নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ছবি - wallpapercave.com
আল কোরআন মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে মানুষের জন্য রহমত স্বরূপ প্রেরিত। আল কোরআন শতাব্দীর পর শতাব্দী জীবন ও জগৎ সম্পর্কে কোটি কোটি মানুষের অন্তর্দৃষ্টি খুলে দিয়েছে। বদলে দিয়েছে তাদের ভেতর থেকে, খুলে দিয়েছে তাদের সম্ভাবনার দ্বার।দিয়েছে প্রশান্ত ও পরিতৃপ্ত জীবন। আর তাই আল কোরআন সম্পর্কে ইরশাদ হয়েছে, " আমি এ কল্যাণময় গ্রন্থ তোমার প্রতি অবতীর্ণ করেছি, যাতে মানুষ এর আয়াতসমূহ অনুধাবন করে এবং বুদ্ধিমান ব্যক্তিগণ গ্রহণ করে উপদেশ" (সূরা সোয়াদ , আয়াত - ২৯)।
তারপরেও আমরা কেন বিশ্বাস করব আল কোরআন মহান আল্লাহর কালাম ? কেন বিশ্বাস করব আল কোরআন মানুষের রচনা নয় ?
কারন - মহান আল্লাহপাক রাসুল (সাঃ) এর প্রতি আল কোরআন অবতীর্ণ করেছেন এবং রাসুল (সাঃ) সেই কিতাবকে তার উম্মতের প্রতি যথাযথভাবে পৌঁছে দিয়েছেন এবং তাদের সামনে তা যথাযথভাবে ব্যাখ্যাও করেছেন। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, " স্পষ্ট প্রমাণাদি ও গ্রন্থাবলীসহ। আর আপনার প্রতি আমরা কুরআন নাযিল করেছি, যাতে আপনি মানুষকে যা তাদের প্রতি নাযিল করা হয়েছে , তা স্পষ্টভাবে বুঝিয়ে দেন এবং যাতে তারা চিন্তা করে।'' (সুরা নাহল, আয়াত - ৪৪)। এখানে (সমগ্র কোরআনে) রাসুল (সাঃ) শুধু মহান আল্লাহপাক কর্তৃক তার উপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করেছেন এবং এসব কিছু তিনি করেছেন আল্লাহপাকের নির্দেশিত পথে যেখানে ব্যক্তিগত পছন্দ-অপছন্দের প্রতিফলন ঘটেনি ।
আল কোরআনে রসুল (সাঃ) এর ব্যক্তিগত পছন্দ-অপছন্দের প্রতিফলনের পরিবর্তে কোথাও কোথাও তাঁর চিন্তাকে পরিমার্জিত করা হয়েছে। যখন রসুল (সাঃ) আগ্রহী অন্ধ বৃদ্ধের দিক থেকে দৃষ্টি সরিয়ে সম্ভ্রান্ত ব্যক্তির দিকে মনোযোগ দিলেন, তখন সূরা আবাসায় তাঁর এ কাজটি যে উচিত হয় নি, তা পরিষ্কারভাবে বলা হয়েছে। রসুল (সাঃ) যখন স্ত্রীদের মনরক্ষা করার জন্যে মধু না খাওয়ার শপথ করেছিলেন, তখন সূরা তাহরিমের প্রথম আয়াতে তা সংশোধন করে নিতে বলা হয়। রসুল (সাঃ) দু-একটা ছোটখাটো মানবীয় ত্রুটিকেও আল কোরআন সংশোধন করে দিয়েছে, যেন এ কাজটা আল্লাহ অনুমোদিত কাজ হিসেবে প্রচলিত না হয়ে যায়। যদি কোরআন মানব রচিত হতো, তবে রচনাকারী তার ভুলকে কখনোই প্রকাশ্যে আনতেন না বরং তিনি যে কত সঠিক, আয়াতে আয়াতে তা-ই প্রমাণ করার চেষ্টা হতো।
ছবি - sangbadchorcha.com
মুসলমানদের জন্য এক জীবনে যা দরকার, তার সবই সাজানো রয়েছে আল কোরআনের পরতে পরতে। সুস্থ-সুন্দর, সুখী-পরিতৃপ্ত জীবনের জন্যে যা প্রয়োজন, আল কোরআনের পাতায় পাতায় রয়েছে তারই দিক-নির্দেশনা । পবিত্র কোরআনে মুসলমানদের করণীয় কাজের দিকনির্দেশনার পাশাপাশি তাদের প্রতি উপদেশ স্বরুপ বেশ কিছু আয়াত আছে। আসুন আমরা সেগুলো সম্পর্কে জানি -
আল কোরআনের উপদেশাবলী
১। আল কোরআনে দু ধরনের আয়াত আছে, সুস্পষ্ট ও অস্পষ্ট। তোমরা অস্পষ্ট আয়াত নিয়ে বেশী তথ্যানুসন্ধান ও ঘাটাঘাটি করোনা এবং মনগড়া ব্যাখ্যার আশ্রয় নিওনা ।(সুরা আলে ইমরান, আয়াত ৭)।
