নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

হাজার হাজার অসাধারন লেখক+ব্লগারের মাঝে আমি এক ক্ষুদ্র ব্লগার। পৈত্রিক সূত্রে পাওয়া লেখালেখির গুণটা চালিয়ে যাচ্ছি ব্লগ লিখে। যখন যা দেখি, যা মনে দাগ কাটে তা লিখি এই ব্লগে। আমার ফেসবুক এড্রেস: https://www.facebook.com/sohani2018/

সোহানী

আমি অতি বিরক্ত হয়ে আমার অনেক লিখাই ড্রাফটে নিয়েছি কারন সামুতে আমার কিছু ভাবনা শেয়ার করছি, আর এ ভাবনা গুলো আমার অনুমতি ব্যাতিরেকে কপি না করার অনুরোধ করেছিলাম কিন্তু যত্রতত্র আমার লিখার কপি পেস্ট দেখেই যাচ্ছি দিনের পর দিন।

সোহানী › বিস্তারিত পোস্টঃ

জীবন যেখানে যেমন: আমার প্রবাসী বান্ধবীরা.............

০২ রা মার্চ, ২০১৮ সকাল ৯:৪৩



প্রথমদিন ক্লাসে ঢুকেই মেয়েটির দিকে চোখ আটকে গেল। চাইনীজই হবে.... যেমন সুন্দরী তেমনি তার ড্রেস এবং সাজগোজ, ঠিক প্রয়োজন মতো... কোথাও বাড়তি কিছু নেই। কানাডিয়ান ইয়ং মেয়েগুলা কিন্তু সবসময়ই দারুন পরিপাটি হয়ে থাকে। এমনভাবে ফাউন্ডেশান থেকে শুরু করে আইস্যাডো দেয় যে মনে হয় এখনি কোন পার্টিতে যাবে। দেখতে খুবই ভালো লাগে। এ মেয়েটির সাজগোজটা খুবই ন্যাচারাল ওয়েতে করা। আমি যেভাবে হাঁ করে ওর দিকে তাকিয়েছিলাম কিন্তু বাকি তেমন কাউকে দেখলাম না খুব একটা তাকাতে। যাহোক ক্লাসে দু'জন করে গ্রুপ করতে বলা হলো অনলাইন এ্যাসাইনমেন্ট এর জন্য। আমার ক্লাসের বড় অংশই গ্রাজুয়েশান থেকে এক সাথে পড়ে তাই সবাই মোটমুটি সবাইকে চিনে আমি সহ কয়েকজন ছাড়া। যেহেতু আমি ইর্ন্টান্যাশনাল স্টুডেন্ট তাই ১০০% নতুন। আমি পড়লাম মহা বিপদে......। কিছুক্ষনের মাঝে দেখলাম সবাই একে একে গ্রুপ করে ফেললো আর আমি এদিক ওদিক তাকাতে লাগলাম কাকে বলা যায়....। চোখ পড়লো আমার সামনে বসা মেয়েটার দিকে, তাকিয়ে মনে হলো ইন্ডিয়ানই হবে, আমার মতো ব্রাউন। তাই ওকেই প্রথমে প্রশ্ন করলাম, আমি তোমার সাথে গ্রুপ করলে কি তোমার আপত্তি আছে? মেয়েটা হতাশ ভঙ্গীতে বললো, আমার বয়ফেন্ড এ ক্লাসে, আজ আসেনি। আমিতো ওর সাথেই গ্রুপ করবো। তবে তোমাকে আরেকজনের সাথে পরিচয় করিয়ে দেই, ও পার্টনার খুঁজছে।

যাহোক, নীরা নামের শ্রীলংকান মেয়েটির সাথে আমাকে পরিচয় করিয়ে দিল ডেব্বি। নীরা অন্য ইউনিভার্সিটি থেকে এসেছে, তাই কাউকেই চিনে না। খুব মিশুক ডেব্বিই আগ বাড়িয়ে কথা বলেছে। ওওওও বলে রাখি, আমি খেয়াল করেছি এখানে আগ বাড়িয়ে কথা কেন জানি কেউ তেমন বলে না। একান্ত বাধ্য না হলে নিজের গন্ডীর বাইরে মিশে না। যেন সবাই খুব সিরিয়াস..... ক্লাসে ঢুকে, ক্লাস ফলো করে, অফ টাইমে মোবাইলে বুঢ হয়ে থাকে.. বড় জোড় কয়েক জনের সাথে কথা বলে.. এর বেশী না। আরো আছে, আমরা যেমন ইউনিভার্সিটি জীবনে দারুন হইচই করতাম ক্লাসে.... গল্পে, আড্ডায়, চেচামেচি, স্যারদের বিরদ্ধে.... সব কিছুতেই ছিল আমাদের দারুন পার্টিসিপেশান। কিন্তু এরা এতো বেশী ঠান্ডা যে অবাকই হই, শত ঝামেলাতেও রা নেই। মনে পড়ে, একবার ইউনিভার্সিটিতে একটা পরীক্ষার কোশ্চেইন খুব খারাপ ছিল। পোলাপান সবাই চেয়ার বেঞ্চ ভেঙ্গে চুড়ে একাকার...... সবাই ডিপার্টমেন্ট এর সামনে কয়েক ঘন্টা দাড়িয়েছিলাম, মিছিল টাইপের কিছু বের করার চেস্টা ও করেছিলাম। কিন্তু অবাক বিষয় ঠিক একই ঘটনার মুখোমুখি হই এখানে ফইনালে। পরীক্ষার হলে কোশ্চেইন দেখে ভাবলাম আমিই মনে হয় কম জানি। কিন্তু হল থেকে বের হয়ে বাকিদের জিজ্ঞাসা করতেই বললো, তারা ও পারেনি। কিন্তু যখনই আমি বল্লাম চলো প্রফেসারের সাথে কথা বলি দেখলাম সবাই খুব অবাক হলো। ওরা বল্লো, টিচারের দায়িত্ব কোশ্চেইন করা আর আমাদের দায়িত্ব পড়া। উনি যেকোন জায়গা থেকেই প্রশ্ন করতে পারেন। আমরা কম পড়েছি বলেই আন্সার করতে পারিনি, এতে উনার সাথে কথা বলার কি আছে!!! :(( ...................... এ্যা বলে কি পোলাপান!!!!!!!!!!!!!!!

খুব শান্ত মেয়ে নীরা গুনে গুনে কথা বলে। বয়সে অনেক জুনিয়র হলেও আমাদের পার্টনারশীপটা আমি খুব এনজয় করতাম। নীরা ছিল অসম্ভব ভালো ছাত্রী, যেকোন ডিসকারশানই সে খুব সিরিয়াসলি নিতো। তাই প্রতিটি পরীক্ষায় আমরাই খুব ভালো মার্কস পেতে লাগলাম। যদিও এখানে কখনই কেউই কারো মার্কস জানে না বা জানানো হয় না। তবে সবার আলোচনায় কম্পেয়ার করে আমরা বুঝতে পারলাম আমাদের ৯০+ মার্কসই হাইস্ট। এভাবে দু'তিনটায় হাইস্ট মার্ক পাওয়ার পর ডেব্বি একদিন আমাকে জিজ্ঞাসা করলো আমাদের মার্কস। ও খুব মন খারাপ করে বললো তাদের মার্কস খুব কম আসছে। আমরা অভয় দিলাম সব রকম সাহায্য করার। নীরা যেহেতু খুবই কম কথা বলতো তাই সাবমিশনের আগে আমিই মোটামুটি ডেব্বিকে সব সলিউশান বলে দিতাম বা ওকে আমাদের সব কাজ ইমেইলে সেন্ড করে দিতাম।

যাহোক এরই মাঝে ডেব্বির সাথে সে সুন্দরী গ্রুপের দারুন ফ্রেন্ডশীপ খেয়াল করলাম। সুন্দরী মোট চারজন এক সাথে চলে এবং এরা এক জন ছাড়া আরেকজন কোথাও যায় না। এভাবে কিছুদিন চলার পর খেয়াল করলাম ডেব্বি সুন্দরীদেরে মাঝ ছাড়াও পুরো ক্লাসেই দারুন জনপ্রিয়। ক্লাসের আগে বা পরে সে দম ফেলতে পারে না, সবাই ওকে টানাটানি করে একটু কথা বলার জন্য। জানলাম ক্লাসে ওই সেরা ছাত্রী, হাইস্ট মার্কস ওর দখলে......৯০+। বিষয়টি একটু অবাকই লাগলো। একদিন নীরাই বলে উঠলো আমাকে, আচ্ছা ডেব্বিতো দেখি কিছু তেমন জানে না। প্রতিটা সাবমিশনের আগে তুমি আন্সার পাঠাও আর আমি কম করে ২০ টা কল রিসিভ করি আর তুমি ১০ টা ওকে বোঝানোর জন্য..... বিষযটি একটু অবাক করার মতো!!!!!!

