নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

হাজার হাজার অসাধারন লেখক+ব্লগারের মাঝে আমি এক ক্ষুদ্র ব্লগার। পৈত্রিক সূত্রে পাওয়া লেখালেখির গুণটা চালিয়ে যাচ্ছি ব্লগ লিখে। যখন যা দেখি, যা মনে দাগ কাটে তা লিখি এই ব্লগে। আমার ফেসবুক এড্রেস: https://www.facebook.com/sohani2018/

সোহানী

আমি অতি বিরক্ত হয়ে আমার অনেক লিখাই ড্রাফটে নিয়েছি কারন সামুতে আমার কিছু ভাবনা শেয়ার করছি, আর এ ভাবনা গুলো আমার অনুমতি ব্যাতিরেকে কপি না করার অনুরোধ করেছিলাম কিন্তু যত্রতত্র আমার লিখার কপি পেস্ট দেখেই যাচ্ছি দিনের পর দিন।

সোহানী › বিস্তারিত পোস্টঃ

জীবন যেখানে যেমন...................আমার প্রবাসী ঈদ :(

২৪ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৩

পথ্থম আমার নায়কের ছবি দেইখা দেন পোস্ট পড়া শুরু করেন.......


প্রথমবার যখন কানাডায় ঈদ পালন করি তখন অনেকটা ভড়কে যাই কারন আমরা বাংলাদেশীরা একেকদিন একেকজন ঈদ পালন করে। কারন কেউ বাংলাদেশী ঈদ ফলো করে, কেউবা সৈাদী ফলো করে।এবং ঈদের জামাত একক এরিয়ায় হয় আর তার সাথে সে মসজিদে বা সে এরিয়ার লোকজন তা ফলো করে। এ দেখে কানাডিয়ান অন্যান্য ধর্মের লোকজন হাসতে হাসতে খুন। ওরা কিছুতেই বুঝতে পারে না একই ধর্মের ধর্মীয় উৎসব কেন ভিন্ন হবে। তারা না বুঝলেও আমরা জানি যে আমরা কি চীজ... হিসেবটা খুব সহজ হাজার হাজার ডলারের লেনদের.. ঈদ জাকাত, ফিতরা, দান..... যতবেশী মুসল্লী ততবেশী টাকা...... আর মসজিদ ফোরামের আধিপত্য। সবাই চায় সব কিছু একাই খেতে..... যাক শুনলে খুব খারাপ লাগলে ও এটাই সত্য এবং আমরা সবার হাসির পাত্র হচ্ছি দিনের পর দিন। এতো বড় ইস্যুতে এখনো আমরা একটু সহনশীল হতে পারলাম না... সবাই ঐক্যবদ্ধ হতে পারলাম না.. ।

যাকগা কি বলতে কি শুরু করলাম....প্রবাসী ঈদ ও রোজা পালন!!! যারা দেশে পুরান ঢাকায় ঈদ ও রোজা পালন করেছে তারা যদি কানাডায় ঈদে বা রোজায় আসে তাহলে পরের রোজায় নির্ঘাত ঢাকার টিকেট কাটবে। এর চেয়ে বোরিং এবং বিরক্তিকর যে কোন উৎসব হতে পারে তা না আসলে বোঝা যাবে না। কারনটা খুব সহজ... এখানে একটাই ধর্মীয় উৎসব ক্রিসমাস। সারা দেশ মেতে উঠে এ উৎসবে। স্কুল কলেজ থেকে শুরু করে সব বন্ধ থাকে... মার্কেটগুলো নতুন করে সাজে। সারা দেশে সাজ সাজ রব... ভালো না লেগে যাবে কোথায়? সে তুলনায় আমরা.... কোন সরকারী বন্ধ নেই। আর এখানে মোটামুটি সবই আওয়ারলী জব, তাই কাজ বন্ধ রাখা মানে টাকা বন্ধ। তাই অনেকেই ছুটি নিতে চায় না। এমন কি বাচ্চারা ও স্কুল বন্ধ করতে চায় না কারন তারা বলে বাসায় বসে থেকে বোরিং হয়ে যাই, এরচেয়ে স্কুল অনেক ভালো।...। মনে পড়ে ছোটবেলায় ঈদের সকালে সালামী নিয়ে চলতো কঠিন যুদ্ধ... কার থেকে কত টাকা আদায় করা যাবে তার প্রতিযোগীতা। সেজো কাকা বলতো যত সালাম ততটাকা.. আর আমরা দৈাড়াতাম তার পিছনে, আরেক কাকা খুচরা পয়সা সালামী দিত.....। এখানে ঈদের দিন মানে একরাশ দু:খ, দেশের আনন্দময় ঈদের কথা মনে করা, কিছু রান্না করা বা বড়জোর কারো বাসায় যাওয়া আর উইকএন্ডে বাংগালী কমিউনিটিতে একটা ঈদ পরবর্তী পূর্নমিলনী নামে গেট টুগেদার। তাই এবার ঈদে আমি কিছু খেলনা ও পুতুল কিনেছি। আশেপাশের পোলাপানগুলারে খবর দিসি যদি ঈদের নামাজ পড়ে আমার বাসাই সেমাই খেতে আসে তাহলে তাদের জন্য গিফট আছে ;) .... দেখি কমপিউটার ছাইরা কয়টা আসে..... B:-/

আমি গত বছর থেকেই আশে পাশের বাংগালী কমিউনিটিতে চেস্টা চালিয়েছি ঈদের দিন বাচ্চাদের আনন্দ দেয়ার মতো কিছু করতে, যাতে বাচ্চারা বুঝতে পারে ক্রিসমাস এর সাথে ঈদও একটা আনন্দময় উৎসব। এখনো সফল হয়নি ভবিষ্যতে পারবো কিনা জানি না। কারন সরকারী বন্ধ না থাকার কারনে কিছু করা কঠিন। অথচ পাশাপাশি পূজা কিন্তু অসাধারনভাবে পালন করা হয়। পুরো পূজার সময় সমস্ত মন্দিরগুলো এক হয়ে একসাথে উৎসবে মেতে উঠে। তাই সাধারন কানাডিয়ানরাও জানে ভারতীয় উৎসব কি অথচ ঈদ কি খুব ভালো করে জানেই না। সাধারনত মুসলিম বলতে ওরা বোঝে বোমা, আই এস, মারামারি, কাটাকাটি........এখন যদি বলি ওরা কিন্তু কাজ ফেলে দিনের পর দিন সময় দেয় নিজেদের কালচার ফোকাস করার জন্য আর আমরা এখনো ব্যাক্তি থেকে রাস্ট্র পর্যায়ে উঠতেই পারলাম না বা এক হতে পারলাম না। স্বয়ং কানাডিয়ান প্রধানমন্ত্রী ওদের পূজাতে এ্যাটেন্ড করে আর বড় কথা ট্রুডোর মন্ত্রীসভায় দুইজন মন্ত্রী এখন ভারতীয়। যদিও এখানে ভারতীয় বিশাল কমিউনিটি কিন্তু মুসলিম কমিউনিটি ও ছোট নয় তারপর ও আমরা এখনো কোন আকর্ষন তৈরী করতে পারিনি বা তৈরী করার চেস্টা ও করিনি। শুধু আমরা নয় কোন মুসলিম রাস্ট্রই মনে হয় তা তৈরী করতে পারেনি বা চেস্টা করেনি।

