নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি অতি বিরক্ত হয়ে আমার অনেক লিখাই ড্রাফটে নিয়েছি কারন সামুতে আমার কিছু ভাবনা শেয়ার করছি, আর এ ভাবনা গুলো আমার অনুমতি ব্যাতিরেকে কপি না করার অনুরোধ করেছিলাম কিন্তু যত্রতত্র আমার লিখার কপি পেস্ট দেখেই যাচ্ছি দিনের পর দিন।
আগেরদিনে এখনকার মতো গ্যাসের চুলা ছিল না যে টিপ দিলেই জ্বলে উঠবে, ছিল মাটির উনুন......... কাঠ আনো, খঁড়ি কাঠি আনো, ম্যাচ এনে ধরাও...... কঠিন পরিশ্রমের পরেই একমাত্র কাজটা সমাধান সম্ভব। আমার দাদুকে দেখতাম ভোর ৪ টায় উঠে চুলা জ্বালিয়ে, পানি গরম করে বদনায় ঢেলে, গামছা ভাজ করে চেয়ারের উপর রেখে দিত, খড়ম জোড়া বাড়ির বাইরের উঠানে একপাশে রেখে দিত.... এ সবই ছিল দাদাভাইয়ের জন্য ওজুর ব্যবস্থা। (খড়ম মানে এক ধরনের কাঠের সেন্ডাল যা পড়ে হাটা খুব কঠিন কি বলতে কি শুরু করলাম... সেটা আরেকদিন হবে)। কোথাও যাবার আগেই দাদু সব কিছু হাতের কাছে এনে দিত। দাদা শুধু হুকুম করতো এবং সব কিছুই রেডি হয়ে যেত। সেই সাথে তো রান্নাবান্না, ঘর-দোর দেখা, বাচ্চাদের টেককেয়ার করা.... এমন কি জমি-জমার ঝামেলা মাথায় রাখা ও সমাধানের পথ বের করা, সে সব মুজুররা কাজ করতো তাদের খাবার ব্যবস্থা থেকে তাদের বউ-বাচ্চাদের খাবার, কাপড়, পড়াশুনা সব কিছুর দায়িত্বে ছিলেন দাদু এবং সবকিছু নিখুঁতভাবে মেইন্টেন করে গেছেন সারা জীবন।
আমার মাকে আমি ডাকতাম দূর্গা বলে। বলতাম দূর্গার দশ হাতের মতোই মা সারা সংসারের সব কাজ করতো, কোথাও কোন ঘাটতি হতে দিত না। চাচা, মামা, ফুফু, খালাসহ বিশাল এ সংসারের প্রতিটা বিষয়ে নিখুঁতভাবে মা তদারকি করতেন। চাচা, মামা সহ আমাদের সকলের পড়াশুনা, রান্না, বাজার, সামাজিকতা, অতিথি, কাজের লোক সহ সব বিষয়ে মা অসাধারন দক্ষতার সাথে সব কিছু চালাতেন। তারপর ও বাবার অফিসে যাবার আগেই বাবার জন্য শার্ট-প্যান্ট, ওয়ালেট, চশমা, চাবি সুন্দর করে গুছিয়ে রেখে দিতেন। সব কিছুর পরেও প্রতি রোববারে লেডিস ক্লাব মিস করতেন না। খুব সুন্দর করে পরিপাটি হয়ে থাকতেন মা। কোথাও এতটুকু মিসিং ছিলনা। তারউপর ছিল আমার বাবার প্রায় বন্ধু-বান্ধব বা অফিস কলিগদের বাসায় দাওয়াত দেয়ার বাতিক কারন মা খুব ভালো রান্না করতো এবং মা সবকিছুই হাসি মুখে করতেন কোথাও কোন ত্রুটি রাখতে দেখিনি কখনো। বাবা অফিসের পর কিছুক্ষন টিভিতে খবর দেখার পর আমাদের পড়াতে বসতেন নতুবা বাকি সময় বই পড়ে কাটাতেন। কারন বাবার ছিল বই পড়ার নেশা। বই পড়ার নেশা মায়ের থাকলেও মা সময় করে উঠতে পারতেন না সংসারের এমন ঝামেলার মাঝে। প্রায় দেখা যেত বাবা নতুন কোন বই কিনে আনলে বাবা এক রাতেই শেষ করে দিত (বাবার আবার বই সংগ্রহের বাতিক ছিল)। আর মা প্রায় মাস লাগিয়ে বইটা শেষ করতো তাই বাবা প্রায় মাকে স্লো রিডার বলে ক্ষাপাতো কিন্তু কখনই মাকে বলতে শুনিনি স্লো রিডার হবার পিছনের আসল কারন। সংসারের ২৪ ঘন্টার পার্মামেন্ট বুয়ার কাজ করে বই পড়া অনেকটা বিলাসিতা। কিন্তু কখনই মাকে এ নিয়ে অভিযোগ করতে শুনিনি।
এবার আসি আমাদের যুগে... বিয়ের পর থেকেই দেখি অফিসে যাবার আগে আমার বর সারাঘর তছনছ করে একবার ওয়ালেট খুঁজে, আরেকবার শার্ট খুজেঁ তো পরেরবার চাবি। এবং অফিসে পৈাছানোর পর মনে পড়ে মোবাইলটা আনা হয়নি। অফিসে ঢুকেই ২৫টা কল দিবে আমাকে। এটা হয়নি, সেটা ঠিক হয়নি........... রাগে গজগজ করতে করতে একদিন বলে আচ্ছা তুমিতো একটু হেল্প করলেই পারো... সকালে এতো তাড়াহুড়ায় থাকি।
একটু মারমুখী আমি বলি
দাঁড়াও দাঁড়াও তুমিতো ও অফিসে যাচ্ছো এবং আমিও যাচ্ছি। তোমার যেমন ৯টা-৫টা ঘড়ি ধরে অফিস ঠিক সেরকমই আমারটা। তোমার যেমন অফিসে হাজারটা বিষয় মাথায় রাখতে হয় তেমনি মেয়ে হিসেবে আমাদের একটু বেশীই রাখতে হয়। ব্যাখ্যাটা একটু পরে দিচ্ছি। তার আগে কিছু উত্তর দাও...............
ঘুম থেকে উঠেই তুমি নাস্তা রেডি পেয়েছো, ঠিক?......
হাঁ পেয়েছি। বাট ওটাতো বুয়ার কাজ!
ছেলের টিফিন রেডি করে, ওকে রেডি করে নীচে যেয়ে গাড়িতে পৈাছায়ে দিলাম, ঠিক?
অারে মা হিসেবে ওটা তুমিইতো দেখবা।
তোমার লান্চ বক্স রেডি পেয়েছো, ঠিক?
এটা আর এমন কি, বুয়া রান্না করেছে আর তুমি প্যাক করেছো।
অফিস থেকে ফিরেই আগে রান্না ঘরে ঢুকি তোমাদের সন্ধ্যার নাস্তা রেডি করতে, সেটা সময় মতো পাচ্ছো, ঠিক?
এটা আর তেমন কি, এক কাপ চা সাথে সামান্য ভাজি ভুজি নতুবা বিস্কিট!!!!
তারপর বসি ছেলেকে নিয়ে প্রথমে নাস্তা খাওয়াই ,তারপর ওর স্কুলে হোমওয়ার্ক দেখি, তারপর ওকে রাতের খাবার খাওয়ানো শুরু করি, ঠিক?
ছেলে তোমার কাছে পড়তেই বেশী কমফোর্ট ফিল করে। আর বাচ্চাদের খাওয়ানোর মতো ধৈর্য্য নেই।
এর মাঝে রান্না তদারকি করি ও সময় মতো তোমাদের টেবিলে খাবার দেই, ঠিক?
বুয়াইতো সব রেডি করে বলতে গেলে!!!!
যেদিন অফিসের কাজ থাকে তারপর তা নিয়ে বসি, ঠিক?
তোমার অফিসের কাজতো তুমিই করবা, সেটা আবার বলার কি আছে!!!
এর মাঝে ছেলেকে ঘুম পাড়াই ও তাকে জড়িয়ে ধরে বেড টাইম স্টোরি না বললে তার ঘুম আসে না, ঠিক?
ছেলে তোমার কাছেই ঘুমাতে বেশী কমফোর্ট ফিল করে। অামি গেলে পছন্দ করে না।
তারপর পরের দিনের ছেলের স্কুলের ড্রেস যেটা নোংরা হয়েছে সেটা হয় ধুতে যাই ও নতুন সেট গুছিয়ে রাখি, ঠিক?
তোমার আবার পরিস্কারের বাতিক!! একটা কাপড় এক সপ্তাহ পড়লে সমস্যা কোথায়। প্রতিদিন পরিস্কার কাপড়ের দরকার কি!!
আরো আছে, অফিস থেকে ফেরার সময় প্রায় বাজারে নামতে হয় কারন তুমি যা বাজার করো তার ৭০% ই অপ্রয়োজনীয়। আর সপ্তাহের মাঝে বাজারের কথা বললে তোমার মেজাজ খারাপ হয়ে যায়। ঠিক?
আমি যাই আনি তুমি খুঁত ধরো। আমার বাজার তোমার কিছুতেই পছন্দ হয় না, সেটা আমার কি দোষ!!!
আমার শশুড়-শাশুড়ির খাওয়া, ওষুধ ডাক্তার দেখানো সবই আমি করি, ঠিক?
মা-বাবা তোমার উপরই বেশী ভরসা করে, সেটার আমি কি করতে পারি।
নিজের মা-বাবারও সব খোজঁ রাখতে হয় ঠিক?
সেটাতো তোমার দায়িত্ব!!
আমার ননদ-দেবরদের কি লাগবে তার সব কিছু আমি খেয়াল রাখি, ঠিক?
ওরা সবাই তোমার সাথে বেশী কমফোর্ট ফিল করে, সেটা আমি কি করবো।
আমার এবং তোমার পরিবারের সব সামাজিকতা, গিফট্ কেনা সহ সব কিছু আমি দেখি, ঠিক?
একই কথা, আমার কেনা কাটা তোমার কিছুতেই পছন্দ হয়না। যত দাম দিয়েই কিনি না কেন তুমি খুঁত ধরবাই!
আমি ভোর ৬টায় ঘুম থেকে উঠে কাজের মেয়ের সাথে কাজ করছি। আবার রাত বারোটা পর্যন্ত ওর সাথে কাজ করি, ঠিক?
তুমি একটু বাড়াবাড়ি করো, ওর উপর ছেড়ে দিলে এমন কি হয়!!!
এবার আসি তোমার রুটিনে.... তোমার ডেইলি রুটিন হলো, আফিস থেকে আসো, রেডি নাস্তা খেয়ে খবর দেখতে বসো, মাঝে অফিসের কাজ কখনো করো, এরপর ডিনার খেয়ে টকশো দেখতে বসো রাত ১টা পর্যন্ত। এরপরও শুধু নিজেরটুকু গোছাতেই তুমি হিমসিম খাও।
সারাদিনের পরিশ্রমের পর একটু টকশো দেখি, সেটার উপর তোমার এতো রাগ কেন বলতে পারো!!!
পতিবর এবার একটু থমকে চিন্তা করলো, তারপর বললো, তুমি যা কাজের ফিরিস্তি দিলা এগুলোতো তোমার দায়িত্বের মধ্যে পড়ে, এ নিয়ে কথা বলার কি অাছে!!
