নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কি আর লিখিব আমি ........শুণ্যর্ও মাঝার

বাউন্ডেলে

বাউন্ডেলে › বিস্তারিত পোস্টঃ

“মুক্তিযোদ্ধা কোটা বিরোধী আন্দোলন” । কারো বিশেষ অধিকারকে স্বীকৃতি দেওয়াকে বৈষম্য বলে না।

১১ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১০:০২


বৈষম্য কাহাকে বলে ? এটা আগে ভালো করে জানুন, তারপর গায়ের জোর দেখান। কারো অধিকারকে স্বীকৃতি দেওয়াকে বৈষম্য বলে না। প্রশ্নফাঁস জেনারেশন চিলের পিছনে ঘুরছে।
সবাই সমান নয়। সবার অবদানও সমান নয়। তেমনি সবার প্রাপ্যও সমান হওয়া উচিৎ নয়। আপনার পুর্ব পুরুষ যখন বাড়ীর চাল,, গরু পাকি ক্যাম্পে পাঠিয়ে নাকে তেল দিয়ে ঘুমিয়ে ছিলো, তখন অন্য এক বাঙ্গালীর পুর্ব পুরুষ সারা রাত গলা অবধি পানিতে ডুবিয়ে থ্রি নট থ্রি নিয়ে ভোরের আলো ফোটার অপেক্ষায়।
বুঝুন, পড়ুন, উপলব্ধি করুন।
আগুন নিয়ে খেলার পরিনাম ভালো হয় না।



মন্তব্য ১৭ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১৭) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১১:২২

আমি নই বলেছেন: আপনার মেন্টালিটি পাকিস্তানিদের মতই।

মহান মুক্তিযুদ্ধের পর আজ এই পর্যায়ে আসতে কোটি কোটি মানুষের অবদান আছে। আপনি যখন স্ত্রী-সন্তান-ভাইবোনের সাথে সুখে দিন পার করতেছেন তখন ২ কোটি মানুষ প্রবাসে মাথার ঘাম পায়ে ফেলে দেশের অর্থনিতি সচল রাখার জন্য যুদ্ধ করতেছে, দেশে গার্মেন্ট কর্মিরা যুদ্ধ করতেছে, তাদের কোটা কই?? তাদের কোনো অবদান নাই। এই দুইধরনের যোদ্ধারা না থাকলে স্বয়ং বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান দেয়ার মত অবস্থানেও আমরা থাকতাম কিনা সন্দেহ আছে।

স্বাধীনতা রক্ষা করার জন্য যারা বর্ডারে রোদ-বৃষ্টির মাঝে দিন-রাত পাহারা দিচ্ছে তাদের অবদান নাই?

লিস্ট করলে মন্তব্য অনেক বড় হয়ে যাবে, রাষ্ট্র গঠনে এবং উন্নয়নে প্রতিটা নাগরিকেরই অবদান আছে তাই অবদানের ভিত্তিতেই যদি কোটা দিতেই হয় তাহলে বর্তমানে যাদের অবদান বেশি তাদেরই আগে কোটা দিতে হবে।

মুক্তিযোদ্ধাদের সর্বোচ্চ রাষ্ট্রিয় সুবিধা প্রদানে কারোই কোনো আপত্তি আছে বলে মনে হয় না (পাকিপন্থী ছারা), তাদের সন্তান পর্যন্ত ঠিক আছে কিন্তু তাদের নাতিরা অধিকার ফলাতে আসে কোন যুক্তিতে।

১২ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ৮:৪২

বাউন্ডেলে বলেছেন: সবার অবদান যেমন সমান নয়, প্রাপ্যও সমান নয়। কেউ পাওয়ার আশায় জীবনবাজী রাখে না। কিন্তু মুল্যায়ন করা বিবেকের দায়িত্ব। আপনার বিবেক না থাকতে পারে। সংবিধানের আছে।

