১| ১০ ই জুন, ২০১৪ বিকাল ৩:২৯

আদম_ বলেছেন: মাখনা বৈচি কাউফল বাদে সব খেয়েছি।
দারুন সব ছবি। কোথা থেকে তোলা?

২| ১০ ই জুন, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৭

সময়ের ডানায় বলেছেন: সব ফল খেয়েছি।

সুন্দর পোস্ট।

৩| ১০ ই জুন, ২০১৪ বিকাল ৪:০১

কষ্টবিলাসী বলেছেন: অনেক গুলোই খাই নাই, নামও জানি না।

আমি ১০০% গ্রামের ছেলে। অবশ্য, সব ফল আমাদের এলাকায় পাওয়া যায় না।

৪| ১০ ই জুন, ২০১৪ বিকাল ৪:০৪

ইঁদুর চিকার মারামারি, নষ্ট করে বসত বাড়ি বলেছেন: কাউ ফল্টা খেতে কেমন ! দেখে মনে হচ্ছে টক হবে!!

৫| ১০ ই জুন, ২০১৪ বিকাল ৪:১০

রফিকুজজামান লিটন বলেছেন: বৈচি,মাখনা ,কাউফল বিলম্বি ফলের নাম প্রথম শুন্তেছি। হায় হায় এতদিন কেন দেখি নি . ।
ধন্যবাদ নতুন কিছু শেখানোর জন্য ।

৬| ১০ ই জুন, ২০১৪ বিকাল ৪:২১

ভারসাম্য বলেছেন: মাখনা দেখিনি আগে।

+++

৭| ১০ ই জুন, ২০১৪ বিকাল ৪:২২

সাদা রং- বলেছেন: বিলম্বিফলটা ছিনি গত কয় এক মাস আগে আর সব ফলই খেয়েছি, এখন আর দেখি না ।

৮| ১০ ই জুন, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৩

কামরুল ইসলাম রুবেল বলেছেন: মাখনা খাইনি। কাউ আর ডেউয়া, পোড়ামরিচ আর সরিষার তেল দিয়ে ভর্তা। ওহ কি স্বাদ। কল্পনা করলেই জীভে পানি এসে যায়। বড় নষ্টালজিক করে দিলেন। লটকনের এমন বিশ্রি চেহারা কেনো?

৯| ১০ ই জুন, ২০১৪ বিকাল ৫:০৬

ঢাকাবাসী বলেছেন: সবই খেয়েছি। কুল বরইটা শুকনা বরই হবে মনে হয়!

১০| ১০ ই জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১১

তূর্য হাসান বলেছেন: মাখনা ছাড়া সবই খেয়েছি।

ঢাকার চীন মৈত্রী সম্মেলনের কেন্দ্রের পাশে বাণিজ্য মেলার মাঠে বৃক্ষ মেলা হচ্ছে ঘুরে আসতে পারেন। অনেক না দেখা গাছ-ফল দেখতে পাবেন।

১১| ১০ ই জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০০

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:
দুই একটা খাই নাই

১২| ১০ ই জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৩

শুঁটকি মাছ বলেছেন: এখন তো আমার ফলগুলা খাইতে ইচ্ছা করতেছে!!!!!! আপু এইটা একটা কাজ করলেন?

১৩| ১০ ই জুন, ২০১৪ রাত ৯:৩৫

পাজল্‌ড ডক বলেছেন: ছবি তুলে রেখে ভাল করেছেন, কয়দিন পর এগুলা টিএসসি থেকে পাশের জাদুঘরে যাবে।
বিলম্বির নাম প্রথম শুনলাম,বৈচি খাইনি কখনও,আর মাখনা খেতে ইচ্ছে করেনি কখনও।পুরান ঢাকায় এখনও পাওয়া যায় কদাকার এই ফল।

১৪| ১০ ই জুন, ২০১৪ রাত ১০:০৪

হারিয়ে যাওয়া ঘাসফড়িঙ বলেছেন: আফা ...কি পুস্ট দিছেন ..... দেইখাই ... মুখে পানি আইয়া পড়ল ////

