নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

হাজার হাজার অসাধারন লেখক+ব্লগারের মাঝে আমি এক ক্ষুদ্র ব্লগার। পৈত্রিক সূত্রে পাওয়া লেখালেখির গুণটা চালিয়ে যাচ্ছি ব্লগ লিখে। যখন যা দেখি, যা মনে দাগ কাটে তা লিখি এই ব্লগে। আমার ফেসবুক এড্রেস: https://www.facebook.com/sohani2018/

সোহানী

আমি অতি বিরক্ত হয়ে আমার অনেক লিখাই ড্রাফটে নিয়েছি কারন সামুতে আমার কিছু ভাবনা শেয়ার করছি, আর এ ভাবনা গুলো আমার অনুমতি ব্যাতিরেকে কপি না করার অনুরোধ করেছিলাম কিন্তু যত্রতত্র আমার লিখার কপি পেস্ট দেখেই যাচ্ছি দিনের পর দিন।

সোহানী › বিস্তারিত পোস্টঃ

জীবন এখানে যেমন ......... আমার প্রবাসী জীবনের ডায়রী

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:১৬



যখন বিস্ববিদ্যালয়ে পড়তাম আমাদের একজন টিচার নাজিম উদ্দিন স্যার। কয়েক দিন আগে পত্রিকায় ওনার সম্পর্কে লিখা ছাপা হয়েছিল। উনি দু'বার বিসিএসে প্রথম হয়েছিলেন। প্রথমবার প্রথম হবার পর ইউনিভার্সিটিতে জয়েন করেন তারপর ও আবার দ্বিতীয়বার বিসিএসে প্রথম হবার পর উনাকে জিজ্ঞাসা করেছিল কেন উনি আবার বিসিএস দিলেন। তো উনি বললেন যে উনার মেধা আপটুডেট আছে কি না তা যাচাই করছিলেন। যাহোক মারাত্বক হুজুর টাইপ স্যার ক্লাসে ঢুকেই প্রথম দশ মিনিট মেয়েদেরকে আর ছেলেদেরকে শুধু আলাদা বেন্চ্ঞে বসাতেনই না আমাদের মাঝে কম করে একটা বেন্চ ফাঁকা থাকতো..... । আমাদের সবচেয়ে দুষ্ট বন্ধু সেই ক্লাসে সবসময় ঠিক মেয়েদের মাঝে বসতো স্যারকে ভোগানোর জন্য। এখানকার ইউনিভার্সিটি এসে খুব স্যারের কথা মনে হতো আহারে স্যারের নিশ্চয় পিএইচডি করতে এসে চোখের কি কষ্টটাই না হইছে ;) ;) ;) এভাবে আধা কাপড় পড়া, হাটে, ঘাটে, লিফটে, করিডোরের মোড়ে মোড়ে চুম্বনরত কপত-কপতীদের দেখে........ :`> :`> :`> :`>


দেশে টিচাররা ছিলেন রাজা-মাহারাজা আর আমরা ছিলাম প্রজা। কলেজ পর্যন্ততো দৈাড়ের উপর থাকতাম টিচারদের ভয়ে তারপর ইউনিভার্সিটিতে এসে কিছুটা স্বাধীন হলেও একটা অলিখিত দড়ি গলায় পড়ানো থাকতো। একটু এদিক সেদিক হলেই সেটা ধরে টান দিত। বিদেশের ইউনিভার্সিটিতে এসে বুঝলাম আহ্ স্বাধীনতা কাকে বলে... পড়লা নাকি ঘুমাইলা নাকি ডেটিং কইরা টাইম পার করলা সেটা তোমার ব্যাপার। ক্লাসে প্রথম দিন এসেই টিচার বলে দিল তোমরা হলো মালিক আর আমরা কর্মচারী। তোমাদের দেয়া বেতনের টাকায় আমাদের সংসার চলে তাই পড়া আদায় করে নেয়ার দায়িত্ব তোমাদের আমাদের না, আমরা তোমাগো পিছনে দৈাড়ামু না তোমরাই দৈাড়াইবা। তাই বলে খুশি মনে পড়া ছেড়ে দিবা তার উপায় নেই কারন প্রতি সপ্তাহে প্রজেক্ট, এ্যাসাইনমেন্ট, গ্রুপ ওয়ার্ক... কঠিন দৈাড়ের উপর। একটু ফাঁকি দিসোতো মরসো....

এখানে সবচেয়ে ভালোলাগে ছাত্র-ছাত্রীদের সততা। ক্লাসে পরীক্ষায় কেউই কারোটা দেখা বা দেখানোর চেস্টা করে না। আর প্রজেকন্ট পেপারে নেট থেকে বা আমাদের মতো সিনিয়ারদেরটা কপি করার কোনই ট্রেডিশান নাই....আসলে সৎ না হইয়া যাইবো কই, যে কড়া কপি আইন :P :P :P । কপি কইরা ধরা খাইছো তো মরচো। আর ধরার জন্য অসংখ্য সফ্টওয়ার আছে যা টিচার খুটায়ে খুটায়ে দেইখা ছাড়ে ... কোন মাপ নাই। ঢাকা ইউনিভার্সিটিতে পড়ার সময় কবে কখন কে যে প্রজেক্ট পেপার লিখছিল জানি না, ওইটাই কপি করে কত চালাইছি :P :P :P

আমার টিচারদের মধ্যে তিনজন কানাডিয়ান ও দু'জন ইন্ডিয়ান। একজন শিখ আরেকজন তামিল.. তো শিখ টিচার ক্লাসে ঢুকেই চেয়ারের উপর আরাম করে বসে একটা পুরোনো খাতা খুলে রিডিং পড়া শুরু করে। খাতার চেহারা দেখে মনে হয় বাবার দাদার কারো কাছ থেকে উত্তরোধিকার সূত্রে প্রাপ্ত :-B :-B :-B । তাই বলে ভাইবেন না স্যার মহোদয় ফাঁকি দিয়া দিন পার করছে.... কারন ৩য় দিন একটা চাইনিজ মাইয়া এমন ধমক দিল স্যাররে। আমিতো ভ্যাবাচেকা..... জীবনভর স্যারদের ধমক খাইয়া অভ্যস্ত এ ধমক দেখার পরতো মহা খুশি.... যাক্ কিছুটা শোধ...... B-)) B-)) B-))

