নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অমি হাসান নামেই আমি পরিচিত

মুক্তিযুদ্ধ আমাদের অহংকার, ধর্মান্ধতা ও দলান্ধতা মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পরিপন্থী।

বাংলার হাসান

অমি হাসান নামেই আমি পরিচিত এই নামে অন্য ব্লগার থাকায় হয়ে গেলাম বাংলার হাসান। ইতিহাস হলো একটি জাতির দর্পন। ইতিহাস অসচেতন জাতি কোন দিন প্রকৃত দেশপ্রেম ও জাতীয়তাবোধে উজ্জীবিত হতে পারে না।

বাংলার হাসান › বিস্তারিত পোস্টঃ

আওয়ামী লীগ ও বিএনপি সহ সকলের নিকট জিজ্ঞাসা।

১৯ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৯

“সোনার বাংলা শ্মশান কেন?” স্লোগানটি বাংলার মানুষকে নতুন করে উজ্জীবিত করে তুলে এক সময়। তাই সেই ভুলে যাওয়া স্লোগানটিকেই সামনে নিয়ে এগিয়ে যাওয়ার উদ্দেশ্যে লেখার শুরুতে ভুলে যাওয়া ঘুমন্ত বাংলার মানুষকে জাগিয়ে তোলা স্লোগানটির ব্যবহার। আমাদের সংবিধানে এবং রাষ্ট্রীয় ‘মৌলিক অধিকার’ অন্ন, বস্ত্র, শিক্ষা, সাস্থ্য, ও বাসস্থানের কথা উল্লেখ আছে তা কি রাষ্ট্র আমাকে দিচ্ছে?

আওয়ামী লীগ ও বিএনপি আমাদের দেশের বড় দু’টি রাজনৈতিক দল, দু’টি দলেই আছে অসংখ্য মুক্তিযোদ্ধা। বিএনপির কাছ থেকে যদি আমরা মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস জানতে চাই তবে তারা এমন ভাবে প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের স্বাধীনতার ঘোষনার কথা উল্লেখ করে এতে করে মনে হবে যে, মেজর জিয়ার ঘোষনা না দিলে মুক্তিযুদ্ধই হতো না। তবে একটা মজার বিষয় হলো মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে লেখা বই রফিকুল ইসলামে বীর উত্তমের “লক্ষ প্রানের বিনিময়ে” ও আমাদের জাতীয় রাজনীতি নিয়ে বিষদ বিবরন সহ লেখা বই ভাষা আন্দোলনের সিপাহ্ সালার খ্যাত অলি আহাদের “জাতীয় রাজনীতি ১৯৪৫ থেকে ৭৫” সহ আরো বেশ কিছু বইয়ে উল্লেখ আছে। মেজর জিয়া প্রথমে নিজেকে রাষ্ট্রপতি হিসেবে উল্লেখ করে স্বাধীনতার ঘোষনা দেন। কিন্তু মজার বিষয় হলো এই বিষয়টা নিয়ে উভয় দলই চেপে যায়। কিন্তু কেন?