"তিনিই আপনার প্রতি কিতাব নাযিল করেছেন। তাতে কিছু আয়াত রয়েছে সুস্পষ্ট, সেগুলোই কিতাবের আসল অংশ। আর অন্যগুলো রূপক। সুতরাং যাদের অন্তরে কুটিলতা রয়েছে, তারা অনুসরণ করে ফিৎনা বিস্তার এবং অপব্যাখ্যার উদ্দেশে তন্মধ্যেকার রূপকগুলোর। আর সেগুলোর ব্যাখ্যা আল্লাহ ব্যতীত কেউ জানে না। আর যারা জ্ঞানে সুগভীর, তারা বলেনঃ আমরা এর প্রতি ঈমান এনেছি। এই সবই আমাদের পালনকর্তার পক্ষ থেকে অবতীর্ণ হয়েছে। আর বোধশক্তি সম্পন্নেরা ছাড়া অপর কেউ শিক্ষা গ্রহণ করে না। "।
২। যার যার পাপ-পূণ্য তার তার । কেউ কারো পাপের বোঝা বহন করবে না ।(সুরা বনি ইসরাইল, আয়াত - ১৫)।
"যে সৎপথ অবলম্বন করবে, সে তো নিজেরই মঙ্গলের জন্য সৎপথ অবলম্বন করে এবং যে পথভ্রষ্ট হবে সে তো পথভ্রষ্ট হবে নিজেরই ধ্বংসের জন্য। আর কোন বহনকারী অন্য কারো ভার বহন করবে না। কোন রাসূল না পাঠানো পর্যন্ত আমি কাউকেই শাস্তি দান করি না"।
৩। পিতা-মাতার সঙ্গে সদ্ব্যবহার করো তাদের সাথে সঙ্গে মন্দ ব্যবহার করো না।(সুরা বনি ইসরাইল, আয়াত - ২৩)।
"তোমার পালনকর্তা আদেশ করেছেন যে, তাঁকে ছাড়া অন্য কারও এবাদত করো না এবং পিতা-মাতার সাথে সদ্ব্যবহার কর। তাদের মধ্যে কেউ অথবা উভয়েই যদি তোমার জীবদ্দশায় বার্ধক্যে উপনীত হয়; তবে তাদেরকে ‘উহ’ শব্দটিও বলো না এবং তাদেরকে ধমক দিও না এবং তাদের সাথে সম্মানসূচক কথা বল"।
৪। অনুমতি ছাড়া কারো ঘরে প্রবেশ কোরো না।(সুরা নুর, আয়াত - ২৭ & ২৮)।
"হে মুমিনগণ, তোমরা নিজেদের ঘর ছাড়া অন্য কারো ঘরে তার অধিবাসীদের অনুমতি না নিয়ে এবং তাদেরকে সালাম না করে প্রবেশ করো না। এটাই তোমাদের জন্য উত্তম, যাতে তোমরা উপদেশ গ্রহণ কর। অতঃপর যদি তোমরা সেখানে কাউকে না পাও তাহলে তোমাদেরকে অনুমতি না দেয়া পর্যন্ত তোমরা সেখানে প্রবেশ করো না। আর যদি তোমাদেরকে বলা হয়, ‘ফিরে যাও’ তাহলে ফিরে যাবে। এটাই তোমাদের জন্য অধিক পবিত্র। তোমরা যা কর আল্লাহ সে বিষয়ে সম্যক অবগত"।
৫। জীবনে মধ্যপন্থা অবলম্বন করো।(সুরা বনি ইসরাইল, আয়াত - ২৯)।
"তুমি একেবারে ব্যয়-কুষ্ঠ (কৃপণ) হয়ো না এবং একেবারে মুক্ত হস্তও হয়ো না। তাহলে তুমি তিরস্কৃত ও নিঃস্ব হয়ে বসে থাকবে"।
৬। সন্তান হত্যা কোরো না।(সুরা বনি ইসরাইল, আয়াত - ৩১)।
"দারিদ্রের ভয়ে তোমাদের সন্তানদেরকে হত্যা করো না। তাদেরকে এবং তোমাদেরকে আমিই জীবনোপকরণ দিয়ে থাকি। নিশ্চয় তাদেরকে হত্যা করা মারাত্মক অপরাধ"।
৭। অবাধ যৌনাচারে লিপ্ত হয়ো না । (সুরা বনি ইসরাইল, আয়াত - ৩২)।
"আর ব্যভিচারের ধারে-কাছেও যেয়ো না। নিশ্চয় এটা অশ্লীল কাজ এবং নিকৃষ্ট আচরণ "।
৮। না জেনে (অনুমান দ্বারা) কোনো কিছুর অনুসরণ করবে না।(সুরা বনি ইসরাইল, আয়াত - ৩৬)।
"যে বিষয়ে তোমার কোন জ্ঞান নেই সেই বিষয়ে অনুমান দ্বারা পরিচালিত হয়ো না। নিশ্চয় কর্ণ, চক্ষু ও হৃদয় ওদের প্রত্যেকের নিকট কৈফিয়ত তলব করা হবে"।
৯। মানুষের সাথে নম্র ভাষায় কথা বলো।(সুরা ত্বহা, আয়াত - ৪৪)।
"তোমরা তার সঙ্গে নম্র ভাষায় কথা বলবে। হয়তো সে উপদেশ গ্রহণ করবে অথবা ভয় পাবে"।
১০। অনর্থক কাজ থেকে বিরত থাকো ।(সুরা মুমিনুন, আয়াত - ৩)।
(মুমিন তারাই), যারা অনর্থক ক্রিয়াকলাপ থেকে বিরত থাকে।
মহান আল্লাহ পাক আমাদের সকলকে আল কোরআনের আলোকে জীবন গড়ার ও চলার তওফিক দান করুণ
চলবে -
