![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আলো আঁধারে উচ্চ ভলিউমে হট সংগীতের সঙ্গে চলছে উন্মাতাল ডিসকো নৃত্য। প্রায় অর্ধনগ্ন তরুণীরা পাশ্চাত্যের কালচারে বেসামালভাবে নাচছে। চলছে অশ্লীল সব কর্মকাণ্ড। মদ, বিয়ার খেয়ে মাতাল বা অর্ধমাতাল যুবক ও মধ্য বয়সী সমাজের নামিদামি লোক সুন্দরী তরুণীদের টানাটানি করছে। তাদের জড়িয়ে ধরে অশালীনভাবে নাচছে। এটি ব্যাংকক বা পাশ্চাত্যের কোন বিশেষ নাইট ক্লাব নয়। অবিশ্বাস্য হলেও সত্য, অশ্লীল এই ডিসকো নৃত্য প্রতিরাতেই প্রকাশ্যে চলছে রাজধানীর অভিজাত ফুওয়াং ক্লাবে। যা আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ। অনেকে ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেছেন, এদেশের মুসলিম মূল্যবোধকে ধ্বংস করে ফুওয়াং ক্লাব বেলেল্লাপনা ও অপসংস্কৃতির যে নজির স্থাপন করেছে, তাতে যুবসমাজকে ভয়াবহভাবে বিপথগামী করছে।
প্রশাসনকে বৃদ্ধাঙ্গুলী প্রদর্শন করে বছরের পর বছর প্রকাশ্যে এই বেলেল্লাপনা চলছে। মাদকদ্রব্য অধিদফতরের বার লাইসেন্সের শর্ত সরাসরি ভঙ্গ করে অনুমতি ছাড়াই চলছে এই ডিসকো। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বৃহস্পতিবার রাতে চলে খোলামেলা লাইভ ডিসকো। পাশাপাশি ক্লাবটির বিভিন্ন রুমে চলে দেহব্যবসা। সমাজের উঁচু ও ধনী শ্রেণীর যুবক থেকে মধ্য বয়সীরা তাদের কথিত বান্ধবীদের এনে ডিসকোতে অংশ নেয়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে স্কুল-কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়-য়া সুন্দরীরা, অভিজাত শ্রেণীর কলগার্ল ও সোসাইটি গার্লরা এখানে নাচে অংশ নেয়। তারা কামাই করছে অর্থ।
নারকোটিক্স কর্মকর্তারাও অংশীদার : অভিযোগ রয়েছে, যারা ফুওয়াং ক্লাবের এসব অনৈতিক ও বেআইনি কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে, তারাও ক্লাবটির ভিআইপি মেহমান হিসেবে প্রায় রাতেই ডিসকোতে অংশ নেন। সরেজমিন অনুসন্ধানকালে উচ্চ পর্যায়ের বর্তমান ও সাবেক অনেক সরকারি-বেসরকারি কর্মকর্তাদেরও ক্লাবটিতে সঙ্গী নিয়ে আনন্দফুর্তি করতে দেখা গেছে। বার লাইসেন্সের অপব্যবহার করে বেআইনি এই ব্যবসার অংশীদার নারকোটিক্সের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারাও। তারা নিয়মিত মোটা অংকের মাসোহারার বিনিময়ে ক্লাবটির অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডকে আশ্রয়-প্রশ্রয় দিচ্ছে। এভাবে বছরের পর বছর ধরে আইন ভঙ্গের কাজ চলছে ফুওয়াং ক্লাবে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক নারকোটিক্স কর্মকর্তারা স্বীকার করেছেন, ফুওয়াং বোলিং সার্ভিসেসের নামে বার লাইসেন্স নেয়া হলেও তা শুধু ক্লাবের পারমিটধারী সদস্যদের জন্য প্রযোজ্য। বোলিং খেলায় অংশগ্রহণকারীদের মধ্যেই মদ বিক্রি করার কথা। কিন্তু এখন আর বোলিং খেলা হয় না। দ্বিতল ভবনের পুরো ভবনটিই লাভজনক বারে পরিণত হয়েছে। একাধিক কক্ষে যেভাবে বারের নামে মদ বিক্রি হচ্ছে, তা লাইসেন্স অনুযায়ী সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। তারপরও প্রভাবশালীদের আশীর্বাদ থাকায় ক্লাবটির বিরুদ্ধে কোন পদক্ষেপ নেয়া যাচ্ছে না।
শুধু তাই নয়, ক্লাবটির রঙমহলে রাজধানীর শীর্ষ সন্ত্রাসীও অংশ নিচ্ছে। দায়িত্বশীল সূত্র স্বীকার করেছে, এভাবে ক্লাবটিকে ঘিরে অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী অপরাধ কর্মকাণ্ড সংঘটিত হচ্ছে। বিনিময়ে ক্লাব কর্তৃপক্ষ বাধাহীন নিরাপত্তায় মদ, বিয়ার আর ডিসকো ক্লাব চালিয়ে মুনাফার পাহাড় গড়ছে।
লাইসেন্স পরিপন্থী হলেও পদক্ষেপ নেই : জানা গেছে, ৪১১ গুলশান তেজগাঁও লিংক রোডে অবস্থিত ফুওয়াং বোলিং এন্ড সার্ভিসেস নামে প্রতিষ্ঠানটি বার চালানোর জন্য মাদ্রকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের লাইসেন্সপ্রাপ্ত। ক্লাব শ্রেণীর এই বার লাইসেন্সের প্রধান শর্ত হচ্ছে, বারে কোন ধরনের নাচ-গান কিংবা টিকিট বিক্রয়ের মাধ্যমে কোন অনুষ্ঠান করা যাবে না। অপসংস্কৃতি বা আইন-শৃংখলা পরিপন্থী যে কোন ঘটনার জন্য লাইসেন্সি দায়ী থাকবে। এ ধরনের অপরাধের জন্য লাইসেন্স বাতিল করা যাবে। কিন্তু তা হচ্ছে না। এছাড়া বারে পারমিটধারী সদস্য এবং বিদেশী নাগরিক ছাড়া অন্য কারও প্রবেশাধিকার থাকবে না। কিন্তু তা মানা হচ্ছে না। যে কেউ সন্ধ্যার পর ক্লাবটির বার ও ডিসকোতে অংশ নিয়ে মদপান করছে। কর্তৃপক্ষ কোন পদক্ষেপ না নেয়ায় ক্লাবটি অনৈতিক কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছে বেপরোয়াভাবে।
