নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি অতি বিরক্ত হয়ে আমার অনেক লিখাই ড্রাফটে নিয়েছি কারন সামুতে আমার কিছু ভাবনা শেয়ার করছি, আর এ ভাবনা গুলো আমার অনুমতি ব্যাতিরেকে কপি না করার অনুরোধ করেছিলাম কিন্তু যত্রতত্র আমার লিখার কপি পেস্ট দেখেই যাচ্ছি দিনের পর দিন।
খুব কঠিন ও বরিং টপিক নিয়ে আজ আসলাম.... সত্যবাদিতা!!!!! জানি নীতিকথা কারোই ভালো লাগে না, তারপর ও আসলাম উপদেশের ঝুলি নিয়ে.. :!> :!> :!> :!> :!>
প্রতিটি শিশুই কাঁদা মাটির মতো তাই ওদেরকে যদি উপযুক্ত শিক্ষা এখনই না দেই তাহলে তাদের ভবিষ্যত এ তার উফেক্ট পড়বে।। আর ওদের ভবিষ্যত খারাপ তো আমরা ধ্বংসের কিনারায়............
প্রতিটি ধর্মগ্রন্থে সত্য বলাকে অনেক অনেক গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। এবং মিথ্যে বলাকে সবচেয়ে বড় পাপ বলা হয়েছে। এমন ও বলা হয় মিথ্যাই সকল পাপের শুরু। দুনিয়ার যত খুন খারাবি, চুরি ডাকাতি, ঘুষ বাটপারি.... সব কিছুর শুরুই হয় মিথ্যা দিয়ে। তাই মিথ্যে না বলা ও সত্য বলার অভ্যাস গডে তুলতে হবে।
সন্তানকে ছোটবেলা থেকে সততা, সত্যবাদিতা শেখানো বাবা-মায়ের দায়িত্বের মধ্যে একটি। কারন পরিবার থেকেই শিশুর বেড়ে উঠা, শিশুর অ্ভ্যাস গড়ে উঠা। ভালো অভ্যাসগুলো ছোটবেলা থেকে শিশুর মাঝে তৈরি করতে না পারলে ছোট ছোট ভুলগুলোই শিশুর পরবর্তী জীবনে বড় কোন ভুলের কারন হয়ে দাঁড়াতে পারে বা বড় কোন অপরাধের শুরু হতে পারে।
তিন/চার বছর বয়স থেকে শিশুরা মিথ্যে বলে। তবে সেটা যতনা মিথ্যে তার থেকে তার মনের কল্পনা বেশী। যেমন, আপনার শিশু হয়তো আপনার কাছ থেকে কোন খেলনা আব্দার করছে আর আপনি দিতে রাজি না। তাই সেটা সে আদায় করার জন্য কোন বন্ধুর উদাহরন টানলো। দেখা গেল সেটা পুরোটাই মিথ্যে। কাজেই মিথ্যে আর কল্পনার মধ্যে পার্থ্যক্য থাকবে। তাই বলে মিথ্যে কল্পনা ও গ্রহন যোগ্য নয় কারন তা থেকে ও সে মিথ্যে বলতে অভ্যস্থ হয়ে উঠে।
আবার অনেক সময় আপনার মারের ভয়ে বা আত্মরক্ষার কৈাশল হেসেবে মিথ্যে বলে সেটা ও ঠিক নয়। আপনার চেস্টায় শিশুরা সত্যবাদী যুধিস্ঠর হয়ে উঠবে তা যেমন ঠিক নয় তেমনি আপনি যদি এ সত্য বলা অভ্যাসের দিকে নজর না দেন তাহলে দেখা যাবে সে অবলীলায় মিথ্যে বলছে। তা কোনক্রমেই ঠিক নয়।
কি করে শিশুর মাঝে সততা, সত্যবাদিতার মতো গুণগুলো তৈরি করতে পারেন.... সে বিষয়ে কিছু উপায় নিয়ে আসলাম যা আপনার কাজে লাগতে পারে.......
