|  |  | 
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
 রাজ মো, আশরাফুল হক বারামদী
রাজ মো, আশরাফুল হক বারামদী
	আবার আসিয়াছি ফিরে, সাইকোপ্যাথদের ভীড়ে, এই সামুতে।আমার ব্লগটা মূলত একটা আজাইরা ব্লগ। নানা বিষয়ে এইখানে যেইসব কথা আমি আমি বলি তাতে আমার নিজেরই খুব একটা আস্থা নাই। কারন আমার বুদ্ধিমত্তা নিয়া আমার নিজেরই অনেক সন্দেহ আছে। তাই আমার কথাবার্তা সঠিক বলে মনে না করলেই ভাল করবেন। আর আমি যা লিখি তা একবসায় লিখি। কোন দীর্ঘ চিন্তাভাবনা বা বিশ্লেষন করে আমি লিখি না। আমার প্রবৃত্তি বিভিন্ন ঘটনায় যেভাবে সাড়া দেয় তাই আমার লেখার ভিত্তি। আমি একটা প্রাণী। মানুষ গোত্রের অন্তর্ভুক্ত। অন্যান্য গোত্রের প্রাণীর থেকে আমার পার্থক্য কেবল কিছুটা বেশী গাণিতিক দক্ষতা। এইটুকু বাদে আমি অন্যান্য গরু ছাগলের মতই খাই, ঘুমাই, প্রাকৃতিক কাজ সম্পাদন করি। আমি একটা গরু বা হরিণ বা কুমীর বা সামুদ্রিক অক্টোপাসকে যে পরিমান সম্মান করি, নিজেকেও ঠিক একই পরিমান সম্মান করি। কেউ বুদ্ধিমত্তায়, কেউ শারিরীক দক্ষতায়, কেউ টিকে থাকার ক্ষমতায় এগিয়ে। মানুষ, মানুষ বলে গর্ব করার কিছু নাই। সকলেই প্রবৃত্তির দ্বারা তাড়িত।আমার ব্লগটা মূলত একটা আজাইরা ব্লগ। নানা বিষয়ে এইখানে যেইসব কথা আমি আমি বলি তাতে আমার নিজেরই খুব একটা আস্থা নাই। কারন আমার বুদ্ধিমত্তা নিয়া আমার নিজেরই অনেক সন্দেহ আছে। তাই আমার কথাবার্তা সঠিক বলে মনে না করলেই ভাল করবেন। আর আমি যা লিখি তা একবসায় লিখি। কোন দীর্ঘ চিন্তাভাবনা বা বিশ্লেষন করে আমি লিখি না। আমার প্রবৃত্তি বিভিন্ন ঘটনায় যেভাবে সাড়া দেয় তাই আমার লেখার ভিত্তি। আমি একটা প্রাণী। মানুষ গোত্রের অন্তর্ভুক্ত। অন্যান্য গোত্রের প্রাণীর থেকে আমার পার্থক্য কেবল কিছুটা বেশী গাণিতিক দক্ষতা। এইটুকু বাদে আমি অন্যান্য গরু ছাগলের মতই খাই, ঘুমাই, প্রাকৃতিক কাজ সম্পাদন করি। আমি একটা গরু বা হরিণ বা কুমীর বা সামুদ্রিক অক্টোপাসকে যে পরিমান সম্মান করি, নিজেকেও ঠিক একই পরিমান সম্মান করি। কেউ বুদ্ধিমত্তায়, কেউ শারিরীক দক্ষতায়, কেউ টিকে থাকার ক্ষমতায় এগিয়ে। মানুষ, মানুষ বলে গর্ব করার কিছু নাই। সকলেই প্রবৃত্তির দ্বারা তাড়িত।
স্কুলের জীবন মানেই মাইরের জীবন। বাড়ীর কাজ না করা, পড়া না পারা এবং মাইর। স্কুল মানেই মাইর, মাইর মানেই স্কুল।
মাইরের প্রকৃতি আকৃতি বিভিন্ন রকমের হইয়া থাকে। কান ধইরা উঠবোস করা, বেতের বাড়ি, স্কেলের বাড়ি, কান ধইরা বেঞ্চের উপ্রে দাড়াইয়া থাকা, কান ধইরা এক পা উচা কইরা দাড়াইয়া থাকা, বেঞ্চের নীচে মাথা আটকাইয়া দাড়াইয়া থাকা, মাঝে মাঝে পাছায় বেত বা ডাষ্টারের বাড়ি খাওয়া ইত্যাদি ইত্যাদি। আরেকটা পদ্ধতি হইল চাড়া কপালে নিয়া সূর্যের দিকে কপাল বা মুখ দিয়া কান ধইরা রৌদের মধ্যে দাড়াইয়া থাকা।
মাইর খাওয়ার কারণ বিভিন্ন হইতে পারে। হাতের লেখা না জমা দেওয়া, বাড়ীর কাজ হিসাবে দেওয়া অংক না করা, প্রশ্নের উত্তর বা শব্দার্থ না পারা ইত্যাদি ইত্যাদি। এছাড়া টিফিন টাইমে স্কুল পলায়ন, ক্লাসের কারও সাথে মারামারি করা, ক্লাস চলাকালিন সময়ে বন্ধু বান্ধবের সাথে গল্পগুজব অর্থাৎ ক্লাসে কথা বলা ইত্যাদি কারণেও মাইরা খাওয়া যাইতে পারে।
জীবনে প্রথম মাইর খাইছিলাম ক্লাস টু তে পড়তে। না পড়া না পারা বা স্কুল পলায়ন জাতীয় কোন কাজ করি নাই। একটা কিন্ডারগার্ডেনে পড়তাম। একটা মাইক্রোবাস আছিল কিন্ডারগার্ডেনের, ঐটায় কইরা স্কুলে যাইতাম, বাসায় আইতাম, মাসে তিনশ টাকা ভাড়া দিতে হইত এর জন্য। একদিন আসায় আইতাছি। মাইক্রোর সামনে বসা আমি। মাইক্রো বাস থামার একটু আগেই আমি দরজা খুইলা ফালাইলাম বাসায় আসার অতি উৎসাহে। এই অপরাধে আমার এক শিক্ষক যিনি পিছনের সিটে বইসা ছিলেন উনি আমার মাথায় একটা থাপ্পর দিলেন। জীবনে প্রথম মাইর খাইয়ালাম। হ ষ্পষ্ট মনে আছে ঐটাই ছিল আমার জীবনের প্রথম মাইর খাওয়া। এর আগে কোনদিন আমার বাবা মাও আমারে মারা তো দুরের কথা একটা বকাও দেয় নাই। বাসায় ঢুকলাম মুখ কালা কইরা। মনটা খুবই খারাপ। আত্মমর্যাদায় লাগতেছিল। বাবা মা আমার মুখ কালা দেইখা জিজ্ঞাসা করলেন, "কি হইছে বাবা? কেউ মারছে? স্যারে কিছু বলছে?" আমি উত্তর দেই,"নাহ কিছুই হয় নাই, কই কিছুই হয় নাই তো।"
সেই আমার যাত্রা হল শুরু। এরপরে গঙ্গা ভগিরথীতে অনেক জল গড়িয়ে গেছে। মাইরের পর মাইর আমার উপর দিয়ে ঝড়ের মত বয়ে গেছে। আমি দাঁড়িয়ে ছিলাম বটবৃক্ষের মত দৃঢ়ভাবে।
ঐ কিন্ডারগার্ডেনে আমি টু থিকা ফোর পর্যন্ত পড়ছি। ঐখানেই আমি আমার শৈশবের মাইর খাওয়ার ট্রেনিং সম্পন্ন করি। বাচ্চাদের চরম কড়া শাসনে রাখার জন্য ওই স্কুলটা বি,এম,এ রেও ফেল মারাইব। ঐ স্কুলের পুলাপানগুলা আছিল একেকটা খবিশ। কেউ যদি কাউরে একটু চিমটি দিছে তাইলেই হইছে, লগে লগে অফিসে যাইয়া বিচার আর চিমটিদাতারে ফাউ কয়েকটা স্কেলের বাড়ি।