কানাডায় কিন্তু ইন্ডিয়ানদের বিশাল পাওয়ার। খোদ দু'জন মন্ত্রী থেকে শুরু করে বড় বড় পজিশানে তারা আছে। এবং সত্যিকারে বলতে তাদের স্বজনপ্রীতি দেখলে তাজ্জব হই। কেউ কোথাও ভালো পজিশানে থাকলে নিশ্চিত সে অফিসের ভালো পজিশানগুলা তাদেরই দখলে থাকবে। ভাই-বেরাদার আত্বীয় স্বজন সবই ওইখানে ঢুকে....। আর আমরা ভালো পজিশানে থাকলে খুব কমই তাকাই অন্যদের দিকে কারন আমরা তখন তাকাই আকাশের ঠিকানায় চিঠি দিতে ব্যাস্ত থাকি..... আর আছে চাইনীজ। মনে হয় পুরো কানাডা ওদের বাড়ি ঘর। ব্যবসা বানিজ্য, চাকরী সবখানেই ওদের আধিপত্য। তবে সত্যিকারে ওরা মারাত্বক কর্মঠ.... কোন কাজে ওদের রা নেই। যেখানে সময় যে কোন কাজ করতে প্রস্তুত থাকে। ওরা আত্বীয়করন করে তবে ইন্ডিয়ানদের মতো চোখে টিনের চশমা লাগায়ে না। কারন সংখ্যায় ওরাই বেশী শিক্ষিত তাই জব মার্কেট ওদের দখলে। তার উপর ব্যবসা বানিজ্য যেহেতু ওদের দখলে তাই স্বাভাবিকভাবে চাইনীজ ছেলে-মেয়ের চাকরী সবার আগেই হবে। আমি যে ইউনিভার্সিটিতে পড়ি সেখানে মনে হয় ৮০% চাইনীজ। বাকি কালো আর ইন্ডিয়ান। বাংলাদেশী আছে তবে সংখ্যায় অনেক কম।

চলবে......


আজ এ পর্যন্ত বাকি কথা পরে হবে.......... হ্যাপি নিউ ইয়ার ২০১৭।

মন্তব্য ৮৬ টি রেটিং +১৯/-০

মন্তব্য (৮৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:২৫

বিজন রয় বলেছেন: শুভসকাল বাংলাদেশ হতে।

এবার চলে আসুন সোহানী প্রিয় দেশে।

অনেক অনেক শুভকামনা আপনার জন্য।

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:৩৩

সোহানী বলেছেন: শুভ সন্ধ্যা বিজন।

আসবো দেশে, ডিগ্রীটা শেষ করে। এখন মাঝ পথে আসলে আম-ছালা সবই যাবে....

অনেক অনেক ভালো থাকেন.........

২| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:৩০

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: পরের পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম।

ধন্যবাদ বোন সোহানী। নববর্ষের শুভেচ্ছা রইল।

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:৩৫

সোহানী বলেছেন: ওওওও হেনা ভাই, আপনার লেখা পাই না কেন?? কই ডুব দিলেন!!!!

হ্যাপি নিউ ইয়ার হেনা ভাই।

৩| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:৩০

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: আপনাকেও নতুন বছরের শুভেচ্ছা আপু। পরের পর্ব পড়ার অপেক্ষায় থাকলাম

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:৩৬

সোহানী বলেছেন: আরে প্রথমটাই পড়া শেষ করলেন না....হাহাহা

দিব, লিখা শেষ করে নেই।

ভালো থাকেন সোহেল....

৪| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:৪০

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: শুধু লিখলে চলবে? পড়তেও তো হবে, তাই না? আর না পড়লে লেখা যায় না বোন।

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:৪৯

সোহানী বলেছেন: হাহাহাহা ঠিক। পরীক্ষার সময় সারা সময় মাথায় লিখা শুধু উকি ঝুঁকি দিত। পড়ায় মনোযোগই দিতে পারতাম না আর এখন সারাদিন সবার লিখা পড়ে কাটাই। কোন লিখা নাই !!!!!!! তবে ভালো সময় কাটাচ্ছি.... ঘুরে বেড়াচ্ছি, ছবি দেখছি আর বই পড়ছি.... আহ্ লাইফ সত্যিই দারুন।

৫| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:৪৮

বাকি বিল্লাহ বলেছেন: দ্রুত লিখবেন প্লিজ । আমার আবার ধৈর্য ক্ষমতা কম. :)

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:২১

সোহানী বলেছেন: আরে ভাই জীবনের অনেক বছর পর আয়েশি জীবন কাটাচ্ছি.........। তাই একটু ধৈর্য্য ধরতেই হবে.....হাহাহাহাহা। কাল রাত ২ টায় ফিরেছি ৩১ নাইট পার্টি থেকে। এখানে দারুন সব আতশবাজী হয়। কোন ধাক্কা-ধাক্কি, মেয়েদের কাপড় ধরে টান... কিছুই নাই। আহ্ দেশে যদি এমন হতো......

৬| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:০৯

বিজন রয় বলেছেন: ও, যে কথাটি বলতে ভুলে গিয়েছিলাম, প্রথম ছবিটি সুন্দর।
আর শেষের ছবিটি তীব্র।

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:২২

সোহানী বলেছেন: হেহেহেহে এটা গুগুল মামার ক্রেডিট... আমার না....

৭| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:১৮

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: জীবন যেখানে যেমন সেভাবেই মানিয়ে নিতে হয়।

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:২৪

সোহানী বলেছেন: না মানায়ে যামু কই ব্রাদার। পালানোর কোন পথ নাই.............

৮| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৪৫

আহমেদ জী এস বলেছেন: সোহানী ,



আমরা আমাদের মতো । কারো সাথে মিলে গেলো তো আপনার কানাডিয়ান টিচাররা যদি অসংখ্য সফ্টওয়ার দিয়ে "খুটায়ে খুটায়ে দেইখা ছাড়ে" তবে তো "কপি কইরা ধরা খাইছো তো মরচো." র মতো আমরাও মরছি । :( :(( :D B:-) :P
সে জন্যেই তো কবি লিখে গেছেন ..... এমন দেশটি কোথাও................. ??????? আরও বলতে হবে ??????????? বাকি অংশ পরে হবে :| :P

নতুন বছর আপনাকে এমন হাসিখুশিতে ভরিয়ে রাখুক ।
শুভেচ্ছান্তে ।

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৪৪

সোহানী বলেছেন: হাহাহাহাহা জী ভাই.... সে কারনেই আমরা বরাবরেই অালাদা। সত্যিই আমরা কপি করে মরতে চাই না :P:P:P

বাকি কথা পরে হবে তবে অাপনার নতুন বছরের লিখা কই??

নতুন বছরে আপনার আরো ভালো ভালো লিখা পড়ার প্রত্যাশায়.............