আমদানি নেই, তারপরও মদের উৎস কি : সবচেয়ে অবাক করা বিষয় হচ্ছে, আমদানি লাইসেন্স থাকলেও আজ পর্যন্ত এক লিটার মদ, বিয়ার আমদানি করেনি ফুওয়াং ক্লাব। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বিষয়টি জেনেও না জানার ভান করে বসে আছে। তাহলে কোন উৎস থেকে কোটি কোটি টাকার বিদেশী মদ, বিয়ার আসছে? এ প্রশ্নের কোন জবাবই দিতে পারেনি ফুওয়াং কর্তৃপক্ষ। ক্লাবের ম্যানেজার মেজর (অব.) জাহাঙ্গীর দাবি করেছেন, আমদানি করা হয়নি সত্য, তবে পর্যটন কর্পোরেশন থেকে বৈধ শুল্ক দিয়ে মদ, বিয়ার কেনা হচ্ছে। কিন্তু এ সংক্রান্ত কোন প্রমাণ তারা দেখাতে পারেননি। পর্যটন কর্পোরেশনে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এ পর্যন্ত ফুওয়াং ক্লাব তাদের কাছ থেকে কোন মদ ক্রয় করেনি। এমন কোন আবেদনও তারা করেনি। পর্যটন কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান এবং সংশ্লিষ্ট উপ-পরিচালক ফুওয়াং ক্লাবে আজ পর্যন্ত কোন মদ বা বিয়ার বিক্রি করা হয়নি বলে নিশ্চিত করেছেন। জানা গেছে, প্রতিদিন কমপক্ষে ১০ লাখ টাকার বিদেশী মদ ও বিয়ার বিক্রি হচ্ছে ফুওয়াং ক্লাবে। দেখা গেছে, অভিজাত এলাকার তরুণ-তরুণীসহ বিত্তবানদের বেসামাল ভিড় ওই ক্লাবে। বিদেশী ক্রেতাদের চোখে পড়েনি। সমাজের প্রভাবশালীরা ডিসকোতে অংশগ্রহণ করছে। বার কর্তৃপক্ষ তাদের চাহিদামতো অবৈধ বিদেশী বিয়ার আর মদ সরবরাহ করছে।
প্রশ্ন উঠেছে, লাইসেন্সের প্রধান শর্ত হচ্ছে লাইসেন্সপ্রাপ্ত বার থেকে কোন অবস্থাতেই সরকার অনুমোদিত বৈধ উৎস ছাড়া অন্য কোন উৎস হতে বিক্রয়ের জন্য মদ সংগ্রহ করা যাবে না। জানা গেছে, ফুওয়াং ক্লাবের আইন লংঘন এবং সরকারকে রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে কালোবাজার থেকে উচ্চ শুল্কের মদ নামমাত্র মূল্যে সংগ্রহ করে বার চালানোর বিষয়টি মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরও অবগত। কিন্তু পারস্পরিক সমঝোতায় বেআইনি এ কাজ অবাধে করে যাচ্ছে ক্লাবটি। বিনিময়ে নিয়মিত মোটা অংকের মাসোহারাও পাচ্ছে নারকোটিক্স কর্মকর্তারা। এভাবে থানা-পুলিশসহ প্রশাসনের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নামেও নিয়মিত মোটা অংকের অর্থ লেনদেন হচ্ছে। প্রভাবশালী ব্যক্তিরা অভিজাত ক্লাবটির সদস্য হওয়ায় অনৈতিক কর্মকাণ্ড চলছে ‘ফ্রি স্টাইলে’। সেখানে আইন-কানুনও অসহায়।
আলো অন্ধকারের লোভনীয় জগত : সরেজমিন পরিদর্শনে দেখা গেছে, লাইভ ডিসকোতে ঢুকতে হলে ১৫শ’ টাকা পরিশোধ করতে হয়। পারমিট থাকুক আর না থাকুক, যে কোন পুরুষ বা মহিলা ডিসকোতে অংশ নিতে পারেন। এজন্য অর্থ পরিশোধ করলেও কোন টিকিট দেয়া হয় না। আলো-আঁধারের এ লোভনীয় জগতে ঢোকার সময়ে সবার হাতে বিশেষ সিল দেয়া হয়। বলিষ্ঠ গড়নের কঠিন চেহারার যুবকরা ডিসকোর সামনে পেছনে কড়া নিরাপত্তায় নিয়োজিত থাকে। যাতে অতিরিক্ত মদ খেয়ে বেসামাল হয়ে কেউ কোন বিশৃংখলা সৃষ্টি না করতে না পারে। তারপরও প্রতিরাতে হৈ-হট্টগোল আর মাতলামির দৃশ্য চোখে পড়ে। অনেক সময় সমাজের নামিদামিদের অংশগ্রহণে এ বেলেল্লাপনার সময় অপ্রীতিকর ঘটনা সামাল দিতে ক্লাব কর্তৃপক্ষকেও হিমশিম খেতে হয়। গত বৃহস্পতি ও শনিবার সরেজমিন ফু ওয়াং বোলিং ক্লাব পরিদর্শন করে দেখা গেছে, লাইভ ডিসকো সামাল দিতে তাদের বিশেষ নিরাপত্তা রক্ষীরাও হিমশিম খাচ্ছে। প্রায় দেড়শ’ নারী-পুরুষ মদ খেয়ে ডিসকোতে অংশ নিয়েছে। তাদের অশ্লীল কর্মকাণ্ড এতই বেপরোয়া যে, ভাষায় বর্ণনা করা যায় না।
সরেজমিন আরও চিত্র : বিশেষভাবে তৈরি দ্বিতীয় তলা এ ক্লাবটির নিচতলায় রিসিপশন পেরোলেই দেখা যায় বামপাশের লবিতে অসংখ্য তরুণ-তরুণী মদের নেশায় বুঁদ হয়ে আছে। ক্লাবের কর্মীরা এসব তরুণ-তরুণীকে সরবরাহ করছে বিদেশী মদ ও বিয়ার। সিঁড়ি বেয়ে দ্বিতীয় তলায় বাম হাতে বিশাল বার। কাউন্টারে থরে থরে সাজানো অবৈধ বিদেশী মদ আর বিয়ার। বারের সামনে দিয়ে একটু এগিয়ে গেলেই বড় হলরুম। এখানে চলছিল উচ্চস্বরে গান-বাজনা। মদের নেশায় টালমাটাল তরুণ-তরুণীরা মিউজিকের তালে নাচছে। তাদের দেহে পোশাক ছিল না বললেই চলে। বিশেষ করে মেয়েরা ছিল স্বল্পবসনা। কেউবা জিন্স প্যান্ট এবং দেহ প্রদর্শন করা টি-শার্ট কেউবা ঘাঘরা পরে আলো-আঁধারিতে একে অপরকে জড়িয়ে ধরে প্রকাশ্যেই অশ্লীলতা করছিল। ওয়েস্টার্ন স্টাইলে হলরুমে একজন তরুণীর ওপর হামলে পড়ছিল ৪-৫ জন তরুণ। হলরুম ছাড়াও ক্লাবটিতে রয়েছে সংখ্য ছোট ছোট কক্ষ। এসব কক্ষ প্রতিরাতেই পরিণত হয় এক-একটি রঙমহলে। প্রতি ঘণ্টা ২ হাজার টাকা ভাড়ায় সেখানে চলে আমোদ-ফুর্তি। মদের নেশায় বুঁদ হয়ে তরুণ-তরুণী এবং মধ্যবয়সী সমাজের নামিদামি অনেকেই সুন্দরভাবে সাজানো এসব কক্ষ ভাড়া নিয়ে একান্তে সময় কাটাচ্ছিল। দোতলার ১ নং রুমে দেখা গেছে, প্রাইভেট নৃত্যানুষ্ঠান। যাতে উচ্চ ভলিউমে শরীর গরম করা সংগীতের বাজনায় অশালীন ড্রেস পরা সুন্দরীরা নাচছে। এছাড়া বড় হলরুম ছাড়াও মাঝারি আকৃতির আরও কয়েকটি হলরুম রয়েছে ফু ওয়াং ক্লাবে। বড় লোকের বখে যাওয়া ছেলেমেয়ে এবং ধনাঢ্য ব্যবসায়ীরা এসব হলরুম ভাড়া নিয়ে রাতভর উš§াতাল ডিসকো নাচে মশগুল থাকে। এ ধরনের একটি হলরুমে গিয়ে দেখা যায়, অর্ধনগ্ন একাধিক তরুণী আলো-আঁধারিতে মিউজিকের তালে উš§াতাল নাচছে। তাদের ঘিরে ৭-৮ তরুণ টাকা ছিটাচ্ছে।
