নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি অতি বিরক্ত হয়ে আমার অনেক লিখাই ড্রাফটে নিয়েছি কারন সামুতে আমার কিছু ভাবনা শেয়ার করছি, আর এ ভাবনা গুলো আমার অনুমতি ব্যাতিরেকে কপি না করার অনুরোধ করেছিলাম কিন্তু যত্রতত্র আমার লিখার কপি পেস্ট দেখেই যাচ্ছি দিনের পর দিন।
আগের পর্ব যদি তোমরা পড়তে চাও.........
এই বোকা মেয়েগুলা তোমাদেরই বলছি.....! পর্ব-১
ফেইসবুকে রঙ্গীন রঙ্গীন সেলফি পোস্ট করে, মুখ বাকায়ে ঠোটঁ বাকায়ে ছবি তুলে ভাবছো তোমরা সব ঐশ্বরিয়া হয়ে গেছো। তোমাদের মতো সুন্দরীদের বিয়ে করার জন্য পঙ্খীরাজ ছুটিয়ে সব রাজপুত্রেরা ছুটে আসবে। শোন, শুনতে খুব খারাপ লাগলেও সত্য কথাটি বলি। ওইসব ছবি দেখে রাজপুত্রেরা কেন, কোন কোঠালপুত্ররাও আসে না। আসবে রাজপুত্রের মুখোশে সব রাক্ষসরা। ওরা তোমাদের বন্দী করবে, মারবে, ধর্ষন করবে, তারপর তোমাদের চিবিয়ে চিবিয়ে খাবে।
কি বিশ্বাস হচ্ছে না? তাকাও চারদিকে, পড়ো প্রতিদিনের খবরের কাগজ, খোঁজ নাও চারপাশে, সত্যটা জানতে চাও সবার কাছে.......। দেখবে তুমি আতঁকে উঠবে। তোমার বয়স কম, অভিজ্ঞতা নেই, যা দেখো তাই বিশ্বাস করো, তাই বাস্তবতা বুঝতে পারছো না। বাস্তবতা আড়াই ঘন্টার বাংলা বা হিন্দি মুভি নয়।
মুভি, ইউটিউব, ফেইসবুক, টুইটার দেখে জীবনটা খুব রঙ্গীন মনে হয়। সবকিছু মনে হয় ছবির মতো সুন্দর, সাজানো গোছানো, কোথাও এতটুকু অসামন্জস্য নেই। তাই তোমাদের ধারনা হয়েছে জীবনটা মনে হয় সম্পূর্ণ রঙ্গীন ছবি। এতে কোন কষ্ট নেই, ক্ষোভ নেই, দু:খ নেই.... শুধু আছে আনন্দ আর ভালোবাসা।
ভুল, তুমি চরম ভুলের রাজ্যে বাস করছো। ইউএন ওমেন এর স্ট্যাটিসটিক্সটা দেখো। বাংলাদেশের ৫৪.২% মেয়েই তার হাজবেন্ড বা সঙ্গীর দ্বারা নির্যাতীত হয়। আর হাজবেন্ড ছাড়া অন্যদেরটা যোগ করলে নির্যাতনের হিসেবটা মনে হয় ৯০% এর উপর হবে।
Global Database on Violence against Women
আমেরিকার রিপোর্টটা দেখো, প্রায় প্রতি ৩জন মেয়ের একজন নির্যাতনের স্বীকার।
Findings From the National Violence Against Women Survey
এখানে যে রিপোর্ট দেখছো তাহলো শুধুমাত্র অফিসিয়াল রিপোর্টের উপর ভিত্তি করে স্ট্যাটিসটিক্সটা। বাস্তবতা এর চেয়েও চরম খারাপ। কারন খুব কম মেয়েই তার সংসার ছেড়ে আসতে চায় বা রিপোর্ট করতে চায়। এভাবে ইউরোপ, কানাডা, আফ্রিকা, এশিয়া......... সব দেশের চিত্র একটু চোখ মেলে দেখো। সবখানে একই চিত্র। একই নির্যাতন, একই অত্যাচার......... শুধু হয়তো ধরনটা কিছুটা ভিন্ন।
তোমরা ভাবছো আমি তোমাদের ভয় দিচ্ছি? না, আমি কোনভাবেই ভয় দেবার চেস্টা করছি না। আমি তোমাদের বোঝানোর চেস্টা করছি বাস্তবতা হিন্দি/বাংলা মুভি নয় যে কোন বিপদে পড়লা আর নায়ক এসে তোমাদের উদ্ধার করে নিয়ে যাবে। বাস্তবতা হচ্ছে বাস্তবতা, এখানে নায়ক খুব কম, চারপাশে শুধু ভিলেন আর ভিলেন। তুমি যাদের নায়ক ভাবছো তারাই হয়তো বড় ভিলেন। নায়কের মুখোশের আড়ালে হাত বাড়িয়েছে।
তাহলে, তোমরা কি করবে? সেলফি তোলা বন্ধ করে দিবে? সাজুগুজো বন্ধ করে দিবে? বন্ধু বানানো বন্ধ করে দিবে? প্রেম করবে না? বিয়ে করবে না?........... না আমি কোনভাবেই তা বলছি না। তাহলে কি করবে তোমরা? কিভাবে এর সমাধান হবে?
ওয়েল, আমার মতে এর একমাত্র সমাধান নিজেকে তৈরী করা। হাঁ, নিজেকে তৈরী করাই এর একমাত্র সমাধান। শিক্ষিত হও, আত্মবিশ্বাসী হও, সেল্ফ ডিগনিটি বাড়াও, নিজেকে এমন জায়গায় দাঁড় করাও যেখানে থেকে তোমাকে কেউ ছুঁতেও ভয় পায়।
তুমি কি ভেবেছো স্বামী শাশুড়ির কথায় পড়াশুনো ছেড়ে দিয়ে, চাকরী ছেড়ে দিয়ে ঘর সংসার করলে ওরা তোমাকে মাথায় তুলে নাচবে? না কেউই তোমাকে ঘিরে নাচবে না বোকা মেয়েগুলো। যারা এ ধরনের আবদার করে তাদের মানসিকতা নিয়ে আমার বরাবরেই সন্দেহ। কারন এ ধরনের মানুষগুলোই তোমাকে দাস বানাতে চায়, আজ্ঞাবাহী পুতুল বানাতে চায়, ওরা নাটাই হাতে রেখে তোমাকে ঘুড়ির মতো উড়াতে চায়, যেমন খুশি তেমন করতে চায়। তোমার আত্মমর্যাদা বাড়লে, শিক্ষিত হলে তোমাকে দাস বানাতে পারবে না। তাই তোমাকে কোনভাবেই শিক্ষিত হতে দিতে চায় না, আত্মবিশ্বাসী হতে দেখতে চায় না, আত্মমর্যাদা সম্পন্ন কোন নারীকে ওরা কোনভাবেই চায় না।
একমাত্র শিক্ষাই পারে তোমাকে ওদের হাতে পুতুল হওয়া থেকে বাচাঁতে। শিক্ষাই পারে তোমাকে আত্মমর্যাদাশীল করতে, তোমার মাঝে আত্মবিশ্বাস বেড়ে তুলতে। তুমি কেন অত্যাচারিত হবে? কেন ওদের ঘুড়ির নাটাই হবে? কেন তোমাদের জীবনের ডিসিশান তাদের হাতে থাকবে? কেন তোমার ভালোলাগা মন্দলাগাও ওরা ঠিক করে দিবে?
