নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

হাজার হাজার অসাধারন লেখক+ব্লগারের মাঝে আমি এক ক্ষুদ্র ব্লগার। পৈত্রিক সূত্রে পাওয়া লেখালেখির গুণটা চালিয়ে যাচ্ছি ব্লগ লিখে। যখন যা দেখি, যা মনে দাগ কাটে তা লিখি এই ব্লগে। আমার ফেসবুক এড্রেস: https://www.facebook.com/sohani2018/

সোহানী

আমি অতি বিরক্ত হয়ে আমার অনেক লিখাই ড্রাফটে নিয়েছি কারন সামুতে আমার কিছু ভাবনা শেয়ার করছি, আর এ ভাবনা গুলো আমার অনুমতি ব্যাতিরেকে কপি না করার অনুরোধ করেছিলাম কিন্তু যত্রতত্র আমার লিখার কপি পেস্ট দেখেই যাচ্ছি দিনের পর দিন।

সোহানী › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমার বুয়া কাহানি... পর্ব-৫ (স্পেশাল পর্ব আদুরি বা সাবিনাদের জন্য)

১২ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ৯:৩৩



অনেক আগের লিখা হলেও এর প্রয়োজনীয়তা সবসময় তাই আবার পাঠকদের কাছে ফিরে আসলাম.........

কয়দিন ধরে পত্রিকার পাতায় চোখ রাখতে পারছি না... খুললেই সাবিনার অসহায় মুখের দিকে তাকালে নিজের উপর ঘৃনা ধরে। মানুষ কি করে এত জঘন্য হতে পারে। আমাদের মাফ করে দে সাবিনা ... আমরা তোর জন্য কিছুই করতে পারলাম না। ঘৃনা ঘৃনা আমাদেরকে.... মানুষ নামের জঘন্য প্রানিকে। আমার এ লিখা শুধু তোর জন্য.....নিজেকে শান্তনা দেয়ার জন্য।

এর আগের পর্বগুলো আমি তোদের নিয়ে অনেক মজা করেছি কিন্তু আমাদের মজা যে এতটা নির্মম হতে পারে তা এখন তোকে দেখে বুঝছি। আমাদের ক্ষমা করে দে সাবিনা......আমাদের ক্ষমা করে দে আদুরি .......।

আমার ব্যাক্তিগত তথ্য শেয়ার করি .. আমার মায়ের বাসা বা আমার বাসায় সবসময় ২/৩ জন কাজের মেয়ে কাজ করে। আমরা কখনই তাদের কাজের মেয়ে বলি না, বলি এ্যাসিটেন্ট আর আমার বোন বলে ম্যানেজার। কেন কাজের মেয়ে বলি না কারন "কাজের মেয়ে" শব্দটায় কেমন যেন দাস প্রথার গন্ধ পাই। একটা মেয়ে বা ছেলে তার পরিবার পরিজন ..আপন ঘর... খেলার বন্ধুদের ছেড়ে এ বয়সে এসেছে আমার পরিবারের কাছে একটু ভালো থাকার জন্য.. একটু ভালো খাওয়ার জন্য .. দাস হিসেবে বিক্রি হতে নয়। এ সহজ সত্য কেন আমরা বুঝি না...।

আমার পরিবারের এ্যাসিটেন্টরা খুব সহজে আমাদের বাসায় ছেড়ে যেতে চায় না। কারন আমার মা তাদেরকে মেয়ের মত আদর করে আর আমাদেরকে ও শিক্ষা দিয়েছে সে ধরনের বিহেব করতে। আামাদের কাছে ভালোবাসা বা নিরাপত্তা পায় বলে তারা আমাদের ছেড়ে যেতে চায় না। অনেক সময় বিরক্ত যে হইনি তা নয় তখন আমরা তাদের সকল পাওনা পরিশোধ করে তাদের মা বাবার হাতে তুলে দিয়েছি। কিন্তু কখনই গায়ে হাত তোলার চেস্টা করিনি।

গায়ে কেন হাত তুলবো... কোন অধিকারে!!! স্ত্রী বা স্বামী কি সবসময় আপনার মনের মত হয়? আপনার সন্তান কি আপনার মনের মত হয়? তাদের কি আপনি এভাবে নির্মম ভাবে পিটান?? তবে কেন এ অসহায় মেয়েদের পিটান যার আপনার বিরুদ্ধে জোর গলায় কথা বলার ও সাহস রাখে না।

সামান্য একটু ভাতের জন্য... একটু ভালো থাকার জন্য তারা আমার আপনার বাসায় আসে তার বিনিময়ে ২৪ ঘন্টা শ্রম দেয়, তাতে কি আপনার হয় না।

