নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ছবি -গুগল।
মানুষ !! তুমি কি একা ?
মানুষ আশরাফুল মাখলুকাত।সৃষ্টির শ্রেষ্ট জীব।মানুষের রয়েছে চিন্তা করার এবং বাস্তবতা অনুধাবনের ক্ষমতা । জীবন নামক যুদ্ধ ক্ষেত্রে হতাশা ব্যর্থতা যখন তাকে আকড়ে ধরে তখন মানুষ মাঝে মাঝে খুব অসহায় বোধ করে এবং অনুভব করে সে একা।সে বুঝতে পারেনা তার করণীয় বিষয়।খুজে পায়না আশে পাশে কাউকে তার সাহায্য কারী হিসাবে। সে বুঝতে পারেনা কিভাবে মুক্তি পাবে কষ্টকর এ অবস্থা থেকে । তার জীবনে উন্নয়ন হবে না হারিয়ে যাবে নক্ষত্রের অতল অন্ধকারে।
এই যে মাঝে মাঝে আমাদের অনুভূতি হয় - মানুষ আমি একা।তা কি সত্যি না মিথ্যা?
- তা মিথ্যা।
দুনিয়ায় প্রচলিত সকল আত্মীয়-স্বজন আপনাকে-আমাকে পরিত্যাগ করলে এবং স্বার্থের দ্বন্দ্বে সবাই আপনাকে শত্রু বা প্রতিপক্ষ ভেবে ত্যাগ করলেও আপনি একা নন।কারন আমরা কেউ এমনকি কোন মানুষ ই একা হয়না।সবসময়ই কেউ না কেউ নিজের মতো করে বা তার চেয়ে বেশি আপনার জন্য কষ্ট পান। পাশাপাশি সর্বদা আপনার ,আমার ,আমাদের সবার চেয়ে উচ্চতর একজন আছেন যিনি যে কোনও সময় আপনাকে সহায়তা করতে পারেন।আমাদের শুধু বুঝতে এবং চেষ্টা করতে হবে তাকে জানার জন্য ।
কে সে ? যিনি সবসময় আমার সাথে আছেন ,যিনি আমাকে না চাইতেই সহায়তা করছেন।বিপদে-আপদে যিনি আমাকে রক্ষা করেছেন। তিনি কে ? যিনি আমাদের সবার থেকে উচ্চতর ও মহান।
মানুষ !! তুমি কি পারবে ?
আপনার-আমার জীবন আপনার-আমার ই।আপনি-আমি অন্য কারো জীবন গ্রহন করবোনা বা অন্য কারো জীবনের জন্য দায়ী ও হবনা।জীবনে নানা দূর্ভোগ আসবে ,প্রলোভন আসবে,আসবে হতাশা-ব্যর্থতা ।কখনো কখনো জীবন অসহ্য মনে হবে।তখন মনে হবে আমার আপনজন কেউ নেই।আমার দ্বারা কিছুই হবেনা।আমার জীবন নিরর্থক।
হতাশা-ব্যর্থতার সময় ধৈর্য্য ধারন করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করা, প্রলোভনের বিরুদ্ধে লড়াই করা কিন্তু নিজেকে নম্র করা এবং দুর্যোগ এড়াতে কঠোর ও অসীম সাহসী মনে ও হাতে তা মোকাবেলা করা এবং মনকে এই বলে আশা দেওয়া যে ,অদৃশ্য এবং সকলের থেকে বড় সাহায্যকারী কেউ একজন আছে যিনি সবকিছু দেখছেন এবং সর্বদা আমার সাথে আছেন এবং দিকনির্দেশনা ও সাহায্য করছেন এই অসহায় পরিস্থিতি কাটিয়ে ওঠার জন্য ।অভাবের দিনগুলিতে নম্র থেকে তার দয়া কামনা করা এবং তা থেকে
মুক্তিলাভ করার চেষ্টা করা এবং যখন তিনি অভাব থেকে মুক্তি দিয়ে প্রচুর দেন তেমন দিনেও নম্র থাকা।
আর এ কাজটি করা সহজ নয় কিন্তু তাই বলে তা অসম্ভব ও নয়। যে জিনিসগুলি কঠিন, তা এখন এবং সবসময় মানুষের পক্ষে করা সম্ভব।শুধু প্রয়োজন ইচ্ছাশক্তি ও বিশ্বাস।
