![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অমি হাসান নামেই আমি পরিচিত এই নামে অন্য ব্লগার থাকায় হয়ে গেলাম বাংলার হাসান। ইতিহাস হলো একটি জাতির দর্পন। ইতিহাস অসচেতন জাতি কোন দিন প্রকৃত দেশপ্রেম ও জাতীয়তাবোধে উজ্জীবিত হতে পারে না।
রাজনৈতিক দল গুলোর এবারের নির্বাচনী এজেন্ডা কি হতে পারে বলে আপনি মনে করেন?
একজন সাধারন জনগন হিসেবে আমার দৃষ্টিতে যা হতে পারে এবারের নির্বাচনী এজেন্ডা।
১।
রাজনৈতিক লেজুড়বৃত্তি ছাত্র সংগঠন,শ্রমিক সংগঠন,কৃষক সংগঠন, পেশাজীবি সংগঠন, ব্যবসায়ী সংগঠন সহ বিভিন্ন দলীয় লেজুড় বৃত্তি সংগঠন নিষিদ্ধ ও এর বিরুদ্ধে কঠোর আইনী ব্যবস্থা। এবং অরাজনৈকিত ভাবে বিভিন্ন পেশাজীবি সংগঠন সৃষ্টিতে কোন প্রকার বাঁধা প্রধান না করা।
২।
ক্ষমতার বিকেন্দ্রী করন। অর্থাৎ জেলা, উপজেলা, ও ইউনিয়ন ভিত্তিক ”স্ব-শাসিত স্থানীয় সরকার” ব্যবস্থা চালু করা। এবং নির্বাচিত জেলা, উপজেলা, ও ইউনিয়ন ভিত্তিক পরিষদ গঠন ও পরিষদে জনগনের বিভিন্ন অংশের প্রতিনিধিত্ব থাকবে।
৩।
বিএসএফ এর হাত থেকে বর্ডার এলাকায় বসবাসকারী জনগনের জান-মাল রক্ষায় কর্যকরী পদক্ষেপ, সুন্দরবন রক্ষায় রামপাল চুক্তি সহ সকল দেশীয়, আন্তর্জাতিক চুক্তি বাতিল। এবং মুনাফাখোর ব্যবসায়ীদের হাত থেকে গার্মেস সেক্টর রক্ষা ও পোষাক শ্রমিদের জীবনমান উন্নয়নসহ আন্তর্জাতিক বেতন কাঠামোর আওতায় বেতন প্রদান।
৪।
দেশীয় শিল্প বিকাশে সুযোগ তৈরী করা। অর্থাৎ বিদেশী পন্য আমদানীতে ট্যাক্স বৃদ্ধি করে ক্ষুদ্র ও মাঝারী শিল্পের বাজার সৃষ্টিতে পদক্ষেপ নেয়া।
৫।
কৃষকের স্বার্থে পন্য উৎপাদন বৃদ্ধির ক্ষেত্রে কৃষিকে প্রাধান্য দিতে হবে। এবং সেই লক্ষে ইউনিয়ন পর্যায়ে কৃষি শিল্প গড়ে তোলা। অন্য খাতে ভতূর্কি কমিয়ে কৃষকে বিনা মূল্যে সার ও নিরবিচ্ছন্ন বিদুৎ সরবরাহ কর।
৬।
শিক্ষা জাতির মেরুদন্ড। অতএব দেশের প্রতিটি জেলায় পূর্নাঙ্গ বিশ্ব বিদ্যালয় ও মেডিকেল প্রতিষ্ঠা সহ দেশের প্রতিটি বেসরকারী কলেজ বিশ্ব বিদ্যালয়ে গরীব ও মেধাবী ছাত্র/ছাত্রীদের জন্য শতকরা ৩০% হারে বিনামূল্যে শিক্ষা ব্যবস্থা চালু করা।
দেশের কওমী মাদ্রাসা থেকে পাশ করা লক্ষ লক্ষ শিক্ষার্থীকে দেশের সরকারী/বেসরকারী চাকুরীতে সম্পৃক্ত করার লক্ষে কারিগরি শিক্ষাসহ আধুনিক শিক্ষার ব্যবস্থা করা।
