নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রায় ১০০ বছর আগে তৈরী করা সমস্যার সমাধান আলোচনা দিয়ে যে হবে না - এটা আমরা অনেকে বুঝতে পারি না।কারন আলোচনা ১০০ বছর ধরেই চলছে। সমস্যাটির গভীরে যদি আমরা যাই- তাহলে দেখতে পাই যে , তাত্বিক দিক দিয়ে ফিলিস্তিনি -ইসরাইলীদের মধ্যে তিন-স্তরের বিরোধ বিদ্যমান। প্রধানটি ধর্মীয়, ২য়টি জাতিগত এবং ৩য়টি ভু-খন্ড জনিত। এর মধ্যে সবচেয়ে মারাত্বক হলো ধর্মীয়টা। যেটার ভিত্তি হয়েছিলো আজ থেকে কয়েক হাজার বছর পুর্বে। দীর্ঘদিন একসাথে এক ভু-খন্ডে থাকার ফলে ভু-খন্ড কেন্দ্রিক সংস্কৃতি সাধারণ্যর মাঝে একাকার হয়ে গেলে একটি স্বতন্ত্র্র জাতিসত্বা তৈরী হয়। ফিলিস্তিনিরাও সে ধরনেরই একটি জাতি। অনুরুপ অনুকরনে ধর্মীয় ভাবাবেগ কে ব্যবহার করে ধর্মভিত্তিক ভু-খন্ড কেন্দ্রিক একটি জাতিসত্বা নির্মানের উদ্দেশ্যে পশ্চিমাদের জেরুজালেমকে ঘিরে এই প্রয়াস। এই পদক্ষেপ তাদের মানবিক এবং প্রসংসনীয় হতো যদি তা খালি ভু-খন্ডে হতো। ভু-খন্ডটি খালি ছিলো না।
আমেরিকা অযাচিত ভাবে এই নতুন রাষ্ট্র রক্ষা ও সুসংহত করার দায়িত্ব নিয়েছে শুরু থেকেই । এ থেকে তার রথ দেখা,কলা বেচা দুটোই সম্পন্ন হয় সুন্দরভাবে। সমাধান আমেরিকার হাতে থাকলেও করবেনা আমেরিকা।
১৯ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১০:০৪
বাউন্ডেলে বলেছেন: হুম। আপনি হয়তো ঠিক কথাটাই বলেছেন।
২| ২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১:২৩
কামাল১৮ বলেছেন: যার সমাধান নাই সেটা কোন সমস্যাই না।সমাধান হীন সমস্যা পৃথিবীতে নাই।হয় আলোচনার মাধ্যমে নয়তো যুদ্ধের মাধ্যমে করতে হবে।বাস্তবতা হলো যুদ্ধের মাধ্যমে সমাধান আপাতত সম্ভব না।
২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:০৪
বাউন্ডেলে বলেছেন: আমিতো বলেছি সমাধান আমেরিকা চাইলে , সম্ভব। কিন্তুু সাম্রাজ্যবাদী আমেরিকা সমাধান চায় না।বিবেকববান মানুষের উচিৎ- আমেরিকাকে সমাধানের চাপ প্রয়োগ করার জন্য আণ্দোলন করা।
৩| ২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৭:২৫
নাহল তরকারি বলেছেন: ফিলিস্তীনির অধিকারং জনগণ মুসলিম। পশ্চিমা বিশ্ব মুসলিমদের পছন্দ করে না।
২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:০৬
বাউন্ডেলে বলেছেন: আজকে গির্জায় বিমান হামলা চালিয়ে ৮ জনকে হত্যা করেছে ইসরাইল। জায়োনিষ্টরা তাদের একচোখা নিতিতে অটল ।
৪| ২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৪
ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: সমাধান না করাটাই যে আম্রিকার জন্য উপকারের, তাহলে কেন সমাধান করবে?
