নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি অতি বিরক্ত হয়ে আমার অনেক লিখাই ড্রাফটে নিয়েছি কারন সামুতে আমার কিছু ভাবনা শেয়ার করছি, আর এ ভাবনা গুলো আমার অনুমতি ব্যাতিরেকে কপি না করার অনুরোধ করেছিলাম কিন্তু যত্রতত্র আমার লিখার কপি পেস্ট দেখেই যাচ্ছি দিনের পর দিন।
জীবন যেখানে যেমন.....সামারের সময় কানাডা আম্রিকা মানেই ঘুরাঘুরি। হাফ প্যান্ট, গেন্জি আর পায়ে স্যান্ডেল পরে বেরিয়ে পড়ো। আমাদের মতো খাওয়া দাওয়া নিয়ে চিন্তা করে না কেউ। যা পায় তাই খায়। আর চেইনসপ টিমহর্টন আছে প্রতি কোনায় কোনায়, সস্তায় এর চেয়ে আর কোন খাবারের দোকান নেই কানাডায়। মনে পড়ে একবার সুইজারল্যান্ডের কান্ট্রি সাইড ইর্ন্টালকানে ঘুরতে গেছিলাম। আমার সাথে বাকি টিমমেটরা একটা ভাতের দোকান খোঁজে টানা ২ ঘন্টা ঘুরেছিল। অবশেষে তারা ২৭ সুইস ফ্রা মানে ২৭০০ টাকা দিয়া দুইখান ডিম পোজ সহ এক পিস ব্রেড খাইছে আর আমি মাত্র ৭ ফ্রা দিয়া বিশাল বার্গার খাইয়া সারাটা সময় দৈাড়াইছি...
যাকগা্.... আসেন এই বন্দী জীবনে একটু নায়াগ্রা ঘুইরা আসি। শুধু নায়াগ্রা না তার আশেপাশে যতটা দেখার মতো সাইট আছে সেখানেও একটু ঘুইরা আসি কি বলেন!!!!!!!!
বি:দ্র: ছবির সংখ্যা একটু বেশীই কারন কোনটা ছাইড়া কোনটা দেই সেটা মনস্থির করিতে না পারিয়া প্রায় সবই দিয়া দিলাম।
প্রথমেই বিশাল পানিরাশি। আমার শুধুই মনে হইছে আহ, একটু যদি ঝাঁপ দিতে পারতাম
এবার দেখি পাশের চমৎকার মাছ ধরার লেক, এটা নায়াগ্রার পাশেই। যে কেউ চাইলেই মাছ ধরতে পারে.... হাজারে হাজারে মাছ কিলবিল করছে। কানাডায় আপনি চাইলেই যেকোন লেক থেকে মাছ ধরতে পারবেন শুধু বছরে একটা লাইসেন্স নিবেন খুবই কম টাকা... তারপর ধরিবেন মৎস খাইবেন সুখে ........
ওইপাশে যা দেখতে পাইতাছেন ওইটা আম্রিকান এরিয়া। তবে কানাডার সাইডে বেশী পানি...
আচ্ছা যাক্ অনেক ঘুরছেন। একটু কিছু খাইয়া কিছু স্যুভেনির কিন্না নেই। বাট বহুত দাম, কিন্তু খাওয়া দাওয়া ঠিক আছে কারন টিমহর্টন আছে চারপাশে। আর ওটা দেশ না যে সুযোগ বুঝে দাম বাড়াবে
রেস্ট হইছে এবার আসেন ফ্লাওয়ারাল পার্কে ঘড়ি দেখি। আমােগো শাপলা ফুল ও আছে।
পার্ক দেখা শেষ। এবার আসেন জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র দেখি। এরকম একটি আম্রিকায় ও আছে...
যদি পোলাপান নিয়া আসে ও তাদের আরো এ্যানার্জি থাকে নায়াগ্রা দেখার পর তাহলে এই চিল্ড্রেন পার্কে আসতে পারেন। অনেক গেইম ও এ্যাক্টিভিটিজ আছে সেখানে।
নায়াগ্রা তো দেখলেন তার শেষ বিন্দু দেখতে মন চাইলে এখানে আসতে পারেন..........