৭।
দেশের অবভ্যন্তরে যে সকল বিদেশী কোম্পানী কর রেয়াতের সুবিধা নিয়ে ব্যবসা করছে তাদের কর রেয়াত বাতিল করাসহ সকল বিদেশী কোপ্মানীর ক্ষেত্রে দেশীয় কোম্পানীর চাইতে ১০% বেশি কর নির্ধারন করার বিধান করা।
৮।
নির্বাচনে জয়ী সংসদ সদস্য থেকে শুরু ইউনিয়ন পর্যায়ে জন প্রতিনিধিদের কাজে তার নির্বাচনী এলাকার মানুষ যদি মনে করে নির্বাচিত জন প্রতিনিধি আশানুরুপ উন্নয় করছে না, তবে উক্ত জন প্রতিনিধির প্রাপ্ত ভোটের ১৫% ভোট রিকলের মাধ্যমে নতুন প্রতিনিধি নির্বাচনের সুযোগ সৃষ্টির লক্ষে সংবিধানে আইন করা হবে।
৯।
যে কোন রাজনৈতিক দলের পদবী ব্যক্তি সরকার পরিচালনায় অংশ গ্রহন করতে পারবে না। এবং দ্বি-কক্ষ বিশিষ্ঠ সংসদীয় শাসন ব্যবস্থা চালুসহ জাতীয় সংসদের মেয়াদ এক বছর কমিয়ে চার বছর করা ও পার্লামেন্টের উভয় কক্ষে জনপ্রতিনিধির বাইরে সকল পেশাজীবিদের প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করা। জোটবদ্ধ হয়ে নির্বাচন নিষিদ্ধি করে সংবিধানে আইন প্রনোয়ন করা।
১০।
বিশ্বে সর্ব বৃহত্ত সমুদ্র সৈকতসহ দেশের দর্শনীয় স্থান গুলোকে কেন্দ্র করে পর্যটন খাত দেশের সর্বোচ্চ আয়ের খাতে রুপান্তর করা।
আর কি কি ইসু যোগ হতে পারে বলে আপনি মনে করেন?
২৯ শে মে, ২০১৩ রাত ১২:৩৩
বাংলার হাসান বলেছেন: ধন্যবাদ অভি। মনে হয় না এই পোষ্ট স্টিকি হবে।
যাক ফিরে আসি মূল আলোচনায়। হ্যাঁ তোমার সাথে একমত অন লাইন আলোচনার মাধ্যমে আমরা যদি নিজেরে দাবী গুলো অফ লাইনেও নিয়ে আসতে পারি এবং সেই মোতাবেক জনমত গড়ে তুলতে সক্ষম হই, তাহলে রাজনৈতিক দলগুলো বাধ্য হবে সাধারন জনগনের কথা চিন্তা করতে।
২| ২৯ শে মে, ২০১৩ রাত ১২:৩৪
রুপম শাহরিয়ার বলেছেন: ভাইয়া মাফ করবেন। আমি দেশ নিয়ে কোন চিন্তা করি না। তাই এর উত্তর আমার কাছে নেই।
২৯ শে মে, ২০১৩ রাত ১২:৩৮
বাংলার হাসান বলেছেন: কেন ভাই, আপনি কি দেশ ও জনগনের বাহীরে?
৩| ২৯ শে মে, ২০১৩ রাত ১২:৩৭
সাকিব-আল-নাহিয়ান বলেছেন: ভাল বলেছেন।আমার মনে হয় প্রায় সব ইস্যুই আপনি বলে দিয়েছেন...
২৯ শে মে, ২০১৩ রাত ১২:৪৪
বাংলার হাসান বলেছেন: তাহলে কি একথা বলতে পারি যে, আপনিও চান এবারের ভোটের রাজনীতিতে এগুলো ইসূ হয়ে উঠুক?
