নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রেক্ষাপট - সোনাগাজী ভাইয়ের লেখা - ব্লগে আমার কমেন্ট ক্ষমতা থাকলে ভালো হয় (সাময়িক)-লিংক - Click This Link
আমাদের দেশে প্রচলিত একটি কথা কিংবা প্রবাদ প্রবচন আছে, "যার হয়না নয়ে, তার হয়না নববই'য়ে'' - এই বাক্যটি সাধারণতঃ মানুষের বিবেক-বুদ্ধি বা আক্কেল কিংবা মানুষের সাথে মানুষের অভিযোজন ক্ষমতা তথা অবস্থা-অবস্থান-পরিবেশ-পরিস্থিতির সাথে কে কতটা নিজেকে খাপ খাইয়ে-মানিয়ে চলতে পারে তাই বুঝতে ব্যবহৃত হয়। আপনি আমি যে যত চেষ্টাই করিনা কেন আমাদের যার যার যেই ভিত্তি (মানুষের প্রকৃতি/স্বভাব যা জেনেটিক্যালি পাওয়া) তা কখনো শতভাগ পরিবর্তন সম্ভব হয়না। তবে মানুষ চাইলে নিজেকে কিছুটা বদলাতে পারে নিজস্ব শিক্ষা,নীতি-নৈতিকতা কিংবা অন্যকে দেখে-শুনে।
সোনাগাজী - ( আমার মনে হয়, সোনাগাজী কোন একক ব্যক্তির নাম / নিক নেম বা একজনের দ্বারা চালিত কোন আইডি নয়। ইহা কোন বিশেষ গ্রুপ দ্বারা, বিশেষ লক্ষ্যে ব্যবহৃত-চালিত) এমনকি এটি কারও বাপ-দাদার দেয়া কিংবা পারিবারিক নাম অবশ্যই নয়, এটাও আমার বিশ্বাস। একজন মানুষের নামই তার আসল পরিচয়। এখন কেউ যদি চলার পথে তার আসল নাম গোপন করে নকল নাম নেয়, (সাধারনত আমার মনে হয় - মানুষ যখন খুব বিখ্যাত হয় কিংবা কুখ্যাত হয়,তখন আপনার আসল নাম-পরিচয় লুকিয়ে থাকে) তাহার পিছনে তাহার হয়ত এমন কোন যৌক্তিক কারন থাকতে পারে যা অন্যরা জানেনা।
চাঁদগাজী-সোনাগাজী এ দুটি নাম সমাজে খুব বেশী পরিচিত না হলেও সামুতে খুবই বিখ্যাত-পরিচিত দুটি নাম।সামুতে জন্মের পর থেকেই সময়ে সময়ে সামুর নিয়ম-নীতির বেড়াজালে কিংবা নিয়ম ভংগের অপরাধে পরে কখনো চাঁদগাজী,কখনো সোনাগাজী প্রতিনিয়ত ছোট-খাট শাস্তি ভোগ করতে থাকে। কখনো কখনো তাদের দুষ্ঠুমির কারনে পরিস্থিতি যখন ব্লগ কর্তৃপক্ষের নিয়ন্ত্রনের বাইরে চলে গিয়েছিল তখন তাহাদেরকে মৃত (আইডি বন্ধ) ঘোষনাও করা হয়েছে। যা ব্লগ কর্তৃপক্ষের ভাষায় ," সামুতে সোনাগাজী-চাঁদগাজী মৃত তথা তাদের অধ্যায় চিরস্থায়ীভাবে বন্ধ হয়ে গিয়েছে'' এমন ঘোষনাও দিতে বাধ্য হয়েছিল। তারপর রাজিব নুর ভাই সহ অনেকেই সোনাগাজীকে আবার জীবিত তথা আরেকবার সুযোগের জন্য অনুরোধ করে লিখেছিল। আর সেসব কারনে হয়ত সামু কর্তৃপক্ষ বিশেষ বিবেচনায় দীর্ঘদিন পর হিমঘর (মৃত আইডি) থেকে সোনাগাজীকে মুক্ত করে জীবিত তথা আইডি সচল করে। আর মুক্তি পেয়েই কিছুদিনের মাঝে সোনাগাজী ভাই যা তাই,চলেছেন আপন মহিমায় এবং এর ফলে তিনি এখন কমেন্ট করার ক্ষমতা হারা । তিনি আবারো প্রমাণ করলেন, "স্বাধীনতা অর্জনের চেয়ে স্বাধীন রক্ষা করা আসলেই কঠিন "