এবার আসি আমরা কি করি এখানে.... প্রথমেই কেনাকাটা!! দেশে থাকতেতো ঢাকা শহরের সব মার্কেট চষে বেড়াতাম.. এই বসুন্ধরাতো ... ওই যমুনাসিটি.. আবার আড়ং ... বিকালে আজিজ সুপার... পরেরদিন নিউমার্কেট , ডিসিসি কিংবা অন্য কোথাও। কারন পাড়া প্রতিবেশী আত্বীয় অনাআত্বীয় সবাইকে ঈদ গিফ্ট দিতাম। বাবার বাড়ি শশুড় বাড়ির সব বাচ্চাগুলা বসে থাকতো আমার গিফট এর জন্য কারন একটা কম্পিটিশান চলেতো কারটা সবচেয়ে ভালো হবে। সারা শহর চষে অামি সেরাটাই কিনার চেস্টা করতাম... আর পোলাপানরা আমারটাই বেশি পছন্দ করতো। আর এখানে কেউ বসে থাকে না আমার গিফট এর জন্য তাই ঈদের কেনাকাটা বলতে কিছুই নেই কোন আনন্দ নেই... । ছেলে মেয়ে মাথা ঘামায় না ঈদ নিয়ে, তারা ঈদ বলতে বোরিং ডে বোঝায়। এখানে ঈদের কেনাকাটা মান ২/৩ টা ইন্ডিয়ান শাড়ি/সেলোয়ার কামিজের দোকান আর ইউকএন্ডে ঈদ মেলার আয়োজন কোন কমিউনিটিসেন্টারে বা স্টেডিয়ামে। সেখানে কিছু বাংলাদেশী, ইন্ডিয়ান ও পাকিস্তানী স্টল বসে। কিছু ঝকর মকর কাপড় আর কিছু ইমিটেশানের গয়না নিয়ে বসে। আর বাংলাদেশী কিছু গ্রোসারী আছে তারা যাবতীয় পচাঁ মেয়াদহীন জিনিস, শুকনা তরকারী আর বছর দশেক পুরোনো মাছ বিক্রি করে (৪ বছরের পুরোনো মাছ কিনে ফেরত দিয়েছি, ট্যাগ চেইন্জ করে করে দিনের পর দিন বিক্রি করে তারা) .. সে গল্প আরেকদিন।। সারা বছর সেখানে না কিনলেও ঈদের সময় ঢু মারি, দেশী সেমাই চাল কিনি।

আর রোজা.... কোন আনন্দ নেই, সাদামাটা রোজকার দিনের মতো। কেউ রাখে কেউ রাখে না.... তারপরও মসজিদগুলোতে তারাবির নামাজ হয়, এমন কি ছোট ছোট কমিউনিটিতে ও তারাবির নামাজ হয়। এখানে যেমন সাধারন মুসলিম আছে তেমন কট্টর মুসলিম ও আছে যারা হাফেজী পড়ে ও তাদের বাচ্চাদেরও পড়ান। তবে ধর্মীয় সহনশীলতা পৃথিবীর যেকোন স্থান থেকে অনেক অনেক বেশী। যা সত্যিই মুগ্ধ করার মতো... কোথা্ও কোন ধর্মীয় রেসিজম নেই, যদিও সামান্যতম ও আভাস মেলে সাথে সাথে এ্যাকশানে। সেটার ডালপালা হবার কোন সুযোগই দেয় না।

যাউগ্গা বহুব বকর বকর গইলো, এবার আমার নায়কের ছবি দেখেন। আমিতো প্রেমে বহুত আগেই পড়ছি তাই বাকীদেরও আহবান জানাই..... হেহেহেহে। (দেখেন আমি একা না যাবতীয় সুন্দরীরাও কাইত.... ট্রাম্প কইন্যাতো ওরে দেইখা তিনখান কবিতা লিখছে)

কানাডিয়ান প্রাইম মিনিস্টার জাস্টিন ট্রুডো। এ পৃথিবীতে যদি একজন ও জীবিত যোগ্য নেতা থেকে থাকে তাহলে সেই হচ্ছে ট্রুডো। এমন অসাধারন একজনকেই বেছে নিয়েছে কানাডিয়ানবাসী। তাই আমরা কোন কিছু নিয়েই চিন্তা করি না কারন ট্রুডো বলে ... ম্যা হু না!!!


একমাত্র প্রধানমন্ত্রী যার শরীরে ট্যাটু একেঁছেন।


ট্রাম্প কইণ্যা ট্রুডোরে দেইখা এমনই মুগ্ধ.... উইমেন্স পাওয়ার মিটিং ই ভন্ডুল।


প্রিন্সকে বিয়ে কইরা ও ট্রুডোর সামনে কাইত....





পরিশেষে ট্রুডোর একটা নাচ দেখেন ইন্ডিয়ান কমিউনিটি প্রোগ্রামে.........

মন্তব্য ৬৩ টি রেটিং +১৩/-০

মন্তব্য (৬৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


বিদেশীরা ঈদে, কিংবা অন্য মুসলিম অনুষ্ঠানে যোগ দেয়ার তেমন কোন সুযোগ থাকছে না।

২৪ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫০

সোহানী বলেছেন: অনুষ্ঠানে যোগ দেয়ার সুযোগতো আমি তৈরী করছি না, তৈরী করলে অবশ্যই আসতো। হিন্দুদের পূজায় ঝাকে ঝাকে ভিজিট করে কিন্তু আমাদের এমন কোন অনুষ্ঠান হয় না যেখানে ওরা আসতে পারে যা আমাদের সম্পর্কে পজিটিভ ধারনা আনতে পারে।

ধন্যবাদ গাজী ভাই।

২| ২৪ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৯

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: আপু আপনার পুরো লেখাই বেশ ভালো লেগেছে। সরল ও সাবলীল। প্রবাসী হিসেবে সব কথার সাথেই রিলেট করতে পারছি।

বিশেষ করে ট্রুডো! লাভ হিম!
এবার আমার নায়কের ছবি দেখেন।
আপনার নায়ক নাআআ, আমার নায়ক আপু! ;)
আমার ট্রুডোকে বেশ ভালো মানুষ গোছের মনে হয়। কিছু সিলি বেশভূষা, আচার আচরণে দেখা যায় তাকে। তবে প্রাইম মিনিস্টার হলে গুরুগম্ভীর, বয়স্ক হতে হবে তাই বা কে বলেছে? হি ইজ জাস্ট আ কুল গাই! ;) :)

আপনার ঈদ অনেক ভালো কাটুক। (প্রবাসে যতটা ভালো কাটানো যায় আরকি!)
আমার সকল শুভকামনা!

২৪ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৫

সোহানী বলেছেন: হাহাহাহা........... সত্যিই তাই হি ইজ জাস্ট আ কুল গাই!

এমন অসাধারন রাস্ট্রপ্রধান পাওয়া সত্যিই ভাগ্যের ব্যাপার। .......... ওরে বিভিন্ন দেশে পার্টটাইমে পাঠানো উচিত রাস্ট্রপ্রধান হিসেবে।

ভালো থাকো সামু পাগলা... তোমার মনে হয় নাম চেইন্জ করার সময় হয়েছে...........

৩| ২৪ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৯

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: পোষ্টে লাইক।

ঈদের/ইদের শুভেচ্ছা রইলো। :-P

ভালো থাকুন।

২৪ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৫

সোহানী বলেছেন: ধন্যবাদ কবীর....

ঈদের শুভেচ্ছা রইলো।

৪| ২৪ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৫

ঢাকাবাসী বলেছেন: দারুণ লাগল লেখাটি। ট্রুডোর মত প্রধানমন্ত্রী দুনিয়াতে আর দ্বিতীয়টি নেই জানি। বাপেও আছিল দুর্দান্ত পপুলার প্রধানমন্ত্র্রী। জাতি হিসেবে আমরা বড়ই নীচু মানের, বলতে শরম নাইক্কা। রোজা নিয়া আমাদের অনেক গিড়িঙ্গী আছে। ধন্যবাদ।

২৪ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৮

সোহানী বলেছেন: ধন্যবাদ ঢাকাবাসী..........

সে আর বলতে....জাতি হিসেবে আমরা বড়ই নীচু মানের, বলতে শরম নাইক্কা। কি আর কমু কন.... মাথা নিচু কইরা থাকি আর কি।

৫| ২৪ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৩

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: মার মার কাট কাট প্রবাসী ঈদ রিভিউতে মজা পেলাম :)

হায়! এক ট্রুডোকে নিয়ে দেখী কাড়াকাড়ি!!!! বলি এই জন্যেই ময় মুরুবাবীরা বৈদেশ পছন্দ করে না ;) :P
হা হা হা

ঈদের শুভেচ্ছা আপনাকেও

২৫ শে জুন, ২০১৭ রাত ১২:৩০

সোহানী বলেছেন: ট্রুডোকে নিয়ে দেখী কাড়াকাড়ি হইবে না তো কারে নিয়া হইবো..... ট্রাম্প... পুটিন.... মরছি!!