===============================================================
পূর্ববর্তী পোস্ট -
আল কোরআনের উপদেশাবলী - পর্ব - ১০ Click This Link
আল কোরআনের উপদেশাবলী - পর্ব - ৯ Click This Link
আল কোরআনের উপদেশাবলী - পর্ব - ৮ Click This Link
আল কোরআনের উপদেশাবলী - পর্ব - ৭ Click This Link
আল কোরআনের উপদেশাবলী - পর্ব - ৬ Click This Link
আল কোরআনের উপদেশাবলী - পর্ব - ৫ Click This Link
আল কোরআন সংকলন-সংরক্ষণের ইতিহাস - Click This Link
আল কোরআন এর ২৬ টি আয়াত বাতিল চেয়ে আদালতে দায়ের করা রিট বাতিল করলো ভারতের সুপ্রিম কোর্ট
- Click This Link
আল কোরআনের উপদেশাবলী - পর্ব - ৪ Click This Link
আল কোরআনের উপদেশাবলী - পর্ব - ৩ Click This Link
আল কোরআনের উপদেশাবলী - পর্ব - ২ Click This Link
আল কোরআনের উপদেশাবলী - পর্ব - ১ Click This Link
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৫:০৮
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ধন্যবাদ মোহাম্মদ গোফরান ভাই, পোস্ট পড়া এবং আপনার মন্তব্যের জন্য।
কুরান সত্য ও সুন্দর ও সরল, কোরানের তাফসির কারীরা ভুল ভাল ওয়াজ করে ঝামেলা বাঁধায়।
- এক অর্থে আপনি যা বলেছেন তা একদম সঠিক বলেছেন তবে সামগ্রিকভাবে তা সঠিক নয়। কারন, সুপ্রতিষ্ঠিত ও
বিশ্বমানের ফকিহ-আলেম কিংবা মুহাদ্দিসগণ যখন আল কোরআনের তরজম-তাফসীর করেন তা যথাযথ ও ঠিক থাকে তবে সমস্যা তৈরী হয় আমাদের পাড়া-মহল্লার ওয়াজকারীদের মাধ্যমে।
আল কোরআন নাজিলের পর থেকে এর প্রতিটি আয়াতের মূলভাব বা অর্থ সারা দুনিয়ায় একই ছিল-আছে ও থাকবে তবে সমস্যা হয় যখন স্থানীয় তাফসীর কারীরা নিজেদের মত করে এর ব্যাখ্যা করে বা মাওলানারা যখন ওয়াজ করে তখন বলতে গিয়ে নিজের মত করে আরো কিছু বলে ফেলে তখন। যারা যে ভুল বলে এমন হয়ত নয় তবে একই বিষয় নিয়ে যখন অনেক কথা বলতে যায় বা বলা হয় তখন হয়ত দু-একটা কথা এদিক সেদিক হয়ে যায় যা পুরোপুরি হয়ত প্রাসংগিক নয় । আর এই দু একটা কথা নিয়েই দেখা যায় সমস্যা (ক্যাচাল) তৈরী হয়।
এই জন্যই হয়ত মহান আল্লাহপাক প্রয়োজনের অতিরিক্ত কথা বলতে নিষেধ করেছেন।
২| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১:২৯
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: অনেক দিন পরে পোস্ট করলেন।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১:৩৯
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ধন্যবাদ দস্যু ভাই, আপনার মন্তব্যের জন্য।
অনেক দিন পরে পোস্ট করলেন।
- সময় পাইনা ভাই।
খুবই ঝামেলায় যাচছে দিনকাল। পরিবর্তীত বিশ্ব পরিস্থিতি ও জীবনের জটিলতায় চাকরী (পেট পুজা) টিকিয়ে রাখতে হিমশিম খাচছি ।
৩| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:২১
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: সুন্দর পোস্ট
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৫:১০
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ধন্যবাদ বোন কাজী ফাতেমা ছবি , আপনার মন্তব্যের জন্য এবং শুকরিয়া।
৪| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:৪৩