সুন্দরী মেয়েটির নাম রেজি চ্যাং, দারুন মিশুক। দেখতে কিছুটা চাইনিজ হলেও ওর মা কানাডিয়ান। দাদী ভিয়েতনামী এবং ওদের পরিবারে মোটামুটি সারা বিশ্বের জাতি থেকে রিপ্রেজেন্টটিভ আছে বাংলাদেশ ছাড়া তবে ইন্ডিয়ান আছে। এটা অবশ্য কানাডার কমন কালচার। চারপাশ থেকে ইমিগ্রান্ট আসার কারনে একটা মিক্স জাতি তৈরী হচ্ছে। বিশেষ করে চাইনিজ কানাডিয়ান বা কালো সাদা মিলে একটা শংকর জাতি........। আমরা এক সাথেই ক্লাস শেষ করে সাবওয়েতে দৈাড়াতাম ট্রেন ধরতে। তাই প্রায়ই দিন একসাথে বাসায় ফিরতাম। এক ঘন্টা জার্নিতে অনেক কথা বলতাম। মেয়েটির সবচেয়ে ভালোলাগে অসম্ভব হাসে আর খুব খোলামেলা। বয়ফ্রেন্ড এর সাথে সারা দুনিয়া ঘুরে বেড়ায় আর ছবি তোলে। আমি যেহেতু ইর্ন্টান্যাশনাল স্টুডেন্ট এবং কানাডায় নতুন তাই রেজি সব কিছুই আমাকে সুন্দর করে বুঝিয়ে দিত। এখানকার কালচার, কি করতে হবে, কোথায় যেতে হবে, কি করলে কি হবে, লোকাল এক্সেন্ট, কোথায় কি ভালো পাওয়া যায়, কোথায় সেল দেয় .......... সবকিছু ওর নখদর্পনে .......... রীতিমত আমার আনপেইড টিচার। আমি অনেক অনেক কিছুই ওর কাছ থেকে শিখেছি। সি ইজ এ্যাকসিলেন্ট। এতোটা ভালো মনের মেয়ে ও........ সত্যিই আমার বন্ধু-বান্ধব ভাগ্য খুবই ভালো। জীবনে এতো বেশী হ্যাল্প পেয়েছি বন্ধু-বান্ধবদের কাছ থেকে তা তুলনাহীন।

এরই মাঝে নীরার একাট ফ্যামিলি প্রোগ্রাম ছিল। আমাকে এক্সাম একাই চালিয়ে নিতে বললো। আমি ভাবলাম যাক ডেব্বির কাছ থেকে হ্যাল্প নেয়া যাবে এই বার। ওকে ফোন করতেই, ও আকাশ থেকে পড়লো.... এক গাদা কাজের ফিরিস্তি দিয়ে আমাকে বোঝালো সে কি রকম বিজি, তারপর ও কিছু একটা পাঠানোর আস্বাস দিল। এবং এরপর উত্তর যা পাঠালো তা দেখে আমি হাসতে হাসতে ফিট, সাধারন জ্ঞানটুকু ও নাই মনে হয়, ভুলভাল উত্তর। নীরাকে বলতেই বললো, বাদ দাও তুমি যা পারো অান্সার পাঠাও। আমাদের সবগুলোতেই ভালো মার্কস, একটায় কম পেলে সমস্যা হবে না। যাহোক রেজাল্টতো পরের দিনই পেয়ে যাই তাই একটু কিউরিসিতে ডেব্বির মার্কস জানতে চাইলাম, দেখলাম ও ৯০+ পেয়েছে। একটু খটকা লাগলো, আমাকে যে আন্সার পাঠিয়েছে তা দিয়ে ১০ ও পাওয়ার কথা না।

একদিন কথা প্রসঙ্গেই রেজির সাথে ডেব্বির কথা আসলো। ওতো ডেব্বির প্রশংসায় পঞ্চমুখ... ওর মতো ব্রিলিয়ান্ট স্টুডেন্ট আর হয় না। প্রতিটা অনলাইন এক্সাম এর উত্তর ওর মুখস্থ যেন। এতো দারুনভাবে এন্সার করে, অসাধারন। এবং সবাইকে ও সাবমিশনের আগে আন্সার পাঠিয়ে দেয়। প্রতিটা উত্তর ওরা সবাই ডিসকাস করে, তারপর তারা সবাই মিলে ১০০% সঠিক এন্সার পোস্ট করে। আমাকে আরো বললো, তোমরা নিশ্চয় ভালো নাম্বার তুলতে পারছো না। তুমি অবশ্যই ডেব্বিকে পরীক্ষার আগে নক করবা। যাহোক আমি বল্লাম, আমার আর নীরার দরকার নেই কারন আমাদের অলরেডি ৯০+ মার্কস আছে। ও একটু অবাকই হলো..... বিশ্বাস করলো কি না জানি না.. :(

বাসায় ফিরে নীরাকে সাথে সাথেই ফোন দিয়ে জানালাম ডেব্বির কথা। ও কেন যেন এতো রেগে গেল... বল্লো, আর দুটো পরীক্ষা বাকি আছে। তুমি কোন আন্সার ওকে দিবে না , নো নেভার। আমি একটু কিছু বলতে চাচ্ছিলাম... কিন্তু ওর রাগী ভয়েস শুনে আর সাহস করলাম না। যাহোক যথারীতি অনলাইনে কোশ্চেইন সাবমিট করার সাথে সাথেই ডেব্বির ফোন, আন্সার পাঠাও। আমি পড়লাম মহা বিপদে, কি বলি তাকে। কোনরকমে বল্লাম এখনো করিনি, করলে পাঠাবো। এভাবে ওকে স্কিপ করতে লাগলাম। তারপর ঠিক পোস্টের আগের রাতে রীতিমত ঝাড়ি দিয়ে টেক্সট্ করলো, কেন আমি তাকে এখনো উত্তর পাঠাচ্ছি না। নীরাকে কল দিতেই ওর স্বাভাবিক উত্তর, টেক্সট্ ইগনর করো। আমি ওর কোন কল রিসিভ করছি না, তুমি ও করবা না। এভাবে ওকে ইগনোর করার এক পর্যায়ে হঠাৎই রেজির ফোন পেলাম। ও বললো, দেখো প্রতিবারে ডেব্বি আন্সার আমাদের সাথে শেয়ার করে তারপর আমরা সবাই ইউএন্ডে বসে ঠিক করে সাবমিট করি। কিন্তু এবার ডেব্বি সিক তাই ও বলেছে আমাদেরকে উত্তর রেডি করতে। কিন্তু সময় মাত্র আছে এক রাত, কিভাবে কি করি বুঝতে পারছি না। তোমরা যদি করে থাকো তাহলে তোমাদের সাথে কি একটু ডিসকাস করতে পারি??????
-
-
-
-
-

সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরন: উপরোল্লিখিত ঘটনাটি এবং এর সাথে লতায় পাতায় জড়িত সকল চরিত্র আমার অনুর্ভর মস্তিস্কের ফসল। তাই এর সাথে কানাডিয়ান বা বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থা, নাহিদ চাচ্চুর নকল বা ঘুষ থিউরির সহিত কোনভাবেই মিল খোঁজার চেস্টা করিবেন না। যদি করিতে চান সেটা একান্ত অাপনার ব্যাক্তিগত পছন্দ।

এবং কেউ যদি আমার বিরুদ্ধে জাতিগত বিদ্ধেষ এর অভিযোগ এনে হিউমেন রাইটস্ সোসাইটিতে সু করতে চান বা নকল করার অভিযোগ এনে কানাডিয়ান শিক্ষা মন্ত্রনালয়ে সু করতে চান ..... ওয়েলকাম.........নিজ দায়িত্বে করতে পারেন ;)

জগতের সকল প্রাণি সুখী হোক!!!

বি:দ্র: ছবি গুগুল মামা, বান্ধবীদের ছবি দেয়ার সাহস করলাম না। দেশে প্রায় অনুপস্থিত হলে ও কানাডায় প্রাইভেসি এ্যাক্ট বলে একটা কঠিন বিষয় আছে!!!!

মন্তব্য ১১৮ টি রেটিং +২৩/-০

মন্তব্য (১১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা মার্চ, ২০১৮ সকাল ৯:৪৮

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: ডেব্বিতো দেখছি হেব্বি জিনিস আপি!:)

০২ রা মার্চ, ২০১৮ সকাল ৯:৫৮

সোহানী বলেছেন: আরে হেব্বি না হলে কি আমাদের এভাবে ঘোল খাওয়ায়............হাহাহাহাহা

২| ০২ রা মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:০২

শায়মা বলেছেন: ১. ০২ রা মার্চ, ২০১৮ সকাল ৯:৪৮ ০

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: ডেব্বিতো দেখছি হেব্বি জিনিস আপি!:)



হা হা হা হা আমিও এটাই ভাবছিলাম ! :P

০২ রা মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:০৬

সোহানী বলেছেন: আরে আরে এরকম দু একটা হেব্বি জিনিস না থাকলে লাইফতো তেজপাতা হয়ে যেত...... :P :P

৩| ০২ রা মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:০৫

কলাবাগান১ বলেছেন: ভাগ্যিস ডেব্বি যে ভারতীয় আর হিন্দু বংশভূত বলে চালান নাই সেটা আমার আগের কমেন্ট এর ই ফলাফল।

অন্তত ঢালাও ভাবে কোন জাতিগত বিদ্বেষ উগড়ে দেন নাই এই পোস্টে...ভাল উন্নতি.... লিবারেল সোসাইটি তে বাস করার এটা ই হল বিবর্তন...প্রথম প্রথম কালো লোক দেখলেই ভয়ে অস্হির পরে টের পায় যে তারা কতটা দিলখোলা.... আর যারা সন্দুর পরিপাটি জামা পরে সামনে আপনার জন্য জীবন দিবে কিন্তু চান্স পেলেই...তাদের কে বুঝতে পারা....।

প্রথম প্রথম পার্কের গাছ দেখেই আমেরিকা-কানাডার লোকজন পার্কে অপেন যৌন কাজ করে বলে সামুতে বিরাট পোস্ট ....পরে বুঝতে পারে যে আমেরিকা/কানাডা ফ্যামিলির ঘনিস্ট মিলামেশা এর ব্যাপারে বিশ্বের অন্যান্য দেশের চেয়ে কতটা কনজারভেটিভ।

০২ রা মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:১১

সোহানী বলেছেন: ভাইজান, আগামী জুনের দিকে ২০-২৫ দিন আম্রিকা থাকুম। মেইনলি নিউইয়র্ক এ আর ক্যালিফোর্নিয়ায় ২ দিন। ঠিকানাটা দিয়েন... মনের সুখে গাল-গপ্প করুম নে। আফনের মুনের যত দুক্কু আছে কষ্ট আছে.............সব শুনুম নে ;) ... আহারে!