তোমার জীবন তোমার, তোমার জীবনের ডিসিশান তোমার, তোমার ভালোলাগা মন্দলাগা ও তোমার। তুমি শুধু ওদের সাথে পরামর্শ করতে পারো কিন্তু বাকি সব কিছু তোমার ইচ্ছে অনিচ্ছাই হবে। আর এ শক্তি অর্জনের জন্য তোমাকে আত্মবিশ্বাসী হতে হবে, আত্মমর্যাদাশীল হতে হবে।
এই বোকামেয়েগুলো তোমাদেরই বলছি, পারবে না তোমরা নিজের পায়ে দাড়াঁতে? পারবে না অন্যের হাতের নাটাই ছিড়েঁ আকাশে উড়তে? পারবে না দাস নয় আত্মমর্যাদা সম্পন্ন একটা নারীতে পরিনত হতে?.................!
অবশ্যই পারবে, শুধু একবার নিজেকে আয়নার সামনে দাঁড় করিয়ে ভাবো, ভাবো, আরো ভাবো ........ তুমি কার জন্য বাঁচতে চাও নিজের জন্য নাকি অন্য কারো জন্য।
ছবি: Click This Link
২৯ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৫:৫৭
সোহানী বলেছেন: হয়তো কিংবা হয়তো নয়!
২| ২৯ শে জুন, ২০২০ সকাল ১০:০০
ফেনা বলেছেন: "একমাত্র শিক্ষাই পারে তোমাকে ওদের হাতে পুতুল হওয়া থেকে বাচাঁতে। শিক্ষাই পারে তোমাকে আত্মমর্যাদাশীল করতে"
একদম সহমত।
কিন্তু-
"তুমি কি ভেবেছো স্বামী শাশুড়ির কথায় পড়াশুনো ছেড়ে দিয়ে, চাকরী ছেড়ে দিয়ে ঘর সংসার করলে ওরা তোমাকে মাথায় তুলে নাচবে? না কেউই তোমাকে ঘিরে নাচবে না বোকা মেয়েগুলো। যারা এ ধরনের আবদার করে তাদের মানসিকতা নিয়ে আমার বরাবরেই সন্দেহ। কারন এ ধরনের মানুষগুলোই তোমাকে দাস বানাতে চায়, আজ্ঞাবাহী পুতুল বানাতে চায়, ওরা নাটাই হাতে রেখে তোমাকে ঘুড়ির মতো উড়াতে চায়, যেমন খুশি তেমন করতে চায়। তোমার আত্মমর্যাদা বাড়লে, শিক্ষিত হলে তোমাকে দাস বানাতে পারবে না। তাই তোমাকে কোনভাবেই শিক্ষিত হতে দিতে চায় না, আত্মবিশ্বাসী হতে দেখতে চায় না, আত্মমর্যাদা সম্পন্ন কোন নারীকে ওরা কোনভাবেই চায় না।"
"এই বোকামেয়েগুলো তোমাদেরই বলছি, পারবে না তোমরা নিজের পায়ে দাড়াঁতে? পারবে না অন্যের হাতের নাটাই ছিড়েঁ আকাশে উড়তে? পারবে না দাস নয় আত্মমর্যাদা সম্পন্ন একটা নারীতে পরিনত হতে?.................!"
-- এই কথাগুলির সাথে কোন ভাবেই একমত নয়।
আপনি নিজেই কি এর সাথে মন থেকে একমত!!! আপনি নিজেই কি এইগুলা মেনে চলেন??? আপনি আপনার পরিবারের সাথে কি এইভাবে চলেন???
একটা কথা মনে রাখবেন আপনি যা না অন্যকে তা হতে বলবেন না। আপনি যা করতে পারেন না অন্যকে তা করতে বলবেন না।
অন্যের মাথায় বাজে চিন্তা ঢাকাবেন না। তাতে আপনার কিছু যায় আসে না কিন্তু যে মেনে চলতে শুরু করবে সে ধব্বংস হয়ে যাবে।
একটা কথা মনে রাখবেন পুরুষ জেদে বাদশা আর নারী জেদে বেশ্যা।
অন্যকে বেশ্যা হতে অনুপ্রানিত করবেন না।
২৯ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৫:৫৯
সোহানী বলেছেন: ফেনা বলেছেন: "একটা কথা মনে রাখবেন পুরুষ জেদে বাদশা আর নারী জেদে বেশ্যা। অন্যকে বেশ্যা হতে অনুপ্রানিত করবেন না।"
লিখাটা পড়লে ও তার মর্মাত্থ বুঝতে পেরেছেন বলে মনে হয়নি।
৩| ২৯ শে জুন, ২০২০ সকাল ১১:০১
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: সুন্দর লিখেছো আপি। আমার মনের কথাগুলোই যেন
২৯ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১১
সোহানী বলেছেন: ধন্যবাদ আপু।
৪| ২৯ শে জুন, ২০২০ সকাল ১১:১৫
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: খুব দরকারি পরামর্শ দিয়েছেন। যে কোন মানুষকে ব্যক্তিত্ববান হতে হবে সে ছেলে হোক আর মেয়ে হোক। অর্থনৈতিক স্বনির্ভরতা অর্জনের চেষ্টা করতে হবে (সব মেয়ের ক্ষেত্রে হয়ত সম্ভব না)। যাদের সেই সুযোগ নেই তাদেরকে শিখতে হবে কিভাবে সমাজ ও পরিবারের জটিল পরিস্থিতি গুলি ঠাণ্ডা মাথায় বুদ্ধি দিয়ে নিজের পক্ষে আনা যায়। সামাজিক পুঁজি (Social Capital) বাড়াতে হবে। বিপদে এরা অন্তত মানসিক জোর বৃদ্ধিতে সাহায্য করবে। আর ফেইবুক হোল বর্তমানে মনের দর্পণ। মানুষ অকপটে এখানে অনেক কথা বলে ফেলে। ফেইসবুকে উল্টাপাল্টা লেখার জন্য ছেলে ও মেয়েদের বিয়ের প্রস্তাব পর্যন্ত প্রত্যাখ্যাত হয়। মানুষকে প্রভাবিত করা শিখতে হবে। স্বশিক্ষিত হতে হবে। তবে পুরুষকে প্রতিপক্ষ ভাবা যাবে না। নারী পুরুষ একে অপরের পরিপূরক। স্বামী ও স্ত্রী একে অন্যের পোশাক স্বরূপ।
২৯ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১২
সোহানী বলেছেন: ধন্যবাদ
৫| ২৯ শে জুন, ২০২০ দুপুর ১২:০৫
রাজীব নুর বলেছেন: পারিবারিক ভাবেই শিশু ছোট থাকাকালীন অবস্থায়ই তাকে নৈতিক শিক্ষা দিতেই হবে বাবা মায়ের। পরিবারের কাছ থেকেই আসল শিক্ষা পেয়ে গেলে ছেলে মেয়ে আর বিপথগামী হবে না।
বিবেকটাকে জাগ্রত রাখতে পারলে মানুষ মন্দ কাজ থেকে বিরত থাকতে পারবে।
২৯ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১২
সোহানী বলেছেন: ধন্যবাদ
৬| ২৯ শে জুন, ২০২০ দুপুর ১২:২১
জুন বলেছেন: সোহানী আমার পরিচিত একটি মেয়ে উচ্চ শিক্ষিত, দেখতেও সুন্দর স্মার্ট, জাতিসংঘের চাকুরীরতে সদ্য নিয়োগ পেয়েছে যা পাওয়া অনেক কঠিন সেটা আপনি ভালই জানেন। বাবা মার পছন্দে বিয়ে ঠিক হচ্ছিল। বিদেশ থেকে আসা উচ্চ শিক্ষিত ছেলের প্রথম শর্ত মেয়ে চাকরি করতে পারবে না। মেয়ে ছেলেটিকে সরাসরি জানিয়ে দিল সে বিয়ের পরও চাকরি করবে। বিশ্বাস করবেন ছেলেটা সেই মেয়েকে ফিরিয়ে দিল! মেয়েটির বাবা ওর মাকে বল্লো আগেই বলার কি দরকার ছিল, বিয়ে হয়ে গেলে পরে বলতো না হয়। আমাদের অনেকের গার্জিয়ানরাও এই ভুল করে। পরে যে এ নিয়ে কি অশান্তি হয় তার বলি হয় মেয়েটি।