ময় মুরুবাবীরা বৈদেশ পছন্দ করবে না বিশেস কইরা সামারে.... আসলেই টের পাইবে.....

ঈদের শুভেচ্ছা বিভৃ......

৬| ২৪ শে জুন, ২০১৭ রাত ৮:০১

অনল চৌধুরী বলেছেন: ট্রুডো ভাল কিন্ত পুটিন সেরা।বিশ্বসন্ত্রাসী এ্যামেরিকা,যে সব দেশের নির্বাচনে নাক গলায়,তাদের নির্বাচনের ফল পাল্টে দিয়েছে!!!!


আর পচা মাছ-খাবার কিভাবে বিক্রি হয় ?ক্যানাডার Food and Drug Administration কি করে?

২৫ শে জুন, ২০১৭ রাত ১২:৩৪

সোহানী বলেছেন: ট্রুডো কি শুধু ভাল, সেরাম ভালো। ওই কারো ব্যাপারেই নাক গলায় না..... নিজের দেশের চিন্তাই শুধু করে....অন্যের না।

পচা মাছ-খাবার কিভাবে বিক্রি হয় কারন কেউ এখনো রিপোর্ট করে নাই... করলে খবর আছে। আর তারা সিজনাল ব্যবসা করে, সারা বছরের কাস্টমার চিন্তা করে না। শুধু হালাল মাংস আর দেশি চানাচুর মুড়ি বিক্রি করেই ব্যবসা চালায়......

৭| ২৪ শে জুন, ২০১৭ রাত ৮:২১

শায়মা বলেছেন: ছোট্টবেলার ঈদ হয়তো হারিয়ে গেছে কিন্তু যতটা পারা যায় আমি ধরে রাখার চেষ্টা করি!

রোজা, ইফতার, ঈদের জামায়, সাজুগুজুতে, ঈদসংখ্যাতে বা ঘর সাজানোতেও...

অনেক অনেক শুভেচ্ছা সোহানীমনি!

ট্রুডো তো সত্যিই এক রাজকুমার !

২৫ শে জুন, ২০১৭ রাত ১২:৩৬

সোহানী বলেছেন: হাঁ দেশে ঠিক আছে কিন্তু বিদেশে তুমি একা একা আর কতটুকু করবা.........

ট্রুডো তো সত্যিইকারেরই ফেইরী টেইলস্ এর রাজকুমার !

ঈদ মোবারক শায়মা।

৮| ২৪ শে জুন, ২০১৭ রাত ৮:২৯

বিজন রয় বলেছেন: ঈদ মোবারক। এটা দেশী।

২৫ শে জুন, ২০১৭ রাত ১২:৩৭

সোহানী বলেছেন: বিজন আপনাকে বিদেশী ঈদ মোবারক।

৯| ২৪ শে জুন, ২০১৭ রাত ৮:৫১

আহমেদ জী এস বলেছেন: সোহানী ,




ইতিহাস বলে , রসুল (সাঃ) এর মৃত্যুক্ষন থেকেই মুসলমানরা এক হতে পারেনি । কোনও কিছুকে ঘিরেই আমাদের এক হতে না পারাটা নতুন কিছু নয় । যে প্রসঙ্গে বলেছেন, তা আসলেই আমাদের দৈন্যতাকেই প্রকট করে ।

ঈদের আনন্দ একসাথে ভাগাভাগি করে নিতে আপনার ব্যক্তিগত উদ্দ্যোগকে স্বাগত ।

২৫ শে জুন, ২০১৭ রাত ১২:৫১

সোহানী বলেছেন: আর বইলেন না জী ভাই.. এভাবে চলছে বলেইতো আমাদেরকে দিয়ে আইএস, বোকা হারাম বা তালেবান বানানো সহজ কারন আমাদের মধ্যে ঐক্য নেই।

ব্যক্তিগত উদ্দ্যোগ মানে একটু চেস্টা আর কি। হাজার বছরের জন্জালতো আমি একা ক্লিন করতে পারবো না শুধু শুরু করার চেস্টা আর কি....

অনেক ভালোথাকেন........

১০| ২৪ শে জুন, ২০১৭ রাত ১১:১২

তেল আবিব বলেছেন: ওলে আল্লা!
কুতুকুতু!!!!!!
পুতুপুতু!!!!!!!!!
ভাইয়ুমনিইইইইইইইইইইইইইই!!!!!!!

:(

এত্ত সুন্দর লিখিয়াছ মুখ বাকা হইয়া গিয়াছে !!!!!!

২৫ শে জুন, ২০১৭ ভোর ৬:২৮

সোহানী বলেছেন: ভাইয়ু/আপু মনিইইইই.... মুখ্ বাঁকা হইয়া থাকিলে আর সামুতে ঢুইকেন না কারন অনেক অসাধারন লিখা পইড়া আপনার শরীরের বাকি অংশ ও বাকাঁ হইবার সমূহ সম্ভাবনা আছে।

ভাইয়ু/আপু মনি, সবারই একটা নিজস্ব স্টাইল আছে। সেটা আপনার ভালো না ও লাগতে পারে। অবশ্যই সেটার সমালোচনা করবো তবে অন্যকে হেয় করে নয়......। যাক্ উপদেশ দিতে বসি নাই, দিলে ও আপনি কতটুকু শুনবেন সেটা নিয়ে ও সন্দেহ আছে। (আপনি কেন এভাবে লিখছেন কিছুটা হলেও বুঝতে পারছি, তাই এতো কথা বলছি)।

ভালো থাকুন ও শুভ বুদ্ধির উদয় হোক।

১১| ২৫ শে জুন, ২০১৭ রাত ১২:৩৩

ধ্রুবক আলো বলেছেন: পোস্ট খুব সুন্দর লাগলো অনেক গুলো প্লাস :)

ঈদের অনেক শুভেচ্ছা রইলো, ঈদ মোবারক

ভালো থাকুন নিরন্তর।

২৫ শে জুন, ২০১৭ ভোর ৬:০৬

সোহানী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ধ্রুবক আলো সাথে থাকার জন্য।

ঈদ মোবারক ...........

১২| ২৫ শে জুন, ২০১৭ রাত ১২:৫০

উম্মে সায়মা বলেছেন: প্রবাসেরর ঈদ অভিজ্ঞতা পড়ে ভালো লাগল।
ঈদ মোবারক আপু!

২৫ শে জুন, ২০১৭ ভোর ৬:০৬

সোহানী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সায়মা।

ঈদ মোবারক .................