কামাল৮০ বলেছেন: বর্তমানে আমরা যে কোরান নামক গ্রন্থটি পড়ি নবীর জীবতদ্দশায় এমন কোন গ্রন্থ ছিল না।আয়াত গুলো বিভিন্নজন মুখস্ত করে রাখতো।হজরত ওসমান এই আয়াতগুলো একত্র করে বর্তমান গ্রন্থটির আঁকার দেন।সেই সময়কার কিছু লোক দাবীকরেন ,ওসমান এটাকে ভুল ভাবে সংঙ্কলিত করেছে এবং এই জন্য তাকে হত্যা করা হয়।হত্যায় নেতৃত্বদেন আবুবকরের পুত্র মুহাম্মদ।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৫:১৪
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ধন্যবাদকামাল৮০ ভাই, আপনার মন্তব্যের জন্য।
ভাই আপনি যা বলেছেন তা সঠিক কি ভুল তা আমি বলব না তবে আল কোরআন সংকলন-সংরক্ষণের ইতিহাস নিয়ে আমার এ লেখাটা আপনি একটু সময় নিয়ে পড়ে দেখতে পারেন বা পরার অনুরোধ রইলো।
" আমিই কোরআন অবতীর্ণ করেছি আর অবশ্যই আমি এর সংরক্ষক " স্বয়ং আল্লাহ যখন এ ওয়াদা করেছেন তারপরেও আল কোরআন (নাযিল-সংকলন-সংরক্ষণ) নিয়ে সংশয়বাদীদের এত প্রশ্ন কেন ? - Click This Link
৫| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:৩৬
আরোগ্য বলেছেন: আল্লাহ আপনাকে উত্তম প্রতিদান দিক।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৫:১৫
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ধন্যবাদ আরোগ্য ভাই, আপনার মন্তব্যের জন্য।
মহান আল্লাহ পাক আপনাকেও কবুল করুন।
৬| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:৫৫
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনারা যারা ব্লগে ধর্ম বিষয়ে লিখেন, তারা নিশ্চয়ই ধর্ম সম্পর্কে অনেক ভালো জানেন। আপনার কাছে আমার প্রশ্নঃ
১। যে বিষয়টি নিয়ে আপনি আজকে প্রথম পাতায় লেখা প্রকাশ করলেন, তার টার্গেট পাঠক কারা?
২। ধর্ম কর্ম নিয়ে নুন্যতম জ্ঞান রাখেন ব্যক্তিও সম্ভবত এই সকল বিষয়ে জানেন। তাহলে যে বিষয়টি সবাই জানেন, সেই একই বিষয়ে বার বার পোস্ট প্রদান করে কি আপনি প্রথম পাতায় লেখার যে সুযোগ তা অপব্যবহার করছেন না?
৩। আপনি ধর্ম বিষয়ে লিখতে চান, কিন্তু ভালো টপিক খুঁজে পান না দেখে নিজেকে সান্তনা দিতে এই সকল পোস্ট করছেন?
দেখুন প্রথম পাতায় লেখার সুবিধাটি কিন্তু খুবই গুরুত্বপূর্ন। আমরা চাই না কোন ব্লগার এই সুবিধার ভুল ব্যবহার করুক। আপনার এই পোস্টের মুল ভাবধারাকে বজায় রেখে অনেক সুন্দর সুন্দর বিষয়ে লেখা যায়। কিন্তু দুঃখজনকভাবে আমাদের বেশ অনেক ব্লগাররা কোন বিষয়ে নিজেদের সৃজনশীল লেখার চাইতে অন্যের লেখার ভাবধারা বজায় রেখে পোস্ট প্রকাশ করতে পছন্দ করেন।
যেমন অনুমুতি ছাড়া কারো ঘরে প্রবেশ করো না - এটা নিয়ে দারুন লেখার সুযোগ আছে। এখান থেকে অনেক কিছুও শেখার আছে। কিন্তু সামগ্রিকভাবে লেখাটি যেভাবে উপস্থাপিত হয়েছে, তাতে নতুন কোন আকর্ষনীয় উপাদান পাচ্ছি না। সত্যি বলতে, এই গুলো ব্লগিং এর পর্যায়ে পড়ে না। ব্লগিং শেখাটাও একটি সময়ের ব্যাপার। সেই কারনে আমরা ব্লগে সেফ, জেনারেল, ওয়াচ ইত্যাদি ক্যাটাগরীতে ব্লগারদের ভাগ করি।
অনুগ্রহ করে এই মন্তব্যটিকে ধর্ম এর বিরুদ্ধে বা ধর্ম বিষয়ে আমাদের নেতিবাচক অবস্থান হিসাবে দেখার কোন সুযোগ নেই। আমরা ধর্ম বিষয়ে আরো সৃজনশীল ও আকর্ষনীয় লেখা প্রত্যাশা করি।
