![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সিম্ফনির এইচ ১৫০ মডেলের হ্যান্ড সেটের গ্রাহক ভোগান্তি নিয়ে ২৪ জুন আমাদের সময় ডটকমে প্রতিবেদন প্রকাশের পর বেশকিছু গ্রাহকের অভিযোগ আসতে থাকে আমাদের সময় ডটকমের কাছে। তেমনই একজন নুরুল হক। যিনি সিম্ফনির ফাঁদে পা দিয়ে খুইয়েছেন নগদ প্রায় ১৩ হাজার টাকা। আজ পড়ুন নুরুল হকের ঘটনা।
রিকু আমির : নগদ প্রায় ১৩ হাজার টাকায় গত ডিসেম্বরে সিম্ফনি টি৮ মডেলের একটি ট্যাব কেনেন ব্যবসায়ী নুরুল হক। এক মাস যেতে না যেতেই এটি উন্মাদের মতো আচরণ শুরু করে। ঘন ঘন হ্যাং হওয়ার এক পর্যায়ে স্থায়ীভাবে ডিসপ্লে নষ্ট হয়ে যায়। ১ বছরের ওয়ারেন্টি সুবিধা পেতে নষ্ট ট্যাবটি তিনি নিয়ে যান মতিঝিলে অবস্থিত সিম্ফনির কাস্টমার কেয়ারে। স্বান্ত্বনার চক্রে তিন মাস ঘুরার পর জবাব আসে, 'মার্কেটে পার্টস না আসা পর্যন্ত কিছুই বলা যাচ্ছে না'।
মুগদার বাসিন্দা নুরুল হক ক্ষুব্ধ হয়ে আমাদের সময় ডটকমকে বলেন, এরপর ওদের সামনেই সেটা আছাড় দিয়ে ভেঙে ফেলি। প্রায় তিন মাস এটা ওদের ওখানে ফেলে রেখেছি। আজ কাল পরশু, এক সপ্তাহ দুই সপ্তাহ করে আমাকে ঘুরিয়েছে।
সিম্ফনির বিভিন্ন আউটলেট ও কাস্টমার কেয়ারে ঘুরে জানা যায়, স্মার্ট ফোন এইচ ১৫০ মডেলের মতো টি৮ ট্যাবের পার্টস মার্কেটেই নেই।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন কাস্টমার কেয়ার প্রতিনিধি আমাদের সময় ডটকমকে বলেন, এখনকার কাস্টমাররা অনেক সচেতন, কথা বলে ভুলানো যায় না। বাধ্য হয়ে সত্যটাই বলতে হয়।
নুরুল হক বলেন, হালাল টাকায় ট্যাবটা কিনছিলাম। এজন্য সহ্য হয়নি ওদের আচরণ। এটা কোন ধরণের কথা? ট্যাব মার্কেটে ছেড়েছে অথচ বলে কিনা পার্টস মার্কেটে নেই
লিংক : Click This Link
**বি.দ্র. পাঠক, শুরু সিম্ফনিই নয়, যে কোনো স্মার্ট ফোন নিয়ে হয়রানি, প্রতারণার কোনো খবর আপনাদের কাছে থাকলে যোগাযোগ করতে পারেন, ০১৬৭০১০৫৩১১ অথবা [email protected] এ
২| ০২ রা জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:০৭
মেমননীয় বলেছেন: স্থান সিম্ফনি সার্ভিস সেন্টার মিরপুর ১ঃ
আমি Symphony T8i ইউজার। আমার ট্যাবের ব্যাটারি সমস্যা করায় ৭০০ টাকা দিয়ে সিম্ফনি সার্ভিস সেন্টার হতে ব্যাটারি কিনি । কিন্তু কোন লাভ হলোনা, আগের মতই হটাৎ বন্ধ হয়ে যায়। পরে খুলে দেখি ভিতরে পুরাতন ব্যাটারি ভরে দেয়া। সমচে মজার বিষয় হলো আমাকে কোন ওয়ারেন্টি দেয়া হলো না, কারন ট্যাবের ওয়ারেন্টি শেষ। সাধারণত ব্যাটারির জন্য ৬ মাস ওয়ারেন্টি দেয়া হয়।
যখন আমি আমার সেটের ইন বিল্ড ব্যাটারি ফেরত চাইলাম তখন তাদের মাথায় আকাশ ভেঙ্গে পরল, তাদের নাকি পুরাতন ব্যাটারির হিসাবসহ ব্যাটারি জমা দিতে হয় হেড অফিসকে। মজা আরো আছে, আমি যখন ওয়ারেন্টি হীন ব্যাটারি কিনতে রাজি হচ্ছিলাম না তখন সার্ভিস সেন্টারের লোক আমাকে বাইরের দোকানের কার্ড দিয়ে বলেছিল অমুক দোকানে ব্যাটারি পাবেন।
©somewhere in net ltd.
১|
০২ রা জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:১৩
আলাপচারী বলেছেন: সিম্ফনি, ওয়ালটন, এলজি, র্ ্যাঙ্গস সবই এক গোত্রের। ধাপ্পাবাজ। নকল বাজ। ইদানিং আরএফএল ও একই লাইন ধরেছে। চায়না থেকে লো কোয়ালিটি মাল এনে তাদের আউটলেট ভরে ফেলছে। সস্তায় তড়তড়িয়ে উপরে ওঠার ইদূঁর দৌড়।