![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি জাহাজ্ঞীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিবেশবিজ্ঞান বিভাগে পড়াশুনা করছি।
পরিবেশের অবক্ষয় রোধ করে প্রাকৃতিক সম্পদের যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করে নিজেদের অস্তিত্ব রক্ষার সাথে টেকসই পরিবেশ কথাটি ওতোপ্রতোভাবে জড়িত। টেকসই পরিবেশের জন্য প্রাকৃতিক বাস্তুসংস্থানের যথাযথ ও পর্যাপ্ত পর্যবেক্ষণ এবং সংরক্ষণ প্রয়োজন। টেকসই পরিবেশ কতকগুলো ধারনার উপর প্রতিষ্ঠিত। যেমন :
-আমাদের কার্যকলাপের প্রভাব যাতে প্রাকৃতিক পরিবেশের উপর বিরূপ প্রতিক্রিয়া না ফেলে সে দিক বিবেচনা করতে হবে।
-আমাদের পৃথিবীর সম্পদসমূহ পর্যাপ্ত নয়। আমাদের সীমিত সম্পদের নবায়নযোগ্য ব্যবহার করার চেষ্টা করতে হবে।
-আমরা আমাদের চাহিদার প্রয়োজনে প্রাকৃতিক পরিবেশ থেকে যা গ্রহন করছি তার আর্থিক ও সামাজিক মূলটাও আমাদের বোঝা উচিত।
-টেকসই পরিবেশের সকল প্রচেষ্টার দায়ভার আমাদের সকলকে ভাগাভাগি করে নেওয়া উচিত।
অনেক পরিবেশ বিশেষজ্ঞ মনে করেন যে, পরিবেশগত সমস্যা সৃষ্টির জন্য মানুষই সবচেয়ে বেশি ভূমিকা রাখছে, যার জন্য টেকসই পরিবেশর লক্ষ্যমাএা অর্জন করা সম্ভব হচ্ছে না। কেননা মানুষ প্রতিনিয়তই-
অনবায়নযোগ্য সম্পদের অনিয়মতানি্তক ব্যবহার করছে।
নবায়নযোগ্য সম্পদের পুন:উৎপাদনের সুযোগ দিচ্ছে না।
পরিবেশকে বিষাক্ত করছে যা পরিবেশের ধারন ক্ষমতার বাইরে।
আমরা জানি, টেকেসই উন্নয়নের মূল ধারা তিনটি- টেকসই পরিবেশ, অর্থনীতি ও সমাজ।এই তিনের মধ্যে ভারসাম্যপূর্ণ ধারা বজায় রাখা জরুরি।পরিবেশের ভারসাম্যপূর্ণ ধারা রক্ষার জন্য টেকসই পরিবেশ বিনির্মাণের দিকে আগাতে হবে।টেকসেই উন্নযনের জন্য আগে দরকার টেকসই পরিবেশ্।বলা যেতে পারে, টেকসই পরিবেশ হল টেকসই উন্নয়নের মূল শর্তাবলির একটি।তাই আগে টেকসই পরিবেশের কথা চিন্তা করা উচিত।
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৫
পলাশ মিয়া বলেছেন: ভালো লেখা...+++++++++++++