নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি অতি বিরক্ত হয়ে আমার অনেক লিখাই ড্রাফটে নিয়েছি কারন সামুতে আমার কিছু ভাবনা শেয়ার করছি, আর এ ভাবনা গুলো আমার অনুমতি ব্যাতিরেকে কপি না করার অনুরোধ করেছিলাম কিন্তু যত্রতত্র আমার লিখার কপি পেস্ট দেখেই যাচ্ছি দিনের পর দিন।
বি:দ্র: সময়ের প্রয়োজনে ২০১৪ সালের লিখাটা রিপোস্ট করলাম। (যদিও লিখাটা আমার অনুমতি ছাড়াই ঢাকা অনলাইন সহ অনেকে কপি পেস্ট করেছে)।
ক'দিন পরপরই একটা করে ধর্ষনের ঘটনা সাথে হত্যাকান্ড ঘটে তারপর কিছু আমরা কয়েকদিন নিয়মমাফিক চিল্লাপাল্লা করি, ফেসবুক অনলাইন এ্যাক্টিভিষ্টরা তোলপাড় করে এরপর যথারীতি চুপচাপ...। তাই বলে মনে করার কোন কারন নাই যে এর মধ্যে কোন ঘটনা ঘটেনি। প্রতিমূহুর্তে কোন না কোন নারী বা শিশু ধর্ষনের স্বীকার হচ্ছে সেটা লোকচক্ষুর সামনে বা আড়ালে....
বেশীরভাগই শিশু যৌন নির্যাতনকারী শিশুটির খুবই পরিচিত বা নিকটজন। সত্যিই অবাক হতে হয় কিভাবে নিজেদের মধ্যে ভালো মুখোশের আড়ালে হায়েনা পশুগুলো কোমল শিশুটিকে ধর্ষন করার জন্য উৎ পেতে থাকে। এটাই বাস্তবতা যে পরিমলরা যেমন নামকরা স্কুলের ছাত্রীদের রেহাই দেয় না তেমনি গ্রামের অক্ষাত স্কুল বা মাদ্রাসার ছাত্র ও রেহাই পায় না এসব মুখোশধারী শয়তানদের হাত থেকে। আপনারই অগোচরে আপনার আদরের সন্তানটি যে আপনার খুব বিশ্বাসী বন্ধুর দ্বারা নিগৃহিত হচ্ছে না তার গ্যারান্টি কোথায়!!!!!
আর সে কারনে আমাকে আপনাকেই সাবধান হতে হবে। আমাদের সন্তানকেই আমাদেরই বাচাঁতে হবে। ফেইসবুকে পাওয়া চমৎকার এ লিখাটিতে "কিভাবে আপনার শিশু সন্তানকে সেক্সুয়াল এবিউজ থেকে বাচাঁবেন" তার কিছু টিপস্ দেয়া আছে যা সকল মা/বাবার অবশ্যই পাঠ্য ....... এ লিখাটি অরিজিনাল ভার্সান ইংরেজিতেই ... তবে মূল অর্থ একই রেখে আমাদের সমাজের আঙ্গিকে নিজের কিছু অভিজ্ঞতা সহকারে আমি বাংলায় অনুবাদ করে শেয়ার করলাম।
১) আপনার সন্তানকে কখনই কারো কোলে বসতে দিবেন না বা তাকে জড়িয়ে ধরে কাউকে আদর করতে দিবেন না। বিশেষ করে বাচ্চা যখন একটু বড় হয়ে যায়। এমন কি সে আপনার যতই নিকট আত্বীয় হোক না কেন। শুনতে খারাপ লাগলেও মনে রাখবেন আপনার ভাইয়ের কাছে ও আপনার সন্তান নিরাপদ নয়। শিশুরা কিন্তু প্রথম নির্যাতিত হয় খুব কাছের কারো দ্বারা যেমন কাজের লোক, আপন চাচা/ মামা/খালু/ফুফা।
আরেকটি বিষয়, আমরা মোটামুটি মধ্যবিত্ত বা নিন্ম মধ্যবিত্ত শ্রেনীর মানুষ। আমাদের বাসায় প্রায় আত্বীয় স্বজন বেড়াতে আসে আর আমরা জায়গার অভাবের কারনে আমাদের সন্তানকে তাদের সাথে রাতে থাকতে দেয়। আপনি কখনই তা করতে দেবেন না। আপনার অগোচরে সেই হয়তো আপনার সন্তানকে নির্যাতন করছে রাতের পর রাত। আপনার শিশু তার উপস্থিতিতে আপনাকে কিছুই শেয়ার করতে পারছে না।
২. আপনার শিশু সন্তানকে কখনই কারো সামনে কাপড় পাল্টাবেন না এমন কি নিজেও পাল্টাবেন না। ওদেরকে শিক্ষা দিন যে কাপড় পাল্টাতে হয় ঘরের দরজা বন্ধ করে কখনই কারো সামনে নয়।
মার্জিত ড্রেস পরার শিক্ষা দিন.... হট/সেক্সি লাগছে তাকে এ ধরনের কথা কাউকে বলার সুযোগ দিবেন না বা উৎসাহ দিবেন না। বয়সের সাথে সাথে ড্রেসকোড তাকে শেখান বিশেষ করে মেয়ে বাচ্চাদের।
৩. অনেকেই আপনার শিশু সন্তানকে আদর করে আমার বউ বা আমার ছেলের বউ বা আমার ডার্লিং বলে ডাকে। কখনই তা প্রশ্রই দিবেন না। আপনি হয়তো জানেন না এ ডাকের পিছনে ভিন্ন কোন উদ্যেশ্য থাকলে ও থাকতে পারে। এবং বাচ্চাটি এ ধরনের পরিচয়ের আড়ালে নির্যাতন করা হচ্ছে না তার গ্যারিন্টি কোথায়।
৪. আপনার শিশু সন্তান যখন কোথাও খেলতে যায় তখন অবশ্যই নজরেও রাখবেন, সে কি ধরনের খেলা খেলছে বা কাদের সাথে খেলছে কারন দেখা যায় খেলার ছলে ইয়ং ছেলেদের দ্বারাই বেশী যৌন হয়রানির শিকার হয় বাচ্চারা অথবা সে বাসার বড় কারো দ্বারা সে নির্যাতিত হচ্ছে আপনার অজান্তে।
এছাড়া ও নিরব সময় যেমন দুপুর বেলা যখন আপনি ঘুমে থাকেন তখন অবশ্যই বাচ্চাদের বাইরে বের হওয়ার অনুমতি দিবেন না। সে খেলতে বের হতে চাইলে অবশ্যই তাকে দেখাশুনা করতে পারে এমন বিস্বস্ত কাউকে দায়িত্ব দিবেন।
৫. কোন আত্বীয় বা বন্ধুদের বাসায় আপনার শিশু সন্তানকে জোর করে পাঠাবেন না যেখানে সে কমফোর্ট ফিল করে না বা সে সেখানে যেতে চায় না অথবা এমন কোন আত্বীয়র কাছে পাঠাবেন না যেখানে সে আগে খুব পছন্দ করতো যেতে এখন সেখানে যেতে চায় না। অথবা আগে যেতে চাইতো না এখন যেতে চায়, উভক্ষেত্রেই খতিয়ে দেখুন কোন সমস্যা আছে কিনা!!!!