নায়াগ্রায় সাইট ভিজি ছাড়াও অনেক এ্যাক্টিভিটিজ আছে যেমন কেবল রাইড, রোপ রাইড বা বোট রাইড। চাইলে তাও করতে পারেন তবে কথা হলো নায়াগ্রা বিনা পয়সায় দেখলে ও এইগুলায় পয়সা দিতে হবে....
অনেক পানি দেখলেন এবার একটু পাখির রাজ্যে ঘুরে আসি... দা বার্ড কিংডম। সাথে আছে জাবানিস টি হাউস, পুরোনো দিনের জাপানী বাড়ি, অসাধারন। পাখিগুলা একটুও ভয় পায় না, চারপাশে ঘুরতে থাকে, দেখেন ছোট্ট মেয়েটার হাতে বসে আছে পাখি।
এবার একটু আঙ্গুর বাগানে ঘুরে আসি। যদিও আঙ্গুরের সিজন না তারপরও ক্ষেত দেখতে ও মন্দ না।
অনেক দেখা হলো এবার যাই নায়াগ্রাফল সিটি। অসাধারন সে স্বচ্ছ নদী। নিজেকে হারাবেনই আপনি। আমার সবচেয়ে পছন্দের জায়গা। নদীর জলে পা ডুবিয়ে বসে থাকার মজাই আলাদা।
এইসবগুলাই আমার ক্যামেরায় তোলা..........
উৎসর্গ : আমার বাবাকে। যে প্রথমেই হাত ধরে ঘরের বাইরে বের করেছিল আর বলেছিল কিছু শিখতে হলে বাইরে পা রাখতেই হবে। আমাদেরকে পুরো বাংলাদেশ ঘুরে দেখিয়েছিল।
(এটা কিন্তু রিপোস্ট )
২৯ শে এপ্রিল, ২০২০ সকাল ৯:৪৫
সোহানী বলেছেন: হ ভাইজান, ঠিক কতা কইছেন । থাকি কানাডা গপ করুম কি নিয়া, একটু কইবেন!!!!!!
২| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২০ সকাল ৯:২৫
ইসিয়াক বলেছেন: নয়নাভিরাম ।
২৯ শে এপ্রিল, ২০২০ সকাল ৯:৪৫
সোহানী বলেছেন: ধন্যবাদ ইসিয়াক।
৩| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২০ সকাল ৯:৫৮
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: সুন্দর সব ছবি শেয়ারের জন্য ধন্যবাদ আপু।
যদিও ছবি দেখে মন ভরে না।কিন্তু কি আর করা।
২৯ শে এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩৪
সোহানী বলেছেন: ধন্যবাদ সোহেল ভাই।
৪| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২০ সকাল ১০:০২
বিপ্লব06 বলেছেন: ছবি ব্লগ ভালো লাগছে!
++++++++++++
সিস্টেমে আম্রিকারে ঢুস মারার ব্যাপারটা কিন্তু চোখে পড়ছে।
আর রিপোস্টের ব্যাপারটা কিন্তু চিটিং!!!
২৯ শে এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩৯
সোহানী বলেছেন: হাহাহাহাহা মহিলা কুমীর, কুমির মফিজ ভাই এর বইন। এমন আইলসা হইছি যে বলার না। লকডাউন আমারে পুরোপুরো কুড়ে বানায়ে দিচ্ছে ....।
সিস্টেমে আম্রিকা ঢুস মারা যায়, কথাটা পছন্দ হইছে। এরকম সিস্টেমে আমি আরো কিছু দেশও কিন্তু ঢু মারছিলাম যেমন সুইস বর্ডারে যেয়ে ফ্রান্স এ, জার্মান বর্ডারে যেয়ে চেক এ........
৫| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২০ সকাল ১০:২৮
ভুয়া মফিজ বলেছেন: হ........বিপ্লব06 এর মতো আমারো মনে হইছে, রি-পোষ্ট একটা চিটিং। কুমীরামী ছাইড়া আর দিনমান গড়াগড়ি না দিয়া নয়া পোষ্ট দ্যান। আর কিছু কিছু ছবি কাইত হয়া দেখতে গিয়া ঘাড়ে ব্যথা করতাছে। এইডার কি ব্যবস্থা নিবেন.....নেন!