গুড গুড কাজের ও জেন্ডার বিশ্লেষন ... তো স্বামীর সকল কাজের দেখবাল স্ত্রীর দায়িত্ব, বাচ্চাদের খাওয়ানো পড়ানো, স্কুল-পড়াশোনা, বুয়া সামলানো, অতিথি সামলানো, সকল সামাজিকতা আমাদের দায়িত্ব। তো সাংসারিক দায়িত্বের মধ্যে কোনটা তোমাদের পড়ে? তোমাদের দায়িত্ব শুধুমাত্র ৮ই মার্চ বিশ্ব নারী দিবসে স্ত্রীর ছবি সহকারে ব্লগ ফেইসবুকে কঠিন নারীবাদী পোস্ট দিয়ে ভার্চুয়াল
জগৎ গরম রাখা। আর সবাইকে জানানো চেস্টা করা তুমি কতটা নারীবাদী পুরুষ, সমতা তুমি পছন্দ করো, নারীর অধিকার রক্ষায় সদা সচেষ্ট!!
পতিবর একটু দু:খিত হলো, বললো নাহ্ ৪০ বছর আগেই জন্মানো দরকার ছিল। মা-খালা, দাদু, নানু সবাইকেই দেখেছি এভাবে সংসার করতে। অথচ আমাদের সময় থেকেই সব ঝামেলা শুরু হয়েছে...... কাজের জেন্ডার, অফিসে জেন্ডার। আমার মা-খালা সবাই জব করেও কি সুন্দর করে সংসার দেখাশুনা করেছেন, সব কিছুই সুন্দরভাবে ম্যানেজ করেছেন।
হাঁ, ঠিক, যেভাবে তাদের মা-খালারা করে গেছেন পুরুষ প্রজাতী সে ধারনা থেকে বের হতে পারছে না পুরোপুরি। এখন দিন পাল্টেছে.... নদীর পানি বহু দূর চলে গেছে। নারীরা এখন ঘরে বাইরে সর্বত্র বিচরন করছে, চার দেয়ালে আর বন্দী নেই তারা। জয় করে চলছে একর পর এক বাধাঁ। দেশের প্রধানমন্ত্রী ও বিরোধী দলীয় নেত্রী নারী... অফিস-আদালত সব কিছুতেই নারীদের আধিপত্ব। পুরুষতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থা চেইন্জ হয়ে নারীতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থা হয়নি তবে একটি সহমর্মিতার সমাজ গড়ে উঠছে দিনে দিনে। তাই এ নতুন সমাজে পুরুষ জাতির এমন আধিপত্ব ক্ষমতার দাপোট বা আরাম-আয়েশের কিছুটা ঘাটতিতো হবেই। আর সে কারনেই নতুনভাবে অনেক কিছু ভাবতে হচ্ছে এবং আরো ভাবতে হবে ভবিষ্যতে এবং কাজের জেন্ডারের বিশ্লেষন নতুনভাবে করতে হচ্ছে ঘরে বা বাইরে।
আর হাঁ, এ পারিবারিক ক্যাচাল প্রতিটি ঘরে ঘরে যেখানে নারীরা কাজ করছে ঘরে ও বাইরে। যে মেয়েটি অফিস করছে তার জীবন শুধু ৯টা ৫টা অফিসের মধ্যেই সীমিত না, তার অফিস ভোর থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত। তাই বলে ভাববেন না যে নারীরা অফিস করে না তাদের হাতে অঢেল সময় আছে? হয়তো কিছুটা সময় জি বাংলা দেখে কাটায় কিন্তু সে ৯টা ৫টা অফিসের পরিবর্তে দেখা যায় কোন কাজের সাহায্যকারী মানুষই নেই আর পতিবর নিজের পানিটুকু ঢেলে দেবার জন্য ও কইগো এক গ্লাস পানি দিয়ে যাও বলে হাক দেয়। আরো আছে...অর্থনৈতিক স্বাধীনতা বলে কিছুই নেই, প্রতিটি বিষয়ে স্বামীজির উপর ডিপেন্ড করা ছাড়া দ্বিতীয় কোন রাস্তা নেই তাদের। ২ টাকার চকলেট কেনার জন্য ফুল টেন্ডার প্রসেসের মধ্যে যেতে হয়... ডিমান্ড নোট, আস্কিং প্রাইস ম্যাচ, ইভালুয়েশান.... সব স্টেজের পরই কিনতে পারে। আর স্বামীজিও প্রতিটি মূহুর্তে বুঝিয়ে দেন কি কঠিন পরিশ্রম করে তারা টাকা আয় করছে........ কিন্তু একবার ও ভেবে দেখে না সারাটা দিন এ নারী তার সংসারের চাকা কিভাবে সচল রেখেছে।
তবে আশার কথা অনেক পরিবর্তন হয়েছে এবং হচ্ছে। সংসারে অনেক স্বামীই এগিয়ে আসছে সাংসারিক কাজ। রান্না, বাচ্চা পালা শুধু একার মেয়েদের কাজ না...... এ বিশ্বাস এখন অনেকেই করে। এবং এ সহমর্মিতা, সহযোগীতা যে আরো ছড়িয়ে দিতে হবে.... আমরাতো বলিনি তোমরা সব কিছু করো শুধু চাই একটু হাত বাড়িয়ে দেও.... দেখো সে সংসারটা আরো অনেক সুন্দর হয়ে উঠেছে। প্লিজ.....তোমরা শুধু পুরুষ থেকো না মানুষ হোও। তোমাদের মতো আমাদের ও ইচ্ছে করে আকাশে ঘুড়ির মতো উড়তে, আমাদের ও ইচ্ছে করে একটু সময় নিজের ভালোলাগার জন্য দিতে, আমাদের ও ভালো লাগে একটু সময় বন্ধু-বান্ধব নিয়ে আড্ডা দিতে, আমাদের ভালোলাগে ভালো কোন নাটক দেখতে, ভালো কোন ছবি দেখতে, প্রিয় কোন গান শুনতে, প্রিয় কোন বই পড়তে। "সাংসারিক কাজ শুধু নারীদের" এ চিন্তা থেকে একটু কি বেড়িয়ে এসে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিতে পারো না তোমরা?
বি:দ্র: লিখাটা আগে দিলেও কেন জানি খুজেঁ পাচ্ছি না। ভাগ্যিস ইউনির একটি সংখ্যায় দিয়েছিলাম এটি। তাই আবার ঘষে মেঝে রিপোস্ট দিলাম নারী দিবস উপলক্ষে।
২য় বি:দ্র:: পাঠককূল, আকুল আবেদন এই যে লিখাটার সাথে আমার ব্যাক্তি জীবনকে কিছুতেই গুলায়ে ফেলবেন না। ইহা একটি সাধারন কর্মজীবি পরিবারের নিত্যদিনের কথোপকথন। কখনো এ কথোপকথন বাড়াবাড়ি পর্যায়ে পৈাছে কখনো কখনো নয় ............. এই যা পার্থক্য।
বিশ্ব নারী দিবস পালিত হলেও বিশ্ব নর দিবস পালিত হয় না তাই প্রত্যাশা............. বিশ্ব নারী দিবসের মত বিশ্ব নর বা পুরুষ দিবসও পালিত হবে.........।
ছবি সূত্র: গুগুল মামা।
বি:দ্র: প্রিয় ব্লগার আহমেদ জী এস ভাই আমার এ লিখার প্রতিউত্তরে চমৎকার একটি লিখা পোস্ট করেছেন। তাই সেট্রি এর সাথে দেবার লোভ সামলাতে পারলাম না।
নারী হওয়ার হ্যাপা বুঝতে ছোটনের একটি দিন.............
০৮ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:০৩
সোহানী বলেছেন: ইনশাআল্লাহ একদিন ঠিকই সবাই আমাদের দু:খ বুঝবে.............
২| ০৮ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:১৪
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আপনাকেও শ্রদ্ধাঞ্জলী সময়োপযোগী পোস্ট দেবার জন্য । আপনিও তো নারী।নারী দিবসে আমার কবিতায় আপনাকেও উৎসর্গ করা হয়েছে ।
০৮ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:১৬
সোহানী বলেছেন: এটা কিন্তু রিপোস্ট সেলিম ভাই।
উৎসর্গকৃত কবিতাতে নিজের নাম দেখে ভালো লাগছে.... এটলিস্ট কবি ভাই আমাকে স্মরণ করেছে!
৩| ০৮ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:৩৬
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: প্রত্যাশা বিশ্ব নারী দিবসের মত বিশ্ব নর দিবসও পালিত হবে.........। যাক কেউ একজন আমাদের দুঃখটা বুঝলো।
একবার নানির খড়ম পায়ে দিয়ে তিন আছাড় খাইছিলাম
০৮ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:১৮
সোহানী বলেছেন: হাহাহাহাহা.... আপনাগো দু:খ বুঝেইতো প্রস্তাবখান দিলাম।.........
শুরু করে দেন নর বা পুরুষ দিবস পালন, আপনাদের সাথে আমরা ও আছি!!!!!!!
ওওওও খড়ম, কতবার যে ট্রাই করেছিলাম বাট কোনভাবেই ওইটাকে বাগে আনতে পারি নাই............. হাহাহাহা পুরান স্মৃতি মনে করিয়ে দিলেন।
৪| ০৮ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:১০
শাহ আজিজ বলেছেন: খুব ভাল লাগল । পুরুষ হিসাবে আমার সংসার প্রবাসে শুরু।কাজেই আমাকে প্রায় সব কাজেই হাত লাগাতে হত । ছাত্র জীবন থেকে কর্ম জীবন এবং সন্তান লালন পালনে আমি পিছু হটিনি । এখন গৃহকর্মী নির্ভর সংসার যেহেতু স্ত্রী সদ্য প্রয়াত । তবুও মেয়েটি অফিস থেকে এসে অন্য স্বাদের কিছু করে। মা আপনার দাদির মত আগলে থাকতেন সংসার । বিশ্ব নারী দিবসে সকল কর্মমুখিন নারীদের শুভেচ্ছা।
০৮ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:২২
সোহানী বলেছেন: চমৎকার লাগলো স্মৃতিচারন আজিজ ভাই।........ মা তো মাই! তারপর যখন সে স্ত্রী মা হয় সে ও সেই দূর্গাই হয়ে যায়।
তবে সত্যিই যে বিদেশে গেলে অঅমাদের এ আলাভোলা ছেলেরা কিন্তু খুব কাজের হয়ে উঠে। ঘরের কাজকে সহজেই করতে পারে। যত সমস্যা দেশে থাকতে.............
যেখানেই থাকুক ভাবী ভালো থাকুক। আর মেয়ে যখন আছে মনে করবেন সবই পেয়ে গেছেন। আমার নিজের বোনদেরকে দেখে বলছি। অঅমি তেমন কিছু করতে পারি না কার সবসময়ই দেশের বাইরে দৈাড়াতাম। কিন্তু আমার বোনদের কথা কি বলবো... কিভাবে যে আগলে রাখে তাদের.......
অনেক ভালো থাকুন আজিজ ভাই।
৫| ০৮ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:২২
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: বিশ্বে যা-কিছু মহান সৃষ্টি চির-কল্যাণকর, অর্ধেক তার করিয়াছে নারী অর্ধেক তার নর।
বিশ্বে যা-কিছু এল পাপ-তাপ বেদনা অশ্রুবারি, অর্ধেক তার আনিয়াছে নর, অর্ধেক তার নারী।
কাজী নজরুল ইসলাম যথার্থই বলেছেন।
সব নারীকে অন্তরের অন্তস্তল থেকে শ্রদ্ধা ও শুভকামনা।
০৮ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:২৪
সোহানী বলেছেন: কাজী নজরুল ইসলাম যে ব্যাথা বেদনা বুঝতো তার সিকি ভাগও কেউ বুঝে না.........
ধন্যবাদ আমার প্রিয় কবিতা স্মরণের জন্য।
অনেক ভালো থাকেন সম্রাট!