ইচ্ছা-বিশ্বাস !! হ্যা, বিশ্বাস!!! সেই না দেখা,অদৃশ্য সাহায্যকারীর উপর বিশ্বাস। সেই বিশ্বাস -যে মানুষ তুমি সব পারো যদি তুমি চাও ও চেষ্টা কর।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৫০
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ধন্যবাদ এবং স্বাগতম , কবিতা পড়ার প্রহর । কষ্টকরে আমার এই ক্ষুদ্র লেখা পড়ার জন্য।
আপনাকে আবারো ধন্যবাদ যে আপনি আমার নিকট একটি পরামর্শ চেয়েছেন এই জন্য।আমি আপনাকে আমার অবস্থান এবং দৃষ্টিকোণ থেকে চেষ্টা করছি / বলছি -
১।প্রথমেই বলছি একজন লেখক হিসাবে । একজন লেখকের কাছে তার লেখা গল্প বা সৃষ্ট চরিত্র তার কাছে সন্তানতূল্য।এজকন মা তার জীবনের বিনিময়ে হলেও তার সন্তানকে হেফাজত করে ,তার জীবনকে সুন্দর-সাবলীল করার জন্য সব থেকে ভাল অপশনটাই বেছে নেন।যদি কখনো সন্তানের জন্ম পরিচয় সম্পর্কেও কোন সমস্যা বা প্রশ্ন উঠে তখনো মা তার সন্তানকে ছেড়ে যায়না বা মেরে ফেলেনা।সন্তানের জন্য তিনি তার জীবন পর্যন্ত অকাতরে বিলিয়ে দিয়ে হলেও সন্তানের জীবন নিরাপদ রাখতে চেষ্টা করেন।আর আপনার সৃষ্ট চরিত্র বা সন্তান এখন পরিণত।তাকে সেফ করা এবং তার জন্য যা প্রয়োজন তার সবকিছু নিশ্চিত করা এখন আপনার পবিত্র দায়বদ্ধতা ।এর থেকে পিছু হটার কোন অবকাশ আছে বলে আমার মনে হয়না ।এক্ষেএে কে কি বলল বা কিভাবে প্রতিক্রিয়া প্রকাশ করল বা করছে এ আপনার বিবেচ্য বিষয় নয়।
২।তারপর বলছি একজন পাঠক হিসাবে ।
একজন পাঠক একজন লেখকের লেখার প্রান।লেখকের লেখা বা সৃষ্ট চরিত্র যদি হ্য় লেখকের সন্তান তাহলে পাঠক সেই সন্তানের প্রান। প্রানহীন সন্তান বা মৃত সন্তান যেমন মূল্যহীন তেমনি পাঠক বিহীন বা পাঠকের কাছে গ্রহনযোগ্য না হলে সেই লেখকের লেখা গল্প বা সৃষ্ট চরিত্র ও মৃত ও মূল্যহীন।এজকন পাঠকের ভালবাসাই যে কোন চরিত্র বা গল্প কে কালজয়ী হিসাবে গড়ে তোলে।সে হিসাবে আপনার লেখা গল্প এবং সেই গল্পের সৃষ্ট চরিত্র এখন পরিণত এবং সুখপাঠ্য।আপনার সৃষ্ট চরিত্র এখন অনেকরই মনে ঘরপাক খাচছে।পাঠক আপনার সৃষ্ট চরিত্রকে লেখা গল্প হিসাবে নয় তাদের জীবনেরই প্রতিচছবি হিসাবে ভাবছে।আর একজন পাঠক যখন কোন গল্প বা সৃষ্ট চরিত্রের সাথে নিজেকে একাকার করে ভাবতে পারে তখন লেখক হিসাবে এটাই তার সাফল্য।আর পাঠকের পাঠ তৃষ্ণা মিটানো বা সৃষ্ট চরিত্রকে শেষ পর্যন্ত সফল করে তোলা একজন লেখকের নৈতিক দায়িত্ব।আর পাঠকের প্রতি দায়বদ্ধতা থেকে ও আপনাকে এই লেখা শেষ করতে হবে। কারন একজন পাঠকই আপনাকে একজন লেখক হিসাবে সফল করে তুলবে।
৩। এখন বলছি একজন সমালোচক হিসাবে -
