নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কি আর লিখিব আমি ........শুণ্যর্ও মাঝার

বাউন্ডেলে

বাউন্ডেলে › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশের বিখ্যাত টাঙ্গাইল শাড়ির উৎস পশ্চিমবঙ্গের বলে দাবি করেছে প্রতিবেশী দেশ ভারত।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:৫৭


বাংলাদেশের বিখ্যাত টাঙ্গাইল শাড়ির উৎস পশ্চিমবঙ্গের বলে দাবি করেছে প্রতিবেশী দেশ ভারত। ইতোমধ্যে দেশটি ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য (জিআই) হিসেবে টাঙ্গাইল শাড়িকে নিবন্ধন করে নিয়েছে। ভাষার মাসের শুরুর দিনে ভারতের সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের ফেসবুক পেজ থেকে এ বিষয়ে একটি পোস্ট দেয়া হয়।
এরপরেই এ নিয়ে অনলাইন ও অফলাইনে শুরু হয় তুমুল বিতর্ক ও সমালোচনা। দাবি উঠেছে বিশ্ব মেধাসম্পদ সংস্থায় এ বিষয়ে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে যেন অভিযোগ জানানো হয়।
ভারতীয় ভৌগলিক নির্দেশক রেজিস্ট্রি দফতর বলছে, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য হ্যান্ডলুম উইভারস কো-অপারেটিভ সোসাইটি লিমিটেডের একটি আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে টাঙ্গাইল শাড়িকে ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য হিসেবে নিবন্ধিত করা হয়েছে।
ভারতের সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে দেয়া পোস্টে দাবি করা হয়, টাঙ্গাইলের শাড়ির উৎপত্তি ভারতের পশ্চিমবঙ্গে। পোস্টে আরও বলা হয়েছে, ‘টাঙ্গাইল শাড়ি, পশ্চিমবঙ্গ থেকে উদ্ভূত, একটি ঐতিহ্যবাহী হাতে বোনা মাস্টারপিস। এর মিহি গঠন, বৈচিত্র্যময় রঙ এবং সূক্ষ্ম জামদানি মোটিফের জন্য বিখ্যাত—এটি এই অঞ্চলের সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের প্রতীক।
ভারতীয় নিবন্ধকের তথ্য বলছে, কলকাতা-ভিত্তিক পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য হ্যান্ডলুম উইভারস কো-অপারেটিভ সোসাইটি লিমিটেডের একটি আবেদনের জবাবে বাংলার টাঙ্গাইল শাড়ি ২০২৪ সালের ২ জানুয়ারি ইন্ডিয়ান জিওগ্রাফিক ইন্ডিকেশন ওয়েবসাইটে নিবন্ধিত হয়।
২০২০ সালের ৮ সেপ্টেম্বর করা ওই আবেদন পরবর্তীতে নিবন্ধিত করে দেয়া হয়। বলা হয়, এই দাবি ৭ সেপ্টেম্বর, ২০৩০ পর্যন্ত বৈধ থাকবে।
এদিকে, বাংলাদেশের টাঙ্গাইল জেলা প্রশাসন কীভাবে টাঙ্গাইল শাড়ি, আনারস, এবং সন্দেশের (দুধ ও চিনি দিয়ে তৈরি এক ধরনের মিষ্টি) জিআই মর্যাদা সুরক্ষিত করা যায়, সে বিষয়ে আলোচনার জন্য গত ৩০ জানুয়ারি একটি সভা করে।
খবরঃ সময় নিউজ
ছবিঃ নেট থেকে

মন্তব্য ৩৭ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৩৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:২০

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


বাংলাদেশের নারীর সমাজ কোন অনুষ্ঠান ছাড়া এখন আর শাড়ি পড়ে না ।
শাড়ি এখন ধীরে ধীরে ইতিহাসে স্থান করে নিতে চলেছে ।
এক সময় সঠিক দেখার জন্য যেতে হবে ঢাকা জাদুঘরে।
আফসোস।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:০০

বাউন্ডেলে বলেছেন: শাড়ীর জনপ্রিয়তা এখন উপমাহাদেশ অতিক্রম করে সারা বিশ্বে। কোন তল্লাটে যে থাকেন ? আল্লাহই জানে। ভারতে এখন ঐতিহ্য ও পরিচিতির আকাল চলছে। সুনাম চুরি ছাড়া উপায় কি ?

২| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:২৬

নয়ন বড়ুয়া বলেছেন: টাঙ্গাইল বাসীর বক্তব্য কী? তারা কী কোন প্রতিবাদ মূলক কর্মসূচী পালন করছে?