৬. আপনি হঠাৎ খেয়াল করলে আপনার উচ্ছল প্রানবন্ত শিশু সন্তানটি খুব চুপচাপ হয়ে গেছে.... আপনাকেই এগিয়ে আসতে হবে সবার আগে কেন সে এমন আচরন করছে। মনে রাখবেন শিশুটির আচরন বদলে যাওয়ার পিছনে অবশ্যই কিছু আছে..ওকে অবজার্ভ করুন। তারপর ধীরে ধীরে কৌশলে তা জানার চেস্টা করুন কারনটি। ... আপনিই ওর সবচেয়ে আপন, আপনি যদি তার সমস্যার সমাধান না করেন তাহলে কেউই করতে পারবে না।
৭. যৌন শিক্ষা বিষয়ে আপনি হবেন ওর আসল শিক্ষক। যৌন শিক্ষা দিতে আপনাকেই সাবধানভাবে এগিয়ে আসতে হবে কারন আপনিই একমাত্র তাকে এ গুরুত্বপূর্ন বিষয়ে সঠিক পথে শিক্ষা দিতে পারবেন। আপনি তাকে যৌন বিষয়ে শিক্ষা না দিলে সমাজই তাকে শিখাবে তবে তা সম্পূন্য ভুল ভাবে।
৮. টিভি বা যেকোন শো/কার্টুন/সিনেমা বাচ্চাদের দেখানের অাগে নিজে দেখে নিবেন এতে আপত্তিকর কিছু আছে কিনা। যদি থেকে থাকে তবে তাকে বুঝিয়ে তা দেখা থেকে বিরত রাখুন। অবশ্যই জোর করে নয়, তাকে ভালো মন্দ দিকটা বোঝান।
আমার বাচ্চা ডিসকোভারী চ্যানেল খুব পছন্দ করে তবে আমিই তাকে বেছে দিয়েছি কোন কোন শো সে দেখবে ... এডাল্ট শোগুলো আমি তাকে দেখতে বারন করেছি, তাকে বুঝিয়েছি কেন তা দেখা উচিত নয়। তারপরও প্রশ্ন থেকে যায় কারন অনেক এ্যনিমেল শো তে ও পশুর সেক্স দেখায় যা তাকে বিব্রত করতে পারে। সুযোগ থাকলে নিজে পাশে থাকেন এ ধরনের টিভি শো দেখার সময়।
৯. অনেক আপত্তিকর চ্যানেল আছে যা চালু থাকলে আপনার সন্তান কৌতুহলী হয়ে তা দেখতে চাইবে। অবশ্যই তা বন্ধ রাখুন। নিজেও দেখবেন না ওকে দেখাবেন না। কারন শিশুদের কৌতুহল অনেক বেশী আর নিষিদ্ধ জিনিসের প্রতি সবারই কৌতুহল আরো বেশী থাকে।
তবে অনেক বেশী সাবধান হবেন ইন্টারনেট এর পর্ন সাইটগুলোর ব্যাপারে। ব্লগার জিসান এর পর্ন সাইট ব্লক করার পরামর্শ আমার ভালো লেগেছে। আপনার সন্তান কি ধরনের সাইট ভিজিট করে নজরে রাখুন। ওকে নৈতিক শিক্ষা দিতে চেস্টা করুন। একদিনে তা সম্ভব নয় তা ধীরে ধীরে করুন।
১০. আপনার শিশুকে বলুন কখনই কাউকে যেন এলাউ না করে যৌনাঙ্গ হাত দিতে। আর এমন কিছু ঘটলে অবশ্যই আপনাকে যেন জানায়। তার যৌনাঙ্গ কিভাবে পরিস্কার রাখতে হবে আপনি নিজেই তা শিখান। তাকে যৌনাঙ্গ নিজে পরিস্কার রাখার প্রয়োজনীয়তা শিক্ষা দিন। তবে মনে রাখবেন ৩ বছরের পর থেকে আপনিও তার অঙ্গে হাত দিবেন না।
১১. আপনার শিশুকে সব ধরনের পর্ণ উপাদান থেকে দূরে রাখবেন, তাকে বোঝান এর খারাপ দিক। মিউজিক, ভিডিও, ছবি, মুভি এমন কি কোন নিকট আত্বীয় যাকে আপনার কোন কারনে সন্দেহ হয়, তার থেকে দূরে রাখেন। খেলার ছলে বা কোথাও বেড়াতে গেলে কারো হাতেই শিশুকে দিবেন না।
শিশু লুকিয়ে কিছু করছে কিনা ডিটেকটিভ হিসেবে নয় মা/বাবা হিসেবে জানতে চান। ওর বন্ধু হোন শত্রু নয় কিছুতেই। আপনার অতি খবরদারী কিন্তু শিশুকে ওই খারাপ পথেই ঠেলে দিবে তাই বেশী শাসন নয, পরিমিত বিহেব করুন এ বিষয়ে। কেয়ারফুল্লি কেয়ারলেস হোন সবসময়।
১২. অনেক ভিড়ের মাঝে অস্বস্তিকর স্পর্শকে চিনতে সাহায্য করনি। এ ধরনের স্পর্শ থেকে ওরা কিভাবে রক্ষা করবে নিজেকে তা বলুন। অযথা বকা বা পাহারা নয় ... ওদের বুঝিয়ে বলুন। ওদেরকে নিজেকেই বাচাঁর কৈাশল শেখান।
১৩. যদি আপনার শিশু কারো সম্পর্কে নেতিবাচক কথা বলে বা কম্লেইন করে অবশ্যই তা গুরুত্ব সহকারে নিবেন, কোনভাবেই অবহেলা করবেন না হোক না আপনার খুব কাছের মানুষ। সে আত্বীয়কে হয়তো আপনি কিছু বলতে পারবেন না তবে নিজের সন্তানকে তো অন্তত বাচাঁতে পারবেন।