২| ১২ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১২:০৪

অধীতি বলেছেন: দেশে অনেক মু্ক্তিযোদ্ধা আছেন যারা সার্টিফিকেটই পান নি। মুুক্তিযোদ্ধার ছেলে পর্যন্ত কোটা মেনে নেয়া যায়। কিন্তু তাই বলে বংশানুক্রমে এই কোটা চলতে থাকবে? আপনি কোন দৃষ্টিকোন থেকে এটাকে বৈধ বলবেন? আপনার কাছে কোন যুক্তি নেই বিধায়-ই আপনি দু'লাইন লিখে বসে আছেন।

১২ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ৮:৪৪

বাউন্ডেলে বলেছেন: সবার অবদান যেমন সমান নয়, প্রাপ্যও সমান নয়। কেউ পাওয়ার আশায় জীবনবাজী রাখে না। কিন্তু মুল্যায়ন করা বিবেকের দায়িত্ব। আপনার বিবেক না থাকতে পারে। সংবিধানের আছে।
অনেকেই সার্টিফিকেট নেননি। সুবিধা নেননি। তারা অর্থনৈতিক ভাবে ভারো অবস্থােনে ছিেলো।

৩| ১২ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১২:৪০

কাছের-মানুষ বলেছেন: আপনি ঠিকই বলেছেন, যুক্তি আছে কথায়!! আমি চাই বাংলাদেশ ক্রিকেট দলেও ৬ জন্য কোঁটাধারী ভাল প্লেয়ার খেলুক!

৪| ১২ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১২:৫৫

ছবের আলী মাতব্বর বলেছেন: ভাই মানলাম কারো অধিকার স্বীকৃতি দেওয়া বৈষম্য না । কিন্তু এই অযৌক্তিক কোটা আপনার অধিকার কিভাবে হয়? মুক্তিযোদ্ধাদের নাগরিক সুবিধা সম্মান ভাতা আরও সব বাড়িয়ে দেওয়া হোক, বাড়িয়ে দিলেও তাদের ঋণ কখনও এই জাতি সুধ করতে পারবে না, কারণ তারা এইসব সুবিধার জন্য যুদ্ধ করেনি । তাদের সন্তান পর্যন্ত কোটা দিয়ে একটি ভালো ভবিষ্যতের আশা করা যায়, তাই বলে বংশ পরম্পরায় সাধারন মানুষের সমতার অধিকারকে বঞ্চিত করে ৩০ শতাংশ কোটা নিয়ে যাবেন ? আর এমন ভাবে বললেন যেন সাধারন মানুষরা মুক্তিযোদ্ধার পাশে দাঁড়ায়নি ? যারা শহীদ হয়েছে তাদের পরিবারের কোনো খুঁজ তো রাখা হয় না? নাকি আপনারা নিজেকেই এখন জাত পাকিস্তানি শাসক ভেবে বসে আছেন! আপনারা হলেন পাকিস্তানি শাসক, আর আমরা সাধারণ বাঙ্গালী তাই সবার উপর আপনাদের সংরক্ষিত কোটা থাকতে হবে !

আর যে মুক্তিযোদ্ধার লিস্ট সরকারের সাথে পরিবর্তন হয় সেরকম ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা হলে ভিন্ন কথা, আপনাদের মত দুর্নীতিবাজ বাঙ্গালীদের রক্তে মিশে আছে ।

১২ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ৮:৫৩

বাউন্ডেলে বলেছেন: সবার অবদান যেমন সমান নয়, প্রাপ্যও সমান নয়। কেউ পাওয়ার আশায় জীবনবাজী রাখে না। কিন্তু মুল্যায়ন করা বিবেকের দায়িত্ব। আপনার বিবেক না থাকতে পারে। সংবিধানের আছে।
অনেকেই সার্টিফিকেট নেননি। সুবিধা নেননি। তারা অর্থনৈতিক ভাবে ভারো অবস্থােনে ছিলো। আমার বাবাও সার্টিফিকেট নেননি।
মুক্তিযুদ্ধের চেতনার ধারাবাহিকতা না থাকলে, আবারও রাজাকারের গাড়ীতে জাতীয় পতাকা উঠবে, এখন যেমন পতাকা নিয়ে, পতাকার জন্মদাতাদের বিরুদ্ধে বক্তব্য দেওয়া হচ্ছে। হায়রে অকৃতজ্ঞ লোভী বাংগালী।

