নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কি আর লিখিব আমি ........শুণ্যর্ও মাঝার

বাউন্ডেলে

বাউন্ডেলে › বিস্তারিত পোস্টঃ

যে জাতি মাত্র ৩ লাখ মুক্তিযোদ্ধা পরিবারকে স্বাধীনতার সুফল দিতে অপারগ, তারা কি ভাবে পুরোজাতিকে স্বাধীনতার সুফল দিবে ?

০৮ ই জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৪:১৩


যে জাতি মাত্র ৩ লাখ মুক্তিযোদ্ধা পরিবারকে স্বাধীনতার সুফল দিতে অপারগ, তারা কি ভাবে পুরোজাতিকে সুফল দিবে।
জ্বিনগত বৈশিস্ট্যঃনীতিবানের সন্তানের-নীতিবান হওয়ার সম্ভাবনা ৭৫%। সুবিধাবাদীর সন্তান-সুবিধাবাদী হওয়ার সম্ভাবনা-৭৫%।
মুক্তিযোদ্ধা কোটার বিরোধীতা কারীরা, কোন ক্রমেই মেধাবী নয়। কারন তাদের “বংশধারার জ্বীনগত বৈশিষ্ট্য” সম্পর্কে ধারনা নেই।

মন্তব্য ৩৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৪:২৮

আমি নই বলেছেন: একটা কাজ করলেই হয়, ঐ ৩ লক্ষ পরিবারকেই শুধু দেশের নাগরিক ঘোষনা করা হোক। বাকি সবাই ২-৩ বছর পরপর ভিসা রিনিউ করবে। যারা ভিসা রিনিউ করবে না তাদের কনসেন্ট্রেশন ক্যাম্পে পাঠানো হোক। কোটা-ফোটার ঝামেলাই থাকবেনা।

আর পুরোজাতি কারা ভাই?

০৮ ই জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৯

বাউন্ডেলে বলেছেন: সবাই সমান নয়। সবার মেধা,নৈতিকতা সমান নয়। তাদের পুর্ব পুরুষ জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান ছিলো। তাই তারা অধিক সুবিধা পাওয়ার অধিকার রাখে। তারা সুপার শ্রেনীর নাগরিক।

২| ০৮ ই জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৬

আসাদুজ্জামান(আসাদ) বলেছেন: জি ভাই তারা কোন টাইপের সুপার শ্রেণীর নাগরিক সেটা তাদের ডিমান্ড দেখেই বুঝা যাচ্ছে।

০৮ ই জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৮

বাউন্ডেলে বলেছেন: আপনার মতো মুর্খ এভাবেই নিজের পরিচয় দেয়। একাত্তরে হেরে গেলে কি কি ঘটতো- একটু আন্দাজ করুনতো।
পাছায় তেল ধরেছে সুবিধাবাদীদের।

৩| ০৮ ই জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৫:০৩

আমি নই বলেছেন: লেখক বলেছেন: সবাই সমান নয়। সবার মেধা,নৈতিকতা সমান নয়। তাদের পুর্ব পুরুষ জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান ছিলো। তাই তারা অধিক সুবিধা পাওয়ার অধিকার রাখে। তারা সুপার শ্রেনীর নাগরিক।

সেটাইতো বললাম। তারা সুপার শ্রেনীর, সুতরাং তাদেরকেই একমাত্র নাগরিক ঘোষনা করেন। এই রাষ্ট্র গঠনেতো আর কারোই কোনো অবদান নাই।

পুর্ব পুরুষের শ্রেষ্ঠত্বকে বিক্রি করে খাইতে যার লজ্জা করেনা তার আবার নৈতিকতা। আপনারা আপনাদের ব্যাক্তিগত দুর্বলতা ঢাকার জন্যে মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর মুক্তিযোদ্ধাদের তরুন প্রজন্মের মুখোমুখি দার করিয়েছেন। বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানহানি করতেছেন। আমি ১০০% সিউর বীর মুক্তিযোদ্ধারা পাকিদের করা বৈষম্যর কারনেই দেশ স্বাধিন করেছিলেন, আর আজকে তাদের নাতিরা বীর মুক্তিযোদ্ধাদের মুল আদর্শকেই বলি দিতে দ্বীধা করতেছেনা, বৈষম্যকে ফিরিয়ে আনতে সাধারনের সাথে দন্দে লিপ্ত হচ্ছে।

