নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কি আর লিখিব আমি ........শুণ্যর্ও মাঝার

বাউন্ডেলে

বাউন্ডেলে › বিস্তারিত পোস্টঃ

“কোটা” রাষ্ট্র ব্যবস্থায় সকল প্রকার জনগোষ্ঠির অর্থনৈতিক, সামাজিক, ভৌগলিক ও ঐতিহাসিক ভাবধারার ভারসাম্য রক্ষার পদ্ধতি। যা রাস্ট্রকে অভ্যন্তরিন শৃংখলার নিশ্চয়তা দেয়।

১৬ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ১০:৫০


পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠী যদি ক্রমাগত পিছিয়ে যেতে থাকে - তাহলে রাষ্ট্র ব্যবস্থার ভারসাম্য নষ্ট হয় এবং অগ্রগামী জনগোষ্ঠির শান্তি বিনষ্ট ও জান-মাল অনিরাপদ হওয়ার সম্ভাবনা প্রবল হয়ে ওঠে। বাংলাদেশ সহ পৃথীবির বহুদেশে এই ঘটনা ঘটেছিলো।
পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠিকে সাংবিধানিক অধিকার দিতে গিয়ে “কোটা ব্যবস্থা”।
৩০% মুক্তিযোদ্ধা পরিবার “কোটা” অনগ্রসর যোদ্ধাগোষ্ঠিকে ক্ষমতার অংশীদার করতে জাতীর জনকের ঐতিহাসিক কোটা ব্যবস্থা -
বর্তমান পৃথিবীর সেরা সিদ্ধান্ত। অধিকাংশ যোদ্ধা ছিলো অশিক্ষিত, চাষা,ভুষা ও শ্রমিক। মোগল আমল থেকেই তারা বংশপরস্পরায় শোষিত ও বন্চিত হয়েছিলো। আমার গ্রামের নেংটি* পড়া একজন রাখালকে চিড়া গুড় দিয়ে যুদ্ধে (ইন্ডিয়া) পাঠানোর সময় একটি লুঙ্গি ও অন্য এক ধনীর পুত্রের ব্যবহার করা একটি পুরাতন আঙ্গা (এক ধরনের শার্ট ) দেয়া হয়েছিলো। যেটা ছিলো তার এবং তার বংশের প্রথম শার্ট । (প্রত্যক্ষদর্শীর বর্ননা)। নিশ্চিত মৃত্যু অথবা ফাঁসি অথবা পঙ্গুত্ব জেনেও যারা জয়বাংলা বলে না খেয়ে, না দেয়ে প্রত্যক্ষ যুদ্ধে অংশ নিয়েছিলো- বংশ পরস্পরায় সুবিধা দিয়েও তাদের ঋণ শোধ হওয়ার নয়। কারন যদি তারা হেরে যেতো - দেশে থাকা সুবিধাবাদীদের বাড়ীতে বাড়ীতে উড়তো পাকি পতাকা। যোদ্ধাদের বেঁধে নিয়ে যাওয়ার সময় আপনাদের পুর্ব-পুরুষরা রাস্তার দু-ধারে দাড়িয়ে থু,থু দিতো যোদ্ধাদের মুখে। দেশদ্রোহীতার দায়ে সবারই হতো “ফাঁসি”। তারা ছিলো মেধাহীন। আজ যদি তাদের মেধাহীন বংশধরদের এগিয়ে নিতে কোটা বৃদ্ধি করে রাষ্ট্র ক্ষমতার অংশীদার করা না হয় , তাহলে বাংলাদেশ হবে একটি ব্যর্থ রাষ্ট্র্।
চলবে-

মন্তব্য ৯ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই জুলাই, ২০২৪ দুপুর ১২:১৬

নতুন বলেছেন: পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠিকে সাংবিধানিক অধিকার দিতে গিয়ে “কোটা ব্যবস্থা”।
৩০% মুক্তিযোদ্ধা পরিবার “কোটা” অনগ্রসর যোদ্ধাগোষ্ঠিকে ক্ষমতার অংশীদার করতে জাতীর জনকের ঐতিহাসিক কোটা ব্যবস্থা -
বর্তমান পৃথিবীর সেরা সিদ্ধান্ত।


মুক্তিযোদ্ধা এবং তাদের সন্তানদের পযন্ত কোটা ঠিক আছে।

নাতী পুতির লেভেলে দরকার নাই।

আর আয়ামীলীগ+বিএনপি দুই দলই লাখের উপরে ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা বানিয়েছে তাই প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধারা নাতীপুতির বিষয়টা চাইবেনা।