সামহোয়্যারইন ব্লগে প্রথম পাতায় লেখা প্রকাশের একটি মানদন্ড ছিলো যা যে কোন কারনেই হোক বর্তমানে কিছুটা থমকে গেছে। আমরা খুব দ্রুতই আমাদের নিজস্ব সেই মানদন্ডে আবারও ফিরে যাওয়ার প্রত্যাশা করি। এতে উপকার হবে সাধারন ব্লগারদের। তারা যেমন নিজেদের লেখার ব্যাপারে আত্মবিশ্বাস পাবেন তেমনি পাঠকরাও ভালো কিছু পড়ার সুযোগ পাবে।
শুভেচ্ছা রইল।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:২১
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ধন্যবাদ কাল্পনিক_ভালোবাসা ভাই, আপনার চমতকার ও সমালোচনামূলক মন্তব্যের জন্য।
আপনারা যারা ব্লগে ধর্ম বিষয়ে লিখেন, তারা নিশ্চয়ই ধর্ম সম্পর্কে অনেক ভালো জানেন। আপনার কাছে আমার প্রশ্নঃ
১। যে বিষয়টি নিয়ে আপনি আজকে প্রথম পাতায় লেখা প্রকাশ করলেন, তার টার্গেট পাঠক কারা?
- আমি মনে করি শুধু ধর্ম নয়, যে কোন বিষয়েই যে বা যারা লিখে সে বিষয়ে মোটামুটি ধারনা রাখেন তারা বা যার যে বিষয়ে আগ্রহ সে বিষয়েই তারা লিখেন । এই জন্যই দেখা যায় একেক জন একেক বিষয়ে লিখেন । আর তাই কেউ লিখেন গল্প, কেউবা কবিতা , কেউ বা সমসাময়িক ঘটনা প্রবাহ নিয়ে লিখতে ভালবাসেন আর কেউ বা আইনি বিষয়। তবে যে বা যাই লিখুক না কেন সব বিষয়ে যেমন লেখকদের আগ্রহ থাকেনা ঠিক তেমনি পাঠকদেরও সব বিষয়ে আগ্রহ না থাকারই কথা।
পাঠক ও তার আগ্রহের বিষয়েই পড়বে লেখকের চাওয়ায় নয়। এখানে কাউকে টার্গেট করে মনে হয়না কেউ লেখে (যদিনা ক্যাচাল লাগানোর ইচছা থাকে)। লেখক তার ভাললাগা থেকে লিখে আর পাঠক তার ভাললাগার বিষয়ই পড়ে ( যেমন - আমি কখনো কবিতা বিষয়ক লেখা দেখিইনা ,তবে ইদানিং নুরু ভাইয়ের কবিতা মাঝে মাঝে দেখি তাই বলে কবিরা কি তাদের কবিতা লিখবে না ?)।
২। ধর্ম কর্ম নিয়ে নুন্যতম জ্ঞান রাখেন ব্যক্তিও সম্ভবত এই সকল বিষয়ে জানেন। তাহলে যে বিষয়টি সবাই জানেন, সেই একই বিষয়ে বার বার পোস্ট প্রদান করে কি আপনি প্রথম পাতায় লেখার যে সুযোগ তা অপব্যবহার করছেন না?
- এ বিষয়ে আমি বলব, আমি আল কোরআনের আদেশ নিষেধ মূলক আয়াতগুলোই তুলে ধরতে চেয়েছি যা কোনভাবেই একই লেখা বা বিষয় নয় তবে আবার এক অর্থে আপনি যা বলেছেন তা ঠিকই আছে ( সবটাই আল কোরআন বিষয়ক ও প্রাসংগিক)
এ ব্যাপারে আমি আমাদের সম্মানিত ও সিনিয়র একজন ব্লগারের একটি লেখার কথা বলতে চাই। উনি উনার এক লেখায় লিখেছিলেন যে, " জুমার খুতবায় প্রতিদিন হুজুররা একই কথা বলেন , আর তাই উনি তাতে কোন আগ্রহ পাননা"। অথচ আপনি-আমি যদি খেয়াল করি তাহলে দেখবে আলোচ্য ও বিষয়ের দিক দিয়ে প্রতিটি জুমার খুতবাতেই আলাদা আলাদা বিষয় বিদ্যমান থাকে।
আর একটা বিষয় ভাই,আমার মনে হয় ব্লগের প্রতি পাতায় ১৫ টি করে লেখা থাকে তার সবগুলোই যে পাঠক প্রিয়তা পায় এবং
শ্রেষ্ঠত্বের বা উৎকর্ষতার বিচারে উত্তীর্ণ হয় এমন নয় । আর এ সাফল্যের (পাঠকপ্রিয়তা/শ্রেষ্ঠত্বের) ব্যাপারে যেহেতু ধরা-বাধা কোন নিয়ম-নীতি নেই সেহেতু তা আগে থেকে বলা মুশকিল।
আর যে কোন পাওয়া সুযোগের সবারই যথার্থ বা যথাযথ ব্যবহার করা উচিত বলে আমি মনে করি । এখন আপনার যদি মনে হয় আমি এ লেখায় কোন ভাবে পাওয়া সুযোগের অপব্যবহার করেছি তাহলে মডারেটর হিসাবে আপনার যে কোন পদক্ষেপ নেয়ার অধিকার আছে বলেই আমি মনে করি।
৩। আপনি ধর্ম বিষয়ে লিখতে চান, কিন্তু ভালো টপিক খুঁজে পান না দেখে নিজেকে সান্তনা দিতে এই সকল পোস্ট করছেন?