১। সত্য, মিথ্যে এবং কল্পনার পার্থক্য শিশুকে ধরিয়ে দেন। কাছের মানুষ হিসেবে আপনি খুব সহজেই তা ধরতে পারবেন এবং সুন্দরভাবে তাকে মিথ্যের খারাপ দিক বা সত্য বলায় সাহসী করে তুলেন। সবসময় সত্য বলার উৎসাহ দিন তা যতই অপ্রিয় হোক না কেন।
২। শিশুকে কখনো সরাসরি এ কথাটি বলবেন না যে “তুমি মিথ্যেবাদী”। শিশুদের কিন্তু মান অপমান বোধ অনেক বেশী, এতে করে সে অপমানিত বোধ করে জেদের বশে বারবার একই ভুল করতে পারে। তাকে খুব শান্তভাবে আদর করে বুঝিয়ে বলুন যে সে যা করছে তা ঠিক করছে না কিংবা তাকে সত্য বলার পরিবেশ তৈরি করে দিন যাতে সে নির্ভয়ে সত্য বলতে পারে।
৩। যখন আপনি জানতে বা বুঝতে পারেন যে আপনার সন্তান মিথ্যে কথা বলছে তখন কথা ঘুরিয়ে না বলে সরাসরি কথা বলুন। এক কথা বারবার জানতে চেয়ে কিংবা শিশুর সত্যি বলার পরেও তাকে বারবার জেরা করলে আপনার সন্তানের উপকারের চেয়ে অপকারই বেশি হবে।
৪। শিশু কেন মিথ্যা বলছে তার কারন খুঁজে বের করার দায়িত্ব আপনারই। সে কি কারণে বা কোন ভয়ে মিথ্যা বলছে তা তার কাছ থেকে বন্ধু সুলভ ভাবে জেনে নিতে চেষ্টা করুন। তাকে অভয় দিন যে মিথ্যা বলার কারন বলে দিলে তার কোন রকম শাস্তি হবে না। এতে করে আপনিও জেনে নিতে পারবেন কি কারনে আপনার সন্তান মিথ্যা কথা বলছে এবং এ নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে পারবেন।
৫। সত্য বলাকে সবসময়ই ভালো চোখে দেখুন, উৎসাহিত করুন। এতে শিশু মিথ্যা বলতে আগ্রহী হবে না। আদর ভালোবাসা প্রিয় হয় বলে সহজেই তাদের সত্য বলার দিকে আকৃষ্ট করা যেতে পারে। এছাড়া ও সত্য বলার জন্য পুরস্কৃত করুন। এতে সে উৎসাহিত হবে সত্য বলার জন্য। তবে অবশ্যই মিথ্যা বলার জন্য খুব ছোট হলে ও পানিশমেন্ট দিন (কথাটা খারাপ শুনালে ও)। যাতে সে অন্যায়টা ধরতে পারে। যেমন আমি আমার শিশুকে মিথ্যে বললে একটা খেলনা বা ঘুরতে যাওয়ার কমিটমেন্ট ক্যান্সেল করি। যাতে ভবিষ্যতে সে অপরাধ না করে।
৬। সন্তানকে বুঝিয়ে দিন মিথ্যা কখনো কাউকে কোন বিপদ থেকে বাঁচাতে পারেনা। বরং বড় কোন বিপদের দিকে ঠেলে দেয়। তাই বারবার যখনই সুযোগ পান শিশুকে বিভিন্ন কৌশলে ব্যাপারটি বুঝিয়ে দিন। এ ক্ষেত্রে কাউন্সিলিং খুবই দরকারী। মিথ্যেকে মিথ্যে বলা শিখবে।
৭। মিথ্যে ছোট আর বড় হোক তা মিথ্যেই থেকে যায়। ছোট ভুল ভেবে সন্তানের কোন রকমের মিথ্যাকেই প্রশ্রয় দেবেন না। এতে সে ভাববে মিথ্যা বলা এমন কোন দোষের কিছু নয় আর ভবিষ্যতে আরও বড় মিথ্যা বলতে সাহস পাবে।
৮। যথা সম্ভব সন্তানের সাথে মিথ্যে বলবেন না। এমন কি তার সামনে অন্য কারো কাছেই না। অনেকে মোবাইলে অবলিলায় মিথ্যে বলে শিশুর সামনে, তারা ভাবে শিশুরা হয়তো বুঝে না। সেটা খুবই ভুল ধারনা, শিশুদের অবজারবেশন পাওয়ার খুবই তীব্র, অবহেলা করার কোন সুযোগ নেই। তাই সবার আগে নিজেকে পরিশুদ্ধ করে নিন। আপনার সত্য বলার অভ্যাস ও চর্চা কখনই বিফলে যাবে না। আমি আপনি যদি আমাদের সন্তানের দিকে এখনই নজর দিই তবে ওরাই এগিয়ে নিয়ে যাবে দেশকে কারন ওরাইতো আমাদের ভবিষ্যত।
সবাই অনেক অনেক ভালো থাকেন। শুভ ব্লগিং.............
