![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আবার আসিয়াছি ফিরে, সাইকোপ্যাথদের ভীড়ে, এই সামুতে।আমার ব্লগটা মূলত একটা আজাইরা ব্লগ। নানা বিষয়ে এইখানে যেইসব কথা আমি আমি বলি তাতে আমার নিজেরই খুব একটা আস্থা নাই। কারন আমার বুদ্ধিমত্তা নিয়া আমার নিজেরই অনেক সন্দেহ আছে। তাই আমার কথাবার্তা সঠিক বলে মনে না করলেই ভাল করবেন। আর আমি যা লিখি তা একবসায় লিখি। কোন দীর্ঘ চিন্তাভাবনা বা বিশ্লেষন করে আমি লিখি না। আমার প্রবৃত্তি বিভিন্ন ঘটনায় যেভাবে সাড়া দেয় তাই আমার লেখার ভিত্তি। আমি একটা প্রাণী। মানুষ গোত্রের অন্তর্ভুক্ত। অন্যান্য গোত্রের প্রাণীর থেকে আমার পার্থক্য কেবল কিছুটা বেশী গাণিতিক দক্ষতা। এইটুকু বাদে আমি অন্যান্য গরু ছাগলের মতই খাই, ঘুমাই, প্রাকৃতিক কাজ সম্পাদন করি। আমি একটা গরু বা হরিণ বা কুমীর বা সামুদ্রিক অক্টোপাসকে যে পরিমান সম্মান করি, নিজেকেও ঠিক একই পরিমান সম্মান করি। কেউ বুদ্ধিমত্তায়, কেউ শারিরীক দক্ষতায়, কেউ টিকে থাকার ক্ষমতায় এগিয়ে। মানুষ, মানুষ বলে গর্ব করার কিছু নাই। সকলেই প্রবৃত্তির দ্বারা তাড়িত।আমার ব্লগটা মূলত একটা আজাইরা ব্লগ। নানা বিষয়ে এইখানে যেইসব কথা আমি আমি বলি তাতে আমার নিজেরই খুব একটা আস্থা নাই। কারন আমার বুদ্ধিমত্তা নিয়া আমার নিজেরই অনেক সন্দেহ আছে। তাই আমার কথাবার্তা সঠিক বলে মনে না করলেই ভাল করবেন। আর আমি যা লিখি তা একবসায় লিখি। কোন দীর্ঘ চিন্তাভাবনা বা বিশ্লেষন করে আমি লিখি না। আমার প্রবৃত্তি বিভিন্ন ঘটনায় যেভাবে সাড়া দেয় তাই আমার লেখার ভিত্তি। আমি একটা প্রাণী। মানুষ গোত্রের অন্তর্ভুক্ত। অন্যান্য গোত্রের প্রাণীর থেকে আমার পার্থক্য কেবল কিছুটা বেশী গাণিতিক দক্ষতা। এইটুকু বাদে আমি অন্যান্য গরু ছাগলের মতই খাই, ঘুমাই, প্রাকৃতিক কাজ সম্পাদন করি। আমি একটা গরু বা হরিণ বা কুমীর বা সামুদ্রিক অক্টোপাসকে যে পরিমান সম্মান করি, নিজেকেও ঠিক একই পরিমান সম্মান করি। কেউ বুদ্ধিমত্তায়, কেউ শারিরীক দক্ষতায়, কেউ টিকে থাকার ক্ষমতায় এগিয়ে। মানুষ, মানুষ বলে গর্ব করার কিছু নাই। সকলেই প্রবৃত্তির দ্বারা তাড়িত।
এইডা কোন বিজ্ঞান বিষয়ক রচনা না, একটা আলতু ফালতু লেখা। তাই বুইঝা ঢুইকেন।
রাতের আকাশ বরাবরই আমাদের মনে এক অন্যরকম অনুভূতির সৃষ্টি করে। আমি সেইসব আকাশের কথা বলছি যেখানে রাতভর তারারা খেলা করে, জানান দেয় তাদের উপস্থিতি, ঔজ্জ্বল্য দিয়ে ভরে তোলে আমাদের হৃদয়। একরাশ সৌন্দর্য নিয়ে হাজির হয় রাতের আকাশ আমাদের চোখে। আমরা মুগ্ধ দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকি, বোঝার চেষ্টা করি সৌন্দর্যের গঠনটা, অতঃপর উদাস মনে ঘুরে বেড়াই তারা থেকে তারাতে। চাদ তার শুভ্র রুপ দিয়ে আলোকিত করে তোলে রাতের পৃথিবী। আমরা পূর্ণচন্দ্র, অর্ধচন্দ্র, আংশিক চন্দ্রের রুপ দেখি আর ভাবি বেশী তো দূরে নয় চাদটা। কখনো মেঘের আড়ালে চাদ কিছুক্ষণের জন্য নিজেকে লুকিয়ে ফেলে আবার দৃশ্যমান হয় আমাদের চোখে। আমরা চাদ দেখি, চাদের গায়ের দাগ দেখি। চাদ আর তারারা এক স্বর্গীয় সমাবেশ তৈরী করে কালো রাতের আকাশের গায়ে। মহাবিশ্বের সসীম অংশে আমাদের চোখ পড়ে থাকে আর মন পড়ে থাকে অসীম অংশে। হঠাৎ কোন তারা খসে পড়ে এবং আমরা বিমোহিত হই তার খসে পড়া দেখে। হলুদ, লাল, খয়েরী, নীল, সাদা ইত্যাদি নানা রঙের তারকারাজি ঘিরে থাকে চাদকে আর চাদ তার শুভ্রতা নিয়ে এক মায়াচ্ছন্ন চাদর বিছিয়ে দেয় সারা প্রকৃতিতে।