পড়াশুনা জিনিসটা আমার কাছে মাঝে মাঝেই জঘণ্য লাগে। বাংলা সবসময় বানাইয়া বানাইয়া উত্তর লেখতাম। এই সেইদিন ইন্টারের পরীক্ষার সময়েও এই কাজ করছি। পরীক্ষার হলে বইসা বইসা উত্তর বানাইছি আর লেখছি। কিন্তু অংক আর ইংরেজীতো আর বানাইয়া বানাইয়া লেখা যায় না। একটা ক্লাস টু থ্রীর পোলার মদন ছাত্রের পক্ষে আর যাই হোক গ্রামার আর বানান ঠিক রাইখা "এ জার্নি বাই বোট" লেখা সম্ভব না। আর আমি যেহেতু বিশিষ্ট ফাকিবাজ ছাত্র সেহেতু অংক বাড়ীর কাজ প্রায়শই ফাকির উপ্রে দিয়া চালাইয়া দিতাম। সাধারণ বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে অক্সিজেনের অভাবে মোমবাতি কিভাবে নিভা যায় তার পরীক্ষা করতে গিয়া একটা কাছের গ্লাস ফাটাইছি আর তাপের ফলে জল আর বায়ুর উর্ধ্বগতি পরীক্ষা করতে গিয়া কোকের বোতলে বেলুন লাগাইয়া চুলার আগুনে একটা বোলের মধ্যে কিছু পানি দিয়া কোকের বোতল বোলের মধ্যে কিছুক্ষণ বসানির পর কোকের বোতলের তলা খুইলা পড়ছে। কিন্তু পরীক্ষার পাতায় আমার কাউয়ার ঠ্যাং বগার ঠ্যাং ( আমার হাতের লেখা খুবই জঘণ্য ) লেখা দেইখা তো আর মাষ্টারের মন ভরে না। ফলাফল সবসময় মাইরের উপ্রে থাকছি।
আমাগোর ইংরেজীর শিক্ষিকা ছিলেন একজন বিশিষ্ট ভদ্রমহিলা। উনার নাম নিতে চাই না। যে শিক্ষার্থী "নিউ ফাংশনাল ইংলিশ" নামক হলদেটে মলাটের বই থিকা "রেইনি সিজন" নামক রচনাটা হুবুহু না দেইখা খাতায় লেখতে পারত তারে উনি পনেরতে পনের দিতেন। দুইটা বানান ভুল মানেই এক নাম্বার কাটা। প্রতি নাম্বারের জন্য দুইটা কইরা বেতের বাড়ি। তয় চৌদ্দ বা সাড়ে তের পাইলে বাড়ি খাওয়া মাফ করতেন। ছাত্র ছাত্রীরা প্রায়ই দেখাদেখি করিয়া রচনা লেখত। একজন আরেকজনেরটা দেইখা লেখত। এই জন্য উনি সবাইকে খাতার উপর আরেকটা খাতা দিয়া ঢাকিয়া রচনা লেখতে বলতেন যাতে কেউ দেখাদেখি করতে না পারে। তাছাড়া উনার শ্যেন দৃষ্টি থাকিত কেউ কারো খাতার দিকে তাকায় কিনা। ধরা পড়লেই মাইর। ভাইরে ভাই সে যে সে মাইর না পুরা রিমান্ডের মাইর। উনি প্রথমে অপরাধী শিক্ষার্থীরে দিয়াই অফিস থিকা বেত আনাইতেন। বলির জীব নিজের বলির জন্যই খড়গ আনিতে যাইতেছে এই জাতীয় অবস্থা তৈরী হইত। যদি বেত না পাওয়া যাইত অর্থাৎ মজুত বেত সব অন্য ক্লাসে ব্যাস্ত থাকিত তাইলে উনি কোন একজনের কাছ থেকে একটা স্কেল নিয়া বলতেন হাত পাত। তারপর সেই হাতে শুরু করতেন মাইর। শিক্ষার্থীরা কাকুতি মিনতি করত, "আপা আর করব না, আর করব না।" কিন্তু উনার মন গলিত না। উনার খায়েশ না মেটা পর্যন্ত অথবা যতক্ষণ উনি মনে না করতেন যে যথেষ্ট শাস্তি হয়েছে, এই শাস্তি পুনরায় না পাওয়ার ভয়ে আর হয়তো এই নচ্ছার এই কাজ পুনরায় করবে না ততক্ষণ উনি মাইর চালাতেন। হাত সরিয়ে নিলে উনি উরু, ডানায় মারতেন। শিক্ষার্থীরা উনাকে যমের মত ভয় করত।
আমি একদিন পড়া শিখে যাই নাই। উনাকে নানা অযুহাত দেখালাম। উনি মানলেন না। উনি আমাকে একটা কাঠের স্কেল দিয়া পিটান আরম্ভ করলেন। আমি মাইর খাওয়া বিশেষজ্ঞ পুলা। সব হজম কইরা ফালাইলাম। ক্যাচাল লাগল বাসায় আইসা। আমার এক ছোট খালা তখন আমাদের বাসায় বেড়াতে আসছেন। আমি স্কুলের জামা খুইলা নিশ্চিন্ত মনে জামা বদলাইতাছি। হঠাৎ উনি আমার হাত ধইরা ফালাইলেন। বললেন কিরে তোর শরীরে এইগুলা কিসের দাগ। বুঝলাম আমি ধরা পড়িয়া গেছি। লুকাইতে চেষ্টা করলাম। বললাম চুলকানীর দাগ। উনি বললেন, না এইটা চুলকানীর দাগ না। আমার ভয় ছিল, স্কুলে পড়া না পাইরা মাইর খাইয়া এই কথা যদি আবার বাসায় জানাজানি হয় তাইলে আমার কপালে আরেক দফা মাইর আছে। তাই গোপন করার চেষ্টা করলাম। কিন্তু আন্টি সব ধইরা ফালাইল। ফর্সা ছিলাম খুব। শরীরের প্রত্যেকটা দাগ গুনলেন। মোট পঞ্চান্নটা দাগ পাইলেন। আমি যদিও এই ব্যাপারে বিশেষ উদ্বিগ্ন ছিলাম না কিন্তু উনাকে যথেষ্ট উদ্বিগ্ন দেখাইতে লাগিল। আমি খালি চিন্তা করতে ছিলাম, বাবা মার কাছ থিকা কেমনে লুকাই যে পড়া পারি নাই। বাবা মা রাত্রিবেলায় বাড়ী আসলেন। উনারা ঘটনা দেইখা এতই মর্মাহত হইলেন যে আমার পড়া না পারার কথা বেলালুম ভুলিয়া গেলেন। মা আমাকে নিয়া সোজা স্কুলের এম ডি আপার বাসায় সেই রাত্রিবেলায় গমন করিলেন। এম ডি আপাও দেইখা তাজ্জব হইয়া গেলেন। আসলে তখন বুঝতে না পারলেও এখন বুঝতে পারি ব্যাপারটা খুব খারাপ ছিল। ছোট বাচ্চাদের এভাবে শাস্তি দেওয়াটা ঠিক না। অবশ্য গরুর গোয়ালে যেখানে একদল গাধার মত খায় অর্থাৎ মুখস্ত করে আর বমি করে অর্থাৎ খাতায় লেখার মত উগরাইয়া দেয় সেখানে এর থেকে ভাল কিছু আশা করা ঠিক না।
চলবে...............
 ৬৬ টি
    	৬৬ টি    	 +১৭/-০
    	+১৭/-০  ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  ভোর ৪:৩৬
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  ভোর ৪:৩৬
রাজ মো, আশরাফুল হক বারামদী বলেছেন: ভাই আপনে করিম এর হাট না??   
 