সোনাগাজী ভাই - একটা জিনিষ ভুলে আপনি-আমি ভুলে যাই,''আপনি-আমি ব্লগে যতই কারো সমালোচনা-ব্যক্তিগত আক্রমণ কিংবা ভুল ধরিয়ে দেয়ার চেষ্টা করি না কেন,এর ফলে যে কিছু পরিবর্তন হবে কিংবা আপনার-আমার সমালোচনার ফলে আমি/আমরা যে নিজেকে সংশোধন করে নিব- এমনটা নয়''। আবার কিছু বিষয়ে আপনি হয়ত বেশী জানেন,অন্যে কিছুটা কম জানেন- এমনটা হতেই পারে। কারন একজন মানুষ সব কিছু কিংবা সব বিষয়ে জানবে তা হতে পারেনা। তাহলেত আর সমাজে এত এত পেশার লোক থাকত না । সবাই সবজান্তা শমসের হয়ে যেত। আর এমনটা হলে সমাজের যাবতীয় নিয়ম-নীতি স্বাভাবিকভাবে না চলে ভেংগে পড়ত।
সোনাগাজী ভাই - অন্যের সমালোচনা ভাল তবে সমালোচনার সময় সৌজন্যতা কিংবা সাধারন ভদ্রতা রক্ষা করা উচিত।গঠনমূলক সমালোচনা ভাল,তাতে যে কারো সংশোধন হবার সুযোগ থাকে।তবে আপনি যা করেন,তা হলো নোংরামী তথা ব্যক্তিগত আক্রমণ ও অন্যকে তুচছ-তাচছিল্য করা এবং তা আপনি করেন খুবই দৃষ্ঠিকটুভাবে। আপনার কথায় যে একজন মানুষ মনে কষ্ঠ পেতে পারে, তা আপনি ভুলে যান। ভুলে যান স্রষ্টার বলা, " অন্যায়ভাবে কারো মনে দিওনা আঘাত, সে আঘাত লাগে কাবার গায়" সে কথাকেও। সমালোচকের সমালোচনা ভালো গুন যদি তা গঠনমূলক হয় এবং আমরা তা খোলামনে গ্রহন করতে পারি।
কারন-সমালোচকরা আমার/আমাদের দূর্বলতাগুলো খুঁজে বের করে। আর তাই পজেটিভলি দেখলে সমালোচকের সমালোচনা একজন মানুষকে ভাল তথা নিঁখুত ভাবে গড়ে তুলতে সাহায্য করে। আর তাই সমালোচকদের উপর আমাদের কৃতজ্ঞ থাকা উচিত। তবে,আমরা এটা মেনে নিতে পারিনা এবং এটা হবারও নয়। কারন-আমরা সবাই ভালটাই শুনতে চাই অন্যের কাছ থেকে, খারাপটা নয়।
অন্যদিকে-
১। যে কোন কিছুতে মধ্যপন্থা সবচেয়ে ভাল পথ বলে বিবেচিত হয়। অতি ডান কিংবা অতি বাম দুটিই খারাপ।
২। এ দুনিয়াতে সকল জিনিষ গুরুত্বপূর্ণ কিন্তু সার্বজনীন নয় ।
দেখেন ১২ দিন আগেও হাসু বুবু ভাবত সেই দেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি, তাকে ছাড়া দেশ চলবেনা। অথচ বাস্তবতা একেবারেই ভিন্ন। তিনি দেশের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ছিলেন নিঃসন্দেহে তবে তিনি না থাকলে দেশ চলবে না এমনটা নয়।
সোনাগাজী ভাই - আপনি নিঃসন্দেহে জ্ঞানী ও সিনিয়র সিটিজেন যিনি আমেরিকা নামক সভ্য দেশে থাকেন এবং সামুতে লিখে সামুকে ধন্য করছেন । আপনার লেখা পড়ে অশিক্ষিত-মূর্খ বংগবাসী-মরুবাসীরা শিক্ষার সাগরে হাবুডুবু খাচছি-জানছি,যা ছাড়া আমরা অচল কিংবা আপনি ছাড়া সামু অচল, এমনটা নয় ভাই।