যারা আওয়ামী লীগ করে, তাদের কাছে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস জানতে চাইলে তারা যেভাবে ৭ই মার্চের ভাষনকে স্বাধীনতার ঘোষনা বলে দাবী করেন যুক্তি ও ৭ই মার্চের পর তৎকালীন আওয়ামী লীগের কর্মকান্ড যখন মেলাতে পারে না তখন ওয়্যারলেস মেসেজ সহ নানাবিদ গল্পের অবতারনা করেন। যেগুলো হাস্য রসের খোরাক ছাড়া কিছুই না। আমরা যদি আওয়ামী লীগের কথাই ধরে নেই যে, ৭ই মার্চ হলো ঐতিহাসিক ভাবে স্বাধীনতার ডাক। তাহলে প্রশ্ন ৭ই মার্চের পরে কেন বঙ্গবন্ধু ৮ই মার্চ ঘোষনা দেন তিনি ইয়াহিয়ার সাথে আলোচনা করতে প্রস্তুত? তারপরে আমরা দেখতে পাই ১৫ মার্চই ইয়াহিয়া খান ঢাকা চলে আসেন এবং ১৬ মার্চ ১১টায় জেনারেল ইয়াহিয়া ও শেখ মুজিব দেড় ঘন্টা কোন সাহায্যকারী ছাড়া 'রুদ্ধদ্বার' বৈঠক করেন। ১৭ মার্চ একই ভাবে একান্ত বৈঠক হয়- সাহায্যকারী ছাড়া। মুজিব- ইয়াহিয়া তৃতীয় দফা 'রুদ্ধদ্বার' বৈঠক হয় ১৯ মার্চ শুক্রবার। এ দিন রাতে দুই পক্ষের ৩ জন করে উপদেষ্টা আলাদা বৈঠকে মিলিত হন। পরদিন অথ্যাৎ ২০ মার্চ শনিবার আওয়ামীলীগের ৬ জন শীর্ষস্থানীয় সহকর্মী নিয়ে শেখ মুজিব প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়ার সাথে ১৩০ মিনিট আলোচনা করেন এবং পরে তাঁর বাসভবনে সাংবাদিকদের শেখ মুজিব বলেন, "আলোচনায় কিছুটা অগ্রগতি হয়েছে।" তিনি বলেন, "রাজনৈতিক সংকট সমাধানের পথে তিনি এগুচ্ছেন।" ২১ মার্চ ভুট্টো ঢাকা আসেন ১২ জন উপদেষ্টা নিয়ে। জেনারেল ইয়াহিয়ার সাথে আলোচনা শেষে সাবংবাদিকদের তিনি বলেন, "সব কিছু ঠিক হয়ে যাবে।" ২২ মার্চ প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া ২৫ মার্চ অনুষ্ঠেয় জাতীয় সংসদের অধিবেশন অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত ঘোষনা করেন। এ সংক্রান্ত দৈনিক পূর্বদেশের প্রতিবেদনটি লক্ষণীয়:

'গতকাল সোমবার ঢাকার প্রেসিডেন্ট ভবনে মুজিব-ভুট্টো-ইয়াহিয়া বৈঠক চলাকালে প্রেসিডেন্ট জনসংযোগ অফিসার বাইরে অপেক্ষমাণ সাংবাদিকদের কাছে প্রেসিডেন্টের উপরোক্ত ঘোষণা প্রকাশ করেন।'

অর্থটা পরিষ্কার। আলোচনায় অগ্রগতি হয়েছে এবং মুজিব-ভুট্টো-ইয়াহিয়ার সমঝোতার ভিত্তিতেই জাতীয় পরিষদের অধিবেশন স্থগিত করা হয়েছে। লক্ষনীয়, গোলমালটা কিন্তি লেগেছিলো জাতীয় পরিষদের অধিবেশন স্থগিত করা নিয়েই। প্রথমবার স্থগিতে ছিল আপত্তি। এবার সম্মতি। একই দিনে জেনারেল ইয়াহিয়ার উপদেষ্টা হিশাবে আগত বিশিষ্ট আইনজীবী এ কে ব্রোহী লিখিতভাবে মতামত দেন যে, সামরিক আইন প্রত্যাহার ও ক্ষমতা হস্তান্তরে কোন আইনগত বাধা নেই।



এই বড় অগ্রগতির খবরটা শেখ মুজিব বা আওয়ামীলীগ আজ পর্যন্ত গত ৩৭ বছরেও খোলামেলা দেশবাসীকে জানাননি। তবে, এ সংক্রান্ত প্রথম ইংগিতটি দিয়েছেন ভুট্টো ২৪ মার্চ, ৭১ সকালে। এ সম্পর্কে দি ডনের (পিপিআই পরিবেশিত) সংবাদটি ছিল: "Mr. Bhutto held a night-long session on Monday with his party men examining the "Terms' of the Broad Agreement and Understanding reached between president Yahiya Khan and Sheikh Muzibur Rahman to end the persent political crisis in the country"

(The Dawn, 25 March, 1971)



এর পরিষ্কার অর্থ হচ্ছে, ২২ মার্চ দিবাগত রাতের আগেই মুজিব ইয়াহিয়ার মধ্যে একটা Broad Agreement ও Understanding হয়েছিলো।



আসুন এবার আমরা ৭ই মার্চের তিনদিন পূর্বে ফিরে যাই। সেখানে আমরা দেখতে পাই ৩রা মার্চ ১৯৭১ এ পল্টন ময়দানে ছাত্র নেতাদের ডাকে এক জন সমুদ্রে তৎকালীন ছাত্রনেতা শাহজাহান ‍সিরাজ স্বাধীনতার ইশতেহার পাঠ করেন। নিচে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ব, দলিল পত্র ২য় খন্ডে তরা মার্চ নিয়ে যা আছে তা তুলে দেয়া হলো।