সোসাইটি গার্ল আর কলগার্লদের আনাগোনা : স্থানীয়দের অভিযোগ, এ দৃশ্য এক রাতের নয়, প্রতি রাতের। এমনকি শুক্রবারও এখানে মদ বিক্রি হয়। পতিতা বেচাকেনা চলে। সরেজমিন পরিদর্শনকালেও দেখা গেছে, ফু ওয়াং ক্লাবকে ঘিরে সুন্দরী সোসাইটি গার্ল আর কলগার্লদের আনাগোনা। এসব কর্মকাণ্ডে এ এলাকার পরিবেশই নষ্ট হওয়ার উপক্রম হয়েছে। ক্লাবের নামে সুন্দরী তরুণী সংগ্রহ করে এখানে চলছে দেহব্যবসা। বারের নামে চালানো হচ্ছে অবৈধ মাদক ব্যবসা। আর এই দুই অবৈধ ব্যবসাকে ঘিরে সন্ত্রাসীরা আস্তানা গেড়েছে ফু ওয়াং ক্লাবে। বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে, বিদেশীদের উপস্থিতি দেখিয়ে ফু ওয়াং ক্লাব বারের জন্য বিদেশী মদ-বিয়ার বিক্রি জায়েজ করা হলেও প্রকৃতপক্ষে সেখানে বিদেশীদের উপস্থিতি নেই। সম্পূর্ণ অবৈধভাবে কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় পড়-য়া তরুণ-তরুণী এবং উঠতি ব্যবসায়ীদের কাছে বিক্রি করা হচ্ছে বিদেশী মদ-বিয়ার। সরেজমিন পরিদর্শনে দেখা গেছে, প্রতিটি কক্ষেই বিদেশী মদ ও বিয়ার সরবরাহ করা হচ্ছে। চড়া দামে ক্লাবের বিভিন্ন কক্ষ ভাড়া নিয়ে চলছে রমরমা নারী ব্যবসা আর সেইসঙ্গে চলছে চোরাচালান হয়ে আসা মাদক বাণিজ্য।
মদের অর্থে পাঁচতারা হোটেল : একাধিক সূত্র বলেছে, উত্তর বাড্ডার দুলাল এবং তার ভাই টিপু দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন ওয়্যারহাউস থেকে শুল্কমুক্ত বিদেশী-মদ বিয়ার সংগ্রহ করে ফু ওয়াং ক্লাবে অবৈধভাবে সরবরাহ করে থাকে। আর এ ব্যবসা করে দুলাল ও টিপু শত শত কোটি টাকার মালিক বনে গেছে। মাদক ব্যবসায়ী দুলাল ও টিপুর সঙ্গে ‘হট কানেকশন’ থাকায় ওই ক্লাবে মদ, বিয়ারের ঘাটতি নেই। অপেক্ষাকৃত নিুমানের মদ চালিয়ে দেয়া হচ্ছে সেখানে। সূত্র বলেছে, ওই ক্লাবটি ঘিরে আরও অন্তত অর্ধশত মাদক ব্যবসায়ী তৎপর রয়েছে। ফু ওয়াং ক্লাবের এমডি নূরুল ইসলামের সম্পর্কেও পাওয়া গেছে চাঞ্চল্যকর সব তথ্য। ক্লাব ব্যবসার নামে অবৈধ কর্মকাণ্ড পরিচালনা করতে তার রয়েছে বিশাল এক সন্ত্রাসী বাহিনী। ভারতের মুম্বাই এবং দুবাইভিত্তিক মাফিয়া ডনদের সঙ্গেও রয়েছে তার সার্বক্ষণিক যোগাযোগ। অবৈধ বাণিজ্য করে নূরুল ইসলাম এখন শত কোটি টাকার মালিক। বারের উচ্চ মুনাফার অর্থ দিয়ে নূরুল ইসলামের মালিকানায় কক্সবাজারে একটি পাঁচতারা হোটেল নির্মাণ হচ্ছে। বিলাসবহুল এই হোটেলে শত কোটি টাকা বিনিয়োগ হচ্ছে বলে জানা গেছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, থাটি ফার্স্ট নাইট উপলক্ষে ফু ওয়াং ক্লাব আয়োজন করেছে জমকালো অনুষ্ঠানের। এদিন রাতে সাধারণ যুগলদের জন্য টিকিটের মূল্য রাখা হয়েছে ৩ হাজার টাকা। আর বিশেষ শ্রেণীর জন্য তরুণ যুগলদের টিকিট ৫ হাজার টাকা। ইতিমধ্যে এ অফারের প্রায় সব টিকিট বিক্রি হয়ে গেছে বলে জানিয়েছেন ফু ওয়াং ক্লাবের একজন কর্মকর্তা।
যুগান্তর রিপোর্ট
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:১৪
স্পাইডার বলেছেন: কমেন্ট ১৪
২| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৯:৫৫
নীড় ~ বলেছেন: ফুওয়াং ক্লাবে যাইতে মন্চাই
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:১০
স্পাইডার বলেছেন: গো আ্যহেড
৩| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৯:৫৫
আমড়া কাঠের ঢেকি বলেছেন:
৪| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৯:৫৫
রোদেলা খাতুন বলেছেন: মিডিয়া তথা প্রচারমাধ্যমে যে কালচার আমদানী করবেন তার বাস্তব নমুনা তো কিছু থাকা চাই। এটা এসবেরই ফলাফল। আপনি বিদেশী ছবি দেখবেন আর কিছুটা গ্রহণ করবেন না তা তো হতে পারে না।
অন্যদিকে, আপনার রাষ্ট্রই তো একটি ভাড়াটে রাষ্ট্র। সরকার প্রধান হয় অন্যের ইশারায়। আপনাকে রাজনৈতিক সাজেশন দেয় দূতাবাসের দূতরা।
তাহলে এমনটা হলে আপত্তি হবে কেন, এটাই তো স্বাভাবিক।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:১৬
স্পাইডার বলেছেন: ঠিক কথা।
৫| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৯:৫৭
হোদল রাজা বলেছেন: নীড় ~ বলেছেন: ফুওয়াং ক্লাবে যাইতে মন্চাই
৬| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:০০
যোগী বলেছেন: বা...........ন্দির পূত বড় লোকের পূলা পান দের মাইনাস।তাদের আরও নষ্ট হইতে দেন।
আমরা পাইনা ভাত আর হেরা খায় মদ!!!
৭| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:০১
মানু্ষ বলেছেন: Govt. Police kisui kore nah keno?
৮| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:০৪
বিডি আইডল বলেছেন:
৯| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:০৬
অবয়ব বলেছেন: আর ছবি নাই?
১০| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:০৭
এস বাসার বলেছেন: এভাবেই চলছে এবং চলবে। কেননা ওদের পৃষ্টপোষক সমাজের উচু তলার মানুষেরা।
১১| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:০৭
হতবুদ্ধি বলেছেন: ভাল খবর, দেশ আগাইয়া গেছে।
১২| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:০৭
মুহিব বলেছেন: আজকেই যেতে হবে।
১৩| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:০৮
সাতকরা বলেছেন: নীড়ের সাথে একমত।
১৪| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:১০
ফয়সালরকস বলেছেন:
এ ধরনের একটি বিষয় নিয়ে কিছুদিন আগে ব্লগার 'কক' একটি পোষ্ট দিয়েছিলেন...উনি সম্ভবত নিজেই প্রত্যক্ষ সাক্ষী ছিলেন। পরে কোন এক অজানা কারনে এই পোষ্টটি মুছে দেয়া হয়!
এরকম ব্যাপার আসলে ঢাকায় বহুদিন ধরে চলছে...আপনাদের নিশ্চয়ই মনে আছে সোহেল মারা গেলেন কিভাবে?
বহু আগে থেকেই রাত গভীর হলে ঢাকার একটি অংশ জেগে উঠে। আজ থেকে ১২-১৫ বছর আগে হলে আজিজ মোঃ ভাইয়ের নাম আসতো। এখন চারিদিকে আজিজরা ওত পেতে আছে!
