নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি অতি বিরক্ত হয়ে আমার অনেক লিখাই ড্রাফটে নিয়েছি কারন সামুতে আমার কিছু ভাবনা শেয়ার করছি, আর এ ভাবনা গুলো আমার অনুমতি ব্যাতিরেকে কপি না করার অনুরোধ করেছিলাম কিন্তু যত্রতত্র আমার লিখার কপি পেস্ট দেখেই যাচ্ছি দিনের পর দিন।
বাংলাদেশে ক্রমবর্ধমান নারী ও শিশুর প্রতি যৌন সহিংসতার কারণ ও তা প্রতিরোধে করণীয়-১ম পর্ব
লিখাটা ব্লগার জাফরুল মবীন ভাই এর। বাংলাদেশের নারী নির্যাতনের পরিসংখ্যান দেয়া আছে। আপনি যদি একজন সত্যিকারের মানুষ হোন (হাত পা ওয়ালা কোন বিশেষ প্রাণী নয়) তাহলে তা দেখে আতঁকে উঠবেন!
ধর্ষণ, নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ে আন্দোলন হচ্ছে। এরকম সহিংসতা কি হঠাৎ ই শুরু হয়েছে দেশে? একটি সমাজ কি রাতারাতিই নারীর প্রতি সহিংস হয়ে উঠেছে?
না, আজকের এ বিপর্যয় অনেকদিনের ফসল মাত্র। কিন্তু কেন হচ্ছে? কেন পুরুষ নারীর প্রতি এতোটা নির্দয়? নারীর গর্বে জন্ম নেয়া, বা নারীর আদরে বেড়ে উঠা সে পুরুষ কিভাবে নারীর প্রতি এতোটা সহিংস হতে পারে?? নিজেকেই প্রশ্ন করি?
উত্তর কিন্তু সহজ......... !
১) ক্ষমতার দ্বন্দ: পুরুষ নারীকে তার প্রতিপক্ষ ভাবে। নারীকে কখনই আপন করে নিতে পারেনি। কি মা হিসেবে. কি বোন হিসেবে, কি স্ত্রী হিসেবে! খুব খারাপ লাগছে শুনতে? কিন্তু এটাই বাস্তবতা। আপনি বুকে হাত দিয়ে বলুন, আপনি কি চাননি আপনার স্ত্রী, আপনার বোন, আপনার সহকর্মী আপনার অধীনস্ত থাকুক? আপনি চেয়েছেন সবসময়ই তার চেয়ে এগিয়ে থাকতে। তাকে মনের অজান্তেই হিংসে করেন। কখনই তাকে তার যোগ্য সন্মান দিতে চাননি। তাই যখনই পেরেছেন তাকে আঘাত দিয়েছেন।
২) অসন্মান: আপনি জন্ম থেকেই দেখেছেন আপনার মা অত্যাচারিত। আপনার বাবা কথায় কথায় আপনার মাকে অপমান অপদস্ত করে। বাড়ির বাকি সদস্যরাও পারলে আপনার মাকে অপদস্ত করে। সে যে একটা মানুষ তা ও আপনি মাঝে মাঝে ভুলে যান। আবার দেখেন সেই মা ই আপনার বোনকে নয় আপনাকেই পক্ষেই বেশী ঝুঁকে। তাই আপনার অজান্তেই মনেই গেঁথে নেন নারী মানেই তাকে যখন ইচ্ছে অপমান করা যাবে, এটাই আপনার অধিকার। তাই যখনই "না" শব্দটা কোন নারীর মুখে শোনেন তখনই আপনার মাথা গরম হয়ে যায়। সেটা স্ত্রী হোক, বান্ধবী হোক, কিংবা প্রেম নিবেদন করা কোন মেয়েই হোক। তাকে আঘাত করার জন্য মুখিয়ে থাকেন।
৩) অর্থনৈতিক বৈষিম্য: ইসলাম নারীদেরকে সম্পত্তির ভাগের অংশ যেমন কম দিয়েছে তেমনি সামাজিকভাবে মেয়েদেরকে সবসময়ই ঠকানোর একটা চেষ্টা থাকে। সেটা হতে পারে বাবা মায়ের দিক থেকে, হতে পারে স্বামীর দিক থেকে, হতে পারে ভাইয়ের দিক থেকে.... এমন কি সহকর্মীর কাছ থেকে। সব দিক ঠেকেই সে ঠকে আসছে। এমন কি পারিবারিকভাবে মেয়েকে শিক্ষিত করার ব্যাপারেও অনেক পরিবারের অনীহা। কারন খুব সহজ, সবসময়ই বাবা মা ছেলে সন্তানের উপর ডিপেন্ড করতে চায়। মেয়ে সন্তানকে পরের পরিবারের ভাবে নিজের পরিবারের সদস্য নয় কিছুতেই।
৪) মেয়েতো মানুষ নয় মেয়েমানুষ: ব্লগেরই এক ভাইয়ের মুখে শোনা ঐতিহাসিক বাণী, "পুরুষ রাগে বাদশা, মেয়ে রাগে বেশ্যা"। অর্থ্যাৎ একটি মেয়ের রাগ দু:খ করার মত অধিকারও থাকে না। সে রাগ করেছে মানে তাকে যে কেউই ইউজ করতে পারে। এ ধরনের বিশ্বাস যদি ব্লগের মতো আধুনিক স্থানে দেখি তাহলে ঘরে ঘরে দেখা খুব স্বাভাবিক। তাই একটি মেয়েকে অপমান অপদস্ত করাই স্বাভাবিক যেন, কিন্তু সে মেয়ে কোনভাবেই মুখ তুলে কথা বলতে পারবে না।