আপনি অবশ্যই অনেক বেশী জানেন, ভাল লেখেন এবং দেশ-জনগনের ভাল চান। তবে সেই সব কিছুর জন্য আপানকে প্রথমে একজন ভাল উপস্থাপক হতে হবে। তবেই আপনি যে কারো মনে জায়গা করে নিতে পারবেন কিংবা আপনার মতামত জোরালোভাবে অন্যের নিকট তুলে ধরতে পারবেন এবং আপনার বলা/উপস্থাপিত অভিমতের গুরুত্ব থাকবে অন্যের নিকট। ভাল কথায় দুনিয়ার অনেক জটিল সমস্যারও সমাধান হয়ে যায় । আর খারাপ কথায় মানুষের জীবনে অনেক জটিলতা তৈরী হয় এবং না চাইতেও জীবনে বহু বিপদের মুখোমুখি হতে হয়। এর প্রমানতো আপনার-আমার সামনে, সামান্য এক কথার কারনে ১২ দিন আগে ক্ষমতার মসনদ-দেশ কাপিয়ে আপনার আদর্শকে দেশ-ক্ষমতাহারা করেছে সকল মুর্খ-অশিক্ষিত বংগবাসী ।
সর্বোপরি আপনি যদি আপনার সম্মান-মর্যাদা আপনি রক্ষা করে না চলেন তবে অন্য কারো দায় থাকেনা তাকে রক্ষা করার। আর নিজে সম্মান-মর্যাদা পেতে হলে অন্যের প্রতিও সম্মান-মর্যাদার ধারনা পোষন করতে হয়। কারন - অন্যেকে সম্মান-মর্যাদা দিলে পরোক্ষভাবে নিজেকেই সম্মানিত করা হয়।
জীবনে চলার পথে আমাদের যে কোন বিষয়ের প্রাপ্ত সুযোগকে যথাযথভাবে প্রয়োগ-ব্যবহার করতে হয়। যে কারো প্রাপ্ত সুযোগের অপব্যবহার নিজের সুযোগ রহিত হবার পাশাপশি ভবিষ্যতে অন্য আরেকজনের এ জাতীয় সুযোগ পাবার ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতা তৈরী করতে পারে, এ বিষয়টা মাথায় রাখা জরুরী।
আমি সামুতে লিখার চেষ্টাই শুরু করেছিলাম চাঁদগাজী (অধুনা সোনাগাজী) নিকের লেখা পড়ে। পাশাপাশি আমার ১০০ (শততম পোস্ট) লেখায় চাদগাজী ভাইয়ের উদ্দেশ্যে আমার দীর্ঘদিনের পর্যবেক্ষণের ব্যক্তিগত অভিমত বা মূল্যায়ন ছিল ,'' এখানে আরেকজনের নাম আলাদা করে বলতে হয় (আলাদা করে এই জন্য যে তিনি আসলেই বিশেষ এবং বিশিষ্ট একজন) - চাঁদ গাজী ভাই। উনার লেখা আমাকে অনেক অনেক বেশী টানত এবং এখনো টানে।তবে তার সাথে সাথে হৃদয় ব্যথিত হত বাকীদের প্রতি উনার তুচছ-তাচছিল্যপূর্ণ মন্তব্য ও লেখা দেখে।একটা সময় অবাক হয়ে দেখলাম উনি শুধু ব্লগারদেরই নয় সমাজের বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার প্রতিষ্ঠিত সম্মানিত ব্যক্তি (শিক্ষক-রাজনীতিবিদ-সরকার-মন্ত্রী-বিরোধীদলীয় নেতা) এমনকি দেশ-বিদেশের প্রতিষ্ঠিত সম্মানিত ব্যক্তি,সরকার প্রধানরাও উনার তুচছ-তাচছিল্যপূর্ণ মনোভাব ও মন্তব্য থেকে রেহাই পাননা। আর এসব দেখে হতবাক হয়ে ভাবতাম এবং এখনো ভাবি মানুষ কেন এমন? আমরা বেশীরভাগ মানুষ এটা ভূলে যাই যে,অল্প কয়েকদিনের আমাদের এই মানব জীবনে সম্মানিত কে সম্মান করলে পরোক্ষভাবে নিজেকেই সম্মানিত করা হয়। আর কাউকে অসম্মান ও ছোট করা,কাউকে তুচছ-তাচছিল্য করা মানবতারই অপমান-নিজের অপমান।