৪| ০২ রা মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:১১

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: আহা! বেশ সুন্দরিই লাগছে আপনার বান্ধবীকে :P

০২ রা মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:১১

সোহানী বলেছেন: আর সে আর বলতে মামা!!!!!!!

৫| ০২ রা মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:২৩

স্বার্থহীন বলেছেন: চেহারাতেই সুন্দর ভাবে ফুটে উঠেছে তার মায়াবী চেহারা, চাহনী।

০২ রা মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:১২

সোহানী বলেছেন: এই জন্যইতো সে চাইনীজ নায়িকা, গুগলে ভর্তি ছবিতে................হাহাহাহা

৬| ০২ রা মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:৪০

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: সুন্দর।

০২ রা মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:১২

সোহানী বলেছেন: মেনি থ্যাংস..........

৭| ০২ রা মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:৫৩

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
চুরি বিদ্যা বড় বিদ্যা যদি না পড়ে ধারা। ডেব্বির কাজটা আমাদের উপ মহাদেশের ছেলে-মেয়েরা করতে গেলে ঠিকই ফাইসা যাইত। কারণ আমরা নিজের ভাষায় না লিখে সরাসরি অন্যের কাছ থেকে শুনা উত্তর মাইরা দেই। ফলে যা হওয়ার তাই হয়। কিন্তু ডেব্বিরা এই দেশের স্কুলে বড়ে ওঠায় অন্যের কাছে থেকে শোনা বা অন্যের এস্যাইনমেন্ট থেকে দেখে নিজের ভাষায় উত্তর লিখে সাবমিট করে ও পুরো নম্বর পায়। ওয়াটারলুতে ৪ টা কোর্সে টিএ করার সুযোগ হয়েছিল। চুরি বিদ্যায় কোন দেশের ছেলে-মেয়েরা কেমন তার একটা ভাল অভিজ্ঞতা হয়েছে। একবার এক কোর্সে দুই কপোত-কপোতীর আস্যাইনমেন্ট পড়ে মেইল করলাম দুইজনকেই অফিস আওয়ারে দেখা করার জন্য একসাথে। উদ্দেশ্য তাদের দুইজনকে পাশা-পাশী বসিয়ে তাদের আ্যাসইনমেন্ট খুলে দেখাবো সেই সাথে তাদেরকে জানাবো যে এই চুরির শাস্তি কি? তারা আমার মেইল পেয়ে বুঝতে পেরেছিল যে ১০ দিন চোরের ১ দিন পুলিশের। তারা মেইল করে যে দুইজন একসাথে আমার সাথে দেখা করতে পারবে না কারণ ক্লাস ওভারল্যাপ।

কি আর করা; তাদেরকে বাধ্য করতে পারি না; আবার তাদের চুরির ঘটনা ডিনের কাছে রিপোর্ট করলে নিশ্চিত করে ১ সেমিস্টার থেকে ৩ সেমিস্টার পর্যন্ত বহিষ্কার। পরে আলাদা-আলাদা ভাবে দেখা করলে একজনকে অন্যজনের আ্যাসইনমেন্টের সাথে নিজের আ্যাসইনমেন্ট তুলনা করতে বলি। লজ্জায় পড়ে মাফ চেয়ে প্রমিজ করে যে ভবিষ্যতে এই কাজ করবে না। আমি তাদেরকে বলেছিলাম যে আমার মতো সব টিএ পাবে না। ডিনের কাছে তোমাদের আ্যাসইনমেন্ট পাঠানো হলে কি হবে সেটা যদি বুঝতে পারো তবে ভবিষ্যতে এই কাজ আর করবে না।

০২ রা মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:৩১

সোহানী বলেছেন: ওরে ওরে পলাশ মাপ কইরা দাও............ কপোত-কপোতীরা তোমার আস্যাইনমেন্ট করবে নাকি ঘুইরা বেড়াবে :P .... একটু ছাড় দিলে এমন কি আর হয়.......হাহাহাহাহা...... তারউপ্রে ডিনের ভয় দেখাও........... দেশ হইলে তুমার খবর আছিল!!!

সত্যিই তোমর মতো টিএ অন্তত পাবে না........ স্বীকার করি। তবে এসব ফাকিঁবাজ পোলাপানের সংখ্যা কিন্তু আসলেই কম। কিছু ফাকিঁবাজ ছাড়া সবাই খুব সিরিয়াস। যেটা অন্তত আমরা ইউনিভার্সিটিতে ছিলাম না। ওরা অনেক বেশী বাস্তববাদী কারন এদের বড় অংশকেই নিজেদের টিউশন নিজেদের পে করতে হয়। এটাতো আর ঢাবি না ২০ টাকা বেতন!!!

উপ মহাদেশের ছেলে-মেয়েরা আস্যাইনমেন্ট উত্তরাধিকার সূত্রে পেতো। হাহাহাহাহা...... তুমি কি সেটা জানো? এখন অনেক চেইন্জ হয়েছে। plagiarism শব্দটা সবাই জানে। কিছুটা হলে ও টিচাররা সাবধান হয়েছে। পোলাপানগুলাও হুবুহু কপি করা থেকে বিরত থাকে শুধু সামিয়ার মতো কিছু বেকুব ছাড়া................হাহাহাহাহা

সকালে উঠেই মেজাজ খারাপ, আবার ঠান্ডা বরফ.........। আজতো আবার ফ্রিজিং রেইন।

ওওওও আমার অফিসে দুইটা ওয়াটারলুর পোলাপান কো-অপ করতে ঢুকছে.....

৮| ০২ রা মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:১২

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: ডেব্বি'র চুরি বিদ্যা প্রশংসার দাবীদার

০২ রা মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:৩১

সোহানী বলেছেন: হাহাহাহাহা সত্যিই তাই.......... এইটা কিন্তু খুব কমন!!!!

৯| ০২ রা মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:২৮

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: ভালো থাকুন আপনি ও বান্ধবীরা মিলে,

চুরির কাজটা আগে মূর্খরা করতো, এখন কাজটা শিক্ষিতরা করে
মূর্খরা রিক্সা ভ্যানে ব্যাটারি লাগিয়ে দিনভর পরিশ্রমী ঘুমান রাত্রে।

০২ রা মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:৩৫

সোহানী বলেছেন: চুরির কাজটা আগে মূর্খরা করতো, এখন কাজটা শিক্ষিতরা করে.................. ১০০% সহমত নয়ন।

আমার বন্ধু-বান্ধবীদের নিয়ে কিন্তু দারুন সময় কাটাচ্ছি। আর মাস দুয়েক পর সামার, তখন সারাদিনের জন্য আমরা বেড়িয়ে পড়ি............

১০| ০২ রা মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:৩২

এম এম করিম বলেছেন: ডেব্বির কর্মকান্ডে আশ্বর্য হলাম। আমাদের টেইক হোম এক্সামে আমরা কেউ কাউকে ফোন পর্যন্ত করতাম না। সেটা ইউএসএ-র একটা টপ স্কুলে, বছর দশেক আগের কথা। এখন মনে হয় সব জায়গাতেই বদলে যাচ্ছে সব।

বরাবরের মত সাবলীল সুন্দর লেখা।

০২ রা মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:৩৭

সোহানী বলেছেন: হা ফোন করা বা ডিসকাস করে লিখা অবশ্যই মানা কিন্তু কেউ যদি করে এবং ধরা না পড়ে তাহলে তো কোন সমস্যা নেই......