৫) মেয়েদেরকে অসন্মানসূচক কথা: আমি অনলাইনে বিভিন্ন গ্রুপের সাথে আছি। এবং বলতে গেলে এরা সবাই উচ্চ শিক্ষিত ভদ্রলোক। কিন্তু গ্রুপ ম্যাসেন্জারের ৮০% ই হলো মেয়ে সংক্রান্ত কোন জোক্স। শুধু কি এখানে, সারা অনলাইন ঘাটুন, দেখবেন যা জোক্স আছে তা মেয়েদেরকে ঘিরেই, পৃথিবীতে যত খারাপ গালি আছে সবই প্রায় স্ত্রীবাচক। অর্থ্যাৎ মেয়েদেরকে নিয়ে হাসাহাসি, নোংরা কথা খুব স্বাভাবিক একটা বিষয়, খুব আনন্দঘন একটি বিষয়। এটা নিয়ে মাইন্ড করার কিছু নেই।
এরকম আরো অনেক কিছু আছে। তাই লিখাটা বড় করতে চাই না। এ আন্দোলন, চিৎকার বা ফাঁসি সত্যিকারের এ সহিংসতার সমাধান আনবে না যতক্ষন পর্যন্ত আপনি নিজের মনকে শুদ্ধ করেন। নিজের পরিবারের মেয়েটিকে যথাযথ সন্মান করেন।
আসুন, একটু ভাবুন, একটু নারী নির্যাতনের কারনগুলো নিয়ে আবারো ভাবুন্।.....
নিজের মন থেকে সন্মান দেন একজন নারীকে।
নারীকে প্রতিপক্ষ হিসেবে নয় একজন আপন হিসেবে ভাবতে চেস্টা করুন।
নারী শুধু ভোগেরই বস্তুরই নয় একজন মানুষ, মায়া মমতায়ভরা একজন মানুষ ভাবতে শিখুন।
দেখবেন অনেক কিছুর সমাধান হয়ে যাবে, অনেক পাজল সহজে মিলে যাবে।
১৭ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ১২:২৪
সোহানী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ। হাঁ, হাজার বছরের সৃষ্ট আবর্জনা দূর করতে আরো হাজার বছরই লাগবে যদি সে পথে আগায়। নতুবা কখনই হবে না।
যারা শিক্ষিত কিন্তু নারীর প্রতি যথাযত সন্মান দেখায় না তাদের শিক্ষায় গলদ আছে। এভাবে বলতে চাই যে তারা আসলে মুখস্ত বিদ্যা অর্জন করেছে, সত্যিকারের জ্ঞানার্জন করতে পারেনি। সবচেয়ে দু:খজনক এমন পুরুষ ঘরে ঘরে। আর তাইতো পারিবারিক নির্যাতন এতটা বেশী।
ধর্ম নিয়ে কিছু বলতে চাই না। শুধু দু:খ সমানভাবে ভাগই শুধু নয় ছেলে সন্তান না থাকলে ভাইয়ের সন্তানরা সম্পত্তির ভাগ পাবে, তবুও কণ্যারা বা স্ত্রী পাবে না। এর চেয়ে বেশী নাই বলি। আর নারী মানতে চায় না কারন তাদের মগজই ছোট হয়ে গেছে না ভাবতে ভাবতে।
চমৎকার একটি ভাবনা জাগানিয়া মন্তব্যে ভালোলাগা।
২| ১৬ ই অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১০:৪৫
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
সুন্দর বলেছেন সোহানী আপু
তবে আমার একটা পরামর্শ
পুরুষকে যেমন নিজেকে পুরুষ
ভাবতে হবে তেমনি নারীকেও
নারী ভাবতে হবে। পুরুষ বাবা,
ভাই, বন্ধু, স্বামী। তেমনি নারীৗ
মা, বোন প্রিয়া, স্ত্রী। উভয়েরর
স্বস্ব ক্ষেত্রে যদি সে তার দ্বায়িত্ব
সুষ্ঠরূপে পালন করে তা হলে
সমাজে নারী পুরুষে কোন র্সংঘাত
থাকবেনা। বিভিন্ন পর্যায়ে নারী ও
পুরুষের কি কি দ্বায়িত্ব ও কর্তব্য
আছে তা পবিত্র কোরআন ও হাদিসে
সুন্দর ভাবে ব্যখ্যা করা আছে। যদি
তা আমরা অনুসরণ করি তা হলেই হবে
সকল সমস্যার সমাধান অন্যথায় নয়।
ইসলাম ধর্মে নারীকে কোন ভাবেই ঠকানো
হয়রি বরং তাকে অসীম মর্যাদার আসনে
বসানো হয়েছে। সে মর্যাদা পেতে তাকেই
যত্নবান হতে হবে।
১৭ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ১২:২৬
