নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

হাজার হাজার অসাধারন লেখক+ব্লগারের মাঝে আমি এক ক্ষুদ্র ব্লগার। পৈত্রিক সূত্রে পাওয়া লেখালেখির গুণটা চালিয়ে যাচ্ছি ব্লগ লিখে। যখন যা দেখি, যা মনে দাগ কাটে তা লিখি এই ব্লগে। আমার ফেসবুক এড্রেস: https://www.facebook.com/sohani2018/

সোহানী

আমি অতি বিরক্ত হয়ে আমার অনেক লিখাই ড্রাফটে নিয়েছি কারন সামুতে আমার কিছু ভাবনা শেয়ার করছি, আর এ ভাবনা গুলো আমার অনুমতি ব্যাতিরেকে কপি না করার অনুরোধ করেছিলাম কিন্তু যত্রতত্র আমার লিখার কপি পেস্ট দেখেই যাচ্ছি দিনের পর দিন।

সোহানী › বিস্তারিত পোস্টঃ

আসেন একটু ক্যাচাল লাগাই

২৬ শে নভেম্বর, ২০২১ সকাল ৯:৩৪

ব্লগে বহুদিন ব্লগে কোন ক্যাচাল নাই। আসল ক্যাচালবাজ ভুয়া মফিজ, আখেননাটেন, মা হাসান ব্রাদাররা নিখোঁজ। সাইড ক্যাচালবাজ করুণাধারা, জুন, শায়মা, মলাসইলমুইনা, মিরোরডডল, নীল আকাশ, ঢাবিয়ান, পদ্মপুকুর ভাই/বোনরাও প্রায়ই নিখোঁজ। এদিকে চাঁদগাজি ভাই ফিরিয়া আসিলেও নুরুভাই গায়েব। ক্যাচালবাজ লিডার অপু তানভীর আর নতুন কোন ক্যাচাল লাগাই নাই। আর সে কারনে রাজিব নুর একটু শান্তিতে ব্লগিং চালাইতাছে। তাই খেলা ঠিক জমে উঠছে না। সেই কারনে আমি নিজ দায়িত্বে নিয়ে আসলাম ক্যাচাল পোস্ট। আক্ষরিক অর্থেই এটা ক্যাচাল পোস্ট। তাই সবাই নিজ দায়িত্বে পড়বেন।



কয়েক বছর আগে যখন চারপাশ ধর্ম নিয়ে উত্তাল চলছিল, ব্লগে তখন ধর্ম নিয়ে মারাত্বক ক্যাচাল, সে সময়ে আমি একটা লিখা ড্রাফট করি কিন্তু পোস্ট করিনি ও পরে তা মুছে দেই কিন্তু। অনেকেই প্রশ্ন করে আমি সব বিষয়ে নাক গলালেও কেন ক'দিন আগে হিন্দুরা যখন আক্রান্ত হলো আমি কিছু বলিনি? কেন ভারতে যখন মুসলিমদেরকে একর পর হত্যা করতে লাগলো, অত্যাচার করতে লাগলো আমি কেন পোস্ট দেইনি? কেন ফ্রান্সের বয়কট আন্দোলনে আমি যোগ দেইনি? কেন কানাডার লন্ডন ও কুইবেকে মুসলিমদের হামলায় আমি কথা বলিনি? ফেসবুকে, ব্লগে, অনলাইনে যখন ধর্ম নিয়ে কোন হাউ-কাউ শুরু হয় আমি তাতে কোনভাবেই নাক গলাই না। কেন আমি এসব আলোচনায় ঝাঁপিয়ে পড়ি না, কেন এ নিয়ে আমি কখনই কোন লিখা লিখি নাই। এতো এতো প্রশ্নের মুখে এখন মনে হচ্ছে এরকম একটা লিখা থাকলে আমি আমার দিক থেকে স্বচ্ছ থাকবো। সবাই বুঝতে পারবে আমাকে কেন আমি এসব আলোচনা থেকে দূরে থাকার চেস্টা করি।

আমার কাছে তিনটি উত্তর আছে আত্মপক্ষ সমর্থনে। কেউ মানবেন, কেউ মানবেন না, সেটা যার যার ব্যাক্তিগত বিষয়।

প্রথমত: ধর্ম নিয়ে আমি আলোচনা করি না কারন ধর্ম মানেই আমার কাছে হলো একটি বিশ্বাস। আপনি বিশ্বাস করলে ধর্ম আছে আবার বিশ্বাস না করলে ধর্ম নেই। আর এ 'বিশ্বাস' কে কিভাবে পালন করবে সেটা তার একান্তই পছন্দের। কেউ মসজিদে যাবে, কেউ মন্দিরে, কেউ বা গীর্জায়। নামাজ পড়লো নাকি পূজা করলো নাকি প্রার্থনা করলো সেটা যার যার ব্যাক্তিগত বিশ্বাস।

কখনই কোন ধর্ম বলে নাই চুরি করো, মিথ্যে বলো, খুন করো, অন্যায় করো। সব ধর্মই বলেছে সাম্যবাদ, অন্যায় করো না, ঘুষ খেয়ো না, মিথ্যা বলো না, ওজনে কম দিও না, কাউকে ঠকীয় না, দুখীর পাশে দাঁড়াও, মানুষকে ভালোবাসো, আর সৃষ্টিকর্তাকে স্মরণ করো। আর সে স্মরণ একক জনের কাছে একক রকমের, কিন্তু সবারই উদ্দেশ্য কিন্তু একই। সবারই উদ্দেশ্য একই যদি হয় তাহলে কেন সে উদ্দেশ্য আমি বাঁধা হয়ে দাঁড়াবো। আমি আমার কাজ করবো, আমার নিয়মে ধর্ম পালন করবো সেখানে বাঁধা দেবার কি আছে?


দ্বিতীয়ত: আমি সবসময়ই চণ্ডীদাস এর সে উত্তিতে বিশ্বাসী, "সবার আগে মানুষ সত্য, তাহার উপর নাই"।

আমি মনে করি, যারা ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করে এরা কোনভাবেই মানুষ নয়, এরা মানুষরুপী অমানুষ। আমার সামনের ক্ষুধায় তৃষ্ণায় কাতর অসহায় মানুষটি আগে নাকি সম্পূর্ন অদেখা কোন বিশ্বাস আগে! সে মানুষটি আমার পছন্দের ধর্মের হলে তার সেবা করবো আর ভিন্ন ধর্মের হলে তাকে মরতে দেবো, তার বাড়িতে আগুন দিবো, এমন বিশ্বাস আমি কোনভাবেই করি না। যারা এসব করে বা এমন কিছু বিশ্বাস করে তারাই আমার চোখে অমানুষ। সেটা মন্দির ভাঙ্গার ক্ষেত্রেই হোক আর মসজিদ ভাঙ্গার ক্ষেত্রেই হোক সবাই অমানুষ। এদের সত্যিকারের কোন ধর্ম পরিচয় থাকতে পারে না। কারন ধর্ম কখনই বলেনি অন্যায় করতে, মন্দির ভাঙ্গতে, মসজিদে গুলি চালাতে। কাজেই প্রতিবাদ যদি করতেই তাহলে ধর্মকে সামনে রেখে নয়, ওই অন্যাকারীর বিরুদ্ধে করা উচিত।


তৃতীয়ত: অতি ধার্মিকদেরকে আমার কাছে হিপোক্রেট মনে হয়। কিভাবে? কারন আমার দেখার ভুবনে খুব কম মানুষকে দেখেছি স্বার্থের উর্ধ্বে ধর্মকে ভাবতে। তাদের কাছে সবার আগে স্বার্থ তারপর ধর্ম। স্বার্থের প্রয়োজনে ধর্ম নিয়ে দারুনভাবে ব্যবসা করে। তাই এসব হিপোক্রেটদেরকে নিয়ে কথা বলতে ইচ্ছে করে না।

একটা প্রশ্নের উত্তর দেন, দেশের এমন কোন কাজ আছে যা ঘুষ দেয়া ছাড়া আপনি করাতে পেরেছেন? সে সব ভদ্রলোক/ভদ্রমহিলাতো ধর্ম পালন করে সকাল বিকাল তাহলে একবারও কি তাদের মনে হয়নি এ ঘুষ তার জন্য হারাম? অন্যায়ভাবে কিছু করা ধর্মে বারন?