ভুলতো আপনি ও করেন সে জন্য কি শাস্তি দেন নিজেকে অথচ তারা ভুল করলে সহ্য হয় না। আপনার নিজের ছেলে মেয়ে কি কাঁচের জিনিস ভাঙ্গে না????? তারা কি অপরাধ করে না ??? তখন কি আপনি এমন নির্মমভাবে পিটান???? আবার দেখা যায় অনেকে কাজেরে মেয়েদের ভালো কিছু খেতে দেয় না... বাসি না করে খাওয়ায় না। আপনি একবার চিন্তা করেন বাসায় পোলাও কোর্মা রান্না হচ্ছে আর আপনাকে বা আপনার বাচ্চাদের কেউ খেতে দিচ্ছে না আপনার তখন কেমন লাগবে???? অথচ এ কথাটা আপনি চিন্তা করেন না যে ওদের ও খেতে ইচ্ছা করে...

আমি কর্মজীবি, আমার দুটো ছোট ছোট ছেলে মেয়ে আছে। সারাদিন কি আদরে ওরা রাখে তাদের... তাহলে কেন আমি সামান্য অপরাধে তাদের গায়ে হাত তুলবো। আমার আড়াই বছরের মেয়েকে কে বেশী আদর করে জিঙ্গাসা করলে বলে.. আপুনি বেশী আদর করে। সে আমার মেয়েকে ভালোবাসে আমি তাকে অত্যাচার কিভাবে করবো??? ওদেরকে পরিবারের সন্তান হিসেবে কেন আপনারা মেনে নিতে পারেন না.....

দু:খিত অনেক কথা বলে ফেললাম.. আসলে আদুরি বা রহিমা বা নাসিমা বা সাবিনা.. ওদের খবর প্রতিদিন পত্রিকার পাতায় দেখতে দেখতে আর ভালো লাগে না। আমরা কেন দিনের পর দিন এত অমানুষ হয়ে যাচ্ছি...

নিচে আমার কাজের মেয়ের ছবিটা দিলাম আদুরির সাথে তুলনার জন্য ..... আমরা ওদের ভালো রাখলে সেটা আমাদেরই ভালো.... কারন আমার সন্তান আমাকেই অনুকরন করবে এবং ওরা সেটা দেখেই শিখবে...



আমার আগের ৪র্থ পর্ব যদি পড়তে চান ......

http://www.somewhereinblog.net/blog/belablog/29840175

(এ লিখাটা তাদের জন্য নয় যারা কাজের মেয়েকে সত্যিকারের ভালোবাসে যদিও জানি যাদের উদ্দ্যেশে আমার এ লিখা তারা এটা পড়বেন না। তারপরেও লিখলাম কারন আপনার ছেলে মেয়ে এ লিখা পড়বে এবং আপনাকেই একসময় প্রতিহত করবে এ অত্যাচারের বিরুদ্ধে...)

মন্তব্য ৩৪ টি রেটিং +১০/-০

মন্তব্য (৩৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ৯:৫১

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: কাজের মেয়ে এই শব্দটাই মনে হয় যদি ব্যাবহার করা না যেত তবে ভাল হত।
আমরা দিন দিন আমাদের মানবিক মূল্যবোধ হারিয়ে ফেলছি। তাই হয়তো সমাজে এমন ঘটনা বেশি ঘটছে।
এটা প্রতিহত করতে আমাদেরকেই এগিয়ে আসতে হবে।

১২ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৯

সোহানী বলেছেন: আমরা দিন দিন আমাদের মানবিক মূল্যবোধ হারিয়ে ফেলছি। হাঁ আর সে কারনেই এরকম অবস্থা। এটা শুধু ব্যাক্তি না পুরো জাতি হিসেবে আমরা অমানবিক হয়ে যাচ্ছি। শুধু আমরা নয় সরকার ও এগিয়ে আসতে হবে...কঠোর আইন করতে হবে... ওদের রেজিস্ট্রেশানের আওতায় আনতে হবে।

ধন্যবাদ সোহেল।

২| ১২ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ৯:৫৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আমরা কেন দিনের পর দিন এত অমানুষ হয়ে যাচ্ছি...

