ব্রেকিং: শুরু হলো ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং ও মেডিকেল ডিপ্লোমায় ভর্তি

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:১৭

এস.এস.সি পরীক্ষার পর প্রতিযোগিতামূলক ভর্তি পদ্ধতির কারণে শিক্ষাগ্রহণ অনেকটাই প্রতিযোগিতামূলক হয়ে পড়েছে। অনেক শিক্ষার্থীই এই প্রতিযোগিতায় টিকতে না পেরে পড়াশোনায় এক ধরনের হতাশায় থাকেন । তবে আপনি চাইলে এস.এস.সি পরীক্ষার পর কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে যে কোনো ডিপ্লোমা কোর্সে ভর্তি হয়ে বদলে দিতে পারেন আপনার ভবিষ্যত জীবন।

সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে বেশ কিছু কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। সরকারি প্রতিষ্ঠানসমূহে নির্ধারিত জিপিএ’র ভিত্তিতে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হয়। তবে প্রাইভেট প্রতিষ্ঠানসমূহে সর্বনিম্ন জিপিএ ২.০ নিয়েও এসএসসি উত্তীর্ণ যে কোন গ্রুপের শিক্ষার্থীরা ভর্তি হতে পারেন।

প্রাইভেট কিছু প্রতিষ্ঠান রয়েছে যাদের খুবই উন্নত মানের শিক্ষা ব্যবস্থা রয়েছে, তার মধ্যে বিসিএমসি প্রকৌশল ও প্রযুক্তি মহাবিদ্যালয় অন্যতম সেরা ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ । সরকারি বা বেসরকারি সকল প্রতিষ্ঠানই বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক নিয়ন্ত্রন করা হয় এবং পরীক্ষা শেষে কারিগরি শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক সনদপত্র প্রদান করা হয়।

যশোরের প্রান কেন্দ্রে অবস্থিত বিসিএমসি প্রকৌশল ও প্রযুক্তি মহাবিদ্যালয় বাংলাদেশের ব্রহত্তম এবং একমাত্র ISO সার্টিফাইড প্রাইভেট ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ। শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ সংরক্ষনের স্বার্থে এই কলেজ সম্পূর্ণ রাজনীতি ও ছাত্র সংসদ মুক্ত।

বিসিএমসি কম্পিউটার ক্লাব, বিসিএমসি ফরেন ল্যাঙ্গুয়েজ ক্লাবসহ বিসিএমসি কলেজে আছে ১৯টি শিক্ষা সহায়ক ক্লাব। এর মাধ্যমে সম্পূর্ণ বিনামুল্যে শিখতে পারেন ড্রাইভিং, ৬টি বিদেশী ভাষাসহ আরো অনেক কিছু। আছে ফ্রি জিম করার সুবিধা।

প্রত্যেক ছাত্র ছাত্রীর জন্য একজন গাইড টিচার ছাড়াও আছে ফ্রি ওয়াই ফাই সার্ভিস। চাকরি প্রস্তুতিসহ উচ্চ শিক্ষার জন্য দেশ এবং দেশের বাহিরে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে আবেদন করার জন্য ছাত্র ছাত্রীদের দক্ষ ও যোগ্য করে গড়ে তোলার জন্য আছে বিসিএমসি স্টুডেন্টস ক্যারিয়ার কাউন্সেলিং সেন্টার এবং বিসিএমসি জব সেন্টার।

২০০৯ বা তারপর যে কোন বছর যে কোন গ্রুপে এসএসসি/এসএসসি ভোকেশনাল/দাখিল বা সমমানের পরীক্ষায় কমপক্ষে জিপিএ ২.০০ প্রাপ্ত হলেই বিসিএমসি কলেজে চলমান ১৪টি ডিপ্লোমা কোর্সের যে কোন একটিতে ভর্তি হতে পারবেন। এছাড়া বিজ্ঞান গ্রুপ থেকে এইচএসসি উত্তীর্ণরা সরাসরি তৃতীয় সেমিস্টারে এবং এইচএসসি (ভোকেশনাল) উত্তীর্ণরা সরাসরি চতুর্থ সেমিস্টারে ভর্তি হতে পারবেন।
মেধাবী, উপজাতি ও সহোদরের জন্য রয়েছে ভর্তি ফি’তে আকর্ষনীয় ছাড়। মাসিক ১০০০ টাকা হারে মেধা বৃত্তি ও ৮০০ টাকা হারে সাধারণ বৃত্তি এবং আকর্ষনীয় শ্রেষ্ঠ ছাত্র বৃত্তি প্রদান করা হয়। এছাড়াও ইংরেজিতে অনর্গল কথা বলার জন্য মাসিক ৫০০ টাকা হারে পুরস্কার দেওয়া হয়।

ভর্তি সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্যাবলী সরাসরি বিসিএমসি কলেজের ভর্তি শাখা হতে জেনে নেয়া যাবে। এছাড়াও সরাসরি যে কোন মোবাইল নাম্বারে কথা বলেও ভর্তি এবং অন্যান্য সুযোগ সুবিধা সম্পর্কে জানতে পারবেনঃ ০১৭১১৮৪৪৮৮১, ০১৭১১৮৪৪৮৮২, ০১৭১১০৬৭৬৮৭, ০১৭১২৯১০২৫৫, ০১৭৫২২৬০৪০৮, ০১৭৫২২৬০৪০৯ অথবা ভিজিট করুনঃ http://www.bcmc.edu.bd

০ টি +০/-০