নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কি আর লিখিব আমি ........শুণ্যর্ও মাঝার

বাউন্ডেলে

বাউন্ডেলে › বিস্তারিত পোস্টঃ

সুখী হতে পারছে না, শুধু মানুষ হতে না পারার কারণে।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:০০


মানুষ যখন পশু ছিলো, পশুর মতোই ছিলো তাদের দৈহিক গড়ন এবং আচরন। পশুর মতোই তারা এক অপরকে শিকার করতো । আগুনের ব্যবহার শেখার আগে , কাঁচাই সবকিছু খেতো। দাবানলে পোড়া প্রানীদেহ খাওয়ার অভিজ্ঞতা থেকে হয়তো তখনকার কোন এক পশুর(প্রাথমিক মানুষ বা প্রাইমেট) দল “আমিষ ও অন্যান্য” আগুনে পুড়িয়ে খাওয়া শেখে। পশুর মতোই খাওয়া আর যৌনতা ছাড়া প্রাইমেটরা কিছু করতো না। একক বা দলবদ্ধ ভাবে তারা ঝগড়া-মারামারি করতো খাদ্য ও যৌন সংক্রান্ত বিরোধে। অন্যান্য পশুরাও খাদ্য ও যৌন সংক্রান্ত বিরোধে তাই করতো এবং এখনো করে। সময়ের সাথে সাথে মানুষের দেহ ও মস্তিস্কের কর্ম ক্ষমতা ক্রমেই বৃদ্ধি পেয়েছে । সেই সাথে বেড়েছে অন্য প্রানী বা অন্য প্রজাতি গুলোর উপড় আধিপত্য।
গবেষনা বলছে হোমোসেপিয়েন্সদের কথা-
যাদের মাথার মগজ গড় পড়তায় ১৩০০ থেকে ১৫০০ কিউবিক সে.মি. তাদেরকেই সাধারণত HOMO SAPIENS হোমোসেপিয়েন্স গোত্রে রাখা হয়েছে। এরা প্রথমে ইউরোপে ছিল। তারপর তারা মধ্য প্লাইস্টোসিন যুগে ( MITPLEISTOCENEEPA) প্রাধান্য বিস্তার করে। মানুষ বর্তমান পৃথিবীর সবচেয়ে প্রভাবশালী জীব। আধুনিক মানুষ (হোমো স্যাপিয়েন্স, প্রাথমিকভাবে এসএসপি হোমো স্যাপিয়েন্স স্যাপিয়েন্স) হল হোমিনিনা উপজাতির (অথবা মানব জাতিগোষ্ঠী) একমাত্র বিদ্যমান সদস্য। শিম্পাঞ্জি, গরিলা ও ওরাং ওটাংদের মত মানুষ বানর পরিবারের অন্তর্গত হোমিনিডি গোত্রের একটি শাখা। স্থলচর প্রাণী হিসাবে তাদের বৈশিষ্ট হল স্থির খাড়া অবস্থান এবং দ্বিপদী চলৎশক্তি; অন্যান্য প্রাণীর তুলনায় উচ্চ দক্ষতাসম্পন্ন এবং ভারী সরঞ্জাম ব্যবহারে সক্ষমতা; অন্যান্য প্রাণির চেয়ে যোগাযোগের ক্ষেত্রে জটিলতর ভাষার ব্যবহার, আকারে বৃহত্তর ও জটিল মস্তিষ্ক এবং খুবই উন্নত ও সংঘবদ্ধ প্রাণী। এগুলা মানব প্রজাতির দৈহিক বিবর্তন কাহিনী যা এখনো চলমান আছে।