আপনার অসাধারণ লেখাটি ফেসবুকে দিলে ভালো হতো। অনেক মেয়ের নজরে আসতো।
২৯ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১৭
সোহানী বলেছেন: আপু মেয়েটা বেচেঁ গেছে বলতে গেলে।
যে পরিবার মেয়েদের চাকরী করা বলতে সংসার করার মতো মানসিকতার নয় বোঝায় এমন পরিবারের এ ধরনের মানসিকতা লোকজনই মেয়েদের হত্যা করে। এ লিখাটা লিখেছি গতকাল একটা খবর পড়ে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়েূর সুমাইয়াকে শশুড় বাড়িতে মেরে ফেলেছে। কারন মেয়েটির চাকরী হয়েছিল তাই সে চাকরী করতে যেতে চেয়েছিল বলে।
লিখাটি ফেবুতে দিয়েছি।
৭| ২৯ শে জুন, ২০২০ দুপুর ১২:৪৮
নীল আকাশ বলেছেন: @ জুন আপু,
আমি আপুকে ইতিমধ্যেই পূর্ণাঙ্গ লেখাটা ফেবুতে দেয়ার জন্য অনুরোধ করেছি।
আপু সেখানে দিলে সবাই পড়তে পারবে। আমি নিজেও চাই এই দুর্দান্ত লেখা সবাই পড়ুক।
ধন্যবাদ আপু সুন্দর পরামর্শের জন্য
২৯ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১৮
সোহানী বলেছেন: ধন্যবাদ নীল ভাই। আমি দিয়েছি।
৮| ২৯ শে জুন, ২০২০ দুপুর ১২:৫০
নীল আকাশ বলেছেন: @ জুন আপু,
উপরের ঘটনা নিয়ে বিস্তারিত একটা লেখা আপনিও লিখে ফেলুন। এটাও সবার পড়া উচিত।
আপনি কী সামুর ফেবু গ্রপে আছেন?
২৯ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১৮
সোহানী বলেছেন: হাঁ, জুনাপু, এ ধরনের লিখাগুলো বেশী করে সামনে আসা উচিত। লিখে ফেলো তুমি।
৯| ২৯ শে জুন, ২০২০ দুপুর ১:২১
নিয়াজ সুমন বলেছেন: প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা নয় এক মাত্রই সুশিক্ষায় পারে এই সব সমস্যা থেকে পরিত্রান পাওয়ার একমাত্র পথ।
পোস্ট +
২৯ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১৯
সোহানী বলেছেন: ধন্যবাদ
১০| ২৯ শে জুন, ২০২০ দুপুর ১:৪৩
নেওয়াজ আলি বলেছেন: শিক্ষা মানে নিজেকে বিকশিত করা । আর পারিবারিক শিক্ষা মানেই পরিপূর্ণ জীবন গড়া
২৯ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১৯
সোহানী বলেছেন: ধন্যবাদ
১১| ২৯ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৪:১৭
করুণাধারা বলেছেন: চমৎকার আহ্বান সোহানী! পৃথিবীটা রঙিন চশমার ভেতর দিয়ে দেখে যেসব মেয়েরা তাদের জন্য খুব দরকারি এই কথাগুলো জানা।
এটা পরে প্রথমে মনে পড়লো বেগম রোকেয়ার কথা, বলেছিলেন মেয়েগুলোকে শিক্ষিত করে ছেড়ে দাও। একশ বছর আগে একথা বলেছিলেন!! আজ চারপাশে কতরকম মেয়ে দেখলাম, দেখে দেখে এই আহ্বানের কার্যকারীতা বুঝতে পারি। কত মেয়ে জীবনের মেকী রূপে ভুলে পড়াশোনা করার গুরুত্ব বোঝে না। অথচ মেয়েদের শিক্ষা একটা অস্ত্রের মতো, এটা না থাকলে বিপদ থেকে রক্ষা পাওয়া কঠিন, অর্থবিত্ত বা স্বজন মতই থাকুক।
২৯ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২২
সোহানী বলেছেন: হাঁ আপু। মেয়েগুরো এতো এতো বোকা। ওরা যখন বুঝতে পারে তখন আর করার কিছু থাকে না।
ঘরে ঘরে এতো ডমেস্টিক ভায়োলেন্স। এর কারন মেয়েগুলোর মেরুদন্ডের কোন জোর নেই। মার খেয়ে খেয়ে ওরা এতে অভ্যস্থ হয়ে গেছে। অথচ ওরা যদি ঘুরে দাড়াঁতো তাহলে ওরা যে বেচেঁ যেতো তাই তারা জানে না।
১২| ২৯ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৪:১৮
নীল আকাশ বলেছেন: @ ব্লগার ফেনার মন্তব্য আমার পছন্দ হয় নি। উনার মতামত একান্তই উনার। শেষে যে উদাহরণ দিয়েছেন সেটাও অবাস্তব। ছেলে বা মেয়ে যেই হোক মনের ভিতরে জিদ না থাকলে কেউ যুদ্ধ করে সামনে এগুতে পারে না। বাবা রিকশাচালক এমন মেয়ে যখন ভার্সিটিতে পড়তে আসে সেটা শুধুই তার ঐকান্তিক জিদের কারণেই সম্ভব!
নোংরামি কিংবা নষ্টামি করার জন্য জিদ লাগে না। এর জন্য বিকৃত রূচি লাগে।
২৯ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২৫
সোহানী বলেছেন: নীল ভাই, ব্লগার ফেনা এ সমাজেরই প্রতিচ্ছবি। এরকম মানসিকতার মানুষ ঘরে ঘরে। ওরা বুঝেই না যে ওরা কি ধরনের মানসিকতা পোষন করে। এরা আছে বলেই আজ সমাজের এ অবস্থা।
১৩| ২৯ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৫:১৪
ইসিয়াক বলেছেন:
পোস্টে ভালো লাগা আপু। আপনার বক্তব্যগুলো যুক্তি যুক্ত।শিক্ষার বিকল্প নেই।
শুভবিকাল
২৯ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২৫
সোহানী বলেছেন: ধন্যবাদ
১৪| ২৯ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৫:২২
ঢুকিচেপা বলেছেন: সাবধানতার সঙ্গে অনুপ্রেরণামূলক লেখাটা খুব ভাল লাগলো।
পাশাপাশি লোভটাকে সম্বরণ করা উচিত বলে মনে করি।
শুভেচ্ছা রইল।
২৯ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২৫
সোহানী বলেছেন: ধন্যবাদ
১৫| ২৯ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৫:৩৭
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: শুধু একবার নিজেকে আয়নার সামনে দাঁড় করিয়ে ভাবো, ভাবো, আরো ভাবো
.............................................................................................................
আয়নার সামনে ডানে বামে ঘুরে শুধু ভাবে সে কত সুন্দরী, আগামীকাল তার ছেলে
বন্ধু কি গিফট দেবে ।এই সময় কেউ ভালো কথা বল্লে গালি গালাজ খেতে হয়,
যেমন আমি একজনকে গাইড করতে গিয়ে চরম বকা শুনেছিলাম ।
পরে অনেকদিন যোগাযোগ ছিলনা, এরপর ছ্যাঁকা খেয়ে , মাফ চেয়ে নিল ।
.............................................................................................................