ফুটুগুলান ভালা হইছে, তয় একই টাইপের এত্তো ফুটু দেইখ্যা কিন্চিৎ বিরক্ত।
আল্লা বাচায়া রাখলে একদিন নায়াগ্রা ফলস দেখুম। দেখনের খুবই শখ! আম্রিকার দিকে পানি যে কম, এইটা লয়া টেরাম্পে এহনও কিছু কয় নাই?
২৯ শে এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪৮
সোহানী বলেছেন: কুমীরামী ছাইড়া আর দিনমান গড়াগড়ি কিছুতেই ছড়িতে পারিতেছি না। মনে হয় লকডাউন শেষ হইলে ভুইলাই যামু কেমন হাটতে হয়.....। কাত ব্যাথার মালিশ আপাতত: নিজের পয়সায় কিননা নেন। বিল পরে পে করুমনে সময় মতো, আপনার ওইখান যামুনে একদিন। আর আর্কু দায়িত্ব নিসে ফটোড ঠিক করার, ওরে নক দিমু নে ।
একই রকম ফটো কারন বাঁছতে ইচ্ছা করতাছে না, কুমরামী আর কি.......
আসেন ভায়া, ইনশাল্লাহ্ দেখবেন ও দেখা হবে।
ট্রাম্প আবার ট্রুডোরে দেখবার পারে না একবারেই কারন ইলেকশানে ট্রুডো হিলারীরে সাপোর্ট দিসিল। এই কারনেইতো নাফটা বাদ দিসে ট্রুডোরে টাইট দেবার লাইগা। তবে আম্রিকার সাইডে একেবারে কাছে যাওয়া যায় কিন্তু কানাডার সাইডে যাওয়া যায় না। বোটে ঘুরা যায়, কানাডার লাল বোট আম্রিকার নীল।
৬| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২০ সকাল ১০:৪০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ঝাপ দিওনা জলে কন্যা . . .
ঝিনুক খুঁইজা পাইবা না, মুক্তা তাতে রইবে না
কি একটা গান আছে না.. ঝাপ দেবার কথা পইড়া তাই মনে হইলু
তুমি ঝাপ না দিলেও আমরা কিন্তু বহুত ঝাপাঝাপি করলাম! ফুটুকস নায়াগ্রায়
অসাধারন সব ছবি!
এর ছবি যতই দেখা যায় ততই দেখতে মন চায় বাস্তবে দেখলে কিতা তা জিজ্ঞাসিয়া লজ্জ্বা দিবেন না!
কারণ অভিজ্ঞতা সব ফুটুক দেইক্যাই হা হা হা
তা্ই যতই দেখী ততই ভাল লাগে।
অনেক ধন্যবাদ ভার্চুয়াল ট্যুরের আয়োজনে . . .
২৯ শে এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫৭
সোহানী বলেছেন: ভৃগু, ঝাঁপাঝাঁপির ও ব্যবস্থা আছে তয় ট্যাক ভারী হইতে হবে। হেলিকাপ্টার রাইড, বোট রাইড, রোপ রাইড.... অনেক কিছুই আছে। কিন্তু মানি মানি মানি......।
এতো পানি আর তার মাঝে যদি ঝাঁপাঝঁাপি নাই করি তাইলে কিছু হইলো। তবে এর জন্য লেক অব নায়াগ্রা আছে। সে নদীতে বিনা পয়সায় ঝাঁপাঝাঁপি করা যায়।
ইনশাল্লাহ একদিন আসতে পারবা।
৭| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২০ সকাল ১০:৫৩
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপু পাখির চোখে ধুক্কু আপনার চোখে
দেখে এলাম নায়াগ্রা ও তার চারপাশ।
চমৎকার ছবি গুলোে জন্য আপনাকে
অসংখ্য ধন্যবাদ। ভালো থাকুন, সুস্থ্য
থাকুন, নিরাপদে থাকুন। শুভেচ্ছা
রইলো।
২৯ শে এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫৯
সোহানী বলেছেন: ধন্যবাদ নুরু ভাই। ঘরের বন্দী জীবন থেকে যেন তাড়াতাড়ি উদ্ধার পাই তার জন্য প্রার্থনা রইলো।
৮| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২০ সকাল ১১:৩৫
রাজীব নুর বলেছেন: একদিন যাবো। সামনাসামনি দেখব।
ছবি গুলো দেখে ভালো লাগলো।
২৯ শে এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০২