বি:দ্র: লিখাটির আইডিয়া আমি ফেইসবুকের একটি লিখা থেকে পেয়েছি। যেহেতু লেখকের নাম ছিল না তাতে তাই নাম উল্লেখ করতে পারলাম না।
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৭
সোহানী বলেছেন: ওওওওওও অনেক অনেক ধন্যবাদ পরিবেশ বন্ধু.......
২| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৫৮
তামিম ইবনে আমান বলেছেন: আহারে! বেচারাদের এই মিথ্যা গুলো না শিখালে হয় না?
সততা সত্যবাদিতে একটি মরিচীকা মাত্র। এর পিছনে দৌড়াইলে লস।
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:০২
সোহানী বলেছেন: সততা সত্যবাদিতে একটি মরিচীকা মাত্র। এর পিছনে দৌড়াইলে লস!!!!! এটা কি কইলেন ভাই তামিম ইবনে আমান ..... তাহলে তো দেশ/সমাজ/সংস্কৃতি সবই মিথ্যার উপর চলবে... (অবশ্য চলছে!!!)
৩| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:১৫
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: শিশুর সাথে ইতিবাচক আচরণ করা উচিত ---
সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:০২
সোহানী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ লাইলী আরজুমান খানম লায়লা ......
৪| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৩
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: মিথ্যে ভরা জীবন আর যাই হোক অন্তরে সুখ দিতে পারে না। সুন্দর এবং গুরুত্বপূর্ণ পোষ্টে +++।
শুভকামনা রইল প্রিয় ব্লগার।
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:০৪
সোহানী বলেছেন: সত্যিই তাই। মিথ্যেভরা জীবন আনে শুধুই হতাশা............
অনেক অনেক ধন্যবাদ দোস্ত বন্ধু...
৫| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:১১
অন্ধবিন্দু বলেছেন:
সুন্দর কথা, সোহানী।
সত্য বলার অভ্যাস ও চর্চায় আমাদের সকলেরই আগ্রহী হওয়া উচিত।
লিখায় ভালোলাগা ।
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:২২
সোহানী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ অন্ধবিন্দু...
তবে শুধু সত্য নয়। অনেক কিছুই হয়তো নতুন করে মনোযোগ দিতে হবে শিশুদের প্রতি। কারন কেন যেন দিন দিন আমরা হিংস্র হয়ে যাচ্ছি।
৬| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৪
শ্রাবণধারা বলেছেন: "যথা সম্ভব সন্তানের সাথে মিথ্যে বলবেন না।"
এটার মানে কি অল্প সম্ভব বলা যাবে? তাহলেই হইছে।
আসলে কি, আমি লক্ষ করেছি, শিশুদের ভোলাতে অনেক বাবা-মা ছল করে মিথ্যা বলে, আসলে শিশুদের মিথ্যাবলার বীজ এখান থেকে শুরু হয় বলে আমার ধারণা । আমরা বড়রা যদি মিথ্যা না বলে থাকতে না পারি তাহলে এটা আমরা কি করে আশা করি যে আমাদের সন্তানেরা সত্যবাদী হবে????