১৭ ই জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৩:৩৭

বাউন্ডেলে বলেছেন: এটার ধারাবাহিকতার প্রয়োজন আছে আদর্শিক ও ঐতিহাসিক কারনে।

২| ১৬ ই জুলাই, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৬

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: স্বাধীনতার সেনানীদের কোটা ছিল, কোটা আছে এবং কোটা থাকবে - বংশ পরম্পরায়। এটা অনিবার্য সত্য । তবে,সময়ের ব্যবধানে তাকে কিছুটা পরিমার্জন,সংশোধনেরও প্রয়োজনীয়তা আছে। আবার -

স্বাধীনতা সংগ্রামে দেশের কোটি কোটি মানুষ অংশগ্রহন করেছে এটা সত্যি। তবে স্বাধীনতার সেনানীদের সঠিক সংখ্যা কেন এখনো নির্ধারন হয়নি এবং কোটি কোটির মাঝে কেন শুধু সত্যায়িত ১৪৭,৫৩৭ জনই সুবিধাভোগী?

স্বাধীনতার সেনানীদের সঠিক-পূর্ণাংগ তালিকার সাথে সাথে স্বাধীনতা বিরোধীদের তালিকাও এখন সময়ের দাবী। যাতে করে স্বাধীনতার সেনানীদের নাম-সুনাম ব্যবহার করে যেমন কেউ অবৈধ-অনৈতিক সুবিধা না নিতে পারে, ঠিক তেমনি মত-মনের অমিল হলেই স্বাধীনতা বিরোধীদের নাম ব্যবহার করে কেউ যাতে কাউকে অকারনে হয়রানী করতে না পারে কিংবা হয়রানী না হয়।

লিংক - Click This Link -
Bangladesh has failed to publish a complete list of Freedom Fighters even though 50 years have passed since independence.

১৭ ই জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৪:৪২

বাউন্ডেলে বলেছেন: সবকিছুই আপডেট হওয়া উচিত।

৩| ১৬ ই জুলাই, ২০২৪ দুপুর ১:১২

বুনোগান বলেছেন: যুদ্ধ সবাই করেছিলেন, কেউ প্রত্যক্ষভাবে অস্ত্র হাতে নিয়ে আর বাকী সবাই ভিতর থেকে সাহায্যকারী হিসেবে। গেরিলা যুদ্ধে জনগণের ১০০% সাহায্য ছাড়া কখনোই বিজয় সম্ভব ছিল না। সুতরাং মুক্তিযুদ্ধে সাধারণ জনগণের ত্যাগ ও অবদান কোন অংশেই কম নয়। মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি জাতি অবশ্যই কৃতজ্ঞ। কিন্তু তাঁরা যুদ্ধ করেছিলেন দেশের জনগণের মুক্তির লক্ষ্যে। মুক্তিযোদ্ধারা শুধু পিছিয়ে পড়া জনগণের অংশ ছিলেন কথাটা ঠিক নয়। তখন পূর্ব পাকিস্তানের সবাই পিছিয়ে পড়া জনগণ ছিলেন।

৪| ১৬ ই জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৪:২৮

বিদ্রোহী পুরুষ বলেছেন: পিছিয়ে পরা জনগোষ্ঠি শুধুমাত্র উপজাতী আর প্রতিবন্ধীরা।

১৭ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১০:১০

বাউন্ডেলে বলেছেন: এর মধ্যে রাজাকার গোষ্ঠি কোটা বিহিন অবস্থায় আছে। তাদের ব্যপারে ভাবনা চিন্তা করা উচিৎ। ১০ এর উর্ধের গ্রেড গুলিতে তাদের জন্য কোটা রাখলে, সমস্যা কিছুটা কমবে।

৫| ১৭ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১০:৪৭

বাউন্ডেলে বলেছেন: বিষয়টা রাজনৈতিক কিন্তু আণ্দোলনে অরাজনৈতিক। বহুদিন থেকেই জামাত-বিএনপিপ এমন একটা পরিস্থিতি চাচ্ছিল। তারা এখন সাধারনের ভীড়ে।বিষয়টা রাজনৈতিক কিন্তু আণ্দোলনে অরাজনৈতিক। বহুদিন থেকেই জামাত-বিএনপিপ এমন একটা পরিস্থিতি চাচ্ছিল। তারা এখন সাধারনের ভীড়ে কিন্তু আল্লাহর চোখ এড়ানোর সাধ্য কারো নেই। রংপুরের সাঈদ ছিলো শিবির কর্মী।

৬| ১৮ ই জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৫

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: এটার ধারাবাহিকতার প্রয়োজন আছে আদর্শিক ও ঐতিহাসিক কারনে।


ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা লিস্টে যোগ হবার কারনে নাতীপুতি পযন্ত সুবিধা বাড়ানো আর দরকার নাই।

একটা ভুল লিস্ট যেহেতু আদর্শ লিস্ট না তাই আদর্শ রক্ষায় ভুল লিস্ট টেনে পুরা জিনিসটাকে বির্তকিত করার দরাকর নাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.