আপনি নামাজ পড়তে পড়তে কপালে দাগ ফেলেছেন, পারলে তাহাজ্জদের নামাজও মিস করেন না কিন্তু বাসায় সকাল বিকাল বউ পেটান, বউকে মানুষ হিসেবেই গণ্য করেন না, পরস্ত্রীর দিকে কুৎসিৎ দৃষ্টিতে তাকান, সুযোগ খুঁজতে থাকেন কখন গায়ে হাত দেয়া যায়, বাসার কাজের মেয়ে আপনার হাত থেকে নিরাপদ নয়, ছোট্ট ছোট্ট শিশুগুলোকে সুযোগ পেলেই বলাৎকার করেন, মা-বাবা সেবাকে বাড়াবাড়ি মনে করেন, ভাই-বোনদের হক বলে কিছুই মানেন না, পাশের রহমত মিয়ার জমি দখলের জন্য সব কুটকৈাশল ট্রাই করেন। তাহলে আপনার কাছে জিজ্ঞাসা, ধর্ম আপনাকে কি শিক্ষা দিয়েছে? নাকি ধর্মকে রেখেছেন মানুষের চোখে ধুলা দেয়ার জন্য?

দেশের বাইরে আসার পর দেখি লোকজন হারাম হালাল বলতে বলতে মুখের ফেনা তুলে ফেলে। কোন পার্টিতে গেলে ভদ্রলোক/ভদ্রমহিলাগণ হোস্টকে প্রশ্নবাণে জর্জরিত করে খাবার হালালতো? রাত দিন গলা ফাটায় কোনটা হালাল কোনটা হালাল শিক্ষা দেয়, কোন দোকানে হালাল মাংস রাখে তার খোঁজ করতেই দিনের অর্ধেক সময় যায়, কোন ইনগ্রিডিয়েন্ট হালাল কি না তা বাঁছতে বাঁছতে জীবন দফারফা। এমন কি নেইলপলিশ/লিপিস্টিকে ও হালাল খোঁজে। আর আরেক দল হালালকে পুজিঁ করে ব্যবসা করে।

কিন্তু খোঁজ নিয়ে দেখেন হালাল খোজাঁ সে ভদ্রলোকটি হয়তো পার্টিতে মদ খেয়ে মাতাল হয়ে পড়ে থাকে, মসজিদের টাকা চুরির হয়তো নতুন কোন ফর্মুলা বের করার ধান্ধায় থাকে, সারাক্ষনই অন্যকে ঠকানোর কাজে ব্যাস্ত থাকে, উপকারীর অপকার করে, বাসায় স্ত্রী সন্তানের হক কি তাই হয়তো জানে না, মানুষের বিপদে আরো বিপদে ফেলার চেস্টা করে।

ধর্মতো আপনাকে ভালো ভালো জিনিস কিছু শেখায়, অন্যায় করতে মানা করে কিন্তু সেগুলোর দিকে খোঁজ না করে কেবল গরু/মুরগী কেমনে জবাই হলো সেইটা নিয়া মাথা খারাপ অবস্থা। স্ত্রীর প্রতি হাজার হাজার কর্তব্য পালনের নির্দেশনা দেয়া আছে কিন্তু সেটা পালনের মতো কোন ইচ্ছে ধৈর্য্য কিছুই নেই। অথচ চার বিয়া লাফাইতে লাফাইতে জীবন পার করে। সন্তানকে মুক্ত আলোচনা, আধুনিক সাহিত্য, নতুন বৈজ্ঞানিক আবিস্কার না শিখিয়ে তার মনটা ধর্মের গোড়ামী দিয়ে বিষাক্ত করে তুলি।

এসব হিপোক্রেসী নয় কি!

বক্তৃতা শেষ। সবাই ভালো থাকেন।

মন্তব্য ৮৩ টি রেটিং +১১/-০

মন্তব্য (৮৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:০১

মেহেদি_হাসান. বলেছেন: ধর্ম নিয়ে আমি আলোচনা করি না কারন ধর্ম মানেই আমার কাছে হলো একটি বিশ্বাস। আপনি বিশ্বাস করলে ধর্ম আছে আবার বিশ্বাস না করলে ধর্ম নেই। আর এ 'বিশ্বাস' কে কিভাবে পালন করবে সেটা তার একান্তই পছন্দের। কেউ মসজিদে যাবে, কেউ মন্দিরে, কেউ বা গীর্জায়। নামাজ পড়লো নাকি পূজা করলো নাকি প্রার্থনা করলো সেটা যার যার ব্যাক্তিগত বিশ্বাস।
এরপর আর কথা থাকতে পারেনা এই বিস্বাস নিয়েই আমি ধর্ম পালন করি।

ধর্ম পালন করে যদি আমি মানসিকভাবে শান্তি পাই তাহলে অবশ্যই আমি ধর্ম পালন করতে চাই, তবে ধর্মটা ঠিকমতো পালন করা উচিত। যারা চোখে ধুলো দেওয়ার জন্য ধর্ম পালন করে তারা হিপোক্রেটই। আপনার সাথে পুরোপুরি একমত।

২৬ শে নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:০৫

সোহানী বলেছেন: অবশ্যই। আমার বিশ্বাস মতে আমি পালন করি, আপনার বিশ্বাস মতে আপনি। সেখানে এটা নিয়ে বাড়াবাড়ির কি আছে!!

আর হিপোক্রেটদের কে সবার নাচানাচি দেখতে দেখতে ক্লান্ত।

২| ২৬ শে নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:০২

জহিরুল ইসলাম সেতু বলেছেন: হা ক্যাচাল!!!
সকল ধর্মেই আদর্শের কথা, ভাল কথা, নীতিকথার ফুলঝুড়ি। ওসব মেনে চললে তো গোটা দুনিয়াই বেহেস্তখানা হয়ে যেতো। বস্তুত উগ্র ধার্মিকরাই দেখছি একে নরক বানিয়ে রেখেছে। ধর্ম নিয়ে পৃথিবীতে যতট সংঘাত-হানাহানি, আর কিছু নিয়ে এমনটা হয় কি?
আরেকটা জিজ্ঞাসা আপু, ব্লাসফেমি আইন আর আমাদের ৫৭ ধারা আইনে কতোটা ফারাক আছে, বলতে পারবেন কী?
সুন্দর উপস্থাপনার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই।

২৬ শে নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:০৯

সোহানী বলেছেন: সেটাই কথা! ধর্ম নিয়ে পৃথিবীতে যতট সংঘাত-হানাহানি, আর কিছু নিয়ে এমনটা হয় কি?

একটু বুদ্ধি খাটাক সবাই। ঝাঁপিয়ে না পড়ে একটু চিন্তা করুক সবাই!! কেন এতো হানাহানি? কার স্বার্থে?

না তেমন কোন ফারাক নেই। দুটোই শোষনের জন্য। একটা ইউজ করে ধর্ম, অন্যটা ক্ষমতা! আর সব কিছুর বলি আমরা আম জনতা!

৩| ২৬ শে নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:২৮

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: ভালো লিখেছেন !
ভণ্ডামি বা হিপোক্রেসিটাই মুখ্য এখন ! সবকিছুর ঊর্ধ্বে হচ্ছে নিজ স্বার্থ !

২৭ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১২:০৯

সোহানী বলেছেন: সবকিছুর ঊর্ধ্বে হচ্ছে নিজ স্বার্থ ! চারপাশে শুধু লাল সালুই দেখি। ভিন্ন ভিন্ন আঙ্গিকে।

৪| ২৬ শে নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৩০

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: কিছু না বললেও তো সমস্যা। বাজে লোকেরা মাথায় চড়ে বসে। প্রশ্রয় পেয়ে যায়। এরা সংখ্যায় বেশি হয়ে গেলে তো কাউকেই শান্তিতে থাকতে দেবে না।

২৭ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১২:১০

সোহানী বলেছেন: ভদ্ররা এখন নির্বাসিত, সংখ্যালঘু। কিভাবে এরা রুখে দাড়াঁবে??

৫| ২৬ শে নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:০১

অপু তানভীর বলেছেন: এ্যা !! একেবারে ডাইরেক্ট ক্যাচালবাজ লিডার ! B-)
জীবনে মাত্র একটা ক্যাচাল পোস্ট দিয়েছি তাও একজনের কপিপেস্ট ধরিয়ে দিয়ে তাই ক্যাচালবাজ লিডারের পদ পেয়ে গেলাম । যাক এই অর্জনে আমি খুবই খুশি ! আমার এই অর্জনে সবার আমি সরকারকে ধন্যবাদ দিতে চাই । কারণ সুস্থ ও গনতান্ত্রিক পরিবেশে সরকারের অবদানের কারণেই এমনটা আজকে হতে পেরেছে ! দেশ ডিজিটাল হয়েছে । ঘরে ঘরে ইন্টানেট এসেছে !

