নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

we are always with true

অন্যায় এর প্রতিবাদ

াংলার জনতা০০৭

বাংলাদেশ কে ভাল বাসি,আমি একজন সাধারন বাংলাদেশী আমার নাম আম জনতা। আমি বাংলাদেশের জনতা

াংলার জনতা০০৭ › বিস্তারিত পোস্টঃ

কুড়ির আগেই কোটিপতি!

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:২৪

কোটিপতিদের তালিকায় বর্তমান সময়ে উঠে আসছে ২০ বছরের কম বয়সী উদ্যোক্তরা। তাদের বলা হয়, তরুণ কোটিপতি। এমনই তিন তরুণ কোটিপতি

অ্যাডাম হিলড্রেথ



বয়স তখন মাত্র ১৪। অ্যাডাম বন্ধুদের সঙ্গে খেলাধুলায় মেতে আছে। স্কুল এবং মাঠে বন্ধুদের প্রিয় অ্যাডাম। সবার ভালোবাসায় নতুন কিছু করার ইচ্ছা সবসময়ই ছিল। সারাক্ষণ ভাবতে থাকে ব্যতিক্রম কিছু করার। তার প্রতিটি ভাবনার কথা বন্ধুদের সঙ্গে শেয়ার করে। তবে ভালো কিছু করতে প্রয়োজন আরও বন্ধু। যাদের নিয়ে নিত্য নতুন কাজ করে মাতিয়ে দেবে বিশ্ব।



ঠিক তখনই সোশ্যাল মিডিয়ার কথা মাথায় এলো। এর মাধ্যমে নতুন আরও বন্ধু পাওয়া যাবে। ছয় বন্ধুকে সঙ্গে নিয়ে ১৯৯৯ সালে ‘ডুবিট’ নামে এক সোশ্যাল মিডিয়া ওয়েবসাইট তৈরি করে ফেলল অ্যাডাম। এরপরের ঘটনার জন্য অ্যাডাম মোটেও প্রস্তুত ছিল না। ধীরে ধীরে ২০ বছরের কম বয়সের ছেলেমেয়েদের কাছে জনপ্রিয় হতে থাকে ডুবিট।



কয়েকবছরের মধ্যে যুক্তরাজ্যের জনপ্রিয় সাইটগুলোর তালিকায় চলে আসে ডুবিট। অবাক বিস্ময়ে অ্যাডাম আবিষ্কার করে ডুবিটের জনপ্রিয়তার পাশাপাশি তার ব্যাংক অ্যাকাউন্টে অর্থও বৃদ্ধি হচ্ছে। অ্যাডামের নিজের ভাষাতেই, এজন্য আমি মোটেও প্রস্তুত ছিলাম না।

২০০৫ সালে অ্যাডামের আয় হয় ৩.৫ মিলিয়ন ডলার। বিশ্বের কমবয়সী ধনীদের তালিকায় চলে আসে অ্যাডাম্ মজার বিষয় হলো ২০ বছর বয়সের আগেই অ্যাডাম বনে গেল কোটিপতি। অর্থের জন্য নয়, নিছক নতুন কিছু করার আগ্রহ থেকেই অ্যাডামের ডুবিট জন্ম নিয়েছিল।



বর্তমানে ক্রিস্প থিংকিং নামে আরও একটি প্রতিষ্ঠান শুরু করেছে অ্যাডাম। এ প্রতিষ্ঠানটি অনলাইনে শিশুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিভিন্ন প্রযুক্তিবিষয়ক সমাধান দিয়ে থাকে। অ্যাডামের বছরে এখন আয় হয় ৩৮ মিলিয়ন ডলার।



শেন বেলনিক



বলা হয়, অনলাইন ব্যবসায় বিশ্ব এগিয়ে যাবে বহুদূর। শেন বেলনিক হয়ত বিষয়টা বুঝতে পেরেছেন মাত্র ১৪ বছর বয়সেই। এজন্য হুট করেই একদিন তার নিজের ঘরে ঢুকে দরজা বন্ধ করে দেন। তিনদিন পর সে ঘর থেকে বের হন। ততক্ষণে শুরু হয়ে গেছে বিজচেয়ার.কম। মাত্র একবছরের ব্যবধানে ২০১০ সালে বেডরুম থেকে অফিস চলে যায় শেনের গ্যারেজে।



ইন্টারনেটে আসবাবপত্র কেনা-বেচার এ ওয়েবসাইট শুরু করতে শেনের খরচ হয়েছে মাত্র ৫০০ ডলার। নিজের বেডরুমে বসে শুরু করা ই-কমার্স নির্ভর এ উদ্যোগ নিয়ে শেন বেলনিক এক সাক্ষাৎকারে বলেন, অনলাইনে বিক্রির বিষয়টি আমাকে বরাবরই বিস্মিত করতো। এর আগে আমি ই-বে সাইটে পোকেমন কার্ড বিক্রি করেছি। পরে বাবার সঙ্গে ব্যবসায় কয়েকদিন কাজ করে গিয়ে দেখি, অনলাইন ব্যবসা অনেক সহজ। এজন্য শুরু করতে সাহসের কোনো অভাব ছিল না। বিজচেয়ার.কম সাইটে প্রথম অফিসের চেয়ার বিক্রি করি।



শুধু চেয়ার বিক্রি করে ৩৮ মিলিয়ন ডলার আয় করে শেন। তার অনলাইন দোকান থেকে গুগল, মাইক্রোসফটের মতো প্রতিষ্ঠান নিয়মিত অফিসের চেয়ার কেনে। সিয়েন বর্তমান আয় ৪২ মিলিয়ন ডলার।



ফ্রেসার ডরোটি



ফ্রেসার জেলি বানানোর প্রশিক্ষণ নেয় দাদির কাছ থেকে। নিছক আগ্রহ থেকেই পাউরুটিতে নিজের তৈরি জেলি খাবেন বলেই ফ্রেসারের এ প্রশিক্ষণ। কিন্তু শেখার পর তার মনে নতুন আগ্রহের জন্ম নেয়। তিনি এরপর জেলি বানিয়ে প্রতিবেশীদের কাছে বিক্রি করা শুরু করে। তখন ফ্রেসারের বয়স মাত্র ১৪।



পরে তিনি ফল থেকে জেলি তৈরি করা শেখেন। কয়েকবছর পর তিনি স্কুল ছেড়ে দিলেন। নেমে গেলেন জেলি ব্যবসায়। খাবারের দোকান এবং সুপার শপগুলোতে যোগাযোগ শুরু করেন। ফ্রেসারের জেলি ব্যবসা লাভের মুখ দেখা শুরু করে। ২০০৭ সালে ১৮৪ টি স্টোরে পৌঁছে যায় ফ্রেসারের জেলি। দুই তিন বছরের মধ্যেই ফ্রেসারের সুপার জেলি লন্ডনজুড়ে জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। এবং ২০১১ সালে তার বিক্রি বেড়ে গিয়ে দাঁড়ায় ১.২ মিলিয়ন ডলারে।

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:২৮

স্বপ্নবাজ শয়ন বলেছেন: ২০ পার হয়ে গ্যাছে ...এখন আর কিচ্চু হবেনা,,,, :ঢ়

২| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:২৮

মনিরুলবেস্ট বলেছেন: তরুণ কোটিপতি

৩| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৫৫

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: মাত্র তিনজন!!!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.