রাতের আকাশে, তারার সকাশে তুমি যে চাদ অনন্যা,
তোমার আলোতে, আধার আলোময়, চারদিকে আলোর বন্যা।
সে আলোয় হাসালে, খুশিতে ভাসালে, আবার একটু কাদালে,
বহুদিন পর আসি, প্রাণে বাজিয়ে বাশি, এ কোন মায়ায় বাধালে।
(আর মনে নাই)
শেষ পর্যন্ত আমাদের মনে ভাবের সৃষ্টি করে এই তারা ভরা রাতের আকাশ। কেউ গান লেখে, কেউ কবিতা লেখে, কেউ লেখে গল্প, আবার কেউ তারার গতিবিধি লক্ষ্য করে একমনে, টেলিস্কোপে চোখ লাগিয়ে কেউ বসে থাকে, কেউ অজানা রহস্যে মুগ্ধ হয়ে তার উৎসের খোজে পাগল হয়ে বিজ্ঞান নিয়ে নাড়াচাড়া করে। কেউ কেউ রাতের আকাশ দেখে সুখে আবার কেউ কেউ দেখে দুখে। উভয়ের অনন্দ এবং বিষাদের পরিমান সমান। এক বিশাল ঐশ্বর্যের ভান্ডার নিয়ে হাজির হয় আমাদের প্রিয় রাতের আকাশ। সৌন্দর্যের একটা বিরাট অংশ জুড়ে থাকে না জানা রহস্য। তাই রহস্যে পরিপূর্ণ রাত তার আকাশকে দিয়ে হরন করে মানব চিত্ত। আমরা বারে বারে মুগ্ধ হই, সারা জীবন মুগ্ধ হই। রহস্য কোনদিন শেষ হবে না আর আমাদের মুগ্ধতাও কোনদিন কাটবে না।
ছোট বাচ্চা যখন চন্দ্রালোকিত রাতে রাস্তায় হাটে তখন সে দেখে চাদও তার সাথে সাথে স্থান বদল করছে। সেই অল্প বয়সেই চাদ হরণ করে তার মন, চিন্তিত করে তোলে তাকে। সেই যে শুরু হয় চাদ দিয়ে, এরপর অন্যান্য তারা যারা হাজার আলোকবর্ষ দূরে অবস্থিত তাদের রহস্য দেখতে দেখতে কেটে যায় তার জীবন। এর কোন শেষ নেই, এর কোন শুরু নেই। উঠোন থেকে শুরু করে খোলা মাঠে চাদের আলোর রহস্যময় নৃত্য তাকে সম্মোহিত করে রাখে। একেই হয়তো বলে প্রকৃতি, যেখানে জড়ের সাথে জীবের সম্মিলন।
০৭ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ১১:২৩
রাজ মো, আশরাফুল হক বারামদী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
২| ০৭ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ১১:২৯
রাতমজুর বলেছেন: হুম
০৭ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ১১:৩২
রাজ মো, আশরাফুল হক বারামদী বলেছেন: হক মাউলা।
৩| ০৭ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ১১:৪১
রাতমজুর বলেছেন:
০৭ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ১১:৪৩
রাজ মো, আশরাফুল হক বারামদী বলেছেন: ঐ এককাপ চা দে রাতমজুর ভাইরে। চিনি বেশী দিবি।
৪| ০৭ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ১১:৫৫
বিদ্রোহী রণ ক্লান্ত বলেছেন: কি সব নিয়া যে লিখেন না...!!! এই বার লেখছেন চাঁন লইয়া|
তয় আমার খুব শখ টিপাই মুখে যে বাঁধ হইব ঐটার লেকে কারিনা কাপূর আর আমি নৌকা লইয়া ঘুরমু আর আসমানে থাকবো চকচকা চাঁন......