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:২০

বাউন্ডেলে বলেছেন: এখনো ঘটনাটা খুব বেশী প্রচার পায়নি। জনগন প্রতিক্রিয়া না দেখালেও জেলা প্রশাসন তৎপর হয়েছে।

৩| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:১০

নতুন বলেছেন: দাদাদের জিঙ্গাসা করেন টাঙ্গাইল কোথায় তারা চেনেন?

কোন কিছু দেখলেই নিজের বলে দাবী করতে হবে?

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:৫৩

বাউন্ডেলে বলেছেন: লজ্জা,হায়া শরম কমে গেছে ইন্ডিয়ানদের ।

৪| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:২৭

মিরোরডডল বলেছেন:




মামা বাড়ির আবদার!!!

টাঙ্গাইল শাড়ি আমার ভীষণ পছন্দের।
ইন ফ্যাক্ট সবচেয়ে পছন্দ।

পরে আবার আসবো, এখন একটু ব্যস্ত হয়ে গেছি।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৫:০১

বাউন্ডেলে বলেছেন: শুধু আবদার নয়। এক্কেবারে নিজের করে নিয়েছে। চিন্তা করেন- কোথায় টাঙ্গাইল, কোথায় পশ্চিম বঙ্গের ফুলিয়া।

৫| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:২২

কৌতুহলী বয় বলেছেন: দাদাদের সমালোচনা তো এই ব্লগে করাই যা্য় না শকুনের মতো তেরে আসে তাই কিছু বলতে ভয় হয়।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:০০

বাউন্ডেলে বলেছেন: এটা লজ্জার ব্যাপার। তাই মুখ লুকিয়ে আছে।

৬| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:৪৩

রানার ব্লগ বলেছেন: হা হা হা !! এদের লজ্জাবোধ জীবনেও জাগবে না । দেশ ভাগের সময় টাঙ্গাইল থেকে কিছু তাতী ফুলিয়া যেয়ে বসবাস শুরু করে । এর পর তারা নিজেরাই তাঁত বসিয়ে তাঁতের কাজ শুরু করে । এদের আদী রুট বাংলাদেশী ।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:০৫

বাউন্ডেলে বলেছেন: তো এটাকে “ফুলিয়া শাড়ী” বললেই তো ল্যাঠা চুকে যেতো। টাঙ্গাইল্যা বলার দরকার কি ?

৭| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:৪৪

রানার ব্লগ বলেছেন: কৌতুহলী বয় বলেছেন: দাদাদের সমালোচনা তো এই ব্লগে করাই যা্য় না শকুনের মতো তেরে আসে তাই কিছু বলতে ভয় হয়।

সমালোচনা করতে গিয়ে অন্যের ধূতি বা লুঙ্গি ধড়ে টানাটানির অভ্যাস থাকলে তেড়ে তো আসবেই ।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:১০

বাউন্ডেলে বলেছেন: এবারতো ইন্ডিয়ানদের শাাড়ি ধরে টানাটানি করার সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে।

৮| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:১২

মনিরা সুলতানা বলেছেন: বেশ কয়েক বছর থেকেই এই স্বপ্নে পাওয়া উৎস দাবী করা শুরু হয়েছে, ব্লগে ও লেখালিখি হয়েছে।
আবদারের গ্র্যান্ড প্যারেন্টস এইটা শুধু আবদার না।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:০৮

বাউন্ডেলে বলেছেন: সুন্দরবন নিয়েও ওদের অনেক বাগাড়ম্বর আছে। কিন্তু পেরে উঠছে না।

৯| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:৫৩

এম ডি মুসা বলেছেন: আমার মায়ের প্রিয় টাঙ্গাইল শাড়ি

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:১১

বাউন্ডেলে বলেছেন: টাঙ্গাইলের শাড়ি অনেক পরিবারে শান্তি আনয়ন করে।

১০| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:৫৫

এম ডি মুসা বলেছেন: ধুর মিয়া ভারত অনেক কথা সত্য না, করোনা সময় গরুর মুতের গবেষণা করে, তার ধর্ম সহিংসতা নতুন করে জন্ম দেয়! মসজিদ ভেঙ্গে মসজিদ গড়ে, আমি ১৯৭১ সালের ভারত আর বর্তমান ভারতের অনেক পার্থক্য রয়েছে।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:১৩

বাউন্ডেলে বলেছেন: বিজেপির ভারত অনেক বেশী নির্লজ্জ এবং অন্ধাকারাচ্ছন্ন।

১১| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:২৬

শেরজা তপন বলেছেন: আমাদের টাঙ্গাইলবাসী এতদিন তাহলে কি করলেন? ২০ সাল পর্যন্ত তারা কি আঙ্গুল চুষলেন?
যখন যায় তখন হায় হায় করেন তাঁর আগে খবর থাকে না।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৫:১৬