কারন, কাউকে ছোট করে কখনো নিজেকে বড় করা যায়না বা বড় হওয়া যায়না। তার মানে এই না যে, আমি উনার লেখা বা উনাকে পছন্দ করিনা। তবে আমি সবসময় ভাবতাম এবং এখনো ভাবি উনি বয়সে বড়-প্রবীণ ও মুক্তিযোদ্ধা (উনার বিবৃতি অনুসারে)। কাজেই উনি সম্মানিত একজন মানুষ, অথচ কতটা অবলীলায় উনি উনার সম্মান-মর্যাদা বিলিয়ে দিচছেন ।অথচ একটু চেষ্টা করলেই উনি সবার শ্রদ্ধাভাজন হতে পারতেন এবং এখনো পারেন।''
লিংক - Click This Link
সবশেষে, দেশে প্রচলিত - '' কানার হাতে কুড়াল দিওনা" বা '' সৎ সংগ স্বর্গবাস,অসৎ সংগ সর্বনাশ'' কিংবা '' সংগদোষে লোহা ভাসে" - মানে হলো সব জিনিষ সবার জন্য নয় এবং চলার পথে সবার সাথে চলাও জরুরী নয়। এক টুকরা লোহা কামারের জন্য ভাল কারন সে তা থেকে নানা ধরনের ব্যবহার্য্য জিনিষ তৈরী করে মানুষের জীবন সহজ করে। অন্যদিকে একটুকরা লোহা যখন খারাপ লোকের হাতে পরে তখন তা হয়ত কারো কারো প্রাণ সংহারের কারন হতে পারে। আবার, এক টুকরা লোহা পানিতে ডুবে গেলেও হাজার হাজার টন লোহা অন্য আরো জিনিষের সাথে জুড়ে দেয়ার কারনে লক্ষ লক্ষ টন মাল বহন করলেও ডুবে যায়না। এর কারন কি? কারন - সংগদোষ। আর তাই সবার হাতে সবকিছু থাকা যেমন উচিত নয় ঠিক তেমনি যথযথ কর্তৃপক্ষেরও যে কাউকে যে কোন এক্সেস দেবার পূর্বে চিন্তা-ভাবনা করে এবং সময়ে সময়ে তা রিভিউ করে সুযোগ চালু রাখা কিংবা বন্ধ উচিত। আর এতেই সকলের জন্য মংগল নিহিত।
জবাবদিহীতা-
** সোনাগাজী ভাইয়ের পোস্ট পড়ে এবং পোস্টে মন্তব্যসমূহ পড়ে আমি ও আমার মন্তব্য লিখতে লিখতেই এ পোস্টের ধারনা ও লেখা। সোনাগাজী / চাঁদগাজী ( উভয়েই একজন) ভাইয়ের উদ্দেশ্যে যা বলা তা সম্পূর্ণভাবে আমার দীর্ঘদিনের পর্যবেক্ষণের ব্যক্তিগত অভিমত বা মূল্যায়ন। এর সাথে অন্যকারো মতামত নাও মিলতে পারে। আর আমার এ অভিমত বা মূল্যায়ন ভাইকে খারাপ বা ব্যক্তিগত আক্রমণের জন্য নয় । এ ভাইয়ের উপলব্ধির জন্য যাতে, অন্যের চোখে ভাই নিজে নিজেকে মূল্যায়ন করতে পারে। অন্যদিকে এ লেখা ব্লগ কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্তের সমালোচনাও নয়। আর তাই আমার এ লেখা- মন্তব্য বা মূল্যায়নকে পজেটিভলি নেয়ার জন্য ভাই এবং ব্লগ কর্তৃপক্ষের নিকট অনুরোধ রইল।
পূর্ববর্তী পোস্ট
''মধুর বচন'' - ৫ - '' মুক্তিযোদ্ধাদের নাতি-পুতিরা পাবে না, তাহলে কি রাজাকারের নাতি-পুতিরা পাবে ''?