সোহানী বলেছেন: অবশ্যই রাজিব ভাই। সুরভী ভাবী আর পরীকে নিয়ে চলে আসবেন। তবে অবশ্যই পরীকে বার্ড কিংডম দেখাবেন। কি যে সুন্দর সব পাখী চারপাশে ঘুরে বেড়ায়। আর দেখাবেন প্রজাপতি পার্ক। আমি সেটা মিস করেছি। নেক্সট্ সেখানে যাবো নিশ্চয়। সেখানে শুধু প্রজাপতি আর প্রজাপতি।
৯| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১২:১১
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
--------------------------------------------------------
বাবা নামের সাথে সম্ভবত কোনো জাদু জড়িত আছে।
--------------------------------------------------------
বাবা একমাত্র ব্যক্তি যিনি সন্তানের হাত ধরে গর্বের সাথে ঘরের বাইরে নিয়ে চলেন নতুন পৃথিবী দেখাবেন বলে। শহর থেকে শহরান্তের আজব আজব খাবারের সন্ধান শুধু বাবার জানা থাকে। পৃথিবীর সকল বাবার জন্য রইলো অনেক অনেক দোয়া ও ভালোবাসা।
২৯ শে এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০৮
সোহানী বলেছেন: আমার বাবা একজন অন্যরকম দার্শনিক। সংসারের মাঝে থেকেও কিভাবে একজন জগৎ সংসারের উর্ধ্বে থাকতে পারেন তার একটি উদাহরন তিনি। আমি ছোটবেলায় সারা দেশ ঘুরে বেড়িয়েছি। সমুদ্র থেকে সিলেটের চা বাগান কিংবা পার্বত্য চট্রগ্রামের পাহাড়। সবকিছুই বাবা আমাদের ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে দেখিয়েছেন। বাবাকে নিয়ে অনেকদিন থেকেই কিছু লেখার চেষ্ট করছি কিন্তু কেন যেন লিখতেই পারি না কারন বাবার সাথে মায়ের কথা চলে আসে। মাকে ছাড়া কিভাবে বেচেঁ আছি, হাসছি চলছি খাচ্ছি তা চিন্তা করে অবাক হই নিজের উপর। কি স্বার্থপর আমি।
১০| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১২:১৬
সাইন বোর্ড বলেছেন: কিছুক্ষণের জন্যে নিসর্গে হারিয়ে যাওয়া, সেটা ছবি দেখেই না হয় হলো !
২৯ শে এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০৯
সোহানী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সাইন বোর্ড। ঘরে বসে এছাড়া আর উপায় কি......
১১| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১:০৬
নেওয়াজ আলি বলেছেন: Excellent ,charming
২৯ শে এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১০
সোহানী বলেছেন: থ্যাংস আলি ভাই।
১২| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১:১৭
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: অসাধারণ ছবি ও তাদের পরিচয় পেলাম। ধন্যবাদ আপু আপনাকে। তবে ব্লগে ঘাড় বাঁকানো ছবি একমাত্র আমিই দিতে পারি, যেখানে একটাও ছবি সোজা হবেনা। আপনার পোস্টটিতে কয়েকটি বাঁকানো ছবি দেখে পুলকিত হলাম। তবে বেশি দেননি এটাই রক্ষে।
পিচ্চির ছবি ও উৎসর্গ মিলিয়ে তিন জেনারেশনের ছোঁয়ায় ভালোলাগা। ++
শুভেচ্ছা নিয়েন আপু।
২৯ শে এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৪
সোহানী বলেছেন: হাহাহাহা...... এই ঘাড় বাঁকানো ছবি নিয়ে আমি খুব প্যারেশানির উপর আছি। কোনভাবেই সোজা করতে পারি না। একবার আপলোড দিয়ে আবার ছবি কাত করে আবার আপলোড দেই। কিন্তু কিছুতেই কিছু হয় না। দেখি আর্কু দায়িত্ব নিসে এর সমাধানে । কি বলে অপেক্ষায় আছি।
অনেক ধন্যবাদ। আমি কিন্তু যেকোন সময় ইন্ডিয়ায় হানা দিবো। দেখবেন বাসায় কড়া নাড়ছি.......