মনে করি (আমি সত্যি জানিানা আপনি মেয়ে এবং লরুজন ছেলে কিনা) ,কবিতা পড়ার প্রহর ( মাস্টার সাহেবের মেধাবী, লক্ষী ,মিষ্টি এবং খুব সুন্দরী একটি মেয়ে ) আর লরুজন ( চেয়ারম্যান সাহবের আদরে বিগড়ে যাওয়া, বখাটে এবং এলাকার জন্য ভীতিকর একজন ছেলে ) যে বখাটে ছেলে প্রতিনিয়ত মাস্টার সাহেবের মেয়েকে বিরক্ত করে । তাই বলে চেয়ারম্যান সাহবের আদরে বিগড়ে যাওয়া সন্তানের ভয়ে কি মাস্টার সাহেবের মেয়ে লেখাপড়া তথা তার জীবনের সকল স্বাভাবিক ক্রিয়াকাণ্ড থেকে নিজেকে গুটিয়ে নিবে বা নিজেকে ঘরে নিজেকে বন্দী করে রাখবে।
এ ক্ষেএে জবাব হওয়া উচিত না ।
কাক যতই কোকিল হবার চেষ্টা করুন কাক কাকই থাকে ,কোকিল হয়না ।আর সে অধম তাই আমি আমি উত্তম হতে পারবনা , এরকম না।হাতি রাস্তায় বের হলে কুকুর প্রচুর ঘেউ ঘেউ করে ।কারন কুকুর যদিও ছোট তবুও সে শুধু প্রচুর ঘেউ ঘেউ ই করতে পারে আর কিছু নয়,আর হাতি কুকুর থেকে শতগুন বড় হলেও তার পক্ষে কুকুরের মত ঘেউ ঘেউ করা না শোভন না সম্ভব।কুকুর তার কাজই করবে আর হাতি তার মত করে তার পথে চলবে।
আবারো বলছি আমি জানিনা ,আপনি মেয়ে এবং লরুজন ছেলে কিনা এবং এও জানিনা আপনাদের মাঝে ব্যক্তিগতভাবে জানাশোনা ও সম্পর্ক আছে কিনা? বা সম্পর্ক থেকে থাকলেও তা কি ধরনের তাও জানিনা।যদি নিজেদের মাঝে কোন ভূল বোঝাবুঝি থেকে থাকে তাহলে তা পরস্পর নিজেদের ব্যক্তিগতভাবে বোঝাপড়ার মাধ্যমে সমাধান করে নেয়া উচিত।ব্যক্তিগত অনুরাগ-বিরাগ প্রকাশ্যে টেনে আনা একদমই অনুচিত বলে আমি মনে করি।আপনার দুজনই পরিণত এবং জ্ঞানী বলেই আমি বিশ্বাস করি ।যা আপনাদের জন্য ভাল আর কল্যাণকর হবে বলে মনে করেন তাই করবেন নিজেদের জন্য।আর সর্বোপরী আপনার মন যা বলে আপনি তাই করবেন এ ক্ষেএে শুধু লক্ষ্য রাখবেন ব্যাপারটা যেন শোভন হয়।
আর সবশেষে যদি কোন অপশনেই কাজ না হয় তাহলে ব্লক (এটা কিভাবে কার্যকর করবেন তা সম্পূর্ণ আপনার ব্যাপার)অপশন খোলা আছে ।এটাই হ্য়ত সবশেষ অপশন।
২| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১১:১৯
ঢুকিচেপা বলেছেন: খুব সুন্দর হয়েছে লেখা।
আমাদের সবারই উচিৎ অদৃশ্য এক এর উপর বিশ্বাস রাখা।
{আমার মনে হয় সেফ হওয়ার জন্য মডু বরাবর একটু নক করেন}
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:৫৪
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, চিন্তাশীল মন্তব্য এবং পরামর্শের জন্য ।
সেটাই ।মানুষ হিসাবে আমরা যে যেই ধর্মের ই অনুসারী হইনা কেন এটা আমাদের বিশ্বাস রাখা দায়িত্ব ও কর্তব্য যে, সবার উপরে এবং অগোচরে একজন আছেন যিনি আমার সকল প্রয়োজন না চাইতেই পূরণ করছেন।যিনি আমাকে তৈরী করেছেন উওম আকৃতি ও দিয়েছেন প্রকৃতিতে শ্রেষ্ঠ আসন।যিনি আমার সবচেয়ে আপনজন এবং আমার হাজারো ভূল এবং অন্যায়ের পরও তিনি আমাকে ছেড়ে জাননা। কে তিনি?