আমাদের মাফ করে দে সাবিনা ... আমরা তোর জন্য কিছুই করতে পারলাম না।
ঘৃনা ঘৃনা আমাদেরকে.... মানুষ নামের জঘন্য প্রানিকে

প্রযোজ্য কঠিন শাস্তি দেয়া হোক অপরাধীদের।

১২ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪১

সোহানী বলেছেন: হাঁ বিভৃ... কঠিন শাস্তি দেয়া না হয় না বলেইতো এ ধরনের অপরাধ বেড়েই চলছে........ আর আমরা অমানুষ হয়ে যাচ্ছি দিনের পর দিন।

৩| ১২ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:১৮

রওশন_মনি বলেছেন: আমিও আমার এ্যাসিস্ট্যান্টকে আপনার মতই ভালবাসি এবং অনেককেই দেখেছি, তারা কাজের লোককে বেশ আদর করে। কিন্তু, কিছু মানুষ আছে যারা অমানবিক আচরণ করে।তাদের শিক্ষা করা দরকার।

১২ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৩

সোহানী বলেছেন: আপু, অনেক শিক্ষিতকে ও দেখেছি এমন আচরন করতে। আসলে আমরা মানসিকভাবে খুবই অসিহিষ্নু, নিজের সব রাগ ঝাড়ি ওদের উপর।

৪| ১২ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:৩৩

জুন বলেছেন: আমরা কেন ওদের আপন ভাবতে পারি না সোহানী । এক মুঠো ভাতের আশায় তারা বাবা মা ভাই বোন ছেরে কতদুর পথ পাড়ি দেয় । কি অসহায় সাবিনার মুখটি ।
আমরা তাদের কখনো ঘর বন্ধ করে যাই না পাছে কোন বিপদ হলে ওরা বের হতে না পারে। ফ্ল্যাট বাসা, খুলে রেখে যাবো তখন যদি কোন বিপদ আসে তখন কি করবো ! যদি সুবিধার চেয়ে অসুবিধাই বেশী হয় তবে তাদের সসন্মানে বিদায় করে দাও। ঘরে রেখে এই নির্যাতন কেন ! কোন অধিকারে ?
আমার ছেলে মুরগী বা মাংস ছাড়া ভাত খেতে চায় না, আমাদের পছন্দ মাছ। আমি মাছ মাংস দুটোই ঐ কিশোরী মেয়েটিকে দিতাম দেখে একজন প্রশ্ন করলো এত কি দরকার একটু মাছ দিলেই তো হয় ওদের । আমি শুধু বলি ও চোখের সামনে দেখেছে আমি কাটছি ও ধুয়ে দিচ্ছে, রান্না করছি, ছেলেকে দিচ্ছি ওরও তো ঈচ্ছে করে তার স্বাদ পেতে।
অনেক দিন আগে বাচ্চা একটি কাজের মেয়ে নির্যাতনের অভিযোগে আমার স্বামীর কলিগের বৌকে ১০ দিনের বাচ্চা নিয়ে হাজতে যেতে হয়েছিল তিন চার দিনের জন্য। এমন করে প্রত্যেকের শাস্তি হওয়া উচিত রাজীব থেকে শুরু করে সাবিনাদের অত্যাচারীদের উপর। আল্লাহ বিচার করবে বলে আমরা যেন তাদের শাস্তির আওতা থেকে ছেরে না দেই সোহানী ।
+

১২ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৩

সোহানী বলেছেন: যদি সুবিধার চেয়ে অসুবিধাই বেশী হয় তবে তাদের সসন্মানে বিদায় করে দাও। ঘরে রেখে এই নির্যাতন কেন ! কোন অধিকারে ?

কেন এমন করি আমরা কারন সামাজিক অস্থিরতার কারনে আমরা অসিহিষ্নু হয়ে উঠছি দিনের পর দিন। নিজেদের রাগ দু:খ কষ্ট সব ঝাড়ি ওদের উপর কারন ওরা ফিরে কিছু বলার সাহস রাখে না। আমরা দিন দিন সাইকি হয়ে যাচ্ছি.... আরো খারাপ হবে দিন দিন যদি না রাস্ট্রীয়ভাবে কঠিন আইন করে। কারন সামাজিক মূ্ল্যবোধ বা মানবিকতা আমরা হারিয়ে ফেলেছি... এ মূহুর্তে একমাত্র কঠিন আইন, সাইকোলোজিকেল ট্রিটমেন্ট দরকার। আমি দেশের বাইরে যাবার পরই আরো বেশী বুঝতে পারছি....

আমি খুব সহজ একটা হিসেব করতাম... একটা এ্যাসিস্ট্যান্ট সারা মাসে কয় টাকার খাদ্য অপচয় করবে বা খাবে...১০০, ২০০, ৫০০। তার বিনিময়ে ওরা যে সেবা দিচ্ছে তার অার্থিক মূল্য কত? জানি না মানুষ কেন এতোটা অমানুষ হয়।

ভালো থাকুন আপু...

আমার নায়াগ্রার ছবিগুলো দেখেননি মনে হয়....