১৩| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ২:২৪
ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: একটি হোলসাম পোষ্ট +
তবে নায়াগ্রা দিন দিন ক্ষয়ে যাচ্ছে। দশহাজার বছরের মধ্যে অনেকখানিই পিছিয়ে যাবে।
২৯ শে এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৬
সোহানী বলেছেন: সত্যি তাই। কিন্তু তারপরও এত এত পানি মূহুর্তেই গায়েব সেটা নিয়ে আমি খুব ভাবনায় থাকি।
অনেক ধন্যবাদ
১৪| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ২:৫৪
করুণাধারা বলেছেন: রিপোস্টে আমার কোন অসুবিধা নাই, ভালোই লাগলো চমৎকার ছবিগুলো দেখতে। A thing of beauty is a joy forever- ভালো জিনিস বারে বারেই দেখা যায়!
২৯ শে এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৮
সোহানী বলেছেন: আপুরে কি যে বন্দী বন্দী লাগে। এখানে সামার মানে হৈচৈ, পার্টি, ঘুরে ড়োনো.....। বাইরে এতো সুন্দর ওয়েদার আর ঘরে বসে জানালার ধারে তা দেখা কি যে বিরক্তিকর। সারা শীতে ওয়েট করি কখন সামার আসবে আর এখন সামার আসছে কিন্তু কোথাও যাবার উপায় নাই।
১৫| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৩:২৩
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: চমৎকার সব ছবি, এবং মেলা ছবি।
ঘুরার সুযোগ অল্প যায় হয়েছে সেখানে খাবার নিয়ে কখনো ঝামেলায় যাইনি। যখন যেখানে যা পেয়েছি তাই খেয়েছি।
২৯ শে এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২০
সোহানী বলেছেন: আগে বাঙ্গালি চিন্তায় খাবার প্যাক করে নিতাম। এখন এসব বাদ দিয়েছি। শুধুমাত্র পিকনিক ছাড়া খাবার প্যাক করি না। আর কানাডার টিমহর্টন বা ম্যাক সবখানে আছে। অনেক সস্তাও বটে। তাই এখন আর কোন ঝামেলায় যাই না।
১৬| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৫:১১
শের শায়রী বলেছেন: পানিতে যে পাখি গুলা দেখলাম, ওই গুলা মনে হয় আমাগো দ্যাশের বালি হাস প্রজাতির। খাইতে খুব টেষ্ট। ওই জায়গায় কি পাখি মাইরা ঝোল ঝোল কইরা আলু দিয়া রান্নার ব্যাবস্থা আছে ? খাইতে দারুন। ছোড কালে মেঝ মামার সাথে শিকারে গিয়ে অনেক পাখি খাইছি এই টাইপের। কানাডার দিকে পানি বেশি! ব্লগে কি আম্রেরিকার কেউ নাই এই টাইপের কথার তীব্র প্রতিবাদ জানাবে
২৯ শে এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৪
সোহানী বলেছেন: আসেন একটা গল্প বলি,
এখানে একটা পার্ক সহ লেক আছে যেখানে শত শত বালিহাঁস ঘুরিয়া বেড়ায়। একবার কি হইলো দুই জন বাঙ্গালি বন্ধুর খুব লোভ হইলো এরকম হ্ণস্টপুস্ট হাঁস দেখে রোস্ট বানিয়ে খাবারের জন্য। তারপর তাহারা একটা গভীর প্লান আটিল। রাত্রি যখন গভীর হইলো দুই বন্ধু চুপি চুপি ক্যামারেকে ফাঁকি দিয়া দুইটা হাঁস ধরিল। ভাবিল তাহাদের মতো চালাক এ পৃথিবীতেে কেহ নাই। তাহার পর উত্তমরুপে কসাইয়া হাসের রোস্ট খাইয়া বিশাল একটা ঘুম দিলো। সকালে দড়জার কড়া নাড়ার শব্দে ঘুম ভাঙ্গিয়া দড়জা খুলিয়া পুলিশ দেখিতে পাইয়া যারপরনাই ভীমড়ি খাইলো। পুলিশ তাহাদিগকে হাঁস হত্যা সহ ৬ কাউন্ট বিভিন্ন অপরাধে এ্যারেস্ট করিলো।
এখন প্রশ্ন কেমনে জানিল পুলিশ মামারা.......???