আবার ক্যাচাল লাগানোর সময় পাওয়া যাচ্ছে । নেটে থাকলেও একটা ক্যাচাল লাগাইতে গেলে যে পরিমান সময় থাকা লাগে সেইটা ব্লগে দেওয়া যাচ্ছে না । তবে আশার কথা হচ্ছে গত তিন চার মাসে যেমন ব্যস্ততা ছিল সেটা কমেছে একটু । সামনের মাসে আশা করি আরও কমবে । তখন আবার শুরু করা যাবে ক্যাচাল ! :D

২৭ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১২:১৬

সোহানী বলেছেন: হাহাহাহাহা........ ক্যাচাল না লাগলে ব্লগের আনন্দইতো থাকে না। তবে এটা ঠিক আগের মতো গালাগালি কিংবা ট্যাগিং অনেক কম। এক দিকে বলবো ভদ্ররা ব্লগিং করছে অথবা ব্লগাররা অনেক সহনশীল হচ্ছে। তারপরও আমার মনে হয় আগে যেমন সবাই ঘন্টার পর ঘন্টা ব্লগিং ক্যাচাল চলতো এখন তেমন করে কেউই সময় দেয় না।

তোমার কপিপেস্ট এর ধাতানি খেয়ে যারাও একটু আধটু দিতো তারাও এখন ভয়ে দেয় না। এটা তোমার সাক্সেস অবশ্যই। আর সুস্থ ও গনতান্ত্রিক পরিবেশের জন্য ক্যাচাল জরুরী অবশ্যই। নতুবা দুই পক্ষ ঠান্ডা হবে কিভাবে??

আসো আসো তাড়াতাড়ি আসো। ঝিম মারা ব্লগ ভালো লাগে না। তবে আমি একটু ফ্রি বইলা ঘন ঘন আছি। কিন্তু বাকিরা দেখি নাই।

৬| ২৬ শে নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:০৪

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: আধুনিক বিশ্বে ধর্ম একটা একান্তই ব্যক্তিগত পালনের বিষয় হতে পারে।নৈতিকতার জন্য ধর্মের প্রয়োজন নাই।ধর্ম নৈতিকতা শিখায় না ধর্ম শিখায় আনুগত্য।
ধর্মের সবথেকে খারাপ দিক হলো পাপ মোচনের বিষয়টা।যেটা প্রতিটা ধর্মেই আছে।পাপ মোচনের বিষয়টা মানুষকে পাপ করতে উদ্বুদ্ধ করে।
ইসলাম ধর্মে অনেক ভাল দিক আছে কিন্তু খারাপ দিকও আছে প্রচুর।যেটা মুমিনরা স্বীকার করে না।স্বীকার না করলে সংশোধন করবে কি ভাবে।

২৭ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১২:২২

সোহানী বলেছেন: সংশোধনের কোন সুযোগ নেই বলেই স্বীকার করে না। অথবা স্বীকার করলেইতো সংশোধন করতে হবে!!!

তবে আমি মনে করি নৈতিকতার জন্য ধর্মের প্রয়োজন আছে। আপনি যদি পাপ পূণ্যের ভ না পান তাহলে নৈতিকতার ধার ধারবেন না। ধর্ম আপনাকে নৈতিকতা শেখায়, কোনটা ভালো কোনটা মন্দ তা দেখায়, পাপ থেকে বিরত থাকতে শেখায়। এবং সব ধর্মই তা শেখায়। কোন ধর্মই খারাপ কিছু বলে না।

৭| ২৬ শে নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:২১

ইসিয়াক বলেছেন:





সবার উপর মানুষ সত্য তাহার উপর নাই।
যথার্থ।

২৭ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১২:২৩

সোহানী বলেছেন: হাঁ, সবার উপর মানুষ সত্য তাহার উপর নাই।

৮| ২৬ শে নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:২৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
বাপের হারাম টাকার টিকিটে আমেরিকায় নতুন কেউ আসলেও প্রথম দিন খোঁজ করে 'হালাল মাংশের দোকান'
এর পরদিনই খোজ শুরু করে দেয় কোন কোন দোকানে সস্তায় বিয়ার পাওয়া যায়।
এরপর বেশ ধার্মিক হয়ে যায়। ধার্মিকতা লেবাসেই সীমাবদ্ধ থাকে। পায়জামা পাঞ্জাবী মুলত ভারতীয় ড্রেস, আর সালোয়ার কোর্তা তো মেয়েদের পোষাক, কোরান হাদিসে পুরুষদের মেয়েদের মত কাপড় পড়া গোনাহ। এরপরও এরা পাকি স্টাইলে মোসলমান সাজে। মসজিদে কোন পাকিস্তানি দেখলে ছেচড়ার মত উর্দু-হিন্দিতে উস্তাদ ওস্তাদ বলা শুরু করে দেয়।

আর মেয়েরা পরে টাইট জিন্স, শার্ট বা টি শার্ট। মাথায় ব্যান্ডেজ হিজাব।
আল্লাহ বলেছেন লজ্জাস্তান হেফাজত করতে ঢেকে রাখতে। এখন এদের কাছে লজ্জাস্থান হয়ে গেছে চুল!
যদিও কোরান হাদিসে এমন কোন আয়াত দেখা যায় নি যে চুল ঢেকে রাখতে হবে। আমার কাছে এই ধরনের হিজাবকে শো অফ মনে হয়। যাষ্ট লোক দেখানো ধার্মিকতা, আর স্থানীয় আমেরিকান দের বিদ্রুপ করা।
ইসলামে তো স্পষ্ট ভাবে লোক দেখানো ধার্মিকতা লোক দেখানো এবাদত দান খয়রাত নিষিদ্ধ। এরপরও চলছে।

২৭ শে নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৪২

সোহানী বলেছেন: আপনি বেশ রেগে আছেন বোঝাই যাচ্ছে।

এরা আরেক ধরনের হিপোক্রেট। এদের দেখা মিলে উইরোপ আমেরিকা কানাডায়। সে দেশের খেয়ে পড়ে বেচেঁ থাকে আবার রাত দিন গালি দেয়। স্থানীয়দের বিদ্রুপ করে। আমার বিশ্বাস এরা দেশে গেলেও গালিই দিবে। এরা নিজেরটা ভালোই বোঝে তাই প্রয়োজনে ভোল পাল্টাতে ভোলে না। আমি অবশ্য এদেরকে ও গোনায় ধরি না। কারন এরা কুয়াের ব্যাঙ। এদের সাথে কিছুক্ষন কথা বললে মাথা ধরে যায়।

৯| ২৬ শে নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:৪৮

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: পপকর্ন লইয়া দর্শকাসনে বসলাম।

২৭ শে নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৪৩

সোহানী বলেছেন: পপকর্ন এর সাপ্লাই প্রচুর। ডোন্ট ওরি, শেষ হইলেই আওয়াজ দিয়েন ..............

১০| ২৬ শে নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:৫৪

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: ক্যাচাল লাগিল রে ক্যাচাল লাগিলো রে
সোহানী আপু ক্যাচাল লাগাতে ব্লগে আসিল রে

সঠিকভাবে যদি সব ধর্ম পালিত হতো তবে আজকের বিশ্বে মানুষের এই দশা হতো না।
আমরা নিজেদের দোষ গুলো ধর্মের উপর চাপিয়ে দিচ্ছি, ধর্মকে দোষারোপ করছি, কি অদ্ভুত ব্যাপার।

২৭ শে নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৪৪

সোহানী বলেছেন: "আমরা নিজেদের দোষ গুলো ধর্মের উপর চাপিয়ে দিচ্ছি, ধর্মকে দোষারোপ করছি।" একদম ঠিক। যার কারনে এতো হানাহানি।

ক্যাচাল না লাগালে আপনি ব্লগে ঝিমায়ে পড়বেন!!!!