সর্বপরি কোটা থাকতেই পারে কিন্তু সেটা অনন্ত কালের জন্য নয়। এক পরিবার একবারই কোটা সুবিধা নিতে পারবে, এই রকম।

০৮ ই জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৩

বাউন্ডেলে বলেছেন: যতদিন বাংলাদেশ থাকবে, ততদিন এই সুবিধা তাদের প্রাপ্য। আপনার মতো মুর্খ এভাবেই নিজের পরিচয় দেয়। একাত্তরে হেরে গেলে কি কি ঘটতো- একটু আন্দাজ করুনতো।
পাছায় তেল ধরেছে সুবিধাবাদীদের।

৪| ০৮ ই জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৫:২৬

তানভির জুমার বলেছেন: লেখক বলেছেন: সবাই সমান নয়। সবার মেধা,নৈতিকতা সমান নয়। তাদের পুর্ব পুরুষ জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান ছিলো। তাই তারা অধিক সুবিধা পাওয়ার অধিকার রাখে। তারা সুপার শ্রেনীর নাগরিক।

আপনাদের মত ইডিয়েটদের কারণেই দেশ আজ রসাতলে গিয়েছে। মুক্তিযোদ্ধের বয়ান দিয়ে আওয়ামীলিগ লুটপাট চালাচ্ছে। গত ১৪ বছরে প্রশ্ন ফাসের মাধ্যমে বিসিএসে পার হয়ে রেকর্ড সংখ্যক ছাত্রলীগ নেতা-কর্মী নিয়োগ পেয়েছে। আজকে টিভিতে দেখলাম পিএসসির চেয়ারম্যানের ব্যক্তিগত গাড়ীর ড্রাইভার ১০-১২ হাজার কোটি টাকার মালিক।

০৮ ই জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৫৯

বাউন্ডেলে বলেছেন: আপনার মতো মুর্খ এভাবেই নিজের পরিচয় দেয়। একাত্তরে হেরে গেলে কি কি ঘটতো- একটু আন্দাজ করুনতো।
পাছায় তেল ধরেছে সুবিধাবাদীদের।

৫| ০৮ ই জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪১

পুরানমানব বলেছেন: লেখকের পাছার ভেতর দিয়ে মনে হচ্ছে কোনো ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার সুবিধা সব ঢুকিয়া দেওয়া হয়েছে। তাই বার বার বলিতেছেন সুবিধাবাদীদের পাছায় তেল ধরেছে।
৭১ এ দেশ স্বাধীন না হইলে লেখকের মতো দালাল বের হইতো না অন্তত। আসল মুক্তি যোদ্ধারা আছেন কষ্টে , আর এসব দালালের বাচ্চাগুলান ফ্রি খাইতে খাইতে আর সেই লোভ ছাড়তে পারিতেছে না।

০৮ ই জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৩

বাউন্ডেলে বলেছেন: রাজাকারের বাচ্চা কাভি নেহি আচ্ছা। যোভি হ্যায় আচ্ছা, উভি শুয়োরকা বাচ্চা।
আপনার পুর্ব-পুরুষরা একাত্তরে ভালো সুবিধায় ছিলো- ভুলতে পারছেন না। তেল এখেনো আছে দেখছি।

