নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি অতি বিরক্ত হয়ে আমার অনেক লিখাই ড্রাফটে নিয়েছি কারন সামুতে আমার কিছু ভাবনা শেয়ার করছি, আর এ ভাবনা গুলো আমার অনুমতি ব্যাতিরেকে কপি না করার অনুরোধ করেছিলাম কিন্তু যত্রতত্র আমার লিখার কপি পেস্ট দেখেই যাচ্ছি দিনের পর দিন।
প্রথম যখন বিদেশে যাবার ঘোষনা দিলাম তখন আত্বীয় অনাত্বীয় সবাই সে দেশ সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য উপাত্ত্ দিতে লাগলো। আমাদের বাসার এ্যাসিসটেন্ট যে জীবনে প্লেনের চাকা দেখে দেখে নাই সেও আমারে সমানে উপদেশ দিতে লাগলো। সাথে কি খাবো, কি পড়বো, ওয়েদার, রাস্তাঘাট, হোটেল সবই সকল জ্ঞানী+গুগুল থেকে একের পর এক তথ্য উপাত্ত্ সংগ্রহ করতে লাগলাম। কিন্তু কেউই ভুলেও বাথরুম সংক্রান্ত কোন তথ্য দেইনি বা এ সম্পর্কে কেউই কোন উচ্চবাচ্চ্য করেনি। তাই সবচেয়ে কম গুড়ুত্বপূর্ন বিষয় যে এমন গুড়ুত্বপূর্ন তা হাড়ে হাড়ে টের পেলাম বাংলাদেশ এয়ারপোর্টের বাউন্ডারী পার হবার পর। কারন এয়ারপোর্টের বাউন্ডারী এর পর কোন বাথরুমে ইউজের জন্য পানি নামক বস্তু নেই।
দেশের বাইরের বাথরুমে পানি থাকে না জানি কিন্তু সে বিষয় এর সাথে অভ্যস্থ হবার জন্য দেশে কখনই চিন্তা করতে হয়নি। তাই এই বিষয়ের সাথে প্রথম পরিচয় ঘটে প্লেনে। তাই প্রথম পরিচয় এবং এর যাবতীয় মোলাকাত মোটেও সুখকর বিষয় নয়। বিশেষ করে কেউ যদি এ্যামিরাটস্ এর বিমানে প্রথম প্লেন জার্নি করে তাহলে তার কপালে খারাপিই আছে বলতে হয়। কারন এ্যামিরাটস্ এ সাধারনত আমাদের শ্রমিকভাইরা জার্নি করেন। তাই উনাদের জন্য এ অভ্যস্থতা একটু কঠিনই বৈকি। এবং উক্ত বিমানের যাবতীয় সেবক এবং সেবাদানকারিনীরা এ ব্যাপারে সম্পূর্ণ চোখ বন্ধ করিয়া ঢাকা টু দুবাই রুটে সেবা দান করেন!!!! তাই বাথরুমের অবস্থা ভয়াবহ, একবার গেলে সেখানে দ্বিতীয়বার যাবার কথা কেউ ভুলেও চিন্তা করবে না। তারউপর খাবার নিয়ে চিল্লাপাল্লা, পথে খাবার ফেলে দেয়া বা বারংবার বেল টিপিবার পর ও এয়ার হোস্টেসদের পাত্তা না দেয়া.....। সে এক হুলুস্থল কান্ড, না দেখলে কেউ বুঝতে পাবে না সেখানে কি চলে। যাহোক সে গল্প আরেকদিন।
যাক যা বলছিলাম, হোটেলের বাথরুমে পানি থাকবে না সেটা জেনেই যাত্রা করেছি কিন্তু ইউরোপের মতো জায়গায় মাঝারি বা বলা যায় সস্তা মানের হোটেলের বাথরুমের সাইজ দেখে হার্টফেল করার অবস্থা হতে হয়। যারা বিশাল দেহী তাদের জন্য মায়া হয়। কারন সে বাথরুম এমনই ছোট যে কোনরকমে বসা যায় কিন্তু নড়াচড়া করার কোন উপায় নেই। খুব অবাক লাগে হোটেলের চারপাশে অসংখ্য খালি জায়গা কিন্তু বাথরুমের ব্যাপারে এতোটা কৃপনতা কেন তাদের। আমরা দেশে অনেকটা বাথরুম বিলাশিতা করি। কারন দুই বেডরুমের বাসায় ২/৩ টা বাথরুম। এমন কি বাসার এ্যাসিসটেন্টদের এর জন্য সার্ভেন্ট বাথরুম এর ব্যবস্থা আছে। যাদের বাথরুম নিয়ে বিলাশিতা আছে বা দেশে যারা মনে করেন বাথরুমই সঙ্গীত প্রেকটিস করার স্থান বা বলা যায় যাবতীয় চিন্তা ভাবনা করার স্থান অথবা অফিসের পাজেল মেলানোর স্থান কিংবা গল্পের বই পড়ার উপযুক্ত স্থান .... তাদের জন্য উপদেশ ...... দেশের বাইরে এসে বাথরুম সংক্রান্ত ধাক্কা খাবেন এইটা নিশ্চিত।
আরো আছে, আমরা অফিস আদালতে দেখি সব বসদের প্রতি রুমে রুমে বাথরুম। এবং সাধারনের জন্য গণবাথরুম। কিন্তু দেশের বাইরে এসে টের পেলাম বাথরুম নিয়ে কোন বেধাবেধ নেই। সকলের তরে সকলে আমরা.....সকলের জন্য একই গণবাথরুম। অফিসার বলিয়া একা একা চুপি চুপি বাথরুম সংক্রান্ত কাজ সারিবেন তাহা হইবে না, সকলেই জানিবে স্যার মহোদয় এখন বাথরুম যাইতেছেন!!!!
তারপর আরো কথা আছে, পানি নাই বাথরুমে ভালোকথা কিন্তু যে টিস্যু রাখা হয় সেটা যদি খবরের কাগজ হয় তাহলেতো আরেক দফা খবর আছে। জেনেভায় ইউনোর অফিসের বাথরুম ইউজের পর সেখানের সাপোর্ট এ্যাসিসটেন্টরে বল্লাম, আপুরে আরেকটু নরম টিস্যু কি রাখা যায় না টয়লেটে?? সে বললো. এটা পরিবেশ বান্ধব টিস্যু, ন্যাচারাল ইনগ্রিডিয়েন্ট দিয়ে তৈরী তাই একটু রাফ। কইলাম বাপধন, টিস্যুতো খাবার না, এতো ন্যাচারাল ইনগ্রিডিয়েন্ট নিয়া চিন্তার কি আছে?? সে মনে হয় একটু দু:খ পাইলো। সে পরিবেশ বান্ধব ও ন্যাচারাল ইনগ্রিডিয়েন্ট নিয়ে নাতিদীর্ঘ বক্তৃতা দিলো। এইবেলা মাপ করে দেন.... মনে মনে বলে পালালাম। আমার কি, আমিতো ২/৩ দিন ছিলাম আর ওরাতো দিনের পর দিন এইটা দিয়া কাজ সারে। তাদের পাছার ছাল বাকলের ইন্স্যুরেন্স তারাই করবে
এর চেয়ে বেশী আর নাই বলি.........
জগতের সকল প্রাণী সুখী হোক!
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৭
সোহানী বলেছেন: বিগু, তোমারে জেনেভা যেতে হবে না, দেশের সীমানা পার হলেই এ বিড়ম্বনা নিশ্চিত।
অভ্যস্থতা সত্যিই বড় ব্যাপার। তবে শুধু অভ্যস্থতা নয় আমাদের কালচার ও একটা বড় বিষয়। তাই তো এ লিখা। আম্রিকায় জন্মালে লিখাটা হতো বাংলাদেশ কে নিয়ে.............
প্রথম মন্তব্যকারীর চা পাওনা থাকলো।
২| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:১৭
জগতারন বলেছেন:
ব্লগার সোহানী আপনি এই ব্যাপার নিয়া একটু বেশি কথার অবতারনা করেছেন।
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৮
সোহানী বলেছেন: হয়তো তাই.......
৩| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:২০
সাাজ্জাাদ বলেছেন: হাঁ হা
এই লোক গুলো আবার দুবাই আসলে একদম সোজা হয়ে যায়।
যতসব বিশৃঙ্খলা শুধু বাংলাদেশে গেলে।
দুবাইয়ের বাথরুম আমার দেখা সেরা বাথরুম। সবসময় পরিস্কার।
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪২
সোহানী বলেছেন: শুধু দু্বাই না ভাই, পৃথিবীর সব দেশেই বারুম থাকে ঝকঝকে পরিস্কার। কারন মানি সাথে ব্যাবহার কম বলে মেইনটেন্স সম্ভব হয়। আমাদের দেশের গণটয়লেট এ গেলেতো একমাস কলেরা হাসপাতালে থাকতে হবে নির্ঘাৎ।
৪| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:২১
শামিম অমি বলেছেন: হা হা হা
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৩
সোহানী বলেছেন:
৫| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৫০
দিকশূন্যপুরের অভিযাত্রী বলেছেন: আমারও ছোট খাটো দু'একটা অভিজ্ঞতা আছে এই বাথরুম সংক্রান্ত। বিদেশে আসার একদম প্রথম দিকে ট্রেনের বাথরুমে আরাম করে প্রাকৃতিক কাজ সেরে পড়েছিলাম মহা বিপদে। কিভাবে ফ্ল্যাশ করব কিছুতেই বুঝতে পারছিলাম না। পরে খুঁজাখুঁজি করে এক কোনায় একটা সুইচ বের করে সে যাত্রায় উদ্ধার হয়েছিলাম!