মডারেট স্যারদের মনোযোগ আকর্ষণ করছি । মডারেট স্যারদের কি আমার মত নগন্য লেখকের দিকে একটু নজর দেয়ার সময় হবে। যাতে আমি পেতে পারি লাইফলাইন তথা দ্বিতীয় শ্রেণি থেকে প্রথম শ্রেণীতে প্রবেশের ছাড়পত্র।
৩| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১১:২৯
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন:
আপনার এই ক্ষুদ্র লেখা এবং তার অন্তরের কথার মুল্য বৃহৎ ও অসীম। কাজেই পড়াটা সার্থক।
আপনি আমার লেখা পড়ে যে মুগ্ধতা প্রকাশ করেছিলেন সেই মুগ্ধতা কলিজা থেকে এসেছে তা বুঝতে আমার কষ্ট হয়নি কাজেই ধন্যবাদ আপনার আগে প্রাপ্য।
১ নং যুক্তির উত্তরে বলবো। এমন করে ভাবার জন্য এবং সেটা আমাকে বলবার জন্য প্রথমেই অন্তর থেকে জানাই কৃতজ্ঞতা। এই লেখা এবং সৃষ্ট চরিত্রগুলির কতখানি মূল্য আছে আমার জীবনে তা হয়ত লেখার মাঝে কিছু বলা হলেও লেখা শেষে জানানো হবে না। আর জানলে হয়ত অনেকেই অবাক হবে। সেটাও হয়ে যাবে নতুন কোনো গল্প সেই গল্পের কাছে লেখার গল্পটা ম্রীয়মান হয়ে পড়বে। না পিছু হাঁটার অভ্যাস আমার নেই। আমি শুধু ভাবছিলাম যারা প্রানের মাঝে লেখাটা নিয়ে নিলো তারা হঠাৎ থেমে গেলে কতটা দুঃখ পাবে। তার মাঝে আপনি একজন। এখন এই একজনের জন্য হলেও লেখা যায়।
হ্যাঁ একজন পাঠক একজন লেখকের লেখার প্রান। সে কথা অনস্বীকার্য্য।
লেখকের লেখা বা সৃষ্ট চরিত্র যদি হ্য় লেখকের সন্তান তাহলে পাঠক সেই সন্তানের প্রান। প্রানহীন সন্তান বা মৃত সন্তান যেমন মূল্যহীন তেমনি পাঠক বিহীন বা পাঠকের কাছে গ্রহনযোগ্য না হলে সেই লেখকের লেখা গল্প বা সৃষ্ট চরিত্র ও মৃত ও মূল্যহীন।এজকন পাঠকের ভালবাসাই যে কোন চরিত্র বা গল্প কে কালজয়ী হিসাবে গড়ে তোলে।সে হিসাবে আপনার লেখা গল্প এবং সেই গল্পের সৃষ্ট চরিত্র এখন পরিণত এবং সুখপাঠ্য।আপনার সৃষ্ট চরিত্র এখন অনেকরই মনে ঘরপাক খাচছে।পাঠক আপনার সৃষ্ট চরিত্রকে লেখা গল্প হিসাবে নয় তাদের জীবনেরই প্রতিচছবি হিসাবে ভাবছে।আর একজন পাঠক যখন কোন গল্প বা সৃষ্ট চরিত্রের সাথে নিজেকে একাকার করে ভাবতে পারে তখন লেখক হিসাবে এটাই তার সাফল্য।আর পাঠকের পাঠ তৃষ্ণা মিটানো বা সৃষ্ট চরিত্রকে শেষ পর্যন্ত সফল করে তোলা একজন লেখকের নৈতিক দায়িত্ব।আর পাঠকের প্রতি দায়বদ্ধতা থেকে ও আপনাকে এই লেখা শেষ করতে হবে। কারন একজন পাঠকই আপনাকে একজন লেখক হিসাবে সফল করে তুলবে।
ঠিক তাই এবং তাই হবে।