৫| ১২ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:৪১

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আপা আমার বাসায় আমার বিয়ের পর ১৪-১৫ জন মেয়ে কাজ করে গেছে। কখনো আমিও কাজের মেয়ে বলি নি। কেউ জিজ্ঞেস করলে বলতাম আমার ছেলেদের সাথে থাকে-ওদের খেলার সাথী। কখনো বলতাম আমার কাজের সাহায্যকারী। হাত তোলা তো দূরে থাক একটা ধমক দিয়ে একটু পরেই ভাবতাম আহা বেচারী মন খারাপ করল বুঝি। তখন গিয়ে বলতাম যে আমার রাগ উঠে গেছিলো সরি মন খারাপ করবা না। কোনদিন আমি আমার ছেলেদের জন্য যা এনেছি তা না দিয়ে ওদের খাওয়াইনি। আমি যা খেয়েছি আগে ওর হাত দিয়েছি। তারপর সব সময় জিজ্ঞেস করতাম তোমার কি কিছু লাগবে? কিছু প্রয়োজন হলে আমাকে বলো। এত আদর করতাম। কিন্তু দুনিয়াটা এমন আপনি যাদের জন্য করবেন তারা আপনার মূল্য দিবে না। আমি যতই আদর করি এদের -এরা কখনো আমার কোনদিক বিবেচনা করে নাই। আমার কাজগুলো কখনো আগে করে নাই। অথচ আমি অফিস যাত্রী। অনেক সময় মন এত খারাপ হতো-কান্না এসে যেতো। চুপ করে থাকতাম ভাবতাম কিছু বললে মন খারাপ করে কাজ করবে না। অথচ বাসায় অন্যদের কাজ আগে করে দিতো-তাদের সাথে হাসতো কথা বলতো আর আমি একটা ফরমাইস দিলে গাল ফুলিয়ে দিতো অথচ আমিই তাকে সব দিক থেকে খেয়াল রাখতাম। বড় স্বার্থপর দুনিয়া আপা-মানুষকে বেশী করলেও মানুষ মর্যাদা বুঝে না। তাই বলে কখনো তাকে কটু কথা বা মারি নি। এই বার যে মেয়েটা ছিল সে চার বছর ছিল-বেতন টেতন দেওয়ার পরও আমি লুকিয়ে ওর হাতে টাকা দিয়ে দিয়েছি যাতে কোন কারণে বদদোয়া না দেয়।

১২ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:০২

সোহানী বলেছেন: আপু, ঠিক একই কথা আমার ও। আমার হাজবেন্ড এর অভ্যাস ছিল বাইরে থেকে ফিরলে মেয়ের জন্য সবসময় কিছু না কিছু আনা এবং সবসময়ই একই চকলেট ওদের জন্য ও থাকতো। আমার মেয়েকে ড্রেস দিলে আমি ওদের জন্য ও কিনেছি, হয়তো বসুন্ধরা থেকে না গাওছিয়া থেকে কিন্তু অবশ্যই কিনেছি।

আজ অভাবের তাড়নায় ওরা এখানে অথচ ওদেরওতো বাবা-মায়ের আদরে থাকার কথা, বই নিয়ে স্কুলে যাবার কথা।

আমি ইন্ডিয়ান এ্যাসিস্ট্যান্ট দেয়ার সিস্টেমকে খুব কাজের মনে করি। যেমন ওরা সব এ্যাসিস্ট্যান্টই এজেন্সির আন্ডারে দেয়। সবার রেকর্ড পুলিশের কাছে থাকে। কাজেই দু'পক্ষই ঝামেরা করতে পারে না। কম্প্লেইন করলেই এজেন্সি এ্যাকশান নেয়। আমরা কি পারি না এমন কিছু করতে??

ভালো থাকুন.. আপনার ছবিতোলা কেমন চলছে?

৬| ১২ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:৩৩

শায়মা বলেছেন: গায়ে কেন হাত তুলবো... কোন অধিকারে!!! স্ত্রী বা স্বামী কি সবসময় আপনার মনের মত হয়? আপনার সন্তান কি আপনার মনের মত হয়? তাদের কি আপনি এভাবে নির্মম ভাবে পিটান?? তবে কেন এ অসহায় মেয়েদের পিটান যার আপনার বিরুদ্ধে জোর গলায় কথা বলার ও সাহস রাখে না।

ঠিক তাই আপুনি!
নিজেকে ঐ স্থানে তুলনা করলেই বোঝা যায়। কাজের স্বাধীনতা যেখানে নেই, লঘুপাপে গুরুদন্ড সেই সব বাড়িতে কোনো মানুষ না রাখাই উচিৎ। দাসপ্রথা এখন আর চলেনা বরং যারা সেটা করে তাদেরই শাস্তি হওয়া উচিৎ।