১১| ২৬ শে নভেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৩৮

কালো যাদুকর বলেছেন: ধর্ম নিয়ে লিখি না ক্যাচাল এরানোর জন্য ৷ তাছাডা ধর্ম নিয়ে আমার অত ভাল গভীর জ্ঞানও নেই ৷ যে জিনিস জানিই না তা নিয়ে কথা না বলাই ভাল ৷
বিদেশে আসার আগে জানতামই না হারাম খাবার বলে কিছু একটা আছে ৷ পার্টিতে হালাল হারাম নিযে কথা হয় ৷ তবে হোষ্ট কে খুব একটা প্রশ্ন করতে দেখিনি ৷ কারন হচ্ছে আমি ইচ্ছে করেই সব পার্টিতে যাই না ,বিশেষ করে বড় ক্যাচাল পার্টিতে ৷ শুনেছি ঐ সব পার্টিতে নাকি হালাল মদ ( লাফিং গ্যাস যুক্ত পানিয় দেযা হয়) :)
যাইহোক পার্টি এরানো গেলেও মসজিদে তো যেতেই হয়। এখানে আবার অনেকের সাথেই দেখা হয়। আপনার দেযা কিছু কর্ণর্নার সাথে এদের আবার ভালই মিল আছে ৷
একলোকের ( সুদানি ) তিনটি ছোট্ট ফুটফুটে মেয়ে আছে ৷ সে প্রায়ই ওদের নিয়ে নামাজ পরতে আসে ৷ এদিকে এক বাংলাদেশী মুসল্লীর দেড বছরের ছেলে সেও এসেছে ওকে নিয়ে ৷ তো নামাজ পড়ার সময. সুদানী মেয়েটি বাংলাদেশী বাবুকে থু থু দিয়েছে ৷ কপালে দাগ হয়ে যাওয়া বাংলাদেশী বাবা রেগে টং। সে সুদানী ভদ্রলোককে বলে দিলেন এমন থেকে সে যেন তার মেয়েদের নিয়ে মসজিদে না আসেন। যেন মজদিন তার বাপের জমিদারী ৷ এরকম মুসল্লী দিয়ে সবাইকে অবশ্য বিচার করা ঠিক হবে না। তবে এরা সতাই ধর্মের কলংক |



২৭ শে নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৪৯

সোহানী বলেছেন: এ ধরনের কাজ যারা করে তাদের পারিবারিক শিক্ষার অভাব আছে। আর এরকম মানুষের সংখ্যা যথেস্টই আছে। আর সে কারনেই দেশের বাইরে বাঙ্গালীর যেমন ভিন দেশী বন্ধু হয় না তেমনি নিজেদের মাঝেও সঠিকভাবে বন্ধুত্ব হয় না।

আমি সেটাই বলছি, দেশের বাইরে না আসলে টেরই পেতাম না যে হারাম হালাম বলে এতো বড় ডিভিশন আছে!! দোকানে আলাদা সেকশান, আলাদা এরিয়া, আলাদা প্রডাক্ট, স্কুল কলেজে আলাদা ট্রিটমেন্ট। কঠিন অবস্থা। হারাম হালাল করতে করতে মুখের ফ্যানা তুলে ফেলে.................

১২| ২৬ শে নভেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


@কালো যাদুকর ,

আপনি দু:খ করে বলেছেন যে, ধর্মে আপনার "গভীর জ্ঞান নেই"; আসলে, যাদের জ্ঞান গভীর ছিলো না, তারাই ধর্ম চালু করেছে।

২৭ শে নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৫০

সোহানী বলেছেন: কারা ধর্ম চালু করেছে সেটা বিশাল হিস্ট্রি। ও পথে না হাটি.........

১৩| ২৬ শে নভেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১৩

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ব্লগে কে কি লিখবে এটা তার ব্যক্তিগত স্বাধীনতা। কেউ ধর্ম নিয়ে লিখবে, কেউ কবিতা লিখবে, কেউ অন্য বিষয় নিয়ে লিখবে। হাজার রকমের টপিকস আছে। ধর্মও তার মধ্যে একটা। যার যেটা ভালো লাগে সেটা লিখবে। যার ভালো লাগবে না সে পড়বে না। কেউ চাইলে ধর্মের বিরুদ্ধেও তার যুক্তি তুলে ধরতে পারে। এটা তার স্বাধীনতা। ধর্ম নিয়ে কেন লেখে না এই ব্যাপারটার ব্যাখ্যা দেয়ার জন্য কেউ পোস্ট দিতে পারে। এটাও তার স্বাধীন মত প্রকাশের স্বাধীনতা। ধর্ম সম্পর্কে মানুষকে অবহিত করার উদ্দেশ্যে অনেকে লেখে। যেমন নতুন নকিব ভাই। উনি ধর্মের সকল বিষয় তুলে ধরেন ওনার বিভিন্ন লেখায়। কারও ভালো না লাগলে সে সেগুলি না পড়তে পারে। যারা ধার্মিক তাদের কাছে ধর্মটা গুরুত্বপূর্ণ। ধর্মে কোনটা নিষেধ কোনটা অনুমোদিত এটা জানা তার জন্য দরকারি। ধর্ম জানার জন্য কেউ বই পড়ে। কেউ ইন্টারনেটের ব্লগ, সাইট ইত্যাদির সাহায্য নেয়। অধার্মিকরা এগুলি এড়িয়ে চললেই কোন সমস্যা হয় না। অধিকাংশ মানুষের জীবনে এখনও ধর্ম গুরুত্বপূর্ণ। তাই ধর্মীয় বিষয় ব্লগে, সাইটে আসে। যাদের ভালো লাগবে না তারা পড়বে না। একজনের কাছে অজুর নিয়ম জানা গুরুত্বপূর্ণ মনে না ও হতে পারে কিন্তু আরেক জনের কাছে সেটা গুরুত্বপূর্ণ। ইন্টারনেটে পৃথিবীর যে কোন তুচ্ছ বিষয় খুঁজে পাবেন। তাই কেউ যদি ধর্ম নিয়ে লেখে সেই ক্ষেত্রে তার লেখার স্বাধীনতার প্রতি অন্যদের সহনশীল হওয়া উচিত। বাড়াবাড়ি কথাবার্তা, অনিষ্ট শুধু ধর্ম নিয়েই হয় না। উদাহরণস্বরূপ রাজনীতি নিয়েও অনেক হানাহানি, সংঘর্ষ হয়। কিন্তু কেউ বলে না যে রাজনীতি নিয়ে লিখ না।

২৭ শে নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৫৭

সোহানী বলেছেন: ধন্যবাদ। একদম ঠিক। যেটা যার ব্যাক্তিগত বিষয়। যার প্রয়োজন সে তা খুঁজে বের করবে। আর আমার ব্যাখ্যাটা একান্তই নিজেকে রিপ্রেজেন্ট করার চেস্টা। সেটাও আমার ভালো লাগার জন্য লিখা।

কিন্তু সমস্যা, আপনার কথাগুলো অনেকেই বোঝে না। আর বোঝে না বলেই এতো হানাহানি, এতো কাটাকাটি। যারা ধর্ম মানে না তারা তাদের দলে টানার চেস্টা করে। আবার যারা মানে তারা বাকিদের ইনফ্লুয়েন্স করার চেস্টা করে। সমস্যাতো সেখানেই শুরু হয়। বাড়ি বাড়ি গিয়ে দলে লোকা বাড়ানো.......... একটা কমন বিষয় সবখানে, দেশে বা বাইরে।

১৪| ২৬ শে নভেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


রাজনৈতিক তত্বের জন্য বিপ্লব( যুদ্ধ ) হয়েছে, লাখ লাখ মানুষের জীবন গেছে; কিন্তু ইহা মানব জীবনকে উন্নততর ধাপে নেয়ার জন্য; ধর্ম নিয়ে যুদ্ধ হয়েছে, লাখ লাখ মানুষ প্রাণ হারায়েছে; কিন্তু ইহা ছিলো মানব জীবনকে নীচুধাপে নেয়ার সংগ্রাম।

২৭ শে নভেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৪৩

সোহানী বলেছেন: এটা আমি মানছি। রাজনৈতিক তত্বের জন্য বিপ্লব মানুষের জীবনকে সামনের দিকে নিয়েছে। ঠিক তেমনিভাবে ধর্ম নিয়ে যুদ্ধ হয়েছে জীবনকে অন্ধকারের দিকে নিয়েছে। বিশ্বাসকে গোড়ামীর দিকে ঠেলে দিয়েছে।

১৫| ২৬ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ৮:০১

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: @ কালো যাদুকর,সঠিক ভাবে ধর্ম পালিত হলে আজকে আর পৃথীবিতে মানুষের অস্তিত্ব থাকতোনা।মধ্য যুগে দুইশ বছরের ধর্ম যুদ্ধে যত লোক মারা গেছে আজকের দিনে দুই দিনের ধর্ম যুদ্ধে তত লোক মারা যাবে।ধর্মগুলোর আরো পরিবর্তন দরকার।যাকে বলে যোগধর্ম।যোগের সাথে তাল মিলিয়ে ধর্ম।

২৭ শে নভেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৪৫

সোহানী বলেছেন: ধর্মকে আধুনিক করবে না। সেটা কারন এতে এক শ্রেণীর রুটি রুজিতে ঝামলো বাঁধবে। তারাই এটি হতে দিবে না।

১৬| ২৬ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ৮:০৩

কালো যাদুকর বলেছেন: @ চাঁদগাজী সাহেব, সেই জন্যই আসলে ধর্ম নিয়ে এত কথা বলি না। তবে ধর্ম জানতে হলে বই পত্র পড়া দরকার।

২৭ শে নভেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৪৬

সোহানী বলেছেন: হাঁ সহমত। তবে বেশীরভাগইতো মনে হয় না জেনে ঝাঁপিয়ে পড়ে।

১৭| ২৬ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ৮:১৪

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: দুঃখিত,কালো জাদুকর না হয়ে হবে@মোঃ মাইদুল সরকার।

২৭ শে নভেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৪৬

সোহানী বলেছেন: ওকে........

