নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ছবি - ইত্তেফাক
গত কয়েকদিন যাবত বাংলাদেশের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম, সংবাদপত্র, রাজনীতিবিদ এবং দেশে-বিদেশের আলোচিত একটি খবর এই মর্মে যে, আমেরিকা বাংলাদেশের কাছে 'সেন্ট মার্টিন দ্বীপ চায়' এবং সেজন্যই তারা আগামী নির্বাচন নিয়ে সরকারের উপর নানাভাবে চাপ তৈরি করছে। আর তাই বাংলাদেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ সেন্টমার্টিন নিয়ে সরব দেশি-বিদেশি কূটনীতিক টেবিলসহ রাজনৈতিক অঙ্গন। বিষয়টি নিয়ে বাংলাদেশের ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের শরীক দল জাসদ ও ওয়ার্কাস পার্টির নেতারা সংসদেও কথা বলেছেন। এসব প্রেক্ষাপটে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও সেন্টমার্টিন দ্বীপ নিয়ে কথা বলেছেন। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন," সেন্ট মার্টিন দ্বীপ বা দেশ কাউকে 'লিজ' দিলে ক্ষমতায় থাকার কোন অসুবিধা নেই"। গণভবনে সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি একথা বলেন।
ছবি - যুগান্তর
সেন্টমার্টিন বিক্রি করে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকবে না - প্রধানমন্ত্রী
সেন্টমার্টিন দ্বীপ বিক্রি কিংবা লিজ দিয়ে আওয়ামী লীগের ক্ষমতায় থাকার ইচ্ছা নেই বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বৃহস্পতিবার দুপুরে গণভবনে কাতার ও সুইজারল্যান্ড সফর নিয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ মন্তব্য বলেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, "আমি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের কন্যা। কারও কাছে এ দেশের সম্পদ বিক্রি করে ক্ষমতায় আসতে চাই না। গ্যাস বিক্রির মুচলেকা দিলে আমিও ক্ষমতা থাকতে পারতাম। এখন যদি বলি সেন্টমার্টিন দ্বীপ কারও কাছে বিক্রি করব কিংবা লিজ দেব তাহলে ক্ষমতা থাকায় কোনো অসুবিধা নেই। আমার দ্বারা এটা হবে না"। প্রধানমন্ত্রী দৃঢ়তা নিয়ে বলেন, "আমার দেশের মানুষের ভাগ্য নিয়ে কাউকে খেলতে দেব না। আমরা শান্তিতে বিশ্বাস করি। সবার সঙ্গে আমাদের বন্ধুত্ব। কারো সঙ্গে শত্রুতা নেই"।
বিএনপির দিকে ইঙ্গিত করে সরকার প্রধান বলেন, তারা গ্যাস বিক্রির মুচলেকা দিয়ে ক্ষমতায় এসেছিল। এখন তারা দেশ বিক্রি করবে। তারা নাকি সেন্টমার্টিন দ্বীপ বিক্রির মুচলেকা দিয়ে আসতে চায়। শেখ হাসিনা আরো বলেন, " এখনো যদি বলি, সেন্টমার্টিন দ্বীপ বা আমাদের দেশ কাউকে লিজ দেবো, তাহলে আমার ক্ষমতায় থাকার কোন অসুবিধা নেই, আমি জানি সেটা। কিন্তু আমার দ্বারা সেটা হবে না। আমার দেশের মানুষের ভাগ্য নিয়ে আমি কাউকে খেলতে দেবো না। আমাদের দেশের মাটি ব্যবহার করে কোন জায়গায় সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালাবে, অ্যাটাক করবে, এটা আমি হতে দেবো না"।
সেন্টমার্টিন দ্বীপ লিজ সংক্রান্ত প্রধানমন্ত্রীর এ বক্তব্যের পর বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং বাংলাদেশ সরকারের গুরুত্বপূর্ণ সদস্য সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী জনাব ওবায়দুল কাদের শুক্রবার রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আওয়ামী লীগের ৭৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় বলেন, "সেন্টমার্টিন দ্বীপ লিজ সংক্রান্ত বক্তব্যের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সত্য উদঘাটন করেছেন " ।
ছবি - সমকাল
শেখ হাসিনা সত্য উদঘাটন করেছেন - ওবায়দুল কাদের