- আপনি যেভাবে বা যে দৃষ্টিভংগিতে কোন ব্যাপারকে দেখবেন তার জবাবও সেভাবেই পাবেন বলে আমি মনে করি । আর তাইতো দেখা একই রকম কাজের ফলাফলে কোন বিচারক হয়ত সাজা দেয় আবার সেই একই কাজ করার পরেও অন্য বিচারক হয়ত বেকসুর খালাস করে দেয় । কারন, ন্যায়-অন্যায় যেহেতু আমাদের যার যার মনের ব্যাপার, আর তাই মানুষে মানুষে চিন্তা ভাবনায়ও ভিন্নতা হবেই-থাকবে।
দেখুন প্রথম পাতায় লেখার সুবিধাটি কিন্তু খুবই গুরুত্বপূর্ন। আমরা চাই না কোন ব্লগার এই সুবিধার ভুল ব্যবহার করুক। আপনার এই পোস্টের মুল ভাবধারাকে বজায় রেখে অনেক সুন্দর সুন্দর বিষয়ে লেখা যায়। কিন্তু দুঃখজনকভাবে আমাদের বেশ অনেক ব্লগাররা কোন বিষয়ে নিজেদের সৃজনশীল লেখার চাইতে অন্যের লেখার ভাবধারা বজায় রেখে পোস্ট প্রকাশ করতে পছন্দ করেন।
যেমন অনুমুতি ছাড়া কারো ঘরে প্রবেশ করো না - এটা নিয়ে দারুন লেখার সুযোগ আছে। এখান থেকে অনেক কিছুও শেখার আছে। কিন্তু সামগ্রিকভাবে লেখাটি যেভাবে উপস্থাপিত হয়েছে, তাতে নতুন কোন আকর্ষনীয় উপাদান পাচ্ছি না। সত্যি বলতে, এই গুলো ব্লগিং এর পর্যায়ে পড়ে না। ব্লগিং শেখাটাও একটি সময়ের ব্যাপার। সেই কারনে আমরা ব্লগে সেফ, জেনারেল, ওয়াচ ইত্যাদি ক্যাটাগরীতে ব্লগারদের ভাগ করি।
- আগে বলেছি এবং আবারও বলছি, " আপনার যদি মনে হয় আমি আমার লেখায় কোন ভাবে ব্লগ থেকে পাওয়া সুযোগের অপব্যবহার করেছি তাহলে মডারেটর হিসাবে আপনার যে কোন পদক্ষেপ নেয়ার অধিকার আছে বলেই আমি মনে করি "। - ধন্যবাদ।
আরেকটা জিনিষ এখানে উল্লেখ করছি প্রাসংগিক হিসাবেই (ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখার অনুরোধ রইলো ,এটা আপনাকে ছোট করা কিংবা সমালোচনা করার উদ্দেশ্যে নয় শুধু আলোচনার প্রাসংগিকতার কারনে )। করোনা নিয়ে আমার একটি লেখায় আপনি বলেছিলেন, "করোনা নিয়ে আপনার লেখাটি পড়লাম। করোনা সম্পর্কে বিস্তারিত অনেক তথ্য এখানে উঠে এসেছে। তবে, আমার মনে হয়, এত দিনে করোনা সম্পর্কে সবাই কম বেশি জেনে ফেলেছে। তাই পাঠক হিসাবে এত পরে এই বিষয়ে বিস্তারিত জানতে পেরে বাড়তি কোন প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হচ্ছে না। এটা আমার নিতান্তই ব্যক্তিগত উপলব্ধি। করোনা পরবর্তীতে পৃথিবী কেমন হতে যাচ্ছে, এবং ভবিষ্যতে এই ধরনের কোন মহামারী সৃষ্টি হলে তখন মানবজাতি কিভাবে তা মোকাবেলা করবে সেই সম্পর্কে জানতে পারলে তা ইন্টারেস্টিং হতো। " লিংক -https://www.somewhereinblog.net/blog/bd12sh19K/30313793
আসলেই কি তাই ?