৫| ২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ২:৪৪
বাউন্ডেলে বলেছেন: যেটা আমেরিকার জন্য উপকার, সেটা অবশিস্ট বিশ্ববাসীর জন্য প্রচন্ড ক্ষতিকর। এটা প্রমানিত। ইসরাইল-ইউরোপকে সন্তষ্ট রাখার জন্য্ আমেরিকান ডাকাতির উচ্ছিষ্ট সরবরাহ অব্যাহত আছে। অবশিষ্ট বিশ্ববাসীর মধ্যে যােদের পিঠ দেয়ালে ঠেকে যাচ্ছে, আধাপেট খেয়ে বসে নেই।
৬| ২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৩:১৩
শাহ আজিজ বলেছেন: ধর্মীয় , জাতিগত এবং ভু খণ্ড জনিত ব্যাখ্যা বা উপমা চমৎকার হয়েছে । গাজাতে ফিলিস্তিনি ইহুদিদের কথা কেউ বলেনা যারা অনারব ইসরায়েলের সাথে যেতে নারাজ কারন তাদের আরবিয় জাতিগত বিশ্বাস প্রবল । এরা গাজাতে ফিলিস্তিনি মুসলিম আর ফিলিস্তিনি খ্রিষ্টান সাথে নিয়ে নির্বিবাদ জীবন কাটাচ্ছে ।
৭| ২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৩:২৪
আঁধারের যুবরাজ বলেছেন: @শাহ আজিজ ফিলিস্তিনি ইহুদিদের সাথে ,ফিলিস্তিনি খ্রিষ্টান বা মুসলিমদের সমস্যা কম। ওখানকার সাধারণ মুসলিমদের অনেকেই ফিলিস্তিনি ইহুদিদের কাছে কাজ করে। সমস্যা বহিরাগতদেরকে নিয়ে।
আমার এক প্রাক্তন সহকর্মী ইহুদীর বাড়ি রয়েছে জেরুজালেমে, সে মরোক্কিয়ান ইহুদি। সে বলেছিলো যে ,ওখানে অধিকাংশ ইহুদি বহিরাগত।
৮| ২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৩:৩৮
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: সমাধান আমেরিকার হাতেও নেই। বৃটেন-আমেরিকা ১৯৪৮ সালে যে সমাধান দিয়েছিল সেটা মেনে নিলে এতদিন দুটো দেশ (ইসরায়েল-ফিলিস্তিন) এখন ভালোই থাকত। অটোমান সাম্রাজ্য ভেঙে যাওয়ার পরও তুরস্ক কি স্বাভাবিক অবস্থানে চলে আসেনি?
২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১৪
বাউন্ডেলে বলেছেন: সমস্যা যারা তৈরি করেছে সমাধান তাদের হাতেই আছে। অর্থাৎ আমেরিকার হাতে। তাদের অন্যায় দাবী ফিলিস্তিনিরা কেন মানবে ?
৯| ২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৪:২৯
শাহ আজিজ বলেছেন: @আঁধারের যুবরাজ আমিও তাই ভেবে বলেছি । বহিরাগতরা সবখানেই সমস্যা সৃষ্টি করে , এটা সর্বজনবিদিত ।
ধন্যবাদ ।
২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪০
বাউন্ডেলে বলেছেন: আমেরিকার ইহুদিরা ইসরায়েল বিরোধী বিক্ষোভ করেছে। গ্রেফতার ৩০০।
১০| ২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১১:২৬
রাজীব নুর বলেছেন: ইসরায়েলের যুদ্ধ কি মুসলমানের বিরুদ্ধে নাকি ফিলিস্তিনের বিরুদ্ধে?