২৯ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২৬
সোহানী বলেছেন: হাঁ ঠিক, আপনি ভালো কিছু বলতে যাবেন তারা শুনবে না। কারন তারা জীবনের ধাক্কাটা খায়নি। একবার ধাক্কা খাবার পর বুঝতে পারে কি ভুলের পতে তারা হাটছে।
ধন্যবাদ
১৬| ২৯ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩০
আহমেদ জী এস বলেছেন: সোহানী,
চমৎকার আর সুলিখিত একটি পোস্ট। এমন করে একজন সচেতন ও দরদী নারীই পারেন বোকাসোকা মেয়েগুলোকে আলোর পথ দেখাতে। ঠিক একজন " মা"য়ের মতো, একজন "বোন' এর মতো করেই হালের বেভুল বাতাসে ভেসে চলা অবোধ মেয়েদের জন্যে লিখেছেন।
এখন " হাওয়া মে উড়তা যায়ে...." ধরনের মেয়েরা এই অপ্রিয় সত্যটি বুঝবে কিনা কে জানে!!!!!!!!
৩০ শে জুন, ২০২০ রাত ৩:৪২
সোহানী বলেছেন: বুঝে না রে ভাই পোলাপান বুঝে না। বুঝবে যখন ধাক্কা খাবে। আর ইদানিং তথাকথিত সম্পর্কে জড়াজড়ি দেখে আশ্চর্য্য হই। কোথায় আমাদের কালচার, কোথায় আমাদের সে পারিবারিক শিক্ষা। এক ফেইসবুকের বাতাসে সব কিছু উড়ে গেছে। নিজের টিনএজ বাচ্চা আছে বলে খুব উপলব্ধি করি এদেরকে..।
১৭| ২৯ শে জুন, ২০২০ রাত ৮:২৩
ঢাবিয়ান বলেছেন: খুব ভাল লিখেছেন আপু। +++++++++++++++++++++++++্
৩০ শে জুন, ২০২০ রাত ৩:৪২
সোহানী বলেছেন: থন্যবাদ
১৮| ২৯ শে জুন, ২০২০ রাত ৮:৩৪
লাবনী আক্তার বলেছেন: প্রিয় সোহানী আপার লেখা অনেকদিন পর পড়্লাম। লেখায় অনেক ভালোলাগা।
ছোট বেলায় মীনা কার্টুন খুব প্রিয় ছিল। সেই সাথে মীনা কার্টুনের গানটাও ভালো লাগত অনেক। যেখানে বলা ছিল যদি চারদেয়ালের মাঝে কাটে সারা জীবন তাহলে থাকবো, শুধু বোঝা হয়ে শিক্ষা আমায় মুক্তি দেবে, মুক্তি দেবে.
আসলেই শিক্ষা পারে মুক্তি দিতে। নারীদের স্বাবলম্বী হওয়াটা খুব জরুরী ।
৩০ শে জুন, ২০২০ রাত ৩:৪৬
সোহানী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ লাবনী। তোমাকে মনে হয় অনেকদিন পর দেখলাম।
শিক্ষা পারে মুক্তি দিতে। নারীদের স্বাবলম্বী হওয়াটা খুব জরুরী । তাহলে হয়তো অনেক মেয়ের দিন রাত যে অত্যাচার সহ্য করে তা করতে হবে না বা অনেক মেয়েই আত্মহত্যা বা মৃত্যুর হাত থেকে বেচেঁ যাবে।
১৯| ২৯ শে জুন, ২০২০ রাত ৮:৩৭
মনিরা সুলতানা বলেছেন: চমৎকার লেখা আপু ।
৩০ শে জুন, ২০২০ রাত ৩:৪৬
সোহানী বলেছেন: ধন্যবাদ মনিরা।
২০| ২৯ শে জুন, ২০২০ রাত ৯:০৮
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
বাংলাদেশের আর্থসামাজিক প্রেক্ষাপটে মেয়েদের জীবন আসলেই খুব কঠিন। তারা একা বাইরে বের হতে পারে না। নিরাপত্তা নেই্ বলে।
এমনকি তারা যে চাকরির পরীক্ষা দিতে যাবে সেখানেও সে একা যেতে পারে না।
অনেক কঠিন এক টা দেশ আমাদের।
আমরা চাইলেই খুব বেশী কিছু করতে পারি না।
৩০ শে জুন, ২০২০ রাত ৩:৪৭
সোহানী বলেছেন: বাংলাদেশের আর্থসামাজিক প্রেক্ষাপটে মেয়েদের জীবন আসলেই খুব কঠিন। হাঁ ঠিক, আর সে কারনে সব সুবিধাই ভোগ করে পুরুষরা। তাই মেয়েদের সাবধানতা অনেক বেশী দরকার।
২১| ২৯ শে জুন, ২০২০ রাত ৯:২৩
শায়মা বলেছেন: আমাদের এক টিচার ছিলো। হঠাৎ জব ছেড়ে দেবে। কারন উনার ৫ বছরের প্রেমিক প্রবর বলেছেন, তার বাড়িতে জব করা বউ চলবে না।
আমার এমন রাগ লাগছিলো। তারপরও রাগ সামলে বললাম, একটা কাজ করবা? সে বলে কি? আমি বললাম তার থেকে এই প্রেমিক ছেড়ে দাও। সে বলে এইটা কি বললেন আপা?
যাইহোক এখন ফোন দিয়ে দিয়ে কাঁদে। বুয়াগিরি করতে করতে জীবন গেলো, হাসব্যান্ডেরও প্রেমিক রুপ বদলে গেছে...... হেন তেন.....
৩০ শে জুন, ২০২০ রাত ৩:৫০
সোহানী বলেছেন: এটাই খুব স্বাভাবিক চিত্র। আসলে ছেলেরা সব কিছু চায়। এক বউয়ের মাঝে পৃথিবীর যাবৎ গুন চায়। আর আমরা বোকা মেয়েগুলো তাদের সব চাওয়া পূরণ করতে জীবন বাজি রাখি.......হাহাহাহা
২২| ২৯ শে জুন, ২০২০ রাত ৯:২৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: একটা কঠোর বাস্তব তুলে ধরলেন আপু। শুনতে তেতো লাগলেও এটাই বাস্তব। দরকার যথোপযুক্ত সতর্কতা। বাবামায়ের সঙ্গে সন্তানের ব্যবধান না কমালে পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে।
শুভেচ্ছা নিয়েন আপু।
৩০ শে জুন, ২০২০ রাত ৩:৫২
সোহানী বলেছেন: বাবামায়ের সঙ্গে সন্তানের সম্পর্ক যত না নিবিড় তার চেয়ে নিবিড় ফেইসবুক ইনস্টগ্রামের সাথে।
আপনার মোবাইল হারানোর নিউজ শুনে খুব আশ্চর্য্য হচ্ছি। কি করে সম্ভব?