সেন্টমার্টিন দ্বীপ লিজ সংক্রান্ত বক্তব্যের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সত্য উদঘাটন করেছেন বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেছেন," সত্য বলতে শেখ হাসিনা কখনও নত হন না, দ্বিধাগ্রস্ত হন না। আল্লাহ ও বিবেক ছাড়া কাউকে ভয় করেন না তিনি। সেন্টমার্টিন দ্বীপ লিজের কথা বলে আজকে সত্য উদঘাটন করেছেন শেখ হাসিনা"। শুক্রবার রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আওয়ামী লীগের ৭৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় ওবায়দুল কাদের এসব কথা বলেন। সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।
সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রীর সংবাদ সম্মেলন বিষয়ে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের বক্তব্যের প্রতিবাদ জানিয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গ্যাসের কথা যেমন বলেছেন, তেমনি সেন্টমার্টিনেরও কথা বলেছেন। সেন্টমার্টিন অন্য একটা দেশ লিজ নিতে চায়। অথচ মির্জা ফখরুল আজকে বলেন, এটা কৌশল! শেখ হাসিনার ক্ষমতায় থাকার কৌশল।
তিনি বলেন, অনেকেই চায় না শেখ হাসিনা ক্ষমতায় থাকুন। শেখ হাসিনা ক্ষমতাচ্যুত হোক, এটাই তাদের রাজনীতি। বাংলাদেশের একটি দল এই রাজনীতি আজকে করছে।বিএনপির প্রতি ইঙ্গিত করে ওবায়দুল কাদের বলেন, বিদেশিদের সঙ্গে বসে ষড়যন্ত্র করে বাংলায় আবার বিশ্বাসঘাতকতা ও রক্ত ঝরাতে চায় তারা। এই জঙ্গিবাদী, সাম্প্রদায়িক ও বাংলাদেশ বিরোধী অপশক্তিকে রুখতে হবে।
দেশের সরকার-রাজনীতিবিদ,সামজিক মাধ্যম ও বিরোধী রাজনীতিবিদদের সবচেয়ে আলোচিত বিষয় এখন সেন্টমার্টিন দ্বীপ নিয়ে এবং এ বিষয়ের সাথে জড়ানো আছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র । এ বিষয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিক্রিয়া জানার অপেক্ষায় ছিল দেশ-বিদেশের সচেতন মহল। অবশেষে মুখ খুলেছে মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। সেন্টমার্টিন দ্বীপ নিয়ে বাংলাদেশের সঙ্গে কখনো কোনো ধরনের আলোচনা হয়নি বলে জানিয়েছে তারা। সোমবার এক প্রেস ব্রিফিংয়ে তারা এ কথা বলেছে। দেশের এতসব আলোচনা-সমালোচনার ব্যাপারে তাদের বক্তব্যের মূল সুর হলো বা মুলত তারা তাই বলেছেন যে ," সেন্টমার্টিন দ্বীপ নেয়ার জন্য যুক্তরাষ্ট্র কখনই বাংলাদেশের সঙ্গে কোনো ধরনের আলোচনা করেনি"।
online
ছবি - যুগান্তর
সেন্টমার্টিন নিয়ে কখনো কোনো আলোচনা করেনি যুক্তরাষ্ট্র - স্টেট ডিপার্টমেন্ট
মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্টের প্রধান মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার সোমবার (২৬ জুন) এক নিয়মিত ব্রিফিংয়ে জানিয়েছেন,"সেন্টমার্টিন দ্বীপ নেয়ার জন্য যুক্তরাষ্ট্র কখনই বাংলাদেশের সঙ্গে কোনো ধরনের আলোচনায় বসেনি"। সোমবার এক নিয়মিত ব্রিফিংয়ে অংশ নিয়ে মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্টের প্রধান মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার এ কথা জানিয়েছেন। সম্প্রতি বাংলাদেশ সরকারের তরফ থেকে দাবি করা হয়েছে যে, যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের সেন্টমার্টিন দ্বীপ চায়। বিষয়টি সত্যি কিনা তা মিলারের কাছে জানতে চান এক সাংবাদিক।
এর জবাবে মিলার বলেন, "যেটা বলা হচ্ছে সেটা সঠিক নয়। আমরা বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বকে সম্মান করি। তিনি আরও বলেন, সেন্টমার্টিন দ্বীপ দখলের জন্য যুক্তরাষ্ট্র কখনোই কোনো ধরনের আলোচনা করেনি। আমরা বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ককে মূল্যবান মনে করি। অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনসহ গণতন্ত্রের বিকাশে একসঙ্গে কাজ করার মাধ্যমে আমরা এই সম্পর্ককে আরও মজবুত করার চেষ্টা করছি"।
দেশ-বিদেশের এত বড় বড় রথী-মহারথীদের দাবির পক্ষে-বিপক্ষে আলোচনা-সমালোচনা দেখে সাধারন মানুষ তথা আমজনতা হিসাবে মনে যে কথা বার বার উদয় হচছে, তা হলো - " আসলে সত্যিটা কি?"