২|  ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  ভোর ৪:৩৩
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  ভোর ৪:৩৩
সাকিরা জাননাত বলেছেন: আল্লাহর রহমতে স্কুলের মাইর দেওয়ার সিস্টেম এখন উঠে গেছে।
৩|  ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  ভোর ৪:৩৫
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  ভোর ৪:৩৫
সাকিরা জাননাত বলেছেন: পোষ্টা শিক্ষনীয়।তাই +,কিন্তু আপনার টিচার কে মাইনাস।
  ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  ভোর ৪:৩৮
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  ভোর ৪:৩৮
রাজ মো, আশরাফুল হক বারামদী বলেছেন: নাহ মাইরের দরকার আছে তয় অতিরিক্ত কোন কিছুই ভালা না।
স্কুলে মাইর দেওয়া একটা জঘণ্য জিনিস। পুলাপানরে শিক্ষা না দিয়া কুশিক্ষা অর্থাৎ নির্যাতন শিক্ষা দেওয়া হয়।
ভাইরে ভাই উনি ছিলেন সাক্ষাৎ যমদেবী। মাফ চাই দোয়াও চাই।   
 
৪|  ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  ভোর ৪:৪১
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  ভোর ৪:৪১
রাজসোহান বলেছেন: আপনের চেয়ে বেশী মাইর খাইছি  
   
