নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সকল প্রশংসা আল্লাহতায়ালার

দুনিয়া টা দেখেও যারা আল্লাহ কে অবিশ্বাস করে...তাদের জন্য আফসোস হয়।

ভবঘূরে

ভালো লাগে প্রান খুলে হাসতে,ঘুরে বেরাতে!!সারা দুনিয়াটা ঘুরে দেখার ইচ্ছা!!পছন্দ করি সাদা মনের মানুষ। প্রর্থণা করি অর্ধাংগী যেন আমাকে বুঝে....তাই আমার মতো মনের মানুষের খোজে আছি...

ভবঘূরে › বিস্তারিত পোস্টঃ

নামাজ পড়ার নিয়ম

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:৩৬

আজকে ইসলামি টিভি তে দেখলাম,ড.জাকির নায়েকের একটা বত্তৃতা বাংলায় ডাবিং করে প্রচার করছে।বত্তৃতা টি হল এরকম যে,নারী বা পুরুষের নামায পরার মধ্যে কনো তফাত নাই।



মানে হল পুরুষ রা যে ভাবে নামায পড়বে নারীরা ঠিক একই নিয়মে নামায আদায় করবে.....



এই বেপারে কেউ ভালো জানলে,একটু জানাবেন দয়া করে.....

মন্তব্য ১৯ টি রেটিং +১/-১

মন্তব্য (১৯) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:৫৪

নিরব হাসি বলেছেন: Click This Link

২| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:৫৯

ত্রিশোনকু বলেছেন: দেখুন,

অত্যন্ত আশ্চর্য্যের ব্যাপার হ'ল, কুরআনে দাওয়াত খেতে গিয়ে ভোজের পর বেশীক্ষন সেখানে না থাকার জন্যে বলা হয়েছে, যে ঘরে তরুনী আছে সে ঘরে অনুমতি নিয়ে ঢুকতে বলা হয়েছে সাথে এও বলা হয়েছে যে কোন মেয়ের যদি অনেক ব্য়সও হয়ে যায় কিন্তু তার শরীরে যৌবন রয়ে যায় তা হ'লে এ নিয়ম তার জন্যেও প্রযোজ্য।

কিন্তু কেন যেন আল্লাহ নামাজ কিভাবে পড়তে হবে তা কুরআনে বলে দেননি।

তাই পড়ার ধরন নিয়ে বিভিন্ন মত আছে। এ নিয়ে বিতর্কে না যাওয়াটাই মনে হ্য় ভাল।

অবশ্যই আল্লাহ হাংগামা পছন্দ করেন না।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:২৬

ভবঘূরে বলেছেন: যেখানে বিভিন্ন মত আছে সেখানে একটা সুষ্ঠু সমাধানও আছে.....

আমার কাছে মনে হয় যে সহি্‌ ভাবে যেনেই আমল করা ভালো।

৩| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১:০২

উমর বলেছেন: জ্বী ভাই উনি ঠিকই বলেছেন।

সহীহ হাদীস সমূহে আপনি কোথাও পাবেন না যে নবী (স) বলেছেন, পুরুষরা এইভাবে নামায পড়বে এবং নারীরা এইভাবে নামায পড়বে।
অধিকন্ত রাসূল (স) বলেছেন: ‍‍‍"নামায পড় যেভাবে আমাকে পড়তে দেখ"।

কুরআন ও সহীহ হাদীস সমূহের কোথাও বলা হয়নি যে পুরুষ ও নারীর নামায ভিন্ন।

খুবই দুঃখের বিষয় এই যে, আমাদের দেশে ইসলাম কে সঠিকভাবে জানতে দেওয়া হয় না। ব্যক্তিগত মতামত প্রাধান্য পায় যা খুবই দূর্ভাগ্যজনক। কে যদি কিছু বলে তখন তাকে জিজ্ঞেস করুন, আপনি যে এই মতামত দিলেন, তাকি আল্লাহ কিংবা আল্লাহর রাসূল বলেছেন?