১৫| ১১ ই জুন, ২০১৪ রাত ১২:১৬

অস্তিত্বহীন বলেছেন: মাখনা বাদে সব খেয়েছি।

১৬| ১১ ই জুন, ২০১৪ রাত ২:২৮

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: ছোটবেলায় খেয়েছি। বিশেষ করে বৈচিফলের গাথা মালার কথা মনে করিয়ে দিলেন। আর এখনতো স্বাদও ভুলে গেছি।
না মা হিসাবে ব্যর্থ নন। ছেলে বড় হলে আর ফলগুলি যদি সহজলভ্য হয়,তাহলে ধীরে ধীরে সবই চিনবে।ধন্যবাদ।

১৭| ১২ ই জুন, ২০১৪ রাত ১:০২

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: @সোহানী আসলেও ছিল। অর্থাৎ বড়বোনরা বানিয়ে দিত আর আমরা ছোটরা একটা একটা খেতাম। শেষ পর্যন্ত সুতোটাই শুধু থাকতো।।

১৮| ১৯ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ২:৩৬

চানাচুর বলেছেন: মাখনা ফল চিনিনা। লটকন খেতে বুঝিনা। বৈলম্বী কিছুদিন আগে খাওয়া শিখেছি তবে ফল হিসেবে না তরকারীতে দিয়ে :!>

১৯| ২৫ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ১২:০১

ইকবাল হোসেন খালি বলেছেন: মাখনা ফলটি ছাড়া বাকি ফলগুলো আমি খেয়েছি। এটাকে খুঁজতে হবে। আমি দেশী ফল খুঁজে খুঁজে খাই এবং আমার মেয়েকেও খাওয়াই।
এছাড়া এই অপরিচিত ফলের দলে আছে পানি ফল, শালুক, বেথুন, সফেদা.......
মৌসুমি ফলগুলো ভৌগলিক অবস্থান অনুযায়ী শ্রষ্ঠা সাজিয়েছেন, তাই এগুলো ঐ এলাকার ঐ মানুষের জন্য উপযোগি ও আবশ্যকীয়।
সেই সময়ে সেগুলো শরীরকে দিতে হবে......

২০| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:৫১

ইমতিয়াজ ১৩ বলেছেন: শুধু ফল কেন? দেশী মাছ, ফুল, গাছ এমন অনেক কিছু আছে আর নাম নতুন প্রজন্ম জানে না টেকনলজির ধাক্কায়।


শুভ কমনা আপনার ছেলের জন্য।

বৈচি ফল দেখিছি কিন্তু খাওয়া হয়নি।

২১| ১৪ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ৮:২৮

মাদিহা মৌ বলেছেন: মাখনা, বৈচি ফল আর অড় বড়ই ছাড়া সবই খেয়েছি। নিজের গাছের ডেউয়াও। তবে গাছের ডেউয়া এত মসৃণ না। কেমন যেন ট্যাপ পড়া শরীর …

২২| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:৪১

খায়রুল আহসান বলেছেন: বৈচি ফলের ছবিটি দু'বার এসেছে।
ঝুড়িভর্তি করমচাগুলো হাতছানি দিয়ে যেন ডাকছে!
ডেউয়া এর মনে হয় অন্য কোন নামও আছে। এ নামটা আমি শুনি নি।
কাউফল ও বিলম্বী ফল আমি কখনো খাই নি। সম্ভবতঃ মাখনাও না।
প্রায় সাত বছরের পুরনো পোস্টে প্রথম ভাল লাগাটি (+) রেখে গেলাম। ছেলেপুলে, নাতি নাতনিদেরকে দেখানো/পড়ানোর জন্য একটি উৎকৃষ্ট পোস্ট।
আপনার ১৯ নং প্রতিমন্তব্যটা ভাল লেগেছে। +

২৩| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:২৮

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
মাখনা ছাড়া সব ফল খেয়েছি। গাব, ডেউয়া, কাউ ফল আমাদের নিজেদের গাছ ছিল। বিলম্ব অবশ্য ফল নয়। এটা টক রান্না করে খাওয়া হয়।