সোহানী বলেছেন: নারী নির্যাতনের পরিসংখ্যানগুলো কি দেখেছেন? আর তার পাশাপাশি পুরুষ নির্যাতনের তথ্য ও দেখবেন। এর চেয়ে বেশী কিছু বলার নেই।
ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
৩| ১৬ ই অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১১:১২
করুণাধারা বলেছেন: বহুদিনের অভ্যাস আর ধ্যান ধারণা বদলে দিয়ে পুরুষের পক্ষে নারীকে সম্মানের আসনে বসানো এত সহজ না, তাছাড়া সম্মান অর্জনের কাজ মেয়েদের করছি কি? অবাক লাগে দেখে, আজকাল মেয়েরা মেধার চর্চা যতটুকু করে তারচেয়ে বেশি রূপের চর্চা করে, মানুষ হবার চেষ্টা করার চেয়ে এরা বেশি চেষ্টা করে মেয়েমানুষ হতে!!
অনেক কথা পোস্টে বলেছেন তা নিয়ে দীর্ঘ আলোচনা করা যায়; সময় স্বল্পতার জন্য এখন করতে পারছিনা। পোস্টে লাইক।
১৭ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ১২:৩০
সোহানী বলেছেন: মেয়েদেরকে নিয়ে আমার অনেক অনেক লিখা আছে আপু। মেয়েগুলো একেকটা গাধা। নিজের স্বকীয়তা না, পুরুষের চোখে ভালোলাগানোই তাদের ধ্যান জ্ঞান।
একটা শেয়ার করলাম,
এই বোকা মেয়েগুলাে তোমাদেরই বলছি............! পর্ব-২
৪| ১৬ ই অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১১:১৩
নতুন বলেছেন: অর্থনৈতিক স্বাবলম্বন না থাকাই নারীকে পুরুষের মুখাপেক্ষী করেছে আমাদের সমাজে।
প্রকৃতিতে পুরুষ প্রানী নারী প্রানীর জন্য খাবার এবং নিরাপত্তা দেয় না তাই পুরুষ প্রানীই তাদের সোন্দয্য দিয়ে নারীদের আকৃস্ট করার চেস্টা করে।
মানুষ নারীকে নিয়ন্ত্রন করেছে অর্থনৈৈতিক ভাবে এবং নিরাপত্তার দেবার নামে।
মানুষ হিসেবে ভাবলে সমস্যা থাকবেনা। কিন্তু সমাজের প্রতিটা স্থানেই নারীদের নিয়ন্ত্রনে রাখার চেস্টা চলে।
১৭ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ১২:৩৪
সোহানী বলেছেন: একদম ঠিক। এই নিয়ন্ত্রন রাখার কারনেইতো যত ঝামেলা্। যে একটু নিয়ন্ত্রনের বাইরে যেতে চায় তাকে ঠান্ডা করার ব্যবস্থা করা হয় মাইরধর দিয়ে। ওই যে পুরুষ রাগে বাদশা আর নারী রাগে বেশ্যা।
অর্থনৈতিক স্বাবলম্বী অনেক নারীই আছে কিন্তু সেখানেও পুরুষের নির্যাতন চলে। কারন পুরুষদের মগজে নারী নির্যাতন একটা স্বাভাবিক ব্যাপার। সেটা ধর্মীয়ভাবেও এ্যাক্সেপ্টেড............।
৫| ১৬ ই অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১২:৩৬
রাজীব নুর বলেছেন: আমার বাপ মা ছোটবেলা থেকেই শিখিয়েছে নারীকে ভালোবাসতে হবে, সম্মান করতে হবে এবং বিপদে এগিয়ে আসতে হবে।
বাপ মার দেখানো পথেই আছি। থাকবো।
১৭ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ১২:৩৪
সোহানী বলেছেন: ধন্যবাদ। আপনার মতো সব পুরুষরা ভাবলে আজ নারীদের এ দূর্দশা হতো না।
৬| ১৬ ই অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১২:৫৮
আহমেদ জী এস বলেছেন: সোহানী,
সচেতন ও সজাগ বলেই এমন পোস্ট দিয়েছেন।
কিন্তু নারী-পুরুষ নির্বিশেষে এ লেখার বক্তব্য কি কেউ আগে থাকতে জানেন না বা বোঝেন না ? তারা সবই বোঝেন , জানেন, অনুভবও করেন হয়তো। অথচ তার প্রতিফলন ঘটেনা কোথাও, না ব্যক্তি পর্যায়ে , না সামাজিক পরিমন্ডলে।
এর শত শত কারন আছে। করুণাধারা র মতোই বলতে হয় - এসব নিয়ে দীর্ঘ আলোচনা করা যায়।