৬| ০৮ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:২৬
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: অনেক ভাল লাগল লেখাটি।
সত্যি পুরুষদের মনমানসিকা চেন্জ করা দরকার।
০৮ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:২৫
সোহানী বলেছেন: অরে না না.... অনেক চেইন্জ হয়েছে এখন। অনেক কিছুই বুঝতে পারে বা বোঝার চেস্টা করে তারা........ আস্তে আস্তে পরিবর্তন হবে আরো............
অনেক ধন্যবাদ সোহেল।
৭| ০৮ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:২৭
মলাসইলমুইনা বলেছেন: হ্যা, হাজার বছরের কর্তৃত্ব, আধিপত্য যাই বলুন পুরুষের, সেটা চেঞ্জ হতে একটু সময় লাগছে এই আরকি | সংসারে কম্প্রোমাইজটা খুবই দরকার আর সেটা আস্তে আস্তে সব সমাজেই হচ্ছে বলে আমার ধারণা | আমেরিকা, কানাডার মতো দেশগুলোতে সংসারে ছেলেরা সব কাজী করবে এই ধাৰণা নিয়েই হয়তো বড় হয়ে উঠে | আমাদের দেশেও এই পরিবর্তনগুলো নিশ্চই হচ্ছে এখন | আরো হবে | জগতের সকল প্রাণী সুখী হোক | চমৎকার লেখার জন্য আপনার নাম আরো খ্যাতিমান হোক | বিশ্ব নারী দিবসে শুভেচ্ছা বলবো ? আপনার জন্য সারা বছরই শুভেচ্ছা আমার | ভালো থাকুন |
০৮ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:৩৫
সোহানী বলেছেন: হাঁ সত্যিই হাজার বছরের কর্তৃত্ব বা আধিপত্য, অবশ্যই চেঞ্জ হতে একটু সময় লাগবে। পিতৃতান্ত্রিক পরিবার থেকে সম অধিকারের পরিবারে চেইন্জ হতে অনেক অনেক সময় লাগবে। আর হাঁ, এটা সত্য যে, আমেরিকা, কানাডার সহ পশ্চিমা দেশগুলোতে সংসারের সব কাজ সবাই মিলে করবে এই ধাৰণা নিয়েই হয়তো বড় হয়ে উঠে | তাই বিয়ের পর কখনই কাজ ভাগাভাগি করে না। আমার অনেক কানাডিয়ান পুরুষ ক্লাইন্ট আছে তারা গর্ব করে বলে আমি হাউজ হাসবেন্ড। কারন আমার ওয়াইফ আমার চেয়ে বেশী আয় করে। তাই আমিই চাকরী ছেড়ে সংসার দেখছি, বাচ্চাদের দেখছি।..... ওদের মধ্যে এ নিয়ে কোন জড়তাই নেই।
আমাদের দেশেও এই পরিবর্তনগুলো নিশ্চই হচ্ছে এখন এবং আরো হবে | ছেলেরাও বুঝতে পারছে সংসার সুন্দরভাবে গড়ার জন্য দু'জনের কন্ট্রিবিউশানই দরকার।
সারা বছরের শুভেচ্ছায় কৃতজ্ঞতা। অনেক ভালো থাকুন।
জগতের সকল প্রাণী সুখী হোক |
৮| ০৮ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:৩২
করুণাধারা বলেছেন: মনে হচ্ছে আগে একবার এই পোস্টটা পড়েছি, তবু আবারো পড়তে খুবই ভালো লাগলো। এত সুন্দর করে গুছিয়ে লিখেছেন যে পড়তে পড়তে মনে হচ্ছিল আমার প্রিয় লেখিকা নবনীতা দেবসেনের লেখা পড়ছি। এটা আমাদের সমাজে একটা most common চিত্র। জানিনা কত দিনে এই চিত্র পাল্টাবে।
পোস্ট ভালো লাগা।++++++++
০৮ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:৪২
সোহানী বলেছেন: আস্ত্গাফরুল্লা করুণাধারা। আমি লজ্জায় লাল নীল বেগুনি.......... কোথায় লেখিকা নবনীতা দেবসেনের লেখা আর কোথায় আমার মতো তেলাপোকার লিখা
হাঁ আপু, আমি লিখাটা আগেই দিয়েছিলাম, শেষ প্যারায় উল্লেখ করেছি। কিন্তু কেন যেন সামুতে লিখাটা দেখছি না তাই নারী দিবস সামনে রেখে আবার পোস্ট দিলাম বাট একটু চেইন্জ করেছি।
এটাই আমাদের সমাজে একটা most common চিত্র। প্রায় ভাবি আমাদের পুরুষকূলদের যদি একবার করে দেশের বাইরের সাংসারিক লাইফ দেখানো যেত তাহলে বুঝতো কাজ শেয়ারিং কাকে বলে।
অনেক অনেক ভালো থাকেন, আপনাদের এ ভালোবাসায় শত ব্যস্ততার মাঝেও এখানে আসা.....................।
৯| ০৮ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:৫০
শুভ_ঢাকা বলেছেন: অত্যন্ত গুছানো এক আখ্যান। +++
ডিনার খেয়ে টকশো দেখতে বসো রাত ১ পর্যন্ত।
হক কথা। আর যদি ক্রিকেট খেলা থাকে........তা হলে তো কথাই নাই টিভির সাথে আঠার মত লেগে থাকবে। হা হা হা হা...
০৮ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:৪৭
সোহানী বলেছেন: হাহাহাহা....... এইতো পেলাম তুমারে মনের দু:খ শেয়ার করার।
শুধু ক্রিকেট!!! যাবতীয় ইর্ন্টান্যাশানাল গেম কেন বাদ দাও...................
তবে আমার বাসায় আমার মেয়ে ফুলন দেবী আছে, সে যতক্ষন থাকবে কারো কিন্তু চান্স নেই। আমি কবে টিভি খুলেছি ভুলে গেছি। শুধু কোন মুভি দেখতে বসলে অনেক কষ্টে অনেক শর্তের বিনিময়ে ওকে সরাই কারন ল্যাপটপে মুভি দেখে মজা নেই। বড় পর্দায় দেখতে ভালো লাগে।
অনেক অনেক ধন্যবাদ শুভ। ভালো থাকেন সবসময়।
১০| ০৮ ই মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:২৯
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: আমাদের দেশে নারীর শ্রমের কোন মুল্য নেই, সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত কি অমানুষিক পরিশ্রমই না করে আমাদের মা অথচ ছোট বেলায় আমাদের কাছে কেউ যদি জিজ্ঞাসা করতো তোমার মা কি করেন?আমি বলতাম আমার মা কিছুই করে না। আমার মত বাংলাদেশের ছেলেমেয়েরা মনে হয় একই উওর দেয়।
লেখাটি খুবই চমৎকার, নারী দিবসের শুভেচ্ছা আপু।
০৮ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:৫৫
সোহানী বলেছেন: চমৎকার বলেছেন তারেক ভাই।
সংসারের কাজতো কোনভাবেই অর্থের বিনিময় নেই তাই এর মূল্য ও নেই। আমরা ও ঠিক একই ভাবে উত্তর দিতাম এবং যুগ যুগ ধরে সে উত্তর ও চলে আসছে। অথচ দেখেন অফিসের একটি কাজ করলেই শেষ কিন্তু সংসার.... না কোন কাজই শেষ হবার নেই।
তেল নুনের হিসেব, কি দিয়ে কি রান্না করতে হবে তার হিসেব, বাচ্চারা কি খাবে কি টিফিন নিবে মেহমান কি খাবে তার হিসাব........... জান যায় প্রায়।
অনেক ভালো থাকুন তারেক ভাই।
১১| ০৮ ই মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১:০১
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: এইযে বলার ক্যাজুয়াল ভঙি, এইটা আমার ভাল লাগে।
তারেক মাহমু৩২৮ এর কথাটা চমকায় দিছে।
০৮ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:৫৬
সোহানী বলেছেন: আরে ধ্যাৎ, তোমার কবিতার ভাষা আরো অনেক স্ট্রং......... আমার লিখা এলেবেলে টাইপ।
হাঁ তারেক ভাই সত্য কথাটাই বলেছেন।
অনেক ভালো থাকো রাজপুত্র।
১২| ০৮ ই মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১:১৮
উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: সংসারে গৃহিনীদের হিন্দুদের দেবী দুর্গার মত দশ হাত থাকতে হয়।
অফিসটাই যেন একটা রিলাক্স।
০৮ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:৫৮
সোহানী বলেছেন: অফিস রিলাক্স বলছো!! বলো কি.... ওইটা তো পলিটিকেল আড্ডাখানা বিশেষ করে মেয়েদের এ্যাগেনিস্টে।
আর সংসারে দশ হাত না থাকলে কোনভা্ই ম্যানেজ করা যায় না...........
অনেক ভালো থাকেন উম্মু আবদুল্লাহ।
১৩| ০৮ ই মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১:৩০
আদ্রিজা বলেছেন: পরিবর্তন সহজ কথা নয়। সময়ের সাথে সাথে সব ই হয়তো বদলাবে। কিন্তু এই ট্রানজিশন পিরিয়ড টা স্বাভাবিক ভাবেই একটু জটিল। অনেক ভাঙ্গা গড়া আর বিরূপ অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়েই সমাজ বদলায়।
চমৎকার লেখা। শুভকামনা।
০৮ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:০২
সোহানী বলেছেন: হাঁ সত্য, সময় লাগবে। অনেক কিছুই বদলিয়েছে আরো বদলাবে শুধু অপেক্ষার পালা।
ধন্যবাদ আদ্রিজা।
১৪| ০৮ ই মার্চ, ২০১৮ দুপুর ২:৩৪
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: এতকিছু করেও শুনতে হয়- নারীরা কোন কাজের নয়।
দুঃখজনক।
০৮ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:০২
সোহানী বলেছেন: হাঁ সত্যিই তাই। কারন এর যে কোন আর্থিক লেনদেন হয় না।
১৫| ০৮ ই মার্চ, ২০১৮ দুপুর ২:৫৪
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: নারী দিবসে জগতের সকল নারীর প্রতি রইলো শুভেচ্ছা। সাথে আপনাকেও ধন্যবাদ। সচেতন সমাজ চাই। নারী কি পুরষ নৈতিকার বহির্ভূত কেহ নয়। সবাই সমান।
০৮ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:০৩
সোহানী বলেছেন: সচেতন সমাজ চাই। নারী কি পুরষ নৈতিকার বহির্ভূত কেহ নয়। সবাই সমান।
হাঁ সত্য। সচেতন সমাজই পারে সব কিছু বদলাতো.............
১৬| ০৮ ই মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৩:০০
বারিধারা ২ বলেছেন: আপনি আপনার স্বামীর জন্য যা করেন, আবার বৌ তো তার ১০%ও আমার জন্য করেনা। তবুও তাকে ছাড়া আমি চলতে পারিনা। কেন বলুন তো? দেশের বাইরে গেলে যখন হোটেলে উঠি, হোটেলের আরাম আয়েশ কিছুই গায়ে লাগেনা তার সাথে শেয়ার করতে না পারলে। সুইজারল্যান্ডের অপূর্ব ল্যান্ডস্কেপ পানসে লেগেছিল এসব দেশে বিস্মিত হওয়া কাউকে পাশে না পেয়ে।
আসলে, আমি তার সার্ভিসের নয়, সান্নিধ্যের কাঙাল!
০৮ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:০৬
সোহানী বলেছেন: হুম ভাবী করে কিন্তু বুঝতে পারছেন না।
তবে পরিবার মানেই সান্নিধ্য। আর এর বাইরে ভালো না লাগাই স্বাভাবিক। সেকারনেই পরিবার পরিজন নিয়েই ঘুরতে যাওয়া উচিত!!!
