে তাদের হবেই।সূতরাং সংলাপে যদি সরকারী দল আগ্রহ না দেখায় তবে বিরোধীরাতো পোয়া বারো হবেই।সরকারী দল সংবিধানের দোহাই দিচ্ছে যদি সংবিধান চেঞ্জ এর এতই সাংঘষিক হয় তবে কেয়ার টেকার বাতিল করে কেনো সংবিধান চেঞ্জ করা হল।সাধারন জনগণের বুঝতে অসুবিদা হয়নি যে রাজনিতী দলগুলো তাদের নিজ স্বাথে` যে কোন চেঞ্জ করতে প্রস্তুত।সন্ভবত ১/১১ এর ভয়ে এখন সরকারীদল জনগণের জান মালকে বিপদে ফেলে দিচ্ছে।

যাই হউক রাজনিতী দলগুলোর একগেয়ামীর কারনে যেন দেশের সাবোভূমত্ত্বে হুমকি না আসে সে দিকে ভাববার সময় এখনই।

এই একটি ট্রামস রাজনিতীর আকাশ মেঘমুক্ত থাকলে আমরা এগিয়ে যাব বহু দূর।





মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.