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৫৫
সোহানী বলেছেন: আপনিই বলুন, এমন কিছু পরিস্থিতি আছে যেখানে সত্য বলাটা আপনাকে বা আপনার সন্তানকে বিব্রত করবে। বা সেখানে মিথ্যা বলাটা সত্যটা অনেকটা ভালো হবে আপনার সন্তানের জন্য। আমি সেই পরিস্থিতির কথা বলছি।
অনেক ধন্যবাদ শ্রাবণধারা বিষয়টি ধরিয়ে দেবার জন্য।
৭| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৭
নাসরিন চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ আপু এমন একটি বিষয়ের অবতারনা করার জন্য । পুরো লেখাটির সাথেই সহমত জ্ঞাপন করছি। আমি নিজেও এমন পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে অতিক্রম করছি। এবং চেষ্টার ধারা অব্যহত রেখে সুফল ও পাচ্ছি। মানে আমার একটা পিচ্চি আছে। ৫ বছর। ৪ বছরে সে কিছুটা মিথ্যা বলা শুরু করেছিল কিন্তু আমি সেটাকে প্রশ্রয় দেইনি ---বুঝিয়েছি এর খারাপ দিকগুলো। আল্লাহর রহমতে সে এখন অন্যকে বুঝাতে পারে সে মিথ্যা বলা পাপ। ভাল থাকবেন।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৫৭
সোহানী বলেছেন: হাঁ ঠিক তাই। বিষয়টি আমার বাচ্চাদের সাথে করার চেস্টা করি বলেই উপলব্ধি করতে পারছি। আর চারপাশে এমন হিংস্র পরিবেশ দেখে খুব মন খারাপ হয়.... তাই আমরা সবাই নিজ নিজ জায়গা থেকে চেস্টা করলে হয়তো ভালো কিছু করতে পারবো।
ভালো থাকবেন ও পিচ্চিকে অনেক অনেক ভালোবাসা।
৮| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২০
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: খুব দারুন একটা পোষ্ট।
দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য, আমাদের সন্তানরা কিন্তু অনেক সময় মিথ্যার হাতে খড়ি তার বাবা মা এর কাছ থেকেই পেয়ে থাকেন।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৫৯
সোহানী বলেছেন: হাঁ সত্য কাল্পনিক_ভালোবাসা । সে কারনেই আমাদেরই সচেতন হতে হবে। আমরা সচেতন না হলে বাচ্চারা সচেতন হবে না। অথচ দেখেন আমরাই আবার তাদের শাসন করি....
৯| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সততার বিকল্প্ নেই ।েআর সেটার চর্চা ছোট বেলা থেকে শুরু করা উচিৎ।
সুন্দর পোস্টে ভাল লাগা দিয়ে গেলাম ।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:০১
সোহানী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সেলিম আনোয়ার ভাই।
আপনার ইদানিং কবিতাগুলো কঠিন মনে হচ্ছে আমার কাছে......
১০| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৫
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটা পোস্ট । চতুর্থ ভালোলাগা আপু ।
আমরা এতোটাই ব্যাস্ত আমাদের সন্তানদের এসব শেখানো তো দূরে থাক , সময় করে ভালোমন্দ কোথাও বলতে পারি না । যার ফল খুব ভয়াবহ হবে পরবর্তীতে নিশ্চিত ।
ভালো থাকবেন সবসময়
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:০৩
সোহানী বলেছেন: ঠিক বলেছেন অপূর্ণ রায়হান। আসলে এ কঠিন জীবনে বাচ্চাদের সময় দেয়াটাই একটা বড় চ্যালেন্জ। তারপরও বলবো আমরা যদি ওদের শিক্ষা না দেই তাহলে কে দিবে তাদের শিক্ষা।
অনেক ধন্যবাদ...
১১| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১১
সুমন কর বলেছেন: অামি জীবনে সবচেয়ে বেশী ঘৃণা করি-মিথ্যা বলা। তাই চেষ্টা থাকে সবাইকে সত্য বলার ব্যাপারে উৎসাহ দেবার। অার বাসায় একদম কড়া নিষেধ। অামার সাথে মিথ্যা বলা যাবে না।
সুন্দর এবং সত্য পোস্টে ৫ম ভাল লাগা।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:০৫
সোহানী বলেছেন: সবাই যদি আপনার মতো চিন্তা করতো তাহলে হয়তো পৃথিবীতে এতো হানাহানি থাকতো না।
অনেক ধন্যবাদ সুমন কর ......