১৩| ২৫ শে জুন, ২০১৭ রাত ২:২০

অনল চৌধুরী বলেছেন: ট্রুডোকে এ্যামেরিকা-রাশিয়া,বা চীন ভারতের মতো পারমাণবিক অস্ত্র দিয়ে দেখেন,বুঝবেন হস্তক্ষেপ কি জিনিস।এ্যামেরিকার মতো ক্যানাডাও আদিবাসীদের কাছ থেকে দখল করা দেশ।ট্রুডো কি ওদের কাউকে মণ্ত্রী বানিয়েছে?তবে ওর বাবা এ্যামেরিকার বিরুদ্ধে গিয়ে ১৯৭১ এ বাংলাদেশের মক্তিযুদ্ধ সমর্থন করেছিল।ট্রুডো তখন শিশু।এজন্য নিক্সন তাকে অনেক গালি দিত।

আর খাবার ব্যাপারে কেউ অভিযোগ না করলে আপনি করেন।ওখানে তো আর বাংলাদেশের মতো দলীয় মাস্তানী চলে না।আমি থাকলে করতাম।

২৫ শে জুন, ২০১৭ ভোর ৬:১৭

সোহানী বলেছেন: অনেকটা সত্য কিন্তু বাস্তবিকই কানাডা এসব কিছু থেকে দূরে থাকতে চায়। রাজনৈতিকভাবে অন্যের ব্যাপারে নাক গলায় না। হাঁ সত্য আদিবাসীদের কাছ থেকে নিয়েছে বাট সেটা দখল নয়। একসাথে এক রাস্ট্র গঠন। সেটা অনেক লম্বা ইতিহাস। ট্রুডোর বাবা ও ছিলেন খুব জনপ্রিয়। কারন একটাই, এমন কিছ তারা করে না যা মানুষের বিরুদ্ধে যায়।

অভিযোগ এর ব্যাপারে একই কথা, সময় নেই কারো। তারউপর কিছু হলেও তাদের কল্যানে দেশী জিনিস পাই নতুবা তাও পাবো না..... সাধারনত তেমন কেউই ডেইলি বাজার করে না তাই এ নিয়ে কারো মাথা ব্যাথা নেই। আমি একবারই কিনেছি আর কিনেনি... সবাই তাই করে।

ভালো থাকেন অনেক............

১৪| ২৫ শে জুন, ২০১৭ রাত ৩:০৬

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: আমিও প্রবাসী, তবে মধ্যপ্রাচ্যে।। পুরো মধ্যপ্রাচ্যটাই সৌদীদের ফলো করে।। এমনকি বাংলাদেশের বিশেষ একটি এলাকার লোকরাও।। (অথচ তারা কি বুঝে না, সময়ের পার্থক্য!!) যার কারনে সরকারী ভাবে এখানে পালিত হবার পরদিন পুরো বাংলাদেশে ঈদ পালিত হয়।।
অবশ্য আপনি ভালভাবেই বুঝিয়ে দিয়েছেন, তাৎপর্য!! আমরা যে "শুইন্যা" মুসলিম!! (অনেক আগের বাস্তব একি জোক), তার প্রমান!! যদিও আমি গোড়া নই, তবু জানি ( হাদিস অনুসারে) মুসলিম উৎসব পালিত হয় চাঁদের উপর নির্ভর করে, অথবা প্রকৃতির বিরুপতায়, সংখ্যা গরিষ্ঠের মতানুসারে।।
আর এলাকাভিত্তিক জামাত হতেই পারে, কিন্তু দিনটি হতে হবে একই।।
সবচেয়ে বড় কথা যে কোন পালা-পার্বনেই ছুটি বিরাট গুরুত্ব বহন করে।।
ট্রুডোর কার্যাবলী আসলেই প্রশংসনীয়।।
সব মিলিয়ে লেখাটি ভালই লেগেছে।।

২৫ শে জুন, ২০১৭ রাত ১০:৩৪

সোহানী বলেছেন: ধন্যবাদ হ্যাপী।

কি করবো বলেন, যারা মাথা তাদেরই এটা নিয়ে কোন উদ্যোগ নেই আমরা চিল্লাপাল্লা করে কি করবেন বলেন.... আমারই একই কথা, একই দিনে পালন করলে এমন কি লোস হবে?

অনেক ভালো থাকেন....

১৫| ২৫ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:১৯

অনল চৌধুরী বলেছেন: দেশদখল অার লুটপাটকারী ইংরেজ-আর ফরাসীদের মধ্যে সবসময় দ্বন্দ থাকলেও ক্যানাডা দখল করে তারা একসাথে রাষ্ট্র গঠন করেছে। ঐক্য হয়েছে তাদের মধ্যে,আদিবাসীদের বঞ্চিত করার ক্ষেত্রে।এখনো সেখানে তাদের উপর চরম অত্যাচার আর বৈষম্য চলছে। নিজ দেশে পরবাসী হলে এটাই স্বাভাবিক।এরই একটা ছোট প্রমাণ যুক্ত করলাম।
Aboriginal-Canadians are 6.4 times more likely to be killed than other Canadians
By Anna Mehler Paperny


Hundred gather in candlelight for Sisters in Spirit vigil

The lives of missing and murdered aboriginal women and girls were honoured in Lethbridge as hundreds gathered in an emotional call to action Sunday October 4, 2015.
Erik Mikkelsen / Global News


If you’re a First Nations, Inuit or Metis individual living in Canada you are 6.4 times more likely to be killed than anyone else in the country.

The odds get worse if you’re an Aboriginal man. But Aboriginal women are still 5.6 times more likely to be killed than non-Aboriginal women, according to data released Wednesday by Statistics Canada.

That’s reflected in other forms of violence, as well: Aboriginal women are more than three times more likely to be raped than their non-Aboriginal counterparts, Statistics Canada says.

The federal government has pledged to launch a national investigation into missing and murdered aboriginal women following years of pressure and protests. It still isn’t clear what its mandate will be and what action will be taken as a result to keep women safe and prevent their being, disproportionately, the victims of violence.

At the same time, police across Canada are under scrutiny amid allegations of systemic abuse in Val d’Or and elsewhere.

INVESTIGATION: The missing and the murdered

This is the first time we have complete data on homicide rates by Aboriginal identity, StatsCan says.

And the picture that data paints isn’t pretty.

homicide rate by identity, 2014

Almost one in four Canadian homicide victims are Aboriginal, even though the country’s first peoples only comprise about five per cent of the population.

aboriginal homicides as percentage of all homicides, by sex

The disparity’s even greater depending where you live: Aboriginals in Manitoba, which has the highest homicide rate among the provinces, are nine times more likely to be killed than non-Aboriginals.

In Nunavut and the Northwest Territories, everyone killed last year was Aboriginal; in New Brunswick, Prince Edward Island and Newfoundland, none of them were.

aboriginal homicides as percentage of all homicides, by region

Last year you were more likely to be killed in Manitoba than any other province: Its homicide rate per 100,000 is 2.4 times higher than the Canadian average.

Alberta and Saskatchewan were the second-deadliest provinces. But all were eclipsed by the territories: Nunavut’s homicide rate is 7.5 times the Canadian average.

homicide rate by region 2014

There were significant disparities among Canadian cities but Thunder Bay saw a massive year-on-year increase: Its homicide rate almost tripled between 2013 and 2014.

That put Thunder Bay well above Winnipeg, last year’s second-deadliest Canadian city.

INTERACTIVE: Explore homicide rates in Canadian cities.

Click a city on the right to see how its homicide rate has changed over time. Hover or tap on a line in the chart for details.

INTERACTIVE: Explore homicide rates in Canadian provinces and territories.

Select the regions you want to compare from the menu on the right to see how their homicide rates have changed over time. Hover or tap on a line in the chart for details.
Report an error

More Stories

Ryan Sutter Breaks Silence on Trista's Violent Seizure Ryan Sutter Breaks Silence on Trista's Violent Seizure Us Weekly
The Scariest Weight Loss Techniques From History The Scariest Weight Loss Techniques From History HealthSkillet
Where the World's Billionaires Live Where the World's Billionaires Live Mansion Global by Dow Jones

Airdrie RCMP searching for missing 15-year-old girl Airdrie RCMP searching for missing 15-year-old girl
Toronto man charged with fraud in Home Depot barbecue scam Toronto man charged with fraud in Home Depot barbecue scam
Former Calgary bus driver finishes testimony at trial: ‘I’ve lost everything’ Former Calgary bus driver finishes testimony at trial: ‘I’ve lost everything’

Recommended by
#MMIW
Aboriginal
Crime Statistics
First Nations
Homicide
Inuit
Metis
Missing And Murdered Aboriginal Women
social determinants of health
Statistics Canada