অনেক ধন্যবাদ করিম ভাই। আপনার বইটা পড়ার ইচ্ছে কিন্তু সংগ্রহ করা কঠিন। দেখি নেক্সট দেশে গেলে ট্রাই করবো।

১১| ০২ রা মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:৫৮

করুণাধারা বলেছেন: দেশ আর কাল বদলালেও মানুষের চরিত্রের কিছু দিক অপরিবর্তিত থাকে সব দেশে সব কালে। আমারও এমন এক বান্ধবী ছিল যে দু'বার আসত- প্রথমবার পড়া বুঝে নিতে আর দ্বিতীয়বার সেই পড়া ভালভাবে বুঝে নিয়ে কিছু উদ্ভট প্রশ্ন বের করে যার উত্তর দিতে গিয়ে আমার সব গণ্ডগোল হয়ে যেত, ফলে আমার পরীক্ষা খারাপ হত। হা হা, কানাডার দেবী যেন ঠিক আমার সেই বান্ধবী।

অবশ্য শুধু পোস্ট পড়েই যে বিনোদিত হলাম তা না, কিছু কিছু মন্তব্যও তো দারুন শিক্ষণীয়! এই পোস্টে জাতিগত বিদ্বেষ ছড়ানো হচ্ছে! আহারে! :#)

০২ রা মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:৪৫

সোহানী বলেছেন: হাহাহাহাহা করুণাধারা, ঠিক এরকম বান্ধবী আমারো ছিল স্কুল বা ইউনি জীবনে। এই ঘটনা একটা ফান মাত্র। ইউনি জীবনের দুই নম্বর বান্ধবীদের কথা বললেতো ওরা এখন লাঠি নিয়ে আসবে.........হাহাহাহা। কারন ইউনিভার্সিটি লাইফের পড়ে সব কিছু ভুলে নতুন করে একসাথ হয়েছি।

আপুরে আমার পোস্ট মানে মন্তব্যসহ বিনোদন!!! কিছু লোকজন আছে সারাক্ষনই আমাকে লাঠি নিয়ে তাড়া করে ফেরে......... .হাহাহাহাহাহা। আই ডোন্ট মাইন্ড, সবসময় সব জায়গায় সব বয়সের কিছু পাগল থাকবেই। কারন পাগলগুলা বুঝে ও না যে তারা পাগল........। আহা বেচারারা, ওদেরকে নিয়ে যে সবাই হাসাহাসি করে তাও তারা বুঝে না।

১২| ০২ রা মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:২৭

সুমন কর বলেছেন: ডেব্বির কাহিনী পড়ে মজা পেলাম......

০২ রা মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:৪৫

সোহানী বলেছেন: ধন্যবাদ সুমন.........

১৩| ০২ রা মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৫

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: সুন্দরী তেমনি তার ড্রেস
এবং সাজগোজ, ঠিক প্রয়োজন মতো...
কোথাও বাড়তি কিছু নেই।
B-) ;)
চালিয়ে যাও আপি :)

০২ রা মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:৪৬

সোহানী বলেছেন: নামটা কাছাকাছি, ছবিটা ও কাছাকাছি হলে ভালো হতো..................

১৪| ০২ রা মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৬

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: নীরা। তাও শ্রীলংকান। সুনীল কবে সেখানে গিয়েছিলেন, এই ব্যাপারে আপনার কোন নির্ভরযোগ্য তথ্যসূত্র আছে?

০২ রা মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:৪৮

সোহানী বলেছেন: সুনীলের যখন বয়স ২২ তখন নীরার প্রেমে পড়ে। তারপর থেকেই ছ্যাকার পর তাঁর কবিতার ভুত চাপে............. হাহাহাহাহাাহহা

সরি দিশারী রাজপুত্র মজা করলাম। দাড়াও গুগুল মামারে জিগাই................

১৫| ০২ রা মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১:০৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হুম

আসলেই জীবন যেখানে যেমন!

আপনার স্মৃতি পোষ্ট পড়ে সখির কথা মনে পড়ে যাচ্ছিল বারবার ;)
আহা! সারা বিশ্বের আকাশের মতো মিল যদি মানুষের মনের হতো! কোথাও কোন দু:খ থাকত না!
তাই না?

যাকগে, ধান ভানতে শিবের গীত বাদ!

দারুন সাইজ করতে পেরেছিলেন ডিব্বাকে ;) থুরি ডেব্বিকে! হা হা হা

++++++++

০২ রা মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:১৪

সোহানী বলেছেন: সারা বিশ্বের আকাশের মতো মিল যদি মানুষের মনের হতো! কোথাও কোন দু:খ থাকত না!.... তাইলে জীবনটা একবারে তেজপাতা হতো। ভাগ্যিস বিভিন্ন রকম সবাই.......... মানুষ সময় কাটাতো কিভাবে? সিনেমায় ভিলেন আসতো কিভাবে?

যেমন ধরো, নায়িকা প্রেম করেছে গরীব ড্রাইভারের ছেলের সাথে। বাবা ভিলেন না হয়ে যদি বলতো, "তুমি মা প্রেম করেছো বেশ করেছো, এইবার বিয়ের আয়োজন করি। :P " .. তাইলে কি তুমি এই সিনেমা দেখতা! ভিলেন আসবে, মেয়েকে বন্দি করা হবে, দড়জার খিলে নায়িকা গান ধরবে, নায়ক দেয়ালের বাইরে কাঁদবে............ এইটাই হলো গিয়া সিনোমর মূল মন্ত্র ;)

১৬| ০২ রা মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১:৩৭

শামচুল হক বলেছেন: পড়া হয় নাই হাজিরা দিয়ে গেলাম।

০২ রা মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:১৫

সোহানী বলেছেন: অসেন আসে আবার... সময় নিয়ে!

১৭| ০২ রা মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১:৫০

চার্বাক বিপ্লব বলেছেন: দেখে লেখলে ভাল করা যায়। কারণ আপনি দুই একটা ভুল করলে ও শুধু সেটা সলভ করেই আপনার চেয়ে বেশি মার্ক পেয়ে গেছে।

০২ রা মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:১৬

সোহানী বলেছেন: হাহাহাহাহা.... তা আর বলতে!!!!!

এ জীবনের কত্ত করেছি ;)

১৮| ০২ রা মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৩:২৬

ধ্রুবক আলো বলেছেন: ক্লাসে একটা দুইটা ডেব্বি নামক চিকন বুদ্ধির মানুষ সারা জীবন বড় থাকবেই, মিস হবে না। এরকম পেইন অনেক দেখছি।
আমাদের সাথে পড়তো একটা ছেলে পরীক্ষার হলে বসে প্রথম দের ঘন্টা পারি না বলে সবার কাছ থেকে উত্তর জানার চেষ্টা করতো, আর বাদ বাকি সময় সে নিজে নিজেই উত্তর দিতে তখন ওর কাছে কিছু জানতে চাইলে বলতো, ভাই ডিস্টার্ব করিস না সময় নাই। একবার তো আমি রাগের চোটে মারতেই গিয়ে ছিলাম।

০২ রা মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:১৯

সোহানী বলেছেন: ও মাই গড, ঠিক এরকম একজনও আমার ছিল। পাশাপাশি রোল হওয়াতে কোন উপায় ছিল না। প্রথম কয়েকটা পরীক্ষায় খাতা পর্যন্ত নিয়ে যেত তারপর তার কাজ কাম দেখে সাবধান হই। কিনউত কোন লাভ হতো না কারন এমন ডিস্টার্ব করতো যে লিখতেই পারতাম না। আর শয়তানদের মতো স্যারদেরকে ও বলতে পারতাম না....... সহ্য করতে হতো। আসলে ইউনি লাইফে এতোটা শয়তান ছিলাম নাতো তাই....হাহাহাহা

১৯| ০২ রা মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৩:৩১

চাঁদগাজী বলেছেন:



গ্রুপের সবাই সমান থাকে না; তবে, অসৎ মেম্বার পাওয়া সহজ নয়।

০২ রা মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:২০

সোহানী বলেছেন: হাঁ সত্য। বরং মিক্সিং গ্রুপ থাকলে ভালো কারন এতে কম বুঝাওয়ালাদের বোঝাতে যেয়ে নিজের রিভিশান হয়ে যায়!!!!!!

ভালো থাকেন।

২০| ০২ রা মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৪:১৪

রাজীব নুর বলেছেন: আহা দু'টা ছবি থেকে বিমোহিত হয়ে গেলাম।

০২ রা মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:২১

সোহানী বলেছেন: চাইনীজ নায়িকা.... গুগুল ভর্তি ছবি.................

২১| ০২ রা মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:৫৩

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: ডেব্বি কাহানী দারুণ লাগলো। নীরা অসম্ভব ভালো। আপনার ভাগ্য ভালো তাই একজন ভালো মানুষের সঙ্গ পেয়েছিলেন।

০২ রা মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:২২

সোহানী বলেছেন: আরে ভালো মানে চরম ভালো। আমার বান্ধবীদের সাহায্য আর সেক্রিফাইস লিস্ট পেলে বুঝতের তারা আসলে ও দারুন কিছু.....

অনেক ভালো থাকেন সুজন!

২২| ০২ রা মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:৫৬

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ইন্টারেস্টিং কারেক্টার ডেব্বি---

০২ রা মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:২৩

সোহানী বলেছেন: না লিটন ভাই, ওইটা কমন ক্যারেক্টার.....................

২৩| ০২ রা মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:০৮

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: সোহানী বলেছেন: নামটা
কাছাকাছি, ছবিটা ও কাছাকাছি
হলে ভালো হতো..................
কি চাও আপি???
চাঁদগাজীর ন্যায় ছবি সম্ভব না ;)
Cause I love circuits B-)
Happy blogging Appi :)

০২ রা মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:২৪

সোহানী বলেছেন: Happy blogging চাঁদগাছী !

চাঁদগাজী ভাই জানেতো অাপনাকে?