আমাদের আলোচনার বিষয় মানুষের মনোজাগতিক বিবর্তন নিয়ে। এ সম্পর্কে আমরা প্রাচিন কাল থেকে মানুষের মুখে মুখে ঠোটস্থ থাকা পুথি ভিত্তিক কিছু সুর-ছন্দের রচনা পাই । মধ্যপ্রাচ্য এগুলো “ওজিফা” দক্ষিন-পুর্ব,পুর্ব এশিয়ায় পুথি নামে পরিচিত (গুহালিপি বা পাথর লিপিও আছে)।
বনে বনে শিকারের খোঁজে ঘুরে বেড়ানো প্রাথমিক মানুষরাই কালের প্রয়োজনে শুরু করে কৃষিকাজ সেই সঙ্গে শুরু হয় অর্থনৈতিক গোড়াপত্তন। তৈরি করে আত্মরক্ষার হাতিয়ার ও প্রতিরক্ষা বাহিনী। উদ্ভাবন করে হস্তলিপি, কাগজ ও শিক্ষার উপকরণ। সংঘবদ্ধ ভাবে বাস করতে গিয়ে গড়ে তোলে সমাজ থেকে রাষ্ট্র। আর ধীরে ধীরে গড়ে উঠে এই সভ্যতা। সমসাময়িক প্রাচীন মায়া, মেসোপোটেমিয়া, ভারত ও চীনা সভ্যতার মধ্যে ধারনা করা হয় শ্রেষ্ঠতম ছিলো মিসরীয় সভ্যতা।ইতিহাস,প্রযুক্তি ও ধারনা সমুন্নত রাখার জন্য তাদের মমি প্রযুক্তি
আধুনিক মানুষের কাছে বিস্ময়।
কিন্ত্তু তার চেয়েও আধুনিক মানুষের জীবনে অধিক প্রভাবশালী ও বিস্ময় প্রাচীন পুথি বা লোকগাথা সমুহ। বিনোদন বা সময় কাটানোর জন্য হোক অথবা সামাজিক(ধর্মীয়) শিক্ষা প্রদানের নিমিত্তে হোক -এগুলোর রচয়িতারা ভবিষ্যতের জন্যই মুখস্থ এবং ব্যাপক প্রচারের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রেখেছিলো এবং তাদের দৃষ্টিগোচর ও কর্নগোচর হওয়া নিত্য-নতুন হওয়া ঘটনা সমুহ সংযোজন করতো। এদিক দিয়ে সবচেয়ে সমৃদ্ধ অবস্থায় লোকগাথা পাই আমরা ভারত উপমহাদেশ, মধ্যপ্রাচ্য এবং ভু-মধ্যসাগর সংলগ্ন এলাকায়।
মানব সম্প্রদায়ের পশু থেকে মানুষে উত্তরনের এই দীর্ঘ কন্টকময় “জীবন যাত্রায়” জীবন-যাত্রার মান পশুদের চেয়ে উন্নত হলেও স্বভাব অন্যান্য প্রানীদের মতোই আছে । শুধু ধরনটা পাল্টে গেছে।
ধর্ম মানুষকে সভ্যতা শেখাতে গিয়ে নিজেই অসভ্যতায় নিমজ্জিত। মানুষের সু-শৃংখল, সু-সংঘবদ্ধ এবং বিবেক সমৃদ্ধ চিন্তাধারার সবচেয়ে উন্নত প্রযুক্তির ফসল হলো ধর্ম। যা মানুষকে বার বার “মানুষ” করার চেষ্টা করেছে। সাময়িক কিছু উপকার হলেও বিজ্ঞানের এই ধর্ম নামক সন্তান বহুরুপে বিজ্ঞানকেই সভ্যতার বিরুদ্ধে দাড় করিয়েছে। চতুর মনুস্যরা বিজ্ঞানকে অধিক সুবিধা সুখ ভোগ করার জন্য বিজ্ঞানের সকল সুবিধাকে কাজে লাগালেও সুখী হতে পারছে না, শুধু মানুষ হতে না পারার কারণে।
তথ্য ও ছবিঃ ইন্টারনেট থেকে নেয়া।