৯| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:০০

জেন রসি বলেছেন: ইন্ডিয়ানরা যেখানেই যায় তাদের জন্য খুব ইফেক্টিভ সিন্ডিকেট বানিয়ে ফেলতে পারে। আমরা পারি ঝগড়া করে আড়ি দিতে। :P

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৪৭

সোহানী বলেছেন: ইফেক্টিভ সিন্ডিকেট মানে ???? কত প্রকার কি কি??? এমন নির্লজ্জ সিন্ডিকেট আর দেখি নাই। আমরা ঝগড়া করি আড়ি ও দেই তবে মান-সন্মান অতোটা বিকাই না।

১০| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:২৫

কাবিল বলেছেন: এখানকার ইউনিভার্সিটি এসে খুব স্যারের কথা মনে হতো আহারে স্যারের নিশ্চয় পিএইচডি করতে এসে চোখের কি কষ্টটাই না হইছে।
নাজিম উদ্দিন স্যারের জন্য শুভকামনা।
নববর্ষের শুভেচ্ছা।

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৪৯

সোহানী বলেছেন: আরে স্যার খুব ভালো অাছেন এবং এখনো একই রকমই আছেন....

শুভেচ্ছা কাবিল......

১১| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:১৯

জুন বলেছেন: একেবারে সত্যি সোহানী । আন্তর্জাতিক মহলে ভারতীয় টিচারদের ভারতীয় ছাত্র ছাত্রী প্রীতির এমন অভিজ্ঞতার আমিও সাক্ষী । শুধু মেধাতেই নয় তেল দেয়ায়ও তারা সেরা । তারা তাদের সব স্টুডেন্টদের সমান চোখে দেখতে পারে না । এমনকি নিজ দেশের বিভিন্ন রাজ্যের মধ্যেও তারা প্রভেদ করে । সে দিল্লীর তার সাতখুন মাপ , সে ওয়েষ্ট বেঙ্গল অথবা আসাম, তার অবস্থা ডাইল :P
চাইনীজদের স্বজন প্রিতি এত প্রকাশ্য না ।
খুব ভালোলাগলো বর্ননা, আপনার পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় :)

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:২৬

সোহানী বলেছেন: জুনাপু কি খবর? সত্যিই এদের মতো স্বার্থপর খুব কমই দেখেছি। যখন নিজেরা থাকে তখন বিভিন্ন প্রদেশে মারামারি করে কিন্তু যখন বাইরের মানুষের সামনে আসে তখন মূহুর্তেই আবার সব এক জোট হয়ে যায়...... হাহাহাহাহা দারুন ব্যাপার। নিজ চোখে না দেখলে বিস্বাস করা যায় না। হাঁ চাইনীজদের স্বজনপ্রীতি আছে তবে এভাবে উলঙ্গ অবস্থায় না।

অনেক ধন্যবাদ আপু......

১২| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:২০

রানা আমান বলেছেন: পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলুম ।

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:২৭

সোহানী বলেছেন: আরে প্রথমটাইতো মাত্র শেষ করলাম ভাইজান.... আসবো নে.. একটু জিরায়ে নেই !!!!!!

১৩| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৩২

প্রিন্স হেক্টর বলেছেন: মজা পাইলাম :D

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:১৫

সোহানী বলেছেন: মি: প্রিন্স আপনিতো মজা পাইলেন বাট এভাবে কপি করা বিহীন পড়াশুনা বহুত কঠিন.......

১৪| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৯

লর্ড অফ দ্য ফ্লাইস বলেছেন: নাজিম উদ্দিন ভূঁইয়া আর ড: মুহাম্মদ শরীফ হোসেন এআইএসের দুই জীবন্ত কিংবদন্তী। আমার সৌভাগ্য ও দুর্ভাগ্য বিবিএ আর এমবিএর টার্ম পেপারের কাজ করেছিলাম দুইজনের আন্ডারে।

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:১৮

সোহানী বলেছেন: তাই নাকি জানতাম না তো............ বলেন কি!!!! আমি যতদূর জানি স্যার তাবলীগ ঘেষা অন্য কিছুতে ততটা মনোযোগ নেই। দুর্ভাগ্য যে দেশের ভালো ভালো ইউনিভার্সিটির টিচাররা যদি জঙ্গী হয় তাহলে সাধারন ছাত্র-ছাত্রীরা কি হবে.......?

১৫| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:২৯

নাফিজ মেহরাব বলেছেন: পরের পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম।

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:২৪

সোহানী বলেছেন: আসছি আসছি... একটু ঘোরাঘুরি করে নেই............

১৬| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:৪০

সাহসী সন্তান বলেছেন: আপু কানাডায় নোয়াখালীর কেউ নাই? যদ্দুর জানি, চান্দেও হেতিগো খুঁইজ্জা পাওন যায়! :P ইন্ডিয়ান নিয়া পূর্বের বক্তারা যা বইলা গেছেন, তার উপ্রে আমার আর কিছু বলার নাই! তয় পোস্টের শুরুর দিকটা পড়তে গিয়া আমার কেবলই পিএইচডি করতে মুঞ্চাচাইতেছিল! ;)

ও হ্যা, শেষের ছবিটার দিকে না তাকাইয়াই আপ্নারে হ্যাপি নিউ ইয়ার জানাইলাম! ;)
শুভ কামনা জানবেন!

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:২৮

সোহানী বলেছেন: আরে নোয়াখালীতো ইন্ডিয়ানদের ধারে কাছে ও নাই। এরা এমন স্বার্থপর হীনমণ্য যে নোয়াখালী এদের কাছে নস্যি। আর নোয়াখালীরা আ্ত্বীয়-স্বজন টানে এটা তেমন খারাপ কিছু না বরং বলবো বাকি দেশীদের থেকে ভালো কারন বিদেশে এটা অনেক বড় ব্যাপার।

১৭| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:৫৩

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: শুভ নববর্ষ । ভাল থাকবেন। যেখানে যেমন কথাটি সত্য তবে নিজেকে নিজের মননে গড়ে তোলার নামই জীবন।

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:২৯

সোহানী বলেছেন: সত্যিই নিজেকে নিজের মননে গড়ে তোলার নামই জীবন কিন্তু সে নিজের মনন প্রথমেই খাপ খাইয়ে নিতে হয় পরিবেশ পরিস্থিতির সাথে। ভালো থাকেন সুজন। শুভ নববর্ষ ।

১৮| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:০৫

মূর্খ বিজ্ঞানি বলেছেন: আমি নতুন! খেয়াল রাইখেন

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৩০

সোহানী বলেছেন: তাই নাকি... সু-স্বাগতম।

১৯| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:১৫

প্রশ্নবোধক (?) বলেছেন: আপনি নিশ্চই কানাডাকে খুব কাছে থেকে দেখছেন। আপনার চোখে দেখা কানাডার বিভিন্ন রীতি-নীতি, সংস্কৃতি, স্থাপনা, দর্শণীয় স্থানের বিশদ বর্ণনা পেতে চাই (মামার বাড়ীর আবদার)। যেন যাবার উপায় না থাকলেও কানাডাকে জানতে পারি। ধন্যবাদ।

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৩২

সোহানী বলেছেন: মামার বাড়ীর আবদার হলে ও আমার আগের অনেক লিখায় কানাডার বিভিন্ন রীতি-নীতি, সংস্কৃতি, স্থাপনা, দর্শণীয় স্থানের বিশদ বর্ণনা আছে। কষ্ট করে আগের লিখা দেখেন তবে এই সিরিজে ও চেস্টা করবো।

২০| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:২৭

আহলান বলেছেন: আমরা কবে ঐ পর্যায়ে যাবো? আদৌ যেতে পারবো কিনা? শিক্ষা তো এখন এই দেশে ব্যবসা .... এক এক স্কুল এক এক রকম ব্যবসা ফেঁদে বসেছে। হা পিত্যেস করেই যাব আমরা ... সুন্দর লেখা ... পরবর্তি লেখার অপেক্ষার রইলাম ...