১৪. আর দয়া করে জি বাংলা বা স্টার প্লাসের মতো চ্যানেলগুলো থেকে বাচ্চাদের দূরে রাখেন। আপনি জানেন না আপনার অজান্তে তাকে কতটা নিচে নামাচ্ছেন.... অসুস্থ পরিবেশ, প্রেম, পরকীয়া, কুটনামী, অতি সাজগোজ, সেক্সি ড্রেস, ঝগড়া, কুটকৈাশলী বিষয়ে শিক্ষা দিচ্ছেন তাকে দিনের পর দিন। আপনি দেখবেন আর বাচ্চাদের দেখাবেন না তা হবে না, আপনাকেই বন্ধ করতে হবে সবার আগে। আমার এক সহকর্মী কলকাতার, তাকে প্রশ্ন করেছিলাম তাদের সামাজিক পরিবেশ জি বাংলা বা স্টার প্লাসের মতো কিনা। সে বললো, জি বাংলা বা স্টার প্লাস তাদের ওখানে দেখানো হয়না। ওটা শুধু বাংলাদেশের জন্য চ্যানেলগুলো চালু রেখেছে। কারন তারা জানে এসব নোংরামী দেখে তাদের বাচ্চাগুলোকে অসুস্থ পরিবেশের শিক্ষা দেয়া হবে। আর আমরা ওদের আবর্জনা মাথায় তুলে নিচ্ছি... ছি: আমাদের। আমাদের এতো চমৎকার চ্যানেল ও নাটক আছে তা আমরা দেখি না। অনেক দেশই ভ্রমণ করেছি ....কোন দেশ পাইনি আমাদের মতো আমাদের মতাে স্টুপিট যারা কোটি কোটি টাকা ঢেলে নিজেদের কালচার, প্রজন্মকে নস্ট করে চলছে দিনের পর দিন।
আমি চাইল্ড এবিউজ এর উপর কিছু কাজ করেছিলাম এক সময় এবং এক ট্রেনিং এ বিশ্বের নাম করা জেন্ডার স্পেশিয়ালিস্ট কামলা ভাসিন তারঁ নিজের জীবনের অনেক কিছুই শেয়ার করেছিলেন... সবচেয়ে বড় কথা সন্তানের ব্যাপারে কখনই কাউকে বিশ্বাস করা যাবে না, কারন আপনি জানেন না আপনার অজান্তে আপনার শিশুটি অত্যাচারিত হচ্ছে কিনা। আমরা সে ট্রেনিং এ এমন কিছু সহকর্মীকে পেয়েছি যারা কিনা তার চাচা/কাজিন/দুলাভাই/কাজের লোক দ্বারা দিনের পর দিন এবিউজ হয়েছিল কিন্তু কাউকে বলতে পারেনি। কারন কেউ তাকে বিশ্বাস করেনি বা গুরুত্ব দেয়নি। অনেকদিন পর আমাদের মাঝে মানসিক আর শারিরিক নির্যাতনে কথা বলতে পেরে অঝরে কেঁদেছিল।
আপনি কি বুঝতে পারেন এ ধরনের ঘটনার ভিতর দিয়ে গেলে শিশুটির স্বাভাবিক ভাবে বড় হতে কতটা বাধাঁর সৃষ্টি হয় তার মনযোগতে। রাস্ট্র যেহেতু কোনভাবেই এগিয়ে আসছে না তাই আমাকে আপনাকেই এগিয়ে আসতে হবে বাচাঁতে হবে আমাদের ভবিষ্যত প্রজন্মকে।
আমার আরেকটি লিখা:
ধর্ষন বা তেতুল তত্ত্ব বিতর্ক আর মাঝখানে শিশুদের পান্না বা পরিমলদের হাতে বর্গা .......
মূল লিখা: ''protect children'' , ফেইসবুক পেজ।
ছবি : গুগল
১৪ ই মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৫
সোহানী বলেছেন: ধন্যবাদ মাহবুব ভাই...
২| ১৪ ই মে, ২০১৭ সকাল ৯:৪৯
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: চমৎকার পোস্ট । রিপোস্টে ধন্যবাদ । এ ধরণের পোস্ট একটি নির্দিষ্ট সময় পর পর রি পোস্ট হওয়া উচিত বলে মনে করি ।
ব্লগার মিঃ হাসান মাহবুব এর সাথে একমত ।
অনেক ধন্যবাদ ।
১৪ ই মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৭
সোহানী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ কথাকথিকেথিকথন। আমার ও মনে হয়েছে রি পোস্ট করার কথা। কারন রাস্ট্র না আমাদেরকেই বাচাঁঁর পথ বের করতে হবে।
৩| ১৪ ই মে, ২০১৭ সকাল ১০:১১
সত্যের ছায়া বলেছেন: নর-পশুদের (পশুরাও শিশুদের সংগে এধরণের কাজ করে না) কারণে শিশুরা সমাজে স্ত্রী লিঙ্গ হিসেবে পরিচয় পাচ্ছে। মানুষ হিসেবে এর চেয়ে লজ্জা দ্বিতীয়টি নেই।
১৪ ই মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৮
সোহানী বলেছেন: সত্যিই তাই। আমরা মানুষ হিসেবে শ্রেষ্ঠজীব হিসেবে কোথায় যে নেমে যাচ্ছি। ছি: আমাদের...