মন্তব্য ২৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩৭

সোনাগাজী বলেছেন:



মানবসভ্যতা নিয়ে ফিলোসোফিক্যাল পোষ্ট লিখে ফেলেছেন! মন মেজাজ ঠিক আছে তো?

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:০৫

বাউন্ডেলে বলেছেন: নিজেকে মানুষ বলতে লজ্বা হয়। কারন আমরা এখনো পশুদের মতোই সবাই আর্থিক,সামাজিক নিরাপত্তাহীনতায় ভুগি।

২| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৫৯

রাজীব নুর বলেছেন: সুখে থাকা কঠিন কিছু না।
আমি সুখে আছি।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:০৬

বাউন্ডেলে বলেছেন: আপনি মিথ্যা কথা বলছেন।

৩| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৭

রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: ধর্ম মানুষকে সভ্যতা শেখাতে গিয়ে নিজেই অসভ্যতায় নিমজ্জিত।
আপনার এই মন্তব্যর সাথে আমি একমত হতে পারলাম না। ধর্ম কখনই অসভ্যতা শেখায় না ধর্ম সভ্যতাই শেখায় কিন্তু পরবর্তীতে মানুষরা ধর্মকে বানিজ্যের হাতিয়ার বানিয়ে ধর্মকে অসভ্য করেছে। যার জন্য সম্পূর্নভাবে দায়ী মানুষ। স্রষ্টা নয়।

আজ মানুষের উন্নয়নের পিছনের কিারিগর আপনাকে তার পরিচয় দেখাতে চাইনা বলে আপনি দেখতে পারছেন না কিন্তু মানুষের এই উন্নয়ন এর পিছনে অলৌকিক একটি অদৃশ্য প্রাণির হস্তক্ষেপ ছিলো! এটি বহু ভাবে প্রমান করার চেষ্টা হলেও অসত্যের পূজারীরা মানতে চাইছে না। কারন স্রষ্টা পিছনের কারিগরকে দেখাতে আগ্রহী নই।

বিজ্ঞান কে ধর্ম বানানোর প্রচেষ্টা চালিয়ে কোন লাভ নেই কারন এগুলো মানুষেরই জ্ঞান। মানুষের উপার্জিত জ্ঞানকে পুঝা করার দনকার নেই কারন মানুষ মাত্রই ভূল । মানুষ ভূল করতেই পারে। এদিনকার বিজ্ঞানের মধ্যকার একটি সিন্ডিকেট বিজ্ঞঅনকে মানুষের আরেকটি ধর্ম বানানোর অপচেষ্টায় লিপ্ত। তাদের বিরুদ্ধে লা্গতেই তাদের বানানোর অনুমান নির্ভর বিজ্ঞানের বিরুদ্ধে কথা বলতে হবে। লুই পাওয়েলস আর জ্যাক বের্জিয়ের একটি কথা মনে পড়ে গেল । তারা তাদের [AUFBRUCH INS DRILITE JAHR - TAUSEND ] বইয়ে লিখেছিলেন “ সংবিধান মারফত যে সমস্ত স্বাধীনতা আমাদের দেওয়া আছে আমাদের উচিত তার উপর আরও একটি দাবি করা - সেটা হল বিজ্ঞান কে সন্দেহ করার স্বাধীনতা । খুব অতীব গুরুত্ব পূর্ণ কথা তারা বলেছেন । আবার এলিক ফন দানিকেন এর একটি কথাও খুব প্রশংসনিয় । তিনি তার বইতে লিখেছেন “আগেকার দিনে লোক যাজক সম্প্রদায়কে বলত গোড়া আর বিজ্ঞানিদের বলত প্রগতিশীল। কিন্তু সেই যুগ হয়েছে বাসী । বহুকাল হল যাজক শ্রেনী হয়েছে প্রগতি শীল আর বিজ্ঞানীরাই আজ গোড়া, নেহাত দায়ে না ঠেকলে তারা নড়ে বসে না” । সুতরাং বিজ্ঞানের কোন বিষয় সন্দেহ হলে তার বিরুদ্ধে কথা বলার স্বাধিনতা না দিয়ে মামলা হামলা করে কন্ঠস্বারকে রোধ করা এই অপপ্রচেষ্টাও ইদানিং দেখা যাচ্ছে। যার অন্যতম দৃষ্টান্ত আইডি’র পক্ষের প্রবক্তাদের বিরুদ্ধে মামলা হামলা। চাকরী খুইয়ে পথে বসিয়ে তার তন্ঠ রোধ করা এগুলো বিজ্ঞঅনের নামে অপবিজ্ঞঅন।