শুধু তাই না...বহু বহু মেয়ের সর্বনাশ হয়েছে যা শুধু চার দেয়ালের ভেতরের খবর!
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:২৬
স্পাইডার বলেছেন: এই পোষ্টও হাপিশ হয়ে যেতে পারে
১৫| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:১১
আইলা বলেছেন: আরো ছবি দেখতে মন্চায় । ভিডিও দেন।
১৬| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:১২
নীড় ~ বলেছেন: অবয়ব বলেছেন: আর ছবি নাই?
১৭| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:১৩
অচন্দ্রচেতন বলেছেন: ছি ছি দেশ'টা রসাতলে গেল ... বিশেষ শ্রেণীর টিকেটের দাম আরেকটু কম হওয়া উচিত ছিলো
১৮| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:১৪
মোঃ আনিছ বলেছেন: রোদেলা খাতুন-এর সাথে সহমত। সরকারী ও বে-সরকারী পর্যায়ে সকলের সচেতনতাই রুখে দিতে পারে এসব অবৈধ কর্মকান্ডকে।
১৯| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:১৪
বাংলা আমার প্রাণ বলেছেন: এই জন্যই তো মনচাই জামায়েত পাটিকে এই ক্ষমতায় দেখতে। এই শয়তানি কর্মকান্ড হতে ইহতে মানুষ গুলোকে উদ্ধার করতে হইলে ইসলামী সরকারের কোন বিকল্প নাই। এই এইকর্মকান্ড মানুষকে কখনোই শান্তি দিতে পারবেনা কারণ এই গুলো হইলো বিবেকের বিপরিত।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:০৪
স্পাইডার বলেছেন: ওরে ছাগুরে!!! গদাম লাত্তি
২০| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:১৬
ভাবনাহীন আমি বলেছেন: শুধু ফুওয়াং ক্লাব না এরকম হাজারো ক্লাব আছে বাংলাদেশে যা সরকারে নাকের উপর দিয়ে এসব কাজ করে যাচ্ছে।আমরা শুধু প্রতিবাদই করতে পারব আর কিছুই না ...................
২১| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:২১
ভাবনাহীন আমি বলেছেন: আমার মনে হয় ফুওয়াং ক্লাবের দুই জন নিয়মিত সদস্য ইতিমধ্যে পোষ্ট ভিজিট করেছেন এবং দুইটি মাইনাস দিয়ে গেছেন। উনাদের কোথায় যেন লেগেছে
২২| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:২২
রাজীব বলেছেন: থার্টফাস্টের আগে পত্রিকায় ভালো একটা এ্যাড ছাপাইলো। এই জন্য যুগান্তরের কত ইনকাম হইছে দেখেন।
২৩| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:২৩
গুতুদিয়া বলেছেন: সব বেআইনি কাজই-নিন্দাযোগ্য। কিন্তু নিচের লাইনটা মনে হয়েছে উস্কানিমুলক এবং উদ্দেশ্যমুলকঃ
"অনেকে ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেছেন, এদেশের মুসলিম মূল্যবোধকে ধ্বংস করে ফুওয়াং ক্লাব বেলেল্লাপনা ও অপসংস্কৃতির যে নজির স্থাপন করেছে, তাতে যুবসমাজকে ভয়াবহভাবে বিপথগামী করছে।"
২৪| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:২৩
জেড ইসলাম বলেছেন: @একজন আমি, থ হইলেন কেন ?
এতে অবাক হওয়ার কিছু নাই। আমাদের দেশে বহুত আগে থেকেই এইরকম কর্মকান্ড চলে আসছে, কিন্তু বাইরে প্রকাশ হয় নাই। বর্তমানে হয়তো কিছুটা প্রকাশ হয়ে যাচ্ছে কোনভাবে, তাই পাবলিক জানতে পারছে।
দেশের বড় বড় আমলা, বিভিন্ন নিরাপত্তা বাহিনীর কর্মকর্তারা, সাংবাদিকরা, বড় বড় ব্যবসায়ীরা, আরো অনেকেই এসব ক্লাবের নিয়মিত ভোক্তা।
২৫| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:৩০
লালসালু বলেছেন: যাইতাম মঞ্চায় কিন্তু টিকেটের দামটা একটু বেশী। ব্লগারদের জন্য কোনো ডিসকাউন্ট আছে?
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:২৮
স্পাইডার বলেছেন: না।
২৬| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:৩৩
স্নিগ বলেছেন:
রাজীব বলেছেন: থার্টফাস্টের আগে পত্রিকায় ভালো একটা এ্যাড ছাপাইলো। এই জন্য যুগান্তরের কত ইনকাম হইছে দেখেন।
২৭| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:৩৪
হযরত মামুন আব্দুল্লাহ্ বলেছেন: কুকুরের কাজ কুকুর করেছে কামড় দিয়েছে পায়, তায় বলে কুকুর কে কামড়ানো কি মানুষের শোভা পায়? আমার কাছেতো মনে হচ্ছে এইটা ফু-ওয়াং ক্লাবের বিজ্ঞাপনের একটা উৎভাবনী আয়োজন। একটু খোজ নিয়ে দেখেন রিপোর্ট টি প্রকাশ করার জন্য ফু-ওয়াং কর্তৃপক্ষ যুগান্তর কে পয়শা দিয়েছে। কারণ এই রিপোর্টের ফলে যারা ফু-ওয়াং এর ঠিকানা জানতো না তারাও ঠিকানা সহ কোথায় গিয়ে মদ চাইতে হবে, কোথায় গিয়ে ডিসকোতে ঢুকতে হবে সবই জানা গেলো।
২৮| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:৩৫
অলস ছেলে বলেছেন: চ্রম মৌজ চল্তাছে দেখা যায়। ব্যাপার্না। এইরম বহুত কিছুই চল্তাছে। আস্তে আস্তে স্বাভাবিক হই যাবে। টেনশন নিয়েন না। তবে লেখার জন্য ধন্যবাদ।
অবয়ব বলেছেন: আর ছবি নাই?
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:২৯
স্পাইডার বলেছেন: হয়!
২৯| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:৩৮
গুতুদিয়া বলেছেন: ২য় মতঃ -আমি হলে এই নাচানাচি/হাবিজাবি সব বৈধ করে দিতাম। আর বিশাল ট্যাক্স বসাতাম। এটা হয়ত সরকার আইওয়াস দেয়ার জন্য বন্দ্ধ করবে-কিন্তু অন্য জায়গায় গড়ে উঠবে। বা মানুষজন আরও ঘনঘন ব্যাংকক যাবে। বাংলাদেশ হারাবে বৈদেশিক মুদ্রা। অবৈধ যে কোন জিনিষের জন্য মানুষের আকাঙখা বেশি থাকে। আর বৈধ করলে নিয়ন্ত্রন করা সহজ হয়। আর মধ্যপ্রাচ্যের অনেকদেশেই তো এটা আছে। আমি দুবাইতে দেখেছি, সারজায় দেখেছি, -কিন্তু বৈধ এবং কঠোর ভাবে নিয়ন্ত্রিত।
৩০| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:৪২
শয়তান বলেছেন: বাংলা আমার প্রাণ বলেছেন: এই জন্যই তো মনচাই জামায়েত পাটিকে এই ক্ষমতায় দেখতে। এই শয়তানি কর্মকান্ড হতে ইহতে মানুষ গুলোকে উদ্ধার করতে হইলে ইসলামী সরকারের কোন বিকল্প নাই। এই এইকর্মকান্ড মানুষকে কখনোই শান্তি দিতে পারবেনা কারণ এই গুলো হইলো বিবেকের বিপরিত।
------
চামমে হাত হান্দায়া দিসে মামায়
৩১| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:৪৮
আইলা বলেছেন: @বাংলা আমার প্রাণ: জামায়াত ক্ষমতায় আসলে এই ক্লাবের নাম হয়ত হবে আল-ফালা ক্লাব। মদের বদলে হেরোইন মিশ্রিত সীসা বার খুলবে ঐখানে, মুখ বোরকায় ঢাকা (আর কোথাও কাপড় নাই) নর্তকীরা আরবী বেলী ড্যান্স দেখাবে।
৩২| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:৫০
যীশূ বলেছেন: লালসালু বলেছেন: যাইতাম মঞ্চায় কিন্তু টিকেটের দামটা একটু বেশী। ব্লগারদের জন্য কোনো ডিসকাউন্ট আছে?