( আমার বউ যেন এই শখের কতা না জানে, আল্লার কসম আপনেরে..: )
০৮ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ১২:০৭
রাজ মো, আশরাফুল হক বারামদী বলেছেন: আমার লেখার আসলে কোন আগামাথা নাই।
ভাল একটা ঢালি-বলি ছিনেমা হইব। আম্রারে দাওয়ার দিয়েন।
ভাবীসাব জানব না। খালি আম্রারে দাওয়াত দিয়েন তাইলে সব চুপ। নয়তো হে হে।
৫| ০৮ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ১২:১১
শয়তান বলেছেন: চান্দের পোস্টে চন্দ্রবিন্দুর বড়ৈ অভাব ।
০৮ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ১২:৩০
রাজ মো, আশরাফুল হক বারামদী বলেছেন: আসলে চন্দ্রবিন্দু দিতে কষ্ট হয়। আমার কোন পোষ্টেই চন্দ্রবিন্দু পাইবেন না। অলস বালক।
৬| ০৮ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ১২:১৪
চানাচুর বলেছেন: পুরোটাই পড়লাম মনোযোগ দিয়ে। চমৎকার বর্ণনা।
০৮ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ১২:৩৫
রাজ মো, আশরাফুল হক বারামদী বলেছেন: এইবার প্রশ্নগুলো নোট করে মুখস্ত করেন।
১।রচনার শিল্পগুণ বলতে কি বোঝ?
২।মহাপতঙ্গ গল্পের মহাপতঙ্গ কে? গল্পটি হতে মানবতার কি চিত্র ফুটে ওঠে?
৩।অপূর্ব ক্ষমা গল্পটির মূলকথা কি?
৪।সৌদামিনী মালোর দৃঢ় চরিত্রের বর্নণা দাও।
৫।রাতের আকাশ গল্পটির মূলভাব কি?
৭| ০৮ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ১২:৩৩
রাতমজুর বলেছেন: চিনি কম খাই
০৮ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ১২:৩৬
রাজ মো, আশরাফুল হক বারামদী বলেছেন: ডায়াবেটিকা হইত না আফনের। বাইচা গেলেন এই যাত্রা। তবে দেখা হবে বন্ধু!!!!!
৮| ০৮ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ১২:৩৬
স্বাধীনতা৭১ বলেছেন: চমৎকার বর্ণনা।++
০৮ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ১২:৩৮
রাজ মো, আশরাফুল হক বারামদী বলেছেন: জঘন্য বর্ণনা এবং সদয় কমেন্ট। ধন্যবাদ।
৯| ০৮ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ১২:৪৫
চানাচুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: এইবার প্রশ্নগুলো নোট করে মুখস্ত করেন।
১।রচনার শিল্পগুণ বলতে কি বোঝ?
২।মহাপতঙ্গ গল্পের মহাপতঙ্গ কে? গল্পটি হতে মানবতার কি চিত্র ফুটে ওঠে?
৩।অপূর্ব ক্ষমা গল্পটির মূলকথা কি?
৪।সৌদামিনী মালোর দৃঢ় চরিত্রের বর্নণা দাও।
৫।রাতের আকাশ গল্পটির মূলভাব কি?