 
এখনও দাগ যায় নাই  
   
 
  ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  ভোর ৪:৪৩
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  ভোর ৪:৪৩
রাজ মো, আশরাফুল হক বারামদী বলেছেন: আসলেই যদি এহনো দাগ না যাইয়া থাকে তাইলে আমার থিকা বেশীই খাইছেন। আমার একবার দাগের চিহ্ন তিন বছর আছিল। মাইর খাইতে খাইতে হাতের ড্যানা লোহার মত শক্ত হইয়া গেছিল।
৫|  ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  ভোর ৪:৫৫
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  ভোর ৪:৫৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: পোস্ট পরে পড়ুম। কমেন্ট কৈরা গেলাম আর্কি। মাইর খাওনের ইতিহাস বিস্তারিত বল্বানি। উরে মাইর খাইতাম!
  ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  ভোর ৪:৫৭
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  ভোর ৪:৫৭
রাজ মো, আশরাফুল হক বারামদী বলেছেন: উখে। নো প্রবলেমো।   
 
৬|  ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  ভোর ৫:০১
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  ভোর ৫:০১
খেপচুরিয়াস বলেছেন: পাছা শব্দটা অশ্লীল
  ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  ভোর ৫:০৪
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  ভোর ৫:০৪
রাজ মো, আশরাফুল হক বারামদী বলেছেন: জিগ স, ডিজিটাল বয়াতী ব্যাভিচারী...... তিথি ও টাটা.........
৭|  ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  ভোর ৫:৫৬
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  ভোর ৫:৫৬
খেপচুরিয়াস বলেছেন: আপনি আমাকে ব্যাভিচারী বললেন কেন? কেনইবা একজন সাইকোর নাম বললেন? আপনার মূল্যবোধের চরম অবক্ষয় ঘটেছে। অভিজোযনের মাধ্যমে ঠিক হতে পারে অবশ্য।
  ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  ভোর ৬:০৯
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  ভোর ৬:০৯
রাজ মো, আশরাফুল হক বারামদী বলেছেন: হয়তোবা ঠিক হতে পারে হয়তো বা না। তবে হিসাব মতে জিগ স = ডিজিটাল বয়াতী ব্যাভিচারী = খেপচুরিয়াস, তারপরে জিগ স এর তিথি ও টাটার একটি পোষ্টে করা মন্তব্য "পাছা শব্দটা অশ্লীল" এবং সেইটা নিয়া আলাদা পোষ্ট দেওয়া।
ভাই আমার কিন্তু কোন দোষ নাই।
৮|  ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  ভোর ৬:০৮
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  ভোর ৬:০৮
লুৎফুল কাদের বলেছেন: অভিজ্ঞতার দিক দিয়া অনেক মিল আছে. অনেক কিছু মনে করনের লাইগা ধন্যবাদ.
  ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  ভোর ৬:১০
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  ভোর ৬:১০
রাজ মো, আশরাফুল হক বারামদী বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ!
৯|  ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  ভোর ৬:১০
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  ভোর ৬:১০
নস্টালজিক বলেছেন: মাইর তো খাইসি টূক্টাক(মিচকা শয়তানি করলে যা হয় আর কি),কিন্তু রেসিডেন্সিয়াল মডেল এর স্কুল জীবন এর কথা মনে পড়লেই ভেসে আসে,মাসব্যাপি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান,সাপ্তাহিক এসেম্বলি,হাউস কম্পিটিশন,স্পোর্টস!
আহ!আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম!!  
 
  ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  ভোর ৬:১৫
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  ভোর ৬:১৫
রাজ মো, আশরাফুল হক বারামদী বলেছেন: হাইস্কুলে আমার প্রিয় ছিল স্কাউটস। অন্যতম সেরা দিনগুলি পার করছি সমাবেশে।   
 
১০|  ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  সকাল ৭:০০
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  সকাল ৭:০০
বাতাসের রূপকথা বলেছেন: Teachers forget that teaching is their job. They have no right to beat up the students rather than administrative action or counselling. Gradually, those teachers become sick mentally to beat up the students everyday. 
I all the time thought school was like a garison. "Sishura porashuna korbe anonder shonge" should be reflected all the time.
  ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  সন্ধ্যা  ৬:৩৪
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  সন্ধ্যা  ৬:৩৪
রাজ মো, আশরাফুল হক বারামদী বলেছেন: এখন দিন বদলাইছে। আগের মত আর অবস্থা হয়তো নাই তবে গেরামের স্কুলগুলার কথা কইতে পারি না।
১১|  ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  সকাল ৭:৩১
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  সকাল ৭:৩১
করবি বলেছেন: 
সাকিরা জাননাত বলেছেন: আল্লাহর রহমতে স্কুলের মাইর দেওয়ার সিস্টেম এখন উঠে গেছে। 
  ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  সন্ধ্যা  ৬:৫৪
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  সন্ধ্যা  ৬:৫৪
রাজ মো, আশরাফুল হক বারামদী বলেছেন: তয় গেরামের স্কুলে মনে হয় এহনো মাইর চলে......
১২|  ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  সকাল ৭:৪০
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  সকাল ৭:৪০
হ্যামেলিন এর বাঁশিওয়ালা বলেছেন: মাইরের উপর ঔষধ নাই। 
  ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  সন্ধ্যা  ৬:৫৪
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  সন্ধ্যা  ৬:৫৪
রাজ মো, আশরাফুল হক বারামদী বলেছেন: হ মাঝে মাঝে দরকার আছে। পুলাপান সবসময় ভালা না।
১৩|  ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  সকাল ৮:২০
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  সকাল ৮:২০
একজন সৈকত বলেছেন: বদ টিচাররে মাইনাস। এখন বুঝি হুদাই ছোট শিশুদের পিটানো একধরনের বিকৃতি বা সুশিক্ষার অভাব। ৫৫টা স্কেলের বাড়ি যা তা নয়। আশার কথা শহরের মানুষ এখন অনেক সচেতন। 
চমৎকার লেখাটির জন্য ধন্যবাদ। 
  ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  সন্ধ্যা  ৬:৫৩
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  সন্ধ্যা  ৬:৫৩
রাজ মো, আশরাফুল হক বারামদী বলেছেন: ভাইরে ভাই মাইর আর মাইর। দুনিয়াতে দুই জাতের লোক। একদল ডেইলি স্কুলে মাইর খায় আরেকদল স্কুলে যায় না, মাইরও খায় না।
১৪|  ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  সকাল ৮:৪৪
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  সকাল ৮:৪৪
জোকার৬৬৬ বলেছেন: We dont need no education
We dont need no self control
Dark sarcasm in the classroom
Teacher leave them kids alone
Hay! Teachers-
LEAVE THEM KIDS ALONE
All day all night its just a
Another brick in the wall
  ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  সন্ধ্যা  ৬:৪০
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  সন্ধ্যা  ৬:৪০
রাজ মো, আশরাফুল হক বারামদী বলেছেন: হ আসলেই একদল নির্বোধ শুয়োর যারা মাইর খাইতে অভ্যস্ত ছাড়া আর কিছু হয় না। প্রিয় গান।
১৫|  ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  সকাল ১০:৫৩
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  সকাল ১০:৫৩
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: মেয়েদের স্কুলে একটা ব্যাপার আছে, টিচাররা সহজে মারতে চায় না। বিশেষ করে ক্লাস টেনে উঠলে তো দেখা যায় অত্যন্ত কড়া ম্যাডামও মিষ্টি করে কথা বলে, ভাবখানা এমন যে "আহারে মেয়েগুলো ক'দিন পর চলে যাবে স্কুল ছেড়ে, ক্যামনে ঝাড়ি দিই!" (অনেকটা মেয়ে বিয়ে দেয়ার সময় বাপ মায়ের যেমন হয় আর কি)। তাই স্কুলে তেমন মাইর খাওয়া হয় নাই। তবে বাসায় যত মাইর খাইছি, স্কুলের খাওয়ায়টাও পোষায়া গেছে। 
  ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  সন্ধ্যা  ৬:৪১
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  সন্ধ্যা  ৬:৪১
রাজ মো, আশরাফুল হক বারামদী বলেছেন: এই বৈষম্য মানি না। আমরা সমঅধিকার চাই। আর কতদিন আমরা মুখ বুজে নির্যাতন সহ্য করব   
 
১৬|  ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  সকাল ১১:০৭
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  সকাল ১১:০৭
দি ফ্লাইং ডাচম্যান বলেছেন: অনেক কথা মনে পড়ে গেল!
আপনি মাইর খান, আর আমার মাইর দিতে ইচ্ছা করে  ! 
  ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  সন্ধ্যা  ৬:৫২
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  সন্ধ্যা  ৬:৫২
রাজ মো, আশরাফুল হক বারামদী বলেছেন: এইসব আবাল দেখলে মাথা গরম হইয়া যায় এম্নিতেই। মেজাজটা খারাপ হইয়া গেল। ধুরু!   
 
