নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি অতি বিরক্ত হয়ে আমার অনেক লিখাই ড্রাফটে নিয়েছি কারন সামুতে আমার কিছু ভাবনা শেয়ার করছি, আর এ ভাবনা গুলো আমার অনুমতি ব্যাতিরেকে কপি না করার অনুরোধ করেছিলাম কিন্তু যত্রতত্র আমার লিখার কপি পেস্ট দেখেই যাচ্ছি দিনের পর দিন।
এবারের শহর জার্মানের ড্রেসডান !!!
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় জার্মানের যে শহর সম্পূর্ন ধ্বংস করেছিল তা হলো ড্রেসডান। ড্রেসডান নিয়ে জার্মানবাসীদের অনেক অহংকার ছিল কারন তারা এ শহরটিকে মনের মত সাজিয়েছিল। আর ঠিক এ কারনেই বিশ্বযুদ্ধে শহরটিকে সম্পূর্ন ধ্বংস করেছিল বোমা ফেলে। যাহোক জার্মানবাসীরা শহরটিকে আগের মতই করে ফেলেছে ইতিমধ্যে যা তাদের এখনো অহংকার।
শহরটির প্রাকৃতিক সৈান্দর্য্য বা আর্কিটেকচারাল ভিউ দেখলে যে কাররেই মাথা ঘুরে যাবে। আমি একটু ও বাড়িয়ে বলছি না...... যেকোন স্থাপনা এমনভাবে ওরা সেট করেছে যে আপনি ওর ইতিহাসের মধ্যে ঢুকে যেতে বাধ্য। আমার মনে হয়েছিল আমি যেন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সেই সময়ে দাড়িঁয়ে..........। অপূর্ব সব আর্কিটেকচারাল ভিউ সারা শহর জুড়ে। যাক বেশী কথা হয়ে যাচ্ছে ছবি দেখার পালা.........
আরেকটা কথা বলে রাখা ভালো ফেব্রুয়ারীর ১৩ তারিখ ড্রেসডান এ যাবেন না কারন ওই দিন তারা বিদেশী প্রতিহত ডে হিসেবে পালন করে এবং বিদেশীদের পথে লাঞ্চিত হবার ঘটনার অনেক ঘটে। তাই ওই দিন বিদেশীদের বের না হবার পরামর্শ দেয়া হয়... কিন্তু আমার দূভার্গ্য বা সৈাভাগ্যই বলেন আমি ১৩ তারিখেই ড্রেসডান এ উপস্থিত হই। যাহোক ১০ মিনিটের পথ দেড় ঘন্টা ঘুরে গন্তব্যে পৈাছেছিলাম........ তার গল্প আরেকদিন।
এটা কোন মসজিদ নয়... ওটা টোবাকো ফ্যাক্টরি.......
শহরে বন্যা হয়েছিল কয়েক বছর আগে তার স্মরনে...
দ্বিতীয় বিস্বযুদ্ধে আমেরিকা যখন জার্মান আক্রমন চালায় তখন শহরের হাজার হাজার বাসিন্দা বিশেষ করে শিশুরা এ গির্জায় আশ্রয় নেয়। তারা ভেবেছিল শত্রুরা ক্যাথলিক গির্জা আক্রমন করবে না কিন্তু তাদের ধারনা ভুল প্রমানিত করে সেখানে বোমা ফেলে সবাইকে মেরে ফেলা হয়। যুদ্ধের পর ধ্বংস গির্জা ড্রেসডান বাসিন্দা আবার তৈরী করে তাদের স্বরনে। যুদ্ধ কতটা ঘৃনার হতে পারে জার্মান ইতিহাস না জানলে তা অপূর্ন থেকে যাবে।
এখানে ঢুকে আমি ভুতের দেশে হারিয়ে গিয়েছিলাম প্রায়... অস্ভুত একটা মরা গাছের বাগান। দিনের বেলা ঢুকেও মনে হয়েছিল রাত দুপুরে আমি...