যদি তাই মনে করেন তবে এ লক্ষে আমাদের অন লাইনে প্রচারনা চালানো উচিৎ বলে মনে করি। এবং সেই সাথে অফ লাইনেও জনমত গড়ে তুলে দল গুলোকে বাধ্য করতে হবে এই ইসূগুলোকে নির্বাচনী ইসূই নয় বাস্তবায়ও করতে হবে। সেই লক্ষে কাজ করতে হবে।
৪| ২৯ শে মে, ২০১৩ রাত ১২:৩৯
াগলা শান্তু বলেছেন: মাফ করবেন। আমি দেশ নিয়ে কোন চিন্তা করি না। তাই এর উত্তর আমার কাছে নেই। - সহমত রুপম শাহরিয়ার ।
২৯ শে মে, ২০১৩ রাত ১২:৪৭
বাংলার হাসান বলেছেন: আপনার চিন্তার সাথে আমি অফ লাইনেও পরিচিত। অতএব আপনি এই কথা বলেল আমি ব্যক্তিগত ভাবে মানতে রাজি নই।
৫| ২৯ শে মে, ২০১৩ রাত ১২:৪০
আমি শুধুই পাঠক বলেছেন: একই মূলা তো প্রত্যেক বারই খাই।
২৯ শে মে, ২০১৩ রাত ১২:৪৭
বাংলার হাসান বলেছেন: এবার যাতে মূলা না হয় সে জন্য আমাদেরকেই ব্যবস্থা নিতে হবে।
৬| ২৯ শে মে, ২০১৩ রাত ১২:৪১
াগলা শান্তু বলেছেন: দেশ ও জনগনের বাইরে আমরা না, কিন্তু কথা বলার বহু লোক পাওয়া যায়- কাজ করার সময় না, তাই হতাশ হয়ে এখন আর চিন্তাও করিনা। শুধু কথা বলে কোন লাভ আছে বলে আমি মনে করিনা । তবে ভালো লিখেছেন।
২৯ শে মে, ২০১৩ রাত ১২:৪৯
বাংলার হাসান বলেছেন: হতাশ হওয়ার কিছু নাই। হতাশা কোন সমাধান নয়।
ভাই পারলে একটা কল দেন কথা আছে।
৭| ২৯ শে মে, ২০১৩ রাত ১:০২
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আপনি ভাই পারেনও ++++++++ না দিয়ে উপায় থাকেনা। এবার একটু খ্যান্ত দেন না হয়।
২৯ শে মে, ২০১৩ রাত ১:০৫
বাংলার হাসান বলেছেন: প্লাসের জন্য ধন্যবাদ।
কিন্তু প্রশ্ন হলো খ্যান্তিমু কেন মিয়া ভাই?
৮| ২৯ শে মে, ২০১৩ রাত ১:০৬
ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন: আসল ইস্যুই তো লিখেন নাই !!!
২০১০ এ যারা শেয়ারে লস খাইছে তাদের জন্য বিশেষ লোন এর ব্যাবস্থা কইরা দেয়া । মনে রাখবেন এখানে ৩২ লক্ষ্য মানুষ লস খাইছে ! এরা সবাই ভোটার আইডি কার্ড দিয়া বিও একাউন্ট খুলছিলো ! তার মানে এরা সবাই ভোটার ! আর এদের পরিবারের সদস্য সংখ্যা আর ৪ জন ৫ জন করে হলে ১কোটি ৬০ লাখ এর সাথে আছে আরও ৩২ লাখ এতো গুলা ভোট যে কোন দলের জন্য গুরুত্বপুর্ন ।
২৯ শে মে, ২০১৩ রাত ১:১২
বাংলার হাসান বলেছেন: খুব গুরুত্বপূর্ন একটি পয়েট বলেছেন। আপনাকে ধন্যবাদ,
এমনটা হলে তো আমার ভাগেও কিছু আসবে
যাই হোক ফিরে আসি মূল কথায়। নির্বাচনের এখনো বেশ কয়েক মাস বাকী, আর আমরা যদি এখন থেকেই এই সকল বিষয় গুলো অন লাইন এবং অফ লাইন সহ উভয় জায়গাতে সঠিক ভাবে উপস্থাপন করতে পারি তবে অবশ্যই রাজনৈতিক দল গুলোর টনক নড়বে বলেই মনে করি।