১. রচনার শিল্পগুণ বলতে বঙ্কিমচন্দ্র যাই বুঝুক না কেন আমার মতে রচনার শিল্পগুণ হল কঠিন শব্দ পরিহার করা।
২. মহাপতঙ্গ হল উড়োজাহাজ। গল্পটি হতে মানবতার ভালো ও খারাপ দুটি চিত্র ফুটে ওঠে।
৩. অপূর্ব ক্ষমা গল্পটির মূল কথা মনে নাই
৪. সৌদামিনী মালো আমাদের ইন্টারে বাদ দিয়েছে
৫. রাতের আকাশ নামে কোনো জিনিস কোনো আমলে পড়া তো দূরে থাকুক নামই শুনিনি।
০৮ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ১২:৫০
রাজ মো, আশরাফুল হক বারামদী বলেছেন: হায় হায় সিরিয়াসলি নিলেন নাকি? তয় নাম্বার পাইছেন ১১০/১১০
তয় রাতের আকাশ না এই মাত্র মনযোগ দিয়া পড়লেন। টাস্কি খাইলাম।
১০| ০৮ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ১২:৫১
বিদ্রোহী রণ ক্লান্ত বলেছেন: লেখক বলেছেন:
ভাবীসাব জানব না। খালি আম্রারে দাওয়াত দিয়েন তাইলে সব চুপ। নয়তো হে হে।
========
আরে দাওয়াত পাইবেন, দাওয়াত পাইবেন| ছুডু ভাই কয়েকজন না হইলে শ্বশুর বাড়ীর দাওয়াত জমে না কী....?
তয় আপনেরা সবাই থাকবেন টিপাই ড্যামের উপড়ে, আমি আর কারিনা থাকমু নৌকার ভিতরে.....একদম লেকের মাঝ খানে....ঐ খানে ছুডু পোলাপানের যাওয়া নিষেধ.....
০৮ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ১২:৫৮
রাজ মো, আশরাফুল হক বারামদী বলেছেন: সমস্যা নাইকা। আমরা শাবনূর, পপি, কেয়া, পূর্ণিমা, রত্না এগোরে সাথে নিয়া যাব। কারিনার থিকা এরা কম মাইরপিট জানে। তাই আমরা নিরাপদ। হে হে।
১১| ০৮ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ১:০৫
চানাচুর বলেছেন: ও আচ্ছা। আমি তো ভেবেছিলাম আপনার লেখা আর টাইটেল ওখান থেকে নিয়েছেন।
০৮ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ১:০৮
রাজ মো, আশরাফুল হক বারামদী বলেছেন: হ্যা ঠিক ধরেছেন।
১২| ০৮ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ১:৫০
বিদ্রোহী রণ ক্লান্ত বলেছেন: লেখক বলেছেন:
কারিনার থিকা এরা কম মাইরপিট জানে। তাই আমরা নিরাপদ। হে হে।
==========
ওরে...রে......এইটা মনেই নাই, ও মা রে....। লাইফ জ্যাকেট ছাড়া আমি কারিনার লগে নৌকায় উঠমু না|
এই মাইয়ার বিশ্বাস নাইরে....।
ওরে...শহীদ কাপূররে কি ল্যা;টাই না মারছে রে......
০৮ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ২:১২
রাজ মো, আশরাফুল হক বারামদী বলেছেন: এর থিকা চলেন ভাবীর শ্বশুর বাড়ী বেড়াইতে যাই। ভাল খানা দানা হইব। এইসব ফিল্মি দিয়া আর যাইক হোক মাইর খাওয়ার হাত থিকা রেহাই নাই। নিজে বাচলে বউয়ের নাম।
১৩| ০৮ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ৩:০৪
জয় সরকার বলেছেন: কি ব্যাপার রাজ পুরা দার্শনিক হইয়া গেলা...............হেব্বি লেখা বাইরাইতেছে তোমার কী-বোর্ডের বাটনের আঘাতে...............চালিয়ে যাও বৎস............জয় তোমারই...............