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৩৬

সোহানী বলেছেন: অবশ্যই যেতে পারবেন। চেস্টা চালিয়ে যান।

হাঁ সত্য শিক্ষা এখন এই দেশে ব্যবসা । কে কিভাবে মাথায় কাঠাল ভেঙ্গে নিজের আখের গোছাবে তা নিয়েই ব্যবসা করে শিক্ষা আবার কি? আপনি শিখলে সেটা আপনার দায় তাদের না।

২১| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:০১

আশফাক ওশান বলেছেন: অনেক কিছু জানা হলো ।পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৩৭

সোহানী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ওশান। আসবো পরের পর্ব নিয়ে।

২২| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৬

অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: ভাল লিখেছেন।

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৩৭

সোহানী বলেছেন: মেনি থ্যাংস।

২৩| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৮

ক্লে ডল বলেছেন: হ্যাপি নিউ ইয়ার! !:#P

মনে হচ্ছে হুট করেই লেখা শেষ হয়ে গেল। এত অল্পতে মন ভরলো না হয়ত। :)

পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৩৯

সোহানী বলেছেন: বেশী লিখলেতো পড়তে পড়তে বোর হয়ে যাবেন.... রবীন্দ্রনাথের মতো ছোট গল্পের ডেফিনেশানটা মাথায় রাখি।

হ্যাপি নিউ ইয়ার ক্লে ডল! !:#P

২৪| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৩১

প্রিন্স হেক্টর বলেছেন: কঠিন হলেও এটাই তো সত্যিকারের পড়াশোনা 8-|

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৪১

সোহানী বলেছেন: পড়া কাকে বলে.... পরীক্ষার ৭ দিন কোন সূর্যের আলো দেখি না। তবে হাঁ এটা সত্যিকারের পড়াশোনা। এখানে বইয়ের উপর কখনই ডিপন্ড করে না, আমরা লেটেস্ট সব কিছুই পড়ি অনলাইনে।

২৫| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৪৬

লর্ড অফ দ্য ফ্লাইস বলেছেন: স্যার জংগি এই কথা কখন বললাম। আমি বলছি এই দুইজন মনে রাখার মতো শিক্ষক। জীবনের শেষদিন পর্যন্ত তাদের কথা আমার মনে থাকবে। আপনি মনে হয় বেশি সিনিয়র তাই শরীফ স্যারকে পাননি। উনার ক্লাসে সেই বিনোদন হত।

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৩৭

সোহানী বলেছেন: ওওও সরি আপনি এআইএস বলেছেন আসি আই এস ভেবে উত্তর দিয়েছি। হাঁ আমি শরীফ স্যারকে পাইনি। আমি অনেক সিনিয়রতো বটে.....

২৬| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৫৩

প্রামানিক বলেছেন: পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম। ধন্যবাদ

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:৪৮

সোহানী বলেছেন: প্রামানিক ভাই, ঘুরাঘুরিতে বিজি আছি। তারপর দিব..... আপনার কি খবর, এবারের বিষয় কি? হাগড়া থেকে এবার কোথায় যাবেন বা নতুন কি খাবেন!!!!

২৭| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৩:১১

বিলুনী বলেছেন: নব বর্ষের শুভেচ্ছা থাকল ।

এটা আমরা সবাই জানি বর্তমানে প্রায় এক কোটি বাংলাদেশী বিভিন্ন কার্যকারনে বিদেশে অাছেন , মধ্যপ্রাচ্য হতে শুরু করে ইউরোপ আমিরিকা অস্ট্রেলিয়া কানাডা সহ প্রায় অনেক দেশেই আছেন । এছাড়াও প্রতি বছর দেশের কলজে ইউনিভার্সিটির হাজার হাজার মেধাবী ছাত্র দেশে ভাল রিজাল্ট করে অাই ই এল টি এস , ও টোফেলে ভাল ফল করে বিদেশে পড়াশুনা করছেন ও সেরা রিজাল্ট করছেন । তারা সকলেই দেশ হতে ফাউন্ডেশনটা শক্ত করে গেছেন । দেশের ও প্রবাসের শিক্ষা ব্যবস্থার বাস্তব অভিজ্ঞতা অনেকেরই আছে । বিদেশী ইউনিভার্সিটিতে করিডোরে প্রকাশ্যে চুমাচুমির দৃশ্য বলতে গেলে একে বারেই বিরল। কদাচিত দুএকটা ঘটে গেলেও তা বিশেষ ভাবে উল্লেখের অবকাশ রাখেনা । তাই অন্য যে প্রসঙ্গেই বলেন না কেন শিক্ষা ব্যাবস্থা , কপি টপি জাতীয় শব্দমালা ও দেশী বিদেশী টিচারদের নিয়ে কিছু বলার সময় আরো অনেক বেশী সচেতনতার প্রয়োজন , তা না হলে অনেক ভুলবাল মেসেজ চলে আসে । পরের লিখাগুলিতে নীজের দেশকে পজিটিভভাবে তুলে তুলে ধরার প্রয়াসটা অন্তরে ধারণ করে রাখলে অাখেরে সকলের জন্যই ভাল । দেশের অর্থনৈতিক ও সামাজিক প্রেক্ষাপটটি সকলেরই জানা । তাই বিদেশ হতে শিক্ষনীয় কিছু থাকলে তা কিভাবে আমাদের দেশে প্রয়োগ করা যায় ও তার জন্য স্ট্রাকচারাল কি পরিবর্তন প্রয়োজন , এবং সীমিত সম্পদে ও প্রযুক্তিতে তা কিভাবে বান্তবায়ন সম্ভব সে বিষয়টি উন্নত মানের প্রবাসী জীবনের অভিজ্ঞতায় প্রকাশ করলে দেশের অনেক উপকার হয় ।
ধন্যবাদ ।