৫| ১২ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১:০৫

আহমেদ জী এস বলেছেন: বাউন্ডেলে,



আপনিও ১ ও ২ নম্বর মন্তব্য দু'টি পড়ুন, বুঝুন, উপলব্ধি করুন!
মুক্তিযোদ্ধারা কেউই চাকুরীর অধিকার আদায়ের জন্যে সারা রাত পানিতে গলা ডুবিয়ে যুদ্ধ করেনি। শুধু ভুয়া মুক্তিযোদ্ধারাই চাকুরীর অধিকার চাইতে এবং রাষ্ট্রীয় সকল সুবিধা পেতেই মুক্তিযুদ্ধের ভুয়া সার্টিফিকেট বাগিয়েছে।
দেড় লক্ষ মুক্তিযোদ্ধার বিপরীতে ৬০ হাযার ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা আছে তালিকায়, এটা কি আপনি জানেন না ? মন্ত্রীরাও ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা।
সংবিধানেও কোন্‌ও বিশেষ শ্রেনীকেই আলাদা করে সুবিধা দেয়া হয়নি। সব নাগরিকই সমান, বলা হয়েছে। সংবিধানটিও পড়ুন, বুঝুন, উপলব্ধি করুন.........

১২ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ৮:৫৪

বাউন্ডেলে বলেছেন: সবার অবদান যেমন সমান নয়, প্রাপ্যও সমান নয়। কেউ পাওয়ার আশায় জীবনবাজী রাখে না। কিন্তু মুল্যায়ন করা বিবেকের দায়িত্ব। আপনার বিবেক না থাকতে পারে। সংবিধানের আছে।
অনেকেই সার্টিফিকেট নেননি। সুবিধা নেননি। তারা অর্থনৈতিক ভাবে ভারো অবস্থােনে ছিলো। আমার বাবাও সার্টিফিকেট নেননি।
মুক্তিযুদ্ধের চেতনার ধারাবাহিকতা না থাকলে, আবারও রাজাকারের গাড়ীতে জাতীয় পতাকা উঠবে, এখন যেমন পতাকা নিয়ে, পতাকার জন্মদাতাদের বিরুদ্ধে বক্তব্য দেওয়া হচ্ছে। হায়রে অকৃতজ্ঞ লোভী বাংগালী।
ভুয়ার বিষয় নিয়ে জান দেন। মানুষ বাহবা দিবে।

৬| ১২ ই জুলাই, ২০২৪ ভোর ৬:৩০

সামরিন হক বলেছেন: কোটা বাতিলের আন্দোলন কোথায় দেখলেন! সবাই তো কোটা সংস্কারের আন্দোলন করছেন।

সুপ্রভাত।

১২ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ৮:৫৭

বাউন্ডেলে বলেছেন: সবার অবদান যেমন সমান নয়, প্রাপ্যও সমান নয়। কেউ পাওয়ার আশায় জীবনবাজী রাখে না। কিন্তু মুল্যায়ন করা বিবেকের দায়িত্ব। আপনার বিবেক না থাকতে পারে। সংবিধানের আছে।
অনেকেই সার্টিফিকেট নেননি। সুবিধা নেননি। তারা অর্থনৈতিক ভাবে ভারো অবস্থােনে ছিলো। আমার বাবাও সার্টিফিকেট নেননি।
মুক্তিযুদ্ধের চেতনার ধারাবাহিকতা না থাকলে, আবারও রাজাকারের গাড়ীতে জাতীয় পতাকা উঠবে, এখন যেমন পতাকা নিয়ে, পতাকার জন্মদাতাদের বিরুদ্ধে বক্তব্য দেওয়া হচ্ছে। হায়রে অকৃতজ্ঞ লোভী বাংগালী।
সংস্কার বলতে সবই বুঝায়। প্রতিবন্ধী ছাড়া সব বাতিল চাওয়া হচ্ছে।