১। একি সরকারী দলের রাজনৈতিক কৌশলের অংশ? (আমেরিকার ভিসা নীতির প্রতিবাদে) নাকি -
২। আমেরিকার ঘোলা পানিতে (দেশের ক্ষমতাসীন বনাম বিরোধী রাজনীতিবিদদের রাজনৈতিক অনৈক্যের সুযোগে নিজেদের স্বার্থসিদ্ধি) মাছ শিকারের প্রচেষ্টা?
জবাব দিহীতা - আমার মত আমজনতার ভাবনার সাথে সাথে সামুর ব্লগাররা এ ব্যাপারে কে কি ভাবছেন তা জানার জন্যই এ লেখা। এখানে কে সত্যি বা কে মিথ্যা বা কাউকে সত্যবাদী বা মিথ্যাবাদী প্রমান কিংবা সরকারের নীতির সমালোচনা করা কিংবা সরকারের বিরোধীতা করার বিষয় নয় এবং পাঠককে এর সাথে রাজনীতির দূরতম কোন সম্পর্কও না খোজার বিনীত অনুরোধ রইলো।
========
তথ্যসূত্র -
১। সেন্টমার্টিন চায় যুক্তরাষ্ট্র’ রাজনৈতিক মহলে তোলপাড়্ - লিংক -https://www.ittefaq.com.bd/649360/
২। সেন্টমার্টিন দিয়ে ক্ষমতায় থাকবনা - প্রধানমন্ত্রী - লিংক - https://www.jugantor.com/national/688637/
৩। সেন্ট মার্টিন দ্বীপ লিজ দিলে ক্ষমতায় থাকতে অসুবিধা নেই - শেখ হাসিনা - লিংক - Click This Link
৪।সেন্টমার্টিন নিয়ে কখনো কোনো আলোচনা করেনি যুক্তরাষ্ট্র: স্টেট ডিপার্টমেন্ট - লিংক - Click This Link
৫। শেখ হাসিনা সত্য উদঘাটন করেছেন: ওবায়দুল কাদের - লিংক - https://mybangla24.com/newspapers/samakal-
৬। সেন্টমার্টিন চায় যুক্তরাষ্ট্র, সংসদে রাশেদ খান মেনন - লিংক - Click This Link
পূর্ববর্তী পোস্ট -
৭।আমেরিকার ভিসা নীতি বনাম বাংলাদেশের ভিসা নীতি-এর পর কি হবে?-
Click This Link
৬। আমার সোনার বাংলা কি কোটিপতি ও খেলাপি ঋণ তৈরীর কারখানা ? - Click This Link
৫। " রংপুর সিটি কর্পোরশন নির্বাচন - লাঙলের জয় ও নৌকা চতুর্থ " - কি বার্তা দেয় আমাদের? - Click This Link
৪। " বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্দুল মোমেন " - তুমি কার ? -
Click This Link
৩। সামাজিক রীতি-নীতি-শিষ্ঠাচার এখন যাদুঘরে - আপনি কি একমত ? -
Click This Link
২। বর্তমান সময়ে আমরা কি একটি বুদ্ধি প্রতিবন্ধী ও দৃষ্টিশক্তি হীন জাতি বা প্রজন্মে পরিণত হচছি বা হতে যাচছি? -
Click This Link
১। আমাদের সমাজের সামাজিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা কি ভেঙে পড়ছে ? -
Click This Link
২৭ শে জুন, ২০২৩ দুপুর ২:৩০
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ধন্যবাদ ধুলো মেঘ ভাই, আপনার মন্তব্যের জন্য।
খুবই হতাশ হইলাম। ভাবছিলাম মাত্র ১১০০ টাকায় আমেরিকা ঘুরে আসব। বজ্জাতেরা সেটা হতে দিলনা।
- খুবই বেদনার কথা , আপনি আম্রিকা যাবার সুযোগটা হারাইলেন । তাও ১১০০ এ,
ভাই ইডা কি টাকা না ডলার!!!!!!!!!! যদি টাহায় অয় তাইলে সুযোগ আইলে আমার জন্যও একটা সিট রাইকে দিয়েন।
--- এই বজ্জাতেরা কি ভাই সাদা চামড়ার নাকি বাদামী চামড়ার?