৩৩| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:৫২
হারান সত্য বলেছেন: আমরা যে ভোগবাদী আদর্শের অনুসরণ করছি তার অনিবার্য পরিনতি এটাই। এই পথের অগ্রপথিক পশ্চিমা বিশ্ব তার জ্বলন্ত প্রমান। আমাদের উম্মুক্ত আকাশ সংষ্কৃতিতে এ'সব যেভাবে দেখান হয়, এবং দেশের অল্প কিছু মানুষের হাতে যেভাবে বিপুল পরিমান অবৈধ সম্পদ সঞ্চিত হয়েছে তাতে এখনও যে পাড়ায় পাড়ায় প্রকাশ্যে এ'সব ক্লাব গড়ে ওঠেনি সেটাইতো বিস্ময়কর।
আমাদের রক্ষনশীল ধর্মীয় মুল্যবোধই এই ধারাকে ধীর গতির করেছে, অন্যথায় থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুর বা চিনে পুজিবাদি অর্থনীতি বিকাশিত হবার পর খুব দ্রুত এসব উপসর্গ বিস্তার লাভ করেছে।
৩৪| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:৫৫
জানজাবিদ বলেছেন: কোন জিনিসের চাহিদা যদি সমাজে থাকে তাহলে সেই চাহিদা কোন না কোন ভাবে মেটানো হবেই। সবচেয়ে ভাল হয় অনেক বেশী ট্যাক্স বসিয়ে এগুলো বৈধ করা।
আর মূল্যবোধের কথা যদি বলেন তাহলে কয়টা মানুষের মধ্যে মূল্যবোধ আছে? এত মূল্যবোধ বা ইসলামী চেতনা এই দেশে কোনদিনই ছিলোনা এখনো নাই। থাকলে জুমা বা ঈদের দিনে মসজিদে যত মুসল্লী দেখা যায় ৫ ওয়াক্ত নামাজেও ততগুলা মুসল্লী পাওয়া যাইতো।
চামে যুগান্তর একটা দারুণ প্রচারণা কইরা গেল ফুওয়াং ক্লাবের। এখন ২৫০০ টাকায়ও তো টিকেট পাওয়া যাইবোনা।
৩৫| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:৫৮
আগুন পাখি বলেছেন:
কয়েকমাস আগে খবরটা পাইলে ভাল হইতো, ঘুরে আসতে পারতাম
৩৬| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:০১
অাল অামীন বলেছেন: যতদূর জানি, দৈনিক যুগান্তরের মাদার অর্গানাইজেশন যমুনা গ্রুপের নিজস্ব মদের ব্যবসা রয়েছে। ক্রাইন, হান্টার সহ বেশ কয়েক ধরণের বীয়ার জাতীয় ড্রিংকস উৎপাদন করে। এ নিয়ে বছর দুয়েক আগে মিডিয়াতে বেশ ঝড় উঠেছিল। সে যাই হোক, অপরাপর অনেক ইস্যুর মত যমুনার মাদক ব্যবসার সরকারী লাইসেন্স ইস্যুও মাটি চাপা পড়ে গেছে।
আমার অবজার্ভেশন হচ্ছে - যুগান্তর তাদের রিপোর্টারদের দিয়ে গত কয়েকদিন ধরে রাজধানীর বিভিন্ন ক্লাব, মাদক ব্যবসা, নার্কোটিক ডিপার্টমেন্ট নিয়ে একের পর এক প্রতিবেদন প্রকাশ করে যাচ্ছে তার পেছনে সামাজিক কিংবা ধর্মীয় মূল্যবোধ বলে কিছু নেই। স্রেফ নিজেদের (দেশী) পোডাক্ট তেমন চলছেনা। তাই বিদেশী মদের ব্যপারে তাদের এত্ত আপত্তি।
যদি যমুনা গ্রুপ উৎপাদিত হার্ড ড্রিংকস এসব ক্লাবে সরবরাহ করা হয়, তারপরেও কি তারা এ ধরণের প্রতিবেদন প্রকাশ করবে। যুব সমাজের অবক্ষয় নিয়ে তারা কি এতটা অস্থির/উদ্বিগ্ন হবে?
গণমাধ্যমে বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান সমূহের বিনিয়োগের একটি নগ্ন রূপ - যুগান্তরের সাম্প্রতিক প্রতিবেদন সমূহ।
তবে তাদের উদ্দেশ্য যা-ই হোক না কেন-এর ফলে অভিজাত ক্লাব পাড়ায় রাতের আলো-আধারীর নিষিদ্ধ অভিসারের দুর্লভ কিছু চিত্র জনসমক্ষে চলে এসেছে- এটাই বা কম কিসে?
এ শুধুই আমার ব্যক্তিগত অভিমত। এ বিষয়ে যে কারো ভিন্নমত থাকতে পারে।
স্পাইডার - আপনার পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ।
৩৭| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:০৮
আইলা বলেছেন: Fu Wang Club এর সাইট ভিজিট করে আসলাম। সেইরাম সাইন। মাইয়া গুলার ছবিও সেইরাম।
http://www.fwc.com.bd
ঠিকানা:
411 Gulshan Tajgaon Link Road, Dhaka-1208,Bangladesh.
Area Gulshan
District Dhaka
Zip/Postal Code 1208
Country Bangladesh
Phone +880-2-9892480
লুঙ্গী পরে যাব ঠিক করলাম
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:৩২
স্পাইডার বলেছেন: ধইন্যাবাদ
৩৮| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:০৯
অপ্রিয়কথা বলেছেন: যুগান্তর ও পোস্টদাতাকে ধন্যবাদ, আমি আজ রাতেই যাইতেছি ওখানে
৩৯| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:০৯
বুমবুম বলেছেন: ভালই তো দেখতে মুন চায়
...এইডা তো অনেক পুরান ইস্যু,যুগান্তর কি ভাগা না পায়া রিপুট কর্চে নাকি ???এইডা বন্ধ হইলে আরেকজায়গায় হবে,পুলাপাইন তাদের প্লেস ঠিক ই বাইর কইরা নিবে।
তারচেয়ে অন্যান্য দেশের মত বৈধ কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রিত হইলেই হয়
৪০| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:১২
কুঁড়ের বাদশা বলেছেন: আপনি ফু ওয়াং এর একটা বিজ্ঞাপণ দিয়া দিলেন।
আমার তো এখন ওখানে যেতে ইচ্ছা করতেছে।
টাকা জমানো শুরু করি আজকে থেকে
৪১| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:১৬
রয়েল বেঙ্গল টাইগার বলেছেন: আমি যদি মরতে চাই তাইলে আপনি বাধা দেয়ার কে? বিষয়টা অনেকটা সেরকম।
দেশটা গোল্লায় গেল শুধু টাকার অভাবে।
৪২| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:১৮
পথে-প্রান্তরে বলেছেন:
৪৩| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:১৯
বিডিওয়েভ বলেছেন: পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ।
১৮ ই মে, ২০১০ রাত ৯:২১
স্পাইডার বলেছেন: ধন্যবাদ।
৪৪| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:২৩
দূরের মানুষ বলেছেন: নতুন করে ঘুষ দিয়ে বের করা যুমুনা গ্রুপরে হান্টার নামক "চুয়ানি" কেউ খায়না । এ কারনে যুগান্তরের এ ধরনের রিপোর্ট !