২৫ শে জুন, ২০১৭ রাত ১০:৪০

সোহানী বলেছেন: ভাই, দেশ চালাতে গেলে অনেই কিছুই কঠিন তরল করতে হয়। আপনি যা বলেছেন কানাডায় বসে অামরা সবই জানি। পত্রিকা কিছুই লুকায় না। যা ঘটছে তা বিচ্ছিন্ন ঘটনা, আগের বিষয় হয়তো ভিন্ন ছিল। তবে তাদেরকে লাইম লাইটে আনার জন্য অনেক উদ্যোগ নেয়া হয়েছে এবং সব অনিয়মেরই সঠিক বিচারেই এগিয়েছে, রাস্ট্র কখনই নাক গলায়নি।

থারপরও সব অন্যায়, অন্যায়ই.... তার সঠিক বিচার হওয়া উচিত.....।

১৬| ২৬ শে জুন, ২০১৭ রাত ২:০৬

অনল চৌধুরী বলেছেন: বিদেশ নীতি,বর্ণবাদ-এসব দিকে ক্যানাডা সন্ত্রাসী এ্যামেরিকার চেয়ে সব দিক দিয়ে ভালো,কিন্ত নীতির বিচারে এই ভালোকে ভালো বলা যায় না।
আর মক্কার সব লোক কি হজ করে?এতো পড়াশোনা করে বাংলাদেশের সবাই!!!!!প্রবাসী বাংলাদেশীদের প্রায় সবারই কাজ হলো নিজের ধান্দা আর দলাদলি করা।বসবাসকারী দেশের আদিবাসীদের নিয়ে কথা বলে নিজের এত কষ্টে পাওয়া নাগরিকত্ব বা চাকরী হারানোর মতো জাতি অন্য যারাই হোক,বাঙ্গালীরা না।

২৮ শে জুন, ২০১৭ ভোর ৬:০৩

সোহানী বলেছেন: অনল চৌধুরী ভাই, আদিবাসীদের নিয়ে কথা এখানে বাঙ্গালী অবাঙ্গালী সবাই বলে। কিন্তু এ কথা বলার ধরন আমাদের মতো না যে হই চই জ্বালাও পোড়াও... এসব কিছুই নয়। গত পড়শু আদিবাসী দিবস ছিল এবং তার জন্য অনেক আয়োজন ছিল। সবাই শান্তিপূর্নভাবেই তা পালন করে। আর এখানে জীবন এ নিজের ধান্দা ছাড়া চলা কঠিন। তবে দলাদলি করা হয়, সেটা আমাদের দেশে থাকতে সে অভ্যাসটা এখানে ও যায় না আর কি।

যাহোক, আপনার বিচারে হয়তো অনেক কিছুই খারাপ তবে আমার বিচারে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ দেশ কানাডা।

১৭| ২৬ শে জুন, ২০১৭ ভোর ৬:৪৮

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
ভাল লাগল প্রবাসী ঈদ কথন সাথে ছবিগুলি ।
আপনি ও পরিবারের সকলের জন্য রইল ঈদের শুভেচ্ছা

২৮ শে জুন, ২০১৭ ভোর ৬:০৫

সোহানী বলেছেন: আলী ভাই, আপনাকে ও ঈদের শুভেচ্ছা। কিন্তু এতো ছোট মন্তব্য কেন্??? তারমানে আমার লিখা ভালো লাগে নাই...... (মজা করলাম)।

১৮| ২৬ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৫

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: পোষ্টটি প্রিয়তে রাখলাম।

ঈদ মোবারক। ঈদ আনন্দে ভরে উঠুক সবার মন।

২৮ শে জুন, ২০১৭ ভোর ৬:০৭

সোহানী বলেছেন: ধন্যবাদ নয়ন। কৃতজ্ঞতা....

ঈদের শুভেচ্ছা আপনাকে ও।

১৯| ২৭ শে জুন, ২০১৭ সকাল ৯:১৭

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
আপু, মার-দাঙ্গা ঈদ রিভিউ পোষ্ট। আমাদের মুসলমান কমিউনিটির চিন্তাবিদদের এমন কিছু উপায় খুঁজে বের করতে হবে ও ইভেন্ট আয়োজন করতে হবে যেখানে ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সকল কানাডিয়ান অংশ গ্রহণ করতে পারবে। আমরা যতক্ষণ পর্যন্ত না অন্য ধর্মের মানুষদের সাথে মিশিতেছি বা অন্য ধর্মের মানুষদের আমাদের সাথে মেশার সুযোগ করে দিচ্ছি ততক্ষণ পর্যন্ত আমাদের সম্বন্ধে তাদের ধারণা পাল্টাবে না।

একবার পত্রিকায় পড়লাম ভারতীয় বংশদ্ভুদ এক শিখ ব্যবসায়ী টরোন্টোর রজার্স সেন্টারে যে ন্যাশনাল হকি লিগ খেলা হয় তার প্রতিটি ম্যাচের ২০০ টি করে টিকেট কিনে একদম প্রথম সারির ও সেই টিকেট বিনামূল্যে বিতরণ করে শিখ ধর্মাবলম্বী স্কুল ছাত্রদের মাঝে। সেই ছাত্ররা মাথায় শিখদের টার্বান পড়ে খেলা দেখতে যায়। কানাডার মানুষ কেমন হকি পাগল সেটা তো ইতিমধ্যেই জেনেছেন ও নিজের চোখে দেখেছেন। কানাডার টিভি চ্যানেল মাথায় শিখদের টার্বান পড়ে খেলা দেখায়। বিভিন্ন মিডিয়া সেই ব্যবসায়ীকে প্রশ্ন করেছিল আপনি কেন এটা করেন? সে উত্তর দিয়েছিল আমার ২ টা উদ্দেশ্য আছে। প্রথমত আমি চাই কানাডার মানুষ জানুক শিখ নামে একটা ধর্ম আছে; তাদের নিজস্ব কালচার আছে। দ্বিতীয়ত, আমি চাই শিখ ধর্মের তরুণরা জানুক কানাডার কালচার। কানাডার মানুষ কি ভালবাসে।

ক্যালগারের মেয়র নাহিদ নেন্‌শি (পাকিস্তানি বংশদ্ভুদ মুসলমান) সম্বন্ধে সেখানকার মানুষ পুরাই কাইত। একদিন দেখি কোন মানুষের কুত্তা হারাইয়া গেছে; সেই মানুষ টুইটারে টুইট করে নাহিদ নেন্‌শিরে ট্যাগ করে দিছে; নাহিদও সেটা রি-টুইট করেছে। নাহিদ স্বতন্ত্র ভাবে মেয়র নির্বাচিত হয়েছে। সারা পৃথিবীর মধ্যে শ্রেষ্ঠ মেয়র নির্বাচিত হয়েছে।

অমি নিজে কিছুটা কানাডার রাজনীতিতে জড়িত হয়েছি ২০১৫ সাল থেকে। আমার নিজের অভিজ্ঞতার কথা বলি। শুক্রবার জুম্মার নামাজ পড়ে গিয়ে মসজিদে প্রবেশ করব এমন সময় দেখি মসজিদের দরজায় আমার এলাকার দুই এমপি। দুই জনই লিবারেল পার্টির। এদের একজনের জন্য আমি নির্বাচনী ভলান্টিয়ার হিসাবে কাজ করেছি। এমনকি নির্বাচনের দিনে ভোট কেন্দ্রে তার পক্ষে নির্বাচনী এজেন্ট হিসাবে নির্বাচন প্রত্যক্ষ করেছি। মানে পোলিং এজেন্ট ছিলাম। মসজিদের দরজায় দেখা হওয়ার সাথে সাথে আমার পূর্বেই সে জিজ্ঞাসা করল কেমন আছি? এর পর মসজিদের ভিতরে প্রবেশ করে ইমামের খুতবার স্থানে গিয়ে মাউথ পিস নিয়ে কথা শুরু করল "আসসালামুয়ালাইকুম" বলে। ঐ দুই এমপি এর দুইজনই ইমিগ্রান্ট। একজন লেবানিজ মুসলমান ও অন্যজন ভারতীয় হিন্দু। যে হিন্দু সে নিজেও "আসসালামুয়ালাইকুম" বলে কথা শুরু করল। ১ মিনিট করে কথা বলেছে প্রত্যেকে। সবাইকে ঈদের অগ্রিম শুভেচ্ছা জানালো।