কুরআন অর্থ সহ এবং সহীহ হাদীস (বুখারী ও মুসলিম) এবং তিরমিযী, দাউদ পড়ুন। ইসলামকে তার মূল উৎস থেকে জানুন।

মহানবী (স) বিদায় হজ্জ্বে ভাষণে বলেছেন: "আমি তোমাদের জন্য দুটি জিনিস রেখে গেলাম একটি হচ্ছে 'কিতাবুল্লাহ বা আল্লাহর কিতাব(কুরআন) এবং আমার সুন্নাহ; যতদিন তোমরা এদুটিকে আকড়ে ধরে রাখবে ততদিন তোমরা পথভ্রষ্ট হবে না।" (সহীহ মুসলিম)

মহান আল্লাহ আমাদের সহায় হোন এবং দ্বীন ইসলামকে সঠিকভাবে জানার তৌফিক দিন। আমীন।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:২০

ভবঘূরে বলেছেন: ভাই আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। আল্লাহ আমাদের কে সঠিক ভাবে ইসলাম চর্চার তৌফিক দান করুন।আমীন।

৪| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১:০৭

আবিরে রাঙ্গানো বলেছেন: ভবঘুরে ভাই আপনি লিংক টা দিতে পারবেন? আপনি কোন নিয়মের কথা বলছেন? অবশ্যই নিয়ম এক, কিন্তু সিজদার ধরণ একটু আলাদা।

ত্রিশনকু ভাই কে বলছি, যেটা রসূল (সাঃ) নিয়মিত করে গেছেন, সেটা কুরআনে থাকার দরকার টা কি?

৫| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১:০৯

উমর বলেছেন: রসূলুল্লাহ (স) এর নামায
মোহাম্মদ নাসেরুদ্দীন আলবানী

আপনি এই বইটি সংগ্রহ করে পড়তে পারেন। সালাত বিষযে যাবতীয় নিয়ম কানুন সহীহ দলিল দিয়ে লিখা হয়েছে।

আর একটা কথা মনে রাখবেন, রাসূল (স) এর সুন্নাহ ব্যতীত অন্য কারো আদেশ কিংবা উপদেশ গ্রহণযোগ্য নয় কারণ রাসূল (স)কে মহান আল্লাহ শিখিয়েছেন কিভাবে ইবাদত করতে হবে।

@ত্রিশোনুক, ভাই, রাসূল (স) এর যুগে কি মহিলারা নামায পড়তেন না? অবশ্যই পড়তেন এবং তারা সরাসরি রাসূল (স) এর কাছ থেকে শিখে নিয়েছেন কিভাবে নামায পড়তে হবে। মহিলাদের নামায যদি পৃথক হতো তাহলে রাসূল (স) অবশ্যই তাদের শিখিয়ে দিতেন। এখন কেউ যদি রাসূল (স) এর চেয়ে বেশী বুঝতে চায় তাহলে আমাদের আর কি করার আছে। মহান আল্লাহ আমাদের হিদায়ত দিন। আমীন।

৬| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১:১৫

ব্রুটাস বলেছেন: জোকার নায়েকের নাম নিয়া পোস্ট দেওয়ায় মাইনাস

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:২৮

ভবঘূরে বলেছেন: ভাই,ঐ ভদ্রলোক টা কি আপনারে চিমটি কাটছিলো?

৭| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১:১৮

উমর বলেছেন: সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করছি যে বিষয়টি জানা জরুরী।

রোযা কি নামায ব্যতীত মহান আল্লাহর নিকট কবুল হয়?
জানতে হলে এখানে ক্লিক করুন

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:৪৪

ভবঘূরে বলেছেন: ভাই আপনার লিংক টা দেখলাম। কিন্তু আরেক টু ভালো ভাবে ব্যাখ্যা করলে ভালো হইতো।

৮| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১:৩৩

সৈয়দ মোহাম্মদ আলী কিবর বলেছেন: দয়া করে এ ব্যপারে বিতর্ক সৃষ্টি করবেন না। আসল কথা নামাজ আদায় করতে হবে। আমরা যেখানে নামাজ আদায়ই করছে না সেখানে কে কিভাবে নামাজ আদায় করবে বিতর্ক না করাই ভাল।

উপরে সকলেই খুব ভাল মন্তব্য করেছেন যা থেকে আমি উকৃত হয়েছি। সকলকে ধন্যবাদ।

একটি কথা, পবিত্র রমজানে একেবারে না পারলে "সুরা এখলাস" বেশী বেশী পড়ুন। (অবশ্যই নামাজ আদায় করুন)

৯| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ২:১৪

উমর বলেছেন: @সৈয়দ মোহাম্মদ আলী কিবর,
ভাই, নামায এমন একটি ইবাদত যা রাসূল (স) এর দেখানো নিয়ম ব্যতীত পড়লে মহান আল্লাহর নিকট গ্রহণযোগ্য হবে না। তার বাস্তব প্রমান আমাদের সমাজে চারপাশে তাকালেই দেখতে পাবেন।