৬| ০৮ ই জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৯

এম ডি মুসা বলেছেন: মুক্তিযুদ্ধা ৩০% কোটা ৬০% নারী কোটা ৪ পোষ্য জাতির কোটা, ১% প্রতিবন্ধি কোটা, সাথে এতিম কোটা । তারপর একগ্রুপ আছে জালিয়ািতি করবে সেখাকে থাকবে। বিশ্ববিদ্যালয় পড়াশোনার সার্টিফিকেট জন্য থাকবে আলাদা সুযোগ। যার ফেমিলি টাকার জন্য কোচিং করতে পারে না বিশ্ববিদ্যালয় পড়াতে পারে না তাদের কপালে ঝাড়ু দিয়ে পেটাচ্ছেন আর কি? আমরা দেশর কেউ না। দেশটা ভাগে ভাগ হয়ে গেছে। আপনার ফেলিতি চারজন ভাই ছিল ফ্যামিলিও ভিতরে সবাই যে মুক্তিযুদ্ধ অংশ করবে। তাই বলে বাকি জন সমর্থন করছে। তাদের কোটা নাই। এমন তো বুঝাছেন। দেশটা মুক্তিযুদ্ধার একা স্বাধীন করতে পারে নাই দেশের স্বাধীন কামী মানুষের ও সাধারণ মানুষের সাহায্য নিয়ে স্বাধীন হয়েছে। সেটা আপনি বিটিভির মুক্তিযুদ্ধা সাক্ষাৎকার পর্ব ভালো করে শুনলেই বুঝতে পারবেন। আসলেই প্রকৃত মুক্তিযুদ্ধারা কিছুর প্রতি লোভ করে না। ১৯৭১ সালের পরে, ৪০ বছরেও যে ভাতা পায়নি তাই বলে তাদের আন্দলোন করতে দেখিনি। ভাতা তো কিছুদন আগে ভাত পায় তারা। তাদের নিজের কোনো স্বার্থের জন্য যুদ্ধ করেনি তাহলে জীবন দিত না। মুক্তিযুদ্ধার যারা মারা গেছেন তাদের বেশির ভাগই সন্তান ছিল না। তারা তো জীবন দিয়ে গেছেন তাদের কেউ কোটা চায়না । যারা জীবিত ছিল, তাদের সন্তান এখন বেশির ভাগ এসব সৃষ্টি করছে। মুক্তিযুদ্ধাদের কোটা দেউক তাতে আমাদের আপত্তি নাই। আর বাকি যা আছে সেটাও তো ভাগে ভাগে ভাগ হয়ে গেলা হায় হায় এটার জন্য স্বাধীন হলো...েএ্ই অধিকার জন্য?

৭| ০৮ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:০৯

এম ডি মুসা বলেছেন: ভাতর ৪০ হাজার সৈন্য নিয়ে দেশের যেীথ বাহিনী করছে। তাদের ও তো কোটা সুযোগ দেওয়া ভাতা দেওয়া উচিত। আসলেই প্রকৃত মুক্তিযুদ্ধাদের থেকে আমাদের এখনো শেখার আছে। ভূয়াদের থেকে আছে কি জানি না। দেশের জন্য আমাদের যারা জীবন দিয়েছে তাদের বংশধরকে ভাতা দেন ও কোটা দেন। যারা জীবন দেয়নি তাদের কে ভাতা দেন তার জীবন কাল শেষে কোটাও দরকার নাই। আমাদের বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তাফা কামাল যখন ...............।

সাড়ে ১১টার দিকে মোগরা বাজার ও গঙ্গা সাগরের শত্রু অবস্থান থেকে গুলি বর্ষিত হয়। ১২ টার দিকে আসে পশ্চিম দিক থেকে সরাসরি আক্রমণ। প্রতিরক্ষার সৈন্যরা আক্রমণের তীব্রতায় বিহ্বল হয়ে পড়ে। কয়েক জন শহীদ হন। মোস্তফা কামাল মরিয়া হয়ে পাল্টা গুলি চালাতে থাকেন। তার পূর্ব দিকের সৈন্যরা পেছনে সরে নতুন অবস্থানে সরে যেতে থাকে এবং মোস্তফাকে যাবার জন্য অনুরোধ করে। কিন্তু তাদের সবাইকে নিরাপদে সরে যাওয়ার সুযোগের জন্য মোস্তফা পূর্ণোদ্যমে এল.এম.জি থেকে গুলি চালাতে থাকেন। তার ৭০ গজের মধ্যে শত্রুপক্ষ চলে এলেও তিনি থামেননি। মোস্তফার ক্রমাগত নিখুঁত ফায়ারে পাকিস্তানিদের প্রায় ২০-২৫ জন হতাহত হন এবং তাদের সম্মুখ গতি মন্থর হয়ে পড়ে। পাকিস্তানিরা মরিয়া হয়ে মোস্তফার অবস্থানের উপরে মেশিনগান এবং মর্টারের গোলাবর্ষণ করতে থাকে। এক পর্যায়ে মোস্তফার এল.এম.জি.-র গুলি নিঃশেষ হয় এবং তিনি মারত্মক ভাবে জখম হন। তখন পাকিস্তান বাহিনীর সৈনিকরা ট্রেঞ্চে এসে তাকে বেয়নেট দিয়ে খুঁচিয়ে হত্যা করে।