১৮| ২৬ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ৯:১৮

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: @নুরুল ইসলা০৬০৪। যেহেতু কোনো ধর্মেই মানুষ হত্যার কথা বলে না খারাপ কাজের কথা বলে না অন্যায় করার কথা বলেনা ।সেহেতু সঠিকভাবে ধর্ম পালন করলে আদি যুগ মধ্য যুগ বর্তমান যুগ কোন যুগে সমস্যা হওয়ার কথা ছিল না। সমস্যার মূলে কিছু মানুষ তাই মানুষের দোষ গুলো দেখুন ধর্মকে দোষারোপ করে কোন লাভ নেই।

২৭ শে নভেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৪৭

সোহানী বলেছেন: মানছি।

১৯| ২৬ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১০:৪৩

আহমেদ জী এস বলেছেন: সোহানী,




আসেন একটু ক্যাচাল লাগাই বলে এ যেন "ডাক দিয়েছেন দয়াল আমারে..এ....এ....." হয়ে গেলো! :|
ব্লগে আসল ক্যাচালবাজরা নেই বলে এই ২০ নম্বর মন্তব্য পর্য্যন্ত এখনও ক্যাচাল লাগাতে পারেন নি! :P

আসলে দোষ সবটাই মানুষের ।
আজকেই ২৬ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৫১ টায় হাসান মাহবুব "বরিশাইল্যা হুজুর আর বিহারী নাপিতের কথোপকথন, এবং জীবনের আয়রনি" শিরোনামে একটি পোস্ট দিয়েছেন। সেখানে মানুষ - অমানুষ বা জ্ঞানী - অজ্ঞানীর ধারনাটা পেতে পারেন সবাই ।

২৭ শে নভেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৪৯

সোহানী বলেছেন: সেটাইতো দেখছি। আমাদের ব্লগাররা বেশী বেশী ভদ্র হয়ে গেছে............হাহাহাহা

চমৎকার একটি পোস্ট। হাসান মাহবুব মানেই চমৎকার কিছু!

(আপনিওতো ক্যাচালে পা দেন নাই........)

২০| ২৬ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১১:০৮

শায়মা বলেছেন: হায় হায় সাইড নাইকার মত সাইড কেচালবাজ হতে চাইনা আমি!!!!!!!!!!!!!!!!!!! :(

২৭ শে নভেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫০

সোহানী বলেছেন: হাহাহাহা........... তুমি না চাইলেও জড়িয়ে পড়ো!!!

২১| ২৭ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১২:০৪

রাজীব নুর বলেছেন: আসস্লামুয়ালাইকুম।
আমি শান্তি প্রিয় মানুষ। ক্যাচাল কোনো কালেই পছন্দ করি না।
কিছু দুষ্ট ব্লগারের নাম আপনি শুরুতেই নিয়েছেন। এরা দুষ্টমি করে সামুতে ভাত পায় নাই। দিন শেষে যোগ্যরাই টিকে থাকে।

২৭ শে নভেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫৭

সোহানী বলেছেন: রাজীব নুর ব্রাদার আপনার সম্পর্কে আমরা ধারনা একটু বলি!

আপনি মানুষটা বেশ সহজ সরল। কিন্তু সমস্যা, আপনার ভাবনার জগত, ইচ্ছের জগত, ভালোলাগা/ভালোবাসার জগত সম্পূর্ন ভিন্ন বাস্তবতা থেকে। আপনার যা ভালোলাগে তা করতে পারনে না আবার যা ভালোলাগে না তা করতে বাধ্য থাকেন। এরকমভাবে দিনের পর দিন এরকম কম্প্রোমাইজ করতে করতে আপনি ভীতর ভীতর খুব ক্লান্ত। যার কারনে ইদানিং আপনার মাঝে কিছু অসঙ্গতি লক্ষ্য করছি। এটাই কিন্তু খুব স্বাভাবিক।

খোলা চোখে একটু ভাবুন, আবার গোঁড়া থেকে চিন্তা করুন দেখবেন সবই ঠিক আছে।

দু:ক্ষিত কথাগুলো এভাবে বলার জন্য। তবে আবারো ভেবে দেখবেন কথাগুলো। আপনিই পারবেন এর থেকে বেড়িয়ে আসতে।

ভালো থাকুন।

২২| ২৭ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১২:২৬

রাজীব নুর বলেছেন: আগামী বছর আপনার নতুন কি বই প্রকাশ হচ্ছে সেটা বলেন।

২৭ শে নভেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫৯

সোহানী বলেছেন: আরে না রে ভাই। আমার লিখার আরো পরিপক্কতা দরকার। এমন কিছু যা পাঠকপ্রিয়তা পাবে সহজেই।

২৩| ২৭ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১২:৫৮

নেওয়াজ আলি বলেছেন: ইসলাম ধর্মকে যেতো জন খারাপ বলে দেখি তারা সবই মুসলিম । তাহলে তারা ইসলাম ত্যাগ করে না কেনো। আর হিন্দুরা কী নিজের ধর্মকে এত সমালোচনা করে।

২৭ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ৮:০২

সোহানী বলেছেন: আসলে তা না। সব ধর্মের মাঝেই এরকম কিছু আছে। হিন্দুরাও সমালোচনা করে। আপনি ইউটিউব এ খুজেঁ অসংখ্য ভিডিও পাবেন, অনেক বই পাবেন হিন্দু ধর্মের সমালোচনা করে। বরং ইসলামের তেমন সমালোচনা পাবেন না। কারন সমালোচকদের আমরা সহজভাবে নেই না।

২৪| ২৭ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১:২৩

মিরোরডডল বলেছেন:



একটা লিখা থাকলে আমি আমার দিক থেকে স্বচ্ছ থাকবো।

তোমাকে এখন ক্রিস্টাল ক্লিয়ার দেখাচ্ছে সোহানীপু ।
একেবারে সি থ্রু :)

সবাই বুঝতে পারবে আমাকে কেন আমি এসব আলোচনা থেকে দূরে থাকার চেস্টা করি।

দূরে আর থাকলে কোথায় !
সবাই বুঝলে কি হবে, আর না বুঝলে কি হবে ?
সবাইকে কেনোইবা সব বুঝতে হবে !
Don’t worry about what other people think or say.
You live your life my dear.
You're convinced by what are doing that's important. 

২৭ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ৮:০৬

সোহানী বলেছেন: মিরো, লেখকের দায়বদ্ধতা বলে একটা বিষয় আছে। সেটা নিজের কাছে এবং পাঠকদের কাছে। কেউ বিষয়টা নিয়ে চিন্তা করে না আবার কেউ করে। আমি প্রথম দলের।

তুমি কি জানো দেশের বেশীরভাগ মানুষই অন্য কি ভাবলো তা নিয়েই বেশী চিন্তিত। সবাই যদি এর থেকে বেড়িয়ে আসতে পারতো তাহলে জীবনটা অনেক অনেক সুন্দর হতো।

২৫| ২৭ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১:৫৯

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: বাংলাদেশ প্রায় শত ভাগ ধার্মীকের দেশ।ধর্মের কোন নৈতিকতার জোরে তারা এতো এতো খারাপ কাজ করছে।আইনের সঠিক প্রয়োগ থাকলে মানুষ অনেক বেশি নৈতিক হতো।আইনই পারে মানুষকে নৈতিক করতে।যেটা অনেক দেশেই হয়।

২৭ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ৮:০৮

সোহানী বলেছেন: সেটাই বলতে চেয়েছি নুরুল ভাই। এতো এতো ধার্মিকের দেশ অথচ সবখানে অধর্ম।

২৬| ২৭ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ২:১০

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: @মোঃ মাইদুল সরকার,
২:২১৬
৪:৯৫
৯:৫
৯:২৯
এই আয়াত গুলো সানে নাজুল সহ দেখতে পারেন

২৭ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ৮:০৮

সোহানী বলেছেন: মাইদুল ভালো পড়াশুনা করে বলেই মনে করি।

২৭| ২৭ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ২:৪২

প্যানকেক বলেছেন: মোসোলমানেরাই দুনিয়াটাকে এমন বানিয়েছে, এদের ছুরে ফেলা উচিত।

২৭ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ৮:০৯

সোহানী বলেছেন: একইভাবে অন্য ধর্মের দিকে তাকান, দেখবেন এর চেয়েও ভয়াবহ। পারলে সবাইকে ছুঁড়ে ফেলেন।