২| ২৭ শে জুন, ২০২৩ দুপুর ১:৪৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: জনগণের ভাগ্য নিয়ে ছিনিমিনি খেলার অধিকার কারো নেই। যা ঘটছে তা ক্রমেই খারাপের দিকে যাচ্ছে বলে মনে হচ্ছে।
২৭ শে জুন, ২০২৩ বিকাল ৪:১০
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ধন্যবাদ সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই ভাই, আপনার মন্তব্যের জন্য।
জনগণের ভাগ্য নিয়ে ছিনিমিনি খেলার অধিকার কারো নেই।
- এই কথাটা ক্ষমতাশীন এবং ক্ষমতাশীলদের কে বুঝাবে। এ দুই শ্রেণী বরাবরই নিজ নিজ স্বার্থেই সব কিছু করে থাকে। জনগনকে গিনিপিগ বানিয়ে। জনগনের অধিকারের সমাধির উপর তাদের ক্ষমতার সৌধ রচিত হয়।
যা ঘটছে তা ক্রমেই খারাপের দিকে যাচ্ছে বলে মনে হচ্ছে।
- কোনটা সত্য আর কোনটা মিথ্যা তা আমজনতা সহ সবাই জানে তবে তাদের জানায় বুঝায় কোন কিছুই বদলাবেনা। পক্ষে-বিপক্ষে যা শুরু হয়েছে এবং সবাই যেভাবে নিজ নিজ জায়গায় গো ধরে আছে তাতে ভাল কিছু যে হবেনা , এটা নিশ্চিত।
৩| ২৭ শে জুন, ২০২৩ দুপুর ২:৪১
রাজীব নুর বলেছেন: আমেরিকা বিলাশ দেশ। ওদের কোনো কিছুর অভাব নেই। আমাদের স্বভাব হলো আমরা রসিকে সাপ মনে করে হইচই বাঁধিয়ে দেই।
২৭ শে জুন, ২০২৩ বিকাল ৪:১৫
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ধন্যবাদ রাজীব নুর ভাই, আপনার মন্তব্যের জন্য।
আমেরিকা বিশাল দেশ। ওদের কোনো কিছুর অভাব নেই। আমাদের স্বভাব হলো আমরা রসিকে সাপ মনে করে হইচই বাঁধিয়ে দেই।
- যার বেশী আছে, তারই অভাব বেশী থাকে ভাইজান। এখন আমেরিকা বিশাল দেশ এবং সাথে সাথে অনেক কিছুই আছে তবে আমাদের গরীব দেশের যা আছে তাদের তা নেই । আর তাইতো আমাদের নিয়ে তাদের এত মাথা ব্যাথা।
আমরা গর্বিত বাংগালী জাতি। আমরা সব কিছুতেই একটু বেশী বেশী।
আর তাইতো সারা দুনিয়ায় আমাদের থেকে হুজুগে মেতে উঠার মত আরেকটা দেশ খুজে পাওয়া মুশকিল।
৪| ২৭ শে জুন, ২০২৩ বিকাল ৩:৪৮
রিফাত হোসেন বলেছেন: এটাকে অনেক বছর আগেও শুনেছি। ড. ইউনুসের বিষয়েও প্রচারিত হয়েছিল। অপপ্রচার নাকি প্রচার এ নিয়ে কিছু না বলাই ভাল।
বুঝে নেন।
২৭ শে জুন, ২০২৩ বিকাল ৪:১৯
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ধন্যবাদ রিফাত হোসেন ভাই, আপনার মন্তব্যের জন্য।
এটাকে অনেক বছর আগেও শুনেছি। ড. ইউনুসের বিষয়েও প্রচারিত হয়েছিল।
- বিগত এক যুগের অধিক সময় ভাই প্রতিনিয়ত কত কিছুই শুনছি। আর শোনা-বুঝার ফলে নিজেরে খালি বেবুঝ (বোকা বোকা) লাগে। তবে বর্তমানে বোকা থাকাই ভাল । এতে করে জানটা বাঁচবে ।
আর ডঃ ইউনুসের ব্যাপারে কিছু না বলাই ভাল। কেন ? - বুঝেন ত ভাইজান।