ভালো থাকেন বারিধারা।
১৭| ০৮ ই মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৪:১৭
তারেক ফাহিম বলেছেন: কোন প্রতিত্ত্যর নাই দেখি।
সময়পুেযগি পোষ্ট।
পরিবর্তন অাসছে, অারো অাসবে।
০৮ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:০৮
সোহানী বলেছেন: প্রতি উত্তর থাকবে কি করে...। অফিস থেকে ফিরে রান্না বান্না, পোলাপান দেখাশুনা, নিজের কাজ শের করেই ব্লগে বসি। লিখা পোস্ট করতে করতেই রাত ১১-১২টা। তারপর ঘুম দেই এবং সকালে উঠে ১০টার দিকে অফিসে বসে ঝামেলা কম থাকলে পোস্ট খুলি ও উত্তর দেই......... এবার বুঝলেন!!!
হাঁ, পরিবর্তন অাসছে, অারো অাসবে।........................
১৮| ০৮ ই মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৮
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: ২য় বিঃ দ্রষ্টবীয় বিশদ ব্যাখ্যায় ভুল ভাঙ্গিয়ে দেবার জন্য তোমাকে অন্তর থেকে ধন্যবাদ আপু। এটি পড়ার আগ পর্যন্ত তোমাকে কি ডাহা মিথ্যাকুমারিই না ভাবছিলুম মাইরি, ছি ছি.............
এখন নিজেই ওসব ভাবার জন্য লজ্জা পাচ্ছি
০৮ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:১৪
সোহানী বলেছেন: হাহাহাহাহাহা........ তোমারে কি স্টাইলে মাইর দেয়া যায় তার স্টাইল খুজেঁ ফিরছি। সাথে অবশ্যই শায়মা থাকবে। কারন ও বলেছে তুমি মুটু, তোমার সাথে একা পেরে উঠবে না। আর আমি মটু হবার ভয়ে সপ্তাহে তিনদিন জিমে কাটাই। একা পারবো না.......... হাহাহাহাহা
বেশী লজ্জা পাওয়ার দরকার নাই। তুমার সাথে আমার শাশুড়ি মায়ের পরিচয় করায়ে দিবো। উনার কাছেই আমার সম্পর্কে ভালো জানতে পারবা.........হাহাহাহাহাহা
১৯| ০৮ ই মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৫:০৪
ওমেরা বলেছেন: আপু আমি ছোট মানুষ আপনাদের মত সংসারের অভিজ্ঞতা নেই তবু একটু বলি । বাজার থেকে যে কোন ইলেকট্রনিক্স জিনিস বা ফার্ণিচার কিনি সাথে একটা ক্যাটালগ বা গাইডবুক দেন ।সেই গাইড বুক দেখে নাম্বার টু মিলিয়ে আমরা সেট করে ফেলি.খাট , আলমারি, ওয়্যারড্রব.কিন্ত একটু যদি হের ফের হয় তাহলে জিনিসটার সেটিং না হবে সুন্দর না হবে টেকশই। একবার আমাদের একটা আলমেরী ফেলেই দিতে হয়েছে।
সৃষ্টির সেরা মানুষকে সৃষ্টি করে আল্লাহও আমাদের জীবন পরিচালনের জন্য একটা গাইডবুক দিয়েছেন কিন্তু আমরা নারী ,পুরুষ কেউ সেই গাইড বুক অনুসরন করছি না বলেই আমাদের জীবনে এত এত অশান্তি ।
আপু বক বক মনে হয় বেশী করে ফেল্লাম । ছোট বোন হিসাবে মাফ করবেন আপু ।
অনেক ধন্যবাদ আপু ।
০৮ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:২০
সোহানী বলেছেন: আরে নাহ ওমেরা, কোন দেশেই এ সমস্যা নেই। শুধু এ উপমহাদেশ ছাড়া। সব দেশেই এখন এসব নিয়ে কেউই ভাবে না। কিন্তু আমরা এখনো হাজার বছর পিছিয়ে আছি। তবে সত্যিই আমরা অনেক ভালো আছি অন্তত পাকিস্তান বা আফগানিদের তুলনায়। ওখানকার মেয়েদের দেখি আরো কঠিন অবস্থা।
অার হাঁ কোন গাইডবুকই আমাদের ছেলেদের সাইজে আনতে পারবে না......হাহাহাহাহা
ভালো থাকো ওমেরা।
২০| ০৮ ই মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৫:০৪
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: পতিবরের ৪০বছর আগে জন্মানোর আক্ষেপের মধ্যে কি নিগুঢ় সত্য এবং হাহাকার বিদ্যমান তা মরমে মরমে উপলদ্ধি করছি মাইরি,,,
উপলদ্ধি ছাড়া আর কিইবা করার আছে বলো? সময়টা ভালো না। মালিকা হামিরার যুগ.................
সত্য কয়ে কি লাভ
বৃথা বাড়ে জ্বালাই;
আপুনি আসছে তেড়ে
ও বাবাগো পা লা ই।
০৮ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:২৯
সোহানী বলেছেন: হাহাহাহাহাহা..........মালিকা হামিরার যুগতো আসবেই কারন বহুত আরামে কাটাইছো জীবন। এইবার বাছাধনেরা মরমে মরমে উপলদ্ধিই শুধু করবা এর বেশী কিছুই করতে পারবা না। মালিকা হামিরাদেরতো জীবনে বহুত ধাবড়ানো দিসো, এইবার তার কিছুটা পরিশোধ এর পালা।
হাহাহাহা.... মজা করলাম।.............
২১| ০৮ ই মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৫:১৪
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: সুচনায় দাদী-মা'র
যা যা ক'লে ইতিহাস;
সে-ই হে প্রকৃত নারি
গরিমায় অতি খাস।
নিজেই সে ভুলে শেষে
ঠিক দিলে পাল্টি;
জয়তু মডার্ন নারি
বুঝা দায় চালটি।
০৯ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:৫৪
সোহানী বলেছেন: শুনেন ভাইজান, আগে কালের দাদী নানীকে আমাদের কাজ ধরায়ে দেওয়া যেত তাইলে বুঝতা কেমন জট পাকায়ে ছাড়তো। তারা ঘরে বসেই সব কল কাঠি নাড়তো, আমাদের মতো ঘন্টার পর ঘন্টা জ্যামে বসেই দৈাড়াতো না। আরো আছে, স্বামীবর যাবতীয় সামাজিক ধাক্কা সামলাতো যা এখন আমরা সামলাই হাড়ে হাড়ে। যেমন ধরো বাসায় দাওয়াত পর্ব। আগে তারা শুধু রান্না করতো এখন আমরা শুধু রান্না না অতিথির সাথে হেসে হেসে কথা বলা, স্বামীজির গ্রুপের সাথে এক এ্যাঙ্গেলে ডিল করা আবার নিজের গ্রুপের সাথে আরেক এ্যাঙ্গেলে ডিল করা। স্বামীজির বান্ধবীদের ন্যাকামী সহ্য না হলেও আপু আপু করতে করতে মুখের ফেনা তুলে ফেলা নতুবা স্বামীজি ভাববে তার বান্ধবীদের পাত্তা দিচ্ছি না। আবার তার বন্ধুদের সাথে অল্প হেসে কথা বলা.... কি যে মাইর ঝামেলা। এইগুলা তুমি বুঝবা না। মেয়ে হয়ে জন্মাইলে বুঝতা...........হাহাহাহাহাহাহা
২২| ০৮ ই মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৫:১৭
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: বিশ্ব নর দিবসে লিটনদা কি কি কর্মসূচি পালন করবেন তাই ভাবছি.................
০৯ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:৫৯
সোহানী বলেছেন: হাহাহাহাহা............ অলরেডি পোস্ট দিসে লিটন দা সাথে প্রামানিক ভাইও।
অসুবিধা নাই, আমরা ও আছি তোমাগো সাথে!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
২৩| ০৮ ই মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৫:২১
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: শেষ জোড় পোষ্ট যথা
মিতা কলাবাগান;
চেয়ে আছি আগ্রহে
কি কামান দাগান ?!?
০৯ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:১১
সোহানী বলেছেন: শুনো ভাইজান, বাগান আংকেল ভাবছেন সব আন্ডার মেট্রিক লোকজন ব্লগিং করে। ফেইসবুকের পোলাপানের সাথে ব্লগ গুলাইয়া ফেলছেন। তাই ছাতা পাতা কলা পাতা যাই খাওয়াবেন সবাই তাই খাইবেন। উনার ধারনা ও নাই কি ধরনের পোলাপান এখন ব্লগিং এ জড়িত। সারা বিশ্বের অনেক বড় বড় মাথারা স্বাধীন প্রচার মাধ্যম হিসেবে ব্লগ বেছে নিয়েছেন। একজন পিইচডি হোল্ডার এবং পিইচডি হোল্ডার প্রফেসারদের কি ধরনের কথার ওয়েট থাকে, আমার বিশ্বাস উনি এরকম কাউর দেখা পায় নাই। পাইলে কথা কওনের আগে একটুস খানি নড়িয়া চড়িয়া বসিতেন... ।
২৪| ০৮ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:২৬
কামালপা বলেছেন: আপনার চাকরী করার দরকার কি? ঘর-সংসার সামলান।
০৯ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:১৯
সোহানী বলেছেন: ভাইজান কামালপা, কোথ্থেইকা ছুইটা আইসেন এইখানে।..
যাহোক জ্ঞাতার্থে জানাই...... আমি চাকরী করি, ঘর-সংসার সামলাই, ব্লগিং করি, পড়াশুনা করি, ২টা ইউমেন্স ফেডারেশানের ভলান্টিয়ারিং করি, পার্টটাইম ট্রেনিং দেই, পার্টটাইম আমার সাবজেক্টের উপর ক্লাস নেই, বাচ্চাদের পড়াশুনা দেখি এবং যে কিনা এখানকার বেস্ট স্কুলে চান্স পেয়েছে এবং অনারারী রোল পেয়েছে এ পর্যন্ত, শশুড় বাড়ী, বাবার বাড়ী, নানীর বাড়ী, দাদীর বাড়ি, বন্ধু-বান্ধব.... সবার সাথেই সুসম্পর্ক বজায় রেখে চলি, আরো আছে...... যখনই সময় পাই ক্যামেরা হাতে ঘুরতে বের হই। এবং এ পর্যন্ত কয়েকটা দেশ ঘুরে বেড়িয়েছি।............ আরো জানতে চান? ফোন নাম্বার দিয়েন আলাপ করুম নে............।
ভালো থাইকেন।
২৫| ০৮ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:২৮
কামালপা বলেছেন: বাচ্চাকে ডে-কেয়ার সেন্টারে ফেলে এসে ব্লগ লিখলেন নাকি?
০৮ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:২৯
সোহানী বলেছেন: আমার ব্লগে সবসময়ই কিছু পাগল এসে জুটে......... এটা ইন্টারটেইনমেন্ট!
হাঁ ঠিক ধরেছেন! আপনারতো দেখি অনেক বুদ্ধি............. হাহাহাহাহা
হাঁ একটা গেদারে ডে-কেয়ার সেন্টারে, আরেকটারে স্বামীর ঘাড়ে দিয়ে ব্লগ লিখে বেড়াই।...........
২৬| ০৮ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:১৯
নূর-ই-হাফসা বলেছেন: আপু আজকের দিনের জন্য এইটা সবচাইতে উপযোগী পোষ্ট ছিল ।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এভাবে প্রকৃত সত্য উপস্থাপন করার জন্য ।
কামালপা আপনারা আসলেই মানসিক ভাবে অসুস্থ ।
০৯ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:২১
সোহানী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ হাফসা মনি।
কামালপা আসলেই মানসিক ভাবে অসুস্থ । তাদের সুস্থতা কামনা করছি।
২৭| ০৮ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:৪২
শায়মা বলেছেন: নর দিবস আছে তো!!!!!!!