এখন তাকে ফেলে রেখে গেছে তারাও তো মুক্তিযুদ্ধা এখন কোটা চাচ্ছে ভাতা পায়। মোস্তফা কামাল আমাদের কি পায়?
তাকে যদি আরো কয়জন সাথে যুদ্ধ করতে সাতে অস্র দিতো আমাদের মোস্তফা কামালও হয়তো যুদ্ধ করে ওদের সাথে বেঁচে থাকতেন....।.......। আমাদের মোস্তফা কামাল মত কয়জন মুক্তিযুদ্ধা।

আরেক জন বীর শ্রেষ্ঠ তিন এত বড় নদী পাড় হয়ে আসার পর রাজার তাকে খুঁচিয়ে হত্যা করে ।
সে রাজাকার বংশ নারী যদি কোটা সুবাদে চাকরি পায়, সেই মুক্তিযুদ্ধাকে অপমান করা হলো না?

০৮ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:২২

বাউন্ডেলে বলেছেন: আন্দোলন ভুয়া বিরোধী করেন - কোটা বিরোধী কেন ?

৮| ০৮ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:১৭

এম ডি মুসা বলেছেন: ভারত হবে শব্দটি ৭ নং কমেনট প্রথম শব্দটি

৯| ০৮ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:২৫

আমি নই বলেছেন: লেখক বলেছেন: যতদিন বাংলাদেশ থাকবে, ততদিন এই সুবিধা তাদের প্রাপ্য। আপনার মতো মুর্খ এভাবেই নিজের পরিচয় দেয়। একাত্তরে হেরে গেলে কি কি ঘটতো- একটু আন্দাজ করুনতো।
পাছায় তেল ধরেছে সুবিধাবাদীদের।


যতদিন বাংলাদেশ থাকবে, ততদিন বাংলাদেশের সকল নাগরিকের অধিকার সমান থাকা উচিৎ। মুর্খ তারাই যারা নিজেদের দুর্বলতাকে ঢাকার জন্য দাদার করা ভাল কাজের বিনিময় দাবী করে। একাত্তরে আমার হারিনি কারন আমাদের একদল বীর মুক্তিযোদ্ধা ছিল যারা কোনো কিছুর আশা না করেই নিজের জীবন দিতে দ্বীধা করেনি, আমার হারিনি কারন আমাদের অকুতভয় স্বাধীনতাকামি জনগন ছিল যারা বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সহযোগীতা করতে নিজের জীবনের পরোয়া করেনি। এত কিছুর পরেও যদি হারতাম তাহলে হয়ত পাকিজিবিদের নাড়কিয়তা বাড়ত, শহিদের পরিমানও ২ গুন ৩ গুন হত কিন্তু পাকিরা বাংলাদেশিদের দাবায়া রাখতে পারতনা। ৭১ না হলে ৮১তে হত, ৮১তেও না হলে ৯১তে হত। আমরা স্বাধিন হতামই।

আর সুবিধাবাদী? সুবিধাবাদীতো তারাই যারা অন্যর কাজের জন্য নিজেরা সুবিধা দাবী করে।

০৮ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:৪৮

বাউন্ডেলে বলেছেন: আনে্‌দালন ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে করেন। মুক্তিযোদ্ধা কোটা বিরোধী কেন ?