১২| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:০২
কলমের কালি শেষ বলেছেন: হোকনা শুরু ছোটকাল থেকে । জরুরী এবং কাজের পোষ্ট । বাচ্চা মেটারস ।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:০৭
সোহানী বলেছেন: হুম্ কলমের কালি শেষ বাচ্চা মেটারস ।
কারন ছোটবেলাই পড়েন নাই... ঘুমিয়ে আছে শিশুর পিতা সব শিশুরই অন্তরে......
১৩| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৩২
টুম্পা মনি বলেছেন: হুম কাজের পোষ্ট।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:১০
সোহানী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ টুম্পা মনি ...........
১৪| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:০৫
নীলাবতীর নীল মেঘ বলেছেন:
আমরা সন্তানকে বোঝানোর জন্য নানা মিথ্যা কথা বলি - যেগুলো ঠিকই কিছু সময় পর তারা বুঝে যায় - এমন কি ভয় দেখাই নানা মিথ্যা বলে - ব্যাপারটা আমার কখনই ভালো লাগে নি -
আসলে সন্তানকে ভালো পরিবেশ দিলে সন্তান ভালো হবে , ভালো কিছু শিক্ষবে - !
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:১২
সোহানী বলেছেন: হা সত্য বলেছেন নীলাবতীর নীল মেঘ .....
আমরা যদি আমার নিজের বাচ্চাকে ঠিক না করি তাহলে অন্য কেউ তাদের ঠিক করতে পারবে না।
১৫| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:১২
ঢাকাবাসী বলেছেন: চমৎকার পোস্ট। ভাল লাগা রইলো। যদিও এদেশে এসব সত্যবাদীরা ভাত পায়না।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:১৩
সোহানী বলেছেন: তাইতো বাচ্চাদের থেকে ঠিক করতে হবে... তারপর সবই ঠিক হয়ে যাবে ঢাকাবাসী।
১৬| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৫৯
নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: +++++++
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:১৫
সোহানী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ নাজমুল হাসান মজুমদার এত্তোগুলা প্লাস এর জন্য.....
১৭| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৩০
জামান শেখ বলেছেন: খুব ভালো লাগলো। কাজে লাগবে।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৩৮
সোহানী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ জামান শেখ .........
১৮| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৬
জাফরুল মবীন বলেছেন: চমৎকার বিষয় নিয়ে পোস্ট!
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৪২
সোহানী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ জাফরুল মবীন .............
১৯| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৫১
শুভ্র গাঙচিল বলেছেন: অনেক ভাল লাগলো। আসলেই সবাইকে এই বিষয় গুলোতে সচেতন হওয়া উচিত। তাহলে হয়ত আমরা ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে সততা অ ন্যায় এর আদর্শে গড়ে তুলতে পারবো। কাজে লাগার মতো পোস্ট। ধন্যবাদ।
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:১০
সোহানী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ শুভ্র গাঙচিল .......আপনাদের উৎসাহে আমার এ ক্ষুদ্র চেষ্টা.......
ছবির সাথে তো নামের মিল নেই মনে হয়!!!!
২০| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৭
ইমতিয়াজ ১৩ বলেছেন: ছোট থাকতেই দেখিছি আমার বাবা আমাদের সাথে কখোন মিথ্যা কথা বলতেন না। কোন কিছু বুঝানোর জন্যও না। আমিও আমার সন্তানের সাথে বলি না।
আরেকটা ব্যাপর লক্ষ্য করেছি কেউ যাদি আয়মান (আমার বড় ছেলে বয়স ২ বছর ৩ মাস) এর সাথে মিথ্যা কথা বলে তবে পরবর্তীতে সে আর তার কথা শুনে না। এবং কোন ভাবেই সে আর বিশ্বাস স্থাপন করতে পারে না।
ভাল একটি লেখা উপহার দেয়ার জন্য অশেষ ধন্যবাদ। ভাল থাকুন, সুস্থ থাকুন।
২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:১১
সোহানী বলেছেন: আপনি যদি চান আপনার সন্তান ভালোভাবে বেড়ে উঠুক তাহলে তাই হবে কিন্তু আপনি যদি নিজেকে নিয়ে এতোটাই ব্যাস্ত থাকেন যে সন্তানের দিকে তাকানোর সময় পর্যন্ত নেই। তাহলে ওর কাছ থেকে আপনি ভালো কিছু আশা করা কি ঠিক???