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৫
সোহানী বলেছেন: আরে সে আরে ঝামেলা। একেক টয়লেটে একেক সিস্টেম, বুঝতে গবেষনা করতে হয়। তবে কানাডার গণ বাথরুম এ অটো ফ্লাশ
৬| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৫৩
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন:
আপু তুমি ভারি দুষ্টু
জেনেভার ব্যাপারটাও জানি তাই বলে এভাবে
সুন্দর হয়েছে বাথরুম নামা।
চালিয়ে যাও পরিবেশ বান্ধব টিস্যু
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৮
সোহানী বলেছেন: আরে মোটেও দুষ্ট না, সেটা হলপ করে বলতে পারি। শুধু মাঝে মাঝে ঝামেলায় পড়লে একটু জানান দিই এই যা। আমার আবার চুপচাপ হজম করার ক্ষমতা কম......।
৭| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:০০
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: ভয়ংকর বাচ্চা কাচ্চা নিয়ে ২য় পোস্ট কবে দিবা
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৯
সোহানী বলেছেন: বাচ্চাগুলার ভয়ংকর কাহিনী ্এতাে বেশী যে বাছাই করতে সময় লাগছে......।
৮| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:০৫
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: কী আশ্চর্য! আপনিও এমন মজার কৌতুক করতে পারেন! পাছার ছাল-বাকলের ইনস্যুরেন্স!!! ভেরি ফানি!!!
আপনার কৌতুকের জন্য ঠোঁটে হাসির রেখা ফুটলেও বাথরুমের এহেন দুর্দশার বর্ণনা পড়ে হাসিটা আর ধরে রাখা গেল না।
যা-ই বলেন আপু, দেশি সবকিছুই ভালো।
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫২
সোহানী বলেছেন: সত্যিই দেশে সব কিছুই ভালো, শুধু যদি কয়েকটা বিষয় ঠিক থাকতো তাহলে এভাবে বিদেশে বাস করাম না।
আসলে সবসময়ই সিরিয়াস বিষয় নিয়ে লিখতে লিখতে মনে হলো ভিন্ন কিছু লিখি। কারন দু'দিন আগেই অফিসের বাথরুমে ঢুকে আমি হাসতে হাসতে শেষ। কে যেন পুরো টয়লেটে টিস্যুর জামা পড়িয়ে রেখেছে.............হাহাহাহাহাহা
৯| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:১২
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: এ কেমুন কথা
আমিতো দুষ্টু বলেই খালাশ কিন্তু সম্রাট ভাই সব ফাঁস করে দিলো
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৪
সোহানী বলেছেন: হাহাহাহা........ সম্রাট ভাই সব ফাঁস করেছে বলেইতো আত্মপক্ষ সমর্থনে ব্যাখ্যা দিলাম .........
১০| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:১৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: হা হা হা , পড়ে মজা পেলাম। নীলদর্পণ এর আদুরী চরিত্রের একটি সংলাপ ছিল , " থুঁ থুঁ সাহেবের মুখে পেঁয়াজীর গন্ধ। " বাস্তবে সাহেনরা সব ধরনের গন্ধই বিতরণ করে থাকেন। আর পরিবেশ বান্ধব বলে কথা। আপু অনেকগুলি স্থানে টাইপো আছে।
শুভকামনা জানবেন।
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৯
সোহানী বলেছেন: পদাতিক ভাই, আমদের মধ্যে এই যে সাহেবদের স্তুতি যেন জিনের মধ্যে আছে। তবে শুধু আমরা নয়, পুরো ভারতবর্ষে মধ্যে এ মানসিকতা। যা দেশের বাইরে গেলেও কমতি থাকে না।
সরি টাইপোর ব্যাপারে মাপ চাই। আমার বানান রীতিমত ভয়ংকর। অনেক বানানই সঠিক নয়। আজো হ্রদয় বানান করতে পারি না। বাংলা ডিকশেনারি না থাকার কারনে এ এক বিরাট সমস্যা আমার জন্য।
অনেক ভালো থাকেন। আর আপনার লিখা কিন্তু আমি নিয়মিত পড়ি। খুব ভালো লিখেন কিন্তু ট্রেনে যেতে যেতে পড়ি বলে মন্তব্য করা হয় না। বাসায় এসে সামুত ঢুকে নতুন লিখা পড়তে পড়তেই সময় শেষ..........
১১| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৩২
ইব্রাহীম আই কে বলেছেন: পড়ে হাসলাম, সাথে কিছু জানলাম ও।
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:০০
সোহানী বলেছেন: হুম। বাথরুম এর পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা ড্রইংরুম থেকেও জরুরী। কিন্তু আমরা যতবেশী ড্রইংরুম এর পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা নিয়ে মাথা ঘামাই ততটা বাথরুম নিয়ে ঘামাই না।
১২| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৪২
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: জীবনে বড় বিড়ম্বনার নাম মনে হয় বাথরুম বিড়াম্বনা
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:০১
সোহানী বলেছেন: সে আর বলতে..........
১৩| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:০১
পদ্মপুকুর বলেছেন: কদিন আগে একজনের লেখায় এ থাইল্যান্ডের এয়ারপোর্টে একই ধরনের অভিজ্ঞতার কথা পড়েছিলাম।
যথারীতি সাবলীল লেখা। লেখায় প্লাস।
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:০২
সোহানী বলেছেন: তাই নাকি....? পড়তে হবেতো!!
অনেক ধন্যবাদ পুকুর ভাই।
১৪| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:২৪
টারজান০০০০৭ বলেছেন: সেদিন দেখিলাম পাড়ার দোকানে এক ত্যাদড় আসিয়া কহিল, ছয়খানা শিরিষ কাগজ দেন ! তালেবর দোকানদার বসুন্ধরা গোল্ড বাহির করিয়া দিলো !!
ইহাতে বুঝিলাম , পাছার ইন্সুরেন্স বাংলাদেশে হইবে না !!
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:০৩
সোহানী বলেছেন: হাহাহাহাহাহাহা......... বসুন্ধরা গোল্ড এর এ অবস্থা!!!!
১৫| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৫
শিখা রহমান বলেছেন: সোহানী আপু মজা করে লিখেছেন বরাবরের মতোই।
আমার অবশ্য দুবাই টু ঢাকা রুটে প্লেনের সেবক-সেবিকাদের ব্যবহারে মনখারাপ হয়। আমেরিকা থেকে দুবাই রুটের চমৎকার ব্যবহার খুব বদলে যায় দুবাই টু ঢাকা রুটে।
শুভকামনা প্রিয় আপু। বাথরুম বিড়ম্বনা এড়িয়ে ভালো থাকুন সবসময়।
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:০৪
সোহানী বলেছেন: সত্যিই তাই। দুবাই এর ট্রান্জিটের পর পুরো সার্ভিস এর চেহারা পাল্টে যায়। যেমন বিমান, তেমন সুন্দরী সেবিকা, তেমন খাবার.............!!!!!!!!!!
১৬| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:০৩
খাঁজা বাবা বলেছেন: হোটেল রুমের টয়লেটে দরজা ছিল কি?
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:০৫
সোহানী বলেছেন: দরজা ছিল তবে ছিটকিনি ছিল না............
১৭| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:২২
করুণাধারা বলেছেন: দারুন বাথরুম কাহিনী!!! পড়ে হাসতে হাসতে শেষ! কিন্তু কিছু সিরিয়াস চিন্তাও মাথায় এলো। ওই যে বললেন, ইউরোপের হোটেলের বাথরুমের কথা- শুনে মনে পড়ল, লন্ডনে শুনেছি বড় বড় বাসায় একটাই, বড়জোর দুইটা বাথরুম থাকে। ঢাকায় আমি এক বাসায় গেছি, গৃহ কর্তা বলছিলেন তার বাসায় চারটা বেডরুম পাঁচটা বাথরুম, একটা (মেইডস) কিন্তু সিডনিতে তার মেয়ের বাসায় তিনটা বেডরুম একটা বাথরুম, আর লন্ডনে আরেক মেয়ের বাসায় চারটা বেডরুম দুটো বাথরুম, আমি বুঝিনা এসব দেশের বাথরুম বানাতে কি অনেক খরচ নাকি আমরাই বাথরুম বিলাসী..........