১০| ০৮ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:৩৭

এম ডি মুসা বলেছেন: যাদের মাঝে কোটা বিরোধী তাদের ভিতরে রাজাকার বংশধর ও আছে কিছু যারা স্বাধীনতা চায়নি। যারা আজো বাংলাদেশ বিশ্বাস করে না তাই ভুয়া বিরোধী হতেই পারে। সবাই তো না রে ভাই। মুক্তিযুদ্ধাদের কোটা নিয়ে তো আমার কোনো সমসা নাই
কারণ ১৮ সালের রায়ে বলা আছে মুক্তিযুদ্ধা না পেলে মেধায় নিয়োগ হবে। তাই একটা নিয়োগে উপজেলা নিয়োগ হলে সেখানে শতকার ৩০ জন পাওয়া যায়না। কারণ এত মুক্তিযুদ্ধার সন্তানেরা প্রতি বছর বছর বি এ পাশ করে না। তাদের নিয়ে সমস্যা না বাকি যে কোটা সে গুলো কি ভাই?

১১| ০৮ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:৪৭

এম ডি মুসা বলেছেন: আমাদের বাড়ির পাশের সত্তার সাহেব মুক্তিযুদ্ধা একাই কামন্ডার ছিলেন তার কোন মুক্তিযুদ্ধার নাম নেই। তবে মরার আগে খুব অসহায় জীবন যাপন করছেন। আমার খুব কষ্ট লাগছে। আমার ফুফা ১৯৭১ সালের মুক্তিযদ্ধা ছিল। ১৯৭৫ সালের পরে বঙ্গবন্ধু মারা যাওয়ার পর তার ভিটে মাটিও হারিয়ে এলকা ছাড়া হয়। তিনি জানতেন না যে তার জীবনে কোনোদিন ভাতা পাবেন? আমার কাকা জয়নাল আবদীন আখন তাকে আশ্রয় দেয়। তিনি বর্তমানে উপজেলা চ্যায়ারম্যান, তিনিও মুক্তিযুদ্ধা। আমার নানার সাথে উপজেলা বর্তামন জোনে প্রধান কমান্ডার গভীর পাক দমন সম্পর্ক ছিল । তাই নানাকে কাশেম মুক্তিযুদ্ধা প্রধান বলেছেন বাবাকে যোগ দিতে কিন্তু আমাদের তখন ১৯৭০ সালে বড় ভাই বন্যায় ভাসিয়ে নেয়। আমাদের দাদার ফেমিলিতে কেউ ছিল না কাজ করার উপার্জন করার তার জন্য যোগ দিতে পারে নাই। তবে আমরা স্বাধীনার পক্ষে ছিলাম। আমার নানা কাশেম সাহেব থাকা অবস্থায় আমাদের সবকিছু সহজে সমাধান হতো। প্রধান কমান্ডার সব সমস্যা দূর করে দিতেন। তিনি মারা যাওয়ার পর আমাদের আর কোনো মুক্তিযুদ্ধা থেকে আমাদের হেল্প করে। স্বাধীনতার পরে।

দ্বিতীয় আমাদের বাসার থেকে দুই কিলোমিটার ডাক্তার বাড়ি রাজাকার বংশ সবাই রাজাকার তাদের বংশধর সরকারে চাকরি করছে , কেউ স্কুলে দপ্তরি, কেউ বউ প্রাইমারি টিচার কেউ কলেজ দপ্তরি, তাদের কোটা গোটা আর নারী কোটাও
ওদের ফেমিলি চাকরি পায় । আমরা কোটার চাকরি পাইনা......হায়রে আপসোস কপাল আমাদের।

০৮ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:৫৬

বাউন্ডেলে বলেছেন: এধরনের অনেক আছে। আমার বাবা ছিলেন স্থানীয় আওয়ামীলীগ নেতা, শিক্ষক ও মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক। বহু মুক্তিযোদ্ধা তেনার ছাত্র। তাদের মধ্যে একজন হলো মেজর জেনারেল গিয়াস উদ্দিন। তিনি জিয়া হত্যার দায়ে ফাঁসি প্রাপ্ত হন। আমার বাবা মুক্তিযোদ্ধার সার্টিফিকেট নেননি। আমার আট ভাই-বোনের মধ্যে সরকারি চাকরী পেয়েছি ৬ জন মেধায়।