ধন্যবাদ ভাই ভালো থাকুন।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:১২

বাউন্ডেলে বলেছেন: ধর্মগ্রন্থে হত্যার বিনিময়ে হত্যার কথা বলা হয়েছে। এটা পাশবিক সিদ্ধান্ত বলে মনে করি। আমৃত্যু সংশোধন পদ্ধতি হতো মানবিক।

৪| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:৩১

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: সুখ তো আপেক্ষিক। মানুষ মনে করে সুখ মানে বিলাসিতা। ফলে এক্সপেকটেশন ফুলফিল না হলে অসুখী অনুভব করে। অথচ সুখী হতে বেশি টাকার মনে হয়না দরকার আছে।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:১৬

বাউন্ডেলে বলেছেন: মানুষ জন্ম থেকেই বিভিন্ন বিষয়ে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। এটা কি মানষিক মতিভ্রম ? সাময়িক আনন্দ সুখ নয়। মানষিক প্রশািন্তিটাই সুখ। এটা পাগল ছাড়া আর কাহারো নাই।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:৪৮

বাউন্ডেলে বলেছেন: জগতে যা কিছু, মানব অনুভুতিতে তার সবকিছুই আপেক্ষিক। জগতের প্রতিটি ঘটনা এবং বিষয় আপেক্ষিক । এটাকে আমি শান্তনার সুত্র বলি। সমাধানটাও যেটার আপেক্ষিক। সেটা সুনিশ্চিত কি করে হয়। স্রষ্টা আমাদের গোলকের “পাই” এর মানের মতোই আমাদের জীবন অনিশ্চয়তায়, সংশয়ে ভর্তি করে রেখেছে। গোলে-মালে চলছে জীবন, পশুর মতোই।

৫| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:৪৩

এম ডি মুসা বলেছেন: বিজ্ঞানের এই তথ্য সঠিক কোন প্রমাণ কি আছে? মানুষ পশু ছিল, কখনো নয় কারণ মানুষ বনে বাস করছে সেটা সত্য কিন্তুু মানুষ এক সময় পোশাক হীন ছিল, সবকিছু পোশাক হীন থাকায় পশুর মত দেখতে মানুষ পশু ছিলনা যদি মানুষ পশু হতো পশুর অঙ্গ কেন মানুষের স্থাপনের মাধ্যমে বেঁচে থাকতে পারে না। এগুলো বিজ্ঞানীর আনতাশঠিয়া কথা। কিন্তুু সুখ জিনিস টা পৃথিবীতে নেই, যা আছে শুধু সামান্য সন্তুষ্ট আর কিছু না।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:২১

বাউন্ডেলে বলেছেন: আপনি মানুন বা মানুন। মহাজাগতিক সময় বা আল্লাহর সময় ১ মুহুর্ত সমান আমাদের লক্ষ কোটি বছর। আল্লাহর “হও” নির্দেশ আমাদের জন্য অনন্ত কাল। যে সৃষ্টি প্রক্রিয়া আমাদের অনুভুতিতে ও দৃষ্টিতে এখনো চলমান। মেরাজ এর ঘটনা এর জাজ্বল্য প্রমান ।

৬| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:৪৭

এম ডি মুসা বলেছেন: মানুষ যদি পশু হতো একটি শ্রেণি এখনো বনে থাকতো, মানুষের মত সেটা কি? সবাই তো আর বন থেকে ফেরে আসেনি। তাহলে বানর চিত্র কখনো মানুষের সাথে মিল নেই। তাদের থেকে বুদ্ধিমান ওই ডলফিন, তবে এইগুলো কিছু না আপনি কি জানেন? কিছু পেঁচার ছবি মানুষের মত দেখায় তাহলে সেটা কি তাহলে মানুষ কখনো না। আসলে মানুষ ভিন্ন একটি প্রাণী যা অন্যে সাথে কিছু অংশ মিল থাকলেই বলা যায়না।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:২৫

বাউন্ডেলে বলেছেন: প্রত্যেকটি প্রানী ভিন্ন বৈশিষ্ট্যর । কারন লাখো বছরের পরিবর্তনের বিষয়টা আমাদের মস্তিস্কের ধারন ক্ষমতার বাইরে হওয়ায় আমাদের সেটা ধর্মগ্রন্থে বুঝানোর চেষ্টা করা হয়নি।