ঈদের দিনে নামাজ পড়তে গিয়ে আরও অবাক। দেখি মাথার চুল ওড়না দিয়ে পেঁচিয়ে ধর্মীয় পবিত্রতা রক্ষা করে এমন পোশাক পড়ে নামাজ রুমের সামনে নামাজ পড়তে আগত মানুষদের শুভেচ্ছা জানাচ্ছে ট্রুডুর অনুপস্থিতিতে কানাডার পার্লামেন্টে নেতৃত্ব দেওয়া মন্ত্রী বারদিশ চেগার (ভারতীয় বংশদ্ভুদ শিখ ধর্মাবলম্বী)। সৌভাগ্যক্রমে সে আমার সিটের এমপি, আমার বিশ্ববিদ্যালয়ের (ওয়াটারলু) গ্রাজুয়েট, ও ট্রুডু সরকারের পর্যটন মন্ত্রী। আমরা ওয়াটারলুর বাংলাদেশিরা প্রতিবছর স্বাধীনতা দিবস ও থার্টি-ফাস্ট উৎযাপন করি একই অনুষ্ঠানে। ২০১৫ সালে দাওয়াত দিয়েছিলাম বারদিশ চেগারকে। সবাইকে অবাক করে দিয়ে সে লাল-সবুজ শাড়ি পড়ে রাত প্রায় ১১ টার সময় অনুষ্ঠানে হাজির। আমাদের সাথে অনুষ্ঠান পালন করল রাত ১ টা পর্যন্ত। অনুষ্ঠানের শেষে ফটো তুলা ;)










২৮ শে জুন, ২০১৭ ভোর ৬:২৮

সোহানী বলেছেন: পলাশ, সেটাই আমার কথা..... মুসলমান কমিউনিটির চিন্তাবিদদের এমন কিছু উপায় খুঁজে বের করতে হবে ও ইভেন্ট আয়োজন করতে হবে যেখানে ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সকল কানাডিয়ান অংশ গ্রহণ করতে পারবে। কিন্তু এ উদ্যোগটা কে নিবে??? সৈাদীর কথা কি কমু আর, ইরাক বা অন্যান্য দেশতো নিজেদের জীবন সামলাতেই নাকানি চুবানী খায়.... উদ্যোগটা নিবে কে?? আর আমরা...... প্রতিটা জেলার আলাদা দল... আওয়ামী... বিএনপি....ডিইউ, চিইউ... হাজার হাজার। ক'দিন পর মনে হয় পুরান ঢাকা, উত্তর ঢাকা দল শুরু হবে।

আর শিখদের কথা কি কমু... সত্যিকারের পাওয়ারেই তারা। চাইনীজরা সংখ্যায় বেশী বা অর্থ ও বেশী বাট ক্ষমতা একচ্ছত্র শিখদের। আমার এক কলিগ শিখ, ও বললো কিভাবে এখানকার কানাডিয়ান শিখরা ওদেরকে সাপোর্ট করে। খাবার আশ্রয় জব... যেকোন কিছুতেই এগিয়ে আসে তারা। কাজেই এখন তারা নিজেদের কালচার স্প্রেড করছে। তুমি খেয়াল করবা যেকোন টিভি এড বা বাচ্চাদের রাইমে কানাডিয়ান কিছু আনলে সেখানে একজন শিখের ছবি থাকবেই।

আর কানাডায় অন্যের ধর্মের প্রতি সন্মান দেখানো এখানকার গুড়ুত্বপূর্ণ কালচার।

নেক্সট্ ইলেকশানে আশা রাখি তোমার লাইগা আমি মাঠে নামবো.....

আরে পিকটাতো দারুন হইছে...... লাইক ইনফিনিটি..............

২০| ২৭ শে জুন, ২০১৭ সকাল ৯:২৪

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
আপনার একটা তথ্য সংশোধন করে দেই। ট্রুডোর ৩০ সদস্যের মন্ত্রীসভার মধ্যে ২ জন না ৪ জন ভারতীয় বংশদ্ভুদ ও কোইনসিডেন্টালি ৪ জনই শিখ ধর্মাবলম্বী। প্রতিরক্ষামন্ত্রী (হারজিৎ সিং সৎজন), পর্যটন মন্ত্রী (বারদিশ চেগার), যোগাযোগ মন্ত্রী (অমরজিৎ সোই) ও ইনোভেশন মন্ত্রী (নভদিপ বেইন)। আপনি তো শুনেছেন মনে হয়, এনডিপি পার্টির লিডার হওয়ার জন্য একজন শিখ এমপি নিজের প্রার্থিতা ঘোষণা করেছে যার নাম জগমিৎ সিং। আশা করি বুঝতে পারছেন শিখ ধর্মাবলম্বীরা কানাডের রাজনীতিতে কতটুকু প্রভাবশালী। নিজেই প্রত্যক্ষ করছি।

লিবারেল পার্টির ১ বছর পূর্তি উপলক্ষে আমাদের পার্টির সদস্য ও ভলান্টিয়ারদের জন্য একটা ব্রেকফাস্ট পার্টি হয়েছিল। যে পার্টিতে প্রধান অতিথি ছিলও প্রতিরক্ষামন্ত্রী হারজিৎ সিং সৎজন। আমি ঐ পার্টিতে গিয়ে দেখি উপস্থিত ২০০ সদ্যসদ্য ও ভলান্টিয়ারদের মধ্যে আমিই একমাত্র বাংলাদেশি।



ছবি: প্রতিরক্ষামন্ত্রী হারজিৎ সিং সৎজন (বামে), পর্যটন মন্ত্রী বারদিশ চেগার (ডানে, আমার নিজের সিটের এমপি ও আমার বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রাজুয়েট)

কানাডার বর্তমান পার্লামেন্টে প্রায় ২০ জনের মতো ভারতীয় বংশদ্ভুদ এমপি আছে; পাকিস্তানিও আছে প্রায় ৫ জন, সোমালিয়া বংশদ্ভুদ এমপি বর্তমানে ইমিগ্রেশন মন্ত্রী, এমনকি আফগানিস্তানের বংশদ্ভুদ এমপি মরিয়ম মোনশেফ ও মন্ত্রী। অথচ বাংলাদেশি ১ জনও নাই :(( :((

২৮ শে জুন, ২০১৭ ভোর ৬:৪১

সোহানী বলেছেন: ও সরি ঠিক করে দিচ্ছি....

সেটা ঠিক, আমরা এখনো পিছিয়ে কারন আছে হাজার খানেক। খুব ভালো পজিশানে নেই আমরা, নিজেদেরকে প্রতিষ্ঠা করতেই বেগ পাচ্ছে। তারউপর দলাদলি ও অাছে তো বটে। তবে আমার বিস্বাস, পরবর্তী প্রজন্ম ঠিকই সামনে আসবে.... স্বয়ং ভারত রাস্ট্রীয়ভাবে ইমেগ্রান্টদের সাপোর্ট করে আর আমাদের সরকার বাশঁ দেয়। যেমন আমি প্রফেশনাল স্টাডি করি সেখানে ওর গর্ভনিং বডি আমাদের দেশীয় ডিগ্রিকে মোটেও মূল্যায়ন করে না অথচ ইন্ডিয়ান মন্ত্রী থেকে শুরু করে হোমড়া চোমড়ারা দিনের পর দিন ধর্না দিয়ে সেটা এ্যাক্সেপ্ট করিয়েছে। আর আমােগো সরকার মনে হয় কিছুই জানে না... জানলে ও মনে হয় বলবে আগে ভেট দেও তারপর কথা কও..... আজব চীজ আমরা.................

২১| ২৭ শে জুন, ২০১৭ সকাল ৯:২৬

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:

এইদিকে আপনার ক্রেজ তো নাছোড় বাণ্দা; আমারে পাইয়া একটা সেলফি না তুলে যাইবো না =p~


২৮ শে জুন, ২০১৭ ভোর ৬:৪৩

সোহানী বলেছেন: ওওওওওওওওওও তুমি ও সেলফি মারলা.............

