নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মোহাম্মদ নুর উদ্দিন

মোহাম্মদ নুর উদ্দিন › বিস্তারিত পোস্টঃ

কুমারিত্বের পরীক্ষা বিয়ের প্রধান শর্ত!

০৮ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:৫২


কুমারিত্বের ‘অগ্নিপরীক্ষা’। আজকের জর্জিয়ায় মেয়েদের বিয়ের প্রধান শর্তই হলো, তাদের কুমারিত্বের পরীক্ষা দিতে হবে। অর্থাৎ করাতে হবে ভার্জিনিটি টেস্ট। রিপোর্টে তাদের কুমারীত্ব প্রমাণিত হলে, তবেই বিয়ের প্রশ্ন। না-হলে ‘নষ্ট মেয়ে’র তকমা। একংবিংশ শতাব্দীতে দাঁড়িয়েও এই বর্বর মানসিকতা থেকে মুক্ত হতে পারেনি একদা সোভিয়েত ইউনিয়নের সদস্য জর্জিয়া। ইতিমধ্যে বিবাহে ইচ্ছুক বহু যুবতী নিজের ভার্জিনিটি টেস্ট করিয়েছেন। তবে অনেকে এর বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছেন। সদর্পে ঘোষণা করেছেন তারা এই নির্দেশ মানছেন না। তাদের প্রশ্ন, কুমারিত্ব কি শুধুই নারীদের জন্য। কোনো পুরুষও এই একই পরীক্ষা করাচ্ছেন না-কেন। বিবিসি-র এক রিপোর্ট অনুযায়ী, জর্জিয়া ফরেন্সিক ব্যুরোতে এই টেস্টের জন্য হবু কনেদের কাছ থেকে ৬৯ পাউন্ড অর্থাৎ প্রায় ছ’হাজার টাকা নেয়া হচ্ছে। যদি টেস্ট রিপোর্ট তাড়াতাড়ি দরকার, তা হলে আরো বেশি কড়ি গুনতে হবে। জর্জিয়ার লোকেদের কাছে এই টেস্টের খরচ, তাদের গড় মাসিক খরচের সমান। তা-ও পরীক্ষায় পিছপা হচ্ছেন না কেউই। বরং চার্চের তরফে এই টেস্টের জন্য মহিলাদের একটি দলও গঠন করা হয়েছে। এই দলের সদস্যদের, ভার্জিনিটি টেস্টের জন্য কোনো টাকা দিতে হচ্ছে না। অন্য দিকে, কিছু যুবতী এই টেস্টের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছেন। এক মহিলা জানান, তাকে এই পরীক্ষা করতে বলা হলে, তিনি কোনও মতেই তা করাবেন না। ব্যাখ্যা, তার সঙ্গে যদি কেউ জীবন অতিবাহিত করতে চায়, তা হলে তাকে তার ওপর বিশ্বাস রাখতে হবে। পাশাপাশি বেশ কয়েকজন মহিলা প্রশ্ন তুলেছেন, পুরুষরাও ভার্জিনিটি টেস্ট করাচ্ছে না-কেন? যদিও চার্চের ব্যাখ্যা, এই টেস্টের উদ্দেশ্য এইচআইভি, এইডসের মতো রোগের হাত থেকে যুবতীদের বাঁচিয়ে রাখা। এই টেস্টের জন্য চার্চের তরফে মহিলাদের একটি দলও গঠন করা হয়েছে। ভর্জিনিটি টেস্ট করানোর জন্য যুবতীদের ওপর কোনো রকম চাপ সৃষ্টি করা হচ্ছে না বলেও চার্চ সাফাই দিয়েছে। কোনো যুবতী কুমারী প্রমাণিত হলে তাদের সার্টিফিকেট এবং একটি সুন্দর পোশাক দেয়া হচ্ছে। শনিবার রেবেলেশন ক্রিশ্চন চার্চের এক অনুষ্ঠানে ১০৪ জন টিনএজার নিজের ইচ্ছায় ভার্জিনিটি টেস্ট করায়।
সূত্র : সংবাদসংস্থা।

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:২০

লেখোয়াড়. বলেছেন:
আজাইরা কাম।

২| ০৮ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৭

নাম প্রকাশে ইচ্ছুক নহে বলেছেন: এইটা কেমন কথা? :-0 এইচআইভি এর টেস্ট কি অন্যভাবে হয় না? /:)

৩| ০৮ ই জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০১

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: করুক, অসুবিধা নাই। কেউ ফেইল খাইলে কার কার কারনে ফেল খাইছে সেই নামগুলা সহ রিপোর্ট দেয়ার দাবী জানাইলাম। ;)

২৯ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ৯:৩৩

মোহাম্মদ নুর উদ্দিন বলেছেন: কি ভাবে সম্ভাব

৪| ০৮ ই জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৩

ছাসা ডোনার বলেছেন: আসলে এরা ককেশিয়ান তো(যারা এশিয়া এবং ইউরোপের সীমানায় বসবাস করে) তাই আধুনিক যুগের সভ্যতা এদের সমাজে এখনো কড়া নাড়ে নাই। এই প্রচলন আজারবাইজান, আর্মেনিয়া, দাগিস্তান , চিচনিয়া সহ আরো মধ্যএশিয়ার দেশগুলোতে প্রচলন আছে।অথচ এইসব দেশের ছেলেরা খুবই বর্বর এবং মাগীবাজ।এদের কথাবার্তা চালচলন দেখলে সভ্যসমাজের সবাই বিরক্ত হয়। পুরুষরা নিজেদের জাহিরী করতে খুব পছন্দ করে। ১০০% মিথ্যা কথা বলে।যাইহোক আমি নিজে এদের সাথে মিশার পর বল্লাম।

৫| ২৬ শে জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:৩৭

মোহাম্মদ নুর উদ্দিন বলেছেন: বিষয়টা শুনার পর আমার নিজের কাছে খুব কারাপ লাগল !!! তাই অাপনাদের সাথে শেয়ার করলাম।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.