৯| ২৯ শে মে, ২০১৩ রাত ১:০৯
রি হোসাইন বলেছেন: ইস্যু গুলো সমসাময়িক প্রেক্ষাপটে .।.। আমার মতে আরো দূরদর্শী ইস্যু হতে হবে। যেমন শিক্ষা নিতি পরিবর্তন করে ৮ বছরে মাধ্যমিক শেষ করে বিশ্ববিদ্যালয় অর্থাৎ ৮ বছর সহ শিক্ষার পর থেকে শুধু মাত্র বিষয় ভিত্তিক শিক্ষা পদ্ধতি। আমদানী নিতির ব্যাপক পরিবর্তন করে উতপাদন নিতি প্রনয়ন । পরিকল্পিত আবাসন এর মাধ্যমে কৃষিজমি রক্ষা প্রয়জনে কৃষি জমি কে স্থায়ী কৃষি কাজের জন্যে নথিভুক্ত করে কৃষি জমিতে অন্যন্য কারযকালাপ নিশিদ্ধ করা। জলবায়ু পরিবতনের ইস্যুকে টাকা কামানোর হাতিয়ার না করে জলবায়ু পরিবর্তনে ক্ষতি গ্রস্থ দের সাথে আন্তর্জাতিক ভূমি বিনিময়ের মাধ্যমে মাইগ্রেশনের সুবিধা দেওয়া। জন্ম নিয়ন্ত্রণে বহুমুখি প্রচার প্রচারনা, ভর্তুকির ও প্রচুর নারীর কর্মসংস্থান এর মাধ্যমে কার্যকর পদক্ষেপ নেয়া। বড় প্রকল্প হাতে নেয়ার আগে অবকাঠামোগত প্রকল্প উন্নন করা। যাতে এক বারের খরচে বহু প্রকল্প হয় বা আবকাঠামো উন্নয়নে ভারী ইক্যুইপমেন্ট-এর সক্ষমতা আনতে ব্যাপক ব্যাবস্থা নেয়া .।.।। ইত্যাদি .। ভেবে দেখবেন .।.। প্রয়জনে যৌথ ভাবে ভাবা যাবে
২৯ শে মে, ২০১৩ রাত ১:১৭
বাংলার হাসান বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
আপনার লেখায় অনেক গুলো বিষয় উঠে এসেছে। এবাবেই আমাদের আলোচনা চালিয়ে যেতে হবে অন লাইন ও অফ লাইনে, সৃষ্টি করতে হবে জনমত। বাধ্য করতে হবে রাজনৈতিক দলগুলোকে।-
১০| ২৯ শে মে, ২০১৩ রাত ১:০৯
রুপম শাহরিয়ার বলেছেন: ভাই রাগ কইরেন না
আপনার এই ব্লগ কোন
২৯ শে মে, ২০১৩ রাত ১:১৯
বাংলার হাসান বলেছেন: রাগ করার মত কি কিছূ হয়েছে?
আর আপনার মনে হয় কথা কিছূ বাকী রয়ে গেছে। অপেক্ষায় রইল সম্পূর্ন কথার।
১১| ২৯ শে মে, ২০১৩ সকাল ৭:১৯
কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: প্রতিবছরই আমরা অনেক আশা নিয়ে বিভিন্ন ইস্যু যোগ করে / করিয়ে যাই, কিন্তু দিনশেষে কোন ইস্যুর বাস্তবায়ন কেউ করে না।
ইস্যু যোগ করা নয়, কিভাবে ইস্যু বাস্তবয়ণ করানো যায় তা আলোচনা করা দরকার ।
ধন্যবাদ।
২৯ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৯
বাংলার হাসান বলেছেন: সুন্দর কথা বলেছেন।
আসুন তবে আলোচনা করি কিভাবে বাস্তবয়ণ করানো যায় ।
১২| ২৯ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:২৯
রায়ান ঋদ্ধ বলেছেন: নির্বাচনে জয়ী সংসদ সদস্য থেকে শুরু ইউনিয়ন পর্যায়ে জন প্রতিনিধিদের কাজে তার নির্বাচনী এলাকার মানুষ যদি মনে করে নির্বাচিত জন প্রতিনিধি আশানুরুপ উন্নয় করছে না, তবে উক্ত জন প্রতিনিধির প্রাপ্ত ভোটের ১৫% ভোট রিকলের মাধ্যমে নতুন প্রতিনিধি নির্বাচনের সুযোগ সৃষ্টির লক্ষে সংবিধানে আইন করা হবে।
...... এইটা চরম!!... তবে একটা ব্যাপার আশা করছি, গণতান্ত্রিক দেশ হিসেবে ক্লাসিফাইড বিষয় ব্যাতিত সকল বিষয়ে পুরনাঙ্গ তথ্য বিবরনি রিপোর্ট জনগণের কাছে প্রকাশ করে ডিজিটালাইজড গণ ভোটের মাধ্যমে সকল প্রকল্পের অনুমতি জনগণের মতের উপর নির্ভর করে দেওয়া। যদি সরকার মনে করে প্রকল্পটি দেশের জন্য হিত কর কিন্তু জনগণ তার বিরোধিতা করে তবে সরকার জনসাধারণকে এই প্রকল্প কেন বাস্তবায়ন করা উচিৎ তা বুঝিয়ে সংখ্যা গরিষ্ঠের সম্মতি নিয়ে তা করবে। এলাকা ভিত্তিক প্রকল্পের ক্ষেত্রে সে অঞ্চলের গণমত গ্রহন যোগ্য হবে।
২৯ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৮
বাংলার হাসান বলেছেন: চমৎকার একটি পয়েন্ট তুলে ধরেছেন। যদিও আমাদের দেশের জনগন এই সকল বিষয়ে খুব একটা মাথা ঘামায় না। তথাপি আমরা যদি চেষ্টা করি (হতে পারে দীর্ঘ সময় লেগে যাবে) জনমত তৈরী করা সম্ভব।
১৩| ২৯ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৯
রায়ান ঋদ্ধ বলেছেন: রি হোসেইন ভাই অনেক গুরুত্বপূর্ণ কিছু পয়েন্ট তুলে ধরেছেন।
আমার মতে জনগণের কাছে সরকারের জবাবদিহিতা বৃদ্ধিকরার দরকার!
২৯ শে মে, ২০১৩ রাত ৮:৫৯
বাংলার হাসান বলেছেন: আমার মতে জনগণের কাছে সরকারের জবাবদিহিতা বৃদ্ধিকরার দরকার! আসুন আলোচনা করি জবাবদিহিতা কিভোবে নিশ্চিত করা যায়।
১৪| ২৯ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:৫৪
আশিক মাসুম বলেছেন: আপনার ইস্যু গুলুই সাফিসিয়েন্ট মনে হয়েছে।
২৯ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:৩৮
বাংলার হাসান বলেছেন: তাহলে আশা করতে পারি আপনি এই বিষয় গুলো নিয়ে আলোচনা চালিয়ে যাবেন।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
১৫| ৩০ শে মে, ২০১৩ রাত ১২:৩৬
আলাপচারী বলেছেন: ১। লেজুর বৃত্তি
২।বিকেন্দ্রীকরণ- স্থানীয় সরকারের ক্ষমতায়ন
৩। সার্বভৌমত্ব রক্ষায় চাণক্যনীতি ছাড়া গতি নেই। নিমর্ম, নির্মোহ একজন দক্ষ সমরবিদ দরকার হবে। ঝুকিঁ নিতে হবে, ক্ষতি স্বীকারের মানসিকতা থাকতে হবে।
দরকার হবে্ একটি সরল, আদি যন্ত্রের বড় সংন্করণ!
..... একটা বড় কেচি ......