আসলেই ট্রুডো মনে হয় প্রথম সেলফি কালচার শুরু করছে................. ওর সেলফির উপর কয়টা ভিডিও দেখলাম....

সেলফি ভালো হইছে..... লাইক!

২২| ২৭ শে জুন, ২০১৭ সকাল ৯:২৭

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:

ফুডুগুলা ট্যারা হইলো ক্যা :P :P

২৮ শে জুন, ২০১৭ ভোর ৬:৪৪

সোহানী বলেছেন: ফুডুগুলা ট্যারা হইছে কারন তুমি আমারে খপর দেও নাই.... আমারে ছাড়া ফডো তুলছো... :P :P:P :P:P :P

২৩| ২৭ শে জুন, ২০১৭ সকাল ৯:৩৮

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
অনল চৌধুরী বলেছেন: ট্রুডো কি ওদের কাউকে মণ্ত্রী বানিয়েছে?

জনাব, অনল চৌধুরী, উত্তরটা হলো হ্যা। ট্রুডোর ৩০ সদ্যের মন্ত্রী সভার মধ্যে ২ জন আদিবাসি সম্প্রদায়ের। মন্ত্রিসভার অন্যতম গুরুত্বপূর্ন আইন মন্ত্রী Jody Wilson-Raybould একজন আদিবাসিকে। তাকে আইন মন্ত্রী করা হয়েছে যাতে করে আদিবাসিদের অধিকার সুরক্ষায় বিশেষ অবদান রাখতে পারে।

এছাড়া মৎস সম্পদ মন্ত্রী নিয়োগ করেছে Hunter Tootoo নামক একজন আদিবাসিকে। আদিবাসিদের প্রাচিনতম পেশা মৎস শিকার। এই মন্ত্রী নিয়োগ করা হয়েছে যেন আইন ও পলিসি নির্নয়ের সময় সে নিজ সম্প্রদায়ের অধিকার রক্ষা করতে পারে।

২৮ শে জুন, ২০১৭ ভোর ৬:৪৫

সোহানী বলেছেন: অনল চৌধুরী ভাই কেন যেন কানাডার উপ্রে ক্ষেপে আছে...............

২৪| ২৮ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:০৮

মক্ষীরাজা বলেছেন: আপুমণিতা!!!!!!!!!

বাহ!!!!!!!!

মুগ্ধ মুগ্ধ মুগ্ধ!!!!!!!!

ঠিক পরীর দেশের রাজণ্যদের লেখা !!!!!!!!

উলে জাদুরে। উম্মা :>

২৮ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৪

সোহানী বলেছেন: আপু/ভাইজান, মাল্টি নিক নিয়া নিজের পোস্টে উম্মা দেন... আমার পোস্ট হিট এর দরকার নাই!!! ভুল জায়গায় নক দিসেন.......

২৫| ২৯ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৩

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: নতুন কিছু জানলাম।

ধন্যবাদ।

শুভেচ্ছা জানবেন।

২৯ শে জুন, ২০১৭ রাত ৮:৫৯

সোহানী বলেছেন: দেশী ভাইদের জন্য নতুন বাট প্রবাসীদের জন্য নিত্যদিনের ডাইল ভাত আর কি!!!!!!!

ভালো থাকুন.. বাসী ঈদ মোবারক!!!!

২৬| ২৯ শে জুন, ২০১৭ রাত ১১:১৪

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
উপরের ছাগলটারে আমি খোয়াড়ে ঢুকাইয়া কাঠাল পাতা খাইতেদিছি =p~

৩০ শে জুন, ২০১৭ সকাল ৯:১৪

সোহানী বলেছেন: হাহাহাহাহাহা............ এই সব ছাগল যে কোথথ্থেকে ছুইট্টা আসে :P :P :P

সামুতো দেখি ইদানিং ঘুমায় তাই এইসব ছাগলগুলা খোয়াড় ছাইড়া সবার মাঠে চইড়া বেড়ায়...........

২৭| ৩০ শে জুন, ২০১৭ সকাল ৯:৪৩

মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: পোস্টট যুগপৎ মন ভালো করে দেয় আবার খারাপও করে দেয়। সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশেও মুসলিম কম্যুনিটি একমত হয়না, আর বিরুপ পরিবেশেতো নয়ই। ধর্মিয়ভাবে আমরা আসলেই অন্য কম্যুনিটির কাছে হাসির পাত্র হয়েই আছি। আগের নিজেদের দেশেই নিজেরা নিজেরা যাখুশি করতাম, এখন সবার সামনেই করি। আমাদের জীবিতাবস্থায় মনেহয় না এই কম্যুনিটিকে একমত হতে দেখতে পারবো।

জাস্টিন ট্রুডোর বাবা পিয়েরে ট্রুডো আমেরিকার চোখরাঙ্গানি উপেক্ষা করে ১৯৭১ সালে আমাদের মুক্তিযুদ্ধকে সাপোর্ট করেছিলেন তাই তাই বাবা-ছেলে দুজনকেই ভালো লাগে। আর আমাদের প্রাইমমিনিষ্টারের সাথে তার বাচ্চাসুলভ আচরনও আমার যথেস্ট ভাল লেগেছিলো।

সর্বোপরি আপনার পোস্টটি মজা করতে গিয়ে সময়ের সত্যি কথাগুলো বলেছে............তাই ভাল লাগা জানিয়ে গেলাম..........

০১ লা জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:২৯

সোহানী বলেছেন: ভাইরে তাই আর বলতে। এ কারনেই তো সারা বিস্বে মুসলিম ভাবমূর্তি এতোটা খারাপ। আমার সাথে যখনই কোন কানাডা বা অন্য দেশের কারো সাথে ভালো সম্পর্ক তৈরী হয় তখনই অঅমি তাদের বলি আমি মুসলিম। তারা খুব অবাক হয়ে বলে আমরাতো জানি মুসলিম মেয়ে মানেই বোরকা পড়ে, ছেলেরা অনেক বিয়ে করে, গোঁড়া হয়.... আমি উত্তর দেই, আমাকে দেখে কি তোমার তা মনে হয়?.............. কিন্তু কে এগিয়ে আসবে? যাদের অঢেল টাকা আছে মে সৈাদীতো উল্টো ইসলাম বিরোধী কাজ করে। আমেরকিার সকার দলে যা ডোনেশান তারা দেয় তার ১০ ভাগের এক দিলে ও ইসলাম প্রচার অনেক ভালো হতো। যাকা.. বাদ দেন .. আদার ব্যাপারীর জাহাজের খবরের দরকার কি!!!!!

হাঁ, ট্রুডো তার বাবার মতোই জনপ্রিয়। শিশুসুলোভ প্রধানমন্ত্রী......... সত্যিই ভালো মানুষ। সাধারন মানুষ খুবই পছন্দ করে তাকে।

ধন্যবাদ মেঘনা পাড়ের ছেলে .............

২৮| ০২ রা জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০১

ক্লে ডল বলেছেন: ধর্মীয় একাত্মতা নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ কথা বলেছেন।

কিন্তু শেষে আপনি কাহাকে দেখালেন! রূপ এবং গুণমুগ্ধ হয়ে আমি ত ট্রুডোর উপর ক্রাশিত হলাম!! :`> :``>>

০৫ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:৩৯

সোহানী বলেছেন: ধর্মীয় একাত্ম হতে পারিনি বলেইতো এতো ভোগান্তি.......


হাহাহা.......... ক্রাশড্ আমি আপনি একা না... যাবতীয় নারীকূল.........

২৯| ০৫ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১২:১৪

আমি তুমি আমরা বলেছেন: তবে যে যাই বলুক এরশাদ কাগুর মত কুল হইতে পারবে না... ;)

০৫ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:৪১

সোহানী বলেছেন: এরশাদ নাহেবের সাথে কিভাবে আপনি তুলনা করলেন পৃথিবীর নিকৃষ্ঠ লোকের সাথে পৃথিবীর শ্রেষ্ট লোকের। লিখাটা মনে হয় না পড়েই মন্তব্য করেছেন........