১২| ০৮ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ৯:২২

আমি নই বলেছেন: আমার বাবা ছিলেন স্থানীয় আওয়ামীলীগ নেতা, শিক্ষক ও মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক। বহু মুক্তিযোদ্ধা তেনার ছাত্র। তাদের মধ্যে একজন হলো মেজর জেনারেল গিয়াস উদ্দিন। তিনি জিয়া হত্যার দায়ে ফাঁসি প্রাপ্ত হন। আমার বাবা মুক্তিযোদ্ধার সার্টিফিকেট নেননি। আমার আট ভাই-বোনের মধ্যে সরকারি চাকরী পেয়েছি ৬ জন মেধায়।

আপনার বাবাই এই জাতীর শ্রেষ্ঠ সন্তান। যিনি কোনো কিছুর পাওয়ার আশায় দেশকে স্বাধীন করেন নাই। আপনার গর্ব করা উচিৎ। আমরা দুই ভাইবোনেরো কাছাকাছি অভিজ্ঞতা। অনেক কিছুই পাই নাই কিন্তু আফসোস নাই, আমরা গর্বিত।

০৯ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১২:৩৭

বাউন্ডেলে বলেছেন: আমরা সকলেই কিন্তু মুক্তিযোদ্ধা কোটার পক্ষেই-

১৩| ০৮ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ৯:৩৮

এম ডি মুসা বলেছেন: প্রকৃত মুক্তিযুদ্ধা কখনো দেশের অন্যায় করে না , বঙ্গবন্ধুকে বা জিয়াকে মারতে পারে না কারণ কি জানেন? সে নিজেও দেখেন স্বাধীনতা যুদ্ধর সময় গা বাঁচিয়ে ছিলেন তখন তো আর ক্যামরা ছিলনা,,,,,,,,,ওদের মুক্তিযুদ্ধা বলতে ইচ্ছা করে না

০৯ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১২:৪০

বাউন্ডেলে বলেছেন: ক্ষমতা ও ব্যাক্তিগত ্আদর্শের কারনে অনেক অপ্রীিতিকর ঘটনা ঘটতে পারে। তাতে কোন সমস্যা নাই।

১৪| ০৮ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১০:৫৫

প্রহররাজা বলেছেন: ৭১ এ বর্বর পাকিস্তানী দের বিরুদ্ধে অস্ত্র ধরার অপরাধে মুক্তিযোদ্ধাদের পরিবারের সদস্যদের চাকরিতে অবান্ছিত ঘোষনা করা হোক।

০৯ ই জুলাই, ২০২৪ দুপুর ১:২২

বাউন্ডেলে বলেছেন: মুক্তিযোদ্ধা কোটা বিরোধীদের দেশদ্রোহী ঘোষনা করা এখন সময়ের দাবী।

১৫| ০৮ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১১:৪২

নূর আলম হিরণ বলেছেন: একাত্তরে হেরে গেলে কি কি ঘটতো- একটু আন্দাজ করুনতো।
একাত্তরে হেরে গেলে রাজাকারের সন্তানেরা এখন কোটার সুবিধা পেতো, আর সাধারণ জনগণের সন্তানেরা আন্দোলন করতো কোটার বিপক্ষে। রাজাকারের সন্তানেরা বলতো আমাদের বাপ দাদার কারণেই পাকিস্তান এখনো অখণ্ড আছে,তাই এসব সুবিধা আমাদেরই প্রাপ্য।

০৯ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ১০:৫১

বাউন্ডেলে বলেছেন: এই মন্তব্যটা আপনি করতে পারেতেন না। আপনার জন্মই হতো না। বাংগারী বরে িকিছু থাকতো না।্পাকিস্থানীরা ইসরাইলীদের চেয়েও ভয়ংকর নিষ্ঠুর। ্এবং দুনিয়ার সর্বাপ্রেক্ষা জঘন্য । যারা একাত্তুর দেখেনি বা অনুধাবন করেনি - তারা কিছুই জানেনা।্