খইচালা মাছ ধরার জালকে বলে তোর ফুটা বেশি। !
৪৫| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:২৪
কুঁড়ের বাদশা বলেছেন: এই বার গুলোকে অবৈধ না করে বিশাল হারে কর বসানো উচিত
তাহলে সরকারের বিশাল রাজশ্ব আয় হবে।
পুলিশ এদের কি করবে? এদের বাপ-চাচারা ই তো পুলিশ চালায়।
আর তাছাড়া যাদের নৈতিকতা খারাপ হয় পুলিশ দিয়ে নৈতিকতা ভালো করা যায় না।
৪৬| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:২৬
আইলা বলেছেন: ক্লাব তো ভালই ব্যবসা করে। জাতীয় শিশুপার্ক এ যেমন মাসে ১/২ দিন গরীব/দুঃস্থ শিশুদের ফ্রি ঢুকতে ও রাইড চড়তে দেয়, তেমনি গরীব/দুঃস্থ যুবকদের মাসে ১/২ দিন ফ্রি ঢুকতে ও মৌজমস্তি করতে দিতে ক্লাব কর্তৃপক্ষকে আহবান জানাচ্ছি।
৪৭| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:২৬
িনরুপমা.কম বলেছেন: আগামীকাল রাতে যদি একটা বোমা মেরে ফু-ওয়াং ক্লাবটা উরিয়ে দেয়া যেত.....
৪৮| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৩০
দূরের মানুষ বলেছেন: আইলা বলেছেন: ক্লাব তো ভালই ব্যবসা করে। জাতীয় শিশুপার্ক এ যেমন মাসে ১/২ দিন গরীব/দুঃস্থ শিশুদের ফ্রি ঢুকতে ও রাইড চড়তে দেয়, তেমনি গরীব/দুঃস্থ যুবকদের মাসে ১/২ দিন ফ্রি ঢুকতে ও মৌজমস্তি করতে দিতে ক্লাব কর্তৃপক্ষকে আহবান জানাচ্ছি।
৪৯| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৩৭
দ্বীপবালক বলেছেন: রোদেলা খাতুন বলেছেন: মিডিয়া তথা প্রচারমাধ্যমে যে কালচার আমদানী করবেন তার বাস্তব নমুনা তো কিছু থাকা চাই। এটা এসবেরই ফলাফল। আপনি বিদেশী ছবি দেখবেন আর কিছুটা গ্রহণ করবেন না তা তো হতে পারে না।
অন্যদিকে, আপনার রাষ্ট্রই তো একটি ভাড়াটে রাষ্ট্র। সরকার প্রধান হয় অন্যের ইশারায়। আপনাকে রাজনৈতিক সাজেশন দেয় দূতাবাসের দূতরা।
তাহলে এমনটা হলে আপত্তি হবে কেন, এটাই তো স্বাভাবিক।
৫০| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৪১
দারাশিকো বলেছেন: http://www.fwc.com.bd/
এইটা ফুওয়াং ক্লাবের ওয়েব... দেখেন
৫১| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৪৫
আইলা বলেছেন: বলতে ভুলে গেছি আমাদের দাবী মানা না হলে কবি, কলামিষ্ট ফরহাদ মাজহারের নেতৃত্বে লুঙ্গি পরে ক্লাব অভিমুখে লংমার্চ করুম।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:৩৩
স্পাইডার বলেছেন:
৫২| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৫৫
স্পেলবাইন্ডার বলেছেন:
৫৩| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:০০
তানভী বলেছেন: পাশ্চাত্য ভাবধারার সাথে এগুলো বিকাশ পাবেই। কোন প্রকার অনুশাসনেই কিছু হবেনা। তাদের টাকা বেশি হয়ে গেছে,তাই এখন খরচ করার কিছু ওয়ে তো থাকতে হবে! এইটা সেই ওয়ে গুলার একটা।
এটা বন্ধ করতে চাইলে কৃষিভিত্তিক সমাজে ফেরত যেতে হবে,নাহলে ফিরে যেতে হবে গ্রাম ভিত্তিক সমাজ ব্যবস্থায়। নাগরিক জীবনে ঐসব ''খারাপ মেয়েছেলে'' সবসময়ই ছিল। আর যদি বলেন যে আগেতো ছিল গোপনে আর এখন প্রকাশ্যে, তাইলে আমি কই ভাই নির্বাক মিত্রর চেয়ে সবাক শত্রুই কি ভালো না? তাতে শত্রুটা কে অন্তত সেটা তো বোঝা যাবে।
৫৪| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:০১
ও.জামান বলেছেন: রাজীব বলেছেন: থার্টফাস্টের আগে পত্রিকায় ভালো একটা এ্যাড ছাপাইলো। এই জন্য যুগান্তরের কত ইনকাম হইছে দেখেন।
৫৫| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:০৫
আইলা বলেছেন: এই পোষ্টের দৌলতে বামপন্থী, ছাগু, লুল সবই চেনা হয়ে গেল
৫৬| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:০৮
এম এস জুলহাস বলেছেন:
বেশ কিছুদিন আগে ফিট এ্যালিগেন্সের একটি ফ্যাশন শো'র স্টেজ নির্মানের দায়িত্ব ছিলো আমার উপর। স্টেজ নির্মাণ শেষে অনুষ্ঠান চলাকালে ভেতরে ঢুকতে চাইলে কর্তৃপক্ষ আমার হাতে সাঁটা সীলমোহর দেখতে চাইলে তা দেখাতে পারলামনা, ভেতরেও আর ঢুকা হলোনা, আমিও আর জোর করলামনা। সেই ঢুকলাম অনুষ্ঠান শেষে।
আহা ! কী ভুলটাই না করেছিলাম।
৫৭| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:২৯
নাজমুল আহমেদ বলেছেন: আহ! ভাবতে ভালোই লাগছে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে তরতর করে কিন্তুক আমি সেই মান্দাতা আমলেই রয়ে গেলাম।
৫৮| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৩৫
বিপ্লব কান্তি বলেছেন: নাইট ক্লাবে যেতে চাইলে যেতে পারেন, আমার মত আবার পুলিশের হাতে ধরা খাইয়েন না
৫৯| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:১৩
মৃত৬৬৬ বলেছেন: তাদের টাকা আছে। কি আছে আপনার? আপনি কি এই সংস্কৃতি পছন্দ করেন না? কেন আটকাতে চান একে? কি দিয়ে আটকাবেন? আপনি কি আসলেই আটকাতে চান?