০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:৩৯

সোহানী বলেছেন: প্রিয় বিলুনী, হ্যাপি নিউ ইয়ার। ইংরেজী নতুন বছর তাই হ্যাপি নিউ ইয়ার বললাম।

প্রিয় পাঠক, আমার সব লিখা একান্ত আমার চিন্তা ভাবনা, আমার ভালোলাগা, মন্দলাগাকে ঘিরে। সেখানে কপি টপি জাতীয় শব্দমালা আসলো কিনা, শিক্ষা ব্যাবস্থা, দেশী বিদেশী টিচারদের নিয়ে সচেতনতা বা দেশের অর্থনৈতিক ও সামাজিক প্রেক্ষাপট নিয়ে পজিটিভভাবে বা নেগেটিভভাবে উপন্থাপন হলো কিনা তা নিয়ে আমি মোটেও মাথা ঘামাই না। কারন আমি শিক্ষা বা বৈদেশিক মন্ত্রনালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত কোন বুদ্ধিজীবি না। আর বিদেশ হতে শিক্ষনীয় কিছু থাকলে তা কিভাবে আমাদের দেশে প্রয়োগ করা যায় ও তার জন্য স্ট্রাকচারাল কি পরিবর্তন প্রয়োজন, এবং সীমিত সম্পদে ও প্রযুক্তিতে তা কিভাবে বান্তবায়ন সম্ভব সে বিষয়টি নিয়ে ভাববে সরকারী পোষা আতেঁল বুদ্ধিজীবিরা। আমি অন্তত না। যেদিন বেতনভুক্ত বুদ্ধিজীবি হবো সেদিন থেকে আপনার দেয়া ফরমেটে লিখার চেস্টা করবো। দয়া করে ততদিন পর্যন্ত আমার এ অখাদ্য লিখা হজম করেন।

অনেক ভালো থাকেন।

২৮| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৬:০৩

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ইংরেজী নব বর্ষের শুরুতেই একটি প্রবাসী লিখকের ডাইরীর পাতায় থাকা সুন্দর লিখাগুলি শেয়ার করে বেশ উপভোগ করা গেল । পরীক্ষার হলে গাদা গাদা বই নিয়ে ঢুকে টুকতে দেয়ার সুযোগ দিলেও দেখে লিখার সময় পাবেনা কেও , আর প্রশ্নও এমন যে এক জায়গা হতে দেখে লিখার সুযোগ নাই , নীজে বুঝে নীজের জ্ঞান থেকে না লিখলে পরীক্ষার হলে বসে বই নোট খাতা খুঁজে তিন ঘন্টায় একখান প্রশ্নের উত্তর লিখেও শেষ করা যাবেনা । তাই বই খাতা নিয়ে ঢুকতে দিলেও টুকাটুকির সুযোগ নাই ।
ভাল লাগল লিখাটি :) , ডাইরীর সব পাতা ডালুন পরবর্তী পর্বগুলিতে , কোন কিছুই কিন্তু বাদ দিবেন না :) তাহলে অনেক কিছুই মিছ হয়ে যাবে আমাদের :)
শুভেচ্ছা রইল ।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:৪৬

সোহানী বলেছেন: আলী ভাই আপনার অপেক্ষায় ছিলাম। কারন মন্তব্য ছাড়া লিখা সম্পূর্ন হয় না।

আর বইলেন না, ট্যাক্স পরীক্ষায় বই নেয়ার পার্মিশন ছিল কারন এক্টগুলো উল্লেখ করতে হয়। বিশ্বাস করেন, তিনটা মোট ২০ কেজির এক্ট বই কাঁধে করে নিয়ে ও গেলাম বাট একটা জিনিস ও খুজেঁ পেলাম না। বরং সময় নস্ট.....হাহাহাহাহা

আরে পাতা ডালুন বাদ তো দিতেই হবে কারন দেখেন না বিলুনী ভাই/আপা লাঠি হাতে দাড়িয়ে আছে। উপরের মন্তব্য দৃষ্টব্য.......

২৯| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:১৪

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
নতুন বছরের শুভেচ্ছা ।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৩১

সোহানী বলেছেন: আপনাকে ও নতুন বছরের শুভেচ্ছা কবীর।

৩০| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:৩২

কলাবাগান১ বলেছেন: ইন্ডিয়ান ছাত্র/ছাত্রী রা এমন স্বজনপ্রীতি নিয়ে পাশ করে কিন্তু বোকা আমেরিকান/কানাডিয়ান রা বুঝেও না যে এরা দুই লাইনের কম্পিউটার কোডও লিখতে পারে না কিন্তু এদের কেই ধরে এনে গুগুল/মাক্রোসফট/পেপসি কোম্পানী গুলি তে সিইও বানায়ে দেয়.....২/৩ শ মিলিয়ন ডলারের স্টার্ট আপ কোম্পানী স্হাপন এ সাহায্য করে সিলিকন ভ্যালিতে....

আমরা কত বুদ্ধিমান...আর আমাদের কোন চাকরী হয় না ...ম্যাকডোনাল্ডে ছাড়া....অথবা পারি ঈর্ষায় পুড়ে ব্যক্তিগত/জাতিগত বিদ্ধ্বেষ উগলে দিতে।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৫২

সোহানী বলেছেন: কলাবাগান ভাই, হিসেবটা খুব সহজ। তাদের আছে ১০০ কোটি জনসংখ্যার, আছে অগাধ রিসোর্স আর আছে সরকারী দূরর্দষ্টি পরিকল্পনা সাথে আছে অপরিসীম সরকারী পৃষ্ঠপোষকতা আর আছে সত্যিকারের দেশপ্রেম। কিভাবে বাজার দখল করতে হয় তা তারা জানে ও চেষ্টা করে। তাদের এ স্বজনপ্রীতি দেশপ্রেম এরই অংশ। আমি যে সেক্টরে কাজ করি সেখানে ইন্ডিয়ান ডিগ্রিকে সরাসরি এক্সেপ্ট করে কারন ওদের স্বয়ং খোদ মন্ত্রীরা এসে এখানে ধরনা দিয়েছে। আর বিপরীতে আমাদের সরকারী মহলের কেউই মনে হয় জানেই না এ বিষয়ে। তাই আমাদের প্রতি পদে পদে সীমাহীন কষ্ট করতে হয়। ম্যাকডোনাল্ডে এর জব থেকে শুরু করে সিইও পজিশানে আমরা শুধুমাত্র নিজেদের চেষ্টায় এসেছি। একটু তাকান আরব কান্ট্রিগুলোতে। আমাদেরকে স্লেভ হিসেবে ওরা ইউজ করছে কারন আমাদের অপদার্থ সরকার নিজেদের আখের গোছানো ছাড়া কিছুই করে না তার বিপরীতে ইন্ডিয়ান বা ফিলিপিনো সরকার শ্রমিক স্বার্থবিরোধী কিছুই মেনে নেয় না।

যাহোক আমরা বুদ্ধিমান কিনা বা ঈর্ষায় পুড়ে ব্যক্তিগত/জাতিগত বিদ্ধ্বেষ উগলে দেই কিনা এ বিষয়ে কিছু বলতে চাইনা।

ভালো থাকেন।

৩১| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:১৯

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: চমৎকার প্রবাস কথন!!
সাথে রইলাম।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৩:১৭

সোহানী বলেছেন: থ্যাংকু লিটন ভাই.............