অসংখ্য ধন্যবাদ চমৎকার মন্তব্যের জন্য। অনেক ভালোবাসা যাদি আয়মান এর জন্য।
২১| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৫
ক্যপ্রিসিয়াস বলেছেন: জানি নীতিকথা কারোই ভালো লাগে না, তারপর ও আসলাম উপদেশের ঝুলি নিয়ে.
নীতির বড়ই অভাব আজকের দিনে। ধন্যবাদ দরকারী কিছু উপদেশের জন্য।
২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:১২
সোহানী বলেছেন: কি খবর ক্যপ্রিসিয়াস... পরীক্ষা শেষ হয়নি!! ব্লগে দেখা যায় না............
২২| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:২৮
নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: অনেক গুরুত্যপূর্ণ একটা পোষ্ট করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ
২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৪
সোহানী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ নুর ইসলাম রফিক..........
২৩| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ ভোর ৪:১১
ক্যপ্রিসিয়াস বলেছেন: চরম ব্যাস্ততার মাঝে সময় যাচ্ছে, তার মাঝে ব্যাক্তিগত কিছু সমস্যার কারনে ব্লগে আসলেও লিখতে পারছি না। ইচ্ছে করতেছেনা আপু ব্লগে লিখতে। অনেক কিছু জমে আছে কিন্তু লিখতে পারছি না। দোয়া করবেন। ভাল থাকবেন।
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:১৩
সোহানী বলেছেন: অাপনাদের কয়দিন ব্লগে না দেখলেই মনে হয় কোথায় আবার হারিয়ে গেলেন... ঝামেলা হয়নিতো !!!
২৪| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:০২
নুরএমডিচৌধূরী বলেছেন: উপদেশ
মনে রাখার মত
সত্যিই প্রশংসনীয়
সোহানী
অনেক সুন্দর লিখেন আপনি
আপনার জন্যে অনেক শুভ কামনা রইল
ভাল থাকবেন
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:০৯
সোহানী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ নুরএমডিচৌধূরী .... অাপনাদের প্রশংসা বাক্যই অনুপ্রানিত করে লিখার জন্য।
সত্যিই অামি অাপ্লুত.....
২৫| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৪
খাটাস বলেছেন: গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার একটা বিষয় দারুন ভাবে লিখেছেন সোহানি আপু।
এখন বাবা মায়েরা ও আশা করি সচেতন হবেন।
ভবিষ্যতের বাবা মায়েদের জন্য ও জরুরী।
ভাল থাকবেন আপু।
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৬
সোহানী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ খাটাস। আপনার মতো গুনী ব্লগারকে আমার এ ক্ষুদ্র লিখায় আসার জন্য আবারো ধন্যবাদ। সত্যিই তাই মা-বাবাদের জন্য অনেক প্রয়োজন শিশু বেলা থেকেই এ সব বিষয়ে নজর দেয়ার জন্য।
২৬| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৫০
খাটাস বলেছেন: হাহাহা আপু কি যে বলেন না। আমি বাচ্চা একটা ছেলে, এখনো ভার্সিটি ই শেষ হয় নি। আমাকে তুমি করেই বলবেন।
আর আপনাদের থেকেই নিজের মন কে সুন্দর করার চেষ্টা করতে শিখছি। এখন ও যে মনে অনেক ময়লা।
আবার ও ধন্যবাদ জানবেন সোহানি আপু। ভাল থাকবেন অনেক।
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:০৭