উত্তর সোজা, এখানে এ ধরনের পার্কে অনেকগুলো হাসেঁর সাথে ক্যামেরা লাগানো থাকে যাতে হাঁসের পরিসংখ্যান সহ অনেক তথ্য রাখতে পারে ।
তাই ঝোল আলু সহকারে ব্যবস্থা অবশ্যই আছে যদি তার পরবর্তী ঝামেলাকে ঝামেলা মনে না করেন...।
আম্রেরিকার কেউ এখনো পড়ে নাই
১৭| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৩
জুন বলেছেন: ওই নদীতে পা ডুবিয়ে আমারো বসে থাকতে ইচ্ছে করছে সোহানী। অপুর্ব নৈসর্গিক দৃশ্য ছড়ানো ছবিতে অনেক ভালো লাগা রইলো।
+
অট ঃ ভুয়ার মন্তব্যে কিছু মনে কর্বেন্না কারন সে আপাদমস্তকই ভুয়া
২৯ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:২৭
সোহানী বলেছেন: সত্যিই আপু, আমি মনে হয় ঘন্টা খানেক ডা ডুবিয়ে বসেছিলাম। কি যে সুন্দর দৃশ্য। আর পানি এতো পরিস্কার (কেউতো আর ময়লা ফেলে না)।
ঘুরতে ঘুরতে চলে আসেন আপু।
ভুয়া ভাইয়ের কথা আর বইলেন না, নিজের কুমিরীয় স্বভাব এখন ব্লগময় ছড়ায়ে দিচ্ছে...হাহাহা
১৮| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৩
মনিরা সুলতানা বলেছেন: বাহ ! অনেক সুন্দর ছবি আপু !
যেহেতু আগে দেখি নাই , রি- পোষ্ট ই সই ।
আপনারা দেখেন আমাদের দেখান ; ছবি দেখেই শান্তি।
২৯ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:৩২
সোহানী বলেছেন: তোমার বহুদিন কোন পোস্ট নাই! দেশে এসে কি বেশী বিজি মনিরা?? পোস্ট দাও.....
১৯| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৮
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ইচ্ছেটা কোন দিন সফল হবে কিনা জানিনা
২৯ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:৩৯
সোহানী বলেছেন: ইনশাল্লআহ্ অবশ্যই সফল হবে। চলে আসেন ঘুরতে ঘুরতে। নেক্সট দেশে গেলে আপনার সাথে যােগাযোগ করবো দেশের আনাচে কানাচে ঘুরে বেড়াবাে যাবো।
২০| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:৫৮
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ওকে, তাহলে এই কথাই রইল আপু
৩০ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ১২:৫৩
সোহানী বলেছেন: ওকে ব্রাদার। আমি আছি...। নাতনী কেমন আছে??
২১| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ১২:২৩
কাওসার চৌধুরী বলেছেন:
আপু, চমৎকার একটা পোস্ট। জীবনে কখনো নায়াগ্রা ফলস সচক্ষে দেখা হবে কিনা জানি না। তবে আমার ভীষণ প্রিয় একটা জায়গা। নায়াগ্রা ফলসের উপর কত ইউটিউব ভিডিও দেখেছি তার হিসাব জানি না। ছবিগুলো খুবই প্রাণবন্ত। জীবনে কখনো কেনাডায় গেলে আপনাকে নিয়েই নায়াগ্রা ফলস দেখতে যাব। আর ভ্রমণকালে ইউরোপ-আমেরিকায় বাঙালিরা ভাত খোঁজে! বাঙালি তো, বার্গারে টেস নেই, পেট ও ভরে না।
ভালো থাকুন, আপু।
৩০ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ১২:৫৭
সোহানী বলেছেন: অবশ্যই দেখা হবে নায়াগ্রা। চলে আসেন, আমি আছি। আপনার সাথে যাবো ইনশাল্লাহ্। অনেকবার গেছি তারপরও মনে হয় আবার যাই।
ভাত খোঁজার কথা আর বলবেন না, এ খোজাঁখুজিঁতে অর্ধেক আনন্দ মাটি হয় ।
২২| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ১:১২
জাফরুল মবীন বলেছেন: এই লকডাউনের মধ্যেও আপনি ছবি ভ্রমণে বাধ্য করলেন
আচ্ছা পাখিগুলো কী রাজহাঁস?
৩০ শে এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৫
সোহানী বলেছেন: কি আর করা.. বোরিং লাইফ কাটাচ্ছি। তাই খুজেঁ খুজেঁ পুরোনো পোস্ট আবার দেই....