যায় বটে কিন্তু ফলাফল ঐ একই কারন আলোচনা এক জিনিষ আর সে আলোচনা থেকে উঠে আসা প্রতিপাদ্য আমলে নেয়া এবং তা বাস্তবায়ন করা ভিন্ন জিনিষ।
পুরুষ রাগে "বাদশা" হয় না ( রাগে কোনও পুরুষ বাদশা হয়েছে কিনা জানা নেই!) , নিজের কপাল পোড়ে-ইজ্জত খোয়ায় ,
অপকর্মে জড়িয়ে পড়ে, পরিবার ও সমাজে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে। মেয়েরাও এর ব্যতিক্রম নয়।
রাগ নয় - সুন্দর অভীষ্টের লক্ষ্যে অবিচল থাকলে পরেই বাদশাহী পুরষ্কার মেলে।
১৭ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ১২:৪২
সোহানী বলেছেন: জানি, আমার মতো কিছু ছাপোষা লিখলেই কি সমাজের সব পুরুষ যুধিস্ঠর হবে? না হবে না। আমার প্রলাপ শুধুমাত্র সামিূয়ক বকবকানি। কিছুই হবে না,...... এই ফাসিঁ, জেল, শাস্তি!!! কিছুতেই কিছু হবে না। মেয়ে দেখলে হায়েনার মতো এরা ঝাঁপিয়ে পরবে। কারন তারা জানে প্রভু মেয়েদেরকে তাদের চেয়ে কম শক্তিশালী করে পাঠিয়েছে। এটাই প্রকৃতির নিয়ম। শক্তিশালীরাই টিকে থাকে আর দূর্বলরা তাদের দাসত্ব বরণ করে।................
আমারও তো কথা, রাগ দেখিয়ে মেজাজ দেখিয়ে বাদশাহীত্ব ফলানোর চেস্টা করে। কারন দূর্বল নারীর উপর বাদশাহীত্ব ফলানো খুবই সহজ।
৭| ১৬ ই অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ২:২৩
ভুয়া মফিজ বলেছেন: মেয়েমানুষ পুরুষমানুষ সবাই-ই মানুষ। মানুষকে মানুষ ভাবতে পারলেই আর কোন সমস্যা থাকে না। যারা ভাবতে পারে না, তারা অসুস্থ; তাদের আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।
১৭ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ১২:৪৪
সোহানী বলেছেন: তাদের আশু রোগমুক্তি কামনা করেছে কিন্তু কিছুতেই কিছু হয়নি। এবার ফাসিঁর আদেশ হয়েছে, তারপরও দেখা যাবে কিছুই হবে না।
মানুষকে মানুষ ভাবতে পারলেই আর কোন সমস্যা থাকে না।..... সমস্যা কেউই তা ভাবে না। হয় মেয়েমানুষ ভাবে কিংবা দাস ভাবে।
৮| ১৬ ই অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৩:০৯
নেওয়াজ আলি বলেছেন: আমি মায়ের সন্তান আর মা মানুষ।
১৭ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ১২:৪৪
সোহানী বলেছেন: সবাই এভাবে ভাবতে পারলে অনেক হিসেব নিকেশ সহজ হয়ে যেত।
৯| ১৬ ই অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৬
জাফরুল মবীন বলেছেন: প্রথমেই কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি আপনার লেখনিতে অঅমাকে সম্পৃক্ত করার জন্য।
আপনি যা লিখেছেন তা আমাদের সমাজের বর্তমান হালের উপর আপনার সঠিক অনুধাবন এবং সঙ্গত কারণে আপনার ক্ষোভ প্রকাশও যুক্তিযুক্ত।
প্রিয় বোন নারীর প্রতি সহিংসতার মৌলিক কিছু কারণ রয়েছে যা আমি খুব বেশি আলোচিত হতে দেখিনি কোথাও।এ কারণগুলোর ব্যাপারে সচেতনতার অভাব দিনকে দিন পরিস্থিতিতে জটিল করে তুলছে।আজ রাতে কিংবা আগামীকাল এর উপর লেখা এক মেগা পোস্ট উপস্থাপন করার ইচ্ছে রাখি।আশা করি সেখানে আপনার সাখে বিশদ আলাপ হবে ইং শায়া আল্লাহ।
অনেক অনেক শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।
১৭ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ১২:৫৮
সোহানী বলেছেন: এই লিখাটা লিখেছিলাম আপনার মন্তব্যের ঘরে। কিন্তু সেটা বিনা নোটিশে গায়েব হবার কারনে এ পোস্ট দিলাম..............।
আপনার পোস্টের অপেক্ষায়.....