Click This Link
''মধুর বচন'' - ৪ - "শেখ হাসিনা পদত্যাগ করেন নি, তিনি এখনো বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী" -
Click This Link
"মধুর বচন" - ৩) - "প্রধানমন্ত্রী(শেখ হাসিনা)'র বেহেশতে যাওয়ার হক আছে" এবং "আল্লাহ শেখ হাসিনার জন্য ফেরেশতা পাঠাবেন, এটা যদি মনে না করেন ইমান চলে যাবে"। লিংক - Click This Link
" মধুর বচন " - ২ - রাস্তা বন্ধ করে জনগণকে কষ্ট দিয়ে আর সমাবেশ করতে দেয়া হবে না - ওবায়দুল কাদের ও বাস্তবতা।
Click This Link
" মধুর বচন " - ১ - আহা কি চমতকার দেখা গেল- Click This Link
২২ শে আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৪:১০
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: রানার ব্লগ ভাই, ধন্যবাদ সাথে
২| ২২ শে আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৩:১৯
জটিল ভাই বলেছেন:
উহা কাহারে অনুসরন করিবে সেই দ্বন্দে ভুগছে। আশা রাখি আপনার এই পোস্ট উহার জন্যে দিশারি। কিন্তু আন্ধার নিকটেতো ইহা গরু রচনা জ্ঞাণ হইবে!
২২ শে আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৯
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ধন্যবাদ জটিল ভাই, আপনার জটিল সাথে জোশ মন্তব্যের জন্য।
উহা কাহারে অনুসরন করিবে সেই দ্বন্দে ভুগছে। আশা রাখি আপনার এই পোস্ট উহার জন্যে দিশারি। কিন্তু আন্ধার নিকটেতো ইহা গরু রচনা জ্ঞাণ হইবে!