প্লেনের বাথরুম প্রসঙ্গে মনে পড়ল, আমার এক কাজিন অনেকদিন আগে বলেছিল,(সে নিয়মিত ঢাকা লন্ডন যাতায়াত করত) সে দেখেছে অনেক যাত্রী একহাতে টিফিন ক্যারিয়ার আরেক হাতে বদনা নিয়ে প্লেনে ওঠেন............
বারবার পড়ার মতো পোস্ট । +++++++++
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:২১
সোহানী বলেছেন: আপু, আসল কথাটাই বলেছেন!! ইউরোপ, লন্ডন বা সিডনি নিয়ে যা বলেছেন তা সত্য। ইউরোপ আম্রিকার কোন বাসায় দুটো বাথরুম থাকা স্বপ্ন। আমি জানি না কেন তাদের এ ধরনের ধারনা হলো যে কম টয়লেট রাখতে হবে!!! কম টয়লেট মানে কি কম ইউজ!!!!! আমি আসলে এদের মানসিকতা বুঝি না। যেমন ধরেন সকালে সবাই বের হয় তখন একটা বাথরুমতো রীতিমত টিকেট দিয়ে ঢুকার অবস্থা। এরা বাথরুম থেকে খেলার স্পেস বেশী গুড়ুত্ব দেয়।
তবে ইদানিং এদের ধারনা একটু একটু করে পাল্টিয়েছে। তারা এখন এক এর বেশী বাথরুম তৈরী করে নতুন তৈরী বাসায়। আমার বাংলাদেশীরা যারা নতুন বাড়ি করে তারা প্রথমেই বাড়ি ভেঙ্গে বাথরুম বানায় প্রথমে।
বাথরুম নিয়ে লিখাটা একটু দৃস্টিকটু, তারপরও লিখলাম আপু। কারন বাথরুম ম্যানার্স একটা বিশাল বিষয়। যা আমাদের জানা উচিত। আপনি বিশ্বাস করবেন, কানাডার সব ট্রেনিং এ বিষয়ে সাবধান করে। কারন প্রত্যেকেই যদি ক্লিনলিনেস নিয়ে সাবধান থাকে তাহলে আল্টিমেটলি টয়লেট ক্লিন থাকতে বাধ্য।
১৮| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:২৪
মনিরা সুলতানা বলেছেন:
সুখী হবার দুয়া আমিও করে গেলাম
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:২২
সোহানী বলেছেন: আর কি করার আছে বলো মনিরা!!!!!!!!!
১৯| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৫১
রাজীব নুর বলেছেন: আপনি অনেক ব্যস্ত জানি। ব্যস্ততার মাঝেও পোষ্ট দিয়েছেন- ধন্যবাদ।
এত কিছু থাকতে বাথরুম!!!
সব মিলিয়ে লেখা পড়তে ভালো লেগেছে।
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:২৪
সোহানী বলেছেন: ধন্যবাদ রাজিব ভাই।
কেন পোস্টটা দিয়েছি তা করুনাআপুর লিখার উত্তরে বলেছি। কারন বাথরুম ম্যানার্স একটা বিশাল বিষয়।
২০| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৫৩
কিরমানী লিটন বলেছেন: হা হা হা - বেশ মজা পেলাম আপু। শুভকামনা ...
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:২৫
সোহানী বলেছেন:
২১| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:০০
অগ্নিবেশ বলেছেন: পানি দিয়ে ধুইলে ত ডাইরেক্ট জায়গাতে হাত দেওয়া লাগে। তারপর পশ্চাতদেশের সেই হাগু হাতে লেগে যায়, সেই হাত আবার কড়া সুগন্ধের সাবান দিয়ে ধোওয়া লাগে। গ্রাম গঞ্জের লোক আবার সেই হাত মাটিতে ঘসে। অনেক হাঙ্গামা। তাঁর চেয়ে টিসু অনেক ভালো, মুছে ফেলে দিলেই হল। অবশ্য গোসল করার সময় নিতম্ব টিতম্ব একবার ধুয়ে নেওয়া ভালো। এখন অবশ্য ওয়াশলেট বেরিয়েছে, মলত্যাগের পরে সুইচ টিপলেই ডাইরেক্ট মলদ্বারে পানি এসে লাগে, সেই পানির তীব্রতাও কন্ট্রোল করা যায় সুইচ টিপে। এর পর হালকা করে টিসু মেরে দিলেই ফকফকা পরিস্কার। আমাদের দেশী ভাইদের একটা বড় দোষ, তাহাদের যত ভালো ব্যবস্থাই করে দাও না কেন, হাত দিয়ে হাগু পরিষ্কার করবেই। যেমন উত্তর প্রদেশে খোলা মাঠে না বসলে তাদের হাগা পরিষ্কার হয় না। এক বার একজনকে জিজ্ঞেস করলাম এই তোরা মাঠে হাগিস কেনো? টয়লেটে যা। সে বলে তারা গুয়ের উপর হাগে না তাই প্রতিদিন নতুন নতুন জায়গা লাগে, তারপর লোটার পানি দিয়ে খচর খচর করে "জল-খরচ" করে। এতেই তাদের শান্তি। পৃথিবী বড়ই বৈচিত্রময়। তবে হাগতে মুতলে সবারই মহাসুখানুভব হয়, দেশ কাল পাত্র মানে না।
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:২৬
সোহানী বলেছেন: হুম....
২২| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:০৩
নীল আকাশ বলেছেন: সোহানী আপু, কিছুদিন আগে আমি ঠিক এই রকম একটা বাথরুম দেখেছি। এটা নিয়ে আপনার মতামত শুনতে বড়ই মন চাচ্ছে? এটাকে বলে ট্রান্সপারেন্ট গ্লাস বাথরুম, যা সুন্দর না! সব কিছু দেখা যায় বিশ্বাস না হলে নিজেই ছবিতে দেখুন?
শুভ কামনা রইল।
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:২৮
সোহানী বলেছেন: যে ছবি দিয়ে সেটা ঠিক আছে তবে সেখানে কার্টেন থাকে। কারন এখানে বাথরুম শুকনো রাখা হয় সবসময় যাতে যেকোন দূর্ঘটনা এড়ানো যায়।
২৩| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:০৭
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
ভোগে সুখ নয়, ত্যাগেই প্রকৃত সুখ।
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:১৮
সোহানী বলেছেন:
২৪| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:১৬
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: শুকনো টয়লেট আখ্যান পড়ে বেপক মজা পেলাম।
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:১৯
সোহানী বলেছেন: সে আর বলতে সুজন ভাই!!!!!!!!!!!!!!!
২৫| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৩
কাওসার চৌধুরী বলেছেন:
আপুমণি,
অনেক দিন পর পোস্ট পেলাম। মিস করি আপনাকে খুব। আপনার আজকের পোস্টের বিষয় ব্লগের অনেকের কাছে নতুন মনে হতে পারে। তবে যারা ইউরোপ-আমেরিকার বিমান ধরেছেন তাদের কাছ খুব কমন একটি বিষয় এটি। যারা দীর্ঘ বিমান যাত্রা করেন তাদের জন্য বিমানের পানিশূন্য ক্যাপসুল সাইজের টয়লেট এক মহা আতঙ্কের নাম। আপনি খুব সুন্দর করে এর বিবরণ তুলে ধরেছেন। এতো এতো পাবলিক ইউজ করার পরও বিমানের টয়লেট আপন চেহারায় বেঁচে থাকে এটা একটা বিষ্ময়ও বটে!!