“২ রা মার্চ রাতে আমরা বেশ কিছুক্ষন সময় আনোয়ার রেস্টুরেন্টে কাটালাম সাথে মধু (ফেরদৌস রায়হান) রাত ৯টার দিকে সিরাজুল আলম খান এলেন, তিনি হাতে লেখা দিয়ে বললেন ‘একটু দেখে দাও’ অসংখ্য কাটাকুটি প্রথমেই লেখা, “ বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করা হয়েছে” দুপাতা পড়ে হোচট খেলাম ‘‘আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি’’ আমি আর মধু মিলে বানান ঠিক করলাম দু-একটা শব্দ এদিক সেদিক করলাম। পরদিন ৩রা মার্চ এই লেখাগুলোই হ্যান্ডবিল আকারে ছাপিয়ে পল্টনে ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের জনসভায় বিলি করা হয়। জনসভায় একটা খোলা জীপে করে বংগবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান আসেন। মঞ্চে তাঁর উপস্থিতিতে শাহজাহান সিরাজ ইশতেহার পাঠ করেন, এর শিরোনাম ছিলো, জয়বাংলা ইশতেহার নং -১, ব্র্যাকেটের মধ্যে ছিলো স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করা হয়েছে। শেখ মুজিব ছিলেন একটু বিষণ্ণ, তাকে দুশ্চিন্তাগ্রস্ত মনে হল তাঁর ভাষণ ছিলো সংক্ষিপ্ত তিনি অহিংস আন্দোলন চালিয়ে যেতে বললেন। বললেন ৭ই মার্চ যা বলার বলবেনঃ** মহিউদ্দিন আহম্মদ বুলবুল।"



সুত্রঃ- ১, বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ব, দলিল পত্র ২য় খন্ড,



এখন প্রশ্ন হলো এইযে ৩রা মার্চ স্বাধীনতার ইশতেহার পাঠ বা স্বাধীনতার ঘোষনা দেয়া হলো তা কি জনাব সিরাজুল আলম খান আকাশ থেকে পয়দা করেছেন? নাকি বহু পূর্ব থেকেই তাদের দেশ স্বাধীন করার জন্য ভিতরে ভিতরে কাজ চলছিল?



৩রা মার্চের আগের দিন অর্থাৎ ২রা মার্চ বিশ্ব বিদ্যালয়ের বটতলায় তৎকালীন ডাকসু ভিপি জনাব আ.স.ম আবদুর রব প্রথম স্বাধীন বাংলার পতাকা উত্তেলন করেন। এখন প্রশ্ন হলো সে দিন কার নির্দেশে জনাব আ.স.ম আবদুর রব প্রথম স্বাধীন বাংলার পতাকা উত্তেলন করেন? এবং কার পরিকল্পনায় কবে কোথায় ও কে তৈরী করেন লাল সবুজের পতাকা?



পাঠকের জন্য এখানে বেশ কিছু বিষয় ভাবনা চিন্তা করার আছে। এবং আওয়ামী লীগ ও বিএনপির জন্য রয়েছে কিছু প্রশ্ন।



প্রশ্ন সমূহ।



১। বিএনপির কাছে প্রশ্ন মেজর জিয়া স্বাধীনতার ঘোষনা দেয়ার জিয়ার স্বাধীনতার ঘোষনার পূর্বে ইপিআর ও বিচ্ছিন্ন ভাবে যারা পাকিস্তানী হানাদার বাহীনির সাথে যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছিল সেটা কি মুক্তিযুদ্ধের অংশ ছিল? নাকি তারা মেজর জিয়ার ঘোষনার আগেই যুদ্ধে ঝাপিয়ে পড়েছে তাই সেইটা মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস থেকে বাদ দিতে হবে?



২। আওয়ামী লীগের কাছে প্রশ্ন ৭ই মার্চের পূর্বে ৩রা মার্চ যে, পল্টন ময়দানে স্বাধীনতার ইশতেহার অর্থাৎ স্বাধীনতার ঘোষনা দেয়া হলো তা কি ছিল? যদি সেটা স্বাধীনতার ইশতেহারই না হবে ৭ই মার্চের ঘোষনাই স্বাধীনতার ডাক হবে তবে কেন ৩রা মার্চ স্বাধীনতার ইশতেহারে যে পতাকা ও জাতীয় সংঙ্গীত চুড়ান্ত করা হলো তা কেন বাদ দেয়া হলো না?