২১ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:৫৪
বাউন্ডেলে বলেছেন: আমি তিনটি কারন উল্লেখ করেছি। ইসরাইল কারো বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে আসে নাই, এসেছে সেটেলড হতে। কিন্তু তা বৈধ পন্থায় না হওয়ার কারনে দখলবাজ হয়ে যুদ্ধে জড়িয়েছে। সেটেলাররা ইহজীবনে আর শান্তির দেখা পাবে না, এটাই বাস্তবতা। ফিলিস্তিনিরা বংশপরস্পরায় ভিটা উদ্ধারের যাবতীয় চেষ্টা অব্যাহত রাখবে।
১১| ২১ শে অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৩৯
নতুন বলেছেন: বনজোসনা বলেছেন: আমেরিকা ও ব্রিটেন নিজ হাতে তৈরি করেছে ইসরায়েল। আরবভূমিতে ইজরায়েল জুজু দেখিয়ে প্রতিবেশী দেশগুলোতে অস্ত্র বিক্রি করে ফুলে ফেঁপে উঠেছে। হাজার হাজার কোটি টাকার অস্ত্র বিক্রি করে সামনে পাঁচশ ছয়শো কোটি দানধ্যান করা তাই তাদের পক্ষে লোকদেখানো মানবিকতা স্বরূপ। এমতাবস্থায় আমেরিকা বৃটেন নিজেদের স্বার্থে ইজরায়েল রাষ্ট্রকে যেনতেনভাবে বাঁচিয়ে রাখতে আপ্রাণ চেষ্টা করবে।আর আরবভূমির রাষ্ট্রগুলো যদি মার্কিন পক্ষ ত্যাগ করে রাশিয়া/ চীনের সঙ্গে আসে সেক্ষেত্রে বিশ্বে একটা ব্যালান্স অফ পাওয়ার তৈরি হবে যেটা দেখে মার্কিন সহ পশ্চিমিরা পিছিয়ে যেতে পারে।
তাই আমার মতে আরব দেশগুলো চীন রাশিয়ার পক্ষ নিলে যুদ্ধের গতিপ্রকৃতি পাল্টেও যেতে পারে।
১০০% সহমত।
আরব বিশ্ব একত্র হয়ে আমেরিকাকে বলতে হবে যে আমরা চীনের সাথে যোগ দিয়ে আমেরিকান সম্রাজের পতনের জন্য কাজ করবো যদি না ফিলিস্তিনি রাস্ট গঠন করে সেটাকে বাস্তবায়ন না করে দেয়।
তবেই আমেরিকা বাধ্য হবে নতুবা এই বিষয়ে আমেরিকা ইসরাইলকে নিয়ে টেবিলে বসবেনা।
©somewhere in net ltd.
১| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১০:০৩
বনজোসনা বলেছেন: আমেরিকা ও ব্রিটেন নিজ হাতে তৈরি করেছে ইসরায়েল। আরবভূমিতে ইজরায়েল জুজু দেখিয়ে প্রতিবেশী দেশগুলোতে অস্ত্র বিক্রি করে ফুলে ফেঁপে উঠেছে। হাজার হাজার কোটি টাকার অস্ত্র বিক্রি করে সামনে পাঁচশ ছয়শো কোটি দানধ্যান করা তাই তাদের পক্ষে লোকদেখানো মানবিকতা স্বরূপ। এমতাবস্থায় আমেরিকা বৃটেন নিজেদের স্বার্থে ইজরায়েল রাষ্ট্রকে যেনতেনভাবে বাঁচিয়ে রাখতে আপ্রাণ চেষ্টা করবে।আর আরবভূমির রাষ্ট্রগুলো যদি মার্কিন পক্ষ ত্যাগ করে রাশিয়া/ চীনের সঙ্গে আসে সেক্ষেত্রে বিশ্বে একটা ব্যালান্স অফ পাওয়ার তৈরি হবে যেটা দেখে মার্কিন সহ পশ্চিমিরা পিছিয়ে যেতে পারে।
তাই আমার মতে আরব দেশগুলো চীন রাশিয়ার পক্ষ নিলে যুদ্ধের গতিপ্রকৃতি পাল্টেও যেতে পারে।