৭| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৯:০০

কামাল১৮ বলেছেন: মানুষের পূর্ব পুরুষ আজ পৃথীবি থেকে বিলুপ্ত হয়ে গেছে।সেখান থেকে একটা প্রজাতি হয় মানুষ অন্যটা বেবুন।বেবুনের বহু প্রজাতি আছে।
তারা প্রথমে ইউরোপে ছিল না,প্রথমে ছিলো আফ্রিকা।সেখান থেকে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পরে।এগুলি অনেক পুরনো তথ্য।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:২৭

বাউন্ডেলে বলেছেন: তথ্য পুরোনো। বিতর্ক এবং ভিন্নমত চলমান। সমাধান বিভ্রান্তিতে। ফলে আবারো বিতর্ক।

৮| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:৩০

নতুন বলেছেন: @এম ডি মুসা ভাই, ভারতের নর্থ সেন্টিনাল দ্বীপে এখনো মানুষ আছে যারা সভ্য সমাজের সাথে কোন যোগাযোগ নেই। আমাজনের গভীর বনে এখনো মানুষ আছে যারা পোষাক পরে না।

চতুর মনুস্যরা বিজ্ঞানকে অধিক সুবিধা সুখ ভোগ করার জন্য বিজ্ঞানের সকল সুবিধাকে কাজে লাগালেও সুখী হতে পারছে না, শুধু মানুষ হতে না পারার কারণে।

খুবই সহী কথা।

সুখ এমন একটা জিনিস যেটা বিক্রি হয় না, দেওয়া যায় না, সুধুই অনুভব করা যায় মাত্র।

বর্তমানের মানুষেরা বিলাশিতাকে সুখের সাথে গুলিয়ে ফেলেছে বলেই চারিদিকে সুখী না এমন মানুষ বেশি...

৯| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:৩২

বাউন্ডেলে বলেছেন: সাময়িক আনন্দ, সুখ নয়। অনিশচয়তা, নিরাপত্তাহীনতা মানব মনে স্থায়ী আসন গেড়েছে। সুতরাং সুখ স্থায়ী করতে গেলে - নিরাপত্তাহীনতার কারনগুলো চিহ্নিত করে , সমাধান করতে হবে।

১০| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:১৫

বাউন্ডেলে বলেছেন: জগতে সমস্যা মৃত্যু নয়। কারন সব-সময় মানব মস্তিস্কে মৃত্যুর প্রস্তুতি থাকে। সমস্যা সুখানুভুতি, সমস্যা যুদ্ধ-জাতিগত,ধর্মগত,গোষ্ঠিগত,বানিজ্য,অর্থ,স্বার্থ,ভুখন্ডগত বিরোধ ও সংঘাত। এসব সংঘাতের উৎপত্তি মানব মনের নিরাপত্তাহীনতার অনুভুতি ও লোভ-লালসা সহ স্বার্থপরতা অধিক সুবিধা লাভের চিন্তাধারা থেকে। তাই আপনি সহ দুনিয়ার তাবত নৈতিক শিক্ষা ও চর্চা বিবর্জিত মোড়লদের মগজ ধোলাই করা এবং বিবেক জাগ্রত করা উচিৎ। এজন্য প্রথমেই তুলে দিতে হবে নিরাপত্তা দেয়াল বা সীমান্ত। মানুষ হতে হলে এর বিকল্প নেই। কারন আপনি কাউকে সম অধিকার সম্পন্ন মানুষ মনে না করলে আপনাকেও কেউ মানুষ মনে করবে না। হত্যা , সহিংসতা, শোধ, প্রতিশোধ চিরতরে বন্ধ না করা না গেলে দুনিয়ায় মানব অস্তিত্ব নির্দিষ্ট সময়ের পুর্বেই বিলুপ্ত হতে পারে। কারন শক্তি কোন না কোন সময় সবারই কারো অর্জিত হয়।

১১| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:৩৪

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনি মিথ্যা কথা বলছেন।

না মিথ্যা নয়।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:২৬

বাউন্ডেলে বলেছেন: আপনি লেখায় ব্লগে অস্থিরতা এবং হিংসান্তক মনোভাব প্রকাশ পাচ্ছে। এটা কি আপনার মনে অসুখ না আনন্দ ?