২৪| ০২ রা মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:৩০

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: ডেব্বি আপনার বান্ধবী!
যা হউক, প্রবাসে বিভিন্ন মানুষের সাথে মিশে অনেক কিছু জানতে পারছেন।

০৩ রা মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:০৯

সোহানী বলেছেন: হাঁ ডেব্বি আমার এখনো ভালো বান্ধবী।

সত্যিই তাই প্রবাসে বিভিন্ন মানুষের সাথে মিশে অনেক কিছু জানতে পারছি....

ধন্যবাদ সত্যের ছায়া........

২৫| ০২ রা মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:০৭

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:


আপনার মন্তব্য ওয়ালার সারিতে চাঁদগাজী আর চাঁদগাছি সাহেবদের আগমণ আমার মন্তব্য ভুলিয়ে দিয়েছে। আপনি বাঙলাদেশি আইনে মামলা করতে পারেন! একটা সুযোগ দেয়া গেল।

০৩ রা মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:১১

সোহানী বলেছেন: হাহাহা............... আমিও তাই ভাবি!..........

আরে নাহ্ আমারে মামলা করা লাগবে না, মামলা করার জন্য অলরেডি লোকজন ধাঁড়ায়ে আছে :P

২৬| ০২ রা মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:২০

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
আপনার মন্তব্য ওয়ালার সারিতে
চাঁদগাজী আর চাঁদগাছি সাহেবদের
আগমণ আমার মন্তব্য ভুলিয়ে দিয়েছে।
আপনি বাঙলাদেশি আইনে মামলা
করতে পারেন! একটা সুযোগ দেয়া
গেল।
ভালো বলেছেন

০৩ রা মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:১২

সোহানী বলেছেন: মামলা করার জন্য অলরেডি লোকজন ধাঁড়ায়ে আছে :P :P :P :P :P :P :P

২৭| ০২ রা মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:২২

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: একমত :) :) ;)

০৩ রা মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:১৫

সোহানী বলেছেন: :( :( :( :( :( :( :( :(

২৮| ০২ রা মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:৪০

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: Happy blogging
চাঁদগাছী !
চাঁদগাজী ভাই জানেতো অাপনাকে?
জানে আপি :)
আমাকে ফলো করছে :)

০৩ রা মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:১৬

সোহানী বলেছেন: গুড গুড গুড!!!!!!!!!!!

২৯| ০২ রা মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:৪৮

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: I am mainly a security researcher
Testing samus security
Its my hobby I am doing it by my way casue I like samu
Current work on:
1.No ssl in site
2.No capcha during login
3.Name controversies like my name and chandgai...
Will tell samus modus later
Its just a personal interset

০৩ রা মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:১৭

সোহানী বলেছেন: :( ....... গুড চালিয়ে যান গভেষনা!!!!!!!!!!!!

৩০| ০২ রা মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:৫৭

আহমেদ জী এস বলেছেন: সোহানী ,




ছবির সুন্দরীর চেয়ে আপনার লেখাটি ফাউন্ডেশান আর আই-শ্যাডোতে আরো সুন্দরী হয়ে উঠেছে । ক্যাম্পাসের নিত্যতার নিছক কিছু গল্পের ফাউন্ডেশানের উপরে পাউডার আর ব্লাশন ( ব্লাশ-অন ) এর পরশ বুলিয়ে নান্দনিক করে তুলেছেন সবটাই । শেষে আই-শ্যাডোতে তীক্ষ্ণ কটাক্ষের বান হেনেছেন ।

এরকম গল্প ( ঘটনা ) এ ক্যাম্পাস সে ক্যাম্পাসে অনেকের সাথে ঘটলেও , সেটা এমন করে জ্বাল দিয়ে ঘন ক্ষীর করতে জানে ক'জনা ? সেদিক থেকে আপনি যে চৌকশ , তার ছাপ আরেকবার রেখে গেলেন এখানে ।

শত ব্যস্ততার মাঝেও জীবনকে যেভাবে যেমন করে নিতে শিখেছেন , তা আটুট থাকুক ।
ভালো লাগলো ।
দ্বিপ্রহরের( আপনার ওখানে ) শুভেচ্ছা ।

০৩ রা মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:৩৫

সোহানী বলেছেন: ইন্নালিল্লাহ্........... আপনি এত্তাে কিছুর নাম জানলেন কিভাবে!!!! ওওওওও ভাবী মনে হয় আপনাকে দিয়েই সব কসমেটিক্স কেনায়!!!...........হাহাহাহাহাহা

আসলে এগুলো নিত্য দিনের ঘটনা। আর ক্যাম্পাস জীবনে কারো এ ধরনের ঘটনা ঘটেনি তা মানতে নারাজ। তাই তুলে ধরলাম যাতে সবাই বুঝতে পারে দেশ ভিন্ন হলেও জীবন প্রবাহ একই।

আমার ইউনি লাইফে এর চেয়েও ভয়াবহ ঘটনা আছে। অপারেশান রিসার্স ছিল সবচেয়ে কঠিন সাবজেক্ট। কারো কাছেই এর তেমন নোট বা অন্য কিছু না শুধু একটা বই ছাড়া। অার সে বই এতো কঠিন যে বোঝাই কঠিন। ক্যাম্পাসে আমার কিছু সিনিয়র ছিলেন যারা আমাকে খুব পছন্দ করতেন। সেরকম একজন আমাকে তার কিছু নোট দিয়ে বললো যে কাউকে শেয়ার না করতে। অার ইউনি লাইফে কাউকে শেয়ার না করার বুদ্ধিতা খুব কমন। যাহোক, পরীক্ষার আগে এক বান্ধবী এসে বললো সে কিছুই বুঝে না বা পারে না। আমি চুপি চুপি তাকে নোটগুলো দিয়ে বল্লাম, তুই এক্ষুনি ফটোকপি করে আমাকে ফেরত দিয়ে যা কেউ যেন না জানে। যাইহোক, রাতে সেগুলো খুলে পড়তে যেয়ে দেখি সে ফটোকপি যা করেছে তাতে কিছুই আসেনি এবং সে ফটোকপিগুলো আমাকে দিয়ে আসলগুলো নিয়ে গেছে। বুঝেন অবস্থা, পরদিন পরীক্ষা।....... এরকম ঘটনা অামার জীবনে একবার না অনেকবার ঘটেছে তারপরও শিক্ষা নেইনি। কিন্তু মজার ব্যাপার, ক্যাম্পাস থেকে বের হবার পাচঁ বছরের মাথায় আমি ইর্ন্টান্যাশানাল জব পেয়ে গেলাম আর ওরা ওই একই জায়গায় বসে থাকলো..........হাহাহাহাহাহা

আমি ক্ষমা করতে পছন্দ করি, তাই আমার জীবনটা উপভোগ করি।

৩১| ০২ রা মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:০৩

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: সবার ছবিগুলো দিয়েদিতেন।

০৩ রা মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:৩৬

সোহানী বলেছেন: মাথা খারাপ কানাডার প্রাইভেসী এ্যাক্টে পড়ে জেলে যাবার বুদ্ধি!!!

৩২| ০২ রা মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:১৮

স্পার্টাকাস৭১ বলেছেন:
হায় হায় আফা এইডা কি দেখতাচি? আফনে মনে লয় কলাবাগানের লগে একটা আপোষ রফায় যাইতে চাইতাচেন?
কাহিনিডা কী, এত তারাতারি সাইজ হইয়া গেলেন?
নাকি পার্বত্য-চট্টগ্রামের শান্তি চুক্তিটারে বল্গেও ফারায় আনবার চাইতাচেন?

০৩ রা মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:৪২

সোহানী বলেছেন: আপনি পাগলের সাকোঁ নাড়ানোর গল্পটা জানেন.....? ওকে বলছি....

গ্রামে কখনাে বাশেঁর সাকোঁ দেখেছেন? একটা মাত্র বাশঁ দেয়া থাকে তা দিয়ে খাল বা পানি পার হতে হয়। তো একজন লোক সাকোঁ পার হতে দেখে গ্রামের মধু পাগলা তার কিনারে দাড়াঁয়ে আছে। লোকটি মাঝামাঝি যাওয়ার পর মনে হলো এই পাগল যদি সাকোঁ নাড়ায় তাহলে সে পড়ে যাবে তাই সে সেখান থেকে পাগলকে সাবধান করে, এই মধু পাগলা তুই সাকোঁ নাড়াবি না, আমি মাঝ নদীতে। আর তখনই পাগল বলে উঠলো, আরে তাইতো ভালো কথা মনে করায়ে দিস..............হাহাহাহাহাহাহা

৩৩| ০২ রা মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:৪৫

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: ভালো লাগলো আপনার কথাগুলো। ডেব্বির নামে রিপোর্ট করে দিলে ডেব্বি বেব্বি হয়ে যেত :)

০৩ রা মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:৪৪

সোহানী বলেছেন: আরে না না না............. বন্ধু বান্ধব নিয়ে মামলা করা যায় না, রিপোর্ট করা যায় না।

৩৪| ০৩ রা মার্চ, ২০১৮ রাত ১:০৪

জাহিদ অনিক বলেছেন:


২. ০২ রা মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:০২ ০

শায়মা বলেছেন: ১. ০২ রা মার্চ, ২০১৮ সকাল ৯:৪৮ ০

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: ডেব্বিতো দেখছি হেব্বি জিনিস আপি!:)



হা হা হা হা আমিও এটাই ভাবছিলাম ! :P

০৩ রা মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:৪৬

সোহানী বলেছেন: আরে ভাবাভাবির কিছু নাই.......... এইটা খুব কমন ঘটনা!!!!