দূর থেকে মূর্তি মনে হলে ও এরা মূর্তি নয় ... মানব মূর্তি । সামান্য ইউরো দিয়ে ছবি তুলতে পারেন পাশে দাড়িঁয়ে। কিন্তু আমার প্রশ্ন সারা দিনে এরা কয় টাকা পায় ????? এতো ঠান্ডার মধ্যে সারা দিন দাড়িঁয়ে সামান্য কয়টা ইউরো পায় তার থেকে অড জবে ও অনেক পয়সা। আমি প্রায় ৩ ঘন্টা ছিলাম ওখানে বাট আমরা ছাড়া কাউকে পয়সা দিতে দেখিনি। তবে বার্লিনে ওদের ইনকাম ভালো মনে হলো কারন ট্যুরিস্ট বেশী।
চাইলে ঘোড়ার গাড়িতে ও শহর বেড়াতে পারেন.........
শহরের ভীতরে বিয়ার পার্ক...
স্মার্ট কার...... আমার দারুন পছন্দ হয়েছে.........
স্কি খেলতে পারেন আর্টিফিসিয়াল স্কি প্লে গ্রাউন্ডে.......
চাইলে ৫০ লাখ টাকা দামের ঘড়ি ও কিনতে পারেন...... সবই সাজানো আছে আপনার জন্য.......
আপনাদের জন্য কয়টা ড্রেসডান শহরের ছবি ও নেট থেকে দিলাম ধ্বংসের পর.. পার্থক্য ধরতে পারবেন...
এটা ধ্বংসে আগের ছবি...
খুব খেয়াল করলে আমার ছবিগুলোতে খুঁজে পাবেন ধ্বংস হয়ে যাওয়া পরের ছবি......
আমার আগের বার্লিন পর্ব......
Click This Link
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:৫৯
সোহানী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ.......
২| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:১৪
কমল০০৭ বলেছেন: সুন্দর হয়েছে ,ধন্যবাদ ।
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:২৮
সোহানী বলেছেন: হুমমমম.......
৩| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:৩৬
আজীব ০০৭ বলেছেন: চমৎকার সব ছবি আর সুন্দর বর্ণনা।
+++
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:৪৩
সোহানী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ.........
৪| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:৩৮
নীল জোসনা বলেছেন: ছবি আর বর্ননা দুটোই ভালো লেগেছে ।
স্মার্ট কার টা খুব পছন্দ হয়েছে ।
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:৪৫
সোহানী বলেছেন: স্মার্ট কারটা আমার অসাধারন লেগেছে.... বাইক এর বিকল্প !!!!!!
৫| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:৪৮
নাহিদ ইসলাম ৩৫০ বলেছেন: ছবিগুলো অনেক চমতকার।
প্রযুক্তি বিষয়ক বাংলা ব্লগঃ আইডিয়া বাজ
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:০৬
সোহানী বলেছেন: ধন্যবাদ....
৬| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:২৪
অদৃশ্য বলেছেন:
খুব সুন্দর... আমার কাছে মরা গাছের বাগানটা চমৎকার লেগেছে সাথে আপনার ফিলিংসটা আরও ভাবনা তৈরী করলো...
শুভকামনা...
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:৪১
সোহানী বলেছেন: হাঁ সত্যিই..... অদ্ভুত অনুভূতির ভীতর ছিলাম। তবে মিউজিয়াম দেখে আরো অভিভূত হয়েছিলাম কিন্তু ছবি তোলা নিষেধ বলে আপনাদের সাথে শেয়ার করতে পারছি না।
ধন্যবাদ.......
৭| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৮
ফারহানা ইয়াসমিন সুমি বলেছেন: ঘোড়ার গাড়িতে করে ঘুরে দেখতে ইচ্ছে করছে ।।
ভালো লাগলো ছবিগুলো .............।
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:০১
সোহানী বলেছেন: বলেন কি !!! আমিতো ঘোড়াগুলার সাইজ দেখে ভোদৈাড়.... ছবি দেখেন আরেকটা...