তোমার দুইটা কন্যার জন্যই অনেক অনেক ভালোবাসা আর শুভকামনা আপুনি! আসলে ওদেরকে ভালোবাসলেই ওরাও ভালোবাসে। আমার ধারনা তোমার মেয়ের আরেকজন সঙ্গী সে । তুমি যে তাকে কত ভালোবাসো এবং তোমার বেবিটাও সেটা ঐ বাচ্চাটার মুখের হাসিটাই বলে দেয়।

১২ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:১০

সোহানী বলেছেন: সত্যিই শায়মা কোন অধিকারে গায়ে কেন হাত তুলবো.. ভালোলাগে না বিদায় করে দাও। আমার বুয়া সিরিজগুলো কি তুমি পড়েছো? পড়লে দেখতে পেতে কি যন্ত্রনার ভীতর দিয়ে আমি পার করেছি ওদের নিয়ে কিন্তু শান্তভাবে ওদের পাওনা দিয়ে বিদায় দিয়েছি.....

এখন আমি দেশের বাইরে থাকি, নিজের কাজ নিজে করি আর খুব ফিল করি ওদের। কি হ্যাল্প তারা আমাকে করতো। অফিস থেকে ফেরার পর বাথরুমে টাওয়াল ড্রেস ও ওরা দিয়ে আসতো। আর এখন রাত ১১টায় বাসায় ফিরে হাড়ি পাতিল ধুতে বসি......

আমার মেয়ে এখনো ওদেরকে মনে করে ফোন করে ......

৭| ১২ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:৩৭

শায়মা বলেছেন: আর একটা কথা। নির্যাতনেরও একটা সীমা আছে। এইভাবে পিঠ পুড়িয়ে ক্ষত করে দেওয়া বা চোখ ফুলিয়ে কালো করে দেওয়া এটা কোনো মানুষের কাজ হতে পারেনা বরং আমি মনে করি এই সব নির্যাতনকারীরা, দিনের পর দিন যারা এসব করে আসছে তাদের সাধারণ মানুষের শাস্তির আগে মানষিক চিকিৎসার প্রয়োজন! অবশ্যই মানষিক অসুস্থতা ছাড়া কোনোভাবেই এই ধরনের নির্যাতন সম্ভব না।

১২ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:১২

সোহানী বলেছেন: শায়মা, শিশু অধিকার কি জিনিস কানাডায় এসে বুঝলাম হাড়ে হাড়ে। এমন কি আদালতে ওরা সাক্ষী দেয়ার পর কারো কথা গ্রহনযোগ্য হবে না। আর আমরা কি করি.... ধিক আমাদের... লজ্জা......

৮| ১২ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১২:২৬

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আপনাকে স্যালুট সোহানী। আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন।

১২ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:১৩

সোহানী বলেছেন: ধন্যবাদ হেনা ভাই........ অনেক অনেক ভালোথাকেন..........

৯| ১২ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:১৪

গেম চেঞ্জার বলেছেন: আমাদের পরিবারে মামা ভাগ্নির সম্পর্ক হয়ে থাকে। নানা, নানী এই টাইপ। কখনোই কাজের মেয়ে সুলভ নয়। সবসময় সুন্দর ব্যবহারের ওপর দিয়েই সব সারিয়ে নেওয়া যায়। যত খারাপ কাজের মেয়েই হোক। কিন্তু এদের ওপর হাত তোলার অধিকার তো কারো নেই!! :(

তাদেরকেও সমান খাবার, সমান সুযোগ দিতে আপত্তি বিবেচনা দুরে থাক, এরা উল্টো নির্যাতন করে! শিক্ষা দিক্ষা নিয়ে বড় হয়ে এই বর্বর আচরণ কোনভাবেই মেনে নেওয়া যায় না।

এইসব মানুষরুপি বর্বরদের উপযুক্ত শিক্ষা দেওয়া উচিত! X((

১২ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:৫৮

সোহানী বলেছেন: গেমু, সত্যি বলতে এ ধরনের মানসিকতার মানুষ হাতে গোনা কিন্তু তাদের কারনে পুরো জাতি লজ্জিত।

আবারো বলি ইন্ডিয়ান এ এ্যাজেন্সি স্টাইলটা আমরা ফলো করতে পারি। তাতে সনাই বাধ্য আইন মানতে বা ভালো বিহেব করতে। আমার কলিগ ২জন ইন্ডিয়ান। ওরা বললো, আমরা রিকুইজশান দেই কি ধরনের কাজ করবে বা কত ঘন্টা কাজ করবে তারা বাসায় এবং ওদের একটা নির্দিষ্ট রেইট আছে। তারপর ১ বছরের চুক্তি। এর মধ্যে ভালো না লাগলে এ্যাজেন্সি নতুন কাউকে পাঠাবে চার্জ ছাড়া। আর ওরা ও যদি কমপ্লেইন করে তাহলে ও সাথে সাথে এ্যাকশান।

আমরা কি পারি না এমন কিছু করতে.....