অপপ্রচার নাকি প্রচার এ নিয়ে কিছু না বলাই ভাল। বুঝে নেন।
- তাই বুঝতেছি ভাইজান
৫| ২৭ শে জুন, ২০২৩ বিকাল ৫:৪১
কামাল১৮ বলেছেন: রাষ্ট্রীয় কিছু বিষয় আছে সেটা কখনো জনসম্মুখে প্রকাশ করা যায় না।সেটা আকারে ইঙ্গিতে প্রকাশ করা হয়।এটা তেমনি একটা বিষয়।এই বিষয়টা জলের মতো পরিস্কার।কারা চীনকে চারদিক দিয়ে ঘেরাও করতে চায়।কারা কোয়াড গঠন করে বাংলা দেশকে যোগদানের জন্য প্রেসার দিচ্ছে।এইগুলো বুঝলেই এটা বুঝা সহজ হবে,কাদের প্রয়োজন এই দ্বীপটি।
ডঃ ইউনুসের ব্যাপারে কোন কিছুই প্রচারণা না সবকিছুই ঘটে যাওয়া ঘটনা।এখন যা কোর্টে প্রমান হইতেছে।কি ভাবে অন্যের টাকা মেরে খেতে হয়,কি ভাবে টেক্স ফাঁকি দিতে হয় এই বিষয়ে তাকে আরেকটা ডক্টরেট ডিগ্রি দেয়া যায়।
২৭ শে জুন, ২০২৩ বিকাল ৫:৫৬
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ধন্যবাদ কামাল১৮ ভাই, আপনার মন্তব্যের জন্য।
রাষ্ট্রীয় কিছু বিষয় আছে সেটা কখনো জনসম্মুখে প্রকাশ করা যায় না।সেটা আকারে ইঙ্গিতে প্রকাশ করা হয়।এটা তেমনি একটা বিষয়।এই বিষয়টা জলের মতো পরিস্কার।কারা চীনকে চারদিক দিয়ে ঘেরাও করতে চায়।কারা কোয়াড গঠন করে বাংলা দেশকে যোগদানের জন্য প্রেসার দিচ্ছে।এইগুলো বুঝলেই এটা বুঝা সহজ হবে,কাদের প্রয়োজন এই দ্বীপটি।
- এটা অবশ্য আপনি ঠিক বলেছেন ভাই, সত্যের পিছনেও যেমন আরেকটা সত্যি থাকে ঠিক তেমনি যে কোন রাষ্ট্রীয় ব্যাপারেরও পিছনেও আরকটা ব্যাপার থাকতে পারে। যদিও এর সত্যিটা কি বা আসল ব্যাপারটা কি তা জানার সৌভাগ্য সবার হয়না।
ডঃ ইউনুসের ব্যাপারে কোন কিছুই প্রচারণা না সবকিছুই ঘটে যাওয়া ঘটনা।এখন যা কোর্টে প্রমান হইতেছে।কি ভাবে অন্যের টাকা মেরে খেতে হয়,কি ভাবে টেক্স ফাঁকি দিতে হয় এই বিষয়ে তাকে আরেকটা ডক্টরেট ডিগ্রি দেয়া যায়।
- ডঃ ইউনুসের ব্যাপারে no comments ভাইজান।
৬| ২৭ শে জুন, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৪২
ঢাবিয়ান বলেছেন: জনগনের দৃৃষ্টি ঘোরানোর অপচেষ্টা এটা।
২৭ শে জুন, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫১
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ধন্যবাদ ঢাবিয়ান ভাই, আপনার মন্তব্যের জন্য।
জনগনের দৃৃষ্টি ঘোরানোর অপচেষ্টা এটা।
- তা কি আর বলতে ভাইজান।
তবে বলা যাবেনা কিছুই, শুধু বোঝে নিতে হবে নিরবে।
৭| ২৭ শে জুন, ২০২৩ রাত ৮:৫১
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
আমেরিকা সেন্টমার্টিন দিয়ে কি করবে?
২৭ শে জুন, ২০২৩ রাত ৯:১২
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ধন্যবাদ শূন্য সারমর্ম ভাই, আপনার কোটি টাকার প্রশ্নের জন্য।
আমেরিকা সেন্টমার্টিন দিয়ে কি করবে?