০৮ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ৩:৫৩
রাজ মো, আশরাফুল হক বারামদী বলেছেন: ভাইয়া আমারে আর কত লজ্জা দিবেন।
১৪| ০৮ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ৩:৪৮
বিদ্রোহী রণ ক্লান্ত বলেছেন: লেখক বলেছেন:
এর থিকা চলেন ভাবীর শ্বশুর বাড়ী বেড়াইতে যাই। ভাল খানা দানা হইব।
=============
এইটা কইছো কামের কথা| শুনো জীবনের কোন পর্যায়েও যদি ঢাকাতে তুমি আমি এক সময়ে থাকি তবে তোমার ভাবীর বাসায় লান্চ বা ডিনার কোন সমস্যাই না| আর ঢাকার সামান্য বাইরে আমার বাড়ি, গ্রাম তোমার ভাল লাগবে, যদি বেড়াইতে চাও|
আর যদি কখনো "কানাডা" আসো, তবে তোমার জন্য দরজা খোলা| সময় হলে বলো, আমি ই-মেইল, ফোন নম্বর দিব| যে কোন সময়|
০৮ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ৩:৫৫
রাজ মো, আশরাফুল হক বারামদী বলেছেন: আপনি আজ থিকা আমার আরেক বড় ভাই। ভাইয়ের ভালবাসায় আমি সিক্ত। একদিন অবশ্যই ভাবীর বাসায় যাব দুই ভাইয়ে মিলা।
১৫| ০৮ ই জুলাই, ২০০৯ ভোর ৪:১১
অন্য কেউ বলেছেন: বিজ্ঞান-অসম্পর্ক লিকায় মাইনাআআআআআআআচ্!!!
০৮ ই জুলাই, ২০০৯ ভোর ৪:৫৩
রাজ মো, আশরাফুল হক বারামদী বলেছেন: বাচাওওওওওওওওও।
১৬| ০৮ ই জুলাই, ২০০৯ ভোর ৪:১৭
বিদ্রোহী রণ ক্লান্ত বলেছেন: রাজ কখন যে তোমাকে তুমি বলতে শুরু করেছি নীজেও জানিনা| তোমাকে অনেক আগে থেকেই ছোট ভাই মনে করে আসতেছি, তাই মনের অজান্তেই আপনি থেকে তুমি চলে এসেছে| আমার ছোট দুই ভাই আছে, ইউরোপে| রাশিয়াতে আরেকটা ভাই থাকলে আমি খুব খুশি্ই হবো|
ভালবাসা আর স্নেহ হইল আল্লাহর রহমত, দিতে কোন কার্পন্য নাই|
ভাল থেকো, তোমার পড়া-লেখা ঠিক রেখো|
০৮ ই জুলাই, ২০০৯ ভোর ৪:৫৬
রাজ মো, আশরাফুল হক বারামদী বলেছেন: দোয়া করবেন ভাইয়া।
১৭| ০৮ ই জুলাই, ২০০৯ সকাল ১১:৫৬
জীবিত বলেছেন: আপনার লেখা পড়ে এই ভর দুপুরেও রাতের আকাশ দেখতে পাচ্ছি। রাতের আকাশ, মনটা বড় উদাস করে দেয়।
০৮ ই জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৩:১৪
রাজ মো, আশরাফুল হক বারামদী বলেছেন: আর সেই সাথে হালকা বাতাস থাকলে তো কথাই নাই। বাংলাদেশ বেতার ঢাকা খ থেকে "এলোমেলো বাতাসে উড়িয়েছি শাড়ির আচল" গান হবে আর সেই সাথে তাকিয়ে থাকতে হবে তারার দিকে। ব্যাস, ভাব অর্জন সম্পুর্ণ হয়ে যাবে।
১৮| ০৯ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ১:২৪
পাথুরে বলেছেন: ধোঁয়া উড়াই, তার মাঝখান দিয়া চান দেখি.........
১১ ই জুলাই, ২০০৯ সকাল ১১:৪৫
রাজ মো, আশরাফুল হক বারামদী বলেছেন: সাথে একটা পান চাবাই।
১৯| ১১ ই জুলাই, ২০০৯ সকাল ১০:৫৮
একজন সৈকত বলেছেন: "কেউ কেউ রাতের আকাশ দেখে সুখে আবার কেউ কেউ দেখে দুখে। উভয়ের অনন্দ এবং বিষাদের পরিমান সমান। "
দার্শনিক রাজ ভাইকে সাধুবাদ!!!!
১১ ই জুলাই, ২০০৯ সকাল ১১:৪৬
রাজ মো, আশরাফুল হক বারামদী বলেছেন: কবি সৈকত ভাইকে ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ১১:২২
প্রেতাত্মার বিলাপ বলেছেন: ++++++++++++++