৬০| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৩১
ফয়সাল.ঢাকা বলেছেন: অবক্ষয়ের এতো কেবল শুরু। আরো দেখবেন। এখনি উচিত গলায় পারা দিয়ে জোর করে এগুলা বন্ধ করা।
৬১| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৩৫
পৃথিবীর আমি বলেছেন: হযরত মামুন আব্দুল্লাহ্ বলেছেন: কুকুরের কাজ কুকুর করেছে কামড় দিয়েছে পায়, তায় বলে কুকুর কে কামড়ানো কি মানুষের শোভা পায়? আমার কাছেতো মনে হচ্ছে এইটা ফু-ওয়াং ক্লাবের বিজ্ঞাপনের একটা উৎভাবনী আয়োজন। একটু খোজ নিয়ে দেখেন রিপোর্ট টি প্রকাশ করার জন্য ফু-ওয়াং কর্তৃপক্ষ যুগান্তর কে পয়শা দিয়েছে। কারণ এই রিপোর্টের ফলে যারা ফু-ওয়াং এর ঠিকানা জানতো না তারাও ঠিকানা সহ কোথায় গিয়ে মদ চাইতে হবে, কোথায় গিয়ে ডিসকোতে ঢুকতে হবে সবই জানা গেলো।
৬২| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:১৪
আকাশ আমার সীমানা বলেছেন: এগুলো বন্ধ করলে কোন লাভ হবে না। বৈধ করে দিয়ে হেব্বি টেক্স বসালে বরং কাজ দিবে। সরকারের আর বিরোধী দলের মাতাল পাবলিকগুলা তাহলে লাইসেন্সধারী দোকান থেকে মদ কিনে খাবে। এমনিত্ই মাতাল হইয়া আসে সবগুলান।
খোজ নিয়া দেখেন বিভিন্ন পত্রিকার পাবলিকরাও রেগুলার ঢু মারে ওইখানে। হয়তো কেউ রিপোর্ট লেখার দিন ওরে ফ্রিতে মদ গিলতে দেয় নাই দেখে দিছে রিপোর্ট লেখে। মাইন্ড খাইয়েন না। মদ খায়নাই ঢাকায় এমন পোলা দুস্কর এখন। হয়তো আছে সেগুলান এক্সেপশনাল। আর এক্সেপশনাল কান্ট বি এন এক্সাম্পল।
আসলে দেশটারে নস্ট করে ফেলছি আমরা। আমাদের দেশে সেই ছেলে হবে কবে যে কথায় না বড় হয়ে কাজে বড় হবে, সেই আশায় বুক বাধি এখনো।
৬৩| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:১৭
ত্রিশোনকু বলেছেন: কিছুদিন হ'ল যমুনা গ্রুপের হান্টার বিয়ার বাজারে এসেছে। কিন্তু উন্নতমানের বিদেশী বিয়ারের সাথে প্রতিযোগিতায় পেরে উঠছেনা। যমুনা গ্রুপ আরও কয়েক রকমের মদ বাংলাদেশে বাজারজাত করার পরিকল্পনা করছে। বিদেশী সুরা বন্ধ করতে পারলে তারা তাদের নিম্নমানের বিয়ার বিক্রি করতে পারবে এবং তাদের অন্যান্য মদও চালাতে পারবে। তাই বেশ কিছুদিন ধরে এই গ্রুপটি বিদেশী মদের পেছনে লেগেছে।
৬৪| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৪৫
লুথা বলেছেন: লালসালু বলেছেন: যাইতাম মঞ্চায় কিন্তু টিকেটের দামটা একটু বেশী। ব্লগারদের জন্য কোনো ডিসকাউন্ট আছে?
৬৫| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৫৩
নীলপদ্দ বলেছেন: এইটা কি নতুন কিছু ? শুধু কি ফুওয়াং ক্লাব ? এই রকম ক্লাব আরো অনেক আছে ঢাকা তে।
৬৬| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:২৯
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে- ভাবতে ভালই লাগে!
ঠিকানাটা দ্যান। মুরোদ হলে একদিন ঘুরে আসব।
৬৭| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:৫৫
জয়_জয় বলেছেন: যে পিত্রকা এটা লিখছে তার মালিক নিজের Hunter বিক্রি করার জন্য করছে। বাবুল মদের লাইসেন্স নিয়াও তৈরি করতে পারে নাই, মনে অাছে।
এই সব ক্লাব বন্ধ করতে হবে।
৬৮| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:০৬
অজানা আমি বলেছেন: আরেকটা আছে, এরিস্টোকেট ইন্ন। এটা মহাখালী থেকে গুলশান-১ এ যেতে হাতের বামে পড়ে। সেম কাহিনী। দোতলা পিছনের সাইটে এসব হয়।
৬৯| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:২২
মামন বলেছেন: ছি ছি ছি
৭০| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:৪১
লাল সাগর বলেছেন: শয়তান বলেছেন: বাংলা আমার প্রাণ বলেছেন: এই জন্যই তো মনচাই জামায়েত পাটিকে এই ক্ষমতায় দেখতে। এই শয়তানি কর্মকান্ড হতে ইহতে মানুষ গুলোকে উদ্ধার করতে হইলে ইসলামী সরকারের কোন বিকল্প নাই। এই এইকর্মকান্ড মানুষকে কখনোই শান্তি দিতে পারবেনা কারণ এই গুলো হইলো বিবেকের বিপরিত।
------
চামমে হাত হান্দায়া দিসে মামায়
-------
চাম্মে শয়তানেও হাত মাইরা দিলো।
৭১| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:৫৬
আসাদ /পারেভজ বলেছেন: কেউ কি কখনও রিজেন্সি গেছেন... Thursday নাইট এ...। ঢাকার বাইরে এখন.... খুব মিস করি
৭২| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:৫৬
আসাদ /পারেভজ বলেছেন: কেউ কি কখনও রিজেন্সি গেছেন... Thursday নাইট এ...। ঢাকার বাইরে এখন.... খুব মিস করি
৭৩| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:২৭
আলিম আল রাজি বলেছেন: মানবযমিন হৈলে এইটা নিয়া অঅঅঅঅনেকদিন কচলাইতো। সাথে থাকতো অনেক ছবি। আহারে আমরা বিরাট মিস করলাম। আমি কস্টিতো।
৭৪| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৩২
নীল ভোমরা বলেছেন: হুমমমম! স্বচক্ষে দেখেছি...যুগান্তরের রিপোর্ট-ও দেখলাম! ঢাকার অধিকাংশ সাধারণ বারে এখন বিয়ার পাওয়া যাচ্ছেনা! নুরুল ইসলামের 'হান্টার' ছাড়া বিকল্প নাই! যাদের পয়সা আছে...তারা-তো পয়সা উড়াবেই! আগে অবধৈ পয়সার উৎস বন্ধ করেন। কষ্টের পয়সায় এসব হয়না! দলের লোকজন (সব সরকারের আমলেই) দলীয় পরিচয়ে দুই হাতে টাকা কামাচ্ছে...... একটু মৌজ করতে দেন! পরের বার অন্যেরা করবে! আমরা খালি পত্রিকার রিপোর্ট পড়ে কমেন্টই করতে থাকবো..'' দেশটা বেলেল্লাপনায় ভরে গেল''। রিজেন্সী, প্রিভিলেজ... যেখানেই যান, একই দৃশ্য দেখতে পাবেন।
৭৫| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৩৮
আকাশদেখি বলেছেন: যাক আমাগো দেশ তাইলে ডিজিটাল অয়বার লাগছে....তার একটা নমুনা দেয়ার জন্য tnx!!!!!
৭৬| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:৫২
শাকালাকা বুম বলেছেন: হমম এনারা নিশ্চই রাজাকার না। এনারা ডিজিটাল দেশের মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের নাগরিক
৭৭| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:০৫
অপ্রয়োজন বলেছেন: দেশ আগায় গেলো ... আমিই পিছনে রয়ে গেলাম
৭৮| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:৫৪
আমি মদন বলেছেন: বাংলাদেশে মদ ওপেন হওয়া উচিত। এই নিষিদ্ধ আইনের জন্য নানা দিকে নানা বিকৃত ভাবে এর ব্যবহার হচ্ছে। আমার মতে আমরা বাংলাদেশের মুসলমানেরা বাঁশের চেয়ে কঞ্চি বড় পর্যায়ের।
৭৯| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:৫৯
আরিফুর রহমান বলেছেন: গাধার বাচ্চা..
'মুসলিম মূল্যবোধ' নিয়া না চিল্লাইয়া যদি শ্লীলতা ও মর্যাদা নিয়া কথা কৈতি, তাইলে পাবলিকে শুনতো...