- আমার মনে হয় তারা এখানে আমেরিকার শাখা খুলবে এবং _---_----------------------
৮| ২৭ শে জুন, ২০২৩ রাত ১১:১৪
শেরজা তপন বলেছেন: এমনি এমনিতেই এমন আলোচনা আসার কথা নয়। ঘটনা কিছু একটা আছে।
০২ রা জুলাই, ২০২৩ সকাল ১১:২৩
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ধন্যবাদ শের'যা ভাই, আপনার মন্তব্যের জন্য !!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
এমনি এমনিতেই এমন আলোচনা আসার কথা নয়। ঘটনা কিছু একটা আছে।
- এটা আপনি ঠিকই বলেছেন ভাইজান।
এ দুনিয়ায় কোন কিছুই এমনি ওমনি ঘটেনা। প্রতিটা ঘটনার পিছনেই কিছু ঘনঘটা থাকে ।
বর্তমানের এই আলোচনার পিছনে ত একটা কিছু আছেই।
এখন প্রশ্ন হলো এই পিছনের কিছুটা কি?
৯| ২৮ শে জুন, ২০২৩ সকাল ৯:২৫
অপু তানভীর বলেছেন: আমি তো ভাবলাম আমেরিকা নিয়ে নিলে প্রতিবছর একদুবার করে সেন্টমার্টিন যাবো । তারপর ফেসবুকে চেক ইণ দিয়ে বলল, চিল ইন ম্যারিকা !
শেষে আম্রিকানরা কইলো যে এমন কোন আলোচনাই হয় নাই কারো সাথে । কই থেকে এই কথা আমদানী হইলো কেডায় জানে ! অবশ্য অনুমান করাই যায় কেন আইলো এই কথা কিন্তু কওয়া যায় না ।
০৩ রা জুলাই, ২০২৩ দুপুর ২:৪৬
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ধন্যবাদ অপু তানভীর ভাই, আপনার চমতকার মন্তব্যের জন্য।
আমি তো ভাবলাম আমেরিকা নিয়ে নিলে প্রতিবছর একদুবার করে সেন্টমার্টিন যাবো । তারপর ফেসবুকে চেক ইণ দিয়ে বলল, চিল ইন ম্যারিকা !
- ভাইজান, তা কি আর বলতে
এরকম পরিকল্পনা আপনার মত আমি অধমও করেছিনু তবে লাভ কি হল বলেন?
সবাই মিলে (পক্ষ-বিপক্ষ) আশায় জল ঢেলে দিল। কি আর করা। , যামুনা আর আমেরিকা।
শেষে আম্রিকানরা কইলো যে এমন কোন আলোচনাই হয় নাই কারো সাথে । কই থেকে এই কথা আমদানী হইলো কেডায় জানে ! অবশ্য অনুমান করাই যায় কেন আইলো এই কথা কিন্তু কওয়া যায় না ।
- আমেরিকানরা আসলেই বহুত খতরনাক আছে।
খালি মিছা কতা কইয়া হারা দুনিয়ায় কেরেংগাল (ঝগড়া) লাগায়। ইরাক-ভেনিজুয়েলা-লিবিয়া কিংবা আফগানিস্তানে যা করছিল তাই মনে লয় বাংলায় করবার চাইছিল।
তবে আমেরিকা এবার আর এমনে এমনে পার পাইবো বইলা মনে লয়না । কারন এবার পড়ছে রয়েল বেংগলের লগে । এবার খেলা হপপে ------------ খেলা।
তারা ভূলে গেছে আমাদের জাতীয় খেলার কথা ও কৌশল!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
আরেকটা কতা ভাইজান, "রাজনীতিতে কে যে হাচা কয় আর কে যে মিছা কয় তা বুঝা মুশকিল" তয় এখানে যা কইছে তা না বুঝবার মত এলেমদার দেশে একজনও নাই তয় সবার এলেম এখানে ফেইল ।
কারন -----------------------
১০| ২৮ শে জুন, ২০২৩ সকাল ১০:৩১
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: একজন প্রধানমন্ত্রী যখন বলেন যে গ্যাস বিক্রির মুচলেকা দিলে আমিও ক্ষমতায় থাকতে পারতাম। তখন বোঝা যায় যে বাইরের শক্তির ইশারায় ক্ষমতা নির্ধারিত হয়। এটা দেশের সম্মান এবং সার্বভৌমত্বের জন্য হানিকর। কূটনীতি আর যুদ্ধে মিথ্যা কথা বলা মনে হয় জায়েজ আছে। তাই কে সত্য বলছে সেটা বোঝা মুশকিল। তবে আমার মনে হয় প্রধানমন্ত্রী সত্য কথা বলছেন। অ্যামেরিকা এই ধরণের চেষ্টা করলেও সেটা অফিসিয়ালি কখনও স্বীকার করবে না।
