![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলাদেশ কে ভাল বাসি,আমি একজন সাধারন বাংলাদেশী আমার নাম আম জনতা। আমি বাংলাদেশের জনতা
বেশ কিছুদিন এক টা জিনিষ লক্ষ করছি যে পুলিশ বেশ কিছু ক্ষতিকারক অস্র ব্যাবহার করছে।এদের মধ্যে সাউন্ড গ্রেনেড এবং পেপার স্প্রে বা মরিচের গুরার স্প্রে।
প্রথম সাউন্ড গ্রেনেড ব্যাবহার করা হয় হরতালের মিছিল এ জামাত কে আটকানোর উদ্দেশ্য করে।এই সাউন্ড গ্রেনেডের আওাজ আত বিকট যে আর শব্দে একজন মানুষ হার্ট স্ট্রোক করতে পারে,এবং কানের পর্দা ফেটে স্থায়ী ভাবে স্রবন শক্তি হারাতে পারে। সিলেটে এতা র ফলে আক সাংবাদিক অজ্ঞান হয়ে পরে এবং জ্ঞান ফিরার পর সে কানে শুনতে পারছিলেন না।পুলিশ কে এই ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করলে বলে তারা জামাত কে আটকাতে সব কিছু করতে প্রস্তুত।
আমার এখানে একটা প্রস্ন আছে//// হরতালের সময় রাস্তায় কি শুধু জামাতি থাকে?সাধারন মানুষ কি রাস্তায় থাকে না। এই কারনে যদি সাধারন মানুষের অঙ্গ হানি হয় তাহলে দায় কে নিবে?
এবার আসি ২য় ক্ষতি কারক অস্রের বেপারে।মরিছ স্প্রে।বিগত ২ ৩ দিন দরে দেকতেসি শিক্ষকদের এম।পিও ভুক্তির আন্দলনে এই মরীচ স্প্রে ব্যাবহার হচ্ছে জা চখের জন্য খুব খারাপ।
অত্যন্ত সংবেদনশীল ইন্দ্রিয় 'চোখ' টার্গেট করেই মূলত এই স্প্রে তৈরি করা হয়েছে। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, এই স্প্রে চোখের কর্নিয়ার জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। একাধিকবার এই স্প্রে চোখে লাগলে এক পর্যায়ে চোখ অন্ধ হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। চোখের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর হওয়ায় বিশ্বের উন্নত দেশগুলো রায়ট কন্ট্রোলের ক্ষেত্রে এই স্প্রে থেকে বিরত থাকছে। তবে আমাদের দেশে পুরোপুরি উল্টো। পুলিশ সদর দফতর সূত্রে জানা গেছে, জামায়াত-শিবিরকে মোকাবিলা করার জন্যই মূলত কিছু দিন আগে বিদেশ থেকে এই স্প্রে আমদানি করা হয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে বিভিন্ন আন্দোলনে জামায়াত-শিবিরের ইন্ধন থাকার অভিযোগে ওই কর্মসূচিগুলোতেও এই পিপার স্প্রে ব্যবহার করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এরই অংশ হিসেবে গতকাল জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এমপিওভুক্তির দাবিতে শিক্ষকদের আন্দোলনে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) সদস্যরা এই স্প্রে ব্যবহার করে। এদিকে উইকিপিডিয়া থেকে জানা গেছে, 'পেনাসাইল ক্লোরাইড' নামক রাসায়নিক পদার্থ থেকেই তৈরি করা হয় এই 'পিপার স্প্রে'। এই স্প্রে চোখে লাগলে মুহূর্তের মধ্যেই চোখ দিয়ে পানি ঝরবে, চোখে জ্বালাপোড়া এমনকি কিছু সময়ের জন্য চোখ অন্ধ হয়ে যেতে পারে। পিপার স্প্রে'র গায়ে নির্দেশিকা হিসেবে পাগলা কুকুর ও ভয়ঙ্কর জীবজন্তু থেকে আত্মরক্ষার জন্যই ব্যবহারের কথা উল্লেখ করা হয়।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ঔষধ ও প্রযুক্তি বিভাগের অধ্যাপক আ ব ম ফারুক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান, পিপার স্প্রে চোখের কর্নিয়ার টিস্যুগুলো নষ্ট করে ফেলে। এই স্প্রে'র দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তি চোখে ঝাপসা দেখতে পারেন। মানবদেহের অন্যান্য অংশের কোনো টিস্যু ক্ষতিগ্রস্ত হলেও তা ঔষধের মাধ্যমে পুনরায় ঠিক হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তবে চোখের কর্নিয়ার ক্ষতি হলে তা কখনো ঠিক হওয়ার সম্ভাবনা নেই। তিনি আরও বলেন, বিশ্বের উন্নত দেশগুলো রায়ট কন্ট্রোলের ক্ষেত্রে অনেক আগে এই পিপার স্প্রে ব্যবহার করত। তবে চোখের জন্য এটি অত্যন্ত ক্ষতিকর হওয়ায় ওই দেশগুলোতে আর পিপার স্প্রে ব্যবহার করা হয় না। এক্ষেত্রে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো অন্য কিছু ব্যবহার করতে পারে।
ডিএমপির উপ-কমিশনার (মিডিয়া) মাসুদুর রহমান বলেন, 'জননিরাপত্তা এবং রায়ট কন্ট্রোলের জন্যই কাঁদুনে গ্যাস ব্যবহার করে পুলিশ। পিপার স্প্রে কাঁদুনে গ্যাসের একটি সংস্করণ। এতে মানব দেহের খুব একটা ক্ষতি হয় বলে আমার জানা নেই।'
শিখক রা কি কোন দলের হয়ে ককরছিল যে তদের উপর এসব ক্ষতিকর অস্র ব্যাবহার করতে হবে?তারা কি তাদের বেচে থাকার লড়াই অ করতে পারবে না? এরি নাম কি গন্তন্ত্র?সাধারন মানুষের ক্ষতি হদায় কি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রি অ পুলিশ বিভাগ নিবেন?আমার প্রস্ন রইল।।
২| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:১৯
াংলার জনতা০০৭ বলেছেন: কিন্তু কেও তো দায় নিতে চায় না।।আর আমরা জনগন অ পলিচের বিরুধে মামলা করতে পারবনা কারন তারা আমাদের গুম করে ফেলবে
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১১
শার্লক বলেছেন: নিকুচি করি এই গনতন্ত্রের। আমারও প্রশ্ন হরতালের সময় রাস্তায় কি শুধু জামাতি থাকে? সাধারন মানুষ কি রাস্তায় থাকে না। এই কারনে যদি সাধারন মানুষের অঙ্গ হানি হয় তাহলে কেনা হারামীর ছাও এর দায় নিবে?