২৩| ৩০ শে জুন, ২০২০ রাত ১২:১৯
শের শায়রী বলেছেন: আপনে খালি ক্যাচাইলা এক তরফা পোষ্ট দেন, খাড়ান আমি পোষ্ট রেডি করতাছি " বোকা পুরুষ গুলা আর কত দিন বঊ দ্ধারা নির্যাতিত হবে"। ইশ দুনিয়ায় জানি খালি মেয়েরাই নির্যাতিত হয়, পুরুষদের বোবা কান্না দেখার কেউ নেই, এই ব্লগেও । সব এক চোখা।। কোন কমেন্ট দিমু না। অনেক কথা কইতে পারতাম। আমাগো জীবনডাই গেল নির্যাতনে নির্যাতনে কিন্তু কেউ আমাগো দুঃখ দেখার নেই।
৩০ শে জুন, ২০২০ রাত ৩:৫৫
সোহানী বলেছেন: হাহাহাহা....... আপনাগো লাইগাও পোস্ট রেডি করতাছি। এতো দুক্ষু পাইয়েন না। তয় বোবা কান্না কয়জন কান্দে??? সবতো দেখি বউরে দৈাড়ের উপ্রে রাখে.......।
আপনের পোস্টের অপেক্ষায়। (আপনার পোস্টগুলান পড়ছি অফলাইনে, মন্তব্য এখনো করি নাই...বিজি)
২৪| ৩০ শে জুন, ২০২০ রাত ১২:৪১
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
ভাল লিখেছেন ।সত্যিকারের বোকা মেয়েদের জন্য পোষ্টটি বেশ পথ নির্দেশিকা । মেয়েদেরকে আমি বোকা বলতে নারাজ।
দু একটি ব্যতিক্রম বাদে মেয়েরা ৯ এ যা বোঝে ছেলেরা ৯০ য়েও তা বুঝেনা ।
তবে আপাতদৃষ্টিতে ছেলেদের তুলনায় ফেবুর কিছু মেয়েকে বোকা মনে হলেও ছেলেদের নিয়ে ফেবুতে তারা যে খেলা খেলে থাকে তাতে মেয়েরা নন ছেলেরাই মেয়েদের চেয়ে কিছুটা বেশি বোকা। কারণ তারা ঘুনাক্ষরেও টের পায় না কি খেলা তার সাথে খেলে চলেছে। তবে মেয়েরা সব খেলাই খারাপ দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে খেলেন না। মেয়েদের এই খেলাকে বলা চলে ‘মাইন্ড গেম’। অন্যভাবে বলা চলে বেশিরভাগ মেয়ে ছেলেদের একটু বাজিয়ে দেখার জন্য বিবিধ ধরনের আলোছায়া ও কথা চালাচালির খেলা খেলে থাকে। বোকা নামের চালাক মেয়েরা অনেক সময় নিক নেইম ও ভুয়া ছবি ব্যবহার করে। তবে বোকা হোক চালাক হোক সকলকে সচেতন হতে হবে, যাতে করে তারা ছেলেদের পাতানো কোন ফাঁদে পা না দেয়, ছেলেদের ভুল হলে তেমন কোন ক্ষতি নাই ,তবে মেয়েরা বোকামী করে ধরা খেলে জান, মান জাত কুল সবই যাবে আগে, ছেলেরা ধরা খেলে হয়তবা কিছুদিন কারাগারে রবে, এর বেশী তাদের কি আর হবে। বর্তমান সমাজ কাঠামোতে যা ভোগার তার বেশীটাই মেয়েরা ভুগবে তাই যে কোন মুল্যে সকল মেয়েদেরকেই আরো বেশী সচেতন হতে হবে ,সমাজের ও রাষ্ট্রেরও উচিত হবে মেয়েদের জন্য যথোপযুক্ত নিরাপত্তা দেয়া ।
সচেতনতামুলক পোষ্ট দেয়ার জন্য ধন্যবাদ।
শুভেচ্ছা রইল
৩০ শে জুন, ২০২০ ভোর ৪:০০
সোহানী বলেছেন: আসলে আমি এখানে মেয়েদেরকে নিয়ে লিখলেও বাস্তবে অনেক অনেক ছেলেও এ ধরনের প্রতারনার স্বীকার। আমি ওদেরকেও বোকা ও আবেগী বলবো।
কিছু অসাবধানতা, লোভ, শোঅফ করার মানসিকতা, দ্রুত ধনী হবার ধান্দা ..... এমন কিছুতে যারা পা দিয়ে তারাই বিপদে পড়েছে। অনলাইন সবার জন্য উন্মুক্ত। এর ঠিকভাবে ইউজ করলে যেমন ভালো কিছু করা যায় আবার তেমনি খারাপভাবে উইজ করলে সর্বোনাশ ডেকে নিয়ে আসে।
তাই কম বেশী সবারই সাবধান থাকা উচিত।
২৫| ৩০ শে জুন, ২০২০ রাত ১:০৬
মা.হাসান বলেছেন: আপনি প্রায় চল্লিশ দিন পর ব্লগে আসিলেন । টক অফ দা ব্লগ- মডু আপনাকে জেনারেল করিয়া রাখিয়াছিল। মডুর এহেন স্বেচ্ছাচারিতার তীব্র প্রতিবাদ জানাই।এরপর জেনারেল হইলে অনুগ্রহ করিয়া একটু মেসেজ দিবেন, আপনার মুক্তির জন্য জ্বালাময়ি পোস্ট দিব।
আপনার শেষ পোস্টে আপনার রান্নার বিবরণ এবং ছবি দেখিয়া হানিফ সাহেব নাকি আপনার হাতের রান্না খাওয়ার জন্য কানাডার বেগম পাড়াতে চলিয়া গিয়াছেন (আপনি বেগম পাড়ায় থাকেন ইহা কিন্তু আমাদেরকে আগে জানান নাই)। যাই হোক হানিফ সাহেব আপনার রান্না খাইয়া কি প্রতিক্রিয়া দিলেন সেই বিষয়ে একটি পোস্ট দেওয়ার অনুরোধ করিলাম।
হাতে টাকা পয়সা কিছু জমিলে ভালো সার্জন ধরিয়া মহিলায় রূপান্তরিত হইবার আশা রাখি । আশা পূর্ণ হইলে আপনার বর্তমান পোস্টের উপরে মন্তব্য দিব।
জয় বেগম পাড়া। জয় হউক আপনার রান্নার।
৩০ শে জুন, ২০২০ ভোর ৪:১৭
সোহানী বলেছেন: হাহাহাহাহা...... তাই নাকি? ভাগ্যিস জানি না। জানলে জনে জনে ম্যাসেজ দিতে হতো আমার মুক্তির জন্য জ্বালাময়ি পোস্ট দিবার জন্য । আহারে............. কি থেইকা কি হইলো, কিছুইতো জানলাম না।
ভাইডি, হানিফ সাহেব এইখানে আসিয়া সেই যে গর্তে ঢুকিয়াছেন তাহার কথা আর কি বলিবো!!! উনার আসিবার সংবাদ পাইয়া যাবতীয় বাংলাদেশীরা যেইভাবে চোর চোর বলিয়া সরগোল তুলিয়াছিল তাহাতে রান্না খাওয়াতো দূরে থাক, উনি আমাগো হাত হইতে পালাইয়া বাচিঁতেছেন।
তয়, বেগম পাড়ায় থাকাতো দূরে থাক ওইখানে ঢুকিবার জন্য ট্যাকে যে জোর লাগে তাহা হওয়ার অদূর ভবিষ্যতেও কোন সম্ভাবনাও নেই । শুধুমাত্র চোরেরা সেইখানে থাকার মতো ট্যাকে জোর রাখে। ছাপোসারা রাখে না.........
ওক্কে..........মহিলায় রূপান্তরিত হইবার পর মন্তব্য পাইবো আশা রাখি।
২৬| ৩০ শে জুন, ২০২০ সকাল ৮:২১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: কি যে বলো?
ঐ বোকা গুলো বরং তোমার উপর হাসবে!