৩২| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৩০

ধ্রুবক আলো বলেছেন: একটু দেরী হলো, তারপরও নতুন বছরের শুভেচ্ছা রইলো.....
লেখা খুব ভালো লাগলো,খুব সুন্দর সুন্দর কিছু কথা লিখেছেন, এবং গোছানো,
বিস্ববিদ্যালয় বানান টা ঠিক করে নিন হবে বিশ্ববিদ্যালয়
পরবর্তি লেখার জন্য শুভ কামনা রইলো....

( বুকমার্ক করে রেখেছিলাম লেখাটা ব্রাউজারে, ব্যস্ততার কারনে পড়ার সুযোগ হয় নি, আজকে পড়লাম )

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৫:৩২

সোহানী বলেছেন: মেনি মেনি থ্যাংস ধ্রুবক ভাই, হ্যাপি নিউ ইয়ার। দেরীতে হলেও পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ। আর আমার এ অখাদ্য লিখার জন্য প্রশংসা সেটাতো আপনার বদন্যতা।

মাপ চেয়ে নিচ্ছি আগেই। কারন বাংলা বানানে আমি ভয়াবহ, মোটামুটি লিখা হলেই আমি মহা খুশি। কারন অনেক দু:খে বাংলা টাইপ শিখেছিলাম। সরকারী অফিসে কাজ করতাম, আমার যে সেক্রেটারি ছিল সে ছিল মহা ফাকিঁবাজ... এই আছে তো পরদিন নাই। তাই রাগ করে বাধ্য হয়ে বাংলা টাইপ শুরু করেছিলাম, সরকারী অফিসে বাংলায় চিঠি চালাচালি করতে হয়। সে কারনে বানানের যা ইচ্ছে তাই অবস্থা।

৩৩| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৩০

কেএসরথি বলেছেন: কি সাবজেক্ট পড়ছেন? আমি পড়াশোনায় ঢুকি ঢুকি করতে করতে টাইম পাস করছি।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৫:৪১

সোহানী বলেছেন: কেএসরথি ভাই, উপদেশ দেই বিনি পয়সায়। যদি পড়াশুনা করতেই চান তাহলে এক্ষুনি ঢুকে পড়েন। কারন যত দেরী করবেন দেখবেন শত ঝামেলায় পড়েছেন, শুরুই হচ্ছে না। আর শুরু করলে দেখবেন যেকোন ভাবেই হোক ম্যানেজ হয়ে যায়। আমি কি সাবজেক্ট পড়ছি, সেটা আর জিজ্ঞাসা কইরেন না..... আমার এরিয়ার মধ্যে আর কিছু মনে হয় বাকি নাই.....হাহাহা কারন আমি পড়তে ভালোবাসি।

৩৪| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৫৯

মনিরা সুলতানা বলেছেন: এদের টিনের চশমা পরে স্বজন প্রীতি এখানে ও দেখার মত ।
শুভ কামনা আপু :)

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৫:৪৩

সোহানী বলেছেন: ওরে মনিরা আপা, স্বজন প্রীতি করুক কিন্তু আমাদেরকে যখন হেয় করে তখন মেজাজ ঠিক রাখা কঠিন। কারন ওদের ধারনা ওদের দয়ার উপর আছি আমরা। কিন্তু সত্য কথা হলো ওদের সবচেয়ে বৈদেশিক রেমিটেন্স আসে আমাদের দেশ থেকে।

৩৫| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৫৬

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: খুব ভাল লাগল আপু আপনার লেখা।
নিজের লেখাপড়ার ফাঁকেফাঁকে লিখুন এমন সুন্দর কিছু।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৫:৪৫

সোহানী বলেছেন: ধন্যবাদ বীথি। বাগান চর্চা কেমন চলছে। আমার রুমটা ঠিকঠাক আছেতো..........

৩৬| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:১৮

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: চলুক । অভিজ্ঞতাগুলো ভালো লাগছে ।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৫:৪৭

সোহানী বলেছেন: আপনার নামটা উচ্চারন করতে দাঁত ভেংগে যাচ্ছে। অনেক ভালো থাকেন।

৩৭| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১০

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অফ লাইনে পড়েছি লেখাটা গত ৩ তারিখে, কিন্তু অদ্ভুত সব ব্যস্ততায় মন্তব্য করা হয় নাই। আজ অনুসারিত ব্লগের লিস্টি ধরে আবার হাজিরা। নাজিমউদ্দিন স্যার এর একটা কোর্স করেছিলাম, হাস্যকর নানান ঘটনায় ঠাসা। উনি কিন্তু একজন প্রফোশনাল কস্ট এন্ড ম্যানেজম্যান্ট একাউন্টেন্টও বটে। আপনার প্রবাস জীবনের পড়ালেখা দেখে লোভ জাগে, টিনএইজের শেষে স্বপ্ন ছিল কোন একদিন প্রবাসে যাব পড়ালেখা করতে। কিন্তু বিদ্যার দৌড় ততটা স্পীডি ছিল না, তাই স্বপ্নসব স্বপ্নই রয়ে গেল। আপনারা যেমন আমার ভ্রমণ কাহিনীতে ভার্চুয়াল ভ্রমণ করেন, তেমনি এরকম পোস্ট পেলে আমিও ভার্চুয়ালি নিজেকে সেই জায়গায় কল্পনা করি। অনেক কথা বলে ফেললাম, ব্যক্তিগত প্যাচালি। আসলে পোস্টটি আমাকে আবেগাক্রান্ত করেছে কি না.... :)

যাই হোক, দু'চারটা করে ভ্রমণ পোস্ট দিয়েন, প্রবাসের। ভ্রমণ সংকলন নিয়মিত করার ইচ্ছে আছে, যদিও এই মাসেরটা আগামী বিশ তারিখের আগে পারছি না, কিন্তু এই মাসেই হবে ইনশাআল্লাহ্‌।

ভাল থাকুন সবসময়। নতুন বছর শুভ হোক সবকিছুতেই, ভাল কাটুক প্রতিটি দিন, প্রতিটি ক্ষণ।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৫২