১৯ নভেম্বর।
০৯ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:২২
সোহানী বলেছেন: তাই নাকি......... আসো লিটন দা সহ সক্কলের জন্য কিছু একটা করি।
বাই দা ওয়ে সেটার কালার কি হবে, ড্রেস বানাতে হবে সে কালারের...............
২৮| ০৮ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:০১
অর্ধ চন্দ্র বলেছেন: আমি অনেক কাজ করতে পারি সংসারে, (উপায় নাই তাই) হাহাহাহা!!
০৯ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:২২
সোহানী বলেছেন: বলেন কি!!!!!!! আপনি এক্সেপশান।
২৯| ০৮ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:০৮
আহমেদ জী এস বলেছেন: সোহানী ,
নারীর চিরন্তন একটা ছবি এঁকেছেন ।
যে ছবিটি ফুটিয়ে তুলেছেন তার মর্মকথা এই - নারীরা হলো এক একটি টি-ব্যাগের মতো , পুরুষ জানেনা সে কতোখানি স্ট্রং হতে পারে যতোক্ষন না নারী সমস্যার গরমজলে পা রাখে । নারী যেমন অঘটন ঘটন পটিয়সী , তেমনি দশভূজাও বটে ।
সৃষ্টির শুরু থেকেই নারী, জায়া -জননী রূপে সৃষ্টির ধারাকে রেখেছে অক্ষুন্ন । পুরুষ যে পথে হাটে তার পা দু’টো বাড়িয়ে, সে পা দু’টোকে হাটতে শিখিয়েছে নারী-ই । তাই এই জগৎ সংসারের প্রতিটি পদক্ষেপেই আছে নারীর ছোঁয়া । নারীই হলেন ধরিত্রী, নারীই হলেন অন্নপূর্ণা , নারীই হলেন মহামায়া ।
এই যে আজ আপনি আপনার স্বরকে দাপটের সাথে উচ্চকিত করেছেন তা এজন্যে নয় যে , আপনি চীৎকার করতে জানেন বরং যেসব নারীর কন্ঠগুলো নিরব হয়ে আছে তাদের স্বরকেও চারিদিকে ছড়িয়ে দিতে চেয়েছেন । “জেন্ডার ইক্যুয়াল” সমাজ বিনির্মান তখনই হবে যখন পৃথিবী থেকে “ জেন্ডার” শব্দটাই মুছে যাবে ।
তাই ভিড় করে আসা মানুষের দেখিয়ে দেয়া পথে নয়, নারীকে হাটতে হবে তার নিজের পথেই । নারীকে উচ্চকিত হতে হবে সেই ধারনাতে যে ধারনাতে সে বিশ্বাস করে । বলীয়ান হতে হবে সেই শক্তিতে যে শক্তি নারী ধারন করেন তার হৃদয়ে ।
শেষের দিকে পরম নির্ভরতায় এই যে লিখেছেন ---" আমরাতো বলিনি তোমরা সব কিছু করো শুধু চাই একটু হাত বাড়িয়ে দেও.... দেখো সে সংসারটা আরো অনেক সুন্দর হয়ে উঠেছে। প্লিজ.....তোমরা শুধু পুরুষ থেকো না মানুষ হোও। তোমাদের মতো আমাদের ও ইচ্ছে করে আকাশে ঘুড়ির মতো উড়তে, আমাদের ও ইচ্ছে করে একটু সময় নিজের ভালোলাগার জন্য দিতে, আমাদের ও ভালো লাগে একটু সময় বন্ধু-বান্ধব নিয়ে আড্ডা দিতে, আমাদের ভালোলাগে ভালো কোন নাটক দেখতে, ভালো কোন ছবি দেখতে, প্রিয় কোন গান শুনতে, প্রিয় কোন বই পড়তে। " তাতে যে অতল জলের আহ্বান ছড়িয়ে গেলেন তা কি পুরুষের বোধের সৈকতে আছড়ে পড়বে কোনও দিন !!!!!!!
কে জানে.........................................
১০ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৩:৫৪
সোহানী বলেছেন: আপনার ও আলী ভাইয়ের মন্তব্যের উত্তর দেয়ার জন্য আমাকে রীতিমত ভাবতে হয়, এটা আগেও বলেছি। অন্য মন্তব্য নিয়ে মাথা ঘামাই না। তাৎক্ষনিক উত্তর দেই.........হাহাহাহাহা
সহমত..... যখন পৃথিবী থেকে “ জেন্ডার” শব্দটাই মুছে যাবে তখনই “জেন্ডার ইক্যুয়াল” সমাজ বিনির্মান তখনই হবে।....
“জেন্ডার” শব্দটা কিন্তু অনেক পরিশ্রমের ফসল, যেমন বলি... আগে মেয়েদের যে কোন অধিকার বা কিছু পাওয়ার অধিকার আছে সেটা মনে হয় কেউই বুঝতেই পারতো না। আর সে কারনেই এ শব্দটির উৎপত্তি। এবং এর জন্য কঠিন আন্দোলন এর পরেই সবাই এ শব্দটি চিনে জানে। হাঁ, এরপর যখন সবাই উপলব্ধি করবে অধিকার নিয়ে ভাগাভাগির কিছু নেই, মেয়েরা শত্রু নয় বন্ধু..... ওদেরকে দমিয়ে রাখা মানে নিজের পায়েই কুড়াল মারা.. তখনই এ জেন্ডার শব্দটির বিলুপ্তি ঘোষনা হবে।
কিন্তু এখনো সে সময় আসেনি, আরো অপেক্ষা করতে হবে, আরো বিশ্ব নারী দিবস পালন করে জানিয়ে দিতে হবে... আমরা ও মানুষ, আমাদের ও সমান অধিকার আছে.... আমাদের ও ইচ্ছে ঘুরিরা আকাশে উড়তে চায়.......
আবার আসবো বাকি কথা বলার জন্য.......
৩০| ০৮ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:৫৯
ধ্রুবক আলো বলেছেন: নারী কিংবা নর দিবস নয়, চাই একদিন বিশ্ব মানুষ দিবস পালন করা হবে।
সবচেয়ে বড় যে কথাটা হলো, কে কত টুকু মানুষ হতে পেরেছি। মানুষ হওয়াটা জরুরি।
১০ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ৯:২৯
সোহানী বলেছেন: আর মানুষ!!! কে কত অমানুষ হতে পারি তার ধান্দায় বিজি থাকি................
অনেক ভালো থাকেন ধ্রুবক!
৩১| ০৯ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১২:১২
প্রামানিক বলেছেন: আমার বাবার খড়ম পড়ে অনেক হাঁটার চেষ্টা করেছি কিন্তু হাঁটতে গিয়ে কয়বার যে আছাড় খেয়েছি তার হিসাব নাই, অথচ বাবা এই এক বইলাওয়ালা খড়ম পড়ে দৌড়াতেও পারতেন।
আগে নারীদের শারীরিক পরিশ্রম বেশি ছিল মানসিক শ্রম কম ছিল, বর্তমানে নারীদের শারীরিক শ্রমের পাশাপাশি মানসিক পরিশ্রম বেশি। ধন্যবাদ বোন সুন্দর লেখনির জন্য।
১০ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:০৮
সোহানী বলেছেন: সত্যি কথা বলেছেন প্রামানিক ভাই, আগে নারীদের শারীরিক পরিশ্রম বেশি ছিল মানসিক শ্রম কম ছিল, বর্তমানে নারীদের শারীরিক শ্রমের পাশাপাশি মানসিক পরিশ্রম বেশি।
আর খড়ম, অনেক চেষ্টার পর ব্যার্থ হয়ে ওর পিছনে দৈাড়ানো বন্ধ করেছিলাম..............হাহাহাহাহাহা
৩২| ০৯ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১২:৩৫
সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
নারী পুরুষ হওয়ার চেয়ে মানুষ হওয়াই সার্থকতা। মানুষ হতে পারলেই পুরুষরা নারীদের সম্মানে নিজের সম্মান, তাদের কর্মেই নিজের কর্ম সবই বুঝতে পারবে।
১০ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:০৯
সোহানী বলেছেন: সত্যিই তাই, মানুষ হতে পারলো তো এ সব সমস্যা কোনভাবেই থাকে না..............
চমৎকার কথা বলেছেন।
৩৩| ০৯ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১:০০
সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
একটি প্রশ্ন করি,
প্রশ্নটি প্রাসঙ্গিক নাকি অপ্রাসঙ্গিক সেটা আপনি নির্বাচন কইরেন, আপাতত আমাদের সাথে পরিচয় করিয়ে দেন!
সবশেষে দেখলাম আপনি গুগুলকে মামা বলে ডাকছেন, আপনার আত্মীয় হলে আমরা তিনাকে এভাবে সম্বোধন করে আত্মীয়তা রক্ষা করতে চাই!
ছবি : সোহানী আপুর গুগুল মামা
১০ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:১২
সোহানী বলেছেন: খারাপ বলো নাই ভাইগ্না.............
আসলে মাই সব কিছু জানে তার উপর ডাবল মা+মা=মামা................. সে কারনেই মামা।
আসলে সত্যটা হলো, আমরা যারা ইউনির তারা ক্যাম্পাসের সবাইকে মামা বলে ডাকতাম তাই সে অভ্যেসটা রয়ে গেছে।
৩৪| ০৯ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১:০৬
মোঃ মঈনুদ্দিন বলেছেন: আমি অতটুকু সচেতন নই। জানতাম না আজ আন্তর্জাতিক নারী দিবস। তবে, সকালে ক্লাসে ছাত্রীদের এ বিষয়ে উপদেশ দিয়েছি ভালো করে পড়ালেখা কর। নিজের আগামীর পথকে মসৃন করতে হলে লেখাপড়ার বিকল্প নেই। আমাদের সমাজে নারীরা বরাবরের মতোই অবহেলিত এবং নিগৃহীত। এ অবস্থার উন্নতি করতে হলে নারীদের উচ্চ শিক্ষা প্রয়োজন। ধন্যবাদ সময়োপযোগী লেখা উপস্থাপনের জন্য। ভালো থাকুন।
১০ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:২৯
সোহানী বলেছেন: হাঁ সত্য, এ অবস্থার উন্নতি করতে হলে নারীদের উচ্চ শিক্ষা প্রয়োজন। এখন কিন্তু অনেক বেশী সচেতনতা তৈরী হয়েছে। শুধু দরকার একটু মানসিকতার পরিবর্তন, দেখবেন সবই ঠিক হয়ে যাবে তখন।
৩৫| ০৯ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ২:৩৭
মুফীদ হাসান বলেছেন: যদি আমরা নিজেদের মধ্যে ঝগড়া করি তাহলে ভেঙে যাবো... চলেন! আমি আপনার আয়না হই এবং আপনি আমার। :-)
১০ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:৩০
সোহানী বলেছেন: হাঁ সেটাই বলতে চেয়েছি, নিজেদের আয়না হলেতো আর এতো মারামারি কাটাকাটি অশান্তি জেন্ডার কিছুই থাকতো না...... তাই না!
৩৬| ০৯ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৩:৪০
রিফাত হোসেন বলেছেন: একে অন্যের পরিপূরক।
১০ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:৩১
সোহানী বলেছেন: সত্যিই তাই, এ সত্যটাই দরকার উপলব্ধি করার.............