মনে করি (আমি সত্যি জানিানা আপনি মেয়ে এবং লরুজন ছেলে কিনা) ,কবিতা পড়ার প্রহর ( মাস্টার সাহেবের মেধাবী, লক্ষী ,মিষ্টি এবং খুব সুন্দরী একটি মেয়ে ) আর লরুজন ( চেয়ারম্যান সাহবের আদরে বিগড়ে যাওয়া, বখাটে এবং এলাকার জন্য ভীতিকর একজন ছেলে ) যে বখাটে ছেলে প্রতিনিয়ত মাস্টার সাহেবের মেয়েকে বিরক্ত করে । তাই বলে চেয়ারম্যান সাহবের আদরে বিগড়ে যাওয়া সন্তানের ভয়ে কি মাস্টার সাহেবের মেয়ে লেখাপড়া তথা তার জীবনের সকল স্বাভাবিক ক্রিয়াকাণ্ড থেকে নিজেকে গুটিয়ে নিবে বা নিজেকে ঘরে নিজেকে বন্দী করে রাখবে।
এই অংশটুকু পড়ে ভীষন হাসলাম। সত্যিকারের এই আমি এই সব বখাটে অকাঠের পাল্লা কেনো ঘাড়ে সিকা ফেলে ভেঙ্গে দিতেও এক মিনিট সময় নেই না। সে যারা আমাকে চিনে তারা ভালোই জানে।
না লরুজন বা নজরুলভাইকে আমি চিনিনা ব্যক্তিগত ভাবে কিন্তু সে আমাকে চেনে ব্লগের সুবাদেই। মালটি মালটি করে লাফাচ্ছে নিজেই মালটি বা লুকানো নিকে যাচ্ছে তাই করে মজা পায় সেটাই মজার। কারণ তার এই নিক ব্লগের চৌদ্দ পুরুষও বাবার জনমে দেখেনি। আমাদের মাঝে কি আছে আমি জানিনা তবে সে জানতে পারে। কারণ তার নিকের আড়ালে কে আমি জানিনা।
তার কান্ডকরখানা মজারই তবে তাকে আমি শুধুই আমোদপ্রিয় একজন পাগলাটে মানুষ ভেবেছিলাম। পরে দেখলাম সেটা না। কিছু উদ্দেশ্য প্রনোদিত ব্যাপার আছে যা বোকার কাজ।
না আমি তাকে ব্লক করবো না। আসুক আর একটু মজা করে যাক না হয়।
কিন্তু ভয় হচ্ছে সে আর আসবে না।
অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ। শুভকামনা জানবেন। এত সময় নিয়ে এত সুন্দরভাবে মন্তব্য মনে হয় না আর কখনও কেউ করেছে বা করবে।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:৫৩
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ধন্যবাদ ম্যাডাম,আপনার চমতকার প্রতি মন্তব্যের জন্য।(একটা জিনিষ আমার কাছে পরিষ্কার হয়েছে লরুজন ছেলে আর আপনি মেয়ে (ভালবাসা)।আর কিছু কিছু পাগলের পাগলামী জীবনকে আরো মজাদার ও প্রাণপ্রাচুর্যে ভরপুর করে তোলে।
আমি একটু প্রেমিক টাইপের কিনা তাই প্রেমের গল্প বেশী বালাবাই।
পরবর্তী অংশের জন্য অপেক্ষায়।
৪| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:০০
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: আই এম মিসিং লরুজন - কামরুজ্জামান ভাই।
এই মন্তব্য দিয়েও আসলাম তাকে।
কারণ সে আমার অনেক বড় একটা উপকার করেছে। আপনারা যে আমাকে লিখতেই দেখতে চান
এবং আমার লেখাকে অনেক ভালোবেসেছেন।
সে সেটা প্রমান করে দিয়েছে আমার কাছে।
আর আজীবন নিন্দুকেরে বাসি আমি সবার চেয়ে ভালো।
কারণ একমাত্র নিন্দুকেরাই আমাকে সব চেয়ে বেশি উৎসাহিত করতে পারে।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:৫২
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই,