আমরা সবাই করোনা সম্পর্কে কম-বেশী জেনে ফেলেছি?
অনুগ্রহ করে এই মন্তব্যটিকে ধর্ম এর বিরুদ্ধে বা ধর্ম বিষয়ে আমাদের নেতিবাচক অবস্থান হিসাবে দেখার কোন সুযোগ নেই। আমরা ধর্ম বিষয়ে আরো সৃজনশীল ও আকর্ষনীয় লেখা প্রত্যাশা করি।
- ভাই এই ব্যাপারে (সমালোচনাকে ) আমি বরাবরই জানা-বুঝার সবচেয়ে ভাল উপায় হিসাবেই বিবেচনা করি এবং সমালোচনাকে ইতিবাচক হিসাবে দেখার অভাবেই আমাদের সমাজে বর্তমানে এত সমস্যা বিরাজমান।
- "আল কোরআনের উপদেশাবলী"র এ সিরিজটা আরো ৩/৪ টি পর্ব হতে পারে যদি লেখার সুযোগ পাই ।
- - ভাই "মানব জীবন" - সিরিজ যখন শুরু করেছিলাম তা বিষয়ভিত্তিক হিসাবে কমপক্ষে ৫৫/৬০ পর্বে শেষ করার ইচছা ছিল ( এখন মানব জীবন - ২৫ তম পর্বে আছে ) । সর্বশেষ পর্বের লিংক - Click This Link , সময়ের অভাবে সেভাবে লেখার সময় পাচছিনা এবং সেটাও হয়ত আর সর্বোচ্চ ৮/১০ পর্বে শেষ করে দেয়ার ইচছা আছে।
--- "ঈমান আমল" নিয়ে আর লিখার জন্য যতটা সময় ও পড়াশোনা দরকার তার কোনটাই এখন আর হচছেনা জীবন-জীবিকার তাগিদে।
---- "সমসাময়িক বিশ্ব ও রাজনৈতিক ঘটনা প্রবাহ " - এ বিষয়েও লেখার জন্য যতটা জানা শোনা তথা আপডেট থাকা দরকার তা সম্ভব না হওয়ার কারনে এ বিষয়েও আর লেখা হচছেনা।
আর তাই সব মিলিয়ে আমার মনে হয় আমার লেখার সুযোগ এমনিতেই সীমিত হয়ে আসছে শুধু সময়ের অভাবে।
সামহোয়্যারইন ব্লগে প্রথম পাতায় লেখা প্রকাশের একটি মানদন্ড ছিলো যা যে কোন কারনেই হোক বর্তমানে কিছুটা থমকে গেছে। আমরা খুব দ্রুতই আমাদের নিজস্ব সেই মানদন্ডে আবারও ফিরে যাওয়ার প্রত্যাশা করি। এতে উপকার হবে সাধারন ব্লগারদের। তারা যেমন নিজেদের লেখার ব্যাপারে আত্মবিশ্বাস পাবেন তেমনি পাঠকরাও ভালো কিছু পড়ার সুযোগ পাবে।
- ব্লগের সাফল্য বরাবরই কাম্য এবং যত বেশী লেখক আসবে ততই তা বিকশিত হবে বলেই আমি মনে করি। আর যে কোন বিষয়-বস্তু-প্রতিষ্ঠানের মান রক্ষা খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং মানের ক্ষেত্রে আপোষের কোন সুযোগ আছে বলে মনে হয়না।
শুভেচ্ছা রইল।
- আপনার প্রতিও আন্তরিক শুভেচ্ছা রইল এবং সাথে সাথে রইলো ব্লগের সাফল্য কামনা।
যদি আমার মন্তব্যের কোথাও বা কোন একটি শব্দে আপনার মনে নূন্যতম কষ্ট হয় বা একমত না হতে পারেন তাহলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখার অনুরোধ রইলো।
৭| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:১৩
জুল ভার্ন বলেছেন: একই বিষয় নিয়ে অনেক লেখা পড়েছি। শুভ কামনা।
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:২৪
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ধন্যবাদ জুল ভার্ন ভাই, আপনার মন্তব্যের জন্য।
একই বিষয় নিয়ে অনেক লেখা পড়েছি।
- প্রতিনিয়ত আমরা তাই করছি।
সকল বিষয়ে বিশেষ করে ইসলামী জীবন বিধান তথা আল কোরআনে যেহেতু নতুন করে কোন কিছু সংযোজন বা বিয়োজনের সুযোগ নেই,তাই কেয়ামত পর্যন্ত আমাদের সকলকে তাই করতে হবে।
শুভ কামনা
- ভাইজান, আপনার প্রতিও রইলো শুভ কামনা ও দোয়া।
৮| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:১৮