৩৭| ০৯ ই মার্চ, ২০১৮ ভোর ৫:৩০
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: নারী দিবসে খুব সুন্দর করে একাল ও সেকালের পতি সেবার কথা মালা তুলে ধরেছেন ।
পাঠে মুগ্ধ ।
মনে পরে সেদিন আসবে কবে যেদিন কবির কথা ফলবে, পুরুষ রমনী থাকবেনা কোন ভেদাভেদ । সকলেই কবির কণ্ঠের সাথে কণ্ঠ মিলিয়ে বলবে বিশ্বের যা কিছু মহান সৃষ্টি চির কল্যাণকর, অর্ধেক তার করিয়াছে নারী, অর্ধেক তার নর । এ বিশ্বে যত ফুটিয়াছে ফুল, ফলিয়াছে যত ফল নারী দিল তাহে রূপ-রস-সূধা-গন্ধ সুনির্মল । বলবে সকলে মিলে নারী হল জ্ঞানের লক্ষী, গানের পক্ষী , শষ্য-লক্ষী । একাল সেকাল দুকালেই এখনো পুরুষ এনে দেয় দিবসের জ্বালা , আর নারী আনে যামিনী শান্তি সমীরণ বারি । দিবসের শুরুতে ভোর হতে যোগায় শক্তি সাহস, বাড়িয়ে দেয় নীজ সন্তানসহ পতির প্রতি প্রয়োজনীয় সেবার হস্ত খানি , আবার ক্লান্ত কর্মময় দিবস শেষে নিশিথে হয় বঁধু । পুরুষ হৃদয়ে যখন থাকে মরুতৃষা নারী যোগায় মধু ।
তারপরেও সংসারের কাজে কর্মে অনেক পুরুষই করেনা সহায়তা, দেয় শুধু শত বাহানা আর হয় বড়ই হৃদয়হীন, সে সময় আবার মানুষ করিতে তারে নারী দেয় অর্ধেক হৃদয় ঋণ ।
পোষ্ট টি পড়ি আর শুধু ভাবি এমনটি আর চলবে কতদিন । একাল সে কাল দুকালেই নারীগন শিখাল পুরুষেরে, স্নেহ-প্রেম, দয়া-মায়া, সুখি সংসার গড়িবার তরে বহিল কাধে পরিবারের সকলের ভাল মন্দের বুঝা । এত এত সব কাজের ভিরে একাল সেকাল উভয় কালেই নারীগন চাপা ছিল এতদিন, এখন সময় আসছে ভারসাম্যহীন জেন্ডার বিধান করতে বিলীন । কামনা করি বেদনার যুগ হোক অবসান , আসুক মানুষের যুগ, শুরু হোক সাম্যর যুগ জগত জুরে । ঘরের গৃহিণীগনসহ জগতের সকল রমনীকুল ধরার দুলালী মেয়ে হয়ে, সখাসখিগন সনে অবসরক্ষনে সাজুগুজু করে বেড়াক নাটক সিনেমা দেখে, গল্পের বই পড়ে আর গান গেয়ে , ঘুড়ির মতো মুক্ত ডানা মেলে উড়ে বেড়াক আকাশে , আর হোক মর্যাদা আসনে আসিন ।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল
১০ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:৩৬
সোহানী বলেছেন: দাড়াঁন দাড়াঁন ...... বাংলা একাডেমীর ডিকশেনারীটা নিয়ে বসি.....
তার আগে বলেন আমার আগের পোস্টে মন্তব্য কোথায়??? নাকি একটু বেশীই তাড়াতাড়ি পোস্ট দিয়ে ফেলেছি এবার তাই কোটা শেষ!!!!!!!
পরে আসছি প্রতি উত্তর নিয়ে।
৩৮| ০৯ ই মার্চ, ২০১৮ ভোর ৫:৪০
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আপু, সবাই মনে হয় এক রকম নয়। বিগত ১০ বছরেরও বেশী সময় ধরে বিদেশে আছি। বুয়া রাখার সামর্থ আল্লাহয় দেয় নাই। সংসারের কাজ একটুও কম করি না।
১০ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:৩৭
সোহানী বলেছেন: ভাইজান, দেশের বাইরে গেলেই আমাদের পুরুষকুলের আচার আচরন কাজ কর্ম সব পাল্টে যায়। যত সমস্যা দেশে থাকতে।
৩৯| ০৯ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:২৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: প্রতিদ্বন্ধীতা নয়, প্রতিযোগীতা নয় সম্পর্ক হোক ভালবাসার
স্বতস্ফূর্ত অংশগ্রহনের, শেয়ারিং কেয়ারিং এর
যে জ্ঞানী- নারী পূজ্য তার কাছে, দেবী, আরাধ্য প্রশান্তির অনন্ত রক্ষত্রবীথি
উভয়কে সকল নেতিবাচকতা পরিহার করে চলতে হবে। তবেই এ ভূবনই স্বর্গ
+++++
১০ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:৩৯
সোহানী বলেছেন: আরে সেটাইতো বলার চেস্টা করি কিন্তু তোমরা বোঝ না তাই তো এতো অশান্তি।......... উভয়কে সকল নেতিবাচকতা পরিহার করে চললেইতো মারামারি কাটাকাটির কিছুই থাকেনা............... তাই না.........
প্রতিদ্বন্ধীতা নয়, প্রতিযোগীতা নয় সম্পর্ক হোক ভালবাসার
৪০| ০৯ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:৪৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সংশোধনী:
যে জ্ঞানী- নারী পূজ্য তার কাছে, দেবী, আরাধ্য প্রশান্তির অনন্ত নক্ষত্রবীথি
১০ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:৪০
সোহানী বলেছেন: অই হলো..... কেউ বাংলা ডিকশেনারী নিয়ে বসবে না। আর তোমার পরীক্ষাও নিবে না।...........াহাহাহা
৪১| ০৯ ই মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৪
সুমন কর বলেছেন: নারী দিবস উপলক্ষে চমৎকার একটি পোস্ট। সেকাল-একাল তুলনা করে ভালোই করেছেন। কোন কালেই তাঁদের কাজ কম ছিল না, কম করতেও পারেনি। এখন সংসার আর কর্মজীবন মিলিয়ে আরো কঠিন হয়েছে।
তবে এর কিছু ব্যতিক্রমও আছে (সংসারের প্রতি গুরুত্ব দেয় না, বুয়ার উপর শতভাগ নির্ভরশীল)। ঘরের কাজ নিজে করবে, সেটাই দায়িত্ব। ভাগ্য ভালো এদের সংখ্যা খুব কম।
* আমি কিন্তু অফিস যাবার সময় কোন কিছু ভুল করি না, এসে বাচ্চাদের পড়াশোনা + দেখাশোনা সব করি..... আর রাতে ফ্রি হয়ে সামুতে বসে থাকি.........হাহাহাহাহা
+।
১১ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ৯:৩২
সোহানী বলেছেন: আপনি অবশ্যই একজন অসাধারন স্বামী, পিতা.....................
হাঁ, এরকম অনেক নারীই আছে যারা ব্যাক্তি স্বাধীনতার নামে পরিবারের সবাইকে ডিপ্রাইভ করে। এদের সংখ্যা খুব কম নয়, যথেস্ট। বেশী নেতিবাচক কথা এদের নিয়ে বলতে পারি না কারন এ অল্প সংখ্যক এর জন্য বৃহৎ সংখ্যার বদনাম করার সময় এখনো আসেনি। তারপর বলবো, সমাজের সব কিছু নিয়েই বলা উচিত।
অনেক ভালো থাকেন সুমন।
৪২| ০৯ ই মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৭
কালীদাস বলেছেন: লেখার বক্তব্যটা ভাল। তবে এই ধরণের মেন্টালিটির অনেক পরিবর্তন হয়েছে বাংলাদেশে, মধ্যবিত্ত পরিবারগুলোতে ছেলেরা ধীরে হলেও ঘরের কাজে ঢুকছে অল্প অল্প করে হলেও। স্কুল লেভেলে বেত এবং নৈতিকতার কোন কোর্স চালু থাকলে ৫০ বছরের মধ্যে পাশ্চাত্যের মতই হয়ত হয়ে যেত বাসাগুলো
১১ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ৯:৪০
সোহানী বলেছেন: হাহাহাহাহাহা.......... ভালো বলেছেন, "স্কুল লেভেলে বেত এবং নৈতিকতার কোন কোর্স চালু থাকলে ৫০ বছরের মধ্যে পাশ্চাত্যের মতই হয়ত হয়ে যেত বাসাগুলো"। স্কুলের বেত বন্ধ করার জন্য আন্দোলন চলে অার আপনি তা চালু করতে চান। আপনার বিরুদ্ধে মিছিল হবে..................হাহাহাহা
তবে যাই বলেন, আপনার কথা কিন্তু সত্য। সে কারনেই আগের দিনে এতোটা অমানুষ ছিল না অন্তত নৈতিকতার দিক থেকে ভালো ছিল। তবে আর যাই বলেন নৈতিকতার শিক্ষা খুব দরকার এখন।
হাঁ, সত্যিই পরিবর্তন হয়েছে, শুধু মধ্যবিত্ত নয় উচ্চবিত্ত পরিবারগুলোতে ছেলেরা ধীরে হলেও ঘরের কাজে ঢুকছে অল্প অল্প করে।
ভালো থাকেন কালীদাস। আপনার চয়েজের হেভি মেটাল শোনা হয় অনেকদিন। আমার ছেলেতো হেভি মেটাল এর পাগল। যদিও সে ফ্লুট বাজায়........
৪৩| ০৯ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:৩২
উম্মে সায়মা বলেছেন: চমৎকার পোস্ট আপু। তবে আশার বিষয় এটাই যে পুরুষদের চিন্তাধারা কিছুটা পরিবর্তন হচ্ছে এখন। তবে আরো অনেক বেশি দরকার!
ধন্যবাদ।
১১ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:১৩
সোহানী বলেছেন: হাঁ সত্য পুরুষদের চিন্তাধারা পরিবর্তন হচ্ছে এবং আরো হবে।
অনেক ধন্যবাদ সায়মা।
৪৪| ১০ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৩:৩৭
উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: "বলো কি.... ওইটা তো পলিটিকেল আড্ডাখানা বিশেষ করে মেয়েদের এ্যাগেনিস্টে। "
ঐখানে অন্ততপক্ষে মনোযোগ দিয়ে কাজ করলে স্বীকৃতিটুকু পাওয়া যায়। সংসারে হাজারো শ্রম দিলেও সব সময় সেটা মেলে না।
১১ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:১৫
সোহানী বলেছেন: এটা ঠিক বলেছো। মনোযোগ দিয়ে কাজ করলে অফিসে স্বীকৃতি পাওয়া যায়। অথচ সংসারে হাজারো শ্রম দিলেও স্বীকৃতি মেলে না কোনভাবেই।
৪৫| ১০ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:১১
শায়মা বলেছেন: আপুনি কাল থেকে নর দিবসের ড্রেস কালার নিয়ে ভাবতে ভাবতে আমি শেষ!!!!!!!
সব শেষে ডিসাইট করলাম ওদের জন্য হবে কালো ভূত ড্রেস !!!!!!!
১০ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:১৫
সোহানী বলেছেন: য়ুহু...... পছন্দ হয়নি। ওদেরকে গোলাপি রং দিলে কেমন হয়। কারন আমার জানা মতে ছেলেদের বড় অংশই গোলাপি পছন্দ করে না। আর কানাডায় বুলি দিবস হিসেবে গোলাপি পড়ে, সে থেকে ধারনা নিলাম.............. তোমর মত কি? কারন ছেলেরা ভাবে কালোতে বেশী স্মার্ট লাগে।
৪৬| ১০ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:৪৬
শায়মা বলেছেন: হা হা হা না না গোলাপী পরে তারা সবাই ঘুরলে যদি আমি আবার বমি করতে করতে মরে যাই!!!!!
তার থেকে গোলাপ ফুলের গোলাপী হোক মেয়েদেরই । মেয়েদের চেয়ে সুন্দর কি কিছু আছে নাকি দুনিয়ায়!!!!!!!!