পজেটিভ মানষিকতা থাকলে এবং সমালোচনা গঠনমূলক হলে পরোক্ষভাবে তা আমাদের সাহায্যই করে,ক্ষতি নয়।
৫| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:৩৯
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: মাশাআল্লাহ খুব সুন্দর লিখা
আল্লাহ আপনাকে উত্তম প্রতিদান দিন।
জাজাকাল্লাহ খাইরান
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৩১
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ধন্যবাদ ,কাজী ফাতেমা ছবি ম্যাডাম।
আপনার চমতকার মন্তব্য ও প্রার্থনার জন্য।সিনিয়র / আপনাদের লেখা পড়তে পড়তে কিছু লিখার চেষ্টা করা আরকি।
৬| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:৩৯
শায়মা বলেছেন: আহালে বাবুবাজার ভাইয়াটা! জন্মাতে না জন্মাতেই মরে গেলো!!!
দুঃখ দুঃখ চুক চুক
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:৪৪
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: "ইন্না লিল্লাহি অ ইন্না ইলাইহে রাজেউন" -আল্লাহ তাকে জান্নাতুল ফেরদৌস নসিব করুন।যে কোন মৃত্যুই বেদনার ও কষ্টের এবং একটি সম্ভাবনার মৃত্যু। কারন বেচে থাকলে অগ্রগতির সম্ভাবনার সাথে সাথে ভবিষ্যতে হেদায়াতের সম্ভাবনা ও থাকে ।কাজেই একটা সম্ভাবনার মৃত্যুর জন্য আমি ব্যথিত।আমি তার বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি।
৭| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:৪১
শায়মা বলেছেন: কামরুজ্জামান ভাইয়া। আরও আরও লেখা লিখো । মনে হচ্ছে তুমিই খুবই ভালো একজন লেখক ভাইয়ামনি। বেশি বেশি লিখে তাড়াতাড়ি সেইফ হয়ে যাও। আর প্রথম পাতায় আনন্দে লিখতে থাকো। অনেক অনেক শুভকামনা ভাইয়ামনি।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:০৫
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ধন্যবাদ সায়মা বহিন,প্রথম পাতায় না আসার পড়েও কষ্টে করে আমার এ ক্ষুদ্র লেখা পড়ার, সুন্দর মন্তব্য এবং উৎসাহ প্রদানের জন্য।
মুলত: আমার আসলে পড়ার জন্যই ব্লগে আসা ।যাদের অনুসরন করি এবং যাদের লেখা নিয়মিত পড়ি তাদের মধ্যে আপনি একজন।আপনার এ মন্তব্যে আমি বড়ই প্রীত হইলাম।আপনাদের লেখা পড়তে পড়তে কিছু লেখার চেষ্টা করছি কাজের ফাকে ফাকে।আর এই চেষ্টার পরিণতিতেই আপনাদের মাঝে আসা আর আপনাদের সুন্দর মন্তব্য পাওয়া।
সত্যি বলতে কি।লেখতে ইচছা করে অনেক কিছুই তবে পড়তেই বেশী ভালবাসি।আর যদি প্রথম পাতায় আসতে পারি তাহলে নিজেকে ভাগ্যবান মনে করব।তারপরেও হ্য়ত কোন এক সময় আসব প্রথম পাতায় ।যদি না ও আসি তাহলেও ঢুকি চেপা বহিন,শায়মা বহিন,কবিতা পরার প্রহর বহিন,কাজী ফাতেমা ছবি বহিন, রাজিব ভাই এবং সামু পাগলা বহিনের প্রতি কৃতজ্ঞ সুন্দর মন্তব্য ও উৎসাহ প্রদানের জন্য।