- আসলে উনার লেখায় মন্তব্য আমি সচরাচর করিনা। তার কারন উনি মন্তব্যেও গো-মাতার সুবাস পায়। তবে এ লেখায় মন্তব্য করতে গিয়ে আপনার দেয়া স্ক্রিন শটটি দেখেই মূলতঃ এ লেখা।
এখানে যে কয়জন মানুষের নাম উনি নিয়েছেন,সবাইকেই উনি চাইলে অনুসরন করতে পারেন-আমাকে ব্যতীত।
কারন - আমি মনে আপনারা সবাই অনুসরন যোগ্য । এখন সোনাগাজী ভাই হয়ত এই নাম গুলি নিয়েছে মনে মনে বিরুপ ধারনা পোষন করে, যদিও আমি সঠিক জানিনা। পজেটিভলি ভাবে নিয়ে উনি চাইলে যে কাউকে অনুসরন করা যেতে পারে- এটাই আমার অভিমত।
৩| ২২ শে আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৩:২৭
সৈয়দ মোজাদ্দাদ আল হাসানাত বলেছেন: সু্ন্দর করে গুছিয়ে কথা গুলো বললেন। সমালোচনা ভালো, কিন্তু সমালোচনা হওয়া উচিৎ গঠন মুলক। যে সমালোচনা মানুষকে কাজ করার ইচ্ছে নষ্ট করে এরকম সমালোচনা না করাই ভালো।
২২ শে আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৫:০৫
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ধন্যবাদ সৈয়দ মোজাদ্দাদ আল হাসানাত ভাই, আপনার চৎকার মন্তব্যের জন্য।
সু্ন্দর করে গুছিয়ে কথা গুলো বললেন। সমালোচনা ভালো, কিন্তু সমালোচনা হওয়া উচিৎ গঠন মুলক। যে সমালোচনা মানুষকে কাজ করার ইচ্ছে নষ্ট করে এরকম সমালোচনা না করাই ভালো।
- শুকরিয়া ভাই।
সমালোচনা যদি হয় সংশোধন তথা ভালর জন্য এবং যুক্তি-যুক্ত, তাহলে তা সবারই গ্রহন করা উচিত । তবে সমালোচনার নামে যদি ব্যক্তিগত আক্রমণ কিংবা কাউকে হেয় করা হয় তবে তা কখনো গ্রহনযোগ্য হতে পারেনা। আর এসব করার কারনে এ জাতীয় মানুষ মানুষের মন থেকে উঠে যায়। এটাই সোনাগাজী ভাই বুঝতে চান না।
আফসোসটা এখানেই।
৪| ২২ শে আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৩:৫০
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: ওনি কি আর এই বয়সে নিজেকে পরিবর্তন করবে ???
২২ শে আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৭
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ধন্যবাদ মোঃ মাইদুল সরকার ভাই, আপনার মন্তব্যের জন্য।
ওনি কি আর এই বয়সে নিজেকে পরিবর্তন করবে ???
- সেটাই ভাই ।
যার হয়না ৯ এ তাহার হবেনা ৯০ এ।
হয়ত সোনাগাজী ভাইয়ের ৯০ হয়নি তবে তাহার আশেপাশেই হওয়ার কথা উনার বয়স। তবে উনি চাইলে কিছুটা হলেও বদলাতে পারেন নিজেকে। তবে উনি চাইবেন কিনা, সেটাই আসল কথা।
৫| ২২ শে আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৪
গোবিন্দলগোবেচারা বলেছেন: আমি সোনামনির একটা পোস্টে যেয়ে সমালোচনা করে ছিলাম। এরপরে উনি আমাকে কমেন্ট ব্লক করে দিয়েছেন।
যারা যৌক্তিক সমালোচনা গ্রহণ করতে পারে না তারা পাবলিক ব্লগে কেন লিখতে আসে?
ব্যাটা একটা আস্তা গারবেজ।
এর পোস্ট গার্বেজ , কমেন্ট গার্বেজ। এই সমস্ত ডিজিটাল গার্বেজ কে আমরা বলি সাইবার পাদ।
২২ শে আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৯
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ধন্যবাদ গোবিন্দলগোবেচারা ভাই, আপনার সরস মন্তব্যের জন্য।
আমি সোনামনির একটা পোস্টে যেয়ে সমালোচনা করে ছিলাম। এরপরে উনি আমাকে কমেন্ট ব্লক করে দিয়েছেন।
যারা যৌক্তিক সমালোচনা গ্রহণ করতে পারে না তারা পাবলিক ব্লগে কেন লিখতে আসে?