জ্বী, একটা বড় কেচি। সোজা আমার দেশের উত্তর পূর্ব কোণ বরাবর সরু করিডোর যেটা ভারতের সাত রাজ্যকে দূর্গম করেছে মূল ভারতের ভূখন্ড থেকে, তাকে সামরিক আক্রমণ দিয়ে বিচ্ছিন্ন করে দিতে হবে।
সাত রাজ্যকে দিয়ে দিতে হবে স্বাধীনতা।
(এটা আমার ডকট্রিন, আমৃত্যু প্রচার করে যাবো)
তাতে আমরা একটি মাত্র দেশের লৌহ বেষ্টনী থেকে চিরতরে মুক্তি পাবো। মুক্তি পাবো দাদাগিরির ব্ল্যাকমেইলিং থেকে চির তরে।
বোনাস হিসেবে পাবো এক বা দুই মাত্র প্রতিবেশীর বিপরীতে নয় থেকে ততোধিক প্রতিবেশী।
শিক্ষা পাবে দাদাগিরির, বাঙ্গালীর পাছায় আঙ্গুল দেওয়া থামবে ভারতের, পাকিস্তানের, ভারতের, পুচকে শ্রীলন্কার, নচ্ছার নেপালের।
(কেননা মায়ের চেয়ে মাসির জ্বলে যেমন বেশী, তেমনী ভারতের চেয়ে বেশী মস্করা করে আমাদের নিয়ে নেপালীরা, শ্রীলন্কানরা)
গার্মেন্টস সেক্টরের দরকার নেই। (ফস্ করে উত্তেজিত হয়ে উঠেন না ভাই)
গার্মেন্টেসে আমাদের ন্যাশনাল গ্রস ইনকাম যা হচ্ছে তার থেকে বেশী ইনকামের রাস্তা আছে। গার্মেন্টস সেক্টর গুলো কিভাবে কোন কোন দেশ থেকে গড়িয়ে গড়িয়ে এখানে এসেছে তা একটু ষ্টাডি করুন, উত্তর পেয়ে যাবেন। আরও দেখবেন যারা আগে এই হালকা ইন্ড্রাষ্ট্রি চালাতো তারা এখন কি চালায়। অতএব, গার্মেন্টসকে ইনসেনটিভ দিয়ে রক্তচোষাদের বংশবৃদ্ধি করার কোন দরকার সরকার তথা রাজনৈতিক দলের নেই। মানব শ্রম ইতিহাসের স্বাভাবিক ধারায় সেটা চলতে থাকুক। তার প্রতি কোনোই রাজনৈতিক অঙ্গীকারের দরকার নেই। সূত্র হোল, শ্রম নয় সম্পদ দিয়ে দেশ গড়তে হবে।
সম্পদ = প্রাকৃতিক, বুদ্ধিবৃত্তিক, সার্ভিস অরিয়েন্টেড (সিঙ্গাপুরের মতো),
জনবলীয়, বির্বতন বাদী চাষাবাদ প্রক্রিয়া।
দরকার সিঙ্গাপুরের মতো এক জন লি কুয়ান। ভিশনারী পলিটিশিয়ান।
৭। শতভাগ শিক্ষিত জনশক্তি গড়ার ক্রাশ প্রোগ্রাম হাতে নেওয়া।
৮। নির্বাচন পদ্ধতি ফ্রান্সের মতো দুই ধাপে নেয়া। নির্বাচন খরচ রাষ্ট্রকে বহন করা।
৩০ শে মে, ২০১৩ রাত ১:০৮
বাংলার হাসান বলেছেন: আপনার কথা গুলো অনেক দূরদৃষ্টি সম্পূর্ন। তা বুঝার বা উপলব্দি করার ক্ষমতা আমাদের খুব সীমিত।
আসুল না আলাচনা করি। এই আলোচনার আহবানকে ভিন্ন আঙ্গিকে নিবেন না। শুধু মাত্র জানার ও শেখার ইচ্ছা থেকেই এই আহবান।
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে মে, ২০১৩ রাত ১২:২৬
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: চমৎকার কয়েকটা ইস্যূর কথা বলেছেন ! আমি মনে করি দলমত নির্বিশেষে সবাই এখানে আলোচনা করবে ! কেননা অনলাইনে যদি কিছু মঙ্গলজনক ইস্যু ঠিক হয়ে যায় তখন তা অফলাইনেও জনগণের চাহিদা হতে সময় লাগবেনা ! আর তখন জনমতের দিকে নজর রেখে দলগুলো সেভাবে নির্বাচনী এজেন্ডা ঠিক করবে ! আর এটা তখনই সম্ভব যখন শক্তিশালী একটা মতামত তৈরী হবে ! এই ক্ষেত্রে সবার সক্রিয় অংশগ্রহন অনেক জরুরী ! আর এভাবেই শুধু ৫ বছরে একবার ভোট না দিয়ে আমরা গণতান্ত্রিক দেশের নাগরিক হিসেবে অবদান রাখতে পারি ! সবচেয়ে ভালো হয় পোষ্ট টী যদি স্টিকি করা হয় !