তোমার কবিতা আবৃতি শুনে আমি মুগ্ধ!

৩৫| ০৩ রা মার্চ, ২০১৮ রাত ১:২১

কলাবাগান১ বলেছেন: ওয়াশিংটন ডিসি তে আসেন...ট্রাম্পের বাড়ীতে নেওয়া হবে...
বাই দ্যা ওয়ে ওয়াশিংটন ডিসিতে ৭০% অফ দ্যা পপুলেশন হল আফ্রিকান আমেরিকান...কিন্তু আপনাকে দুরবীন দিয়ে খুজতে হবে প্যান্ট খুলে যাচ্ছে যাচ্ছে অবস্হায় কোন আফ্রিকান আমেরিকান ....নানান দেশের ছেলেমেয়েদের কে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াই...আমার নিজের ল্যাব থেকে পিএইচডি ডিগ্রী নিয়ে পাশ করে বের হচ্ছে নানান দেশের ছেলেমেয়ে...কারো কেই দেখি নাই প্যান্ট খুলে যাচ্ছে...শিক্ষা মানুষ কে এমন ভাবে গড়ে তুলে যে কার গায়ের রং/কারো ধর্ম এসব নিয়ে কেউ মাথা ঘামায় না... আর আপনি যদি যারা শিক্ষার আলো পায় নাই বা পাওয়ার সুযোগ পায় নাই তাদের কে দেখে পুরা জাতিকে এক পাল্লায় মাপেন তাহলে আপনার শিক্ষার কোন দাম ই থাকে না...আপনার অফিসে কোন কালো লোক চাকরী করতে আসলে আপনার কেন 'ভয়' হবে...।সে তো নিশ্চয়ই শিক্ষিত লোক।

কিছু কিছু ব্লগার আগুন লাগায়ে আলু পোড়া খেতে চায় @স্পার্টাকাস৭১

০৩ রা মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:৫৫

সোহানী বলেছেন: আচ্ছা আচ্ছা ট্রাম্পের বাড়ীতে যামুনে সাথে আপনার বাড়ি ও ;)

ভাইজান (আংকেল), পিএইচডি কেমনে পাশ করে কইবেন!!! অশিক্ষিত মানুষ আমি.... আপনার মতন পিএইচডি ওয়ালাদের টিচারের দেখা ব্লগে পাইয়া শুধু আমি না ব্লগশুদ্ধ ও ধন্য।

প্যান্ট খোলা কালো পোলার দেখা পান নাই ওয়াশিংটন ডিসি তে... আফসুস!!! তাইলে ভাইজান মেলিনায়া খালারে কন, উনি আপনারে খুইজাঁ দিবো নে। তাইলে মনে হয় ট্রাম্পের খেদানো কর্মসূচী সফল হইছে ;)

আগুন লাগায়ে আলু পোড়া খাওয়ার মজাই আলাদা............হাহাহাহাহাহাহা

৩৬| ০৩ রা মার্চ, ২০১৮ রাত ৩:০০

ওমেরা বলেছেন: ডেব্বি তো আসলেই দারুন । আপু আরো আগে যদি ডেব্বির গল্পটা বলতেন, আজকে থেকেই চেষ্টা করব ডেব্বি হবার । ধন্যবাদ আপু।

০৩ রা মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:৫৬

সোহানী বলেছেন: হাহাহাহাহাহা....... কও কি তুমি এখনো কোন ডেব্বির দেখা পাও নাই......!!!!!

৩৭| ০৩ রা মার্চ, ২০১৮ রাত ৩:০১

মনিরা সুলতানা বলেছেন: সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরনে ভালোলাগা আপু :P
আর ডেব্বী তো দেখি হেব্বী ;)

০৩ রা মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:৫৮

সোহানী বলেছেন: সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরন দেয়ার পর লাভ হয় নাই..... যেই লাউ সেই কদু :P :P :P :P :P :P

৩৮| ০৩ রা মার্চ, ২০১৮ রাত ৩:২৬

কেএসরথি বলেছেন: হাহা এযে দেখি আমার মতো অবস্থা!

টিচার ক্লাসে ছাত্রদের উত্তর দিতে দিতে হিমশিম খাচ্ছে। আমি ডান দিকে যে মেয়ে বসে আছে, ওর কম্পিউটারের দিকে তাকিয়ে দেখি, মাল্টিপল চয়েসের উত্তর দিতে পারছেনা। চুপি চুপি উত্তর বলে দিলাম। সেই মেয়ে আবার তার পাশের মেয়েদের আমার উত্তর বলে দিলো।

১০ মিনিটে ২০ টা প্রশ্ন - উত্তর জানা থাকলে কোন ব্যাপার না।

মেয়েটা আমার কথামাত্র সব উত্তর সাবমিট করল। সাথে সাথে কম্পিউটারে রেজাল্টও চলে আসল - ২০/২০। সেতো খুব খুশি। অনেক ধন্যবাদ-টন্যবাদ দিলো।

এরপরের সেমিস্টারে দেখা - আমাকে চিনতেও পারে না। একই সাথে ক্লাস আমাদের।
আমি তো রেগে ফায়ার! আর বলমু না উত্তর!

০৩ রা মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:০৫

সোহানী বলেছেন: আরে তুমি কোন ছাগলের পাল্লায় পড়লা.... আমার কিন্তু তা না। যে কয়টারে সামান্য ও হ্যাল্প করছি তারা সবসময়ই মনে রাখছে। স্টিল যোগাযোগ আছে।

সবসময় চাইনীজ দেখে ফ্রেন্ডশীপ করবা। ওদের কাছে সলিউশান, কোশ্চেইন ব্যাংক বা সমাধান থাকবেই। ওরা নিজেদের কমিউনিটিতে দারুন হ্যাল্প করে। আমার সে রেজি (নাম ভিন্ন) কতভাবে যে আমাকে হ্যাল্প করেছে। পিয়ারসান বা এ ধরনের পাবলিশারের কোশ্চেইন ব্যাংক ও দিয়েছে বিনে পয়সায়। ...........

তোমার খবর কি? পড়া শেষ?

৩৯| ০৩ রা মার্চ, ২০১৮ সকাল ৭:২১

ওসেল মাহমুদ বলেছেন: লেখাটা এককথায় চমতকার ! গল্প বিন্যাস ও দারুণ (যদিও বাস্তব)! ভালো লেগেছে এ মন্তব্য টি :বিশ্বের আকাশের মতো মিল যদি মানুষের মনের হতো! কোথাও কোন দু:খ থাকত না! সবকিছু মিলিয়ে ১০০% এন্টারটেইনমেন্ট ! ধন্যবাদ লেখক কে !

০৩ রা মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:৪০

সোহানী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ওসেল।

বিশ্বের আকাশের মতো মিল যদি মানুষের মনের হতো! কোথাও কোন দু:খ থাকত না!.................... উত্তরটা ও দেখে নিয়েন B:-/

৪০| ০৩ রা মার্চ, ২০১৮ সকাল ৯:৫২

নীলপরি বলেছেন: পুরোপুরোরি এক না হলেও ডেব্বির মতো মানুষ দেখা যায় । আপনি দারুণ উপস্থাপন করেছেন ।

০৩ রা মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:৪১

সোহানী বলেছেন: হাঁ সবখানে সবস্থানে শুধু নাম কাল পাত্র ভিন্ন.............

অনেক ধন্যবাদ নীলপরি।

৪১| ০৩ রা মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:৩৬

মলাসইলমুইনা বলেছেন: এই লেখাটাকে রিলেট করতে পারলাম এখানে আমার পড়াশোনার অভিজ্ঞতার সাথে | ভালো লাগলো আপনার চমৎকার বর্ণনা | অনেক ধন্যবাদ নেবেন |

০৩ রা মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:৪২

সোহানী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ মলাসইলমুইনা সবসময়ই সাথে থাকার জন্য।

৪২| ০৩ রা মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:৪৫

শিখা রহমান বলেছেন: সোহানী খুব চেনা চেনা একটা গল্পকে আপনি ঘষে মেজে এমন সুন্দর করে উপস্থাপন করেছেন!! একরাশ মুগ্ধতা আর ভালোলাগা। শুভকামনা।

০৩ রা মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:৪৭

সোহানী বলেছেন: হাঁ সত্যি, পড়াশুনার জগতে এ ধরনের ঘটনা খুবই কমন। একটু এদিক বা সেদিক..........

অনেক অনেক ধন্যবাদ শিখা। আমার বোনের নাম ও শিখা।

৪৩| ০৩ রা মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:২৬

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: ডেব্বী কাহিনীকে আসলেই দারুণ ভাবে উপস্থাপন করেছেন। একরাশ ভাললাগা রেখে গেলাম।

০৩ রা মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:৪৮

সোহানী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ তারেক সবসময়ই সাথে থাকার জন্য।

৪৪| ০৩ রা মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১:২৯

কলাবাগান১ বলেছেন: "আপনার মতন পিএইচডি ওয়ালাদের টিচারের দেখা ব্লগে পাইয়া শুধু আমি না ব্লগশুদ্ধ ও ধন্য।"

টিটকারী দিতে পয়সা লাগে না..... যারা ধন্য তারা টিটকারী দেয় না ....এই সামুতে লিখা দেখে পছন্দ হওয়াতে নিজের উদ্দোগে ১০০% টিউশন এবং স্টাইপেন্ড দিয়ে বাংলাদেশ থেকে স্টুডেন্ড এনেছি যাকে গতকাল ই বিশ্ববিদ্যালয় সবার সাথে পিএইচডি ক্যান্ডেডেসি তে উত্তর্নী হওয়াতে রিসেপসন দিয়েছে... সে কখনই টিটকারী দিবে না....