১৭|  ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  সন্ধ্যা  ৭:১৬
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  সন্ধ্যা  ৭:১৬
কায়কোবাদ বলেছেন: আমাদের স্কুলে একটা শাস্তি ছিলো "হাওয়াই চেয়ার" নামে........দুই হাতে দুই কান ধরে চেয়ারে বসার মত করে হাওয়ায় বসে থাকতে হতো, এটার চেয়ে বেতের বাড়ি অনেক ভালো ছিলো  
   
   
 
  ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  রাত ৮:১৫
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  রাত ৮:১৫
রাজ মো, আশরাফুল হক বারামদী বলেছেন:   
   কঠিন জিনিস তো!
  কঠিন জিনিস তো!
১৮|  ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  সন্ধ্যা  ৭:৩১
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  সন্ধ্যা  ৭:৩১
বড় বিলাই বলেছেন: আমাদের স্কুলেও অনেক শাস্তি দিত। তবে মেয়েদের তুলনায় ছেলেরা অনেক বেশী মার খেত।
  ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  রাত ৮:১৬
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  রাত ৮:১৬
রাজ মো, আশরাফুল হক বারামদী বলেছেন: বৈষম্যমুক্ত সমাজ চাই   
 
১৯|  ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  রাত ৯:৩৭
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  রাত ৯:৩৭
লুথা বলেছেন: +++++++
২০|  ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  রাত ৯:৩৯
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  রাত ৯:৩৯
লুথা বলেছেন: 
মাডাম কইছে বাংলায় বর্ষাকাল রচনা লিখতে এবং আমি লিখছি ইংরেজীতে রেইনি সিজন...এই জন্য আমারে মারতে মারতে নতুন কাঠের স্কেল ভাইংগা ফেলছিলো   
 
২১|  ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  রাত ৯:৪২
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  রাত ৯:৪২
লুথা বলেছেন: 
আমি ৭ টা স্কুলে পডছিলাম, এর মাঝে একটা ছিলো মিশনারী স্কুল...জীবনের যত মাইর ওইখানেই খাইছি, যদিও ওই মাইর না খাইলে জ়ীবনে অনেক কিছুই শিখতাম না...
  ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  সকাল ৮:১০
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  সকাল ৮:১০
রাজ মো, আশরাফুল হক বারামদী বলেছেন: হ কথা ঠিক আছে। মাইর একেবারেই না খাইলে আবার উচ্ছন্নে যাইতাম। মাইরের প্রয়োজনীয়তা স্বীকার করি। তয় বেশী মাইর খাইলে আবার বদহজম হইয়া যায়।   
 
২২|  ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  সকাল ৮:৩৪
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  সকাল ৮:৩৪
আট আনা বলেছেন: আমিও মাইর ভালই খাইছি। পড়াশোনার জন্য খাইছি অল্প। চুল বড় রাখা, জুতা না পরে স্যান্ডেল পরে স্কুলে যাওয়া, দেরি করে স্কুলে যাওয়া, আ্যসেম্বলি ফাকি দেয়া, টিফিন পিরিয়ডে স্কুল এরিনার বাইরে গমন, স্কুল ফাকি ইত্যাদি ইত্যাদি। মাইর খাইয়া বাসায় যাওয়ার পর দাগ দেইখা মায়ের গরম তেল মালিশ করে দেওয়ার ঘটনাও আছে বেশ কয়েকবার   
  
২৩|  ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  সকাল ৮:৩৬
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  সকাল ৮:৩৬
আট আনা বলেছেন: লেখা ভাল লাগছে। একদম স্কুল লাইফে চৈলা গেছিলাম। পেলাস।
  ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  সকাল ৮:৫২
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  সকাল ৮:৫২
রাজ মো, আশরাফুল হক বারামদী বলেছেন: আমি আবার আরেক ধাপ আগাইয়া উপরের সবগুলার সাথে পড়াশুনার লাইগাও খাইছি!   
 
আমারে তেল মালিশের বদলে আরো কয়েকটা মাইর মালিশ করা হইত   
 
আমাদের অনেকেরই স্কুল জীবন এইরকমই। এখন হয়তো অবস্থা অনেক বদলাইছে। আমিই মনে হয় ছিলাম শেষ বলির পাঠা।   
 
২৪|  ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  সকাল ৮:৫৭
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  সকাল ৮:৫৭
আট আনা বলেছেন: আরেহ পড়ার লাইগা আমিও অনেক খেইল করছি। ক্লাস সেভেনের ১ম সাময়িক পরীক্ষায় এক সাবজেক্টে ফেল করছিলাম। মর্নিং শিফটের স্কুল আছিলো, রেজাল্টের দিন স্কুল ছুটির পর বাপের মাইরের ডরে আর বাড়ি যাইনি। সন্ধার পরে আমারে বাসায় নিয়া যাওন হৈছিলো  
 
  ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  সকাল ৯:০৫
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  সকাল ৯:০৫
রাজ মো, আশরাফুল হক বারামদী বলেছেন: এই ব্যাপারে আমার একটা পোষ্ট আছিল। ড্রাফট কইরা ফালাইছি। খুইজা পাইতাছি না। ভাইরে ভাইরে রেজাল্টের দিন আছিল হাশরের ময়দানের মতন। হাশরের ময়দানেও মনে হয় এত টেনশন নাই।   
 
২৫|  ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  বিকাল ৪:২৮
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  বিকাল ৪:২৮
হাম্বা বলেছেন: অসাধারণ
  ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  রাত ১০:৩০
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  রাত ১০:৩০
রাজ মো, আশরাফুল হক বারামদী বলেছেন: ধুরু!   
 