এইসব কালচার আমিও বুঝি না... লন্ডনে এতো বছর আছি, অথচ প্রতি রাইতে সংগী বদল বিষয়টা আমি এখনো বুঝতে পারি নাই। তবে মিউজিকের প্রতি আগ্রহ আছে, আর সুরা পান করলে কান হালকা ভোঁতা হয়, এতে মিউজিক যতো উদ্দামই হৌক না কেন.. গায়ে লাগে না, এইটাও বুঝি..
কিন্তু মেয়েদের নিয়ে টানাটানি বিষয়টা পুরাটাই অশ্লীল। সুস্থতার দিকে আহ্বান জানাইলে তোর বক্তব্য আরো গ্রহনযোগ্য হইতো..
একটা আমদানি নির্ভর আচরন প্রত্যাখানের আহ্বান জানাইতে তুই আরেকটা আমদানি নির্ভর বালছালের রেফারেন্স দিতাছচ..এইটা্তো আরো বেশি অশ্লীল।
ফাউল..
৮০| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:১৩
সব যদি আজ বদলে যেত বলেছেন: যারা যেতে আগ্রহী আসেন সবাই একসাথে 31st এ যাই। আমরা ব্লগ থেকে আসছি বললে ফ্রী ঢুকতে দিতেও পারে
৮১| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:৩৫
কাঙাল মামা বলেছেন: এগুলা কোনো ব্যাপারই না। কেউ কোনোদিন থামাতে পারবে না এসব। আমি ফেসবুকেই প্রায়সময় এগুলার ইভেন্ট ইনভাইটেশন পাই। আর এসব ক্লাব ঢাকায় ১টা না, ১০০টার মত আছে। সবাই তো আর ক্লাবের আন্ডারে করে না। যেমন আমার এক পরিচিত ৩১ তারিখে একটা পার্টি এরেন্জ করতেছে। নিজেদের জায়গা....ওরা পোস্টারে বলেও দিছে স্ট্রিপ ড্যান্স আর এলকোহল এভেইলেবল, সিকিউরড জায়গা....কই যাবেন বলেন?
৮২| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১১:৩৭
বিপরীত বাক বলেছেন: যীশূ বলেছেন: লালসালু বলেছেন: যাইতাম মঞ্চায় কিন্তু টিকেটের দামটা একটু বেশী। ব্লগারদের জন্য কোনো ডিসকাউন্ট আছে?
জানজাবিদ বলেছেন: কোন জিনিসের চাহিদা যদি সমাজে থাকে তাহলে সেই চাহিদা কোন না কোন ভাবে মেটানো হবেই। সবচেয়ে ভাল হয় অনেক বেশী ট্যাক্স বসিয়ে এগুলো বৈধ করা।
আর মূল্যবোধের কথা যদি বলেন তাহলে কয়টা মানুষের মধ্যে মূল্যবোধ আছে? এত মূল্যবোধ বা ইসলামী চেতনা এই দেশে কোনদিনই ছিলোনা এখনো নাই। থাকলে জুমা বা ঈদের দিনে মসজিদে যত মুসল্লী দেখা যায় ৫ ওয়াক্ত নামাজেও ততগুলা মুসল্লী পাওয়া যাইতো।
ঠিকানা:
411 Gulshan Tajgaon Link Road, Dhaka-1208,Bangladesh.
Area Gulshan
District Dhaka
Zip/Postal Code 1208
Country Bangladesh
Phone +880-2-9892480
অপ্রিয়কথা বলেছেন: যুগান্তর ও পোস্টদাতাকে ধন্যবাদ, আমি আজ রাতেই যাইতেছি ওখানে
কুঁড়ের বাদশা বলেছেন: আপনি ফু ওয়াং এর একটা বিজ্ঞাপণ দিয়া দিলেন।
আমার তো এখন ওখানে যেতে ইচ্ছা করতেছে।
টাকা জমানো শুরু করি আজকে থেকে
কুঁড়ের বাদশা বলেছেন: এই বার গুলোকে অবৈধ না করে বিশাল হারে কর বসানো উচিত
তাহলে সরকারের বিশাল রাজশ্ব আয় হবে।
আইলা বলেছেন: ক্লাব তো ভালই ব্যবসা করে। জাতীয় শিশুপার্ক এ যেমন মাসে ১/২ দিন গরীব/দুঃস্থ শিশুদের ফ্রি ঢুকতে ও রাইড চড়তে দেয়, তেমনি গরীব/দুঃস্থ যুবকদের মাসে ১/২ দিন ফ্রি ঢুকতে ও মৌজমস্তি করতে দিতে ক্লাব কর্তৃপক্ষকে আহবান জানাচ্ছি।
দূরের মানুষ বলেছেন: আইলা বলেছেন: ক্লাব তো ভালই ব্যবসা করে। জাতীয় শিশুপার্ক এ যেমন মাসে ১/২ দিন গরীব/দুঃস্থ শিশুদের ফ্রি ঢুকতে ও রাইড চড়তে দেয়, তেমনি গরীব/দুঃস্থ যুবকদের মাসে ১/২ দিন ফ্রি ঢুকতে ও মৌজমস্তি করতে দিতে ক্লাব কর্তৃপক্ষকে আহবান জানাচ্ছি।
আকাশ আমার সীমানা বলেছেন: এগুলো বন্ধ করলে কোন লাভ হবে না। বৈধ করে দিয়ে হেব্বি টেক্স বসালে বরং কাজ দিবে। সরকারের আর বিরোধী দলের মাতাল পাবলিকগুলা তাহলে লাইসেন্সধারী দোকান থেকে মদ কিনে খাবে। এমনিত্ই মাতাল হইয়া আসে সবগুলান।
খোজ নিয়া দেখেন বিভিন্ন পত্রিকার পাবলিকরাও রেগুলার ঢু মারে ওইখানে। হয়তো কেউ রিপোর্ট লেখার দিন ওরে ফ্রিতে মদ গিলতে দেয় নাই দেখে দিছে রিপোর্ট লেখে। মাইন্ড খাইয়েন না। মদ খায়নাই ঢাকায় এমন পোলা দুস্কর এখন। হয়তো আছে সেগুলান এক্সেপশনাল। আর এক্সেপশনাল কান্ট বি এন এক্সাম্পল।
লুথা বলেছেন: লালসালু বলেছেন: যাইতাম মঞ্চায় কিন্তু টিকেটের দামটা একটু বেশী। ব্লগারদের জন্য কোনো ডিসকাউন্ট আছে?
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে- ভাবতে ভালই লাগে!
ঠিকানাটা দ্যান। মুরোদ হলে একদিন ঘুরে আসব।
অজানা আমি বলেছেন: আরেকটা আছে, এরিস্টোকেট ইন্ন। এটা মহাখালী থেকে গুলশান-১ এ যেতে হাতের বামে পড়ে। সেম কাহিনী। দোতলা পিছনের সাইটে এসব হয়।
আমি মদন বলেছেন: বাংলাদেশে মদ ওপেন হওয়া উচিত। এই নিষিদ্ধ আইনের জন্য নানা দিকে নানা বিকৃত ভাবে এর ব্যবহার হচ্ছে। আমার মতে আমরা বাংলাদেশের মুসলমানেরা বাঁশের চেয়ে কঞ্চি বড় পর্যায়ের।
সব যদি আজ বদলে যেত বলেছেন: যারা যেতে আগ্রহী আসেন সবাই একসাথে 31st এ যাই। আমরা ব্লগ থেকে আসছি বললে ফ্রী ঢুকতে দিতেও পারে
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৯:৫২
একজন আমি বলেছেন: থ হইয়া গেলাম