৪| ১৪ ই মে, ২০১৭ সকাল ১০:৪৫
নতুন নকিব বলেছেন:
প্রিয় হামা ভাইয়ের সাথে সহমত পোষন করছি।
অতিব গুরুত্বপূর্ন পোস্টটি স্টিকি করা হোক।
ব্লগার সোহানী, অভিনন্দন জনসচেতনতা সৃষ্টিকারী সুন্দর পোস্টে।
@সত্যের ছায়া,
আপনাকেসহ আরও একজনকে নিয়ে জঘন্য এবং অসম্ভব নোংড়া ভাষায় খিস্তিখেউড় করা সেই মাথাখ্রাপ ভদ্দরনোককে ছোট্ট একখানা ছড়া উপহার দেয়া হয়েছে। সময় করে দেখে এলে খুশি হব।
জারজের পরিচয়
১৪ ই মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪০
সোহানী বলেছেন: ধন্যবাদ নতুন নকিব। আমাদেরকেতো বাচঁতে, আমাদের সন্তানদেরতো বাচাঁতে হবে..... তাই নয় কি।
৫| ১৪ ই মে, ২০১৭ সকাল ১১:০৯
খরতাপ বলেছেন: বনানীর ধর্ষণ কাহিনী মানুষ এত খাওয়া খেয়েছে যে ভুলেই গেছে কিছুদিন আগে ধর্ষণের বিচার না পেয়ে হজরত আলি আর তার দশ বছরের শিশু সন্তান ট্রেনের নিচে পড়ে নিজেদের দুর্বলতার শাস্তি দিয়েছে।
কয়েকদিন পরে আবার কোন কাহিনী হবে, মানুষ বনানীর কাহিনী বেমালুম ভুলে যাবে।
১৪ ই মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৬
সোহানী বলেছেন: খরতাপ ভাই, এরকম কাহিনী প্রতি মূহুর্তে ঘটছে। আজ হজরত আলি ট্রেনের নিচে ঝাপ দিয়েছে বলে আমরা জেনেছি, এরকম হাজার হজরত আলি, লাখো শিশু সন্তান প্রতিদিন কাঁদছে। আমরা চিল্লাপাল্লা করা ছাড়া কিই বা করতে পারি, রাস্ট্র যদি এর বিচারে ফাসিঁ না দেয় তাহলে এটি কখনই থামানো যাবে না। এটি চলতেই থাকবে...........
৬| ১৪ ই মে, ২০১৭ সকাল ১১:১৭
সত্যের ছায়া বলেছেন: ও.ত বিছাল চেলিব্রেটি!
১৪ ই মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৭
সোহানী বলেছেন: ভাই সত্যের ছায়া ও নতুন নকিব, এটা আওয়ামী বা বিএনপির ময়দান না। এটা ব্লগ, আমার আপনার কিছু না বলা কথা, কিছু প্রতিবাদ শেয়ার করছি সম্পূর্ন অপিরিচিত কিছু মানুষের কাছে । যার মধ্যে কেউ আমার মতের সাথে মিলে যায় কেউ যায় না। তাই বলে যার সাথে মিলে যায় না তাকে গালাগালি করে ব্লগ থেকে বের হয়ে যেতে বলবো তা কি ঠিক? সেটা তো অনেকটা সে ধর্ষকের মানসিকতার সমান হলো, তাই নয় কি? ব্যাক্তি পর্যায় থেকে শুদ্ধি না হলে সমষ্টিগতভাবে কিভাবে শুদ্ধ হবে?
আমি আপনাদের দু'জনেরই ব্লগ পড়েছি, অসাধারন লিখেন আপনারা। আশা করবো আরো ভালো লিখা পাবো ভবিষ্যতে তবে অন্যকে হেয় করে নয় নিশ্চয়।
ভালো থাকেন।
৭| ১৪ ই মে, ২০১৭ সকাল ১১:১৯
সত্যের ছায়া বলেছেন: @ নতুন নকিব,
ও..র ছেলিব্রেটিতে আলোকিত সামু ব্লগ!
৮| ১৪ ই মে, ২০১৭ সকাল ১১:২৩
সত্যের ছায়া বলেছেন: পোষ্টটিকে স্টিকি করার দাবি জানাচ্ছি
১৪ ই মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৮
সোহানী বলেছেন: ধন্যবাদ।
৯| ১৪ ই মে, ২০১৭ দুপুর ১২:৩০
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: স্টিকি করা হোক পোস্টটি।
হাসান মাহবুব ভাইয়ের সাথে একমত।
১৪ ই মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৮
সোহানী বলেছেন: হেনা ভাই, অনেক ধন্যবাদ।
১০| ১৪ ই মে, ২০১৭ দুপুর ২:০৬
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: অনেক ভালো করেছেন রি-পোষ্ট করে। এমন পোষ্ট সবসময় জনসমক্ষে প্রয়োজন সচেতনা বৃদ্ধির জন্য।
শুভ হোক, শুভকামনা আপনার জন্য।
১৫ ই মে, ২০১৭ রাত ৩:৩৪
সোহানী বলেছেন: ধন্যবাদ নয়ন। সত্যিই জনসমক্ষে সচেতনা বৃদ্ধির জন্য এ ছাড়া কোন উপায় নেই।
১১| ১৪ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৪
নতুন নকিব বলেছেন:
@সত্যের ছায়া,
ভদ্দরনোককে দেয়া ছড়াখান যদি একটু পড়ে অভিব্যক্তি জানাতেন!
১৪ ই মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৭
সোহানী বলেছেন: ভাই সত্যের ছায়া ও নতুন নকিব, এটা আওয়ামী বা বিএনপির ময়দান না। এটা ব্লগ, আমার আপনার কিছু না বলা কথা, কিছু প্রতিবাদ শেয়ার করছি সম্পূর্ন অপিরিচিত কিছু মানুষের কাছে । যার মধ্যে কেউ আমার মতের সাথে মিলে যায় কেউ যায় না। তাই বলে যার সাথে মিলে যায় না তাকে গালাগালি করে ব্লগ থেকে বের হয়ে যেতে বলবো তা কি ঠিক? সেটা তো অনেকটা সে ধর্ষকের মানসিকতার সমান হলো, তাই নয় কি? ব্যাক্তি পর্যায় থেকে শুদ্ধি না হলে সমষ্টিগতভাবে কিভাবে শুদ্ধ হবে?