সোহানী বলেছেন: ওওওও দোস্ত ব্লগার, আপনি হাজিরা না দিলেও আমি জানি আপনি আছেন সাথে সবসময়। কারন আপনার উপর কঠিন দায়িত্ব, সামুর ভ্রমণ মন্ত্রনালয় ঠিক রাখা সাথে আছে নিজের মন্ত্রনালয় চালানো।

হাঁ, নাজিমউদ্দিন স্যার একজন প্রফোশনাল কস্ট এন্ড ম্যানেজম্যান্ট একাউন্টেন্ট। তবে স্যারের ধাক্কায় কিছু পড়াশুনা করেছিলাম ও কিছু শিখেছিলাম যা এখনো বেচেঁ খাচ্ছি। মনে পড়ে স্যার প্রায় ১০০ টা অংক হোম ওয়ার্ক দিত। তবে স্যার কিন্তু অসাধারন, নোয়াখালীর ভাষায় কথা বলে পড়াতো, কখনই নিজের স্বকীয়তা চেইন্জ করেনি... ক'জন পারে এমন করে।

পড়তে বিদ্যার দৌড় ততটা স্পীডি লাগে তাতো জানতাম না। শুধু দরকার ইচ্ছা..... বাকিটা এমনিতেই ম্যানেজ হয়ে যাবে। আমি যদি এই বুড়া বয়সে পড়তে পারি আপনারা না পারার কোনই কারন নেই।

আপনার ভার্চুয়াল জগতটা সত্যিই অসাধারন আর আমারটা আটপৈারে, পানসে.....হাহাহাহা

প্রাউড ফিল করছি যদি আমার এ ক্ষুদ্র লিখা আপনাকে আবেগাক্রান্ত করতে পারে... আমার লেখক জীবন স্বার্থক।

ভাইরে আগে ছিলাম দেশে, অফিসের পয়সায় ঘুরে বেড়াতাম আর ভ্রমণ ব্লগ লিখতাম। আর এখন নিজের পয়সায় চলছি তাই ভ্রমণ চিন্তা আপাতত: ফ্রিজে রেখেছি, পরে এক সময় বের করে বেড়িয়ে পড়বো। আর পড়া করে সময় ও অনেক ফেক্টর....

ভালো থাকুন অার অনেক অনেক ঘুরে বেড়ান।

৩৮| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:১৬

সায়ান তানভি বলেছেন: চমৎকার গদ্য আর নিরেট বর্ননা। দারুন লাগলো পড়তে।

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:২১

সোহানী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ সায়ান। আপনাদের উৎসাহইতো আমার লেখার প্রেরণা।

৩৯| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:১৫

বাঘ মামা বলেছেন: আপনার পোষ্টে ভারতীয়দের কথা আসছে, সেই প্রসঙ্গে বলি- এরা নিজেদের স্বার্থে চমৎকার ভাবে ঐক্যবদ্ধ। যেমন আমি দুবাইতে দেখেছি এদের একতা। এরা যতগুলো দেশে যাবে সেখানে তারা দুটো কাজ করবে,এক হলো একটা নিউজ পেপার বের করবে, নিউজ পেপারটা হবে দুটো ভাষায়,ইংরেজি আর সেই দেশের যেখানে তারা আছে,ঐ নিউজ পেপারে থাকবে ইন্ডিয়ানদের সুখ দুঃখ অপ্রাপ্তি নিয়ে।তারপর সেখানে একটা কমিটি তৈরী করবে, একটা ফান্ড করবে যেটা দিয়ে সেই দেশে যারা নতুন আসবে তাদের থাকা খাওয়া ব্যবস্থার জন্য যতদিন নতুন মানুষটা সেই দেশে ভালো কোন কাজ না পাবে ততদিন ঐ ফান্ড থেকে তাকে সাপোর্ট করা হবে, এমনটা আমি অনেক গুলো দেশে দেখেছি, বিশেষ করে আরব দেশ গুলোতে এমনটা বেশি দেখেছি, তাই প্রতিটা ইন্ডিয়ান সময় লাগলেও মান সম্মত কাজে যোগ দিতে পারে, এসব ক্ষেত্রে আমাদের দেশ একদম বিপরিত। একে অন্যকে সাহায্য করাতো দুর উল্টো লেগে থাকে কার থেকে কি ছিনিয়ে নেয়া যায়।
আমরা যেটা পারি সেটা হলো বিদেশে প্রতিটা অলি গলির নাম নিয়ে আওয়ামীলিগ বিএনপি শাখা দল খুলতে।এবং হাসিনা যাক আর খালেদা তাদের চৌদ্দগোষ্ঠী উদ্ধার করি, এমনও দেখেছি হাসিনা বা খালেদা আসছে তো তার বিপরিত দলের লোক এয়ারপোর্ট থেকেই হাতে জুতো নিয়ে দাড়িয়ে আছে। এই নির্লজ্জতা দেখে নিজেকে বাংলাদেশি হিসেবে খুব অসহায় লাগে।

আমি ভ্রমন প্রিয় মানুষ, দেশে দেশে ঘুরতে আমার খুব ভালো লাগে, এমনি এক ধারাবাহিকতায় আমার এক বড় ভাইএর সাথে আমি দুবাই ভ্রমণ করি, তিনি হলেন কোন এক দলের নেতা মানুষ, আমার ভ্রমণের সাথে তার দেশ ভ্রমন সময় মিলে যাওয়ায় তার সাথে আমার দুবাইতে কিছুদিন থাকা হয়েছে, আমি দেখলাম উনি দুবাই এর নানা জায়গায় গিয়ে গিয়ে ১০/১৫ টা লোক যোগাড় করে সেখানে দলীয় কার্যক্রম মিটিং ফিটিং করে একজনকে সভাপতি সেক্রেটারী বানাচ্ছেন। এত অল্প সংখ্যাক মানুষযে সদস্য পদের জন্যও কাউকে পাওয়া যায়না। আমি জানতে চাইলাম ভাইয়া আপনি এসব কেন করছেন, এরা আসছে বিদেশে এখানে দুই টাকা আয় করে নিজেদের ভাগ্য পরিবর্তন করবেন সেখানে আপনি এসব কেন করছেন, তিনি আমাকে যা বললেন আমিতো অবাক, বললো- এইযে ৫ দিনে এখানে এক টাকা কি আমার খরচ হয়েছে? উল্টো গিফট দিয়ে গাড়ি ভরপুর, যাবার সময় টিকেট পর্যন্ত এরা দিবে, আর এরাও একটু গাধা টাইপের, দলের একটা পদের জন্য নিজের ঘাম ঝরানো টাকা এসব দলের নেতাদের পায়ে ঢালে, কি পায় এসব করে আমি জানিনা।