বলবে উন্নত দেশৈ থেকেও দেখো টিপিক্যাল মানসিকতা ছাড়তে পারলো না!
চুম্মা ঠোটে থুরি, ডাক পোজে ফুটু তোলার মতো সাধারন ব্যপারেও তোমার আপত্তিতে চোখ মূখ ভ্রু কুঁচকে বলবে- ব্যাক ডেটেড!
গলদ গোড়াতে। তোমার জীবন দর্শনে তুমি তেতো বীজ রুয়ে মিষ্টি ফল আশা করতে পারোনা।
ভোগ, অর্থ আর বিলাসীতাই যখন সো কলড উন্নতি, আধুনিকতা আর জীবন দর্শনের মৌলিক ভিত্তি
সেখানে - ও তোরা আজ যাসনে ঘরের বাহিরে গাইলে কি হবে! রংধনু আন্দোলনও ঢাকায় হয়! ভাবলেইতো পিলে চমকে ওঠে!
আর সবাই হচ্ছে সো কলড আধুনিকতা, আর অধিকারের দোহাই দিয়ে!
অথচ মানব ইতিহাসে ব্যভিচার, সমকামিতা ও পতিতাবৃত্তির কারণে অতীতে বহু জাতি ধ্বংস হয়েছে। কিছু জাতির বিবরণ কোরআন ও হাদিসে রয়েছে। আবার কিছু জাতির কথা উল্লেখ করা না হলেও কোরআনের ভাষ্য থেকে জানা যায়, এগুলোর বাইরেও বহু জাতি রয়েছে, যাদের পাপাচারের কারণে তাদের ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে। ইরশাদ হয়েছে, ‘আমি ধ্বংস করেছি কত জনপদ, যার অধিবাসীরা ছিল জালিম (পাপাচারী) এবং তাদের পরে সৃষ্টি করেছি অন্য জাতি।’ (সুরা : আম্বিয়া, আয়াত : ১১)
এভাবেই তারা নিজেরাই আবার আরেক ইতিহাস হবার ধ্বংস আর পাপের পথে হাটে!
তুমি ডাকলেও শুনবে থোরাই!
০১ লা জুলাই, ২০২০ ভোর ৫:৫১
সোহানী বলেছেন: আসলেই ঠিক বিগু, আমি সত্যিই ব্যাকডেটেড। এসব দেখে একটুও আনন্দিত হই না বরং বিরক্ত হই। এবং সত্য যে যারা একটু ঘিলু খরচ করে তারাই এসব পছন্দ করে না। কিন্তু বোকা মেয়েগুলো তা জানে না। কারন আমাদের মিডিয়া তাদেরকে এ পথে নামিয়েছে। এভাবে রং ধং ভোগ বিলাশিতা নীতি সততার ধার না ধারা............. এইটাইতো জীবন! এইটাইতো আধুনিক কালচার।
মানব ইতিহাসে ব্যভিচার, সমকামিতা ও পতিতাবৃত্তির কারণে অতীতে বহু জাতি ধ্বংস হয়েছে। এবং হচ্ছে। আমরা ইন্ডিয়া আর পশ্চিমা কালচারের আড়াই ঘন্টার মুভি দেখে জীবনটাকে মুভির মতো ভাবছি। ঘরে ঘরে ইন্ডিয়ান সিরিয়ালগুলো আমাদেরকে রাস্তায় নামাচ্ছে, আমাদেরকে পতিতাবৃত্তিতে উৎসাহিত করছে। অথচ আমাদের বোকা ছেলে-মেয়েগুলো এসবকে ধ্যানজ্ঞান কের ঝাপিয়ে পড়ছে। ওরা কি জানে পশ্চিমা মেয়েদের দূর্ভোগ? কেন সুশান্ত আত্মহত্যা করে, কেন জিয়া খান হারিয়ে যায়....। না কেউ হারানো তালিকার খোঁজ রাখে না। চোখের সামনের টুকুকেই পৃথিবী মনে করে।
আমি জানি তারা শুনবে না, বুঝবে না..............। তারপরও নিজের কাছে দায়বদ্ধতা থেকে বলে যাই।
তোমার অনেক লিখা জমে আছে পড়ার সময় পাচ্ছি না। একটু ফ্রি হয়ে বসবো।
ভালো থাকো।
২৭| ৩০ শে জুন, ২০২০ সকাল ৯:৫৬
তারেক ফাহিম বলেছেন: পারিবারিক ও নৈতিক শিক্ষার অভাবে এমনটা করে।
০১ লা জুলাই, ২০২০ ভোর ৫:৫১
সোহানী বলেছেন: সহমত।
২৮| ৩০ শে জুন, ২০২০ সকাল ১০:৫৬
মুক্তা নীল বলেছেন:
সোহানী আপু,
মন থেকে আপনাকে কৃতজ্ঞতা জানাই এমন চমৎকার একটি লেখনীর জন্য । সংসার লোকলজ্জা সমাজ এসবের জন্য
অনেকেই আমরা নিজের জীবনের দিকে তাকাই না।
আপনার এই চমৎকার ছোট্ট লেখায় অনেকেই অনুপ্রাণিত
হবে ।
০১ লা জুলাই, ২০২০ ভোর ৫:৫২
সোহানী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ মুক্তা নীল।
২৯| ৩০ শে জুন, ২০২০ সকাল ১১:০২
কামরুননাহার কলি বলেছেন: আপু আপনার পোষ্টটি আমার খুব ভালো লেগেছে। কিন্তু মিস ফেনা নাকি মিসেস ফেনা তারা এইরকম বোকা এবং সমাজের আগাছাদের কথা বা কৃতির জন্য সমাজ আজ ধ্বংসের পথে। উনি যে শেষে একটি উক্তি দিয়েছেন এতো আমার কিছুই বলার নাই শুধু একটু হাসলাম। যে এদের মতো অমানুষী কথা কতটা হীন হলে বলতে পারে।
০১ লা জুলাই, ২০২০ ভোর ৫:৫৪
সোহানী বলেছেন: আপু, এদের মতো কিছু মানুষ আছে বলেই আজকে আমার লিখাটা লিখতে হচ্ছে। এরাই চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দেয় তাদের মানসিকতা কেমন। অথচ তারা বুঝে ও না তারা কোন শ্রেনীর প্রানী।
৩০| ৩০ শে জুন, ২০২০ সকাল ১১:৫০
রাজীব নুর বলেছেন: আমাদের দেশে মেয়েরা এখনও অসহায়।
একটা মাস্টার্স পাস করা মেয়ে একা ইন্টারভিউ দিতে যেতে সাহস পায় না। সাথে করে মামা চাচা বা বাবাকে নিয়ে যায়। কিছু কিছু মে্যে লেখা পড়া করছে। অথচ তারা তাদের লেখাপড়া কাজে লাগাতে পারছে না। ঘর সংসার করেই তারা জীবন যাপন করছে।
০১ লা জুলাই, ২০২০ রাত ৯:৪৭
সোহানী বলেছেন: পারছে না কারন আমাদের সমাজ একটি ভয়াবহ সমাজ। এটি কোনভাবেই মেয়েদের উপযোগী নয়।
৩১| ৩০ শে জুন, ২০২০ দুপুর ১২:২৫
পদ্মপুকুর বলেছেন: কোনো কিছু নিয়ে কি রেগে আছেন একটু? লেখাটা একটু ছাড়া ছাড়া মনে হলো।