২৮| ২৭ শে নভেম্বর, ২০২১ ভোর ৪:৩১

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



এই পোষ্টে ক্যাচাল লাগার মত বিষয় তেমন নেই । সবই যৌক্তিক কথা ,
তাই মন্তব্যের ঘরে ২/১টি বাদে ক্যাচালের আলামততো কম , প্রায় সকলের
সুরই একরকম , একই দিকে প্রবাহিত হচ্ছে মর্মে দেখা যায় ।
ধর্মের বিভিন্ন দিক নিয়েই বেশ কিছু আলোচনা ও মন্তব্য রয়েছে ।
এখানে একটি কথা প্রসঙ্গক্রমে বলা যায় যে সামপ্রতিক একটি
গবেষণায় দেখা গেছে যে ধর্মে বিশ্বাসী এবং অবিশ্বাসী উভয়ই
আশ্চর্যজনকভাবে বিভিন্ন ধর্ম সম্পর্কে প্রচন্ড রকমের জ্ঞানী।
ধর্মে বিশ্বাসী একজন ঈশ্বর বা ধর্মীয় মতবাদে বিশ্বাস করেন বা অবিশ্বাস করেন না।
অপরদিকে ধর্মে অবিশ্বাসীরা দাবি করে যে মহাবিশ্ব কিভাবে সৃষ্টি হয়েছে এবং ঐশ্বরিক
সত্তার অস্তিত্ব আছে কি না সে সম্পর্কে কিছু জানা মানুষের পক্ষে অসম্ভব।
আবার অনেকেই ঈশ্বরে বিশ্বাস করলেও মনে করেন ঈশ্বর মহাবিশ্ব সৃষ্টি করে
তাকে পাকৃতিক নিয়মের মধ্যে আবদ্ধ করে দিয়েছেন ,এখন পাকৃতিক নিয়মগুলিই
নির্ধারণ করে যে মহাবিশ্ব কীভাবে কাজ করবে। এধরনের বিশ্বাস অবিশ্বাস নিয়ে
ধর্মে ক্যাচাল লেগেই আছে এবং এটা ক্রমান্বয়ে সারা দুনিয়া জুরেই বৃদ্ধি পাচ্ছে ,
এবং এটা এখন যে হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে তাতে মনে হয় খুব অল্পদিনের মধ্যেই ধর্মে
অবিশ্বাসি কিংবা ধর্ম নিয়ে ব্যবসা কারীগনই বিশ্বে সংখ্যাগিষ্ট হয়ে যাবে,
তারই আলামত এখন স্পষ্ট থেকে স্পষ্টতর হচ্ছে । বিভিন্ন মতাবলম্বী
যথা deism, agnosticism, ignosticism, anti-religion, atheism,
skepticism, ietsism, spiritual but not religious, free thought,
anti-theism, apatheism, non-belief, pandeism,
secular humanism, non-religious theism, pantheism
and panentheism, প্রভৃতি নামে পরিচিত ইশ্বরে অবিশ্বাসী মানুষের সংখ্যা
সারা বিশ্বে ২০০৫ সাল যেখানে ছিল মাত্র শতকরা ৪ জন সেখানে মাত্র
১২ বছরে ২০১৭তে এ সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে শত করা ২৫ জনে ।
নীচের চিত্রটি হতে বিষয়টি পরিস্কার ভাবে দেখা যাবে। ম্যাপে দেখা যায়
সংখ্যাটা কানাডা , যুক্তরাজ্য . রাশিয়া, চীন ও অস্ট্রেলিয়ায় কেমন
ব্যপকতা পাচ্ছে । সবচেয়ে মারাত্বক আকার ধারণ করছে চীনে

সুত্র : Click This Link
বিষয়গুলি ভাবিয়ে তুলছে সারা বিশ্বজুরেই , প্রত্যেক ধর্মাবলম্বিরাই
চাচ্ছেন তাঁদের নীজ নীজ ধর্মকে টিকিয়ে রাখতে , কারণ সকল ধর্মের
মধ্যে থাকা আন্যান্য বিষয়ের মধ্যে নৈতিকতার দিকটি বেশ গুরুত্বপুর্ণ
একটি অংশ , তাই ইশ্বরের প্রতি বিশ্বাস থাকুক কিংবা না থাকুক
ধর্মের নৈতিকতার দিকটি যেন বিলীন না হয়ে যায় এটাই চাইছে
অনেকেই , তা না হলে নৈতিকতা বিহীন সামাজিক জীবন অসুরের
জীবনে পর্যবসিত হয়ে যাবে, জগতটা ভরে যাবে অনাচারে ।
তাই সুস্থ ধারার ধর্ম চর্চায় কোন ক্ষতি নেই, শুধু ধর্মের নামে
অশুভ ,অবৈধ ও অনৈতিক ,অমঙ্গল ও শান্তিবিঘ্নকারী কার্যকলাপ
না থাকলেই হল। তাই ধর্মের বিষয় নিয়ে আলোচনা চলুক, তবে
তা হতে হবে যৌক্তিক, তাহলেই আলোচনা হবে ক্যাচালমুক্ত।

যাহোক, ক্যাচাল বাধুক কিংবা না বাধুক পোষ্টটি দিয়ে
আলোচনার সুযোগ করে দেয়ার জন্য ধন্যবাদ ।

শুভেচ্ছা রইল

২৮ শে নভেম্বর, ২০২১ ভোর ৬:৫০

সোহানী বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ আলী ভাই বরাবরের মতই যেমন তথ্যবহুল মন্তব্য তেমনি নতুন কিছু ভাবনার খোরাক পাবে সবাই।

আমিও মনে করি যারা অবিশ্বাসী তারা যথেস্ট জ্ঞান রাখে। আমার ধারনা যারা ধর্ম নিয়ে বেশী জ্ঞান আহরন করতে যায়, হয় তারা পুরোপুরি ধর্ম থেকে সরে আসে নতুবা পুরোপুরি ধর্মে মনোনিবেশ করে। অতি জ্ঞান তাদের মাঝামাঝি থাকতে দেয় না।

খুব স্বাভাবিক, যেহেতু আমরা সৃস্টির আদি জানি না বা সঠিক কোন বৈাজ্ঞানিক ব্যাখ্যা নেই তাই এর ব্যাখ্যা একেক জন একেক ভাবে দিবে। বিশেষকরে ধর্মীয় ভাবে। প্রত্যেকেই তার অনুসারীদের তার মতই প্রভাবিত করবে। তবে এটাও সত্য যে ধর্ম যত আধুনিক হচ্ছে ব্যাখ্যাও তত আধুনিক হচ্ছে। এবং তাতে বিজ্ঞান মিশে যাচ্ছে।

ইশ্বরে অবিশ্বাসী মানুষের সংখ্যা সারা বিশ্বে ৪% থেকে ২৫% এসেছে। এতে আমি মোটেও অবাক হচ্ছি না। কারন বিজ্ঞান যত আধুনিক হবে মানুষের জ্ঞান তত বাড়বে। মানুষ ভুল শুদ্ধটা সহজেই আলাদা করতে পারবে। চিন্তা ধারনা আধুনিক করতে পারবে।

ঠিক এটাই আমার চাওয়া, সুস্থ ধারার ধর্ম চর্চা। ধর্মের নামে অশুভ, অবৈধ ও অনৈতিক ,অমঙ্গল ও শান্তিবিঘ্নকারী কার্যকলাপ
না থাকা। আর এ কারনে সব বিষয়কে মানবিক দৃষ্টিতে দেখলে সব সমস্যার সমাধান হবে নিশ্চয়। হানাহানি কাটাকাটি বন্ধ হবে অবশ্যই।

অনেক ভালো থাকুন।


২৯| ২৭ শে নভেম্বর, ২০২১ ভোর ৪:৪৩

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: ডাল মে কুচ কালা হ্যায়!!!
..............................................
ক্যাচাল না হলে কি আর নাম ফুটে ???

২৮ শে নভেম্বর, ২০২১ ভোর ৬:৫১

সোহানী বলেছেন: এটা ঠিক আছে। যত ক্যাচাল তত নাম।

৩০| ২৭ শে নভেম্বর, ২০২১ সকাল ৭:২১

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: ড: আলী ভাইয়ের মন্তব্যটি খুব প্রাসঙ্গিক এবং ভাবনার খোরাক যোগায় ! ধর্মের নৈতিকতার দিকটি যেন বিলীন না হয়ে যায় সেটা প্রায় প্রতিটি ধর্মেরই মডারেট অনুসারীরা মনেপ্রাণে চাইছেন !