আমি আপনাদের দু'জনেরই ব্লগ পড়েছি, অসাধারন লিখেন আপনারা। আশা করবো আরো ভালো লিখা পাবো ভবিষ্যতে তবে অন্যকে হেয় করে নয় নিশ্চয়।
ভালো থাকেন।
১২| ১৪ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৪
সত্যের ছায়া বলেছেন: ** সে চেলিব্রিটি হতে চায়***
আমি পড়েছি। যদি বুঝদার হয় তাহলে অল্পতে বুঝবে। কেউ যদি ভাবে আমি অন্য জনের নামে মিথ্যা কুৎসা রটিয়ে যাবে আর সে বসে বসে আঙ্গুল চুঁসবে তাহলে সে বোঁকার রাজ্যে বসবাস করবে। এবারের মত আমি তাকে মাফ করে দিলাম। পরের বার এই ধরণের হীন কাজের চেষ্টা করলে কিবোর্ড এর মাধমে কঠিন জবাব দিব।
১৩| ১৪ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৫:২০
জেন রসি বলেছেন: খুব গুরুত্বপূর্ণ কিছু পয়েন্ট তুলে ধরেছেন।
১৪ ই মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৯
সোহানী বলেছেন: ধন্যবাদ জেন রসি।
১৪| ১৪ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৪
ধ্রুবক আলো বলেছেন: খুবই ভালো একটা পোষ্ট, রিপোষ্ট করার জন্য ধন্যবাদ।
১৪ ই মে, ২০১৭ রাত ৮:০০
সোহানী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ধ্রুবক আলো ।
১৫| ১৪ ই মে, ২০১৭ রাত ৮:০২
সত্যের ছায়া বলেছেন: আপা, আন্তরিক দু:খিত। আপনার সুন্দর একটি পোষ্টে নিজেদের অনাকাঙ্ক্ষিত বিষয়গুলো টেনে আনার জন্য।
ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
১৪ ই মে, ২০১৭ রাত ৮:১৫
সোহানী বলেছেন: প্রিয় সত্যের ছায়া, আমি আপনি মিলেই ব্লগের পরিবেশ। তাই ব্লগের পরিবেশ ঠিক রাখার দায়িত্ব আমার আপনার সকলের। অনেক ধন্যবাদ।
১৬| ১৪ ই মে, ২০১৭ রাত ৮:০৯
আহমেদ জী এস বলেছেন: সোহানী ,
যৌন নির্যাতনের কোনও কাল নেই, প্রতিটি কালেই সে দুর্দান্ত । তাই আপনার লেখাটি পুরোনো হলেও সমকালিনতায় আচ্ছন্ন ।
যে মনুষ্যত্ব অনুভব - উপলব্ধির, মুক্ত মননের উৎস; সে মনুষ্যত্ব বিকাশের , উন্মেষের অবাধ পথ রূদ্ধ বলেই আমাদের পারিবারিক-সামাজিক-বার্ণিক-ধার্মিক-ভাষিক-গৌত্রিক-জাতিক ও রাষ্ট্রিক স্তর সর্বদাই নিম্নগামী কি অনুভবে-কি জ্ঞানে -কি চেতনায়-কি মনে ও মননে ।
তাই যৌন নির্যাতন নির্মূলের কোনও গ্যারান্টি নেই । তবুও মননশীল, সংবেদী মানুষ আশায় বুক বাঁধে । প্রতিকার - প্রতিরোধের উপায় খোঁজে । আপনার প্রয়াসটিও তেমনি ।
আমাদের ভবিষ্যত প্রজন্মকে বাঁচাতে আপনার এই এগিয়ে আসার আহ্বান জাগরূক থাকুক ।
১৪ ই মে, ২০১৭ রাত ৮:৩৫
সোহানী বলেছেন: জি ভাই, উন্নত দেশে থাকি বলে প্রতিটি মূহুর্তে গিল্টি ফিল করি নিজের দেশের জন্য। যখনই কমেন্পয়ার করি এখানকার শিশুদের সাথে খুব খারাপ লাগে। মনে হয় যদি পারতাম এদেশের সব শিশুগুলোকে এখানে নিয়ে আসতাম।
জি ভাই, ছোটবেলায় সে আদর্শলিপি কি এখন পড়ানো হয়? ভালো কাজ মন্দ কাজ এর পার্থক্য কি শেখানো হয়? শিশুতো জন্ম থেকেই দেখে অসুস্থ পরিবেশ, অশিক্ষা কুশিক্ষা তারপর সে বড় হবার পর এটাকেই স্বাভাবিক হিসেবে গণ্য করে। তখন সব অপরাধই স্বাভাবিক মনে হয়। কিন্তু এর থেকে পরিত্রাণের উপায় কি জী ভাই? হাঁ একটাই উপায় আছে শুধু, রাস্ট্র যদি এগিয়ে আসে। কারন ব্যাক্তি পর্যাযে এগোনোর পথ অনেক আগেই বন্ধ হয়ে গেছে কারন এখন এটা মহামারি আকারে পৈাছে গেছে। জানি না কবে রাস্ট্র এর বোধদোয় হবে বা আদৈা হবে কিনা।
অনেকদিন পর আপনাকে ব্লগে দেখে ভালোলাগছে।
১৭| ১৪ ই মে, ২০১৭ রাত ৮:১০
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট । অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় তুলে ধরেছেন । এখানে অনেক কিছু জানার এবং শেখারআছে ।
১৪ ই মে, ২০১৭ রাত ৮:৩৮
সোহানী বলেছেন: ধন্যবাদ সেলিম ভাই সবসময় সাথে থাকার জন্য।।।।।
আপনার কবিতাগুলো পড়ি কিন্তু মন্তব্য করা হয না। কারন সময়ের অভাব। যতক্ষন থাকি ব্লগে নিজের ব্লগ আর প্রয়োজনীয় প্রতিবাদী ব্লগে মন্তব্য করেই সময় চলে যায়।
১৮| ১৪ ই মে, ২০১৭ রাত ৮:৪৩
জুন বলেছেন: সবচেয়ে বড় কথা সন্তানের ব্যাপারে কখনই কাউকে বিশ্বাস করা যাবে না, কারন আপনি জানেন না আপনার অজান্তে আপনার শিশুটি অত্যাচারিত হচ্ছে কিনা। আমরা সে ট্রেনিং এ এমন কিছু সহকর্মীকে পেয়েছি যারা কিনা তার চাচা/কাজিন/দুলাভাই/কাজের লোক দ্বারা দিনের পর দিন এবিউজ হয়েছিল কিন্তু কাউকে বলতে পারেনি।
এছাড়াও আপনার প্রতিটি পয়েন্টের সাথে সহমত ।
অসাধারন এবং সময়োপোযোগী লেখাটির জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
+
১৫ ই মে, ২০১৭ রাত ৩:৪৪
সোহানী বলেছেন: ধন্যবাদ জুনাপু। কি করবো বলেন আরতো কোন ক্ষমতা নেই ব্লগে কিছুক্ষন চিল্লাপাল্লা করা ছাড়া। ভালোলাগে না দেশের এধরনের নিউজ দিনের পর দিন দেখতে। আর কত!!! কেউ কি নেই দেশে ক্ষমতাবান একটু এ দিকে তাকাবে, একটু ও বিচার কি আশা করতে পারি না......
