![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি জাহাজ্ঞীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিবেশবিজ্ঞান বিভাগে পড়াশুনা করছি।
পরিবেশবিজ্ঞানের ছাএ হিসেবে জীববৈচিএ্য নিয়ে একাডেমিক (নিয়মতান্তিক) বা নিজের আগ্রহ থেকে হোক না কেন ব্যাপক পড়াশুনা বা ঘাটাঘাটি করা হয়। এতকিছুর পরও আমার বিশ্লেষণে মনে হয়,আমরা মানুষ প্রজাতির জীবটি আসলেই আজব চিড়িয়া। আমরা নিজেদের ব্যতিরেকে অন্যান্য জীবদের নিয়েই বা তাদের বৈচিএ্যময়তা নিয়েই বেশি মাতামাতি করি। মানুষ ব্যতিত অন্যান্য জীবদের নিয়ে মানুষের গবেষনার বা ঘাটাঘাটির কারণাটিও যৌক্তিক আর তা হল নিজেদের প্রয়োজন বা চাহিদা বা অস্তিত্বের স্বার্থে। মানুষের বৈচিএ্যময় কর্মযজ্ঞ ও প্রভাব নিয়ে আলোচনা করা হয় নৃবিজ্ঞানে। এছাড়া্ও মানুষকে নিয়ে ‘‘হিউম্যান বায়োলজি‘‘ বিষয়ক বিষয়বস্তু প্রচলিত আছে। অন্যান্য জীবদের কিছু সাধারণ ক্যাটাগরি করা যায় ও তা নিদিষ্ট সময়সীমা পর্যন্ত নিজেদের নিজস্বতা বজায় রাখে। কিন্তু, মানুষ প্রজাতির চিড়িয়াটির বৈচিএ্যময়তা ও ভিন্নতা অন্যান্য জীবদের বৈচিএ্যময়তা থেকেও অনন্য। জীবদের মধ্যেও মানুষ সেরা – বুদ্ধিমওা এবং কর্মের জন্য। এজন্য পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ প্রজাতির চিড়িয়া মানুষের বৈচিএ্যময়তা নিয়েই আগে মাতামাতিই বেশি জরুরি। তাই, মানুষের বৈচিএ্যময়তা নিয়ে তথা ‘‘মনুষ্যবৈচিএ্য‘‘ সম্পর্কে জানাটাই ও ঘাটাঘাটি করাটাই শ্রেয়। কেননা, মনুষ্যবৈচিএ্যময়তার রহস্য এখনো অনেকাংশেই আলোচিত, সমালোচিত ও অউন্মোচিত।
©somewhere in net ltd.