শেষেরগুলো রাজহাঁস, নায়াগ্রা সিটিরগুলো। তবে বার্ড কিংডমে বিভিন্ন রকমের হাঁস ছিল। সবছবি দেইনি, তাহলেতো এক ঘন্টা কেটে যেত শুধু পাখী দেখতে দেখতেই.....হাহাহাহা
২৩| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ২:১১
নতুন বলেছেন: যাইতে হবে কানাডা আর আমেরিকা ঘুরতে,
তয় মেলা টেকা লাগবো, সেটাই চিন্তা।
৩০ শে এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৬
সোহানী বলেছেন: টাকা লাগে দেবে গৈারি সেন !! চলে আসেন নতুন ভাই।
২৪| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ২:১৬
ওমেরা বলেছেন: ছবিগুলো একেবারে জীবন্ত মনে হচ্ছে , খুব সুন্দর ! ধন্যবাদ আপু।
৩০ শে এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৭
সোহানী বলেছেন: ধন্যবাদ ওমেরা। তোমাদের কি অবস্থা। এখনো কি গৃহবন্দী!
২৫| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ২:৩৩
শুভ্রনীল শুভ্রা বলেছেন: নদী দেখে ভীষণ লোভ লাগছে !! অনেক সুন্দর সুন্দর ফটো শেয়ারের জন্য ধন্যবাদ আপু। এনিওয়ে, এসব হাঁস/পাখি দেখে আমারো লোভ লাগে। মনে হয় গহীন জঙ্গলের মধ্যে ওদের পুড়িয়ে খেতে পারলে মন্দ হতোনা।দেশে এভাবে হাঁস /পাখি ঘুরাফেরা করলে তো তাদের রক্ষা ছিলোনা। আমরা সেগুলো খেয়ে সাবাড় করতাম।
৩০ শে এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫১
সোহানী বলেছেন: ভালো ইচ্ছা তবে ১৬ নং মন্তব্য দ্রষ্টব্য । আমাদের দেশে পারলে কাকেই নির্বংশ হয় সেখানে এরকম হ্রষ্টপুস্ট হাস ....হাহাহা। আমার বাসার চারপাশে শত শত কবুতর। একটু ঝুপরি পেলেই ডিম পাড়ে। কিন্তু কেউই আমরা তাদের ছুই না। মাঝে মাঝে দেশের কথা মনে হয়। দেশে এগুলো থাকলে একটাও থাকতো না...............
নদী পানি আমার অসম্ভব প্রিয়। তাই সুযোগ পেলেই ছুটে যাই।
২৬| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:৫২
আহমেদ জী এস বলেছেন: সোহানী,
আসলেই জল, মৃত্তিকা আর আকাশ যেখানে মেশে সেখানেই লেখা হয় একটি কবিতা।
মনে হোল গৃহবন্দিত্ব থেকে দৃশ্যবন্দিত্বে আটকে রাখলেন।
আর ঘাড়ত্যাড়া ছবির সমস্যা দূর হলোনা আপনার!! কোনও কিছুতেই যখন সোজা হচ্ছেনা তখন এক কাজ করতে পারেন, ছবি লোড করার সময় ল্যাপটপটিকেও ব্যাকাত্যাড়া করে বা এদিক সেদিক কাৎ করে ছবি লোড করুন।
০২ রা মে, ২০২০ রাত ৩:৫৮
সোহানী বলেছেন: জ্বে জী ভাই, সেটার ট্রাই ও শেষ। তারপরও কিছুতেই কিছু হয় না। টেকি ভাইরা কি বলে দেখি.....।
এতো সুন্দর দৃশ্যের মাঝে থাকলে কবিতা সেখানে সাধারন ব্যাপার। এসব স্থানে ঘুরতে গেলে মনে হয় অনেক ধনী হবে হবে। সেখানে একটা কাঠের বাড়ি বানাতে হবে সেখানে। আর সারাদিন বারান্দায় বসে কফির মগে চুমুক দিয়ে গজল শুনতে হবে।
২৭| ০১ লা মে, ২০২০ বিকাল ৩:০০
শহুরে আগন্তুক বলেছেন: “There is a pleasure in the pathless woods,
There is a rapture on the lonely shore,
There is society, where none intrudes,
By the deep Sea, and music in its roar:
I love not Man the less, but Nature more,"
- Byron,
০২ রা মে, ২০২০ ভোর ৪:০৩
সোহানী বলেছেন: লর্ড বায়রন এর চমৎকার পংক্তিমালা। ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য। এরকম নদীর পাশে বসে বায়রন পড়ার উপযুক্ত স্থান।
২৮| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২০ দুপুর ১:৪৭
খায়রুল আহসান বলেছেন: নায়াগ্রা ফলস দেখেছিলাম ২০১৩ সালে আমেরিকান প্রান্ত থেকে। তখন শুনেছিলাম, কানাডা প্রান্ত থেকে সেটাকে আরও সুন্দর দেখা যায়। আপনার ছবিগুলো দেখে তাই মনে হলো। চাক্ষুষ দেখতে যতটা ভাল লেগেছিল, আপনার এ ভার্চুয়াল ছবি ব্লগ দেখে মনে হলো যেন তার চেয়েও সুন্দর!