বাউন্ডেলে বলেছেন: দেশের আমলাদের গাফিলতির কারনে ধান্দাবাজ ইন্ডিয়ানরা এই সুযোগ পেয়েছে।
বাংলাদেশই এর জিআই স্বত্বে অগ্রাধিকার পাবে বলে মনে করেন গবেষক আতাউল করিম। তবে আইনগতভাবে ভারতের দাবি বৈধ হওয়ার সম্ভাবনা ক্ষীণ। দেশটি যদি তাদের ওখানে টাঙ্গাইল নামক স্থান আছে বলে দাবিও করে, সেক্ষেত্রে বাজারে মিসলিডিং বা কনজিউমার কনফিউশন তৈরির বিষয় থেকেও বাংলাদেশ প্রাধান্য পাবে। কোনো পণ্যের বেলায় এ সমস্যা দেখা দিলে একটি দেশকে প্রথমে তার নিজের দেশে জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি দিতে হবে। দ্বিতীয়ত, দুই দেশকে কূটনৈতিকভাবে এটি সমাধানের চেষ্টা করতে হবে। এতে সমস্যার নিরসন না হলে এগোতে হবে আইনগতভাবে। এছাড়া আন্তর্জাতিকভাবে যদি ইউরোপীয় ইউনিয়নে জিআই পণ্য হিসেবে রেজিস্ট্রেশন করে সেক্ষেত্রে ওই অথরিটি অথবা বিশ্ব মেধাসম্পদ সংস্থা লিসবনে আপত্তি জানাতে হবে। বাসমতী চালের জিআই স্বত্ব নিয়ে এ ঘটনাই ঘটেছে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে।
তথ্যসুত্রঃ প্রথম আলো

১২| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:৪৮

মিরোরডডল বলেছেন:




সব মন্তব্যের রিপ্লাই দিলো, শুধু একটি মন্তব্য স্কিপ করে গেলো।
মন্তব্যকারী কি অপরাধে অপরাধী?


০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৭

বাউন্ডেলে বলেছেন: পরে আবার আসতে চেয়েছেন। এ জন্য ভেবেছিলাম- রিপ্লাই পরে দেবো।

১৩| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৫:১০

বাউন্ডেলে বলেছেন: ইন্টারন্যাশনাল প্রপার্টি রাইটস অর্গানাইজেশনের (ডব্লিউআইপিও) সংজ্ঞা অনুসারে, জিআই বলতে কোনো পণ্যের নির্দিষ্ট ভৌগোলিক অবস্থান, নাম বা চিহ্নকে বোঝায়। ভৌগোলিক কারণে সে পণ্যের আলাদা গুণ ও খ্যাতি থাকতে হয়। যেহেতু এর গুণাগুণ ভৌগোলিক অবস্থানের ওপর নির্ভর করে, কাজেই পণ্য ও এর উৎপত্তিস্থলের মধ্যে সুস্পষ্ট সম্পর্ক থাকে।
যেসব পণ্য বাংলাদেশে জিআই স্বীকৃতি পেয়েছে একই ধরনের কিছু পণ্য ভারতও স্বীকৃতি দিয়েছে। এর মধ্যে নকশিকাঁথা, জামদানি ও ফজলি আম উল্লেখযোগ্য। এ নিয়ে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে কোনো ধরনের প্রতিক্রিয়া জানানো হয়নি বলে জানান ডিপিডিটির এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা।

একই পণ্যকে দুই দেশ স্বীকৃতি দেয়ায় ইউরোপীয় ইউনিয়নের বাজারে ভারত তাদের প্রিমিয়াম পণ্য হিসেবে রেজিস্ট্রেশন পেলে পণ্যের মূল্য ও মূল্যায়ন দুইয়েই ব্যবধান তৈরি হয়ে যাওয়ার কথা বলেছেন ইন্টেলেকচুয়াল প্রপার্টি আইনের বিশ্লেষকরা। তাদের মতে, জিআই প্রিমিয়াম হলে পণ্যের মূল্য ২০ থেকে ৩০ শতাংশ বেড়ে যায়। এ ধরনের পণ্যের প্রতি আন্তর্জাতিক বাজারের ক্রেতাদের আগ্রহ থাকে সর্বাধিক। এ কারণেই ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে বাসমতী চালের জিআই স্বত্ব নিয়ে আইনি লড়াই চলছে।
ইতিহাস থেকে জানা যায়, বসাক সম্প্রদায় হচ্ছে টাঙ্গাইলের আদি তাঁতি। দেশ ভাগের আগে টাঙ্গাইলের তাঁতের শাড়ির বাজার বসত কলকাতায়। দেশ ভাগের পর তা বসে টাঙ্গাইলের বাজিতপুরে। অন্যদিকে, বিখ্যাত পর্যটক ইবনে বতুতা ও হিউয়েন সাংয়ের ভ্রমণ কাহিনীতে টাঙ্গাইলের বস্ত্র শিল্প অর্থাৎ তাঁত শিল্পের উল্লেখ রয়েছে।
সুত্রঃ প্রথম আলো

১৪| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৫:২৩

মিরোরডডল বলেছেন:




অন্যায় আবদারেরও একটা সীমা থাকে!