১৯| ১৪ ই মে, ২০১৭ রাত ৮:৫৭
এডওয়ার্ড মায়া বলেছেন: লেখাটি পুরনো হলে বর্তমান প্রেক্ষাপটে গুরুত্বপূর্ণ পোষ্ট।
বিবেক কে জাগ্রত করার জন্য এরকম পোষ্ট বার বার লেখা উচিৎ।
ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা আপু।
১৫ ই মে, ২০১৭ রাত ৩:৪৮
সোহানী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ এডওয়ার্ড মায়া ভাই। আপনাদের উৎসাহেই বার বার ফিরে আসি।
২০| ১৪ ই মে, ২০১৭ রাত ১১:৩৯
উম্মে সায়মা বলেছেন: খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি পোস্ট করেছেন সোহানী আপু। ধন্যবাদ।
১৫ ই মে, ২০১৭ রাত ৩:৪৮
সোহানী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ সায়মা আপু।
২১| ১৪ ই মে, ২০১৭ রাত ১১:৫৮
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: সবার আগে শিশুটি নিগৃহিত হয় নিজেরই আপনজনদের দ্বারা।। (প্রকারভেদে) যদিও আমিও কারো মামা,চাচা,খালু,ফুফা ইত্যাদি।। এছাড়াও আছে পূর্ব পরিচিতরা।। কেউ যদি পড়ে একটুও গুরুত্ব দেন, তাহলে অনাকাংক্ষীত অবস্থা থেকে বেচে যাবেন।।
আর সবার মত আমিও লেখাটি ষ্টিকি চাইছি।।
ধন্যবাদ।।
১৫ ই মে, ২০১৭ রাত ৩:৫২
সোহানী বলেছেন: আসলে কি বলবো বলেন, অসহায় এ শিশুগুলো না পারে কিছু বলতে না পারে সইতে। যারা এ ধরনের কাজ করে তারা কোনক্রমেই মানুষ নয়, এরাতো পশু তাই এ পশুদের হাত থেকে আমাদেরকেইতো বাচাঁতে হবে কারন এ পশুগুলোতো আবার খাঁচার বাইরে, শিকল ছাড়া থাকে।
অনেক ধন্যবাদ সচেতনহ্যাপী ভাই।
২২| ১৫ ই মে, ২০১৭ ভোর ৬:৩৯
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ গুরুত্বপুর্ণ পরামর্শমুলক লেখাটির জন্য ।
সামাজিক ও পারিবারিক সচেতনতা সৃস্টিতে পোষ্টে লিখিত
বিয়য়গুলি অনেক সহায়ক হবে ।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল ।
১৫ ই মে, ২০১৭ সকাল ৮:৪৮
সোহানী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আলী ভাই। এতো শর্টকার্ট মন্তব্য !!!!
২৩| ১৫ ই মে, ২০১৭ সকাল ৭:২৯
ওসেল মাহমুদ বলেছেন: আপনার লেখাটি সমাজের প্রতিটি মানুষ কে নাড়া দেবে, নতুন করে ভাবতে শেখাবে ! ভালো লেগেছে আহমেদ জী এস ভাইয়ের
সুচিন্তিত মতামত :
যে মনুষ্যত্ব অনুভব - উপলব্ধির, মুক্ত মননের উৎস; সে মনুষ্যত্ব বিকাশের , উন্মেষের অবাধ পথ রূদ্ধ বলেই আমাদের পারিবারিক-সামাজিক-বার্ণিক-ধার্মিক-ভাষিক-গৌত্রিক-জাতিক ও রাষ্ট্রিক স্তর সর্বদাই নিম্নগামী কি অনুভবে-কি জ্ঞানে -কি চেতনায়-কি মনে ও মননে ।
তাই যৌন নির্যাতন নির্মূলের কোনও গ্যারান্টি নেই । তবুও মননশীল, সংবেদী মানুষ আশায় বুক বাঁধে । প্রতিকার - প্রতিরোধের উপায় খোঁজে । আপনার প্রয়াসটিও তেমনি ।
আমাদের ভবিষ্যত প্রজন্মকে বাঁচাতে আপনার এই এগিয়ে আসার আহ্বান জাগরূক থাকুক ।
ভালো লাগলো ! ধন্যবাদ !