এত সুন্দর কালার বান্দরদেরকে দিয়ে দেবো........!!!!!!!!!! নো ওয়ে!!!!!!!!!!
১২ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:১০
সোহানী বলেছেন: আরে বুঝলঅ না ওইটা হলো গিয়ে পানিসমেন্ট কালার। তুমি নিশ্চয় জানো পশ্চিমা বুলি দিবস এর কথা। শুধুমাত্র একটা মেয়ে সুইসাইড করেছিল সহপাঠীদের টিজে। এতেই সারা দেশের নিয়ম কানুন পাল্টে গেল, ইভ টিজিং নিয়ে মিলিয়ন ডলার এর ট্রেনিং শুরু করে দিল ও ছেলেদের সহ সবার গোলাপী রং ঘোষনা করলো।.......
আমাদের দেশের ইভ টিজিং যদি এরা দেখতো তাহলে সাথে সাথে নদীতে ঝাঁপ দিতো....
তাই এত সুন্দর কালার বান্দরদেরকে দিয়ে দেবার সমর্থন করি।
৪৭| ১০ ই মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৩:২৯
জেন রসি বলেছেন: পরিবর্তন হবেই। তবে কিভাবে এবং কোন পথে হবে তা অনেককিছুর উপর নির্ভর করে। সেসব নিয়ে বিভিন্ন পয়েন্ট অব ভিউ থেকে ভাবার জায়গা আছে।
১২ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:১২
সোহানী বলেছেন: হাঁ পরিবর্তন হবেই। বিভিন্ন পয়েন্ট অব ভিউ নয় শুধুমাত্র দরকার মানসিকতার চেইন্জ এর। তাহলেই সব ঠিক হয়ে যাবে।
৪৮| ১০ ই মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৪:৫০
জাহিদ অনিক বলেছেন:
পড়লাম আপু।
পুরুষ সবসময় নারীর সাপোর্ট চায়। জন্মগতভাবেই সে নারীর কাছে অসহায়, সেটাকে মাঝেমাঝে ভুলভাবে উপস্থাপন করা হয়।
নারী দিবসের শুভেচ্ছা
১২ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:১৬
সোহানী বলেছেন: কিভাবে?? নারীর সাপোর্ট এর সাথে কি সম্পর্ক?
সাপোর্ট দু'জনেরই লাগে। একারনেই সৃষ্টিকর্তা এভাবে তৈরী করেছেন একজন আরেকজনের পরিপূরক হিসেবে। কথা সেটা নিয়ে নয়, কথা হলো দমিয়ে রাখা নিয়ে, মেয়েদের কষ্টা অনুভব নিয়ে.............
৪৯| ১১ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ৯:৪৭
আহমেদ জী এস বলেছেন: সোহানী ,
প্রতিমন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ । যে প্রতিমন্তব্যটুকু করেছেন তার জবাব এখানে নয় , এইমাত্র পোস্ট আকারে দিয়েছি , সচিত্র বলে ।
১২ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:১৮
সোহানী বলেছেন: উত্তর রেখে এসে যে কি যন্ত্রনায় পড়লাম... কিছুতেই সামুতে ঢুকতে পারি না। সব সাইটে ঢুকতে পারি শুধু সামু ছাড়া। এখন অফিসে এসে ঢুকলাম। দেখি আজ রাতে ঢুকতে না পারলে সার্ভিস প্রোভাইডারকে কল দিতে হবে।
৫০| ১১ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ৯:৫০
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আপু ১৯ শে নভেম্বর আমি মন থেকে দিল থেকে কিচ্ছু করতে চাই!
পিংক এ হ্যা দিলাম
১২ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:২০
সোহানী বলেছেন: হা* আমি ও পিংক সাপোর্ট করি। ১৯ শে নভেম্বর কি কি করা যায় তার বিশদ পরিকল্পনা তার আগে নিয়ে আসবো তবে লিটন দা আর জেসনকে এর প্রধান উপদেস্টা করা হবে।
৫১| ১২ ই মার্চ, ২০১৮ দুপুর ২:২২
আখেনাটেন বলেছেন: হা হা হা; এত দেখছি দশভূজার জীবন। এখনকার মেয়েরা কি এতটা করে?
স্বামী ভ্দ্রলোকতো কোহেকাফের শাহজাদার লাইফ লিড করছে। এত সুখ ক্যারে!!!
১২ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:২৪
সোহানী বলেছেন: এত সুখ ক্যারে মানে....... স্বামী ভ্দ্রলোকতো জীবনভর সুখেই কাটায়। একটু কম বা বেশী।
আর মেয়েদের জীবরে প্যারাতো জী ভাই এর লিখায় ডিটেইস দেখবেন। লিংক নীচে............
http://www.somewhereinblog.net/blog/GSA1953happy/30232138
৫২| ১৩ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১২:২৪
পলক শাহরিয়ার বলেছেন: যে ছবিটা একেঁছেন তার পরিবর্তন হচ্ছে একটু একটু করে। পরের জেনারেশনে কাঙি্খত না হলেও পজিটিভ চেঞ্জ অবশ্যই আসবে। তবে গ্রামের চিত্র পাল্টাতে সময় লাগবে যতদিন না মেয়েরা অর্থনৈতিক,সামাজিকভাবে আরো বেশি স্বাধীন না হচ্ছে। আর পুরুষের কিছু মানসিক পরিবর্তন অবশ্যই দরকার।
১৩ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:১৬
সোহানী বলেছেন: চমৎকার বলেছেন, "পুরুষের কিছু মানসিক পরিবর্তন অবশ্যই দরকার।"
এই একটি বিষয় এগোলেই সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।
অনেক অনেক ধন্যবাদ পলক!
৫৩| ১৩ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:৪৭
মনিরা সুলতানা বলেছেন: উপদেস্টা চাই , জী এস ভাই এবং মহাকবি কালিদাস কে
১৫ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:০৩
সোহানী বলেছেন: হাহাহাহাহাহা....... উনারা বাই ডিফল্ট উপদেস্টা।
৫৪| ১৮ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:৫৪
অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: ইদানীং ছেলেদের মানসিকতার অনেক পরিবর্তন হয়েছে, তাই নয় কি? লেখাতে প্লাস।
১৯ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:১৬
সোহানী বলেছেন: হাঁ, অনেকটুবুই সত্য। তারপরও বলবো আরো অনেক পরিবর্তন দরকার।
অনেক ধন্যবাদ অনন্য!
৫৫| ২৯ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:২৬
শামচুল হক বলেছেন: সুন্দর একটি বিষয় তুলে ধরেছেন। ধন্যবাদ
৩০ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:৫২
সোহানী বলেছেন: ধন্যবাদ হক ভাই...............
৫৬| ৩১ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:০১
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: পাতি সেবা--------- আর--------পাতিহাঁস-------সেবা/পালা------উভয়ই--------অর্থনৈতিকভাবে----------লাভজনক। -----যে গাভী দুধ দেয় তার --()-- ও মাঝ সহ্য করতে হয়।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১:০২
সোহানী বলেছেন: কিন্তু গাভী দুধ দেয় আর বলদ চাষ করে তাই উভয়কেই দরকার। একজনকে ছাড়া অন্যজনকে হেয় করা মানে দুজনরেই ক্ষতি... কি বোঝাতে পারলাম!!!
৫৭| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:০৯
কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: পতিসেবা একাল হোক সেকাল হোক থাকবেই। এর থেকে মুক্তি নেই। তবুও ভালো সময়ের সাথে মেন্টালিটি কিছু বদলেছে।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১:০৩
সোহানী বলেছেন: হাঁ সত্যিই সময়ের সাথে অনেক পরিবর্তন হয়েছে তবে দরকার সহমর্মিতা, সহযোগীতা অার ভালোবাসা।
৫৮| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১২:৫৮
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: হিসেব করে দেখলে তো নারীদেরই দায়িত্ব বেশি সামলাতে হয়! মেয়েরা পারেনও বটে!!
পুরুষ দিবস হলে আপু আমরা কি কি সুবিধে পেতে পারি?
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৭
সোহানী বলেছেন: পুরুষ দিবসে আমরা নারীরা ফেইসবুক ব্লগে বড় বড় কথা বলে জ্ঞানগর্ব বক্তৃতা দিবো। টিভিতে বিভিন্ন অনুষ্ঠান হবে, তোমাদের উন্নয়নকল্পে কি কি করা যায় তার জন্য টকশো হবে.......... ..
আরো আছে, তোমাদের সাথে সেলফি তুলে তোমার বউ কিংবা নারী কলিগ ফেইসবুকে পোস্ট দিয়ে জ্বালাময়ী বক্তৃতা দিবে যে তোমরা সংসার এর জন্য কত কষ্ট করো...ইত্যাদি ইত্যাদি ইত্যাদি ইত্যাদি
বুঝলা কিছু
৫৯| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৮
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: এত্ত কিছু....!!
হা হা হা
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৯
সোহানী বলেছেন:
তোমরা তো জানো আমরা কত্তো ভালোবাসি তোমাদের..............
৬০| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:০৪
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: নারীর ভালোবাসা ছাড়া পুরুষের জীবন অপূর্ণ শ্মশান।
একজন নারী সবসময় পুরুষের অধিক দায়িত্ব সামলান।
নারীকুলে বিনম্র শ্রদ্ধা আর ভালোবাসা সবসময়।
নারীর কারণে সবি হয় নারীর কারণে'ই-মুখময়।।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:১৪
সোহানী বলেছেন: নারীর ভালোবাসা ছাড়া পুরুষের জীবন অপূর্ণ শ্মশান। ........
ওরে বাপরে এতো দেখি কঠিন কথাবার্তাা..................
ভালো থাকো নয়ন............
৬১| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:১১
প্রামানিক বলেছেন: হেনা ভাইয়ের সাথে এই মাত্র ফোনে কথা হলো, পিসি মেরামত করেছেন তবে উনি পারিবারিক কাজে একটু ব্যস্ত আছেন, কিছু দিনের মধ্যেই আবার তিনি ব্লগে নিয়মিত হবেন। ধন্যবাদ
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:১৬
সোহানী বলেছেন: ধন্যবাদ প্রামনিক ভাই খবর নেয়া এবং দেয়ার জন্য। নিশ্চয় নতুন গার্লফ্রেন্ড নিয়ে বিজি আছেন...
৬২| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১১:৫৪
প্রামানিক বলেছেন: উনার প্রথম গার্লফ্রেন্ড হারানোর পর দ্বিতীয় গার্লফ্রেন্ড নিয়েই দীর্ঘ দিন আছেন তবে বর্তমানে আরেকটি গার্লফ্রেন্ড জুটেছে তার হাগু মুতু পরিষ্কার করতে করতেই উনার দিন যায়, তবে এর বাইরেও তিনি ব্যস্ত আছেন গ্রামের জমির চাষাবাদ নিয়ে। কিছু দিনের মধ্যেই হয়তো এত ব্যস্ততার মাঝেও নিয়মিত পাবো। ধন্যবাদ বোন।
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৮ ভোর ৫:২৫
সোহানী বলেছেন: ওরে বাপরে সবাই দেখি উনার প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয় গার্লফ্রেন্ড এর খোঁজ জানে.... আমিতো ভাবলাম এ গোপন খবর আমি একাই জানি।.............
তবে নতুন গার্লফ্রেন্ড এর হাগু মুতু পরিষ্কার করতে করতে তো দিন যাবেই.... .......... এর থেকে নিস্কৃতি নেই। জমি চাষ করেন উনি........... শুনে খুব ভালো লাগলো। যাহোক বলবেন উনাকে খুব মিস করছি.............
ভালো থাকুন...........