২৬|  ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  রাত ১২:০০
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  রাত ১২:০০
সাধারণমানুষ বলেছেন: কত মাইর খাইলাম
  ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  রাত ২:১১
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  রাত ২:১১
রাজ মো, আশরাফুল হক বারামদী বলেছেন: জীবনডা তো মাইর খাইতে খাইতেই গেল!
২৭|  ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  রাত ১০:২৬
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  রাত ১০:২৬
আসফাকুল আমিন বলেছেন: হা ........ কত দিন ডবল বেতের মাইর খাই না । আমগো বাংলা ইসকুল ছিল মাইর খাওয়া ইসকুল । সবাই মাইর খাইত। ক্লাসের ফাষ্ট বয় সবচেয়ে বেশি মাইর খাইত । আমিও সেইরকম মাইর খাইতাম । ক্লাস এইটে উঠার সময় আমার গায়ে ভালো ইসটুদেণ্টের ট্যাগ লাইগা গেলো । বৃত্তি কোচিং করতাম না আর প্রতিদিন মাইর খাইতাম । আহ !! মিস দোস ডেইজ । আমি ইসকুল সেইরকম ফাকি দিতাম । কুনো বৃহষ্পতি বার আমি ইসকুলে যাইতাম না   ভালো ইসটুদেণ্টের ট্যাগ লাগলেও আমি কখনোই ইসকুলে পড়া পৈড়া যাইতাম না ।মাইর খাইতে মজা লাগতো । সবচেয়ে বস ছিল আমগো ফাষ্টবয় । ঐ হালাও কহনো পড়া পারতো না । আর মাইর খাইতো ।স্যাররা ওরে স্পেশাল চোখে দেখতো আর স্পেশাল মাইর দিতো । ঐ হালা   মাইর খায়া হাইসা দিত । হাহা । আফসুস । হালায় এহন বাইচা নাই । মিস ইউ দুস্ত।মিস দোজ ডেইজ ইন বাংলা ইসকুল ।
 ভালো ইসটুদেণ্টের ট্যাগ লাগলেও আমি কখনোই ইসকুলে পড়া পৈড়া যাইতাম না ।মাইর খাইতে মজা লাগতো । সবচেয়ে বস ছিল আমগো ফাষ্টবয় । ঐ হালাও কহনো পড়া পারতো না । আর মাইর খাইতো ।স্যাররা ওরে স্পেশাল চোখে দেখতো আর স্পেশাল মাইর দিতো । ঐ হালা   মাইর খায়া হাইসা দিত । হাহা । আফসুস । হালায় এহন বাইচা নাই । মিস ইউ দুস্ত।মিস দোজ ডেইজ ইন বাংলা ইসকুল ।   
  ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  রাত ২:০৯
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  রাত ২:০৯
রাজ মো, আশরাফুল হক বারামদী বলেছেন: ১। পড়াশুনা জীবনে করি নাই
২। পরীক্ষার খাতা রিভিশন দেই না
৩। বখাটে ছাত্র
৪। যত বড় হইছি তত খারাপ ছাত্র হইছি
৫। ফার্ষ্ট বয়দের ঘৃণা করি
৬। মাষ্টাররা প্রায়ই খারাপ চোখে দেখত কারণ নুদুমুদু ভালা পুলাপানের সাথে মিশতাম না, যত খারাপ পুলাপান আছে এইগুলার লগে মিশতাম
৭। লাষ্ট বেঞ্চের ছাত্র, লাষ্ট বেঞ্চে বইয়া ফাতরামি করতাম।
২৮|  ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  সকাল ৯:৫০
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  সকাল ৯:৫০
নীল-দর্পণ বলেছেন: আমাদের ইংলিশ স্যার বেত দিয়ে মারতেন দেখে মনে হতো আদর করে কথা বলছেন আর আস্তে আস্তে মারছেন। কিন্তু যা ব্যাথা লাগত বাপরে বাপ!! 
ফাইভে থাকতে রবীন্দ্রনাথ সন্ধি বিচ্ছেদ ভুলের জন্য দুইটা বাড়ি খাইসিলাম বাংলা স্যারের কাছে। এখনও মনে আছে। 
আর আমার প্রাইভেট ম্যাডাম ইংরেজী শব্দার্থ না পারার কারনে স্টিলের স্কেল দিয়ে ৭০ টা বাড়ি দিসিলো। শব্দ প্রতি ২টা বাড়ি।  
 
এই তিনটা ই উল্লেখ যোগ্য। সারা জীবন মনে থাকবে 
  ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  সকাল ১০:৫৮
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  সকাল ১০:৫৮
রাজ মো, আশরাফুল হক বারামদী বলেছেন: খুব কম মাইর খাইছেন তাইলে। আপনি আসলেই ভাগ্যবান একজন লুক।   
 
২৯|  ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  সন্ধ্যা  ৬:৪৪
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  সন্ধ্যা  ৬:৪৪
শয়তান বলেছেন: ছুডু ক্লাসে খাইসি প্রচুর । বেকুব পায়া সবাই ডলা দিত তখন । হাই ইস্কুলে উঠার পরে চিত্র বদলায়া ফেলসিলাম । উল্টা দিতাম ধৈরা ধৈরা   । টিচাররাও আম্রার গ্রুপটারে ঘাটাইতো না ভয়ে । খিকজ
 । টিচাররাও আম্রার গ্রুপটারে ঘাটাইতো না ভয়ে । খিকজ   
 
  ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  সন্ধ্যা  ৬:৪৭
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  সন্ধ্যা  ৬:৪৭
রাজ মো, আশরাফুল হক বারামদী বলেছেন: আমার কাহিনী আরো বিস্তারিত লেখুম সামনে।   
 