৮| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:০৪
এনামুল রেজা বলেছেন: সুন্দর পোস্ট। ছবিগুলো দেখে ভাল লাগলো।
২৪ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৮:৪৮
সোহানী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
৯| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৪
টিকিটাম বলেছেন: এটা কোন মসজিদ নয়... ওটা টোবাকো ফ্যাক্টরি.......
....is there no any mosque in Germany???
২৪ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৮:৫১
সোহানী বলেছেন: আছে মসজিদ প্রায় সারা জার্মানীতে। এবং ঈদ/জুমা সবসময় নামাজ হয় কারন সেখানে একটি বড় অংশ টার্কিশ মুসলিম থাকে যারা যুদ্ধের পর ওয়ার্কার হিসেবে এসেছিল।
১০| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৪
দালাল০০৭০০৭ বলেছেন: আরে বাহ সুন্দর ত । আপু আমি প্রায় দেখেছি আপনার সকল পোস্ট অসম্ভব চমৎকার ও সুন্দর হয়।
২৪ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৮:৫২
সোহানী বলেছেন: অ ফিল অনার্ড। মেনি থ্যাংস্ ।
১১| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:৫২
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: দারুণ পোস্ট!
ধন্যবাদ পোস্ট টার জন্য
ভালোলাগা জানিয়ে গেলাম
২৪ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৮:৫২
সোহানী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
১২| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:৪১
বৃতি বলেছেন: চমৎকার পোস্ট!!
২৪ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৮:৫৩
সোহানী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ..........
১৩| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:৫১
সীমানা ছাড়িয়ে বলেছেন: চমৎকার! ভাল লাগল আপু।
২৪ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৮:৫৪
সোহানী বলেছেন: আপনাদের জন্যই এ লিখা..... অসংখ্য ধন্যবাদ।
১৪| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:৩১
ক্যপ্রিসিয়াস বলেছেন: চমৎকার । ভাল লাগল । বলে রাখা ভালো ফেব্রুয়ারীর ১৩ তারিখ ড্রেসডান এ যাবেন না কারন ওই দিন তারা বিদেশী প্রতিহত ডে হিসেবে পালন করে এবং বিদেশীদের পথে লাঞ্চিত হবার ঘটনার অনেক ঘটে সময়ের সাথে সাথে এ ধারনাটার ও পরিবর্তন হয়ে গেছে মনে হয়। আপনার কি মনে হয়? ভাল কথা আপনিওতো সেদিনই গিয়েছিলেন।।
২৪ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:০৬
সোহানী বলেছেন: হাঁ আমি ফেব্রুয়ারীর ১৩ তারিখই ড্রেসডান গেছি। তবে এখন অনেকটা নিয়ন্ত্রনে। চারপাশে প্রচুর পুলিশ অবরোধকারীদের বের হতে দেয় না। তবে তারা কিছুক্ষন ধাক্কাধাক্কি করে রাস্তার উপর বসে থাকে। সময়ের সাথে সাথে তাদের মানসিকতা ও বদলিয়িছে। আমি তেমন ঝামেলাই পড়িনি তবে কয়েকজন বললো তারা গত বছর অনেক ঝামেলায় পড়েছিল।
তবে আমি ড্রেসবাসীদের সমর্থন করি। যে ধ্বংস বিদেশীরা করেছে বা গির্জার সেই মৃত্যু সত্যি মেনে নেয়া যায় না।
১৫| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:৩১
ক্যপ্রিসিয়াস বলেছেন: চমৎকার । ভাল লাগল । বলে রাখা ভালো ফেব্রুয়ারীর ১৩ তারিখ ড্রেসডান এ যাবেন না কারন ওই দিন তারা বিদেশী প্রতিহত ডে হিসেবে পালন করে এবং বিদেশীদের পথে লাঞ্চিত হবার ঘটনার অনেক ঘটে সময়ের সাথে সাথে এ ধারনাটার ও পরিবর্তন হয়ে গেছে মনে হয়। আপনার কি মনে হয়? ভাল কথা আপনিওতো সেদিনই গিয়েছিলেন।।
২৪ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:০৭
সোহানী বলেছেন:
১৬| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:০২
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: চমৎকার!