যারা নামায পড়ছে তাদের অনেকেই আবার ঘুষ, সুদ খাচ্ছে, খাদ্যে ভেজাল মিশাচ্ছে, মানুষের সাথে প্রতারণা করছে। নামায বাহ্যিক বায়ামে পরিণত হয়েছে কিন্তু আত্তিক বিষয় হয়ে উঠেনি। এই বিষয়টি বিতর্কের নয়। যা সঠিক নিয়ম তাই মানা উচিত। নতুন গাড়ি কিনতে গেলে কেউ ভাঙ্গা গাড়ি গছিয়ে দিলে নিতে চাইবে না। পোষাক কিনতে গেলে কেউ পুরাতন পোষাক কিনবে না। সবাই ভালর দিকে ধাবিত হয়। তাহলে নামাযের বিষয়ে রাসূল (স) এর সুন্নত মেনে নিতে এত কষ্ট কেন? কেন এত ইগো তে বাধে?

আমাদের মাঝে বিদাতের জন্জাল বাসা বেধেছে, আমাদের ইবাদত, আমাদের আকীদা-বিশ্বাসকে করেছে কলুষিত যার কারণে সঠিক ইবাদত ভাল লাগে না।

একটা বিষয় মনে রাখবেন, রাসূল (স) ব্যতীত অন্য কারো দেখানো নামায পড়লে তা গ্রহণযোগ্য হবে না। আর রাসূল (স) যেভাবে নামায পড়েছেন সেইভাবে নামায পড়লেই দেখবেন নামাযের আসল উদ্দেশ্য আমাদের জীবনে বাস্তবায়িত হচ্ছে।

মহান আল্লাহ আমাদের হিদায়াত দিন। আমীন।

১০| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:২৫

রুহুল জাকি বলেছেন: নীচের address থেকে বই দুটি ডাউনলোড করে বিস্তারিত জানতে পারবেন।

http://www.banglakitab.com/kitab.htm

Namaz Of Rasulullah Sallallahu Alaihi Wa Sallam - Lesson With Picture Part 1
Namaz Of Rasulullah Sallallahu Alaihi Wa Sallam - Lesson With Picture Part 2

ধন্যবাদ

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:৩৮

ভবঘূরে বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

১১| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:৪৬

আরিফুর রহমান বলেছেন: জাকির ছাগলাটারে দেখলে আমার হয়ে একটা লাত্তি দিয়েন তো!

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:৫১

ভবঘূরে বলেছেন: ভাই,আমি আন্তরিক ভাবে দুঃখিত।আপনার কথা রাখতে পারবো না।

১২| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:২২

ত্রিশোনকু বলেছেন: "আবির:ত্রিশনকু ভাই কে বলছি, যেটা রসূল (সাঃ) নিয়মিত করে গেছেন, সেটা কুরআনে থাকার দরকার টা কি?"

আমি সেটা বলছিলামনা, আমি বলছিলাম, যেহেতু কুরআনে নামাজ কি ভাবে পড়তে হবে তা দেয়া নেই এবং যেহেতু একমাত্র কুরআনকেই অবিকৃত রাখবেন আল্লাহ (অন্য কোন কিতাব সম্পর্কে আল্লাহ তা বলেননি) সেহেতু নামাজ কিভাবে পড়তে হবে তাতে যদি কোন ভিন্নমত থাকে তাহ'লে তা নিয়ে ঘাটাঘাটি করাটাকে আমি ধর্মীয় অনুশাসনের দৃষ্টিকোন থেকেই যুক্তিযুক্ত মনে করিনা।

উমর: @ত্রিশোনুক, ভাই, রাসূল (স) এর যুগে কি মহিলারা নামায পড়তেন না? অবশ্যই পড়তেন এবং তারা সরাসরি রাসূল (স) এর কাছ থেকে শিখে নিয়েছেন কিভাবে নামায পড়তে হবে। মহিলাদের নামায যদি পৃথক হতো তাহলে রাসূল (স) অবশ্যই তাদের শিখিয়ে দিতেন। এখন কেউ যদি রাসূল (স) এর চেয়ে বেশী বুঝতে চায় তাহলে আমাদের আর কি করার আছে। মহান আল্লাহ আমাদের হিদায়ত দিন। আমীন।

ধন্যবাদ উমর।


১৩| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:২৮

প্রকৌশলী মোঃ জুলফিকার আলী জুয়েল বলেছেন: আবিরে রাঙ্গানো বলেছেন: ভবঘুরে ভাই আপনি লিংক টা দিতে পারবেন? আপনি কোন নিয়মের কথা বলছেন? অবশ্যই নিয়ম এক, কিন্তু সিজদার ধরণ একটু আলাদা।


আসলে ওই পার্থ্যক্যটাই থাকার কথা না। আসলে নামাজের কোন অংশেই পার্থ্যক্য থাকার কথা না

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.