নীল আকাশ বলেছেন: কুরান সত্য ও সুন্দর ও সরল, কোরানের তাফসির কারীরা ভুল ভাল ওয়াজ করে ঝামেলা বাঁধায়। - আপনি যা বলেছেন তা একদম সঠিক বলেছেন
আপনি মারাত্মক ভুল কথা বলেছেন। ইবন কাসীর, তারাবী ইত্যাদিও কিন্ত কোরানের তাফসিরকারী।
আন্দাজে এদের জ্ঞান নিয়ে প্রশ্ন তুলে নিজেকে হাস্যকর বানাবেন না। যাকে বলেছে তার ধর্ম নিয়ে কোনো জ্ঞানই নেই। পারলে তাওবা করে নিন। ভবিষ্যতে সাবধান থাকবেন।
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:৪১
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ধন্যবাদনীল আকাশ ভাই, আপনার মন্তব্যের জন্য।
কুরান সত্য ও সুন্দর ও সরল, কোরানের তাফসির কারীরা ভুল ভাল ওয়াজ করে ঝামেলা বাঁধায়। - আপনি যা বলেছেন তা একদম সঠিক বলেছেন
- ভাই আমি হয়ত সঠিক ভাবে বলতে পারিনি বা সঠিক বিষয়টি তুলে ধরতে পারিনি । এখানে আমি বলতে চেয়েছিলাম," পাড়া-মহল্লায় মাওলানারা (মুহাদ্দিস নন) যখন ওয়াজ করেন, তখন হয়ত কোন কোন আয়াতের তাফসীর বা এর ব্যাখ্যা বলতে গিয়ে নিজের মত করে আরো কিছু বলে ফেলে । মূল বিষয়টা যদিও ঠিকই থাকে এবং তারা যে ভুল বলে এমন হয়ত নয় তবে একই বিষয় নিয়ে যখন অনেক কথা বলতে যায় বা বলা হয় তখন হয়ত দু-একটা কথা এদিক সেদিক হয়ে যায় যা পুরোপুরি হয়ত প্রাসংগিক বিষয়ের সাথে মিল থাকেনা। আর এই দু একটা কথা নিয়েই দেখা যায় সমস্যা (ক্যাচাল) তৈরী হয়। "
আপনি মারাত্মক ভুল কথা বলেছেন। ইবন কাসীর, তারাবী ইত্যাদিও কিন্ত কোরানের তাফসিরকারী।আন্দাজে এদের জ্ঞান নিয়ে প্রশ্ন তুলে নিজেকে হাস্যকর বানাবেন না। যাকে বলেছে তার ধর্ম নিয়ে কোনো জ্ঞানই নেই। পারলে তাওবা করে নিন। ভবিষ্যতে সাবধান থাকবেন।
- এখানে সুপ্রতিষ্ঠিত তথা বিশ্বমানের তাফসীরকারীদের ব্যাপারে আমি বলিনি বা বলতে চাইনি , আমি বলতে চেয়েছিলাম আমাদের পাড়া-মহল্লার ওয়াজকারীদের ব্যাপারে।
তারপরেও আমি দুঃখিত ভাই , আমার বক্তব্য সঠিক ভাবে তুলে ধরতে না পারার জন্য তথা অস্বচছ বা অসম্পূর্ণ মন্তব্যের জন্য। ভবিষ্যতে আরো সতর্ক থাকব এবং আমার অনিচছাকৃত অপরাধ আল্লাহপাক ক্ষমা করে দিন এবং আপনাকেও উত্তম প্রতিদান দিন।
ভাল থাকবেন ভাইজান।
৯| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:০৫
নীল আকাশ বলেছেন: আপনি গনহারে বলেছেন। সেটা নিয়েই ভুল হয়েছে। গুটি কয়েকজন বললেই হয়ে যেত। এডিট করে ঠিক করে দিলে ভাল হবে।
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৫:১১
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: আবারো ধন্যবাদ নীল আকাশ ভাই, আপনার প্রতি-মন্তব্যের জন্য।
আপনি গনহারে বলেছেন। সেটা নিয়েই ভুল হয়েছে। গুটি কয়েকজন বললেই হয়ে যেত। এডিট করে ঠিক করে দিলে ভাল হবে।
- আপনার উত্তম পরামর্শ পালনীয় এবং তা ঠিক করে দিতে চেষ্টা করেছি। আশা করি এভাবেই আমরা সঠিক জিনিষ জানতে ও শিখতে পারব।
©somewhere in net ltd.
১| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১:১৬
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: কুরান সত্য ও সুন্দর ও সরল, কোরানের তাফসির কারীরা ভুল ভাল ওয়াজ করে ঝামেলা বাঁধায়।