১০| ১৬ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:১৮
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রতি ইঞ্চিতে ইঞ্চিতে সহমত আপু।
১৭ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ১২:৫৮
সোহানী বলেছেন: আপনার ও পরিবারের কি অবস্থা? অবশ্যই সুস্থ্য আছেন। তাই দৈাড়ঝাঁপ শুরু করেন আবার।.............
১১| ১৬ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ১১:০০
সন্ধ্যা প্রদীপ বলেছেন: মানুষ তাদের ভাবা যাবেনা কারন-
১) তারা পুরুষের বাম পাঁজরের হাড় থেকে সৃষ্টি, তারা দূর্বল।
২)তারা পুরুষের অধীনস্থ থাকবে এটাই বিধান
৩)স্বামীর পায়ের নিচে স্ত্রীর বেহেশত
৪)যত যাই করুক নারীরা পাপী।জাহান্নামে নারী বেশি।তাদের প্ররোচনায় পুরুষ বেহেস্ত ছেড়ে দুনিয়ায় এসেছে।
৫)স্বামী সেবা আর সন্তান জন্মদান ছাড়া নারীর আর কাজ নেই,পরিচয় নেই।
এসকল ধর্মীয় অপব্যাখ্যা ৯৫ ভাগ পুরুষ যেমন বিশ্বাস করে তেমনি ৯৮ ভাগ নারীও বিশ্বাস করে।আইন প্রয়োগ শৃঙ্খলা আনা হয়ত যায় কিন্ত মানিসিকতার পরিবর্তন করা যায় না।
Know thyself কথাটা কিন্ত খুবই দামী কথা।নারীরা তাদের শক্তি এবং সম্ভাবনা সম্পর্কে জানেনা।তারা নিজেরাই নিজেদের দূর্বল আর অকেজো ভাবে।তবে মেয়ে মানসিকতা পরিবর্তন হচ্ছে।আপন শক্তিতে বলীয়ান হওয়া খুব দরকার। কারন পুরুষ নির্যাতিত নারীর লজ্জা, অপমান, দুঃখ কিছুই বোঝেনা।তারা বুঝবেও না।স্বাধীনতা তো নিজেদেরই অর্জন করতে হয়।
আমি সত্যিই এমন দিন দেখতে চাই যখন নির্যাতিতা নারী সুস্থ হয়ে উঠে বুক চিতিয়ে সমাজের মধ্যে ঘুরে বেড়াবে। অলীক সম্মান আর মর্যাদার ভারটা কাঁধ থেকে ছুড়ে ফেলবে এবং অপরাধীর চোখে চোখ রেখে বলতে পারবে 'তুই পাপী '।
পোস্টে প্লাস এবং আপনার জন্য শুভকামনা।
১৭ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:৩৫
সোহানী বলেছেন: সহমত। সে কারনেইতো বলি আমাদের মগজ, চোখ, কান, আত্মা ধরেই নেয় যে পুরুষ হলো প্রভু। যেখানে প্রভু দাসের সম্পর্ক সেখানে এরকম সমাজ খুব স্বাভাবিক। এর জন্য পুরুষদের দায়ী এককভাবে কোনভাবেই করা যাবে না। তারা চাইবেই।
এর থেকে পরিত্রান তখনই সম্ভব যখন একটি মেয়ে অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হবে। তার মগজ থেকে ডিপেডেন্সী নামক দাসত্ব থেকে নিজে মুক্ত হবে।
চমৎকার মন্তব্যে ভালোলাগা।
১২| ১৭ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ১:৫৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
জাফরুল মবীনের পোষ্টগুলো আমি পড়ি ও ভাবি, উনি যা লেখেন, তা নিজে বুঝেন কিনা?