আরব দেশ গুলোতে কোন ইন্ডিয়ান কোন রকম অড জব করেনা, রাস্তায় এবং কনস্ট্রাকশনে যত লোক দেখবেন তার বেশির ভাগ হলো বাংলাদেশি। রোদে আগুনে জ্বলে কাজ করছে তারা সেখানে, সেই মানুষ গুলো যখন নিজেদের দূতাবাসে কোন জরুরী কাজে যায় সেখানেও হতে হয় নানা অপমান, আমি সৌদি আরবে জেদ্দায় আমাদের দূতাবাসে দেখেছি কিভাবে দিনের পর দিন কাজ পেলে সেই মানুষ গুলো দাড়িয়ে থাকে একটা সুযোগ সুবিধা নিতে, বিদেশের বাড়িতে আমাদের নিজেদের মধ্যে এমন অবস্থা দেখে আমি খুব হতাশ। এসব নিয়ে কোন দল নেতা কোন কাজ করেনা, সবাই সবার নিজেদের বাজনা বাজানোতেই ব্যস্ত।

যাইহোক আবার আসবো এমন সব বিষয় শেয়ার করতে।

শুভ কামনা সব সময়

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:২৫

সোহানী বলেছেন: বাঘ ভাই, আমাদের এসব কাহিনী বলে শেষ করতে পারবেন না। কারন কি জানেন, আমরা গোড়াতেই পচেঁ গেছি। আমরা স্বার্থপর, হিংসুটে, পরশ্রীকাতর..... কিন্তু যারা ক্ষমতায় বসে আছে তারা কি ঠিক? হাঁ তারা ঠিক নেই বলে আমরা সাধারন মানুষগুলো ও বেঠিক। কারন ওই যে একটা দলীয় পদ, তা দেখিয়ে সে আরো মানুষকে ঠকিয়ে খাবে। তাই ওই নেতার পিছনে অর্থ ঢালা একটা ইনভেস্টমেন্ট।

ইন্ডিয়াকে বকা দেই কিন্তু তারা হলো রসুন। আসল যায়গায় এক কারন ওদের যারা ক্ষমতায় বসে আছে তারা ঠিক। ওদরে এ্যাম্বেসীতে দু'নাম্বারী চলে না। বিদেশে দলীয় পরিচয়ে কিছুই করতে পারে না। তাই দেশের স্বার্থ আগে দেখে ব্যাক্তি স্বার্থ না। বিদেশে লোক পাঠানোর আগে তারা চুক্তির শর্ত দেখে আর আমরা দেখি নিজেদের লাভ। ওই শ্রমিকগুলোর রক্তের পয়সায় ফুর্তি করি। ওদের কারনেইতো বিদেশে আমাদের সন্মান শূন্যের কোঠায় আর ওদেরকে রাখে মন্ত্রী সভায়, ওদের পূজাতে প্রধানমন্ত্রী স্বস্ত্রীক যোগদান করে, নাচে.... আর আমরা লেবার শ্রেনী থেকে উঠতে পারিনি।

ভালো থাকেন বাঘ ভাই........আপনাকে ব্লগে দেখলে অনেক ভালোলাগে..............

৪০| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৫২

খায়রুল আহসান বলেছেন: বছরের শুরুতেই 'শততম' পোস্ট দিলেন- একই সাথে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন!
ভাল লাগলো আপনার অভিজ্ঞতার কথা জেনে।
পোস্টের প্রথম আর শেষের ছবি দুটোর স্থান অদল বদল করে দিলে এ পোস্টের পাঠক সংখ্যা দ্বিগুণ হয়ে যেত বলে মনে করি। :)
এ বিষয়ে বিজন রয় এর মন্তব্যটা (৬ নং) প্রণিধানযোগ্য।

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:১৮

সোহানী বলেছেন: হাহাহাহাহা খায়রুল ভাই...... মনে রাখবো বিষয়টি। তবে আমার মনে হয় কিছু একনিষ্ঠ পাঠক ছাড়া আমার লিখা কেউ পড়ে না তাই পাঠক আকৃস্ট করার মতো কিছু সাধারনত করি না। আগে নিজের তোলা ছবি দিতাম কারন তখন দেশের বাইরে বেড়াতে যেতাম, যাই দেখতাম তাই ছবি তুলে পোষ্ট করতাম। আর এখন বিদেশে থাকি বলে সবই পান্তা-ভাত মনে হয়। মনে হয় এ ছবি কি পাঠকরা পছন্দ করবে? তাই গুগুল মামাই ভরসা।

অনেক অনেক ভালো লাগলো যে আপনি আমার শততম পোষ্টটা খেয়াল করেছেন।

ভালো থাকেন..........

৪১| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:২৭

তীর্থক বলেছেন: চলুক, ভালো লাগছে :)

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:২১

সোহানী বলেছেন: চলছে তবে খুব স্লোলি...... ধন্যবাদ তীর্থক।

৪২| ০৬ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:০৩

মোঃ গাউছুল আজম বলেছেন: লেখাটি পড়লাম । ভালো লাগলো

০৭ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ৮:২৯

সোহানী বলেছেন: ধন্যবাদ মোঃ গাউছুল আজম ।

৪৩| ১৫ ই মে, ২০১৮ ভোর ৬:৩৪

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: চমৎকার একখানা লেখা পড়লাম। লেখিকার এতো সাবলিল একখানা কলম থাকার পরও নিয়মিত লেখেন না, বিষয়টি কষ্ট দেয়। আর ভারতীয় টিচারের পড়ানোর স্টাইলটা চমৎকার মনে হয়েছে। আমি লন্ডনে দেখেছি, বাংলাদেশিরা কথায়, কাজে, চলনে ও শিক্ষকতায় ভারতীয়দের চেয়ে অনেক বেশী স্মার্ট।

"টিনের চশমা" কথাটি পড়ে শুধু হাসলাম। B-)

১৬ ই মে, ২০১৮ রাত ৩:২০

সোহানী বলেছেন: কাওসার ভাই, কেমন চলছে?? আপনার কয়েকটা লিখা অফলাইনে পড়লাম কিন্তু কমেন্ট করা হয়নি। আবারো বলি সে ভাবনা আমারো কিন্তু এ ভাবনা কি ক্ষমতাধররা ভাববে????

সত্যিই লজ্জা পেলাম। আমার আবার লিখা...... কিছু একটা বলার চেস্টা আর কি। অনেকগুলো ড্রাফট্ পড়ে আছে লিখা কিন্তু কোনটা ছেড়ে কোনটা শেষ করবো তাই কোনটাই হয় না।

ভারতীয়তের কথা কি বলবো বলেন, ওরা যে কিভাবে নিজের দেশের ছেলেপেলেদের হেল্প করে তা না দেখলে বিশ্বাস করবেন না। আর আমরা সারাক্ষন আরেকজনের পিছনে বাঁশ দেয়ার চেস্টা করি। আসবো কোন লিখায় এগুলো নিয়ে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.