সোহানী বলেছেন: ওওওও খাটাস... এতো ভালো ভালো কথা বললেতো কান্ডারী বা বৃশ্চিকের মতো ছেড়ে যেতে পারবো না ব্লগ ।
তোমার লিখা সত্যই প্রশংসার দাবী রাখে।
২৭| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:১৫
আহমেদ জী এস বলেছেন: সোহানী ,
প্রতিটি শিশুই কাঁদা মাটির মতো, এটা ঠিক ।
কুমোর সে কাঁদা মাটির তালকে যে নিপুন আকার দিতে চায় মাটির তালটি সে আকারই ধারন করে । শুকিয়ে গেলে আর তার আকৃতি পাল্টানোর সুযোগ থাকেনা ।
তাই একতাল কাঁদার মতো শিশুদের সৎ আকৃতি দিতে আপনার ৪, ৫ আর ৭ নং উপায় কয়টি যথার্থ । মাতা -পিতা নামের কুমোরদের তাই সতর্ক থাকতেই হবে এক একটি সৎ , যোগ্য আর "মানুষ" সন্তান তৈরীর জন্যে ।
এই সচেতনতা তুলে ধরার জন্যে ধন্যবাদ ।
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:৪৪
সোহানী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আহমেদ ভাই। হাঁ তাই কিন্তু এ রোবোটিক সমাজ তাদেরকে নিয়ে বাবার সময় যে কারো নেই।
আপনি কি সেই ইশ্বর চন্দ্রের আদর্শ লিপি পড়েছেন যা খুব শিশুকালে আমাদের পাঠ্য ছিল...সদা সত্য বলিও... মিথ্যা বলা মহা পাপ...... না এখন সে আদর্শ লিপি কোথাও খুজেঁ পাবেন না। এখন আমরা যেটুকু সময় পাই ফেইস বুক আর সেলফি নিয়ে পড়ে থাকি..... আমরা যে দিন দিন আদর্শহীন, সার্থপর মানুষ হয়ে যাচ্ছি আর প্রজন্মকেও তাই বানাচ্ছি......
২৮| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৬
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
খুব চমৎকার কাজের একটি পোস্ট।
একটা কৌতুক মনে পড়ে গেল;
বাবা ছেলেকে বলছেন যাও আংকেলকে যেয়ে বলো আমি বাসায় নাই।
ছেলেও বলল আংকেল বাবা বলেছেন বাবা বাসায় নেই।
আমরা কি এমন ছোট খাটো মিথ্যা থেকে বের হতে পেরেছি ?
২৯| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:২০
সোহানী বলেছেন: ওওওও.... কান্ডারী, পোস্টে আপনার মন্তব্য দেখে ভালো লাগছে... অনেক দিন পর হলেও...
আমরা মিথ্যা থেকে বের হতে পারিনি বলেই তো আমরা আজ ধ্বংসের দ্বার প্রান্তে। এভাবে যে আর চলা যায় না.... একটা কিছু করতেই হবে পরবর্তী প্রজন্ম এর জন্য।
৩০| ০১ লা এপ্রিল, ২০২১ রাত ৮:২৫
খায়রুল আহসান বলেছেন: "সত্যের মত সুন্দর আর কিছু নেই। মিথ্যের চেয়ে কুৎসিত আর কিছু হতে পারে না" - শিশুদের মনে এ সত্যটা একেবারে ছোটবেলা থেকেই প্রতিষ্ঠা করে দিতে হবে। বিভিন্ন গল্পের মাধ্যমে মিথ্যার কুফল সম্পর্কেও তাদেরকে অবহিত করতে হবে।
(উদ্ধৃতি চিহ্নের ভেতরের কথাগুলো উদ্ধৃত করা হয়েছে আর কারো নয়, খায়রুল আহসান এর ফেসবুক স্ট্যাটাস থেকে!
০২ রা এপ্রিল, ২০২১ রাত ২:১৫
সোহানী বলেছেন: ওহ মাই গড!! তাই নাকি??? প্লিজ লিখাটি শেয়ার করলে খুব খুশি হবো।
অনেক পুরোনো পোস্টে আপনার পদাচারনা আমাকে বরাবরেই লিখতে উৎসাহ দেয়।
ওওও আমার বইটি কি সংগ্রহ করেছেন? নতুবা যেদিন মেলায় যাবেন আমাকে জানাবেন।
©somewhere in net ltd.
১| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৪৮
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: সুন্দর সুকুমল শিশুর মন
দেখিতে শোভা ফুলের মতন
বড়দের শুন্যস্থান এরা করে বাস
শিশুরাই আগামির নব ইতিহাস ।
সুন্দর পোস্টে +++++++++++