১৭ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:৩৮
সোহানী বলেছেন: উনি নিজে বুঝেন বলেই তা লিখেন। আমি সেটাই মনে করি। কিন্তু বাকি যারা পড়ে তারা মনোযোগ দিয়ে পড়ে কিনা তা হলো আসল কথা। যারা না পড়ে মন্তব্য করতে চায় তাদের কাছেই দূর্বোধ্য মনে হয়।
উনি যা লিখেন তা যদি সবাই একটু মনোযোগ দিয়ে পড়তো আর অনুধাবন করার চেস্টা করতো তা হলে অনেক সমস্যার সমাধান হয়ে যেত।
১৩| ১৭ ই অক্টোবর, ২০২০ সকাল ৮:০৪
ঢাবিয়ান বলেছেন: বিদেশে বোল ফোটবার পর থেকেই বাচ্চাদের নৈতিক শিক্ষা দেয়া শুরু হয়। বাচ্চা বয়স থেকেই সবাই জানে যে নারী পুরুষ উভয়ই মানুষ, পৃথক কোন স্বত্তা নয়। এই বোধটা থাকলে আসলে আর কোন বৈষম্য থাকে না।
১৭ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:৪০
সোহানী বলেছেন: ঠিক এই কথা নিয়েই একটা পোস্ট দিয়েছিলাম।
আমাদের শিক্ষা দেবার গাইডলাইনেই সমস্যা। কি শিখাতে হবে বাচ্চাকে তাই আমরা জানি না।
১৪| ১৭ ই অক্টোবর, ২০২০ সকাল ৮:১৯
সেলিনা ইসলাম বলেছেন: আমরা মায়েরা মেয়ে সন্তানকে অনেক কিছু শেখাই-'এইভাবে চলবে। এইটা করবে। ঐটা করবে না! ছেলেদের কাছ থেকে দূরে থাকবে! আরও কত কি। কিন্তু ছেলে সন্তানকে ঠিক সেভাবে কিছুই শেখাই না। যে কোন শিক্ষা শুরু হয় পরিবার থেকেই। কোথায় যেন পড়েছিলাম-"সন্তান বাবা মা-য়ের কাছ থেকে শেখে কম! তাঁদেরকে অনুস্মরণ করে বেশি!" ঘরের ছেলেদেরও মেয়েদেরকে সম্মান করা উচিৎ। খুব ভালো লিখেছেন লেখক। নারী পুরুষ বিভেদ না করে সবাইকে মানুষ ভাবতে শিখি। শুভ কামনা রইল।
১৭ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:৪২
সোহানী বলেছেন: সহমত। পরিবার থেকেই সমস্যা শুরু। মা বাবা যদি সমান চোখে দেখতো তাহলে তারাও বড় হয়ে সেরকমই দেখতো। কিন্তু হায় আমাদের মায়েরাইতো প্রথম বিভাজনটা করে।
১৫| ১৭ ই অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১১:২৪
জুন বলেছেন: যত উচ্চ শিক্ষিতই হোক আর যত উন্নত দেশের নাগরিকই হোক মেয়েদের কোনদিন পুরুষদের সাথে এক কাতারে দেখতে নারাজ সবাই। আমাদের নিজেদেরই ভেতর এই বোধ জাগ্রত করা উচিত সোহানী। আপনার ক্ষুরধার লেখনীতে প্লাস রইলো।
১৭ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:৪৩
সোহানী বলেছেন: দেশের বাইরে এ ধরনের সমস্যা অনেক কম। বিশেষ করে আমেরিকা কিংবা কানাডা। এখানে আইন এতো বেশী মেয়েদের পক্ষে যে ছেলেরা কিছু করার বা বলার মতো সাহস রাখে না।
১৬| ১৭ ই অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১১:৫৭
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
লেখক বলেছেন: নারী নির্যাতনের পরিসংখ্যানগুলো কি দেখেছেন?
নারী নির্যাতনের পরিসংখ্যান থাকলেও পুরুষ নির্যাতনে পরিসংখ্যান
খুব একটা রাখা হয়না। সংগত কারণেই অনেক পুরুষ নির্যাতিত হলেও
তা তারা প্রকাশ করেনা। তাই সঠিক পুরুষ নির্যাতনের পরিসংখ্যান
পাওয়া যাবেনা। পুরুষ মানুষেরও ১৮% রেপড হয়!’’
