![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শিশু নিজের কারণে পড়ে কিংবা না পড়ে শরীরে ব্যথ্যা পায়। কিন্তু কাঁদে না। এসময়টাতে তাকে সোহাগ করতে গেলে আহ্লাদে কেঁদে ফেলে। তাই এমন ক্ষেত্রে অনেক শিশুর অভিভাবক বলে থাকেন- ধরবেন/ধরো/ধরিস না। নিজে নিজেই ঠিক হবে। আসলেই নিজে নিজে ঠিক হয় যদি সাংঘাতিক চোট না পায় আরকি। ঠিক হবার কারণ- শিশুর মন বলে যা করেছি ঠিক করেছি।
বড়দের ক্ষেত্রেও একই অবস্থা। বড়রা যদি নিজের কারণে নিজে ক্ষতিগ্রস্থ হন আর তখন কেউ যদি সান্ত্বনা নামক 'পেইন কিলার' নিয়ে হাজির হন তাহলে দেখা যায়, তার মধ্যেও আহ্লাদ আসে, মন ভাঙে, চোখ জলে টলমল করে, কাঁদে, হতাশা প্রকাশ করেন ইত্যাদি। আর কেউ যদি না যান তাহলে ওই শিশুর মত এমনিতেই ঠিক হয়ে যান তিনি। ভাববেন- যা করেছি ঠিকই করেছি।
ব্যক্তিগতভাবে আমি চয়েস করব, কেউ যেন ওই পেইন কিলার নিয়ে না আসেন। এটা রিএ্যাকশন করে সাংঘাতিকভাবে। স্বান্ত্বনা দিতে আসা মানে ব্যক্তির কষ্টটাকে কাঠি দিয়ে খোঁচা মারা। ঠিক খোঁচাও না, এটা হল জাগিয়ে তোলা অত্যন্ত নম্রভাবে। তাই এটা নিয়ে কেউ মাথা ঘামায় না বা ভাবেও না।
©somewhere in net ltd.