১৬| ০৮ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১১:৫৬

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



আমি কোটা প্রথার সম্পূর্ণ বিরোধী নই।
আমি মনে করি কোটার দরকার আছে ।
তবে সেটাতে যৌক্তিক কারণ থাকতে হবে।
মুক্তিযোদ্ধা এবং তাদের ছেলে মেয়েরা সুবিধা পেয়েছে সেটা মেনে নেওয়া যায়।
কিন্তু পরবর্তীতে তাদের নাতি-পুতিদেরকেও একই সুবিধা দিতে হবে এটা মেনে নেওয়া যায় না ।
এটা চরম বৈষম্য।

১৭| ০৯ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ৩:২১

আমি নই বলেছেন: লেখক বলেছেন: আমরা সকলেই কিন্তু মুক্তিযোদ্ধা কোটার পক্ষেই-

হুম, বুঝলাম। নিজেদের অন্যের চেয়ে সুপিরিয়র বানাতে চান। পাকিরাও তাই চেয়েছিল, তারাও নিজেদের বাংলাদেশিদের চাইতে এলিট শ্রেনী মনে করত। বাংলাদেশিরা ওদেরকে সুপার শ্রেনীর নাগরিক মেনে নিয়ে সকল কিছুতে ওদের অগ্রাধিকার মেনে নিলেই আর যুদ্ধ করা লাগতনা। আপনারা সেটাই চাচ্ছেন। আপনাদেরকে সুপার শ্রেনীর নাগরিক মেনে নিলে আমরা দেশপ্রেমিক আর নিজেদের অধিকারের কথা বললেই রাজাকার, রাইট??

০৯ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ১০:৪৫

বাউন্ডেলে বলেছেন: মুক্তিযোদ্ধারা জাতীর শ্রেষ্ঠ সন্তান। সর্বোচ্চ সুবিধা পাওয়ার অধিকার তাদের আছে, যতদিন বাংলাদেশ থাকবে। তাদের কোন ব্যাপারে প্রশ্ন তোলা বেআইনী ঘোষনা করা উচিৎ। রাজাকার ও তােদের বংশধারাদের কোন অধিকার এ দেশের জনতা মানবেনা। প্রত্যেকেই তাদের র্পুব্পুরুষদের কর্মফল ভোগ করবে।

১৮| ০৯ ই জুলাই, ২০২৪ দুপুর ১:৩০

জিনাত নাজিয়া বলেছেন: সুফল দিতে পারেনা বলেইতো স্বাধীনতার ৫৩ বছরেও মাত্র ২৫ বছর বয়সের মুক্তি যোদ্ধা দেখি। হায়রে আমাদের দেশ প্রীতি।

০৯ ই জুলাই, ২০২৪ দুপুর ১:৫৪

বাউন্ডেলে বলেছেন: জিনাত নাজিয়া বলেছেন: সুফল দিতে পারেনা বলেইতো স্বাধীনতার ৫৩ বছরেও মাত্র ২৫ বছর বয়সের মুক্তি যোদ্ধা দেখি। হায়রে আমাদের দেশ প্রীতি।

সমস্ত দুর্নীতির বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়া নাগরিকদের নৈতিক দায়িত্ব ও অধিকার।

১৯| ১০ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ১০:৫৭

আসাদুজ্জামান(আসাদ) বলেছেন: মূর্খরাই বাপ-দাদার নাম ভাঙিয়ে খাইতে চাই। নিজের বালের যোগ্যতাও নাই,বাপ দাদার নাম ভাঙিয়ে চলে, এরা আবার স্বাধীনতার কথা বলে।

১০ ই জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৩:২৮

বাউন্ডেলে বলেছেন: বাপ-দাদার সম্পত্তি আমার নামে লিখে দেন- যেহেতু আপনি একজন সু-শিক্ষিত মানুষ।

২০| ১০ ই জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২১

পারস্যের রাজপুত্র বলেছেন: কোটা সংস্কার করা উচিত

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.