সরকারি পরিসংখ্যানের তুলনায় পুরুষেরা অনেক বেশি গৃহ নিপীড়নের শিকার হয়ে থাকে৷ বিষয়টি লজ্জার বলে মনে করার কারণে পুরুষেরা তা প্রকাশ করতে চায়না ৷ একথা জানান, জার্মানির রস্টক বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিষয়ক চিকিৎসক ভেরেনা কলবে৷ জার্মান ক্রিমিনাল পুলিশ অফিসের পরিসংখ্যান থেকে জানা যায়, ২০১৮ সালে ৩২৪ জন নারী এবং ৯৭ জন পুরুষ তাদের সাবেক পার্টনার এর হত্যার শিকার হয়৷ সেবছরই সারা জার্মানি জুড়ে প্রায় ২৬ হাজার পুরুষ
১৭ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:৪৫
সোহানী বলেছেন: আপনি আমার লিখার টোনটাই ধরতে পারেননি বলেই মনে হয়। এখানে নারী পুরুষের নির্যাতনের তুলনা করিনি। সব নির্যাতনই খারাপ। তা বন্ধের জন্য আহবান জানিয়েছি শুধুমাত্র।
১৭| ১৭ ই অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১:১০
মিরোরডডল বলেছেন:
নারী পুরুষ সবাই সবাইকে মানুষ হিসেবে মূল্যায়ন করবে আর পারস্পারিক শ্রদ্ধাশীল হবে ।
তাহলে অনেক সমস্যা শুরুতেই শেষ হয়ে যায় ।
নারীবাদী পুরুষবাদী এইসব শব্দ ব্যাবহার না করে মানবতাবাদীতে বিশ্বাস করবে এবং একসাথে কাজ করবে এটাই প্রত্যাশা ।
নারী পুরুষ সবাই স্বাবলম্বী হবে, যার যার নিজের ডিগনিটি নিয়ে পাশাপাশি বন্ধুর মতো থাকলে কোনও সমস্যাই হবার কথা না ।
যেটা আমাদের দরকার, দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন ।
থ্যাংকস সোহানী আপু ।
২২ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১:২৬
সোহানী বলেছেন: হাঁ, মানবতাবাদী হওয়া। এটাই মূল কথা্। কেউ যখন মানবতাবাদী হবে তখন বাকি সমস্যা আপনাতেই সমাধান হয়ে যাবে। সমস্যা হলো আমরা হলাম চরম অমানবিক। আর তাই এতো সমস্যা।
আর দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন অনেক কঠিন কাজ। হাজার বছরের সমস্যা একবারে সমাধান সম্ভব নয় কিছুতেই।
অনেক ধন্যবাদ মিরোরডডল।
১৮| ১৭ ই অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১:৫০
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন: আপু,অতন্ত্য বিনয়ের সাথে নারী ক্ষমতায়ন এবং নারীদের অর্থনৈতিক স্বাধীনতার ফলে
সমাজের কিছু অসংগতি দৃশ্যমান যেখানে পুরুষের মর্যাদা বিষয় নিয়ে ভাবা উচিত।
ডিজে খালেদের মত মিলিয়নিয়ার ব্যক্তিত রিয়ানার মত শিল্পির পিছনে নাচে সেখানে পুরুষরা অবহেলিত নয় কি?
বাংলাদেশের অনেক মেয়েকেই আজকাল ৩০-৪০ লাখ টাকা কাবিনের নিচে বিয়ে দিতে চায় না,
লা-মেরিডিয়ান মত হোটেলের স্যুট ছাড়া বাসর রাত হয় না। আমার এক মেয়ে বন্ধু তো বলেই দিছে- ইউনিভার্সিটি
লেখাপড়া করেছে কি বিয়ে করে ছেলে মানুষের বাসায় কাজ করতে নাকি? কথাটি যুক্তি থাকলে ও কিছুটা
অবজ্ঞাসুচক! আবার আমার এক কাজিন ধুমধাম করে বিয়ের, এক মাসের মাথায় বিচ্ছেদ হয়ে যায়, হয়তো মেয়েটি ডাক্তার হওয়ায়
অর্থনৈতিক স্বাধীনতা থাকার ফলে।
কোন এক মহীয়ষীর করা এই উক্তিটি হয়তো ঠিক- ছেলেদের যখন টাকা থাকে, তখন তারা সব চায়
আর মেয়েদের যখন টাকা থাকে, তখন তাদের কোন কিছুরই প্রয়োজন পড়ে না।
ছবিটির সংযুক্তির জন্য দু:খিত। এইটা নিখাত বুঝার সুবিধারথে।
২২ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১:৩০
সোহানী বলেছেন: অনেক কিছু এক সাথে বলেছেন। বা অনেক সমস্যার কথা বলেছেন্।
আমি বলিনি মেয়েরা ধোয়া তুলসি পাতা। সুযোগ পেলে তারাও ভয়ংকর হতে পারে। তার নমুনা আশেপাশেই দেখছেন।
কথা হলো যে যাকে ইউজ করতে পারে। আর সেখানে ক্ষমতা যার হাতে নটাই তার হাতে।
আমি কিন্তু তাদের কথা বলিনি, বলেছি খুব সাধারন কিছু মেয়ের কথা। যাদের হাতে কিছুই নেই। যাদেরকে প্রতি নিয়ত পিসে মারছে ....