১০| ১৩ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১:০৬

হয়ত তোমারই জন্য বলেছেন: ধন্যবাদ, লেখক খুব ভাল উপস্থাপনা ৷ সাবিনারা কটা টাকাই পায় মাস শেষে ?এই কটা টাকার জন্য জীবন বাজী রাখবে আর কতো দিন কে জানে ?সভ্য সমাজে অসভ্য তার চাদোর গায় দিয়ে যারা সভ্য সেজে ধাকে, তাদের বিকৃত রুপ বেরীয়ে পরে মাঝে, মাঝে ,৷ঢাকায় গারী তে চরলে কিছু সভ্য লোক দেখবেন একটা৴দুটো টাকার জন্য হেল্পার দের সাথে কি ব্যাবহার টাই না করেন সভ্যরা তা তো নিজের চোখেই দখা ৷কথা বলার আগেই শুরু করেন এই শুয়োরের বাচ্চা এই কুওার বাচ্চা এই দিয়ে ৷ধন্যবাদ ৷

১৩ ই জুলাই, ২০১৭ ভোর ৪:২৬

সোহানী বলেছেন: শুধু ব্যাক্তিকে দায়ী করলে হবে না এর জন্য সমাজ, সংস্কৃতি, আইন, সরকার, শিক্ষা সবই দায়ী। দেশের বাইরে পশ্চিমা দেশে গেলে বোঝা যায় আমরা কত নিম্ন মানসিকতার মানুষ। উন্নত বিশ্বে শিশুদেরকে প্রথম থেকেই তা শিক্ষা দেয়, কঠিন আইন, সরকারী দায়িত্ববোধ সব কিছুই ভালোর দিকে নেয় আর আমরা দিন দিন কাকে মারবো, কাকে ধরবো, কার থেকে মেরে খাবো এসব নিয়ে জীবন পার করি। তাই শিশুরা শিখবে কি??? হানাহানি, হিংসা..........

অনেক ভালো থাকেন.......

১১| ১৩ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:১৪

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ধন্যবাদ আপি সুন্দর প্রতিউত্তর

ছবিতোলা :’( এমনিতেই অনেক ছবি জমা আছে এডিটের সময় নেই তাছাড়া আমার চিকনগুনিয়ার ব্যথা সাড়ে নাই -হাত পা সব ব্যথা কিছু ধরতে পারি না এত কষ্ট আমি জীবনেও পাইনি। দেড় মাস হলো জ্বর সাড়ল কিন্তু চলন শক্তি নেই এখনো। কি যে কষ্টের জীবন যাপন। নিজেরই লজ্জা লাগে ব্যথার কথা বলতে । সংসারের কাজ কিছুই করতে পারছি না। আল্লাহ আমাকে সুস্থতা দিন :(

১৩ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৯

সোহানী বলেছেন: আমি ও শুনেছি চিকনগুনিয়ার ব্যথা মারাত্বক। আপু দেশে যে অবস্থা নতুন নতুন ভাইরাস ফর্ম করা খুবই স্বাভাবিক। পানি, মাটি, বাতাস, খাবার সবই দূষিত। ছোট্র একটা দেশ অথচ কি বিশাল জনসংখ্যা। সরকারের সময় নেই এসব সমস্যার দিকে তাকানোর। কারন সবাই আশে স্বল্প সময়ের জন্য, নিজের আখের গোছাতেই বিজি থাকে। মাঝখান থেকে মরি আমরা.......

অবশ্যই সুস্থ হয়ে উঠবেন। কাজের কথা পরে আগে নিজের সুস্থতা। কিছুদিন রেস্ট এ থাকেন সাথে ভালো পুস্টিকর খাবার অবশ্যই ভেজালমুক্ত..... তা পাবেন কোথায় জানিনা !!!!!!!!!!!