১৫ ই মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৮
সোহানী বলেছেন: ভাই ওসেল, আমরা এমন এক জায়গায় পৈাছেছি যার থেকে বের হয়ে আসা অনেক অনেক কঠিন.... সর্বদাই নিম্নগামী। ইকোনোমিক্স, সামাজিক, রাস্ট্রিয় সকল থিউরিই আমাদের কাছে পুরোপুরি ব্যার্থ। নতুন গবেষনা দরকার আমাদের রাস্ট্র নিয়ে কিভাবে আমরা বেচেঁ আছি।
রাস্ট্র যেখানে পুরোপুরি ব্যর্থ সেখানে নিজেকেই বাচাঁর পথ বের করতে হবে। আমি এখানে কিছুটা স্বচ্ছল পরিবারের আঙ্গিকে তুলে এনেছি কিন্তু গ্রামের অসহায় শিশু বা কিশোরীদের কি অবস্থা তা ভাবতেও ভয় লাগে কারন সেখানে পারিবারিকভাবে নিয়ন্ত্রিত বা নিয়ন্ত্রন ও সম্ভব নয়। জানি না এভাবে আর কতকাল চলবে....
ভালো থাকুন।
২৪| ১৫ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৭
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ সোহানী, কোন একটা কাজে সময়ের সাথে পাল্লা দিয়ে চলছি ।
একটু ফ্রি হলে আবার আসতে পারি ।
আমি যে কোন লেখায় বেশ কয়েকবার ফিরে ফিরে আসি
তা আর কেও না জানলেও আপনার কাছে মনে হয়
তা অজানা নয় ।
শুভেচ্ছা রইল
১৫ ই মে, ২০১৭ রাত ৮:০০
সোহানী বলেছেন: হুম জানি আবার এও জানি আপনি অসম্ভব ব্যাস্তবার মাঝেও এখানে আসেন।
ভালোথাকেন....
২৫| ১৫ ই মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৩
ঢাকাবাসী বলেছেন: সময়ের উপযোগী অসাধারণ ভাল একটি লেখা। স্টিকি করা গেলে ভাল হত।
১৫ ই মে, ২০১৭ রাত ৮:০১
সোহানী বলেছেন: ধন্যবাদ ঢাকাবাসী। আমি মনে হয় আপনার ওয়ালমার্ট পোস্টে কিছু বলেছিলাম কারন ওয়ালমার্ট সম্পর্কে অনেক সত্য জানার দরকার আমাদের।
২৬| ১৬ ই মে, ২০১৭ সকাল ৯:০৯
নতুন নকিব বলেছেন:
বোন সোহানী,
ক্ষমা করবেন। অযাচিতভাবে আপনার পোস্টে এসে ভিন্ন একজন ব্লগারের বিষয়ে 'সত্যের ছায়া'র দৃষ্টি আকর্ষন করার কারনে দু:খ প্রকাশ করছি।
আসলে আপনি সঠিক বলেছেন, আমি আপনি মিলেই ব্লগের পরিবেশ। তাই ব্লগের পরিবেশ ঠিক রাখার দায়িত্ব আমার আপনার সকলের।
বোন, আপনার কথার সাথে সম্পূর্ন সহমত। আপনি সুন্দর বলেছেন। কিন্তু, যদি একটিবার দেখে আসেন, ভদ্দরনোক কোন মানের বেআদবিতে অভ্যস্ত, অসৌজন্যতারও তো একটা সীমা থাকতে পারে। অভদ্রতারও তো একটা পর্যায় থাকতে হয়।
হায় হায়! ওর বিকৃত রুচিবোধ, লেখার শব্দচয়ন, ভাষাগত জঘন্যতা ইত্যাদি দর্শনের পরে নিজেকে মানুষ ভাবতে ঘেন্না হয়।
আল্লাহ পাক তাকেসহ আমাদের সকলকে ক্ষমা করুন।
ভাল থাকুন নিরন্তর।
১৮ ই মে, ২০১৭ রাত ৮:৪৩
সোহানী বলেছেন: আল্লাহ পাক আমাদের সকলকে ক্ষমা করুন।
২৭| ১৬ ই মে, ২০১৭ রাত ১১:২৯
অশ্রুত প্রহর বলেছেন: খুব ভাল পোষ্ট। সব বাবা মায়ের কাজে আসবে তাদের শিশু সন্তানদেরকে রক্ষা করার জন্য।
১৮ ই মে, ২০১৭ রাত ৮:৪৪
সোহানী বলেছেন: ধন্যবাদ অশ্রুত প্রহর। আমারেদই এগিয়ে আসতে হবে আমাদের শিশু সন্তানদেরকে রক্ষা করার জন্য।
২৮| ১৬ ই মে, ২০১৭ রাত ১১:৪৩
আলোকিত চিন্তা বলেছেন: সর্বশেষে, ইসলামই একমাত্র সমাধান যেকোন ধর্ষণ থেকে বাঁচাতে... কেননা, ইসলামের আইনকানুন, রীতি-নীতি সৃষ্টিকর্তার কাছ থেকে আসা। আর তিনিই জানেন মানুষের জন্য কোনটা ভাল আর কোনটা মন্দ...
১৮ ই মে, ২০১৭ রাত ৮:৪৭
সোহানী বলেছেন: হুম তা বিশ্বাস করি। কিন্তু সত্যিকারের ইসলাম শিক্ষা বা আইনকানুন বা রীতি-নীতি শিক্ষার কোন ব্যবস্থা কি আছে। হাফেজরা কোরআন মুখস্থ করে না বুঝে আর স্কুলে কিছু হাদিস মুখস্থ করায় তা মমাথ না বুঝে।
ভালো থাকেন।
২৯| ১৯ শে মে, ২০১৭ দুপুর ১২:০৩
সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: খুব গুরুত্বপূর্ণ কথাগুলো তুলে ধরলেন, সত্যি আমাদের অসতর্কতায় প্রতিনিয়ত এমন ঘটনাই ঘটছে। যেটা আমরা কামনা করি না আবার সতর্কতাও অবলম্বন করি না!