কিন্তু অ্যামেরিকার এই চাপ বাংলাদেশ কতদিন ঠেকাতে পারবে। অ্যামেরিকার সাথে ঝগড়া করে টিকে থাকা মুশকিল। তখন চিন বা ভারত কেউ সাহায্য করতে আসবে না।
০৩ রা জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৪:৪১
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ধন্যবাদ সাড়ে চুয়াত্তর ভাই, আপনার চমতকার মন্তব্যের জন্য।
একজন প্রধানমন্ত্রী যখন বলেন যে গ্যাস বিক্রির মুচলেকা দিলে আমিও ক্ষমতায় থাকতে পারতাম। তখন বোঝা যায় যে বাইরের শক্তির ইশারায় ক্ষমতা নির্ধারিত হয়। এটা দেশের সম্মান এবং সার্বভৌমত্বের জন্য হানিকর। কূটনীতি আর যুদ্ধে মিথ্যা কথা বলা মনে হয় জায়েজ আছে। তাই কে সত্য বলছে সেটা বোঝা মুশকিল। তবে আমার মনে হয় প্রধানমন্ত্রী সত্য কথা বলছেন। অ্যামেরিকা এই ধরণের চেষ্টা করলেও সেটা অফিসিয়ালি কখনও স্বীকার করবে না।
- যে কোন দায়িত্বশীল পদে থেকে দায়িত্বপূর্ণ ব্যক্তিকে অনেক কিছুই করতে হয় ও বলতে হয় এবং তার বলা কথা ও কাজের আলাদা একটা ব্যাপার থাকে। আর একটা দেশের সরকার প্রধান যখন কোন কথা বলে তখন তা অবশ্যই বিশেষ মূল্য বহন করে এবং দেশ-বিদেশে তার প্রভাব পড়ে। এখন কে যে কিভাবে ক্ষমতায় আসে, ক্ষমতায় টিকে থাকে কিসের মুচলেকার বিনিময়ে তা সাদা চোখে বুঝা মুশকিল এবং তা আম জনতার ধারনার বাহিরে।
প্রেম ও যুদ্ধে মিথ্যা কথা বলা শতভাগ জায়েজ নিজ নিজ সুবিধার জন্য ।
কারন , প্রেম ও ক্ষমতায় খালি মজাই মজা।
আর এই মজার গজা খাওয়ার জন্য একটা কেন হাজার মিচা ও ও নতুন নতুন কাহিনীতে কোন দোষ নাই (বাণীতে - বাংগাল কাংগাল)।
কতা হলো গিয়া ভাইজান, "রাজনীতিতে কে যে হাচা কয় আর কে যে মিছা কয় তা বুঝা মুশকিল" তয় এখানে যে যা কইছে তা না বুঝবার মত এলেমদার (আমাদের দেশে সবাই এলেমদার) দেশে একজনও নাই তারপরও সবার এলেম এখানে ফেইল (সবাই নিরব) ।
আরেকটা কতা - হাচা কতা ভাই এখন কেউ আর বলেই না তার আবার স্বীকার করা!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
কিন্তু অ্যামেরিকার এই চাপ বাংলাদেশ কতদিন ঠেকাতে পারবে। অ্যামেরিকার সাথে ঝগড়া করে টিকে থাকা মুশকিল। তখন চিন বা ভারত কেউ সাহায্য করতে আসবে না
- - আমেরিকানরা আসলেই বহুত খতরনাক আছে ভাই।
তারা খালি মিছা কতা কইয়া হারা দুনিয়ায় কেরেংগাল (ঝগড়া) লাগায়। ইরাক-ভেনিজুয়েলা-লিবিয়া কিংবা আফগানিস্তানে যা করছিল তাই মনে লয় বাংলায় করবার চাইছিল।
তবে আমেরিকা এবার আর এমনে এমনে পার পাইবো বইলা মনে লয়না ।
কারন এবার পড়ছে বাংগাল রয়েল বেংগলের লগে ।
এবার খেলা হপপে ------------ খেলা।
তারা ত জানেনা আমাদের জাতীয় খেলার ব্যাপারে এবং আর তাই ভূলে গেছে আমাদের জাতীয় খেলা (হা-ডু-ডু ওরফে কাবাডি) র কথা ও কৌশল!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
১১| ২৮ শে জুন, ২০২৩ দুপুর ১২:৪৫
রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্টে আবার এলাম। কে কি মন্তব্য করেছেন সেটা জানতে।