লেখাটার কোথায় যেনো নারী-পুরুষকে দুটো পক্ষ হিসেবে দাঁড়া করানোর প্রয়াস থেকে যাচ্ছে। আমার কাছে এই নারী পুরুষের বিভেদটাই পছন্দ নয়। এর মাধ্যমে সমতা লাভ বা আত্মমর্যাদা আসলে নিশ্চিত হয়না, বরং পারস্পরিক সম্মানবোধ ও সমানুভুতির মাধ্যমেই সঠিক উন্নয়ন সম্ভব। আপনি শিক্ষিত হওয়ার বিষয়ে জোর দিয়েছেন, এর কোনো বিকল্প নেই নিশ্চিতভাবেই। কিন্তু দেখুন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক রুমানা মনজুর এর পরিবার এবং তার শ্বশুরবাড়ির পক্ষ নিশ্চয় শিক্ষিত পরিবার, তবুও ওখানে পারিবারিক নির্যাতন রোধ হয়নি। এ রকম উদাহরণ নিতান্তই কম নয়।
তাই আমার মনে হয়, শুধু শিক্ষা নয় বরং সুশিক্ষা কিভাবে লাভ করা যায়, সেদিকে বেশি নজর দেয়া উচিৎ। সেটা সম্ভব করতে গেলে আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থাকে নতুনভাবে সাজাতে হবে। আমাদের নৈতিক শিক্ষায় গুরুত্ব দিতে হবে। কিন্তু সেটা কি হচ্ছে? হচ্ছে না।
আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থা, আমাদের মিডিয়া, আমাদের আইকনরা সবাইকে প্রতিনিয়ত যে গ্লামার, যে ব্যক্তিস্বার্থ ও স্বাতন্ত্র্যবোধের নামে ন্যায়-অন্যায়কে গৌণ করার শিক্ষা দিচ্ছে, মুল সমস্যাটা সেখানেই। এ থেকে যদি বের না করা যায়, তাহলে আপনি যে মুক্তির পথ দেখাতে চাচ্ছেন, তা আসবে না।
ভালো থাকবেন আপু।
০১ লা জুলাই, ২০২০ রাত ৯:৫৪
সোহানী বলেছেন: রেগে নেই তবে কষ্টে আছি। নিউজটা পড়ুন Click This Link
লেখার কোথাও নারী-পুরুষকে দুটো পক্ষ হিসেবে দাঁড়া করানোর চেস্টা আমি করেনি। আমি মেয়েদের সচেতন হতে বলছি। যে মোহে তারা পড়াশুনা কেরিয়ার ছেড়ে দেয় তা মিলিয়ে যেতে খুব বেশী সময় নেয় না।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক রুমানা মনজুর এর উদাহরন দিয়ে কি বলতে চান মেয়েদের শিক্ষিত হলেও অত্যাচার বন্ধ হবে না? হাঁ, অত্যাচার বন্ধ হবে না কিন্তু রুমানা মনজুর এর মতো বাঁচতে শিখবে।
আগেতো মেয়েরা শিক্ষিত হোক তারপর আরো অনেক কিছুরই পরিবর্তন করতে হবে।
৩২| ৩০ শে জুন, ২০২০ দুপুর ১২:৩২
কাছের-মানুষ বলেছেন: সত্যিকার অর্থে আমাদের সমাজে ছেলেদের জীবনও খুব একটা সুখকর নয়!
একজন ছেলেকে ছোট থেকে সমাজ বুঝিয়ে দেয় তাকে পরিবারের দায়িত্ব নিতে হবে, ভাল ইনকাম করতে হবে, বিয়ের বাজারে
বেকার পাত্রের দাম নেই। বেকার ছেলেদের কোন চাকরিজীবী মেয়েরা বিয়ে করে না, তবে বেকার মেয়েদের চাকরিজীবী ছেলেরা বিয়ে করে হামেশাই! তাছাড়া বউ শাশুড়ির মাঝ খানে পরে অনেক অবলা পুরুষই চ্যাপ্টা হয়ে যায়! বিয়ের পর হঠাৎ ছেলেরা এরকম জটিল রাজনীতির মধ্যে পরে!
একই বয়সের ছেলেটি অনেক কষ্ট করে পড়াশুনা করে একটি চাকরি জোগাড় করতে না পেরে বিয়ে করতে পারে না, অথচ তাঁর সম বয়সী মেয়েটি টেনেটুনে পড়াশুনা করে মালদার ছেলেকে বিয়ে করে দেশের বাহিরে আয়েশে থাকে অনেক সময় দেখা যায়! আহারে ছেলেদের দুখের শেষ নাই!
মেয়েদের পক্ষে যা বলেছেন তাঁর সাথে সহমত। মেয়েদের পক্ষে ব্লগাররা সোচ্চার তাই আমি নতুন কিছু যোগ করলাম না। উপরের শের শায়েরীও কান্না বিজড়িত কণ্ঠে পুরুষদের পক্ষে কথা বলার আকুতি জানিয়েছেন তাই অসহায় পুরুষের পক্ষে কথা বলার গুরু দায়িত্ব আমি কাঁধে তুলে নিলাম আর কি মাননীয় আদালত!
পোষ্টে প্লাস।
০১ লা জুলাই, ২০২০ রাত ১০:০৩
সোহানী বলেছেন: একদম ঠিক। একটি ছেলেকে এমন জায়গায় দাঁড় করানো হয় যেন সমাজের সব দায়িত্ব তাদের ঘাড়ে। আর বউ শামুড়ির যে গ্যাড়াকল বললেন তাতে কোনভাবেই দ্বিমত নেই।
আমি কোনভাবেই ছেলেদের কষ্ট কম বলিনি। এ লিখায় মেয়েদেরকে সামনে এনেছি। ছেলেদের সে কষ্ট নিয়ে পরবর্তী লিখা লিখবো।
৩৩| ০১ লা জুলাই, ২০২০ রাত ১২:৩২
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
সোস্যাল মিডিয়াতে যে সকল মেয়েরা ছবি তুলে প্রতিনিয়ত আপলোড করেন এগুলো এক ধরনের অসুস্থতা। তাছাড়া ছবি আপলোড দেওয়াটা যে শুধু তা নয় সাথে আছে সোস্যাল মিডিয়া ও অনলাইনে অতিরিক্ত আকৃষ্টতা। হাজার হাজার ফলোয়ার ফ্র্যান্ড নিয়ে কারো পক্ষে কখনো শান্তি জীবন যাপন করা সম্ভব না।
যে কোনা পুরুষ হোক বা নারী অতিরিক্ত অনলাইনে থাকেন এক ধরনের বিষন্নতা থেকে। হোক সেটি ব্লগ অথবা সোস্যাল মিডিয়া - ঘুরে ফিরে একই বিষয়। বুঝতে হবে বাস্তবিক যোগাযোগ পরিসর ও ব্যবস্থা ছোট তাই অনলাইনে সময় দেন বেশী। আমি এখন পর্যন্ত যতোজন ফেসবুক ও ইউটিউব সেলিব্র্যাটি দেখেছি সবার ব্যক্তি জীবন মারাত্বকভাবে বিপন্ন।
১২ ই জুলাই, ২০২০ রাত ২:৫৫
সোহানী বলেছেন: সহমত মন্তব্যের সাথে তবে এর ব্যাতিক্রম কিছু আছে। তেমন আছে কিছু ধান্দাবাজ। আর বোকারাই শুধু আপলোডের ধান্দায় থাকে আর ধরা খায় জীবনভর, সেটা নারী কিংবা পুরুষ।
"যে কোনা পুরুষ হোক বা নারী অতিরিক্ত অনলাইনে থাকেন এক ধরনের বিষন্নতা থেকে।".......... কিন্তু এরা নিজেও জানে না যে তারা কতটা মানসিক রোগী।
