নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ধর্মে কর্মে বর্ণে আমি মানুষ\nতাই মানুষের গান গাই\nনশ্বর পৃথবীতে বর্ণে শব্দে কিছুটা কারন; \nরেখে যাই।

মনির হোসেন মমি

চাই স্বাবাভীক মৃত্যুর গ্যারান্টি

মনির হোসেন মমি › বিস্তারিত পোস্টঃ

লিং ব্লগ...টাকা কি গাছে ধরে!

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৯

উদ্ধার হলো ৫১ হাজার কোটি টাকা

রবি টেলিকমের বিরুদ্ধে হাজার হাজার কোটি টাকার দূর্নিতীর অভিযোগ

খেলাপী ঋণ ৫২ হাজার কোটি টাকা

উপরের তিনটি লিংই দৈনিক ঈত্তেফাক প্রতিষ্টিত একটি বাংলাদেশী পত্রিকা থেকে নেয়া।

লিংগুলো দেখে নিজেকে এক দিকে আমেরিকান/কানাডিয়ান ভাবতে শুরু করি..

"হায়রে টেহা তুই কই গিয়া পড়লি আমার কাছে যদি একটু আইতি তাহলে দূনিয়ার হগল গরীবদের বড়ো লোক কইরা দিতাম"

.. না ভাই আমার কথা নয় পরিচিত এক এলাকার ভব ঘুড়ের কথা আমি তার উত্তরে বললাম তাইতো আল্লাহ তোমারে ধনী বানায় নাই।আল্লাহ জানেন কার কাছে কি দিতে হবে।ভবঘোড় লোকটি আমার এমন উত্তর শুনে নীরবে চলে গেলেন কিন্তু আমার মন আর নীরব রইল না মনে কেবল বার বার উকি দেয় এতো এতো টাকার খোজঁ আমাদের স্বানাম ধন্য গোয়েন্ধারা নিয়ে থাকেন আর যে পরিমান অর্থ দেখতে পাই তাতে এমন একটি বাংলাদেশ কয়েক বার ক্রয় করতে সক্ষম হবেন সঞ্চয় দাতারা।তবে দুঃখের বিষয় এ সব অর্থ আলাদিনের চেরাগের মতো খবর বা নিউজে আসে যত দ্রুত তার চেয়ে দ্রুত এর চাপা মাটি হয়।

গত তত্ত্বাবধায়ক সাহসী ফখরুল এর সরকার কত কত স্হান থেকে যে টাকার বস্তা বের করেছিল...কারো শুখ নিদ্রায় শয়নে শিথানের তলে তুষোকের ভিতরে কিংবা পুকুর ডোবায় অথবা রাস্তার ধারে শুধু টাকা আর টাকার পাহাড়, যেন এ টাকার কোন বাপ মা ছিল না আর অধিকাংশ রাজনৈতিক ব্যাক্তিদের বিরুদ্ধে দূর্নিতীর হাজারো কোটি টাকার অভিযোগ ছিল।প্রশ্ন এখানে এসে মন উত্তর খোজেঁ পায় না....এ সব অভিযোগ সত্যিই কি সত্য ছিল নাকি শুভংকরের ফাকি ছিল সবই।তাহলে সংগৃহিত অবৈধ টাকা গুলো দিয়ে রাষ্ট্রের কোন মহৎ কাজটি হয়েছিল তা আমার জানা নেই আপনাদের জানা থাকলে একটু আওয়াজ দিবেন।

/:)বড়ই আফসোস সরকার পদ্মা সেতু তৈরীতে বিদেশী নির্ভর হয়ে আছেন এর মূলধন যোগাতে সরকার জনগণের উপর বিভিন্ন দিক দিয়ে চাপ দিচ্ছেন।অথচ দূর্নিতী রোধে তেমন কোন জোরালো পদক্ষেপ নেই।

/:) বিদুৎ ক্ষেত্রের দূর্নিতীর কোন সীমা নেই...ভবনের ইট বালু থেকে শুরু করে চেয়ার টেবিল পর্যন্ত দূনিতীর আখড়া অথচ যে সরকারই ক্ষমতায় থাকেন সেই সরকারই বিদুৎতের দাম বাড়াতে ভূলেন না অবস্হা দৃষ্টে মনে হয় অত্যাচারিত আমাদের পূর্বো পূরুষদের জমিদারী কায়দায় রাষ্ট্র চালানো...রাষ্ট্র শুধু নিতে জানেন দিতে পারবে না এ যেন আইন।

নতুবা ঘোষিত জানুয়ারীতে বৃদ্ধি পেতে যাচ্ছে বাসা বাড়ীর গ্যাসের দাম তাও এ লাফে প্রায় ৪৫০ থেকে ১০০০টাকায় অথচ আমাদের দ্বারা নির্বাচিত প্রতিনিধিরা একটুও ভাবেন না নিন্ম মধ্য আয়ের জনগণ এ বাড়তি ব্যায় কি ভাবে বহন করবেন।যেখানে ঘোষের বানিজ্য সেখানে জনগণের উপর এ ভার সত্যিই,ওরাই জনগণের প্রকৃত নেতা বলে মনে হয়....বলতে ইচ্ছে করে সাবাস বাঙ্গালী এগিয়ে যাও....।

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৩১

কালের সময় বলেছেন: সাবাস বাঙ্গালী এগিয়ে যাও

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৮

মনির হোসেন মমি বলেছেন: ধন্যবাদ
এগিয়ে যেতে শিখেছি পিছু হটতে জানিনি।দাম বাড়লে তা নামার কোন আইন নাই।

২| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৩৭

ঢাকাবাসী বলেছেন: এত করাপটেড সরকা..এদেশে আর কখনো আসেনি।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৬

মনির হোসেন মমি বলেছেন: সয়ে যাওয়া মনে হয় শুধু মাত্র যুদ্ধাপরাধী বিচারের জন্য তবে সময় শেষ ।ধন্যবাদ আপনাকে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.