বর্তমান ম্যাটেরিয়ালিস্টিক যুগে গলাকাটা ক্যাপিটালিস্ট ও চরমপন্থী ধার্মিকদের মধ্যে এক ধরণের পারস্পরিক সমঝোতার সম্পর্ক এখন বেশ দৃশ্যমান। মোদী, ট্রাম্প, মধ্যপ্রাচ্যের বাদশাহ,তালেবানি আমির বা আইসিসের খলিফাকে এখন নীতিগতভাবে আলাদা করে দেখার মতো তেমন সুযোগ নেই। ধর্মকে শুধু লৌকিকতার মধ্যে সীমাবদ্ধ রেখে নৈতিকতাকে বিসর্জনদানকারীদের সংখ্যা দিন দিন ভয়ঙ্করভাবে বেড়ে যাচ্ছে যা অনেকের জন্য উদ্বেগের বিষয়। আর এর উপজাত হিসাবে বর্তমানে বিভিন্ন দেশেই আবির্ভূত হচ্ছে কট্টর ও উগ্রপন্থী ধার্মিকদের যাদের কাছে নৈতিকতা ও মানবিকতার চাইতে আচার ও লৌকিকতা বা রিচুয়ালই মুখ্য। এদের দ্বারা ধর্মের উপকারের চাইতে ক্ষতি হবারই সম্ভাবনা অনেক বেশি।

বাই দ্যা ওয়ে - আপনি খুব আনাড়ি ক্যাচাইল্যা। পোস্টে তিরিশ মন্তব্যেও তেমন আগুন জ্বালাতে পারেন নি !

২৮ শে নভেম্বর, ২০২১ সকাল ৭:০০

সোহানী বলেছেন: একদম ঠিক। ধর্মতো ঢাল মাত্র। আসল স্বার্থতো অন্যখানে। প্রত্যেকেই তার প্রয়োজনে ইউজ করে। কারন এটাই সবচেয়ে সহজ পথ আয় করার, ক্ষমতা দখলের কিংবা দল তৈরী করার।

আজ যদি ফিলিস্তিন/ইরান আমেরিকায় ট্রিলিয়ন ট্রিলিয়ন ডলার ইনভেস্ট করতো, অসংখ্য তেলে খনি আবিস্কৃত হতো তাহলে ট্রাম্প সেখানে যেয়ে মাথায় টুপি পড়ে মসজিদে যেতো। এটাতো উপরের লেবেলের কথা, ঠিক নীচের লেবেলেতো আরো খারাপ অবস্থা।

"আপনি খুব আনাড়ি ক্যাচাইল্যা।" হাহাহাহাহা সেটাইতো দেখছি...........

৩১| ২৭ শে নভেম্বর, ২০২১ সকাল ৯:৫৭

হাবিব বলেছেন: কমেন্টস দেইখাইতো মাথা ঘুরতেছে..........

২৮ শে নভেম্বর, ২০২১ সকাল ৭:০২

সোহানী বলেছেন: হাহাহাহা........... মাথা ঘুরার কিছু নাই। সবাই একই সুরে কথা বলছে!!

৩২| ২৭ শে নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৪৪

বিটপি বলেছেন: জহিরুল ইসলাম সেতু, আপনি গুণে বলুন তো পৃথিবীতে আজ পর্যন্ত ধর্মের নামে কয়টা সংঘাত হয়েছে আর জাতীয়তার জন্য কয়টা? ধর্মের ভিত্তিতে দেশভাগ হয়েছে মাত্র দুইটা, ভারত আর সুদান। কিন্তু জাতীয়তার ভিত্তিতে কতগুলো ভাগ হয়েছে?

আর কালবৈশাখী, এই নির্লজ্জ একই কুমিরের বাচ্চা বারবার দেখিয়ে যাচ্ছে। আল্লাহ লজ্জাস্থান ঢেকে রাখতে আলাদা করে কিছু বলেননি, যেকোন সভ্য মানুষ তা এমনিতেই ঢেকে রাখে, রাসূল (স) বলেছেন, লজ্জাস্থানের হেফাজত করতে, যেখানে সেখানে ব্যবহার না করতে, আর সূরা নূরে আল্লাহ বলেছেন শরীরের উপরে চাদর টেনে দিতে, মানে মাথা ঢাকতে।

দুই দুইবার ভুল ধরিয়ে দিলাম। লজ্জা না থাকলে সে আবারো একই কমেন্ট আবারো পেস্ট করবে।

২৮ শে নভেম্বর, ২০২১ সকাল ৭:০৩

সোহানী বলেছেন: বুঝলাম।

৩৩| ২৭ শে নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:৫৬

রানার ব্লগ বলেছেন: নাহ আপনার ক্যাচাল পোস্টে মসল্লা কম ছিলো । আর একটু ঝালঝাল করে দিতেন দেখতেন যাদের আপনি বলছেন ঘুমিয়ে আছে তারা কি ভাবে জ্ঞ্যান ফিরে পেতো আপনি তা জানতেও পারতেন না ।

দুইটা ঘটনা বলি, দুইটাই আমার সাথে ঘোটেছে ।

০১ । বাংলাদেশের এক সরকারি ব্যাংকে আমি লোনের জন্য আবেদন করি । স্বাভাবিক ভাবে আমজনতার লোন পাওয়া ভাগ্যের বিষয়, জমিজম বন্দক রেখেও লোনের দেখা পাওয়া যায় না। তারপরেও আমি ব্যাপক চেস্টা তদবির করে গিফটের খাজানা খুলে দিয়ে লোনের সেংশান লেটার পাওয়ার অপেক্ষায় অপেক্ষমান , তো আমাকে হঠাত একদিন বলা হলো আমার বেশ কিছু কাগজ খুজে পাওয়া যাচ্ছে না আবার জমা দিতে হবে, এবং সেই সাথে ১৫০ পাতার একখানা ফর্ম ফিলাপ করতে হবে যার হার্ডকপি নাই কম্পিউটার সেকশানে আছে ওখান থেকে ডাউনলোড করে নিতে হবে।

যাইহোক আমি চলে গেলাম নির্ধারিত জায়গায়, ভদ্রলোক বেশ সম্য দর্শনের। মুখ ভর্তি দাড়ি, কপালে মোতা দাগের কালো দাগের আভাস দেয় তিনি নামাজী একজন মানূষ, সেই সাথে তিনি বেশ মিষ্টভাষী, আমাকে বিনম্রতারসাথে বসতে বললেন এবং উদ্দেশ্য জানতা চাইলেন , আমি মনেমনে এক ধরনের প্রশান্তিবোধ করলাম , যাক এত্ত দিনে ভালো একজন মানুষ পেলাম, আমার উদ্দেশ্য শুনে তিনি কম্পিউটারের সমস্ত অলিগলি ঘুরেও সেই ফর্মখানা পেলেন না । আমাকে ব্যথাতুর হাসি দিয়ে বললেন ভাই আমার এখানে নাই, আপনি আবার জেনে আসেন কোঠায় আছে । আমি বিরক্ত ও দুঃখ ভারাক্রান্ত মনে আবার গেলাম সেই আগের ব্যাক্তির কাছে তিনি বেশ ঝাজের সাথে বললেন উনি টাকা ছাড়া নিজের ব্যাগও খোলেন না আপনি কি ওনাকে কিছুই দেন নাই । আমি থতমত খেয়ে বললাম উনি তো হুজুর মানুষ তাই দিতে সাহস করি নাই, ভদ্রলোক ঠা ঠা হাসি দিয়ে বললেন ২ হাজার টাকা দেন উনি পেয়ে যাবেন সব কিছুই। আমি হতাসা নিয়ে গেলাম আবার তার কাছে এবং ২ হাজার টাকা দিলাম উনি আবার খোজা শুরু করলেন এবং ডেস্কটপেই পেয়ে গেলেন আমার ফর্ম । বিটকেলে একটা হাসি দিয়ে বললেন দেখছেন বুড়া হ্যে গেছি তো তাই কিছুই মনে থাকে না কখন যে কি কথায় রাখি আল্লাহ মালুম । আমি লবনাক্ত হাসি হেসে বললাম জনাব ওটা পুরুন করতে কতো লাগবে তিনি ততাধিক মিস্টি হাসি দিয়ে হাতের পাঁচ আঙ্গুল ইশারায় দেখালেন ।