৮| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩৪
শায়মা বলেছেন: আমি জানি এই দুষ্ট আত্মা বার বার পুর্ণজীবিত হবে কাজেই তার সুন্দর নিন্দাময় ঝাঁটা খাওয়াময় পূনর্জীবন কামনা করছি।
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:৪৪
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ধর্ম শাস্ত্রগ্রন্থ অনুসারে পুনর্জন্ম বা নবজন্ম হয় দুষ্ঠআত্মার পুর্বজন্মের পাপমোচন ও আত্মার মুক্তির জন্য।
এভাবে সেই দুষ্ঠআত্মা ততবার পর্যনত জন্মায় যতক্ষন তার পুর্বজন্মের পাপ মোচন না হয়।এভাবে একসময় তার সব পাপ মোচন হয় এবং সেই দুষ্ঠআত্মা মুক্তি লাভ করে ।কাজেই আমরা আশা করি তার পাপ এত বেশী না যে তার কয়েকবার পুনর্জন্ম নিতে হবে তার পুর্বজন্মের পাপ মোচনের জন্য।
পাপ থেকে তার আত্মার দ্রুত মুক্তির জন্য এবং মূল ধারায় ফিরে আসার জন্য প্রার্থনা ও দোয়া রইল।
৯| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:৪২
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: ভাইয়া তার পাপ এতই বেশি যে পৃথিবী ধ্বংশের পরেও তার ভূত ফ্যা ফ্যা করে বেড়াবে!!!!
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০৬
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: কবিতা পড়ার প্রহর বহিন, সৃষ্টিকর্তা ক্ষমাশীল এবং শেষ পর্যন্ত সকলকে ক্ষমা করে দেন। আশা করি সে তার পাপের জন্য সৃষ্টিকর্তার ক্ষমা পাবেন এবং শেষ পর্যন্ত তিনি তার পাপ থেকে মুক্তি পাবেন ।পরিশেষে তিনি ভাল মানুষ হিসাবে জীবন শুরু করবেন এবং আপনার ভালবাসা পেতে সমর্থ হবেন।
১০| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪০
নাসরিন ইসলাম বলেছেন: মুগ্ধতা ছুঁয়ে গেলো।সামুর পরিবারের নতুন সদস্যের শুভকামনা জানবেন।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০৩
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: শুধুই মুগ্ধতা !! পরিবারের নতুন সদস্য মানে আনন্দ-খুশির বন্যা।
আর তার সাথে নতুন সদস্যের সাফল্যের জন্য অনেক অনেক প্রার্থনা ও দোয়া।
©somewhere in net ltd.
১| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৮:০৭
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: মানুষ একা কিন্তু তবুও সে পারে।
কামরুজ্জামান ভাই। একটা কথা। আপনি আমার চিলেকোঠার প্রেম পড়ে মুগ্ধতা প্রকাশ করেছেন বার বার তাই ্কৃতজ্ঞতা।
লেখাটা নিভৃতে নীরজনে বসে শেষ করতে চেয়েছিলাম। কিন্তু একজন আমার লেখার মগ্নতায় ব্যঘাৎ ঘটিয়েছে। আমি আর লিখবো কিনা বলেন।