০৪ ঠা জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১:৩১
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: রাজিব ভাই , আপনাকেও আরেকবার ধন্যবাদ, আবার আসার জন্য।
১২| ০২ রা জুলাই, ২০২৩ সকাল ১১:৩৯
কিরকুট বলেছেন: আমেরিকা বেশি চাপাচাপি করতে পারবে না । চীন আর রাশিয়ার নজর আছে বাংলাদেশের উপর তাই দেখেন না ভারতো তেমন জব্দ করতে পারছে না । সামান্য যে চাপ দিচ্ছে উহা হজম করার শক্তি থাকতে হবে ।
০৪ ঠা জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৪:১৭
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ধন্যবাদ কিরকুট ভাই, আপনার সরস মন্তব্যের জন্য।
আমেরিকা বেশি চাপাচাপি করতে পারবে না ।
- ভাই যে কি কন না । আমার শরম লাগে।
আমেরিকা চাপব (যাতব) আমাগো,এইডা কোন কতা ঐলো। আপনি কি ভূলে গেছেন না আমেরিকানগো মাথায় আছে যে আমাগো জাতীয় খেলা চাপাচাপি (যাতাযাতি) ।
উনারা যদি জিতেও যায় তাহলে আমরা বলব , আমি নীচে থাইকা আরামে শুই রইছি আর তারা আমারে হারাইতে গিয়া যেই পেরেশানীডা হইছে।(আমি ত ইচছা কইরে হারছি যাতে হে আমার যাততে যাততে কাহিল হইয়া পড়ে)।
চীন আর রাশিয়ার নজর আছে বাংলাদেশের উপর তাই দেখেন না ভারতো তেমন জব্দ করতে পারছে না । সামান্য যে চাপ দিচ্ছে উহা হজম করার শক্তি থাকতে হবে ।
- ভাই চীন রাশিয়া লাগবোনা । আমগো দাদা আছে আর তার সাথে সাথে আমরা এখন নিচছি ইট
কেউ আইলেই আমরা হেইককা মারুম ইট তাগো মাতায় , হেগো কি ক্ষেমতা আছে আমাগোর লগে জিতে যাইবার । না বুদ্ধে না যুদ্ধে।
তাগো কাপর দেয়া বন কইরে দিলে বুঝবে নেংটা থাকার কি জ্বালা।
১৩| ০২ রা জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৪:৩১
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
বাংলাদেশের প্রায় চারোদিকে ভারত! সেন্টমার্টিন দ্বীপে আমেরিকা কেনো? ইউএফও-এলিয়েন ও আসতে পারবে না - এটি সহজ অংক।
০৪ ঠা জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১৭
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ধন্যবাদ ঠাকুরমাহমুদ ভাই, আপনার মন্তব্যের জন্য।
বাংলাদেশের প্রায় চারোদিকে ভারত! সেন্টমার্টিন দ্বীপে আমেরিকা কেনো? ইউএফও-এলিয়েন ও আসতে পারবে না - এটি সহজ অংক।
- এই সহজ অংকটা যদি সবাই বুঝতে পারত তাহলেত আর ভাই এত সব কথা হবারই ছিলনা।
" বুঝেনা সে বুঝেনা
দাদা যেখানে আছে ,আমেরিকা সেখানে ভাত ( জায়গা) পাবেনা " ----------------
১৪| ০৬ ই জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:১০
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: সব মেকিং গেইম।
০৬ ই জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪৩
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ধন্যবাদ সাহাদাত উদরাজী ভাই, আপনার মন্তব্যের জন্য।
সব মেকিং গেইম।
- তা কি আর বলতে ভাইজান।
অল আর মেকিং গেইম ফর পাওয়ার ( কারন - তার মজা ব্যাফোক)।
©somewhere in net ltd.
১| ২৭ শে জুন, ২০২৩ দুপুর ১:৩৬
ধুলো মেঘ বলেছেন: খুবই হতাশ হইলাম। ভাবছিলাম মাত্র ১১০০ টাকায় আমেরিকা ঘুরে আসব। বজ্জাতেরা সেটা হতে দিলনা।