০৩ রা মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:৩২

সোহানী বলেছেন: আংকেল ক্ষেপেন কেন? আমি মূখ্যুসুক্ষু মানুষ, ব্লগে কি সব ছাইপাশ লিখি যার আগামাথা নাই সেখানে আপনার মতন পিএইচডি ওয়ালাদের টিচারের দেখা পেয়ে আপ্লুত।

তারপরও নিজের সামান্য জ্ঞানবুদ্ধিতে এতটুকু জানি যে, পিএইচডি ওয়ালাদের টিচার মানে ফুল প্রফেসার অন্তত আম্রিকার মতো দেশে। এবং তাদের দশ মিনিট সময় বা বক্তৃতার জন্য সারা বিশ্ব থেকে মুখিয়ে থাকে। তারা কখনই একজন রাজনৈতিক দলের চামচা হিসেবে আর্ভিভুত হয়ে দলের সব অপকর্মকে জায়েজ করার চেষ্টা করে না, সত্যকে মিথ্যা আর মিথ্যাকে সত্য বানায় না, তারা নিজের ব্লগের লিখা রিফ্রেশ দিয়ে পঠিত সংখ্যা বাড়ায় না, ব্লগে নোংরা মন্তব্য করে না, কাউকে ব্যাক্তিগত আক্রমন করে না।

একজন সামান্য পিএইচডি হোল্ডার হয়েও ড: এম এ আলী ব্লগে যে লিখা লিখে বা মন্তব্য করে তা রীতিমত আমার মত সাধারন পাঠকও বিস্মিত। কি তাঁর জ্ঞানের পরিধি, কি তাঁর আলোচনার গভীরতা..... সন্মানে মাথা নত হয়ে আপনা থেকেই।

পিএইচডি হোল্ডার নয় সামান্য একজন কর্পোরেট ব্যাক্তিত্ব হয়েও আহমেদ জি এস ভাইয়ের লিখা ও মন্তব্যগুলো আরেকবান পড়েন। সহব্লগারদের কিভাবে সন্মান করতে হয় তা একটু শিখে আসেন।

ব্লগার মোস্তফা কামাল পলাশ ওয়াটার লু থেকে পিএইচডি করছে তার লিখার ধরনগুলো একটু দেখে আসেন। গবেষনা কাকে বলে জানতে পারবেন।

ব্লগার জুন কে দেখুন, উনার পোস্ট কি পড়েছেন? না পড়লে আবার একটু উকিঁ দিয়ে আসেন। শুধু ভ্রমণ নয় তার সাথে কিভাবে ইতিহাস বর্ননা করতে হয় উনার কাছ থেকে শিখেছি।

চাঁদগাজী ভাইকে দেখুন, বিতর্কিত লিখা লিখে বা মন্তব্য করেও সবার হ্রদয়ে ঠিকই স্থান করে নিয়েছেন।

গিয়াস উদ্দিন লিটন, আবু হেনা ভাই, কি করি আজ ভেবে না পাই, প্রামানিক ভাই, সেলিম আনোয়ার, খায়রুল ভাই, শায়মা, মনিরা সুলতানা, জাহিদ অনিক, বিলিয়ার রহমান, দিশাহারা রাজপুত্র, নয়ন, মলাসইলমুইনা, কথাকেথিকথা, রাজিব নুর, বিদ্রোহী ভৃগু, ধ্রুবক আলো, ভ্রমরের ডানা সহ অসংখ্য অসংখ্য ব্লগার আছেন যাদের লিখা পড়েন, উনাদের মন্তব্যগুলো দেখেন.............. ব্লগিং কাকে বলে সত্যিই বুঝতে পারবেন।

জগতের সকল প্রাণি সুখী হোক........................ভালো থাকেন।

৪৫| ০৩ রা মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৬

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: এক্সামের আগে ক'বে
মিঠে স্বরে ভাইয়ূওও;
কিছু ছাই পারিনেগো
প্লিজ হে দেখাইয়ুওও।

এক্সাম শেষ,কাম শেষ
এরপরি অচেনা;
কমেও সে কোটিবার
হয় তারে সু চেনা।

আজো পড়ে মনে তার
নকলের সিন'টার;
এভাবেই পাশ করে
টেনেটুনে ইন্টার।

থাক বাবা হবেটা কি
কথা আর বাড়িয়ে;
কাম নেই মিছিমিছি
পাগলীরে নাড়িয়ে।

শুনেই আসবে তেড়ে
অশ্লীল খিস্তিতে;
সিরিয়ালি দেবে ঝাড়ি
ক্রমাগত কিস্তিতে।

আমি আর নেই বাবা
এই খেনু দিব্যি;
কোথা যেনো পেনু মিল
তার সনে ''ডেব্যি''।

০৩ রা মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:৪৪

সোহানী বলেছেন: হাহাহাহাহাহা............... আরো এইটা কোন ব্যাপার। সুন্দরী মেয়ে দেখলেতো এমনিতে দৈাড় ঝাপ দেও তারপর যদি পাশের সীটে বসে তাইলেতো কথা নাই। খাতা কেন পারলে আরো কিছু.............. থাক নাই কইলাম।

এরপর পরীক্ষা শেষ ভাব শেষ........... তুমি কি ভাবছো পরীক্ষায় হ্যাল্প করছো বইলা তোমার প্রেমে হাবুডুবু খাবে, ভাইয়ু ভাইয়ু করতে মুখের ফেনা তুলবে.........................হাহাহাহাহাহ

তাইলেতো সব মেয়েদের হাজারটা ভাইয়ু থাকতে হবে :P

স্লিপিং বিউটি ছেড়ে ব্যান্ডিট কুইন হতে বাধ্য হয়েছি.....হাহাহাহাহা.........উপরের মন্তব্য দ্রষ্টব্য :P :P :P :P

৪৬| ০৩ রা মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:৫৩

এলিয়ানা সিম্পসন বলেছেন: @কলাবাগান১, OMG! Nice work! When can I work at your lab? :P I am available next year summer haha

০৩ রা মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:৪৬

সোহানী বলেছেন: হায় আল্লাহ একি শুনি... ভুতের মুখে রাম নাম!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

৪৭| ০৩ রা মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:১৪

শুভ_ঢাকা বলেছেন: সোহানী,

আপনার আর কলাবাগান১ মধ্যে যুগপৎ দ্বৈরথ ও তরজা উপভোগ্য। হা হা হা।

"জগতের সকল প্রাণি সুখী হোক" এই দর্শনের সাথে সম্পূর্ণরূপে সহমত।

০৬ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১২:৫৩

সোহানী বলেছেন: "জগতের সকল প্রাণি সুখী হোক" .............

কেমন আছেন শুভ_ঢাকা ?

৪৮| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৮ রাত ১২:৩৭

কলাবাগান১ বলেছেন: হাহাহাহা এই লেভেলের কাউন্টার ভাতিজি!!!! আমি ভাবছিলাম আরো স্ট্রং কাউন্টার আসবে...বাংলা ব্লগ লিখার মান নিয়ে শিক্ষক এর লেভেল যাচাই?? এই তিন লাইন বাংলায় লিখতে আমার ২০ মিনিট লাগছে....আগে লাগত ১ ঘন্টা...।
যা হোক গত ১ বছরে ৮ টা বিশ্ববিদ্যালয়ে লেকচার দেওয়ার আমন্ত্রন পেয়েছি তার মাঝে দুটা ছিল কি নোট...ওরা বোধ হয় আমার বাংলা লিখা দেখে নাই...যতগুলি পেটেন্ট আছে সেটা দিয়ে মানব জাতির যে উপকার হবে সেটা নিয়ে ই আমি সন্তুস্ট...

আমার ব্যাক্তিগত স্ট্রাগল হল ধর্ম বিদ্বেষী/রাজাকার বান্ধব দের বিরূদ্বে তাই ব্লগে এত সময় দেই.। যে দেশে এখানে "কোয়ান্টাম ফিজিক্স নয়, জ্বীন-ফিজিক্স নিয়ে গবেষণা হয়" সেখানে একটু হলে ও বিজ্ঞান চর্চা হোক তাই চাই..