৩৪| ১০ ই জুলাই, ২০২০ বিকাল ৩:৪০
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
নেট দুনিয়া ও বাস্তবতা সম্পূর্ণ ভিন্ন। বোকা মেয়েগুলোর বুঝে আসুক, বিপদে না পড়ুক। +++
১২ ই জুলাই, ২০২০ রাত ২:৫৬
সোহানী বলেছেন: বিপদে পড়ে বলেইতো তাদের নিয়ে লিখা। বান্তবতা কেউই জানি না বা জানলেও বুঝতে চায় না।
৩৫| ১৫ ই জুলাই, ২০২০ সকাল ৭:৫৭
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
মেয়েদেরকে আর বোকা বলবেন না
আমার জীবনে কোন বোকা মেয়ে এখনো দেখি নাই ।
মেয়েরা যেদিন নারী হয়ে উঠে সে দিন তাঁরা মহিয়সি হয়ে যায় ।
১৮ ই জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৮
সোহানী বলেছেন: মেয়ে ছেলে উভয়ই একই কাতারে বোকা। তবে কে কার পাল্লায় পড়েছে। অর্থ্যাৎ কে বেশী বোকা??? সে বেশী বোকা সেই ধরা খায়....... হাহাহাহা
৩৬| ২০ শে জুলাই, ২০২০ রাত ১০:০৬
আমি তুমি আমরা বলেছেন: শিক্ষার অবশ্যই প্রয়োজন আছে। তবে সবার আগে প্রয়োজন মানসিকতার পরিবর্তন।
২১ শে জুলাই, ২০২০ ভোর ৬:৫২
সোহানী বলেছেন: সহমত
৩৭| ২১ শে জুলাই, ২০২০ ভোর ৬:০৭
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনার পোস্টে দ্বিতীয় বার আসলাম। এই পোস্টের ব্যাপারে আপনার মতের পক্ষেই কিছু কথা লিখেছিলাম। এখন একটু অন্য ব্যাপার কিন্তু অনেক অনেকটা প্রাসঙ্গিক একটা বিষয় বলতে চাচ্ছি। এই ব্লগেই মেয়েরা মানসিক নির্যাতনের স্বীকার হচ্ছে। দুই এক দিন আগে মিররডল নামে একজন ব্লগারকে উত্যক্ত করা হয় তার লেখার ব্যাপারে। কিন্তু কাউকে কোনও প্রতিবাদ করতে দেখলাম না। আমি প্রতিবাদ করার চেষ্টা করেছি। কিন্তু অন্য কারও সমর্থন না থাকাতে আর কিছু করতে পারি নি। মিররডলের শেষ পোস্টের শেষ অংশ দেখলেই বুঝতে পারবেন। ব্লগেই যদি আমরা কিছু না করতে পারি তাহলে ব্লগের বাইরে আর আমরা কি করবো।
২১ শে জুলাই, ২০২০ ভোর ৬:৫২
সোহানী বলেছেন: ব্লগে বরাবরেই কিছু পাগলের আনাগোনা থাকে। এদেরকে পুরোপুরি ইগনোর করতে হয়। আপনি এদের উক্তত্বের ফাঁদে দিয়েছেন তো বলা যায় আপনি ব্লগ ছাড়ছেন। তাই মিরোরডল বা আপনাকেও বলি, জাস্ট ইগনোর দেম। এ ধরনের পাগল সবখানেই থাকে। আর সেটা যদি হয় কোন মেয়ের বিপক্ষে তাহলেতো কথাই নেই। সংখ্যা দ্রুত বেড়ে যায়।
৩৮| ২৩ শে জুলাই, ২০২০ রাত ৮:৩৫
খায়রুল আহসান বলেছেন: দারুণ একটা বাক্য দিয়ে পোস্ট টা শুরু করেছেন।
বোকা মেয়েদেরকে মাঝে মাঝে এভাবে ডেকে ডেকে আপনাকে নসিহত করতে দেখি, কয়জনে সেটা শোনার পরেও অনুসরণ করে, সে ব্যাপারে সন্দেহ থেকেই যায়। কারণ, পরিস্থিতির কোন উন্নতি চোখে পড়ে না।
তবুও, আপনার এ প্রচেষ্টাকে সাধুবাদ জানাই।
বিপরীতমুখি দুই প্রান্তের দুটো মন্তব্যের উল্লেখ না করলেই নয়। প্রথমটা তীব্র নেতিবাচক, ২ নং মন্তব্যের শেষ দু'লাইন, এবং দ্বিতীয়টা অত্যন্ত চিত্তহর্ষক, ডঃ এম এ আলী এর ৩৫ নং মন্তব্যের শেষ লাইনটাঃ মেয়েরা যেদিন নারী হয়ে উঠে সে দিন তাঁরা মহিয়সি হয়ে যায়। প্রথমোক্তটার জন্য নিন্দা এবং শেষোক্তটার জন্য প্রশংসা প্রকাশ করছি।
পোস্টে একুশতম ভাল লাগা + +।
২৫ শে জুলাই, ২০২০ রাত ১:৩৩
সোহানী বলেছেন: মেয়েরা শুনে না শুনবে ও না। এসব শোনার জন্য পরিবার, শিক্ষা, ধর্ম, চারপাশের পরিবেশ, সঙ্গ........ অনেক আনুসাঙ্গিক পরিবেশ লাগে। সেটার কোনটাই দেশে নেই বর্তমানে। বাবা মা সন্তানের চাওয়া পাওয়া বুঝে না আবার সন্তানও ভাবে বাবা মা হলো সাক্ষাত ভিলেন। সবকিছুতে কিছু না কিছু মিসিং। কেমন যেন জোড়া লাগে না কিছুতেই। এদিক টানলে ওদিকে কম পড়ে যায়। এ অস্থিরতার শেষ কোথায় জানি না....। খুব খারাপ লাগে বলেই লিখি, আর তো কোন অস্র নেই, তাই।
প্রথম মন্তব্যকারীই এদেশের পুরুষতান্ত্রিক চেহারার মূলস্রোত, কেউ স্বীকার করুক আর নাই করুক। এ স্রোত থেকে বের হবার জন্য যে শিক্ষা এবং পরিবেশ দরকার তা এখনো নেই, ভবিষ্যতে কোনদিন হবে কিনা জানি ন।
ডঃ এম এ আলী এর মন্তব্য সবসময়ই বাড়তি কিছু।
৩৯| ০৪ ঠা মে, ২০২১ দুপুর ২:৪৮
রবিন.হুড বলেছেন: আমাদের মেয়েদের শুধু শিক্ষিত হলে চলবে না সুশিক্ষিত হতে হবে। আর মেয়েরা পারিবারিক , সামাজিক ও ধর্মীয় অনুশাসন পরিপালন করলে মুল্যায়ন কমে না বরং বাড়ে। স্বামীর আদেশ মানা পরাধীনতা নয় এটা সকল মেয়ে বুঝলে অনেক সামাজিক সমস্যা দূর হয়ে যাবে।
১২ ই মে, ২০২১ রাত ১১:৪০
সোহানী বলেছেন: সুশিক্ষিত মানে শুধু কি স্বামীর আদেশ মানা? আর পারিবারিক , সামাজিক ও ধর্মীয় অনুশাসন পরিপালন কি শুধু মেয়েরা করবে?
©somewhere in net ltd.
১| ২৯ শে জুন, ২০২০ সকাল ৯:৪০
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
সবই বয়সের দোষ।
বয়স কালে অনেকেই এরকম করে ।
আবার বয়স শেষ হয়ে গেলে করে না ।
বোরকা ধরে।