মন্তব্য ২৪ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৫

াগলা শান্তু বলেছেন: আমি বিশেষ কোন দলকে সমর্থন করি না,কারন যেই দলই ক্ষমতায় যায় সেই দলই আমাদের পু+কি মারে আর আমরা যার যার রাজনৈতিক পছন্দ অনুযায়ী কোন একটি দলকে এই বলে সমর্থন করি যে,অামার দল তোমার দলের তুলনায় আস্তে পু+কি মারে,তোমার দল মারা দেয়ার টাইমে তেল লাগায় না।আমার দল তেল মাখায় নেয়, সো আমার দলই ভালো।ওইদিকে তেনারা বলবেন...আমরা তেল না দিলেও মারা দেয়ার পর মলম লাগায় দেই...সো আমার দল বেটার...এইভাবেই চলতে থাকবে উনাদের রাজনীতি...আর আমরা? কে আমাদের পু+কি বেশি জোস্ কইরা মারতে পারে!! এই ইস্যু নিয়া ফাইট দিতে থাকব....ওইদিকে উনারা বাণিজ্য করবেন,নিজেদের পোলা-মাইয়াদের ওই দলে বিয়া দিয়া,এই দলের নেতা ওই দলের বেয়াই হইবেন..আর আমরা কলা খাব....কখনও ভারতীয় কলা,কখনও ধর্মীয় কলা,কখনও সামরিক কলা,কখনও বাম কলা..কিন্তু কখনও চিন্তা করব না যে এই ছলাকলা থেকে আমাদের বেরিয়ে আসা উচিৎ....আমরা উঠে দাড়াব না,আমরা স্বপ্ন দেখব না..শুধু ভোট দিব আর চা'এর কাপে দেশ উদ্ধার করব...কারন আমরা হিজড়া,আমরা খালি পারব মধ্যবিত্ত মূল্যবোধের তালি বাজিয়ে কিছু অশিক্ষিত কুকুরের সামনে পু+কি পেতে দিতে।

২০ শে জুন, ২০১৩ রাত ১২:৫৩

বাংলার হাসান বলেছেন: কমেন্টে যদি লাইক দেয়ার সিষ্টেম থাকত তবে আপনার এই কমেন্টটাতে লাইক দিয়া কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতাম।

আপনার প্রতিটি কথার সাথে সহমত।

২| ১৯ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৬

মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: আওয়ামীলীগ ও বিএনপি...এদের কাছে আমরা ইতিহাস শুনতে যাই না।। আপনার মত আমরাও অধ্যয়ন করার চেষ্টা করি, নিজেই জানার চেষ্টা করি। সবারই সেটাই করা উচিত। আলীগ আর বিএনপি এখন ইতিহাস বিকৃতিকারী দল।

২০ শে জুন, ২০১৩ রাত ১:০২

বাংলার হাসান বলেছেন: আলীগ আর বিএনপি এখন ইতিহাস বিকৃতিকারী দল। সহমত।

৩| ১৯ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৯

ঢাকাবাসী বলেছেন: এই সমস্ত প‌্যাচাল থামান যায় না? দুনিয়াতে আর কোন দেশ নাই যেখানে মহান মুক্তিযুদ্ধ,.... স্বাধীনতার ঘোষক,.. যুদ্ধপরাধ এইসমস্ত কথা এত প্রতিদিন ভ্যাগর ভ্যাগর করে! ফলে দুনিয়াতে নিকৃষ্টতম দেশ শহর আমরাই হচ্ছি সব সময়!

১৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ১১:৪৯

বাংলার হাসান বলেছেন: এই সমস্ত প‌্যাচাল থামান যায় না? প্যাচাল কেন হবে একটু বলবেন কি?

দুনিয়াতে আর কোন দেশ নাই যেখানে মহান মুক্তিযুদ্ধ,.... স্বাধীনতার ঘোষক,.. যুদ্ধপরাধ এইসমস্ত কথা এত প্রতিদিন ভ্যাগর ভ্যাগর করে!
আমাদের দেশের মত আর কোন দেশে কি ইতিহাস এতটা বিকৃত হয়?