৭| ১২ ই জুলাই, ২০২৪ দুপুর ২:১০

বাউন্ডেলে বলেছেন:

এনারা মেধাবী
এনারা ভালো তাস পাওয়ার আশায় রাস্তায় বসে না।

৮| ১২ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ৯:৫৯

এম ডি মুসা বলেছেন: যে সব মুক্তিযুদ্ধের সময় শহীদ হয়েছেন... তাদের সন্তান কি কোটা পাবে? নাকি যারা শহীদ হন নাই তারা পাবে?
২য় প্রশ্ন যারা জীবন দিয়েছেন, শহীদ হয়েছেন তাদের সরকার কিভাবে ভাতা বা সুযোগ দেন... তাদের অনেকেই বিয়ে ছাড়া ছিল। আমাদের বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামাল বিয়ে করেন নাই। তার সন্তান ও নেই তাকে বা তার ফেমিলিকে কিভাবে সুযোগ সুবিধা দেন??

৯| ১২ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১০:০৫

এম ডি মুসা বলেছেন: আমি মনে করি, যারা জীবন দিয়েছেন, তাদের বংশধর কে কোটা এবং ভাতা দেন চির স্মরণীয় রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় ভূষিত করূন। যারা জীবন দেন নাই তারা নিজেদের ভাতা এবং সন্তান কোটা দেন ঐ পর্যন্তই শেষ আবার নাতিনাতনি কেন??আমাদের মোস্তফা কামালকে বিপদের মুখে রেখে চলে গেছেন, পিছুপা হয়ে । মোস্তফা কামাল একাই শত্রুর মোকাবেলা করে জীবন দিয়েছেন। কে প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা? আপনি বলেন কে ভাতা পাওয়ার যোগ্য??? যারা জীবন দিয়েছেন, আর যারা জীবন দেন নাই??

১০| ১২ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১০:০৮

এম ডি মুসা বলেছেন: ৯০% রেলওয়ে ৯৬% প্রাইমারি স্কুলের ব্যবধান কোথায়? দেশটির প্রথম চাহিদা স্কুল কলেজ। মন্ত্রণালয় পরে। পাকিস্তানের মেন্টালিটির আমরা দেখতে চাই না। ঐ জানো-য়ারের বাচ্চাদের হাত থেকে রক্ষা পেতে। স্বাধীন হয়েছে।

১২ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১০:৫৫

বাউন্ডেলে বলেছেন: স্বাধীন অটো হয়েছে !!!! সেলুকাস
তথ্য যাচাই করুন-
সাত কোটীর মধ্যে এক কোটী লোক ভারতে আশ্রয় নিয়েছিলো।
দেশে অবস্থিত প্রায় ৭০% ভাগ মানুষ দেশের স্বাধীনতা মনে-প্রানে চাইতো- কিন্তু জীবনের ঝজুকি নিতে অপারগ ছিলো। কিছু ব্যতিক্রম কাদেরিয়া ও হেমায়েত বাহিনী।
দেশে অবস্থিত ৭০% এর মধ্যে প্রায় অধিকাংশ ৪০%-৫০% সুবিধাবাদী ও ঝুকিমুক্ত জীবন প্রিয় ছিল। এরা পাকিদের দেখলে পাকিস্থান জিন্দাবাদ বলতো, আর মুক্তিযোদ্ধাদের ছায়া দেখলে জয়বাংলা বলতো।
প্রস্নফাঁস জেনারেশনের অধিকাংশই ঐ সুবিধাবাদীদের বংশধর।

১১| ১২ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১০:১২

রানার ব্লগ বলেছেন: এই যে আন্দলোন কিসের জন্য? কোটা? নাকি ঘুষ খাওয়া আর দুর্নিতিবিদদের লিস্ট বড় করার। আমার মুক্তিযোদ্ধ কোটা লাগবেই, সব কোটা বাদ দিন, ক্ষতি নাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.