১২| ১৩ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:৫১

ভাবুক কবি বলেছেন: কাজের মেয়ে শব্দটাই বিলুপ্তি করা দরকার। আমার পরিবার ভালবেসে যারা এতকিছু করে আমরা কেন তাদেরকে ইক্টু দিতে পারিনা!! সত্যিই আমরা বড্ড অমানুষ হয়ে যাচ্ছি দিন দিন।

১৩ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১২

সোহানী বলেছেন: আসলে অমানুষ শব্দটা এমনভাবে আমাদের সাথে মিশে গেছে যে আমরা মানুষ কি জিনিস তাই মনে হয় জানি না। একটা শিশুর গায়ে হাত তোলা বা তাকে অত্যাচার করার চিন্তা আমাদের দৈনিক জীবনের সাথে স্বাভাবিক হয়ে গেছে। কিন্তু কিভাবে এর থেকে নিস্তার পাবো। মানবিকতা কোন বস্তু না যে কিনতে পারবো............... জানি না কেউ কি এভাবে ভাবে বা ভাবার চেস্টা করে? দেশের যে অবস্খা সেখানে বেচেঁ থাকাটাই মূখ্য এসব চিন্তা কখন করবে????

ভালো থাকুন কবি ভাই।

১৩| ১৩ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:৪৪

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ভাল লেখেছেন , সমাজ সচেতনতামুলক লেখা ।
সকলেরই জিবনে একবারের জন্য গৃহকর্মীর কাজের অভিজ্ঞতা নেয়া প্রয়োজন ।
এই অভিজ্ঞতা লাভের জন্য ছোটকালে তিনবার বাড়ী ছেড়ে পালিয়েছিলাম :)
বাড়ী ছেড়ে পালানোর অভিজ্ঞতা ছিল খুবই দারুন !!!
জীবনের পড়ন্ত বেলায় আরেকবার পালানোর ইচ্ছা আছে,
ভুল ভ্রান্তির প্রায়চিত্ত করার জন্য সেবক হয়ে কিছুটা সময়
কাটিয়ে দেয়ার আশা শিশু অনাথ আশ্রমে :)

সুন্দর লিখনীটির জন্য শুভেচ্ছা রইল ।

১৪ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ২:৫১

সোহানী বলেছেন: গৃহকর্মীর কাজের অভিজ্ঞতা নেয়া জন্য বাড়ি ছেড়ে পালিয়েছেন আর আমিতো আজীবনের গৃহকর্মী :P :P :P ... পালাতে চাইলে ও কোন উপায় নেই পালানোর কারন সব পথই বন্ধ।

জীবনের পড়ন্ত বেলায় পালানোর মজাই আলাদা কারন ছোটবেলায় অনেক ভুতের ভয় ছিল, দুস্ট লোকের ভয় ছিল তারউপর ছেলেধরার ভয় ছিল। বড়বেলায় তার কিছুই নেই... চাইলেই যা কিছু করতে পারেন.. ট্রেন বাস প্লেন কিছুই বাধাঁ হয়ে দাড়ায় না। আহ দারুন একটা জীবন....... খোলা আকাশের মতো........

আর ভুল ভ্রান্তির প্রায়চিত্ত করার জন্য শিশু অনাথ আশ্রমের সেবক হতে হবে কেন....? দেশে যারা বাস করে তারা মনে হয় জাহান্নামে থাকার চেয়ে ও বেশী কষ্ট করে..............

আপনাকে দেখে ভালো লাগছে .... অনেক দিন লিখা দেন না.. বিজি????

১৪| ১৪ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৭

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
প্রতি মন্তব্যের কথামালায় আনন্দিত ।
কোন কিছু নিয়ে বিজি নেই, তবে কেয়ামতের চিন্তা পেয়ে বসেছে ।

ভাল থাকার শুভ কামনা রইল ।

১৪ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:২৩

সোহানী বলেছেন: ও মাই গড ! কেয়ামতের চিন্তা !!!!!!!! সেটাতো দেখবেন মৃত্যুর ও অনেক পরে... তার আগে মৃত্যুর দরকার। আর মৃত্যুকে ভয় পাওয়ার কি আছে?? মরে গেলাম শেষ, মাটির নীচে পোকামাকড়ের খাদ্য.... মৃত্যুর পর কোন অনুভূতি থাকে না আর থাকলেও বা কি?? ওটা চিন্তা করে বর্তমান জীবন কেন অস্থির করে তুলবো।

সরি আলী ভাই ধর্ম নিয়ে কোন মন্তব্য করি না তারপরও বলি আমি কর্মফলে বিশ্বাস করি। এ জীবনে ভালো কাজ বা খারাপ কাজ করলে এ জীবনেই তার শোধ হবে তার জন্য মৃত্যুর অপেক্ষা করা লাগে না। তাই প্রতিটি মূহুর্ত জীবনে দামী। জীবনে প্রতিটি মূহুর্তকে কাজে লাগাতে হবে, অবশ্যই তা ভালোভাবে। আর এর জন্য কোন অনাথ আশ্রমের কি দরকার!!! আমি চলছি ফিরছি কাজ করছি পড়ছ অফিস করছি সব জায়গাই ভালো কিছু করার চেস্টা করি, জানি না পারি কি না কিন্তু তারপর ও চেস্টা করি। কারো ক্ষতি করার চেস্টা করি না, খারাপ চিন্তা করার চেস্টা করি না, কারো খারাপ চাই না, লোভ করি না.... যা আছে তাই নিয়ে অনেক আনন্দে থাকতে চাই........ জীবনে প্রতিটি মূহুর্তে আনন্দে থাকতে চাই..........