৬৩| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৩:০৫
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: লেখাটা ভালো লাগলো। সংসারের দায়িত্বটা হলো স্ত্রী আর স্বামীর সমঝোতার ব্যাপার। একজন পার্মানেন্ট বুয়া হয়ে থাকবে, আরেকজন পায়ের উপর পা তুলে স্ত্রীর উপর শাসন করবে, এটা অন্যায়। পারস্পরিক সহযোগিতায় সংসার খুব মধুময় হয়ে উঠতে পারে।
ইয়ে মানে, আমি ইদানীং সংসারের কাজগুলো একাই করছি কিনা, তাই মর্মে মর্মে টের পাচ্ছি স্ত্রী এতদিন কত কষ্ট করছিলেন।
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৮ ভোর ৫:২৯
সোহানী বলেছেন: "আমি ইদানীং সংসারের কাজগুলো একাই করছি কিনা"........ মানে এতোদিন ফাকিঁ দিয়েছেন.......... সো ব্যাড....।
সংসারের দায়িত্বটা হলো স্ত্রী আর স্বামীর সমঝোতার ব্যাপার... সত্যিই তাই। দেশে না বুঝলে ও বিদেশে এসে কিন্তু স্বামীরা ভালোই বুঝে। এখানে দুই জনেই বুয়া আর আব্দুল...........হাহাহাহাহা
আর হাঁ, পারস্পরিক সহযোগিতায় সংসার খুব মধুময় হয়ে উঠে । এর কোনই বিকল্পই নেই।
অনেক অনেক ভালো থাকুন প্রিয় লেখক। ভালো লাগছে আমার লিখাটি পড়ার জন্য।
৬৪| ০৫ ই মে, ২০১৮ রাত ১২:১৫
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: ???
০৫ ই মে, ২০১৮ রাত ১২:১৯
সোহানী বলেছেন:
৬৫| ০৫ ই মে, ২০১৮ রাত ১২:২২
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: !!!
০৫ ই মে, ২০১৮ ভোর ৬:৩৫
সোহানী বলেছেন: কেন রে ভাই এনি প্রবলেম............
৬৬| ০৫ ই মে, ২০১৮ ভোর ৬:৩৮
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: এমনিই, দুষ্টুমী করলাম।
০৫ ই মে, ২০১৮ ভোর ৬:৪২
সোহানী বলেছেন:
৬৭| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:২৭
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: একে তো সব কিছুতেই খুত ধরে আর সবাই তার উপর ডিপেন্ডে করতে পছন্দ করে.... বর বেচারা ভাল মানুষ, করবেটা কি?
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৩:১৪
সোহানী বলেছেন: হাহাহাহাহাহাহা........ মানছি
৬৮| ১১ ই জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ৯:২৯
রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্ট এবং মন্তব্য ঠান্ডা মাথায় পড়লাম।
ভালো লিখেছেন।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:১৪
সোহানী বলেছেন: হাহাহা.................
৬৯| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:৪৯
শের শায়রী বলেছেন: যদিও বলেছেন এর সাথে ব্যাক্তিগত জীবনের কোন মিল নেই তারপরো ভাইর জন্য "মুখরা রমনী বশীকরন" বইটা কিনে দিতে হবে ভাবছি
১৩ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:২৭
সোহানী বলেছেন: হাহাহাহাহাহাহা..................
৭০| ২০ শে মে, ২০২০ রাত ২:০৮
রাজীব নুর বলেছেন: এই পোষ্ট আগেই পড়েছি বোন।
২২ শে মে, ২০২০ রাত ৩:৪৩
সোহানী বলেছেন: আমি জানি, তারপরও দিলাম মনে করার জন্য।
৭১| ১৫ ই এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৫:০৭
খায়রুল আহসান বলেছেন: যদিও আপনি '২য় বিঃদ্রঃ' এ উল্লেখ করেছেন যে এ লেখার বর্ণনা পড়ে পাঠক যেন তা আপনার ব্যক্তি জীবনের সাথে গুলিয়ে না ফেলেন, তবুও ব্লগে আপনার বিভিন্ন লেখা পড়ে আপনাকে যতটুকু জেনেছি, তাতে মনে হয়েছে এর অধিকাংশই আপনার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকেই লিখা। বিশেষ করে দাদু এবং মায়ের কর্তব্যপরায়নতার ছোট ছোট দৃষ্টান্তগুলো আমার খুব ভালো লেগেছে, কারণ আমার পরিবারেও আমি একজন 'নানু' এবং একজন 'মা' এর এমন দৃষ্টান্তের সাথে সুপরিচিত। আর সেই কাঠের 'খড়ম' এর কথাটার স্মৃতি যেন চোখের সামনে দেখতে পেলাম, ছোটবেলায় আমার গ্রামীন মুরুব্বীদের সে সব খড়ম পায়ে দিয়ে অতি স্বচ্ছন্দে হেঁটে বেড়ানোর দৃশ্য ভেসে উঠলো।
শেষের অনুচ্ছেদটিতে যে পরিবর্তনের কথা বলেছেন, তার সাথে একমত এবং তাতে আশান্বিত বোধ করি যে আগামীতে বৈষম্য আরও অনেক কমে আসবে। আর একমত বলেই আমিও এ প্রক্রিয়ার সাথে ইতিবাচকভাবে অংশগ্রহণ করে থাকি।
বিশ্ব নর দিবস পালিত হবার প্রত্যাশা ব্যক্ত করার জন্য ধন্যবাদ।
১৮ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১:৫৩
সোহানী বলেছেন: হাহাহাহা......... ব্যাক্তি ছাড়া অভিজ্ঞতা পাবো না, আর অভিজ্ঞতা ছাড়া লিখা সম্ভব হবে না।
তবে কি জানেন, বিদেশে আসার পর মেয়েদের জন্য আরো বেশী ফিল করছি। বিশেষকরে এ উপমহাদেশের স্বামীরা কোনভাবেই সহানুভূতিশীল নয় বাসার কাজের ক্ষেত্রে। আসলে তারা যে পরিবেশ থেকে উঠে এসেছে সেখান থেকে বেড়িয়ে আসত পারে না অনেকে। ঘরের কাজ করতে যে কোন কষ্ট হয় তা অনেকেই বুঝে না।
খড়ম জিনিসটা আমার কাছে ছিল বিস্বয়কর। কিভাবে এটা পরে চমৎকারভাবে হাটতো............ আমি অনেকভাবে ট্রাই করেছিলাম কিন্তু পারিনি।
অবশ্যই অভিনন্দন যে আপনি এ প্রক্রিয়ার সাথে ইতিবাচকভাবে অংশগ্রহণ করছেন। সবাই যদি এভাবে ইতিবাচকভাবে নিতো তাহলে এতো ভুলবোঝাবোঝি হতো না, অনেক সুন্দর হতো জীবনটা।
বিশ্ব নর দিবস পালিত হবে নিশ্চয়.......
৭২| ১৫ ই এপ্রিল, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৪৩
খায়রুল আহসান বলেছেন: "আসলে, আমি তার সার্ভিসের নয়, সান্নিধ্যের কাঙাল!" - কি চমৎকার একটা কথাই না বলে গেছেন বারিধারা ২ ১৬ নং মন্তব্যটিতে! আশাকরি, তার এ কাঙালিপনা এখনও অব্যাহত আছে এবং আজীবন অটুট থাকবে।
আহমেদ জী এস এর কাব্যিক মন্তব্যটাও ভালো লেগেছে, যদিও একজন স্পষ্টবাদী হিসেবে তিনি এ কথাটিও বলেছেন যে "নারী যেমন অঘটন ঘটন পটিয়সী , তেমনি দশভূজাও বটে"। এ কথাটিও সত্য। ডঃ এম এ আলীও খুব সুন্দর করে চমৎকার উদ্ধৃতিসহ তার বক্তব্য গুছিয়ে উপস্থাপন করেছেন।
শাহ আজিজ, আদ্রিজা, ওমেরা, ধ্রুবক আলো, সৈয়দ ইসলাম, বিদ্রোহী ভৃগু, সুমন কর, কঙ্কাবতী রাজকন্যা, সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই, শের শায়রী প্রমুখের মন্তব্যগুলো ভালো লেগেছে। নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন এর ৫৮ নং মন্তব্যে ইনোসেন্ট প্রশ্নটি ভালো লেগেছে, সেই সাথে তার ৬০ নং মন্তব্যে পর্যবেক্ষণটিও প্রশংসার দাবীদার। আপনার বেশিরভাগ প্রতিমন্তব্যই ভালো লেগেছে, তবে ৫৬ নং প্রতিমন্তব্যটি চমৎকার হয়েছে।
পোস্টে একুশতম ভাললাগা। + +
১৮ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১:৫৮
সোহানী বলেছেন: আহ্ নয়ন.....। সবখানেই ওর স্মৃতি। কি চমৎকার মায়াময় একটা ছেলে। কেন যে হারিয়ে গেল।
আপনি অস্ট্রেলিয়াতে হঠাৎ করে? কবে কানাডায় আসবেন?
আপনি আমার পুরানো লিখা পড়েন বলে নিজের লিখা পড়ার সুযোগ পাই। অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রিয় লেখক।
৭৩| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৭:২৯
খায়রুল আহসান বলেছেন: "আপনি অস্ট্রেলিয়াতে হঠাৎ করে?" - ঠিক হঠাৎ করে নয়। আরও আগেই আসার ইচ্ছে ছিল, কিন্তু কভিডের অজুহাতে অস্ট্রেলিয়া দীর্ঘ দু'বছর তাদের আকাশ সীমান্ত বন্ধ রেখেছিল। এখন খোলার পর, প্রথম সুযোগেই চলে এসেছি, এ মাসের প্রথম দিনটিতে।
কানাডা এখন ভিসা মঞ্জুর করতে দীর্ঘ সময় নিচ্ছে। আবেদন করেছি, মঞ্জুর হলে আগামী বছরে যাব ইন শা আল্লাহ।
২৩ শে এপ্রিল, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৫১
সোহানী বলেছেন: কানাডা এখন ভিসা মঞ্জুর এখন দীর্ঘ সময় নেয়। কারন পেন্ডামিকের পর এবারই ভিজিট পার্মিট শুরু হলো। এখানে একটা প্রোগ্রাম করার জন্য বাংলাদেশের কয়েকজন শির্পীকে আনতে চাইছিলাম আমরা কিন্তু ভিসা জটিলতায় পারছি না।
ভালো কাটুক অস্ট্রেলিয়াতে। আর অপেক্ষায় থাকলাম দেখা হবার।
৭৪| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৮:০৪
সাসুম বলেছেন: আমার বউ কে এই লিখা দেখালাম, বেচারী এরপর থেকে আমার উপর সেই রেগে আছে , তার কথা একটাই দুইজনে চাকুরি করলেও সে আমার চেয়ে বেশি পরিশ্রম করে ফলে এখন থেকে তারে আমার মাসে মাসে সেলারি দিতে হবে এক্সট্রা কাজের জন্য
কি বিপদে পড়লাম
যাই হোক- অনেক বছর পর চোখে পড়লে লেখাটা সোহানী আপু।
ভাল থাকবেন
২৩ শে এপ্রিল, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৫৩
সোহানী বলেছেন: হাহাহাহাহা........... কথাটো ঠিক ব্রাদার। এতোদিন যে সে বা আপনি বুঝেননি তা দেখেই আশ্চর্য্য হচ্ছি।
বিপদের কিছু নেই। দিন শেষে তাকে ধন্যবাদ দিন এতেই সে খুশী হয়ে যাবে। মেয়েরা সবচেয়ে এ্যাপ্রিসিয়েশান পছন্দ করে।......
©somewhere in net ltd.
১| ০৮ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:০৮
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: মানুষ শিক্ষিত হচ্ছে। সমাজ বদলাচ্ছে। আরো বদলাবে ইনশাআল্লাহ।