২ । কোন এক দেশের কোন এক শহরে আমি ও আমার এক্স এক সাথে শপিং করছি। নতুন একজায়গায় এলে আমার নিজেরই শপিং করতে ইচ্ছে হয় আর আমার এক্স এর তো আরো বেশি হয় । আমরা ঘুড়েঘুড়ে সব দেখছি , হঠাত কোথা থেকে এক মহিলা এসে আমাদের এসে বললেন আপনারা কি বাংলাদেশি আমি বললাম জ্বি, তিনি আমার এক্সের সাথে আলাপ আলোচনা করতে লাগলেন এবং কিছুক্ষন পরেই ভদ্রমহহিলা আমার দিকে সন্দেহের দৃষ্টীতে তাকাতে লাগলেন এবং আমার দিকে বিষ দৃস্টি দিয়ে প্রস্থান করলেন, আমি আমার এক্স কে জিজ্ঞাসা করলাম তুমি এমন কি বল্লা যার জন্য মহিলা আমাকে ক্রিমিনাল ভেবে চলে গেলো, এক্স হেসে বললেন উনি জিজ্ঞাসা করলেন আমাদের কতদিন হলো বিয়ে হয়েছে আমি বলেছি আমরা লিভ ইন করছি, আমরা ব্যাপারটা নিয়ে নিজেদের মধ্যে হাসি ঠাট্টা করছি এমন সময় সেই মহিলা কোথা থেকে উড়ে এসে আমার বান্ধুবি কে বোরখা গছিয়ে দিলেন। আমার এক্স নরমাল জিন্স আর লং স্লিভ শার্ট পরা যা মোটেও দৃস্টিকুট ছিলো না, আমার বান্ধুবী চমকে গেলো তিনি বেশ মিস্টী করে হেসে তা প্রত্যাখ্যান করলেন মহিলা বেশ জোড়াজুড়ি করতে লাগলো আমার বান্ধুবী বিরক্ত হয়ে একটু শক্ত গলায় বললেন আমার দরকার নাই আমি যা পরেছি তাতে আমার ও আমার বন্ধুর কোন সমস্যা নাই । ভদ্রমহিলাও বেশ চড়া গলায় বাদনুবাদ করতে লাগলেন, খানিক পরে তিনি আমার বান্ধুবির মা বাবা তুলে কথা বলা শুরু করলেন তখন আমি বাধ্য হয়ে আমার বান্ধুবী কে হাত ধরে টেনে মলের বাহিরে নিয়ে আসি। আমার বান্ধুবী এতোটাই খিপ্ত ছিলেন যে পারলে সে উড়ে গিয়ে মহিলার নাক ফাটিয়ে দেন ।


২৮ শে নভেম্বর, ২০২১ সকাল ৭:১৯

সোহানী বলেছেন: ঠিক এটাই আমার কথা। এক ওয়াক্ত নামাজ ক্বাজা দেয় না কিন্তু ঘুষ খাওয়াকে অন্যায় মনে করে না। দাড়ি রেখে মাথায় টুপি পড়ে আরেকবার ধোকা দেয়। আমি আমার জীবনে যত অন্যায়কারী দেখেছি তার বড় অংশই কঠিন ধর্ম পালনকারী। কপালে ঠিক দাগ নিয়ে দুই নাম্বারী করে।

আর দ্বিতীয় ঘটনায় এ ধরনের মহিলা পাবেন ঘরে ঘরে। নিজের পাছার কাপড় নেই কিন্তু অন্যের কি হলো তা নিয়ে তাদের ঘুম নেই। এটা শুধু দেশেই না এখানেও হরহামেশা দেখা পাওয়া যায়। অন্যের কিছুতে নাক গলাতে এরা দারুন আনন্দ পায়।

৩৪| ২৭ শে নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:৫৯

নতুন নকিব বলেছেন:



ক্যাচাল পোস্টে নাম খুঁজে না পেয়ে একরাশ হতাশা নিয়ে ফিরে যাচ্ছি...

তবে ভয় নেই, আবার আসার ইচ্ছে রয়েছে। আপনার অযুহাতগুলো একেবারে ফেলে দেয়ার মত নয়।

শুভকামনা।

২৮ শে নভেম্বর, ২০২১ সকাল ৭:২৫

সোহানী বলেছেন: আপনিতো ক্যাচালবাজ না তাই আপনার নাম নেই।

তবে সত্য কথা হলো আমি আপনার পোস্টে সহজে কোন মন্তব্য করি না। কোত্থেইকা কি বলি আর আপনি ক্ষেপে বোম হয়ে যান......

৩৫| ২৭ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ৮:৪০

জ্যাকেল বলেছেন: কেচাল না, আলোচনার সুযোগ ভাল লাগে।

২৮ শে নভেম্বর, ২০২১ সকাল ৭:২৬

সোহানী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

৩৬| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৫:৪৫

অধীতি বলেছেন: চরম সত্য বচন ঢেলে দিলেন।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ ভোর ৫:৫৭

সোহানী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ

৩৭| ২৮ শে মার্চ, ২০২২ সকাল ৮:৩৮

রোবোট বলেছেন: বক্তৃতা ভালো লাগলো। লাইক দিলাম। হালাল কিনা জানিনা।

০৩ রা এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৮:৪০

সোহানী বলেছেন: হাহাহাহাহা......... হারাম হালাল খুঁজতে খুঁজতে জীবন ছ্যাঁড়া ব্যাঁড়া লেগে যাচ্ছে। কোথাও যেয়ে শান্তিতেও একটু খেতে পারি না। কি যে এক আজিব সমস্যা.............

৩৮| ০৬ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৭:২৩

রোবোট বলেছেন: অকারণে চন্দ্রবিন্দু দিলে তো ছ্যারাব্যারা লাগবেই। :)

০৯ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৮:৫৪

সোহানী বলেছেন: হাহাহা ইটস্ আ ফান ;)

৩৯| ২৪ শে মে, ২০২২ বিকাল ৩:৫৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: 'ক্যাচাল'টা ঠিকমত লাগাতে পারলেন না বোধহয়। আপনার এ পোস্টের পরে আরও অনেক বড় বড় ক্যাচাল শুরু হয়েছে এবং এখনও চলছে!

আপনার সব পোস্ট পড়া শেষ। নতুন পোস্ট (ক্যাচালমুক্ত) দিন!

৩০ শে মে, ২০২২ সকাল ৮:৩৬

সোহানী বলেছেন: হাহাহাহাহা.......... আসলেই আমি মনে হয় ক্যাচালে কাঁচা। ;);););)

অপু যেভাবে কোমড় বেধেঁ লেগেছে তাতে এ ক্যাচাল সহজে থামবে বলে মনে হয় না। অপুর ধৈর্য্য আছে বলতেই হয়..... ;)

খায়রুল ভাই, আমার পুরোনো লিখায় আপনার মন্তব্যগুলো কি যে আনন্দ দেয় বলে বোঝাতে পারবো না। মনে হয় একজন অন্তত আমার লিখার দিকে তাকিয়ে আছে। একটা চমৎকার অনুভুতি।

ক্যাচালমুক্ত পোস্ট দিয়েছি। ৪/৫ মিনিটের লিখা পোস্ট।

আকাজে বিজি আছি। কানাডায় ঢাকা ইউনিভার্সিটি এ্যালাইমনি এর একটা শক্ত কমিটি করছি। তার প্রথম পো্গ্রাম কালই সাক্সেফুল্লি করলাম। আরো বেশ কিছু পো্গ্রাম করার চিন্তা আছে। আবার সামার বলে ঘুরাঘুরি করি। সাথেতো অফিস, বাসা, বাজার, ক্লিনার, ড্রাইভার........... সবই চরছে। যার কারনে লিখালিখির সময় কম।

৪০| ১২ ই জানুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৩:৫২

গেঁয়ো ভূত বলেছেন: ক্যাচাল দেখার জন্য আইছিলাম, মনোবাসনা পূরণ হলো না।

তয় আমার একটা কথা, যে ছুড়ি দিয়া অপারেশন কইরা মানুষের জীবন রক্ষা করা যায় সেই ছুড়ি দিয়া গলা কাইট্টা মানুষ হত্যাও করা যায়। আসল কথা হলো কি উদ্দেশ্যে কিভাবে ব্যবহার করছেন সেটাই বড় কথা।

১৩ ই জানুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৪:৫৫

সোহানী বলেছেন: হাহাহাহা......... আমি ক্যাচাল লাগাই কম, থামাই বেশী।

"যে ছুড়ি দিয়া অপারেশন কইরা মানুষের জীবন রক্ষা করা যায় সেই ছুড়ি দিয়া গলা কাইট্টা মানুষ হত্যাও করা যায়। আসল কথা হলো কি উদ্দেশ্যে কিভাবে ব্যবহার করছেন সেটাই বড় কথা।"

এটাই আসল কথা।

৪১| ১২ ই জানুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৫:২৪

রায়হান চৌঃ বলেছেন: আমি ভাবছি.., খুজচ্ছি...... ক্যাচাল'টা গেল কই ??

১৩ ই জানুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৪:৫৬

সোহানী বলেছেন: হাহাহাহাহা........................ ক্যাচালবাজদেরকে বলতে হবে অনেকদিন ব্লগে কোন ঝামেলা নাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.