অনেক অনেক শুভকামনা রইলো আপনার প্রতি।
কিছুদিন পরপর পুস্টগুলো পুনরাবৃত্তি করার অনুরোধ রইলো।
২৫ শে জুলাই, ২০১৮ ভোর ৬:২৫
সোহানী বলেছেন: সরি অনেকদিন পর উত্তর দিচ্ছি কারন নোটিফিকেশানই পাইনি।
অবশ্যই পুনরাবৃত্তি করবো..............।
অনেক ভালো থাকেন।
৩০| ১৯ শে মে, ২০১৭ দুপুর ১২:০৯
সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: পছন্দের এলবামে বন্দি করলাম।
সেয়ার করা যায় জনাব?
২৫ শে জুলাই, ২০১৮ ভোর ৬:২৫
সোহানী বলেছেন: অবশ্যই শেয়ার করা যায় কারন এটি আমার অনুমতি ছাড়াই লাখবার শেয়ার হয়েছে............হাহাহাহাহাহাহা
৩১| ২৫ শে জুলাই, ২০১৮ ভোর ৬:৫২
কাওসার চৌধুরী বলেছেন:
আপু, প্রথমেই ভাল লাগছে অনেকদিন পর আপনার একটি পোস্টে মন্তব্য করতে পালাম বলে; তবে আমি সময় সুযোগে আপনার পোস্ট পড়ি; এতে আমার অনেক উপকার হয়। ভাবনার খোরাক পাই; একটা নির্ভরতা পাই। আপনার প্রথম লেখাটি যেদিন পড়েছিলাম সেদিন মুখ দিয়ে শুধু ওয়াও!!! শব্দটি বের হয়ছিল। তা থেকেই প্রেরণা পাই ব্লগে ভাল লেখার। আমি যে আপনাকে মেন্টর ডাকি; এটাই এর সিক্রেট।
এটা একজন প্রিয় মানুষ, প্রিয় লেখক, প্রিয় আপুর জন্য মনের গভীর থেকে রেসপেক্ট; আপনি এই লিঙ্কটি না দিলে আমি এতো গভীর ও বাস্তবতা নির্ভর চাইল্ড এবিউজিং ফ্যাকটগুলো জানতে পারতাম না; আমি আলাদা করে কোন পয়েন্টের কথা বলবো না; সব গুলোই গুরুত্বপূর্ণ; তবে, আপনার নিজস্ব বিশ্লেষণগুলো মন ছুয়ে গেল।
আপনার এ বিশ্লেষণ নিজের অভিগ্গতা থেকে; জীবনে অর্জিত শিক্ষা থেকে; একজন মেয়ের মা হিসাবে। শেষে একটি কথাই বলবো, ভাল থাকবেন, সব সময়।
২৫ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ৯:১৫
সোহানী বলেছেন: আপনাদের মতো কজন আছেন বলেই ব্লগ ছাড়তে পারিনা। মাঝে মাঝে ব্লগের নোংড়ামী দেখে খুব বিরক্ত হই। আমিতো নেতা হতে চাই না, লেখক হিসেবে বই বিক্রির চেস্টা করি না, কোন পলিটিকেল এজেন্ডা বাস্তবায়নের চেস্টা করি না শুধুমাত্র নিজের ব্যাক্তিগত ডাইরী ব্লগে লিখি। এতেই এক ধরনের গা জ্বালা ভাব হয় কিছু লোকের এবং সেটার সংখ্যা বড়জোর ৩/৪ জন। হাহাহাহাহা.... আই ডোন্ট কেয়ার দেম। বড় বড় হাতিঘোড়ারে পাত্তা দিলাম না আর এসব চুনোপুটিরে গোনায় নেই না।
ব্যাক্তিগত ঘটনা শেয়ার করি। দেশের একটি বড় ফান্ড নেগোশিয়েসানে সুইজারল্যান্ডে গিয়েছিলাম। সাথে মন্ত্রী আমলা ইউএন এর বিশাল বহর। যে যার ব্যাক্তি স্বার্থে সেভাবে বাজেট পেশ করে সভায়। দেশের বড় বড় কর্তা ব্যাক্তিরা কেউই একটি কথাও বলেনি, আমি.... হাঁ আমিই দাড়িঁয়ে নো বলে সে বাজেটের বিরোধীতা করি। দেশের স্বার্থে আমার সে বাজেট আমি সাবমিট করি। এবং পুরো ডোনার কমিটি আমার সে সাবমিশান এক বাক্যে মেনে নেয়। একটি অবজেকশান নোটও দেয়নি। আর তার মাসুল দিয়েছি দেশে এসে হাড়ে হাড়ে। তারপরও আই ডোন্ট কেয়ার দেম। চলে এসেছি দেশ ছেড়ে। আমার লস হয়নি বরং লাভ হয়েছে। আর যারা আমার পিছনে লেগেছে তারা লুটে পুটে খেয়ে হাঁ করে বসে আছে............ আর দেশ শূণ্য হয়েছে দিনের পর দিন।
৩২| ২৫ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ৯:৩৫
নতুন নকিব বলেছেন:
আমি কি আমার সেই কাছের ব্যক্তিটি যার কথা আপনাকে জানিয়েছিলাম, তিনি গত পরশু ২৩ তারিখ কানাডা গিয়েছেন। তার মেইল আইডিটা আপনাকে দেয়ার জন্য বলেছিলেন। এখন কি দিতে পারি? মানে, আপনার হাতে মেইল আইডিটা গ্রহন করার মত একটু সময় আছে কি না। আপনি সম্মতি দিলে দিয়ে দিতাম। আপনি জাস্ট কপি করে রেখে আমার সেই মেইলযুক্ত কমেন্টটি মুছে দিবেন।
অনেক ভাল থাকুন।
২৫ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ৯:৪২
সোহানী বলেছেন: অবশ্যই? সাথে ফোন নাম্বার দিবেন যাতে কল দিতে পারি।
ভালো থাকেন নকিব ভাই।
৩৩| ২৫ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ৯:৫৮
নতুন নকিব বলেছেন:
জ্বি, শুকরিয়া। আলহামদুলিল্লাহ। আপনার প্রতি অনি:শেষ কৃতজ্ঞতা। অনেক অনেক ভাল থাকুন। শান্তিতে থাকুন বিদেশ বিভূইয়ে।
©somewhere in net ltd.
১| ১৪ ই মে, ২০১৭ সকাল ৯:৩৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: স্টিকি করা হোক পোস্টটি।