১৫| ১৫ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১২:৩০

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ , সবসময় ভাল থাকুন এ দোয়া করি । মরতেতো এক দিন হবেই , সেখানে ভাল মন্দ সকল কাজের হিসাব হবে তাতে কোন সন্দেহ নেই । সেই চিন্তাটা মাথায় থাকলে সবসময় ভাল কাজের দিকেই মানুষ ধাবিত হয় । জিবনে ভুল ভ্রান্তি তো অনেক হয় , তার জন্য প্রায়চিত্ত করতে পারলে নীজকে কিছুটা হালকা মনে হয় , এটা মানসিক প্রশান্তি ছাড়া কিছু নয় । যারা ভুল ভ্রান্তি করেন না তাদের জন্য কোন চিন্তা নাই । কিন্তু আমি ভুল ভ্রান্তির উর্ধে নই , আমার জন্য দোয়া করবেন ।

আল্লাহ সকলের মঙ্গল করুন , আমীন

১৭ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৯

সোহানী বলেছেন: জীবন চালাতে গেলে ভুল হবেই তবে সেটা ইচ্ছাকৃত নাকি অনিচ্ছাকৃত সেটাই মূল বিষয়।

যাইহোক আলী ভাই আপনাকে কিছুটা উদ্ভ্রান্ত মনে হচ্ছে.... (আমার অনুমান ভুল ও হতে পারে...... তবে যেকোন সমস্যাই সাময়িক... সরি আমি কাউন্সিলিং করতে বসিনি জাস্ট কথার জন্য বলা)।

১৬| ২২ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:১৪

আহমেদ জী এস বলেছেন: সোহানী ,





নিদারুন একটি বিষয় নিয়ে লিখেছেন । সচেতনতা জাগানোর পোস্ট ।
শেষে ব্রাকেটবন্দি করে যে আশার প্রত্যাশা করেছেন, প্রার্থনা; তা যেন আমাদের মর্মে ঘা দিয়ে যায় । আমাদের ছেলেমেয়েদের প্রতিহতকরনের মধ্যে দিয়ে নয় , আমরা আমাদের নিজেদের বিবেক দিয়ে, "মানুষ" পদবাচ্যতা নিয়ে যেন সত্যিকারের "মানুষ"ই হয়ে উঠতে পারি ।


২৭ শে জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৮

সোহানী বলেছেন: জী ভাই, আসলে সব কিছুই দায়ী ইকোনমি। আজ যদি আমাদের বাচাঁ মরার চিন্তা না থাকতো, সামাজিক অস্থিরতা না থাকতো, নিজের রাগ দু:খ প্রশমনের জায়গা থাকতো তাহলে সাবিনারা ওভাবে মার খেতো না কোনভাবেই.... এখানে এসে শিশুদের নিরাপত্তা দেখে নিজেই লজ্জা পাই। জাস্ট ক'মাস আগে ইন্ডিয়ান এক ফ্যামিলি বাচ্চাকে থাপ্পর মেরেছে বলে সাথে সাথে স্যোসাল সিকুইুরিটি থেকে এসে বাচ্চাকে নিয়ে যায়।............ আর আমরা.. ধিক আমাদের..........

১৭| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১০:২৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: আমাদের সমাজের একটি কদর্য দিক উঠে এসেছে আপনার এ নিপুণ লেখায়। শিশু এবং অসহায়ের প্রতি যারা নির্যাতন চালায়, তারা মানুষ নামের যোগ্য নয়, সমাজে বাস করারও যোগ্য নয়। তাদের অবস্থান হওয়া উচিত শ্রীঘরে।

পোস্টে দশম ভাললাগা। + +

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ৯:৪০

সোহানী বলেছেন: আসলে এ সেবাকে সরকারী স্বীকৃতি দিয়ে যদি রেজিস্ট্রেশানের আওতায় আনা যেত তাহলে সমস্যার ৮০ ভাগ কমে যেত। কিন্তু হায় এ নিয়ে যে কেউই ভাবে না। খুব খারাপ লাগে তাদের কথা মনে হলে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.