এনি ওয়ে ভালো থাকুন আর প্রমান নিয়ে আসুন কবে নিজের পোস্টের হিট সংখ্যা বাড়িয়েছি

০৬ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:২৭

সোহানী বলেছেন: একটু ব্যাস্ত আছি। আসছি আপনার কমেন্টের উত্তরে শীঘ্রই।

তবে ছোট্ট অনুরোধ এলিয়ানা সিম্পসন নেক্সট্ সামার থেকে এভিইলেবল তাই আপনার আন্ডারে তাকে পিএইচডি করার সুযোগ দানে তাকে এবং যাবতীয় সামু ব্লগারদের বাধিত করবেন। অন্য কেউ যাই হোক মিস: এলিয়ানা সিম্পসন আপনার একান্ত বাধ্যগত। তাকে এ সুযোগ থেকে কিছুতেই বঞ্চিত করবেন না।

আরেকটা অনুরোধ, আপনার কোন পেটেন্ট বা কোন গবেষনার একটা লিংক পাঠান আমি পড়ে আপনাকে জেনে বাকি কমেন্ট করবো। খাজুুরা লাফাইতে পছন্দ করি না।

৪৯| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১:৫৪

আহমেদ জী এস বলেছেন: সোহানী ,




"জগতের সকল প্রাণি সুখী হোক..." আমি কিন্তু সুখী বা খুশি, দু'টোর একটাও হতে পারিনি । :(
৪৪ নম্বর প্রতিমন্তব্যে আমাকে একজন "কর্পোরেট ব্যাক্তিত্ব" বানিয়ে জাতে তুলে পাতে দিয়ে দিয়েছেন তাই ! :||
B-) আমি হচ্ছি মানুষের নাড়ী টেপা ডাক্তার । জিপি । গ্রেট পিপল ...... :P
কাঁহাতক মনে করিয়ে দেবো আর ???????? :|

ভালো লাগলো এই ছা-পোষা লোকটাকে মনে রেখেছেন দেখে ।
ভালো থাকুন । শুভেচ্ছান্তে ।

০৬ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:৩৫

সোহানী বলেছেন: হাহাহাহাহাাহা............ আস্তাগফিরুল্লাহ।

কবে যেন আপনার সাথে শোভনের একটা আলাপন পড়েছিলাম সেখান থেকে মনে হয় জেনেছিলাম। যাইহোক, ম্যান ইজ মর্টাল- মানুষ মাত্রই ভুল করে :P

আপনিও গ্রেট পিপল, নাড়ী টেপা ডাক্তার!!!!!!!! ঘরে বাইরে এমনিতেই ওদের জ্বালায় অস্থির............হাহাহাহাহাহা

কি করবো বলেন, আপনাদেরকে মনে করা ছাড়া.... ব্লগে আর আপনজন আছেই কে.... :)

অনেস্টলি, কিছু মানুষের ভালোবাসায় বাধ্য হই ব্লগে ফিরে আসতে। তাই কিছু মানুষের পিন হজম করতেই হয়..........

৫০| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৮ দুপুর ২:২৪

আখেনাটেন বলেছেন: ভাবছি বাংলাদেশী ডেব্বিদের নিয়ে...। যদিও এখন মহান নেতাদের অাশির্বাদে প্রশ্নফাঁস জেনারেশনের আর ডেব্বির ভূমিকা নেওয়া লাগবে না।

উন্নত বিশ্ব হলেও মানসিকতায় মনে হয়ে আমাদের খুব একটা ফারাক নেই। শুধু অাইনের জুজু থাকার কারণে তারা অন্যায়গুলো করতে ভয় পায় বা করে না। আর এখানে আইন থাকলেও জুজুর ভয় না থাকায় সবাই রাজা নিজের অন্যায় রাজ্যে।

লেখা বেশ ভালো লেগেছে।

০৬ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:৩৯

সোহানী বলেছেন: একদম কথা ঠিক। অাইনের জুজু থাকার কারণে তারা অন্যায়গুলো করতে ভয় পায় বা করে না। না হইলে দেখতেন কত ধানে কত চাল!!!!!!!!!

আর আমরা সবাই রাজা নিজের অন্যায় রাজ্যে.......... হাহাহাহাহা এর চেয়ে ভালো উপমা হয় না।

তবে এখানে ডেব্বি আছে অল্প কিছু আর আমরা দেশে ডেব্বিদের অটোমেটিক মেশিনে প্রডিউস করি।

ভালো থাকেন আখেনাটেন আর বার বার ফিরে আসেন চমৎকার কমেন্ট নিয়ে।

৫১| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৮ দুপুর ২:৫৬

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: লেখা ভাল লেগেছে সোহানীপু।

০৬ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:৪১

সোহানী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সোহলে!!!!!!!!

৫২| ০৫ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ৮:১৫

কেএসরথি বলেছেন: ২ বছরের ডিপ্লোমা, ১ বছর শেষ হবে এপ্রিলে।

০৬ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:৪৩

সোহানী বলেছেন: হুম..... লং টাইম নয় কিন্তু। দেখতে দেখতে শেষ হয়ে যাবে। তার উপর এরা যেভাবে এ্যাসাইনমেন্ট টেসাইনমেন্ট দিয়ে দৈাড়ের উপর রাখে সময়তো খেয়ালই থাকে না।

সামুর কানাডার একটা গেটটুগেদার করা দরকার.... অনেকেই আছেন।

৫৩| ০৬ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:২২

শুভ_ঢাকা বলেছেন: জ্বী ভাল আছি। ব্লগে যাদের লেখা দেখা মাত্রই মনটা আনন্দে ভরে উঠে সোহানী আপু আপনে তাদের মধ্যে অন্যতম। খুব আনন্দ নিয়ে আপনার লেখা পড়ি।

খুব ভাল থাকবেন।


০৬ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:৪৪

সোহানী বলেছেন: অারে ধ্যাৎ.... তেলাপোকা একটা পাখী আমার আবার লিখা। (লজ্জায় লাল হবার ইমো হবে.....)

অনেক অনেক ভালো থাকেন শুভ!

৫৪| ০৭ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ২:২১

এলিয়ানা সিম্পসন বলেছেন: Do you even know what I was telling him? Or you just like to write away without understanding anything? My comment was for him, and he knows what I was talking about.

Get over yourself. Find a better defense mechanism.

২৩ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:০৮

সোহানী বলেছেন: Ms/Mr. এলিয়ানা সিম্পসন, you even don't how to write a blog or make any comments!!! Again, it's Bangla blog not English. If you want to write English comments Somewhere blog is the right place.

Thanks you

৫৫| ২২ শে মার্চ, ২০১৮ ভোর ৫:৪৭

বিদেশে কামলা খাটি বলেছেন: সুন্দর লাগে আপনার লেখা।

২৩ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:০৮

সোহানী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ.........

৫৬| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:৩৩

মনিরুল ইসলাম বাবু বলেছেন: ডেব্বি কাহিনী হেব্বি লাগল।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১:৫০

সোহানী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

৫৭| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:১৬

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধুর, আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষায় ছিলাম ডেব্বির আর দোস্তোর রেজাল্ট জানতে... কই কি? এইটা কিছু হইল? :(

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৩:২১

সোহানী বলেছেন: হাহাহাহাহাহা........... রেজাল্ট ভালো B:-/

৫৮| ১৪ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১:৫৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার প্রবাসী বন্ধুদের কাহিনী পড়ে তখনকার অবস্থার কিছুটা জানা হলো।

চুরির কাজটা আগে মূর্খরা করতো, এখন কাজটা শিক্ষিতরা করে - আমাদের দেশে বিদ্যমান আজকের দিনের পরিস্থিতির একটা বাস্তব চিত্র তুলে ধরেছেন নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন, ৯ নং মন্তব্যটিতে। করুণাধারা'র মন্তব্যটিও ভালো লেগেছে।

১৮ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১:৩৬

সোহানী বলেছেন: তবে সত্য যদি বলি তাহলে ব-লবো, চুরির কাজটা সূক্ষভাবে করে ভারতীয় স্টুডেন্টরা। অবশ্য না করে কোন উপায় নেই ওদের..... স্টুডেন্ট ভিসায় এখানে এসে ১৮-২০ ঘন্টা কাজ করে। সাথে ক্লাস এ্যাসাইনমেন্ট পরীক্ষা....................... কিভাবে সামাল দিবে??? আমি প্রথম প্রথম ভারতীয় স্টুডেন্টদেরকে গ্রুপে নিতাম। কিন্তু নাকানী চুবানী খেয়ে তারপরও আর ওদের মুখো হয় না।

আর আমাদের দেশের প্রেক্ষাপট ভিন্ন। মূর্খরা এখন চুরি ভুলে গেছে কারন শিক্ষিতরা একে শৈল্পিক পর্যায়ে নিয়ে গেছে............হাহাহা

নয়নের মন্তব্য যখনই দেখি খুব মন খারাপ হয়। কেন যেন বার বার মনে হয়, হয়তো ছেলেটাকে আমি সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিতে পারতাম, কিছু করতে পারতাম।

৫৯| ১৪ ই এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৪:৩২

খায়রুল আহসান বলেছেন: "আমি ক্ষমা করতে পছন্দ করি, তাই আমার জীবনটা উপভোগ করি" (৩০ নং প্রতিমন্তব্য) - সত্য বলেছেন। স্বেচ্ছায়, স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে কোন অপরাধীকে কিংবা নিজের (অর্থাৎ আপনার) প্রতি ক্ষতিসাধন করেছে, এমন কাউকে ক্ষমা করে দিতে পারাটা ভীষণ তৃপ্তিদায়ক।

১৮ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১:৩৯

সোহানী বলেছেন: আসলে সত্যটা বলি, ক্ষমা করতে করতে এখন আমি ক্লান্ত। ক্ষমা করাকে সবাই এখন দূর্বলতা ভাবে। শুধুমাত্র দূর্বলরা বা যারা কিছু করার ক্ষমতা রাখে না তারাই মনে হয় ক্ষমা করে............ সবাই এখন তাই মনে করে। উদারতা এখন মূর্খতার আরেক নাম।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.