ইউরোপের বড় বড় অনেক সিটিতেই আমার ভ্রমনের অভিজ্ঞতা থেকে দেখেছি এদের কেউই টয়লেটে পানি রাখে না। শুধু টিস্যু পেপারের সাহায্যে কেমনে কর্ম সারে তা আমার কাছে এক মহা বিষ্ময়!! এরা হাইজেনিক হাইজেনিক বলে চিৎকার করে বেহুশ হয় কিন্তু আসল কাজেই গোল্লা!!! লন্ডনের পাবলিক টয়লেট গুলো এত অপরিচ্ছন্ন থাকে যে, ফাঁসির কাষ্ঠে দম আটকে না আসা পর্যন্ত এসব টয়লেটে পাবলিক যায় না। গত কিছুদিন আগে EU (ইউরোপীয় ইউনিয়ন) বলেছে টয়লেটের কর্ম সম্পাদনের পর শুধু টিস্যু ইউজ করা পর্যাপ্ত নয়; এতে স্বাস্থ্য ঝুঁকি আছে।
সেসব দেশে টয়লেটে বসার আগে খেয়াল রাখতে হয় পর্যাপ্ত টিস্যুর যোগান আছে কিনা!! এজন্য রিস্ক ফ্রি থাকার জন্য সবাই নিজ দায়িত্বে পকেটে মানি ব্যাগের সাথে টিস্যু ব্যাগও রাখেন; কেউ কেউ wet tissue ব্যবহার করেন। তবে বাঙালি পরিবারগুলো নিজ দায়িত্বে ঘরে বাংলাদেশ থেকে আমদানীকৃত প্লাস্টিকের বদনা রাখেন!! কোন কোন টয়লেটে তো হাত ধোয়ারও ব্যবস্থা নেই!! ভাবতেই গা শিউরে উঠে। তবে সবচেয়ে ভাল লাগে সেসব দেশে বাধ্যতামূলকভাবে মহিলাদের জন্য আলাদা টয়লেটের ব্যবস্তা দেখে। এছাড়া বেশিরভাগ পাবলিক টয়লেটগুলোতে ডিসয়েভলদের (Disable) জন্য আলাদা টয়লেট আছে।
আপুনি, ভাল থাকুন পরিবারের সবাইকে নিয়ে। আশীর্বাদ রইলো।
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৩৩
সোহানী বলেছেন: কাওসার ভাই, আমি বিষয়টি নিয়ে লিখবো লিখবো করেই অনেক দিন পার করে দিলাম। কারন পাঠককূল কিভাবে বিষয়টা নিবে সেটা অনেক বড় বিষয়। কিন্তু মনে হলো, প্রবাসী জীবন নিয়ে যেহেতু লিখছি তাই অনেকটো বাধ্যকতা চলে আসে এ অত্যন্ত প্রয়োজনীয় বিষয় নিয়ে মুখ খোলার।
আপনি আপনার মন্তব্যে সবই বলে দিয়েছেন। তবে ইউরোপীয় ইউনিয়ন সহ আরো কিছু প্রতিবেদন পড়েছি বলেই বলছি বাথরুম হাইজিন অনেক বড় বিষয়।
" লন্ডনের পাবলিক টয়লেট গুলো এত অপরিচ্ছন্ন থাকে যে, ফাঁসির কাষ্ঠে দম আটকে না আসা পর্যন্ত এসব টয়লেটে পাবলিক যায় না।"...... বলেন কি?? এখানে কিন্তু ভিন্ন চিত্র। কানাডার প্রতি পাবলিক সার্ভিসের কোনায় কোনায় হ্যান্ড সেনিটাইজার রাখা হয় সাথে টয়লেট মারাত্বক পরিচ্ছন্ন রাখে। Disable বা মহিলাদের জন্য আলাদা টয়লেটের ব্যবস্তাই শুধু নয় তাদের সেনিটাইজেশান সহ অনেক কিছুরই ব্যবস্থা থাকে। এবং পাবলিক ও সচেতন থাকে সবসময়ই। তবে স্কুলের অবস্থা ভিন্ন। অনেকটা দেশের মতো করুন দশা। আমার বাচ্চারা বলে, তারা কখনই ও মুখো হয়না স্কুল চলাকালীন সময়ে।
এখানেও বাঙালি, ভারত বা পকিস্তানী পরিবারগুলো নিজ দায়িত্বে ঘরে বাংলাদেশ থেকে আমদানীকৃত প্লাস্টিকের বদনা রাখেন!! তবে বিমানের টয়লেট এক আরবীয় বিমান ছাড়া তেমন কোন ঝামেলা দেখিনি। বাকি সবগুলো বেশ পরিস্কার থাকে। বড় কথা, ওখানে যারা জার্নি করে তারা ভালোভাবেই বাথরুম ম্যানার্স জানে।
অনেক অনেক ভালো থাকুন।
২৬| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৪
জাহিদ অনিক বলেছেন: হা হা হা, পড়ে হাসিও পেল আবার দুঃখও লাগলো। সত্যি আমাদের দেশে ওয়াশরুম নিয়ে বেশ বিলাসিতাই করা হয়।
অবশ্য এর বিপরীত চিত্রও আছে। প্রপার স্যানিটেশন ব্যবস্থাও নেই কোথাও কোথাও।
জীবন যেখানে যেমন- চলতে থাকুক। আপনি বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ লেখা লিখেছেন এই সিরিজে।
ভালো থাকুন আপু।
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৩৭
সোহানী বলেছেন: প্রপার স্যানিটেশন নেই বলেইতো দেশের এ বিলাশিতা নিয়ে লিখলাম। একদিকে আমরা বাথরুম বিলাসিতায় ভুগী অন্যদিকে এর পরিচ্ছন্নতার কথা ভাবি না।
অনেক ভালো থাকো প্রিয় জাহিদ............
২৭| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২০
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: আমার ভয়ংকর বাথরুম বিলাসিতা আছে। ঘর হোক যেমন তেমন বাথরুম হওয়া চাই ঝকঝকে ফকফকা। ঘরের শোভা আলবাৎ বাথরুম। কথা পষ্ট, যার বাথরুম অপরিচ্ছন্ন সে মানুষ খুন করতে পারে। বিয়ের পাত্র-পাত্রি নির্বাচনেও সে বাড়ীর বাথরুম দর্শন হতে পারে এক মোক্ষম তরিকা।
'নিজেকে সময় দিন,বাথরুমে সময় কাটান।'
ফিসফিস........হাইপার টেন্সড ম্যাচগুলো বাথরুমে বসে দেখার মজাই আলাদা।
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৪২
সোহানী বলেছেন: ওওও এই কারনেই গতবার মেয়ে পক্ষরে বিদায় করছো তুমি!!!!!!!!!! আগে কইবা তো............ তখনতো বুঝি নাই
ওওওও তাই কও, ময়নার মা তাইতো কইলো যে, তুমারে নাকি সিডিউল দিয়ে বাথরুমে পাঠায়। কারন ওই সময়ে সে বসুন্ধরা ও যমুনা ফিউচার পার্কে শপিং শেষ করে গাউছিয়ায় মামুর দোকানে ফুচকা খেয়ে বাসায় ফিরে তোমার বাথরুম দরজায় ধাক্কায়ে বের করে
২৮| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৯
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: জীবনে প্রথম বাথরুম বিড়ম্বনায় পড়েছিলাম থাইল্যান্ডে। সেই থেকেই নিজস্ব কিছু তরিকায় সাবধানতা অবলম্বন করি। সবচাইতে কার্যকরি হলো যে কোন ভ্রমনেই সাথে মিনারেল ওয়াটার বোতল এবং টিস্যু পেপার রাখা। আমি সাথে ছোট্ট টয়লেট সোপও রাখি। আমার ট্রাভেল ব্যাগে নিজ আবিস্কৃত একখান টয়লেট কিটও থাকে। যে কোন দুর্যোগ পরিস্থিতি মোকাবেলার মা শা আল্লাহ মোক্ষম ব্যবস্থাপনা। একদিন জনস্বার্থে এ ব্যপারে বিস্তারিত পোস্টাইতে উৎসাহিত হৈলেম বৈকি। এমন কি শারিরিক কিঞ্চিত অসুবিধের জন্যে স্বল্প দূরত্বের বাস ভ্রমনেও আমি প্রয়োজণীয় ব্যবস্থাপত্র সঙ্গে রাখি।
সৌদিয়া-এস.আলম-সোহাগ-গ্রীণলাইন এর দুর্যোগপূর্ণ পরিস্থিতির রোমাঞ্চকর দুঃসাহসি সব অভিজ্ঞতা শেয়ার করিলে কতৃপক্ষের ক্ষতিপূরণ মামলায় পড়িবো সে নিশ্চিত............
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৩২
সোহানী বলেছেন: আরে এতো দেখি দারুন আইডিয়া "টয়লেট কিট"!!!.........হাহাহাহাহাহা সত্যিই তোমার আবিস্কৃত এ কিট নি:সন্দেেহে যেকোন দুর্যোগ পরিস্থিতি মোকাবেলার বিশেষ কাজে দিবে নিশ্চিত। জনস্বার্থে এ বিস্তারিত পোস্টের অপেক্ষায় থাকলাম।
সৌদিয়া-এস.আলম-সোহাগ-গ্রীণলাইন এর দুর্যোগপূর্ণ পরিস্থিতির রোমাঞ্চকর দুঃসাহসি সব অভিজ্ঞতা শেয়ার করিলে কতৃপক্ষের ক্ষতিপূরণ মামলায় পড়বা না, উল্টো তাদের বিরুদ্ধে ইজ্জত কা সওয়ালের মামলা করতে পারবা নিশ্চিত!!!
এইবার বুঝলাম, অফিসের বাথরুমে কেন মিনারেল ওয়াটারের বোতল মাঝে মাঝে দেখা যায়..............হাহাহাহাহাহা।
২৯| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:১৩
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: হাঁ, হাঁ, জগতের সকল প্রাণী সুখী হোক। নিতান্ত বেকায়দায় পড়ে একবার গ্রামের পাট ক্ষেতের ভেতর বড় কাজ সারতে গিয়েছিলাম। সেখানে যে অন্য প্রাণীরাও বড় কাজ করে জানতাম না। মাটি মনে করে ডান পা'টা যেখানে রেখেছি, সেটা ছিল সারমেয়র সার। স্যান্ডেল সহ পায়ের দফা রফা। কোনমতে কাজ শেষ করে উঠতে যাবো, ঠিক এই সময় মাথার ওপর কাকের কা কা আওয়াজ আর আমার মাথায় ও জামায় চুনের মত সাদা বড় কাজ। তো কুকুর, কাক এদের মত প্রাণীরাও বড় কাজ করে বলে আমিও আপনার সাথে সুর মিলিয়ে বলছি, জগতের সকল প্রাণী সুখী হোক। ভোগে সুখ নাই, ত্যাগেই সুখ।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৩৮
সোহানী বলেছেন: হাহাহাহাহাহাহা............. হেনা ভাই আপনার অভিজ্ঞতা দেখি ভয়াবহ!!!! কিন্তু কথা হইলাে কিভাবে এ বিপদে পড়েছেন তা জাতি জানতে চায়??
ভারতীয় টয়লেট ছবিটা কি দেখেছেন? বাথরুম বিড়ম্বনা কাহাকে বলে সেখানে দেখে বুঝলাম ভারতীয় নারীদের দূর্দশা।
৩০| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:১৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রতিমন্তব্যে আবার আসা। আমিও আপু যাতায়াতে দুবার এক ঘন্টা এক ঘন্টা করে অটো আসা যাওয়া করতে হয়। উল্লেখ্য এই দুটি রুটে দুবার বাস বদল করলেও বাসে ভিড় থাকায় ব্লগিং করতে অসুবিধা হয় ,যে জন্য আমি অটোতে আসা-যাওয়া করি শুধুমাত্র ব্লগিং করার জন্য। এই সময়কার আমার কমেন্টগুলোতে প্রচুর টাইপো থাকে। কাজেই আপনার মত ট্রেনের প্যাসেঞ্জার হতে পারলে ,আমার মনে হয় আরো ভালো ভাবে ব্লগিং করা যেত। হা হা হা।
আর বাংলা ডিকশনারি প্রসঙ্গে বলি। আপনি বেঙ্গলি টু ইংলিশ অথবা বেঙ্গালোর টু বেঙ্গলি ডিকশনারি অ্যাপস নিতে পারেন । যে কোন স্থানে আপনি এই ডিকশনারি ইউজ করে নিজের সন্দেহের অবসান ঘটাতে পারেন।
অনিঃশেষ শুভেচ্ছা ও ভালবাসা প্রিয় আপুকে।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৪৬
সোহানী বলেছেন: আমার জন্য আসা যাওয়ার সময় কমেন্টস করা খুব কষ্টসাধ্য। কারন কম্পিউটার ইউজ করি না আর মোবাইলে বাংলা টাইপ এক বিড়ম্বনা। তাই শুধু পড়ে সময় কাটাই। আপনিতো কিছু টাইপো হলেও কমেন্ট করেন, আর আমি বাসায় যেয়ে কমেন্ট করবো এ চিন্তা করে কিছুই করা হয় না।
ভালো আইডিয়া, দেখি অ্যাপসটা ডাউনলোড করবো। তবে যেহেতু ব্লগে লিখি তাই বানান নিয়ে খুব একটা মাথা ঘামাই না। বই লিখলে হয়তো অনেক ভাবতাম।
আবার ফিরে এস কমেন্টের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। সবসময়ই ভালো থাকেন।
৩১| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৩৩
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: আমার প্রথম মধ্যপ্রাচ্য ভ্রমনে দেখেছি বিমানের উর্বশি স্বর্গীয় বালাদের ফ্লোরেন্স নাইটিঙ্গেলসুলভ সেবার কিঞ্চিত নমুনা!!
আমি সেবার চিটাগং থেকেই সরাসরি যাত্রা করেছিলাম। সিলেট যেমনি লন্ডন প্রবাসিদের জন্যে বিখ্যাত তেমনি চট্টগ্রাম হলো মধ্যপ্রাচ্য প্রবাসিদের জন্যে। যাত্রীদের মোটামুটি ৯৫% প্রবাসি শ্রমিক ভাইবোন তারমধ্যে আবার কমসে কম ৮০% প্রথমবারের মতো যাচ্ছেন ভাগ্যের সন্ধানে। বিমানবালাদের মধ্যে অতি বদখত চেহারার নেত্রীগোছের পঞ্চাশোর্ধ এক কর্কশ মহিলাকে দেখতে পাচ্ছি। পরে জেনেছি মধ্যপ্রাচ্য রুটের যাত্রী কমবেশি সবাই ঐ মহিলাকে চিনতেন। আমিও তাকে পরে বেশ ক'বার দেখেছি। অবাক হয়ে গেলাম মহিলার ব্যবহার দেখে। অর্ধশিক্ষিত কিংবা অশিক্ষিত সিংহভাগ যাত্রীরা জীবনে এই প্রথম বিমানে উঠেছেন। কি করে সিট খুঁজে বসতে হয়, কোথায় মালামাল রাখতে হয় কিংবা সিটবেল্ট বাঁধতে হয় কিছুই তারা জানেন না। আর সে নিয়ে এই মহিলার সে কি দুর্ব্যবহার!! ধমকে ধমকে দাঁত কিড়মিড় করে বলছে এ্যাই, ওখানে কি? এইটা পারেন না? চোখে দেখেন না? কে আসতে বলছে? কিছুই জানেন না? আশ্চর্যরকম ভয়ংকর দুর্ব্যবহার মাইরি!! রাগে হাত পা নিশপিশ করছিলো। উঠে গিয়ে ডাইনীর গলা টিপে ধরতে পারলে শান্তি পেতেম। আজো ভাবি তারে কিছু একটা বলা দরকার ছিলো। আমি নিশ্চিত ঐ মহিলার নাতনীও বিমানবালা হবার জন্যে এক্সপায়ার্ড। সে কি করে বিমানবালা হয় সেও এক কুদরতি রহস্য!!
এরপর বিমান যখন রানওয়েতে উঠলো শুরু হলো আরেক নাটক। আতঙ্কে প্রথমবার ভ্রমন করা যাত্রীদের কলজে চেরা আত্মচিৎকারে(বিশেষ করে মহিলাদের) 'ও বাজি,' 'ও বুক', 'ও বাল্লে', 'ওয়াল্লা', ও খোদা', 'আ'রে লামাই দে', 'আঁই ন'যাইয়ুম' গুঞ্জনে পুরো এয়ারবাসের পরিবেশ কেমন জানি অদ্ভুতুরে হয়ে গেলো। আমি পুরা তব্দা। পাশে বসা পূর্ব অভিজ্ঞ যাত্রীদের অনেকে দেখি হাসছেন। ক্রু'রাও দেখি নির্বিকার। বুঝলাম এমনটা দেখে দেখে তারা অভ্যস্থ। এর পরে যখন টেক অফ করলো এবার আরেক নয়া মঞ্চায়ন!
যাত্রিরা সব সিটবেল্ট খুলে উঠে সাফা মারওয়ার মতন এদিকওদিক ছুটাছুটি শুরু করেছে! বুঝলাম তারা বাথরুম খুঁজাখুঁজি করছেন। এবার দেখি কেবিন ক্রু'রাও ব্যতিব্যস্ত হয়ে উঠলো তাদের নিয়ে। তারা দেখিয়ে দিলেন যে পেছনেও আরেকটি বাথরুম আছে। ব্যস দুই দিকে শুরু হয়ে গেলো রেলওয়ে কিংবা সিনেমা'র কিউয়ের মতন ধাক্কাধাক্কি ঠেলাঠেলি খিস্তি খেউর, সে এক দৃশ্য বটে। অনেকে দেখে হেসে কুটিকুটি হলেও আমার কিন্তু ওদের জন্য বুকটা মুচড়ে উঠেছিলো। আহারে, জীবনের সর্বস্ব বেচে তারা যাচ্ছে ভাগ্যের সন্ধানে। কারো কারো পোষাক দেখলে বুঝা যায় হয়তো বউয়ের গয়না-হালের বলদের সাথে সাথে ঘটি-বাটি-লোটাও বোধহয় বেচে এক পোষাকে রওয়ানা হয়েছেন। এদের রক্ত পানি করা ঘাম ঝরানো টাকায় আমরা দেশে আয়েশ করছি। এরাইতো রিয়েল স্টেক হোল্ডার দেশের। এদের টাকাতেই বেতন ভাতা পায় ঐ বুড়ি হারামি ডাইনি বিমানবালারা। আর কি অমানবিক শেয়াল কুকুরের মতন ব্যবহার তাদের সাথে করা হয়!! একেকটা বিমানবালার ভাব দেখলে মনে হয় বিমানবালা হতে পারার গর্ভে ওরা ন'মাসের গর্ভবতি। যে কোন প্রয়োজনে ওদের ডাকতেও বিব্রত লাগে মাইরি। নেহায়েত বাধ্য হয়ে ডাকলেও এমন ভঙ্গিতে আসে যেনো এসে যাত্রীদের সাত পুরুষকে ধন্য করেছেন সাহারা খাতুনিরা। বিরক্তিমাখা হাসিটা দেখলে মুঞ্চায় দেই দু'গালে দু'খানা,,,,,,,আরে না না কিস না..............
(সামুর মামুদের আনঅফিসিয়াল কিন্তু ওভার কনফার্মড একখানা তথ্য কানে কানে কই..........এই দেমাগিনীদের ৮০%ভাগ সরাসরি ইয়াবা,মাদক এবং স্বর্ণ চোরাচালানের সাথে জড়িত)
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:২৬
সোহানী বলেছেন: এতো ভারী মন্তব্য করেছো যে সময় নিয়ে মন্তব্য করতে হলো। তারউপর ব্যস্ততার কারনে আরো বিলম্বিত হলো বলে দু:খিত।
এখন কথা হলো, তুমি ওই বিমানবালার উপর রেগে গেছো তার ব্যবহার দেখে। এখন বলো দেশের কোন হোমরা চোমড়া কোন মানুষটা ওই বিদেশী জীবন বাজি রেখে মানুষগুলোর রক্ত চুষে খায় না!!! ওই বিমানবালার তার কর্তব্য হয়তো পালন করেছে, সেটা হাসিমুখে না করে কর্কশমুখে করেছে। কিন্তু এমন একটি জায়গা বলো, এমন কোন মন্ত্রী আমলা বলো যারা এতটুকু উপকার করেছে? বরং তাদের টাকায় বিদেশ ভ্রমণ করে ওদেরকে দুটা লাথি দিয়েছে। এমন কি, নিজ টাকায় বিমান ভাড়া দিয়ে দেশে এসে তাদের এয়ারপোর্টে প্রতি পদে পদে হয়রানীর স্বীকার হতে হয়। তারা অশিক্ষিত বলে ওই বিমানবালা চান্স নিয়েছে ঝাড়ি দেবার কিন্তু আমরা কি দিয়েছি??? বিমানবালার মতো ঝাড়ি দেইনি কিন্তু ওদের রক্ত চুষে নিয়েছি।..................................... তাই নয় কি???
৩২| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৩৯
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: @টারজান০০০০৭ঃ ও দোস্ত, দুইডা সিঙ্গল খাট জোড়া দিমু, কিছু শিরিষ কাগজ লাগবো। আমারও, অনিরও............
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:২৮
সোহানী বলেছেন: টারজানই তুমারে উত্তর দিবে!!!
৩৩| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৪০
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: এই সমস্যাটা সত্যিই জটিল, এমন কি বিশ্বের সব থেকে বড় মুসলিম রাষ্ট ইন্দোনেশিয়ার বালিতেও টয়লেটে পানির ব্যবস্থা নাই। বিষয়টায় আমি খুবই অসস্তি ফিল করি। জটিল একটা বিষয় নিয়ে রম্য লেখায় মজা পেলাম আপু।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৩০
সোহানী বলেছেন: ধন্যবাদ সাদা ভাই..............। বাথরুমে পানি না রাখার অপকারীতা নিয়ে বেশী বেশী বলা উচিত। এতে ওরা বুঝবে এর প্রয়োজনীয়তা।
৩৪| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৪৫
ল বলেছেন: Outstanding writing
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৩২
সোহানী বলেছেন: আস্তাগফিরুল্লাহ......... : !gt
৩৫| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৫৩
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: বাংলাদেশে অনেকে বাথরুমে বসে বিড়ি সিগারেট খায়। কেউ আবার মোবাইল টিপে। আমার এক ছাত্রী ছিলো, সে বাথরুমে বসে জোরে জোরে গান গাইত। ছাত্রীর মা এই ব্যাপারে আমাকে জানালে আমি তাকে মানুষিক ডাক্তারের কাছে নিয়ে যেতে বললাম। সাথে এও বললাম সে বাথরুমে থাকাকালীন অবস্থায় যেন গান ছেড়ে দেয়া হয়। মানুষিক শান্তি বলে একটা বিষয় আছে।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৩৪
সোহানী বলেছেন: হায় হায় মাত্র একটু গান ধরলো আর আপনি তারে মানসিক ডাক্তারের কাছে নিয়ে যেতে বললেন!!!! এটা কোন কথা হলো????
ওই দেখেন কি করিরে জিগান, ওই কি করে??? ঘুমায় নাকি ফেবু চালায়??
৩৬| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:১৫
নীল-দর্পণ বলেছেন: তাদের পাছার ছাল বাকলের ইন্সুরেন্স তারাই করবে…… হাহাহাহা
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৩৪
সোহানী বলেছেন:
৩৭| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:২৩
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: বাংলাদেশের টয়লেটের দেওয়ালে লেখা বাণীগুলা...
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৩৫
সোহানী বলেছেন: সে আর বলতে!!! বিশেষ করে স্কুলের বাথরুমে........................
৩৮| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৩৭
সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন:
আসলে কপিজ্ঞতার শেষ নাই!
আপনার আর লেখায় মজার কোন শেষ নাই!
আপনি পারেনও বটে!
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৩৬
সোহানী বলেছেন: হায় হায় আমি কি কইলাম!!!!!!!!!!!!!!
৩৯| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:২৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সকলেই মঙ্গল লাভ করুক ।।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৩৭
সোহানী বলেছেন: জগতের সকল প্রাণি সুখী হোক
৪০| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:০৯
সুমন কর বলেছেন: হাহাহাহা............মজার শেয়ার। আগেই এসব শুনেছিলাম।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৩৮
সোহানী বলেছেন: সে আর বলতে................
৪১| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ ভোর ৫:৪৩
স্বপ্নীল ফিরোজ বলেছেন:
ছোট্ট একটি দেশে ১৭ কোটি মানুষ! সবাই বেঁচে যে আছে এটাই বা কম কিসে?
তাই বাথরুম নিয়ে ভাবার কোন সময় নাই। সবাই আছে দৌড়ের উপরে।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৩৯
সোহানী বলেছেন: আসলেই তাই........। আমরা যে বেচেঁ আছি সেটাই বা কম কি!!!!!!!!!!!!
৪২| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ ভোর ৬:৫১
সনেট কবি বলেছেন: জটিল পরিস্থিতি!
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৪০
সোহানী বলেছেন: আসলেই তাই সনেট কবি ভাই................
৪৩| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:০০
রানার ব্লগ বলেছেন: আমি যখন জীবনে প্রথম দেশের বাহিরে গেলাম সেই দেশটা হোল থাইল্যান্ড। হোটেলে সুন্দর বাথরুম দেখে মুগ্ধ। পেটে মোচর দিতেই নিশ্চিন্তে বসে গেলাম কাজ শেষ এই বার পরিস্কার হওয়ার পালা, হায় খোদা না আছে হ্যান্ড সাওয়ার না বদনা কিছুই নাই এই বার, দেশে থাকতে বাথরুমে কিছু অভাব হোলে চিৎকার করে আম্মা কে ডাকতাম, এই খানে আম্মা কই? কোন রকমে টিস্যু পেপার দিয়ে সেরে আসলাম, এর পর এক লীটার কোকাকোলা খেয়ে সেই বোতল রেখে দিলাম বাথারুমে, কপাল দেখেন যতবার আমি রাখি ততবার রুম সার্ভিস এসে ওটা নিয়ে যায়, ২ বছর ছিলাম ২ বছর আমাকে প্রতিদিন কোকাকোলা খেতে হতো।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:২৫
সোহানী বলেছেন: হাহাহাহাহাহা............... ভালো বুদ্ধিতো!!!! বাট রুম সার্ভিসতো আর জানে না এর মহত্ব, তাই ফেলে দেয়াই স্বাভাবিক।
৪৪| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:১৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: লাইকের বদলে ফেসবুকের মত স্যাড ইমো দেয়া গেলে ভালো হইতো।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:২৬
সোহানী বলেছেন: কুনু সমস্যা নাই........ এমনিতেই এ নিয়া প্যারার মধ্যে কাটাইতে হয়!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
৪৫| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৪৯
আহমেদ জী এস বলেছেন: সোহানী,
জীবন যেখানে যেমন, তাই সেখানেই তেমন করে সামাল দিতে হলে একখানা "ইনফ্লেটেবল বদনা"র চিন্তা ভাবনা করা যেতেই পারে।
ওয়াশরুমে হাতধোঁয়ার পানিতো নিশ্চয়ই পাওয়া যায়! না পাওয়া গেলে "জলবিয়োগ" করে সেই জলেই না হয় ...........
তাহলে "জীবন যেখানে যেমন" কথাটির সার্থকতা মেলে।
রম্য পোস্টে এই রম্য মন্তব্যটি কতোখানি রমনীয়, না কি মরনীয় হলো বুঝতে পারছিনে।
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:০৮
সোহানী বলেছেন: আরে বুদ্ধিটা খারাপ না........। আগে এ বুদ্ধি দিলেতো অনেক সমস্যার সমাধান হয়ে যেত........হাহাহাহাহাহাহা।
পানির কোন অভাব দেশের বাইরে দেখিনি, সেটা মনে হয় দেশের জন্য প্রযোজ্য। তাই এ বুদ্ধি দেশের জন্য রেখে দেন.... ।
মন্তব্য তো করেই ফেলেছেন তাহলে রমনীয় বা মরনীয় ভেবে কি হবে বলেন জী ভাই.............। আমারও অনেক অস্বস্তি কাজ করছিল লিখাটা নিয়ে। কিন্তু আত্মপক্ষ সমর্থন আগেই করেছি অন্য মন্তেব্যে। যেহেতু "জীবন যেখানে যেমন" নিয়ে লিখা তাই এর সমস্যাও সামনে আনা উচিত, তাই নয় কি????
অনেক ভালো থাকেন।
৪৬| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৫২
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
বাথরুম বিরম্বনা বিদেশের চেয়ে বাংলাদেশে বেশি । রাস্তাঘাটে পাবলিক টয়লেটের যেই হাল । ঢুকার আগেই মানূষ অসুস্থ হবে নিশ্চিত ।
তবে আপনার বিচিত্র অভিজ্ঞতা দারুন লাগল ।
ইচ্ছে আছে বিদেশে পারি জমানোর তখন কাজে লাগবে । হাহাহাহা ।
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:১৭
সোহানী বলেছেন: বাংলাদেশের পাবলিক টয়লেট বলল্লে স্বয়ং টয়লেটই লজ্জা পাবে!!!!!!!!!!!!! জীবনে মনে হয় ঢুকি নাই, শুনেই হার্টফেল করার অবস্থা....।
আমার বিচিত্র অভিজ্ঞতাতো সামান্য বলেছি, বাকিগুলা আর পাবলিকলি নাই বললাম................
৪৭| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২০
খায়রুল আহসান বলেছেন: তাদের *** ছাল-বাকলের ইনস্যুরেন্স তারাই করবে! ---
জগতের সকল প্রাণী সুখী হোক -
ফান পোস্ট হলেও, বিষয়টি সিরিয়াস। যারা ভুক্তভোগী, তারা ভাল বুঝবে।
পোস্টে প্লাস + +
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:২১
সোহানী বলেছেন: সত্যিই তাই খায়রুল ভাই। যারা ভুক্তভোগী, তারা ভাল বুঝে বলেই পোস্ট দেয়.......... ।
অনেকদিন আপনার লিখা পড়া হচ্ছে না। একটু বিজি ইদানিং। আশা করি ডিসেম্বর মাঝ এর পর ফ্রি হবো, তখন আয়েশ করে ৮ পর্বের পর থেকে পড়া শুরু করবো।
৪৮| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৪৯
খায়রুল আহসান বলেছেন: তখন আয়েশ করে ৮ পর্বের পর থেকে পড়া শুরু করবো - ধন্যবাদ, জেনে খুশী হ'লাম।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:২৫
সোহানী বলেছেন: জীবনে খুব শখ সব কিছু ছেড়েছুড়ে শুধু লিখালিখি করবো................. । আহ্ কখনো যে সে শখ পূর্ণ হবে, জানি না!!!!!!!!
৪৯| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:০৯
অপ্সরা বলেছেন: হা হা
আপুনি!!!!!!!!!!
হাসতে হাসতে শেষ আমি!!!
তবে ছবিটার মত একটা বাথরুম বানাতেই হবে আমার ......জীবনের লক্ষ্য করে ফেললাম!!!!!
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৩০
সোহানী বলেছেন: ক'দিন আগে এক ফানি শোতে সৈাদি রয়াল ফ্যামিলির বাথরুম দেখাচ্ছিল। আমার হার্টফেল করার অবস্থা.... সব কিছু সোনার তৈরী। যে ছবিগুলো দেখাচ্ছিল সে ইনভাইটেড ছিল সেখানে। সারা গুগুল খুঁজে তার ছবি পেলাম না। যা পেলাম তাই দিলাম.... তাই বাথরুম যদি বানাতেই হয় তাইলে সৈাদি বাথরুমই বানাও
৫০| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৪১
অপ্সরা বলেছেন: হায় হায় আপু!!!!!!
তাইলে তো সৌদি আরাবের সোনার খনিতে মহিলা শ্রমিক হয়ে সোনা চুরি করে পালাতে হবে !
না না বাবা দরকার নেই .......
শেষে ধরা পড়ে হাড্ডিগুড্ডি ভেঙ্গে ......
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:২৮
সোহানী বলেছেন: তুমারে সোনা চুরি কইরা পালাইতে হইবে না কারন তুমার মতন সুন্দরীরে দেখলে সালমান বিন শয়তান তার ২৬৭ তম বিবি হিসেবে কবুল করবে.....
৫১| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৪৯
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: তুমারে সোনা চুরি কইরা পালাইতে হইবে না কারন তুমার মতন সুন্দরীরে দেখলে সালমান বিন শয়তান তার ২৬৭ তম বিবি হিসেবে কবুল করবে..
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:২১
সোহানী বলেছেন: ...... খারাপটা কি কইলাম!!!!!!!!!!!!!!
৫২| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৯
অপ্সরা বলেছেন: ২৬৭ তম বিবি!!!!!!!!!!
আমি যেমন খুশি তেমন রব তবুও শয়তানের বিবি হবো না রে !!!!!
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:২১
সোহানী বলেছেন: তাইলেতো সোনাদানা পাইবা না!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
৫৩| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৩৮
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: আমার এই পোস্টে আমার প্রশ্নের উত্তর দিলা না কেন
কেন কেন কেন
প্লিজ উত্তর দাও
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:২৪
সোহানী বলেছেন: উত্তরের কিছু নাই........... তাই আপাতত: নীরব!!!
৫৪| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৩৩
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: নাআআআআআআআআআআআআআ
কেন
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:২২
সোহানী বলেছেন: আরে এতো দুষ্ক কেন!!!!!!!!!!!!!!!!!
৫৫| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:২৪
প্রামানিক বলেছেন: তাহলে বোঝা গেল বিদেশ গেলে পাছার ছাল বাকলের ইন্সুরেন্স করে যেতে হবে। ধন্যবাদ বিষয়টি তুলে ধরার জন্য।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:২৪
সোহানী বলেছেন: আরে প্রমানিক ভাই, এখানে প্রতি পদে পদে ইন্সুরেন্স। এমন কঠিন ইন্সুরেন্স যে জীবন ছ্যাড়াব্যারা অবস্থা...........
৫৬| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:২৭
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: মজা করলাম
২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৩৬
সোহানী বলেছেন:
৫৭| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৪১
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: খিকজ
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:২৩
সোহানী বলেছেন:
৫৮| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৩৫
কালীদাস বলেছেন: কেমন আছেন?
পোস্টের শিরোনাম দেখে কিছুক্ষণ হেসেছি প্রথমে তবে সব পয়েন্টে একমত না। দক্ষিণ ইউরোপের প্রায় সব দেশেই টয়লেটে বিদে ইউজ করে এবং ইদানিং এটার রেশিও বাড়ছে অনেক; ফ্রান্সেও। টয়লেটের সাইজ হোটেল টু হোটেল ভেরি করে বলেই আমার অবজার্ভেশন; আপনার ভাষায় দেড়ফুটি টয়লেট দেখেছি আবার ফুটবল স্টেডিয়াম সাইজের টয়লেটও দেখেছি। সম্ভবত ফিনল্যান্ডের (নাকি সুইডেনে?) এক হোটেলে দেখেছিলাম টয়লেট রুমের চেয়ে বড়
এমিরেটসের প্লেনগুলোর টয়লেটে গেলে নিজেদের দৈণ্যতায় মেজাজ খারাপ হয়ে যায়। "এইখানে ফ্ল্যাশ দাবান" কোন হারামজাদা এই বাংলা ট্রান্সলেট করেছে জানতে পারলে নিজেই বেটারে বাংলা ট্রেনিং দিতাম। এবং লজ্জাজনক যেইটা, প্রায় সব ৭৭৭এর টয়লেটেই এই কথাটা লেখা।
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৫৩
সোহানী বলেছেন: ওয়েলকাম টু মাই ওয়ার্ল্ড কালীদাস ব্রো ...............
কইলামতো ভাই সেইটা ডিপেন্ড করে কত ডলার পে করবেন রুম অনুযায়ী। ছিলাম জীবনের প্রথ্থম সস্তা হোটেলে, তাই এর চেয়ে বড় বাথরুম পামু কই???? যাক সে কথা.....
আর এমিরেটসের প্লেনগুলোর টয়লেটে এর কথা বলি আর নিজেই লজ্জাই পাই। আর এইগুলারে বাংলা শেখাইবেন??? কোন লাভ নাই, বাংলা বলিয়া নিজেরা নিজেদিগকে লজ্জিত হবার সুযোগ দেয় না!!!!!
৫৯| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৩৪
মাহের ইসলাম বলেছেন: জগতের সকল প্রানী সুখী হঊক।
তবে, এমন বিড়ম্বনায় পরলে কিভাবে সুখী হবে ?
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৯:১৮
সোহানী বলেছেন: সেটার জন্য কি করি আজ ভেবে না পাই এর মন্তব্য দ্রষ্টব্য। অত্যাপ্রয়োজনীয় কিট এর আবিস্কারক............