৩০|  ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০  ভোর ৪:৪২
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০  ভোর ৪:৪২
এরশাদ বাদশা বলেছেন: মাইর খাওলেও জেবনডা বালা আচিল। টেনশন আচিলনা।
  ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০  সকাল ৭:০৮
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০  সকাল ৭:০৮
রাজ মো, আশরাফুল হক বারামদী বলেছেন: তহন ভাবতাম কবে বড় হবু, বড়গো মতন স্বাধীনতা পামু যহন তহন যেখানে খুশী যাওনের। কিন্তু স্বাধীনতা খুব খারাপ জিনিস। অনেক ত্যাগ স্বীকার করতে হয় এর জন্য।   
 
৩১|  ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০  রাত ১২:৪৩
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০  রাত ১২:৪৩
প্রবাসী রনি বলেছেন: মাইর-২ কবে আসবে তার অপেক্ষায় আছি, জলদি....... জলদি
  ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০  দুপুর ১২:৫৯
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০  দুপুর ১২:৫৯
রাজ মো, আশরাফুল হক বারামদী বলেছেন: আজকে থিকা আবার দৌড়ানি শুরু হইছে রে ভাই।   
 
৩২|  ০৩ রা মার্চ, ২০১০  রাত ৩:০৯
০৩ রা মার্চ, ২০১০  রাত ৩:০৯
অদ্ভুত বলেছেন: সেই আমার যাত্রা হল শুরু। এরপরে গঙ্গা ভগিরথীতে অনেক জল গড়িয়ে গেছে। মাইরের পর মাইর আমার উপর দিয়ে ঝড়ের মত বয়ে গেছে। আমি দাঁড়িয়ে ছিলাম বটবৃক্ষের মত দৃঢ়ভাবে। ব্যাখ্যা কর
এইটা বাংলার প্রশ্ন দেয়া যেতে পারে।
  ০৩ রা মার্চ, ২০১০  ভোর ৬:৫৩
০৩ রা মার্চ, ২০১০  ভোর ৬:৫৩
রাজ মো, আশরাফুল হক বারামদী বলেছেন: এ ব্যাপারে ঝাতির দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।   
 
৩৩|  ০৩ রা মার্চ, ২০১০  সন্ধ্যা  ৬:৩৮
০৩ রা মার্চ, ২০১০  সন্ধ্যা  ৬:৩৮
দুরন্ত স্বপ্নচারী বলেছেন: ক্লাস সেভেনের ঘটনা। এক বজ্জাত পোলা এক মেয়ের দিকে বাদামের খোসা ছুইড়া দিছে। শয়তানটা আমার পিছনে বসা আছিল। ছেমড়ি তাড়াতাড়ি খাড়ায়া স্যাররে দেখাইলো। আমি তখন মুচকি হাস্তেছি। স্যার বুঝলো আমিই এই আকামডা করছি। ''এদিকে আই"। কাছে গেলাম। বললাম, স্যার আমি করি নাই। কে শুনে কার কথা! 
সপাং সপাং সপাং.............কয়ডা বেতের বাড়ি দিছিল মনে নাই। 
  ০৩ রা মার্চ, ২০১০  সন্ধ্যা  ৭:৩০
০৩ রা মার্চ, ২০১০  সন্ধ্যা  ৭:৩০
রাজ মো, আশরাফুল হক বারামদী বলেছেন: বিশ্বাস হইল না। কামডা আপনেই করছেন কিনা কেডা জানে।   
  
দুইন্যার শয়তান আর বান্দর পুলাপান আইয়া জড়ো হইছে ব্লগে। আফসুস।   
 
৩৪|  ০৩ রা মার্চ, ২০১০  সন্ধ্যা  ৭:৩৭
০৩ রা মার্চ, ২০১০  সন্ধ্যা  ৭:৩৭
দুরন্ত স্বপ্নচারী বলেছেন: আমি করি নাই, স্যার।
  ০৩ রা মার্চ, ২০১০  সন্ধ্যা  ৭:৪২
০৩ রা মার্চ, ২০১০  সন্ধ্যা  ৭:৪২
রাজ মো, আশরাফুল হক বারামদী বলেছেন: চুপ বেয়াদব। মুখে মুখে কথা।   
  
সপাং সপাং (বিকট বেতের বাড়ির শব্দ), না স্যার না স্যার আমি করি নাই স্যার ( দুরন্ত ভাইয়ের তিড়িং বিড়িং কইরা লাফানির ও আর্তনাদের আওয়াজ হবে )   
 
৩৫|  ১১ ই মার্চ, ২০১০  দুপুর ১:১১
১১ ই মার্চ, ২০১০  দুপুর ১:১১
ই য়া দ  বলেছেন: দুইন্যার শয়তান আর বান্দর পুলাপান আইয়া জড়ো হইছে ব্লগে। আফসুস। /
হা হা হা হা!
  ১২ ই মার্চ, ২০১০  সকাল ৯:৪৪
১২ ই মার্চ, ২০১০  সকাল ৯:৪৪
রাজ মো, আশরাফুল হক বারামদী বলেছেন: নাম বদলাইছেন দেহা যায়। আগেরটাই তো ভালা আছিল।
©somewhere in net ltd.
১| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  ভোর ৪:৩০
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১০  ভোর ৪:৩০
কারিমাট বলেছেন: চালাইতে থাকেন