২৪ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:০৭
সোহানী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
১৭| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:২৯
ফারহানা ইয়াসমিন সুমি বলেছেন: আহারে !! অমন নম্র ভদ্র ঘোড়া দেখে ভোদৈাড়..!!
আরেকটা ছবি শেয়ার করায় ধন্যবাদ ।
২৪ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:২০
সোহানী বলেছেন: ওইগুলারে যে কি খাওয়ায় !!!!! আমাদের রোগা চিকনা ঘোড়া দেখে এমন অভ্যস্থ যে আমার কাছে তো হাতি মনে হচ্ছিল
১৮| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:৩৯
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
একটা জাস্ট অসাম সিরিজ। পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায়। সিরিজটা শেষ হলে প্রিয়তে নেবো।
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:০৮
সোহানী বলেছেন: এইতো বিপদে ফেললেন...... লিখার জন্য সময় বের করা কঠিন হয়ে যাচ্ছে। আমার সব লিখাগুলো পর্ব করাতে নিজের কাছেই সিরিজ শেষ করার দায়বদ্ধতাই পড়ে যাই................
অনেক ধন্যবাদ...... আপনাদের উৎসাহেই আমার লিখা !!!!!!
১৯| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১১:০৬
খায়রুল আহসান বলেছেন: খুব সুন্দর ছবি ব্লগ, + +।
আপনি না বললে, মসজিদের আদলে নির্মিত টোব্যাকো ফ্যাক্টরিটাকে মসজিদই ভেবে রাখতাম। বন্যার উত্তাল ঢেউ এর স্মরণে নির্মিত ভাস্কর্যটি অপূর্ব!
গীর্জায় আশ্রয় নেয়া হাজার হাজার নারী পুরুষ শিশুকে বোমা ফেলে মেরে ফেলার হৃদয় বিদারক মুহূর্তটির কথা মনে করে মনটা মোচড় দিয়ে উঠলো। যুদ্ধ কতই না ধ্বংসাত্মক! ইতিহাস শুধুমাত্র বিজয়ীদের দ্বারা রচিত হয়, কাজেই কেবল তাদেরই বীরত্বগাঁথা সেখানে ঠাঁই পায়। বিজিতদেরও ইতিহাস থাকে, সেটা কেউ লিখে না।
মরা গাছের বাগানটা বেশ চমকপ্রদ। স্মার্ট কারটাও দারুণ!
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১১:২১
সোহানী বলেছেন: সৈাভাগ্যক্রমে দেশে থাকতে জার্মাান একটা ডোনার এজেন্সির সাথে কাজ করেছিলাম। যেহেতু জার্মান নিয়ে আগ্রহ ছিল তাই ওদের কাছ থেকে হিটলার ও পরবর্তী রাজনীতি নিয়ে অনেক আলোজনা করেছিলাম। ওরা বলতে গেলে হিটলার নিয়ে কখনই ওপেন কথা বলে না। ওটা বলতে গেলে নিষিদ্ধ।
ইতিহাস শুধুমাত্র বিজয়ীদের দ্বারা রচিত হয়, কাজেই কেবল তাদেরই বীরত্বগাঁথা সেখানে ঠাঁই পায়। বিজিতদেরও ইতিহাস থাকে, সেটা কেউ লিখে না।...... সত্য বলেই এত কিছু কেউই জানে না। বা জানানো হয় না।
এক সময় খুব স্মার্ট কার এর ফ্যান ছিলাম। এখন দেখলে মনে হয় জন্জাল। দু;জনের বেশী জায়গা নাই। রীতিমত খেলনা গাড়ি মনে হয়। এখন ভালো লাগে বুগাতি, ফেরারী...........হাহাহাহাহা
©somewhere in net ltd.
১| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:৫৩
ঢাকাবাসী বলেছেন: চমৎকার সব ছবি আর সুন্দর বর্ণনা। ভাল লাগল। দেশটার নাম জার্মানী আর অধিবাসীদের জার্মান বলতে পারেন। ধন্যবাদ।