- আহা ভাইজান, আপনাকে বুঝতে হবে।
সোনামনিদের ধৈর্য্য একটু কমই থাকে । এরা অবুঝ হয়ে থাকে, কারন এরা চির সবুজ। বয়স ৯০ এর ঘরে গেলেও এরা মনে করে ৯ কি ২২। অন্যদিকে সোনামনিরা হয় ব্যাফোক আতেল তথা সনজান্তুা শমসের টাইপের। কাজেই -----------
ব্যাটা একটা আস্তা গারবেজ। এর পোস্ট গার্বেজ , কমেন্ট গার্বেজ। এই সমস্ত ডিজিটাল গার্বেজ কে আমরা বলি সাইবার পাদ।
- আপনার এই কথায় ভাই আবুল মালের কথা মনে পড়ে গেল। যাহার প্রিয় বাক্য ছিল গার্বেজ এবং যে সবসময় বিরামহীন পাদ (দূষিত বায়ু ত্যাগ) মারত এমন কি সচিবালয়েও। যারা উনার সাথে কাজ করেছে তার সবাই উনার এই কথা ও কাজ সম্পর্কে সম্যক অবগত।
৬| ২২ শে আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৭
গোবিন্দলগোবেচারা বলেছেন: আমাদের গ্রামে একটা অটিস্টিক লোক ছিল। গ্রামের লোকেরা গবা পাগলা বলতো। গরিব মানুষ যেখানে যা পায়- গার্বেজ পচা ঘচা সব খাইত। সব সময় পেট ভুটভাট লেগেই থাকতো। নিয়মিতভাবে এর তার সামনে এসে বিকট শব্দে দুর্গন্ধ যুক্ত পাদ মেরে বলতো 'আমার মত পাদতে পারিস?'
এই লোকের পোস্ট আর কমেন্ট পড়লে গবা পাগলার কথা মনে পড়ে।
২২ শে আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১১
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: আমাদের গ্রামে একটা অটিস্টিক লোক ছিল। গ্রামের লোকেরা গবা পাগলা বলতো। গরিব মানুষ যেখানে যা পায়- গার্বেজ পচা ঘচা সব খাইত। সব সময় পেট ভুটভাট লেগেই থাকতো। নিয়মিতভাবে এর তার সামনে এসে বিকট শব্দে দুর্গন্ধ যুক্ত পাদ মেরে বলতো 'আমার মত পাদতে পারিস?' এই লোকের পোস্ট আর কমেন্ট পড়লে গবা পাগলার কথা মনে পড়ে।
- ভাই , কিতা কইতাম?
গবা পাগলারেই ইয়াদ করি আর এই মগাই পাগলারে ভুলে যাই। উনাকে উনার মত থাকতে দিয়ে আমরা নিজেরা নিজেদের মত থাকি।
৭| ২৩ শে আগস্ট, ২০২৪ সকাল ৭:৩৯
কামাল১৮ বলেছেন: পরিবর্তন হতে হলে আগে নিজেকে জানতে হবে,আমার কি পরিবর্তন দরকার।যদি নিজেকে নিজে বুঝতেই না পারি তবে কি পরিবর্তন করবো।
পরিবর্তনেপ জন্য সবার আগে প্রয়োজন চিন্তার স্বাধীনতা।চিন্তাকে অন্যের কাছে বন্ধক রেখে পরিবর্তন সম্ভব না।
২৫ শে আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩৪
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ধন্যবাদ কামাল১৮ ভাই, আপনার মন্তব্যের জন্য।
পরিবর্তন হতে হলে আগে নিজেকে জানতে হবে,আমার কি পরিবর্তন দরকার।যদি নিজেকে নিজে বুঝতেই না পারি তবে কি পরিবর্তন করবো। পরিবর্তনেপ জন্য সবার আগে প্রয়োজন চিন্তার স্বাধীনতা।চিন্তাকে অন্যের কাছে বন্ধক রেখে পরিবর্তন সম্ভব না।
- জী ভাইজান, পরিবর্তন প্রথমে নিজ থেকেই হতে হবে এবং সেটা হতে হবে সময়োপযোগী ও রাগ-অনুরাগ-বিরাগের উপরে থেকে।
©somewhere in net ltd.
১| ২২ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ২:৪৮
রানার ব্লগ বলেছেন: