নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি অতি বিরক্ত হয়ে আমার অনেক লিখাই ড্রাফটে নিয়েছি কারন সামুতে আমার কিছু ভাবনা শেয়ার করছি, আর এ ভাবনা গুলো আমার অনুমতি ব্যাতিরেকে কপি না করার অনুরোধ করেছিলাম কিন্তু যত্রতত্র আমার লিখার কপি পেস্ট দেখেই যাচ্ছি দিনের পর দিন।
হঠাৎ ই আমার আমার মাথায় বাংলাদেশে যাবার পোকা ঢুকে গেল। কিছুতেই একে তাড়াতে পারছিলাম না। আর আমার সমস্যা হলো পোকার বিহিত না করা পর্যন্ত আমি অন্য কোন কাজে মন দিতে পারি না। কিন্তু জানুয়ারীর এ শেষ দিকে সপ্তাহ কেন এক দিনের জন্যও অফিস থেকে ছুটি ম্যানেজ করার উপায় নেই... মাথার উপ্রে কোটি কোটি ফাইলের স্তুপ । তার উপর ছেলে মেয়ের ফাইনাল পরীক্ষা চলছে। কোনভাবেই ম্যানেজ করা যাবে না। কিন্তু নাহ্ ........ অনন্ত জলিলের মতো আমিও অসম্ভবকে সম্ভব করতে পারি । তার প্রমান সব ছাড়িয়ে দুইদিনের মাথায় এ্যামিরেটস্ এর টিকেট করে হাতের কাছে যা ছিল তা নিয়ে প্লেনে উঠে বসার পর বুঝতে পালাম সত্যিই আমি যাচ্ছি দেশে ।
ঢাকায় পৈাছেই মনে হলো হায় হায় এইটাতো ফেব্রুয়ারী মাস, বইমেলা... আমার প্রাণের বইমেলার দিন। মাথায় তখন সম্পূর্ণ রঙ্গীন ছবি ঘুরপাক খাচ্ছে। গত বছর থেকে দেখি সকল ব্লগারগণ একে অন্যের বই নিয়ে মাথায় ফুল গুজে হলুদ শাড়ি/পান্জাবী পড়ে বিশাল পোজ দিয়ে ছবি পোস্ট করে। মনের সে সুপ্ত বাসনা এরকম একটা হলুদিয়া পাখী হয়ে ছবি তুলে নিশ্চয় কোন গ্রুপের প্রোফাইল পিকচারে স্থান করে নিবো ... ।
সে গোপন উদ্দেশ্য চরিতার্থ করার উদ্দেশ্যে একে এক নক করতে লাগলাম যাবতীয় নামী দামী ব্লগারগণকে। কিন্তু বুঝতে পারলাম এ দেশে একমাত্র আমিই আকাইজ্জা তাই এ অসময়ে দেশে আর কারোই কোন সময় নাই। যাইহোক এভাবে বইমেলায় যাবো যাবো করে দেখলাম আমার যাবার দিন ঘনিয়ে আসছে। তখন উপায় অন্ত না দেখে একা যাবারই সিদ্ধান্ত নিলাম ও সাথে লিষ্ট করতে লাগলাম কার কার বই কিনবো। যাবার আগে বাসায় বললাম যে বই মেলায় যাবো বিকেলের দিকে কে কে আমার সাথে যেতে চায়। এ কথা শোনার পর বাসার সকলেই আতঁকে উঠলো। এই জ্যাম ঠেলে কোনভাবেই কাউকেই রাজি করাতে পারলাম না বইমেলায় যেতে। দুনিয়ার যতরকমের ভয় আছে তা তারা দেখানোর অব্যর্থ চেস্টা করতে লাগলো। আমি দেখলাম মহা বিপদ... কোনভা্বেই বাসার এ বুহ্য ভেদ করে বই মেলায় পৈাছানো যাবে না্। তখন এক ফন্দি আটলাম...
মোটামুটি বাসার আলাভোলা কয়েকজনকে নিয়ে গেলাম বসুন্ধরাতে শপিং করতে। তারপর কিছু শপিং এর পর সবাইকে বল্লাম আজিজ সুপার থেকে আমার কয়টা জিনিস লাগবে, এই যাবো আর আসবো। সব মিলিয়ে আধা ঘন্টা বরাদ্দ পেয়ে এক আপাকে নিয়ে দৈাড়ে আসলাম বইমেলায়। খুজেঁ বের করলাম নীলদার এক রঙ্গা ঘুড়ি স্টল। সামনে যাই পেলাম সে কয়টা বই হাতে নিয়ে চকলেট আর টিব্যাগের প্যাকেট হাতে দিয়ে উল্টা ভো দৈাড় দিলাম...... ।
কি আর করা......... আনতে পারলাম না পছন্দের সব বই । আর সবার জন্য কেনা চকলেট ও চাপাতা বিতরন করতে পারলাম না । যাহোক, সবার সাথে আবার দেখা হবে ও আড্ডা হবে ভবিষ্যতে এ প্রত্যাশায়।
তবে আর যাই হোক এবার দেশে যেয়ে আমার সংগ্রহের প্রিয় কিছু বই সাথে নিয়ে এসেছি স্যুটকেস বোঝাই করে......।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:৪৭
সোহানী বলেছেন: ........... হলুদ শাড়ি নাই। আহা কেউ যদি কিনে দিতো..............
২| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১০:৩৮
নেওয়াজ আলি বলেছেন: ফাগুনের শুভেচ্ছা।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:৪৮
সোহানী বলেছেন: আপনাকেও ফাগুনের শুভেচ্ছা।
৩| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:০৬
রাজীব নুর বলেছেন: স্বাগতম আপনাকে।
কত দিন থাকবেন? দেখা কি হবে আমাদের সাথে?
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:০০
সোহানী বলেছেন: আপনেরে কই পামু!!! আপনিতো ঢাকা শহরের মোবাইল , আপনার সাথে দেখা হওয়া মুশকিল। .... হবে হয়তো কোন এক সময়। তবে আমি চলে এসেছি.........
৪| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:১১
সাইন বোর্ড বলেছেন: শুভ কামনা রইল ।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:০০
সোহানী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
৫| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ২:২১
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
নানা প্রতিকুলতায় বাধা পেয়েও বইমেলাতে গিয়ে বই নিয়েছেন আশা করছি “দেয়াল” বই পড়েই সকল পথের ক্লান্তি দুর হয়ে যাবার কথা।
ঢাকা - দুবাই রুট পর্যন্ত বোরকা পড়ে রাখুন অথবা সবার সামনে নয়তো সবার পেছনের সিট নিন। নয়তো মধ্যপ্রাচ্য রেমিটেন্স যোদ্ধাদের সেলফিতে আপনার ছবি পাচার হয়ে যাবে। - এই নিকৃষ্ট কাজের জন্য এরা সকল এয়ারলাইন্সে অপমানিত হচ্ছে।
দেশে এসেছেন সাদা ভাত আর বিখ্যাত টমেটো ভর্তা খেয়ে যাবেন বেশী বেশী করে নিজের মতো।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:৩৩
সোহানী বলেছেন: আমি সাধারনত এ্যামিরেটস্ এড়িয়ে চলতাম। এর প্রধান কারন শ্রমিক ভাই নয় বিমানবালাদের তুচ্ছ-তাচ্ছিল্ল। কিন্তু এবার দেখলাম সম্পূর্ণ বিপরিতমুখী চিত্র। পানি চেয়ে সাথে সাথে পানি না পাবার দরূন যেরকম বিহেব দেখলম এক শ্রমিক ভাইয়ের তাতে মেজাজই খারাপ হয়ে গেল। আমার পাশে ছিলে একজন জার্মান ভদ্রলোক, সে খুব হতাশ হয়ে আমার কাছে রাগে গজ গজ করতে লাগলো।
দেয়াল প্রায় পড়া শেষ কিন্তু ক্লান্তি দূর না হয়ে আরো পেয়ে বসেছে। কারন বইটিতে লেখকের তাড়াহুড়া যেমন স্পষ্ট তেমনি অনেক কিছুতে সিদ্ধান্তহীনতায় ভোগার চিত্র ও স্পষ্ট। ইতিহাস মূলক অনেক বই ই আগে পড়েছি যেমন প্রথম আলো বা পূর্ব পশ্চিমের কথা উল্লেখযোগ্য। ইতিহাস ভিত্তিক বই রচনাতে আরো রেফারেন্স, আরো ডিটেইলস প্রয়োজন যা এখানে অনুপস্থিত। বইটিকে তার নিজস্ব অভিজ্ঞতা বা চারপাশে ঘটে যাওয়া ঘটনার আলোকে লিখা বলেই বেশী মনে হয়েছে। এবং মজার ব্যাপার হলো বইটির সাথে সাথে মমিনল হক খোকা (বঙ্গবন্ধুর ফুফাতো ভাই) এর লিখা উনার আত্মজীবনীও পড়ছিলাম। বইটি উনি আমাকে প্রায় ১০ বছর আগে দিয়েছিলেন কিন্তু সেরকমভাবে পড়া হয়ে উঠেনি। তাই সমসাময়িক পার্থক্যগুলো প্রকট হয়ে উঠছিল আমার কাছে।
দেশে আসলে এ সমস্যা, সবাই বোঝে না যে পোলাও কোর্মা নয় টমেটু ভর্তা খেতে এসেছি। প্রতিবলো দাওয়াত আর রিচ ফুড.....। তবে প্রচুর হাসের মাংস খেয়েছি। আমার মামীদের রান্না খুব ভালো বিশেষ করে হাসের মাংস। আহ্... এখনো স্বাদ লেগে আছে .........
৬| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:৩৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
কোন ব্লগারকে পাননি? আপনি কাউক্বে চেনেন?
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:৩৬
সোহানী বলেছেন: অবশ্যই চিনি। এই যে আপনাকে চিনি চাঁদগাজী ভাই হিসেবে .......। এতো রাতে গিয়েছি যে দেখা হবার সম্ভাবনা ছিল না।
৭| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:০১
করুণাধারা বলেছেন: এত অনেক বই কিনেছেন!! উঠল বাই তো কটক যাই ধরনে দেশে আসা, আর বইমেলা থেকে বই কেনার গল্প ভালো লেগেছে।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:৩৭
সোহানী বলেছেন: না আপু, কিনেছি অল্প। বাকিগুলো আমার ও আমার বাবার পূর্ব কালেকশান। সাথে করে নিয়ে এসেছি এবার। ........
৮| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:০৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: না আপু, আমি আপনার মতো ৩৩/৩৪টি বা তার অধিক বই কিনতে পারিনি। 2 খন্ডের হিমু সিরিজ কিনেছি। সঙ্গে তিনটি জেলা পরিচয়ের বই কিনেছি। ভারতীয় লেখকদের বই সারাবছর কেনার সুযোগ থাকায় আমি চার ঘন্টা নিজের মত করে বাংলাদেশ প্যাভিলিয়নে কাটাই। আর আমার স্ত্রী ও চার ঘন্টা বিভিন্ন স্টলে ঘোরাঘুরি করে একমাত্র নেওয়ার মতো বই খুঁজে পেল 'রবীন্দ্রনাথের জীবনে দশ নারী'। তবে মা.হাসান ভাইয়ের সৌজন্যে দশ-বারোটা বই পেয়েছি। এতেই আগামী ছয়/সাত মাস চলে যাবে বলে অনুমান করছি।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা প্রিয় আপুকে।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:২৮
সোহানী বলেছেন: আরে নাহ ভাই, আমি এতো বই কিনিনি। এগুলো আমার সংগ্রহে আগেই ছিল। নীলদার স্টলে যাই পেয়েছি তাই নিয়েই ফিরেছি। শুধুমাত্র দেয়াল বইটি কিনেছি। দাদা অনেক সাহায্য করেছেন।
আপনি বরং অনেক বই কিনেছেন। আমাদের এখানে তেমন একটা পাওয়া যায় না। তারউপর ডলারে পে করতে হয় বলে অনেক বেশী দাম পড়ে বিশেষ করে বাংলা বই। ইংরেজী বই অনেক সময় ডিসকাউন্টে পাই কিন্তু বাংলা বই নয়। তাই নিজের বইগুলো নিয়ে আসার চেস্টা করছি আর কি.......। এখানে সবাই আমানে নিয়ে হাসছে .... সবাই নিয়ে আসে বাংলা খাবার ড্রেস সংসারিক জিনিস আর আমি নিয়ে এসেছি ২৩ কেজির দেড় স্যুটকেস বই।
আপনি বরং ভাগ্যবান, অনেক বই পেয়েছেন বা পাচ্ছেন।
৯| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:১০
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: অতঃপর বসন্ত এসেছে । বই কিনে কেউ দেউলিয়া হয় না ।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:৩০
সোহানী বলেছেন: আমি দেউলিয়া হইছি . যেই দাম রাখছেন বই এর তাতেই আমার মতো গরীবের মাইনষের ধরাছোয়ার কিঙ্চিত বাইরে............
১০| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:১১
ভুয়া মফিজ বলেছেন: হায় হায়......আপনে দেশে আসবেন আগে কইবেন না! তাইলে তো আমিও আসতাম, আর আপনের পিছনে শ্লোগান দিতে দিতে বইমেলাতে যাইতাম!!!
দেশে কেমন লাগছে? ধুলাবালি, জ্যাম ইত্যাদি এনজয় করছেন নিশ্চয়ই। কতোদিন থাকবেন....আর কবে ফিরছেন?
সব প্রশ্নের উত্তর দেয়া জরুরী না। চাইলে ২/১ টা স্কীপ করতে পারেন।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:৩৭
সোহানী বলেছেন: রেডি হোন....... নেক্সট বইমেলা .. দেখি আপনে আইবার পারেন কিনা..............। অলরেডি ব্যাক। কইলাম না ঝটিকা সফর......।
আমার বিরাট সমস্যা হলো কোন সমস্যাই সমস্যা না আমার কাছে। ধুলাবালি, জ্যাম ইত্যাদি আমার কাছে কেমন জানি খ্রাপ লাগে না। আবার নায়াগ্রার পাশে বসে থাকতেও খ্রাপ লাগে না। কি এক সমস্যা ............
১১| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:৪৩
আহমেদ জী এস বলেছেন: সোহানী,
আজ ভালোবাসা দিবসে বই মেলায় যা ভিড় তার মধ্যে আমিও " মিশন ইম্পসিবল" শেষ করলুম। কানাডা থেকে পাচার করা সুগন্ধি একবাক্স অমূল্য অর্গানিক চা উদ্ধার করে নিয়ে এসেছি।
মনে রেখে নিয়ে আসা এই উপহার পেয়ে সত্যিই আপ্লুত।
বাসন্তী শুভেচ্ছা।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:৩৮
সোহানী বলেছেন: আমি জানি নীলদা আর উনার পার্টনার যেকোন কাজই সুষ্ঠভাবে সম্পন্ন করার যোগ্যতা রাখে ..
চা খাওয়ার পর রিলাক্স মুডে পোস্ট চাই
১২| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:৪৭
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আহারে ! আপনার সাথে দেখা হইল না !!
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:৫৩
সোহানী বলেছেন: সেই কারনেইতো টিকেট কাটার আগেই আপনারে খবর দিলাম। কিন্তু দেখলাম আপনি গায়েব................
১৩| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:০১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এই তাহলে কিসসা!!!
টিনের চালে কাক- আমিতো অবাক
ম্যাসেজের মাথা মুন্ডু বুঝার আগেই পাখি ফুরুৎ
ঝটিকা সফর বলে কথা! পোষ্ট পড়ে ক্লিয়ার হলো সব।
যাক দেখা হোক বা না হোক
বইমেলা তো দেখা পেয়েছে এক গুনি পাঠকের
স্মরণে কৃতজ্ঞতা।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:৫৫
সোহানী বলেছেন: চকলেট এর ভাগ দাবী করবা নীলদার স্টলে (যদি এতদিনে থেকে থাকে)।
বইমেলা নিয়ে সবসময়ই একটা আবেগ কাজ করে............। যাইহোক দেখা হবে একসময় নিশ্চয়..........
১৪| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:০৩
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনেরে কই পামু!!! আপনিতো ঢাকা শহরের মোবাইল , আপনার সাথে দেখা হওয়া মুশকিল। .... হবে হয়তো কোন এক সময়। তবে আমি চলে এসেছি....
আমাকে কোথাও পাওয়ার দরকার নাই।
আমাকে কেউ ডাকলেই আমিই তার কাছে যাই। কিন্তু কেউ ডাকে না।
ভালো থাকুন।
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১:২৬
সোহানী বলেছেন: আপনাকে সবাই ডাকাডাকি করে ক্লান্ত কারন কোন ব্লগার অনুষ্ঠানেই আপনাকে দেখা যায় না
১৫| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ২:৩০
রাবেয়া রাহীম বলেছেন: আমি ফেব্রুয়ারির তিন তারিখ আমিরাতের ফিরতি ফ্লাইটে চলে আসি। বইমেলায় আর যাওয়া হয়নি । তোমার সাথে দেখা হলে ভাল লাগত খুব।
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৩:১৮
সোহানী বলেছেন: আরে সেই কারনেইতো তোমারে নক করলাম। যাই হোক, আম্রিকায় গেলে বা তুমি এখানে আসলে নক করো।
১৬| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৩:২৭
রাবেয়া রাহীম বলেছেন: এবার সামারে কানাডা যাওয়ার প্ল্যান আছে। তোমার সাথে দেখা হলে ভাল লাগবে খুব।
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৩:৪৫
সোহানী বলেছেন: নক করো আগে থাকতে। কারন সামারে কোথাও না কোথাও চলে যাই। আগে থেকে জানলে সেভাবে সেট করে রাখবো........
১৭| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ৯:২৩
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনাকে সবাই ডাকাডাকি করে ক্লান্ত কারন কোন ব্লগার অনুষ্ঠানেই আপনাকে দেখা যায় না
এটা আমার দোষ না।
ঘটনা চক্রে আমি উপস্থিত থাকতে পারি নাই। একবার দুইবার মিস হয়েছে বলে সারা বছর নিশ্চয়ই হবে না।
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৯
সোহানী বলেছেন: হাহাহাহা......... অবশ্যই সবাই দেখা পাবে নায়ক রাজ রাজিবকে
১৮| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৫
নতুন বলেছেন: এই সপ্তাহে ঢাকায় ছিলাম, পুরান ঢাকায় ছিলাম ৬ বার বই মেলার পাশ দিয়ে গিয়েছি কিন্তু সময় করে যেতে পারিনাই
এই সপ্তাহের প্রতিদিন পুরান ঢাকার বিরিয়ানির দোকানের পাশ দিয়ে চলাচল করেছি কিন্তু বসে বিরিয়ানি খাবার সময়ও হয়ে উঠে নাই
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩২
সোহানী বলেছেন: এখনো সময় আছে। সোজা চলে যাবেন প্রথমে নিরব হোটেলে। নেহারী দিয়ে নাস্তা খেয়ে বইমেলায় যাবেন। তারপর দুপুরের দিকে নান্না বা হাজির বিরিয়ানী খেয়ে আবার বই মেলা। আড্ডা শেষ করে তবেই বাসায় ফিরবেন
১৯| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:৪১
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আপু এভাবে মাথায় পোকা ঢুকলেই হয়; গতবার দুবাই থেকে আসতে পেরেছি আর এবারে ঢাকায় বসে ও যেতে পারলাম না
দুঃখিত আপু আপনাকে পেয়েও সময়ের অভাবে দেখা করতে পারলাম না বলে।
ভালোবাসা অবিরাম
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৪
সোহানী বলেছেন: তুমি একা না.... দেশে যেয়ে দেখলাম সবাই এতো এতো বিজি আমি ভয়ই পাইলাম ..............। আমিই দেখি সব চাইতে ফ্রি
২০| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:৪২
অগ্নি সারথি বলেছেন: আপনার চকলেট বুঝে নিয়েছি! আপনার তালিকায় নজরবন্দী দেখে অতিশয় খুশি হয়েছি আপা! ধন্যবাদ জানবেন দুটর জন্যই।
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৬
সোহানী বলেছেন: এখনো চকলেট আছে । আমার কাছে কেউ এ জিনিস রাখলে প্রথম দফায় অর্ধেক শেষ
২১| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:১৩
নীলসাধু বলেছেন: আমি যে আপনাকে চিনে ফেলেছি তাও এক দেখাতেই তা বলা হয়নি
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৮
সোহানী বলেছেন: হাহাহাহাহা.................. । এটাতো গোপন মিশন তাই বলা হয়নি । আনুষ্ঠানিক মিশনে বলা হইবেক
২২| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:১৪
নীলসাধু বলেছেন: অল্প সময়ের দেখা মনেই হয়নি
প্রথম দেখা হলো তাও মনে হয়নি।
কতোদিন পর যেন প্রিয় কারো সাথে দেখা হল এমন এক আনন্দ অনুভুতি
অনেক ভালো লাগা
ভালোবাসা রইলো
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৩
সোহানী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রিয় নীলদা। আপনার মতো মানুষের সাথে দেখা হওয়াটা আমার জন্য সৈাভাগ্যের ও পরম পাওয়া। এতো তাড়াহুড়ায় ছিলাম যে ঠিকভাবে কথাই বলতে পারিনি। আবার দেখা হবে অবশ্যই। আর আপনার স্টলের সুন্দরী সেলসউইম্যানকে অনেক অনেক ভালোবাসা জানাবেন। (কিন্তু কেন যেন উনাকে পূর্ব পরিচিত মনে হচ্ছিল)।
অনেক অনেক ভালোথাকুন সবসময়ই............
২৩| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:১৩
শের শায়রী বলেছেন: কেমনে কেমনে যেন আপনার চকলেটের ভাগ পাইছি, তয় খুব আফসুস ও লাগছিলো চকলেট খাইতে খাইতে দেখা হইল না। নীলদা বলল তার আগের দিন আপনি গেছিলেন। তয় এক দিক দিয়া ভালোই অইছে দেখা না হইয়া, সেলিব্রিটিরা দূর আকাশের তারা হয়ে থাকাই ভালো।
বাইচ্চা থাকলে, এরপর যখন আইবেন এক খান আওয়াজ দিয়া আইসেন। দেখুম বোনডিরে। আসার আগে সব বড় বড় ব্লগারদের যোগাযোগ করছেন পোষ্টে লিখছেন, আমরা ছুড মানুষ, আমাগো কেউ গনায় ধরে না
ভালো থাইকেন বোন। বাইচ্চা থাকলে হয়ত দেখা হবে।
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:৪০
সোহানী বলেছেন: আপনি যে স্তরের ব্লগার সে স্তরে পৈাছানোর উপায় নাই তাই যোগাযোগ হয় নাই । বাকিরা ছিল মিডেল স্তরের তাই নক করতে পারছি ...... হাহাহাহাহা
বাইচ্চা থাকলে অবশ্যই দেখা হইবে ।
২৪| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:১৪
মা.হাসান বলেছেন: আপনার মাথায় শুধু পোকাইযে আছে তা না , টাকাও মনে হয় অফুরান। এত অল্প সময়ের নোটিশে টিকেট কাটতে গেলে তো অনেক খরচ হয়ে যাওয়ার কথা। যাহোক পরেরবার আপনার এত কষ্ট করার দরকার নেই ; ৩২ কেজি ওজনের ব্যাগ এর এক ব্যাগ চকলেট নিয়ে আসবেন, আর আমাকে আগে থেকে বইয়ের লিস্ট দিয়ে দেবেন , আমি ৩২ কেজি ওজনের বই কিনে আপনার জন্য রেডি রাখবো ।
নীলদা , আর ওই সুন্দরী ভদ্রমহিলা তো প্রতিদিন মেলায় আসেন না । আপনি কয় তারিখে যেয়ে ওনাদের দেখা পেলেন? শুক্র-শনিবার ছাড়া বাকি দিনগুলোতে কিন্তু ভিড় প্রায় ছিল না বললেই চলে।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:৫৭
সোহানী বলেছেন: আমি আপনার কমেন্টের উত্তর দুইভাবে দিতে পারি। পজিটিভলি ও নেগেটিভলি। তবে আজকে নেগেটিভলি দিবো কারন আপনার মাধ্যমে দেশের আপাময়ের ধ্যান ধারনার উত্তর দেবার চেস্টা করবো।
চাঁদগাজি ভাই প্রায় একটি শব্দ উইজ করেন সেটা হলো পিগমি জাতি। আমি কিছু কিছু বিষয়ে উনার এ মন্তব্যকে সমর্থন করি। আমাদের দেশের সাধারনের মাঝে বদ্ধমূল ধারনা বিদেশ মানেই টাকা পয়সা বাতাসে উড়ে। যে কেউ চাইলেই ধরতে পারে। কিন্তু বাস্তবতা হলো বিদেশে টাকা আয় বাংলাদেশ থেকেও অনেক অনেক কষ্ট। যেমন ধরুন দেশে থাকতে মাস গেলেই বেতন। কাজ করাে কি করো না সেটা কেউ ধার ধারে না। কিন্তু এখানে বেতন ঘন্টা হিসেবে। খুব কম মানুষই মাসিক বেতন ড্র করে। কাজ নাই বেতন নেই। আর বেতন খরচ সবকিছু এমনভাবে সেট করা যে চাইলেই আপনি সঙ্চয় করতে পারবেন না। যা দেশে সহজভাবেই সম্ভব। তবে এখানে যেটা সত্য তা হলো চাইলেই আপনি টাকা জোগাড় করতে পারবেন এবং আপনি যেকোন বাড়ি গাড়ি কেনার সামর্থ্য রাখেন। তাই এক কথা এখানের সবাই যেমন ধনী তেমন চরম দরিদ্র। সেটা কিভাবে তার ব্যাখ্যা এখানে আসার পরেই বুঝতে পারবেন।
ভালো থাকুন।
২৫| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১:০১
খায়রুল আহসান বলেছেন: প্রতি বছর একাধিকবার বইমেলায় যাই প্রাণের টানে। এবারে যাওয়া হলোনা, আফসোস!
আপনি এত হুট হাট করে চলতে পারেন?
আশাকরি, স্বগৃহে ফিরে এসে থিতু হয়েছেন এতদিনে।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:০১
সোহানী বলেছেন: আসলেই আমি হুট হাট করে চলতে পারি। সব কিছুর মূলমন্ত্র ম্যানেজ করার ক্যাপবিলিটি........হাহাহাহা
থিতু মানে যেসব কাজ ডেফার্ড করেছি তা এখন ডাবল করে শেষ করছি
আপনি অবশ্যই নীলদার সাথে যোগাযোগ করবেন। ফেইসবুকে উনাকে নক করতে পারেন।
২৬| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ২:১৫
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
সোহানী আপা,
আপনি হাঁসের মাংস পছন্দ করেন যেনে ভালো লেগেছে। সম্ভবত এটি ভাইবোনের জেনেটিক কারণ হতে পারে। আমারো হাঁসের মাংস খুবই প্রিয়। সমস্যা হচ্ছে ডাক্তার আমাকে নিষেধ করে দিয়েছেন ২০০৭ এ যা আমি মেনে চলছি।
আমার বেহেস্তবাসী ছোট চাচীজান হাঁস, রাজহাঁস রান্নায় ওস্তাদ মানুষ ছিলেন, ভাপ উঠা গরম ভাত দিয়ে সেই আগুন সমতুল্য ঝাল তরকারী আজো আমার মুখে লেগে আছে। রান্না যে বিশাল এক শিল্প তা একমাত্র ভালো রান্না যারা খেয়েছেন তারাই জানেন। দেশে এসে মনের মতো খাবার খেয়েছেন এটিই বড় পাওয়া।
হুটহাট চলাটা আমারো পছন্দ। আপনি ভালো থাকুন এবং সময় পেলেই হুটহাট দেশে চলে আসবেন এই কামনা করছি।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১:৪৪
সোহানী বলেছেন: আমি আসলে হাসের মাংস তেমন খাওয়ার সুযোগ পাইনি। ওটা কাটা বাছাঁর ঝক্কি শুনে কখনোই ওই পথে পা দেইনি। ওটা ছিল আমার মা ও মামার বাড়ির পছন্দের খাবার। এবার যেহেতু মামার বাড়িতে কয়েকটা দিন ছিলাম এবং প্রথম দিন আমি মজা করে খাওয়ার কারনে মামা আরো অনেকগুলো কিনে প্রতি বেলায়ই খাবারের ব্যবস্থা করেছিল। ভাগ্নী বিদেশ থেকে এসেছে বলে কথা ....। আপনার ছোট চাচীজানের মতো আমার মেঝ মামীও এমন রান্না করেন।
আমার হুটহাটের বাতিক অনেক কমিয়েছি । আমার কারনে সবাই ঝামেলায় পড়ে............
©somewhere in net ltd.
১| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ৯:৫৮
রুমী ইয়াসমীন বলেছেন: আহারে লেখাজোকা!
আপু বসন্ত তো সবে শুরু.....
আর বই তো সংগ্রহ করলেন অসাধ্য সাধনের মতন। এইবার মাথায় ফুলের টোপর পরে হলুদিয়া পাখির মতন সেজেগুজে ছবি তুলে রাখেন তারপর এক না একদিন কোনো গ্রুপের প্রোফাইল পিকচারের মডেল হবেনই ইনশাআল্লাহ এই আশা ব্যক্ত করছি।