৪| ১৯ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪১

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এর জন্য জাতীয় ইতিহাস রচনার জন্য একটা সর্বদলীয় কমিটি গঠন করা হোক।
তারা ইতিহাসের খুটিনাটি ধরে যাহা সত্য তাহা গ্রহন করিবেন।
দলীয়, ব্যখ্তিক এবং কোন প্রকার ভাবাবেগে আপ্লুত না হইয়া সকলে সম্মতিতে এই রচনা শেষ হইলৈ তাহাকেই চূড়ান্ত বলিয়া গণ্য করিতে হইবে।
এবং এর পর কেহ ইতিহাস বিকৃতির চেস্টা করিলে তাহা দন্ডনীয় বলিয়া গন্য হইবে।

এই ক্যাচাল থামাইতে এইডাই ভাল আইডিয়া ;) নাকি কন?

২০ শে জুন, ২০১৩ রাত ২:১৩

বাংলার হাসান বলেছেন: চমৎকার আইডিয়া।

কিন্ত‍ু তা কি কখনো পূরন হবে? :( :( :(

৫| ১৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ১১:০৭

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

ভাল লিখছেন ++++++ রইল।

২০ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১:১০

বাংলার হাসান বলেছেন: ধন্যবাদ ও শুভ কামনা নিবেন।

৬| ২০ শে জুন, ২০১৩ রাত ১:১০

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: আলীগ আর বিএনপি এখন ইতিহাস বিকৃতিকারী দল। ভাল লিখছেন ++++++ রইল।

২০ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৯

বাংলার হাসান বলেছেন: আলীগ আর বিএনপি এখন ইতিহাস বিকৃতিকারী দল। সহমত

৭| ২১ শে জুন, ২০১৩ রাত ৩:২২

মাজহারুল হুসাইন বলেছেন: এইভাবে কেউ কাউরে বাশ দেয় ?

গ্রেট ।

২২ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:২০

বাংলার হাসান বলেছেন: বাঁশ দি;লাম কই ভাই?

উভয় দলের সমর্থকদের কাছে কিছু বিষয় জানতে চাইলাম।

বড়ই দুঃখ ও নিরাশ হলাম চেতনার ব্যবসায়ীদের কর্মকান্ডে। অনেক চেতনার ব্যবসায়ীকে আসতে দেখলাম মগর তাদের কোন মন্তব্য দেখলাম না।

৮| ২২ শে জুন, ২০১৩ রাত ৩:৪৭

আরজু পনি বলেছেন:

যে যখন ক্ষমতায় থাকবে সে তখন ইতিহাসকে নিজেরমতো করে সাজাবে, নিজেদের সুবিধার্থে।

চেয়ার আর পকেটভারী করা ছাড়া এদের কাছ থেকে নতুন কিছুই আর আশা করতে ভরসা পাই না :(

২২ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩১

বাংলার হাসান বলেছেন: এত কিছূর পরও আমরাই এদেরকে ভোট দিয়ে বারবার ক্ষমতায় নিয়ে আসি। তবুও একটি বারের জন্য তৈরী হই না। নতুন কিছু গড়ার স্বপ্ন নিয়ে।

৯| ২৩ শে জুন, ২০১৩ রাত ১২:৫০

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: চমৎকার প্রশ্ন করেছেন।এর উত্তর ও দুদল খুব চমৎকার ভাবে দিবে। দুটো উত্তরই হবে বানোয়াট ।নিজের দলের পক্ষে ও বিরুধীদলের বিপক্ষে ।সত্য হওয়ার সম্ভাবনা ক্ষীণ।

২৩ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ২:৩৯

বাংলার হাসান বলেছেন: দেখা যাক আপনার অগ্রিম বানী কতটুক গ্রহন করে উভয়ে।

১০| ২৪ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১০:৩২

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: সত্য কেন স্বীকার করে না। সত্য স্বীকার করলে ইজ্জত যাবে!

২৫ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৭

বাংলার হাসান বলেছেন: এদের আবার ইজ্জত। ছিল নাকি কোন দিন?

১১| ২৪ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১০:৩২

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: সত্য কেন স্বীকার করে না। সত্য স্বীকার করলে ইজ্জত যাবে!

২৫ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৯

বাংলার হাসান বলেছেন: এদের আবার ইজ্জত। ছিল নাকি কোন দিন?

১২| ২৪ শে জুন, ২০১৩ রাত ৯:৪৬

বোকা ডাকু বলেছেন: ইতিহাস নিয়ে ঘাটাঘাটি।
সত্যের নামে মিথ্যার বেসাতী।

২৫ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৯

বাংলার হাসান বলেছেন: সত্যের নামে মিথ্যার বেসাতী। সহমত ব্রো

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.