৩০| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:৫৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: প্রবাসে বাঙালিদের ঈদ উৎসব পালন নিয়ে প্রায় সাড়ে চার বছর আগে লেখা এ পোস্টটা পড়ে প্রবাসীদের ঈদ অভিজ্ঞতা সম্বন্ধে জানতে পারলাম। যদিও এ সম্বন্ধে একটা মোটামুটি ধারণা আগেও ছিল, কেননা দীর্ঘ কাল আগে আমি নিজেও সপরিবারে সাড়ে পাঁচ বছর একটানা প্রবাসে থেকেছি। তখন প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা হয়েছে প্রবাসে বাঙালিদের ঈদ উৎসব পালন সম্পর্কে।

জাস্টিন ট্রুডো আমারও প্রিয়। তার চেহারায় একটা ভব্যতার অভিব্যক্তি প্রকাশ পায়, আচরণে তো বটেই।

মোস্তফা কামাল পলাশ এর ১৭ নং মন্তব্যটা ভালো লেগেছে। আপনার প্রতিমন্তব্যটাও।

পোস্টে দ্বাদশ প্লাস। + +

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ৯:৩৯

সোহানী বলেছেন: সাড়ে চার বছর আগের অবস্থা আর বর্তমানের অবস্থা একদমই একই। কোনই পরিবর্তন নেই। যে যার ধান্ধায় ব্যাস্ত।

আপনি যেহেতু প্রবাসী ছিলেন তাহলে বুঝতেই পারছেন কিরকম অপ্রস্তুত হতে হয় আমাদের সবার কাছে বা অন্য ধর্মের কাছে। কিন্তু আমাদের ধর্মের লোকজনের মাঝে কোনই বিকার নেই এ নিয়ে। কেন থাকবে?? যেখানে মিলিয়ন ডলারের লেনদেন, সেখানে এমন সুযোগ কে হারাতে চায় বলেন!!

৩১| ০৮ ই মে, ২০২৩ বিকাল ৪:৩৮

মিরোরডডল বলেছেন:



আর বাংলাদেশী কিছু গ্রোসারী আছে তারা যাবতীয় পচাঁ মেয়াদহীন জিনিস, শুকনা তরকারী আর বছর দশেক পুরোনো মাছ বিক্রি করে (৪ বছরের পুরোনো মাছ কিনে ফেরত দিয়েছি, ট্যাগ চেইন্জ করে করে দিনের পর দিন বিক্রি করে তারা) .

সিরিয়াসলি!!!

ডিফারেন্ট টাইমিং এটা আপু খৃষ্টানদের মাঝেও হয়।
অর্থডক্স আর ক্যাথোলিক দুটো ভিন্ন দিনে ইস্টার সেলিব্রেট করে।

ট্রুডোর ড্যান্স পারফর্মেন্স দেখেছি আপু। বোঝা যায় সেও খুব এঞ্জয় করে এরকম ড্যান্স।
ভালোলাগার মতোই, আমাদের সবার পছন্দের।

১৬ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ১০:৪৭

সোহানী বলেছেন: সরি মিরোরমনি, দেরীতে রিপ্লাই দেবার জন্য। মন্তব্যটার কোন নোটিফিকেশান পাইনি।

হাঁ, এখানকার কিছু বাংলা দে্কানের কাজ কারবার দেখলে তুমি দুইটা থাপড়া দিবা। আমি সহজে ওপথে হাটি না।

অর্থডক্স আর ক্যাথোলিক কিন্তু সম্পূর্ন ভিন্ন। আর আমরা কিন্তু্এ কই ধর্ম।

৩২| ১৬ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ১১:৩১

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: বোন সোহানী,

আপনার লেখার কথা কি বলব?

এক কথায় চমতকার ও ছোট এ লেখার মাধ্যমে আমাদের ধর্মীয় বিভেদ যেমন তুলে ধরতে পেরেছেন সত্য ও সাবলিল ভাবে ঠিক তেমনি ধর্মীয় সহনশীলতার ছবিও ফুটে উঠেছে চমতকার ভাবে।

আর ট্রুডো?
কিতা কইতাম, কওনের কিছু নাই । হে আসলেই নায়ক।

আমাগো দেশের মহান নায়ক :(( জায়েদ খানরে দেইখা আমেরিকাতে বলে হককল মাইয়ারা হের সাথে ছবি তুলবার চায় ।সেই তুলনায় ট্রুডোরে দেইকা ইভাংকা কিংবা মেগান রাজকীয় পরিবার দেইখা আবেগরে কোনরকমে চাইপা B-)) রাইখা নেক নজরে তাকাইছে। যদি আমগো নায়ক জায়েদ খান কিংবা ছাকিব খানের মত খোলা জায়গায় পাইতো তাইলে কি ঘটত পুরুষ ঐ্য়া ও ভাবতে শরম লাগতাছে।

মন্তব্য অনেক বড় ঐতো তবে বড় করুম না একটা বিশেষ কারনে । কারন -

আপনার লেখায় সামু পাগলা বইনেরে পাইছি যে কিনা ২০২০ সাল থেকে সামুতে নিঁখোজ ছিল/আছে এবং যারে খুইজে পাবার জন্য আমি নিখোজ বিজ্ঞপ্তিও দিয়েছিলাম কিন্তু পাইনি ।

নিখোঁজ বিজ্ঞপ্তি - কারো জানা / খোঁজে থাকলে দয়া করে তাদের ব্লগে হাজির করুন / হতে বলুন আর বর্ণচোরা (ভিন্ন নামে ) হয়ে থাকলে হাজিরা দেন প্লিচ :(( প্লিচ। আমরা আপনাদের সবাইকে মিচ করছি।
লিংক -
Click This Link

এখন তারে বইনেরে আপনের বাড়ীতে দেইকা ব্যাফোক খুশী ঐছি :P এবং আপনার মাধ্যমে আবারো অনুরোধ রইলো সে যেন ফিরে আসে সামুতে এবং খুলে দেয় আড্ডাঘর। কারন- সে আড্ডাঘরের চাবি নিয়া গেছে সেই চাবি আর কারো কাছে নাই। আর তাই আড্ডাঘরে এখন ধুলা বালির সাথে সাথে পোকা-মাকড়ের ঘর বসতি হয়ে গেছে।

আমরা সবাই মিলে আড্ডাঘর সাফ করুম। পিলিজ পিলিজ - সামু পাগলা বইন X(( ফিরে আসুন সামুতে আর ঘুলে দিন আড্ডাঘর।

১৭ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ৯:৪২

সোহানী বলেছেন: সামু পাগলা একজন অসাধরন ব্লগার। যেমন তার লেখনি তেমনি তার আচার আচরন......... অনেক অনেক মিস করি তাকে। সে কানাডায় ছিল জানতাম। কোথায় শহরে থাকে কিংবা তার আসল নাম জানলে খোঁজার চেস্টা করতোম। তবে যে ইচ্ছে করে হারিয়ে যেতে চায় তাকে খুঁজে পাওয়া কঠিন। আর সে কারনেই আমি এনিনমাস ব্লগিং থেকে সরে এসেছি। অন্তত মরে গেলে সবাই জানতে পারে যে আমি নেই। আর কেউই যদি না চিনলো তাহলে মরে ভুত হয়ে গেলাম কিন্তু কেউ খবরই পেলো না।

ট্রডোর বর্তমান অবস্থা বেশ বিপাকে। ইউক্রেন রিফিউজি আর যুদ্ধে সাহায্যের কারনে বেশ বড় অংশ ক্ষেপে আছে। আগামী নির্বাচনে কতটুকু জিতবে পারে সেটা একটা বিষয়।

মহা নায়ক জায়েদ খান................. হাহাহাহাহা। সাথে সাকিব খানের কথাটাও একটু বইলেন :P

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.