যাইহোক, তখন যেটা বলতে চেয়েছিলাম, জীবনের প্রথম যে শাড়ি সেটা ছিলো টাঙ্গাইল শাড়ি।
বাবা কিনে দিয়েছিলো একটা আকাশনীল শাড়ি। তখন আমার খুব অল্প বয়স। এই বয়সের মেয়েরা যা করে যা পরে তাতেই সুন্দর লাগে। বাবার তখন ক্যান্সার, ওটাই বাবার সাথে শেষ ঈদ। শাড়িটা পড়েছিলাম।

বাসায় কিছু মেহমান এসেছিলো বাবাকে দেখতে, ওখানে একটা বড় ছেলে ছিলো।
সে লাজুক হাসি হেসে আমাকে বললো, আপনি কাপড় পড়েছেন, খুব সুন্দর লাগছে দেখতে।

এরপর থেকে আমার মাথায় ঘুরছিলো, এটা কি বললো, আমিতো সব সময় কাপড় পরেই থাকি।
এই ভদ্রলোক কাপড় ছাড়া কখন দেখলেন!!!

পরে বিষয়টা বুঝেছিলাম কাপড় পরা বলতে শাড়ি পরাকে বুঝিয়েছে :)

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৭

বাউন্ডেলে বলেছেন: টাঙ্গাইল শাড়ি । বাঙ্গালীদের প্রিয় পোষাক। পুরুষরাও মেয়েদের টাঙ্গাইল শাড়ীতে পছন্দ করে বেশ। সাশ্রয়ী দাম, পরিপাটি রং , সবদিক দিয়েই মনকাড়া একটি পোষাক। এখনো আমাদের গ্রামান্চলে অনেকেই “শাড়ীকে” কাপড় বলে।

১৫| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৫:২৯

মিরোরডডল বলেছেন:
টাইপো ***শাড়িটা পড়েছিলাম।***
পরেছিলাম হবে।


১৬| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৫

রাজীব নুর বলেছেন: সরকারের উচিৎ তীব্র প্রতিবাদ করা।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৫৬

বাউন্ডেলে বলেছেন: প্রস্ততি চলছে। আমলাতন্ত্রিক প্রক্রিয়া।

১৭| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১:৩১

কামাল১৮ বলেছেন: বিশ্ব বানিজ্যে যে পেটেন্ট রেজিস্ট্রেশন করতে পারবে তারই হবে সত্যিকারের মালিক।তাদের নামেই বিশ্বে চলবে।

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:১৯

বাউন্ডেলে বলেছেন: টাঙ্গাইলের তাঁতীরা এ ব্যাপারে সতর্ক হয়েছে। মানব বন্ধনও করেছে। প্রশাসন সার্বিক সহযোগীতার আশ্বাষ দিয়েছে। উপযুক্ত পেটেন্ট দেয়ার মতো মেধা টাঙ্গাইলের তাঁতীদের আছে।

১৮| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৪:১৫

রানার ব্লগ বলেছেন: লেখক বলেছেন: তো এটাকে “ফুলিয়া শাড়ী” বললেই তো ল্যাঠা চুকে যেতো। টাঙ্গাইল্যা বলার দরকার কি ?

নাম টা ব্রান্ড হয়ে গেছে। একে টাংগাইল শাড়ি নামেই চেনে বিশ্বে।

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:২১

বাউন্ডেলে বলেছেন: তাহলতো ইন্ডিয়ানদের টাঙ্গাইল নামে একটা শহর বানাতে হবে ? হাঃ হাঃ হাঃ !

১৯| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৪:৫২

জাহিদ হাসান বলেছেন: তাড়াতাড়ি আমাদের উচিত ক্রিকেটের মত রিভিউ নেয়া৷ মানে পুনর্বিবেচনা করার সুযোগ থাকলে তার আবেদন করা উচিত।

২০| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:০৮

সামরিন হক বলেছেন: ডাকাতির পর খেয়াল হলো !

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:১৪

বাউন্ডেলে বলেছেন: দায়িত্ববান কর্মকর্তা আমাদের দেশে খুবই কম।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.