চোখ জুড়ানো সব ছবি! প্রথম ছবিটা থেকেই সুন্দরের শুরু। তারপর যেন একটা থেকে আরেকটা আরও বেশী সুন্দর!
ছবি গুলোতে নাম্বারিং করে দিলে রেফার করতে সুবিধে হতো। এত্তোগুলো ছবি দিলেন কী করে?
হোক রিপোস্ট! আগে দেখেছি বলে তো মনে হলোনা!
উৎসর্গ টা ভাল লেগেছে। আপনার মাধ্যমে আপনার বাবারও কিছুটা পরিচয় পাওয়া যায়।
ভুয়া মফিজ, বিদ্রোহী ভৃগু, করুণাধারা, শের শায়রী, শহুরে আগন্তুক প্রমুখের মন্তব্যগুলো ভাল লেগেছে। আপনার কিছু কিছু প্রতিমন্তব্যও, ১৬ নম্বরটা বিশেষ করে।
০৮ ই জুলাই, ২০২০ সকাল ৯:৫৯
সোহানী বলেছেন: বেড়িয়ে যান কানাডায়। আমার আতিথীয়তায় নায়াগ্রা দেখাবো। শুধু নায়াগ্রই নয় তার আশেপাশে আছে অনেক কিছুই দেখার মতো। কানাডা সত্যিই খুব সুন্দর। সারা পুথিবী ঘুরে যা প্রকৃতি দেখবেন এক কানাডায় তার চেয়ে বেশী দেখবেন। একেক সিটি একেক রকম সুন্দর। এবারে সামারে প্লেন ছিল কয়েকটা সিটি ঘুরার কিন্তু করোনায় সব ভেস্তে গেল। সব ট্যুর প্রোগ্রাম বন্ধ। আবার অপেক্ষা নেক্সট সামারের জন্য। এতো বাজে সামার আর কাটেনি জীবনে। এখানে সামার মানে পার্টি হৈচৈ ঘুরে বেড়ানো, কিন্তু করোনা এবার সব থামিয়ে দিয়েছে।
এতো ছবি আপলোড করেছি যে নাম্বার দেবার ধৈর্য্য ছিল না। কোন রকমে আপলোড করেছি।
বাবাকে নিয়ে অনেক কিছু বলার আছে কিন্তু কেন যেন কিছুই লিখতে পারি না। ..........
২৯| ১২ ই জুলাই, ২০২০ দুপুর ১২:২৬
খায়রুল আহসান বলেছেন: I love not Man the less, but Nature more - প্রকৃতিপ্রেমীদের মনের কথাটা লর্ড বায়রন কত্ত সুন্দর করে বলে গেছেন! কবিতাংশটি উদ্ধৃত করার জন্য শহুরে আগন্তুককে অশেষ ধন্যবাদ!
১৬ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১২:৫৩
সোহানী বলেছেন: হালকা পাতলা দ্বিমত....। প্রিয় মানুষটা সাথে থাকলেই প্রকৃতি আরো সুন্দর হয়ে উঠে
©somewhere in net ltd.
১| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২০ সকাল ৮:৫৯
বিষন্ন পথিক বলেছেন: কানাডা থাকেন, আলহামদুলিল্লাহ
আপনার সব পোষ্ট আর মন্তব্য খালি কানাডার গপ