১২| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৯

রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: আপনি এখানেও ভূল করছেন হত্যার বদলে হত্যা করার কথা বলা আছে। আপনি এটাকে সংশোধনের কথা বলেন কি করে? আপনি একজন খুনির পক্ষে কথা বলেন কি করে? ধর্মগ্রন্থ এই আইন নিয়ে সহজ পরিসেবা দিয়েছে যেমন বাদী যদি ক্ষমা করে? আবার আরেক স্থানে ধর্মগ্রন্থ একটি স্থানে বলছে মুহাম্মদ সে চুরি করেছে তুমি তার হস্ত কর্তন করবে সে অভাবে করেছে না স্বভাবে করেছে যদি অভাবে করে অভাব পূরন কর আর যদি স্বভাবে করে তার হস্ত কর্তন কর। আপনি ধর্মগ্রন্থকে এত কঠিন বলছেন কেনো? সুতরাং একজন খুনি যদি ঠান্ডা মাথায় হত্যা করে তার সংশোধনের কোন সুযোগ দেওয়া যায় না। কারন সংশোধনের সুযোগে আরো ২/১ টি হত্যা সে করে ফেলবে। এখন বুঝতে হবে সে পরিস্থিতির শিকার হয়ে যদি কেউ হত্যা করে তবে সেটা ক্ষমাযোগ্য।
ধন্যবাদ ভালো থাকুন।

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:২২

বাউন্ডেলে বলেছেন: রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: আপনি এখানেও ভূল করছেন হত্যার বদলে হত্যা করার কথা বলা আছে। আপনি এটাকে সংশোধনের কথা বলেন কি করে? আপনি একজন খুনির পক্ষে কথা বলেন কি করে? ধর্মগ্রন্থ এই আইন নিয়ে সহজ পরিসেবা দিয়েছে যেমন বাদী যদি ক্ষমা করে? আবার আরেক স্থানে ধর্মগ্রন্থ একটি স্থানে বলছে মুহাম্মদ সে চুরি করেছে তুমি তার হস্ত কর্তন করবে সে অভাবে করেছে না স্বভাবে করেছে যদি অভাবে করে অভাব পূরন কর আর যদি স্বভাবে করে তার হস্ত কর্তন কর। আপনি ধর্মগ্রন্থকে এত কঠিন বলছেন কেনো? সুতরাং একজন খুনি যদি ঠান্ডা মাথায় হত্যা করে তার সংশোধনের কোন সুযোগ দেওয়া যায় না। কারন সংশোধনের সুযোগে আরো ২/১ টি হত্যা সে করে ফেলবে। এখন বুঝতে হবে সে পরিস্থিতির শিকার হয়ে যদি কেউ হত্যা করে তবে সেটা ক্ষমাযোগ্য।
ধন্যবাদ ভালো থাকুন।
খুবই গুরুত্বপুর্ন কথা লিখেছেন। সংশোধনের সুযোগ বলতে আমি চিকিৎসার কথা বলছি। মুক্ত করতে বলি নাই। বিকারগ্রস্ত, রাগ-আক্রান্ত, অভাবগ্রস্ত এবং স্বভাবগ্রস্ত সবগুলোরই চিকিৎসার সুযোগ বা সংশোধনের সুযোগ থাকা উচিৎ আছে। অন্যথায় ব্যবস্থাতো আছেই। আমি লোভ,রাগ,অভিমান,আবেগ এগুলোকে অনিয়ন্ত্রিত মাানষিক সমস্যা মনে করি। যে গুলো থেকে অপরাধের উৎপত্তি হয়।

১৩| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:৪৫

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: মানব সভ্যতা আর ভাল লাগে না, সেই জঙ্গলেই মঙ্গল ছিলো, মরেই যখন যাব, এত কিছুর কি দরকার!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.