৬০| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:১৭
বোকামানুষ বলেছেন: পোস্ট একি সাথে মজার এবং শিক্ষণীয়
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৯:১৯
সোহানী বলেছেন: মজা কিংবা শিক্ষনীয় কিনা জানি না তবে সত্যিই বড়ই বিরক্তিকর বিষয়টি!!!
আনেক ধন্যবাদ বোকামানুষ।
৬১| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩৭
মেহবুবা বলেছেন: বেশ একটা বিষয় নিয়ে লিখেছো! আমার তো মানুষকে চিনতে আর বুঝতে তার বাথরুমকে বিবেচনা করার অভ্যাস, অন্য কিছু নয় ।
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৩:৫০
সোহানী বলেছেন: সত্যিই তাই। প্রকাশ্য কিন্তু অপ্রকাশ্য বিষয় এটি। বাথরুম এ্যাটিকেট খুবই দরকার সবসময়ই।
অনেক ধন্যবাদ মেহবুবা।
৬২| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১৬
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: বড্ড সমস্যার কথা বললেন আপু! আমার কাছে দুনিয়ার শ্রেষ্ঠ সুখ ও আরামদায়ক কাজ হচ্ছে বাথরুম, কিন্তু আপনার বর্ণনা মতে যা বুঝলাম তাতে জীবনে কখনোই বিদেশ যাবো না এমনটা পাক্কা হল।
বিদেশে এইরকম কেন? বাথরুমে পানি না রাখার কারণটা কী হতে পারে? কেনইবা এত ছোট করে তৈরি করা হয় বাথরুম?
অনেক প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে মাথায়।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:২০
সোহানী বলেছেন: ওরে নয়ন এইটা কি বল্লেন.... দেশের বাইরে না গেলে দুনিয়ার কিছুই জানবেন না। ওটা বিশাল শূণ্যতা। আমার বাবা খুব ঘুরতে পছন্দ করতেন। দেশের এমন কোন বিখ্যাত স্থান নেই যা দেখিনি ছোটবেলায়। এরপর নিজেই ঘুরে বেড়াতাম। যা এখনো করি।
আসলে কালচারের পার্থক্য। বাথরুমে পানি থাকে না এটাই কিন্তু খুব স্বাভাবিক দেশের বাইরে। আর ছোট বাথরুম ডিপেন্ড করে। ছিলাম সস্তা হোটেলে। তাই এর চেয়ে ভালো কিছু আশা করিনি।
৬৩| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:৪৫
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: হ্যা আপু ঠিকই বলেছেন যে দেশের বাহিরে না গেলে পৃথিবী সম্পর্কে ধারণা শূন্যের কোঠায় থাকবে।ঘুরতে ফিরতে কার না মন চায়, আমারও চায় প্রচুর, কিন্তু সবার ভাগ্যে সফর জোটেনা আপু, সফর করতে হলে অনেক টাকার ব্যাপার, আমার মতো সামান্য চাকুরিজীবী কি করে সফরের স্বপ্ন দেখবে আপু! তারপর সময়েরও সমস্যা চাকরিজীবীদের।
প্রতিউত্তরের কথাগুলো ভালো লেগেছে আপু।
শুভকামনা আপনার জন্য সবসময়।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৪৪
সোহানী বলেছেন: নয়ন, দেশের বাইরে যাওয়া তেমন কোন কঠিন কিছু নয়। আজকাল তো সবাই দেখি সকাল বিকাল ট্যুর করে...। ফেবুর কল্যাণে তা দেখতে দেখতে টায়ার্ড।
চাকুরী কিন্তু কোনভাবেই সামান্য নয় নয়ন। যা করবা তা মনোযোগ দিয়ে করলে পারবা অনেক উপরে উঠতে। আমি যখন বিশ্ববিদ্যালয় পাশ করি তখন আমার বন্ধু-বান্ধবরা অনেক বেতনে চাকরীতে জয়েন করে।আর আমি বেতন এর দিকে না তাকায়ে পজিশান, অফিস ও কাজের দিকে তাকায়ে অল্প বেতনে জয়েন করি। মাত্র ১০ বছরের মাথায় আমি ৬ ডিজিটের বেতনে পৈাছাই।
…….
ভালো থাকা সবসময়।
৬৪| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৮:০৬
জনৈক অচম ভুত বলেছেন: এসব দেখে আমি কেবল একটা কথাই ভাবি- স্বর্গে গিয়েও আবার বাথরুম বিড়ম্বনায় পড়তে হবে নাতো?
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:০৯
সোহানী বলেছেন: না তা মনে হবে না। কারর গন্ধম ফল অলরেডি সরানো হয়েছে, তাই নয় কি?
৬৫| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:৪৬
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আরে ইয়ার, এ তো "টয়লেট - এক প্রেম কাথা" হ্যায়...
কিছু মন্তব্য পড়ে হাসতে হাসতে শেষ...
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ২:৫১
সোহানী বলেছেন: তুমি কি শুরু করলা!!!!!!! আমার ১১ বছরের পোস্ট দেখি উল্টা দিকে পড়া শুরু করলা.......হাহাহাহাহাহা
এতো দিন উধাও থেকে হঠাৎ উদয় হইলা। তারপর দেখি সব পোস্ট একটা একটা কইরা পড়া শুরু করলা......!!!!!!
যাক্ তেমারে নিয়মিত দেখে ভালো লাগছে। আমার পোস্ট পড়া লাগবে না। তোমার চমৎকার লিখাগুলো মিস করছিলাম। আগেতো ঘুম থেকে উঠেই তোমার লিখা দিয়ে দিন শুরু করতাম। আশা করি আবার তাই হবে।......
৬৬| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:১৮
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: বোকা মানুষ এখন পাঠক হইতে চায়...
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:১৬
সোহানী বলেছেন: গুড গুড............... তবে আমার অখাদ্য লিখা না পড়ে ভালো লিকা পড়ো....!!! ওকে
৬৭| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৫০
গরল বলেছেন: বিদেশে আমার বাথরুম এর শিক্ষা হল টয়লেট টিস্যুটা একটু দাম দিয়ে সবচেয়ে সফট টা না কিনলে কি যে যণ্ত্রনা তা কাউকে বলার মত না। আমাদের দেশেতো টয়লেটের জন্য সবচেয়ে কম দামি টিস্যু কিনি আমরা।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:১৯
সোহানী বলেছেন: একটা গবেষনা পেপার পড়েছিলাম দেশের টয়লেট টিস্যু নিয়ে।
সবচেয়ে সেনসেটিভ স্থানে আমরা সবচেয়ে কমদামী টিস্যু ইউজ করি। এমন কি যে কালার দেয়া হয় টিস্যুতে তা রীতিমত বিষাক্ত। অথচ এ নিয়ে কারেই মাথা ব্যাথা নেই।
৬৮| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১:২৫
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: একশো বার পইড়বাম, দুইশো বার পঈড়বাম, তিনশো বার পইড়বাম.... কুনু সমইস্যা???
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:২১
সোহানী বলেছেন: সমস্যাতো বটেই........... আমার অখাদ্য পোস্ট পড়লে খাদ্য পোস্ট কখন পড়বা??????????
৬৯| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৪:৫৮
দীপংকর চক্রবর্ত্তী বলেছেন: হাহাহাহা...... একই বাস্তবতার মুখোমুখি আমিও হইছিলাম। কি যে অনুভূতি বলার মতো না। তাই এত দিনেও বলতে পারলাম না। আর বিমানের টয়লেটের ফ্লাশিং এর আওয়াজ সবথেকে ভয়াবহ। মনে হচ্ছিলো ভেতরে টেনে নেবে। ভাগ্য ভালো তৎক্ষণাৎ উঠে গিয়ে রক্ষা পাই।
শুভেছা অবিরাম।
২২ শে এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ৮:২৪
সোহানী বলেছেন: আরে ওইটা লিখতে ভুলে গেলাম। হাঁ ফ্লাশই বটে।
তবে এ বাস্তবতা সত্যিই ভয়াবহ।
অনেক ভালো থাকেন।
৭০| ১০ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১০:১২
মাহের ইসলাম বলেছেন: আগেই একবার পড়ে মন্তব্য করেও গিয়েছিলাম।
তবে আজ আর্কিওপটেরিক্স ভাই আমার এক পোস্টে আপনার টয়লেট সংক্রান্ত বিড়ম্বনার কথা তুললেন। তাই, আবার না এসে পারলাম না।
আর, এসেছি যখন, আর্কিওপটেরিক্স ভাইকে স্মরণ করতে দোষ কি?
শুভ কামনা রইল, ভালো থাকবেন।
ঈদ মোবারক।
১০ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১০:৩৩
সোহানী বলেছেন: আর্কু (আর্কিওপটেরিক্স) স্মরণ করার কারনে আপনার চমৎকার লিখার সন্ধান পেলাম।............. অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
©somewhere in net ltd.
১| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:১৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হা হা হা
সে এক বিচিত্র অভিজ্ঞতা বটে!
ভাগ্যিস জেনেভা সবার যেতে হয়না হা হা হা
অভ্যস্থতা এক বিরাট প্যারা বটে। উনিশ-বিশ হলেই মন আইটাই করে!
+++