১৯| ২০ শে অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৩:২৯
জাফরুল মবীন বলেছেন: আপনার পোস্টটির লিংক স্টিকি পোস্টে যুক্ত করার অনুমতি চাইছি।
২২ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১:২২
সোহানী বলেছেন: আস্তাগফিরুল্লাহ...। অনুমতির কিছু নেই। আমার এ অখাদ্য লিখা আপনার লিখার সাথে যুক্ত হলে তা ভিআইপি মর্যাদা পাবে ..
২০| ২২ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৩:৫৫
অনল চৌধুরী বলেছেন: শারীরিকভাবে দূর্বল হওয়ার কারণে কোনো মেয়েরে প্রতি অত্যাচার চরম নৈতিকতাহীন অপরাধ।
তবে ক্ষমতা পেলে অনেক মেয়েও কুড়িগ্রামের ডিসির মতো সাংবাদিক পিটিয়ে জেলে দেয় !!!!
নারী-পুরুষের পরিবর্তে এখন অনেক ক্ষেত্রেই ব্যাপারটা দাড়িয়েছে জোর যার, মুলুক তার-এর মতো।
২৪ শে অক্টোবর, ২০২০ সকাল ৮:০১
সোহানী বলেছেন: আসল কথা হলো জোর যার, মুলুক তার। তাই মেয়েরা মার খায় তবে সবাই নয়, যারা অসহায় তারা।
আর এদেশে কেউ নৈতিকতার ধার ধারে বলে শুনিনি.......।
অনেক ধন্যবাদ
২১| ২২ শে অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১০:৫৬
মনিরা সুলতানা বলেছেন: নারী পুরুষ সবাই সবাইকে মানুষ হিসেবে মূল্যায়ন করবে আর একে ওপরের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে হবে। কোন বাদীতার ই দরকার নেই। শুধুমাত্র মানবতাবাদী হলেই চলবে।
২৪ শে অক্টোবর, ২০২০ সকাল ৮:০২
সোহানী বলেছেন: কথাতো সেটাই। কিন্তু তা বোঝে কয়জন আবার বুঝলেও মানে কয়জন কিংবা মানতে চাইলে তা পারে কয়জন!!!
২২| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:১৫
খায়রুল আহসান বলেছেন: যার যার আপন পরিবার থেকেই শুদ্ধি অভিযানের শুরু হতে হবে। পারিবারিক শিক্ষাটা মানুষের মনে গাঁথা হয়ে যায়।
মন্তব্যে/প্রতিমন্তব্যে ধর্ম নিয়ে কিছু বিরূপ প্রসঙ্গ/ইঙ্গিত এসেছে, যেটা না আসলেই ভাল হতো।
২৯ শে অক্টোবর, ২০২০ সকাল ৭:০০
সোহানী বলেছেন: কেমন আছেন খায়রুল ভাই। অনেকদিন মনে হয় আপনাকে ব্লগে দেখি না। অবশ্য আমিই অনিয়মিত।
২৩| ২০ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ৮:৫৭
খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেকদিন মনে হয় আপনাকে ব্লগে দেখি না - জ্বী, একটু অনিয়মিত হয়ে পড়েছি। নাতনি কানাডা থেকে ফিরেছে। ওকে একটু সময় দিতে হয়। আর ব্লগও ভীষণ স্লো হয়ে গেছে। ব্লগিং এর প্রতি আগ্রহের উপর সেটারও একটা নেতিবাচক প্রভাব আছে।
২২ শে নভেম্বর, ২০২০ ভোর ৬:০৯
সোহানী বলেছেন: তাহলেতো আপনার খুব আনন্দে দিন কাটছে।
আমাদের এখানে আবার লকডাউন ঘোষনা করেছে। তাই আবার আগের মতো সব কিছু বন্ধ হয়ে যাবে সোমবার থেকে। যদিও আমার তেমন হেরফের হবে না। তেমন ঘোরাঘুরি বলতে গেলে বন্ধ। বন্ধু-বান্ধবদের সাথে আড্ডা দেই একটু আকটু এই যা.......।
ব্লগ মনে হয় একটু গতিশীল হয়েছে।
©somewhere in net ltd.
১| ১৬ ই অক্টোবর, ২০২০ সকাল ৯:৩৬
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: এটা হাজার হাজার বছরের সৃষ্টি দুর হতেও সময় লাগবে।যারা শিক্ষিত কিন্তু নারীর প্রতি যথাযত সন্মান দেখায় না তাদের শিক্ষায় গলদ আছে।
ইসলাম ধর্মে নারীর প্রতি চরম অবজ্ঞা করা হয়েছে।কিন্তু দুঃখের বিষয় কিছু নারীই এটা মানতে চায় না।আপনি সুন্দর ভাবে বিস্তারিত বলেছেন।