নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি অতি বিরক্ত হয়ে আমার অনেক লিখাই ড্রাফটে নিয়েছি কারন সামুতে আমার কিছু ভাবনা শেয়ার করছি, আর এ ভাবনা গুলো আমার অনুমতি ব্যাতিরেকে কপি না করার অনুরোধ করেছিলাম কিন্তু যত্রতত্র আমার লিখার কপি পেস্ট দেখেই যাচ্ছি দিনের পর দিন।
নিহত শ্রীলংকান পরিবার
কানাডার মাইগ্রেশান নিয়ে প্রায় ১৫টা পর্ব লিখেছিলাম। ইচ্ছে ছিল একটা বই বের করার সবগুলো নিয়ে। কিন্তু এতো ব্যাস্ত জীবনে আর সময় করে উঠতে পারিনি। তবে আবারো বলে রাখি আমি লেখালেখি করি তা ট্যাকা পয়সা আয়ের জন্য না।
তাহলে প্রশ্ন কেন লেখালেখি করি?
উত্তর: ঘরের খায়ে বনের মোষ তাড়ানো স্বভাব আমার। সে স্বভাব থেকে লিখালিখি করি যদি কারো উপকারে আসে!!
যাহোক যা বলছিলাম, কানাডার মাইগ্রেশান নিয়ে। এতদিন যেমন তেমন ছিল কিন্তু কিছুদিন যাবৎ দেশ থেকে যেভাবে স্টুডেন্ট, ভিজিটর, পিআর এমন কি স্কুল লেভেলের বাচ্চারা আসছে তা দেখে কিছুটা আতংকিত। এবং যতটুকু দেখেছি এদের বড় অংশই রিফুইজ ক্লেইম করার উদ্দেশ্যে দেশ ছাড়ছে। আর তাইতো সেই পুরোনো লিখা খুলে আবার লিখতে বসলাম।
প্রিয় দেশবাসী,
কিছু সাবধান বাণী আবারো দিচ্ছি।
১) আপনাদেরকে করজোড়ে নিবেদন করছি দেশের দালালদের কথায় কোনভাবেই পা দিবেন না।
২) এখন কানাডার বাস্তবতা প্রচন্ড কঠিন। কারন এটা আম্রিকা না, কানাডার ইকোনমি অনেক ছোট। কিছু না কিছু জুটে যাবে এমন চিন্তা আম্রিকায় হয়তো সম্ভব কিন্তু কানাডায় না।
৩) রিফুইজ ক্লেইম করে বা স্টুডেন্ট বা ভিজিট ভিসায় এসে চাকরী জোটানো এক কথায় অসম্ভব। কানাডিয়ান সিটিজেনদেরই চাকরী জোটে না ঠিকভাবে।
৪) বাসা ভাড়া এখন ২/৩ গুন। কানাডিয়ান সিটিজেনরাই পাগল হয়ে যাচ্ছে বাসা ভাড়া নিয়ে। সেখানে নিউ কামারদের জন্য অনেক কঠিন যদি না টাকার বস্তা নিয়ে আসেন।
৫) জিনিস পত্রের দাম এতো এতো বেশী বেড়ে গেছে যে তা কমার কোন লক্ষনই দেখছি না। একটি পরিবার আগে ২/৩ হাজার ডলার দিয়ে চলতে পারতো মাসে, এখন তা ৪/৫ হাজারের নীচে পারছে না।
৭) আপনি রাতদিন পাগলের মতো খেটে রিফুইজ কোটায় এপ্লাই করলেন কিন্তু রিজেক্ট হলে কিন্তু আপনাকে ফিরে যেতে হবে। এবং এর সম্ভবনা বিশাল।
৮) ক্যাশে কাজ করে সরকারী ভাতা ক্লেইম করবেন, এমন কিছু যদি প্লান করে থাকেন তাহলে বলবো আপনি বোকার স্বর্গে বাস করছেন।
৯) স্টুডেন্ট ভিসায় এসে এক সেমিস্টারের ফি দিয়ে বাকি সেমিস্টারের ফি/থাকা/খাওয়া জোগাড় করবেন.... এমন কিছু যদি ভেবে থাকেন তাহলে বলবো কোনভাবেই তা সম্ভব হবে না। ২৪/৭ দিন যদিও কাজ করেন তাও পারবেন না তা জোগাড় করতে। কারন এখানে বিদেশী স্টুডেন্টদের টিউশন ফি প্রায় তিনগুন।
তাহলে কারা আসবেন?
১) পিআর নিয়ে আসতে পারলে সবচেয়ে ভালো। কারন সরকারী অনেক সুবিধা পাওয়া সম্ভব। আর সিটিজেন হবেই তার প্রায় নিশ্চয়তা আছে।
২) আপনার বা আপনার বাবা/মায়ের যদি টাকার গুদাম থাকে তাহলে আসতে পারেন যেকোন ভিসায়। সেমিস্টারের ফি/থাকা/খাওয়া কোন ব্যাপারই না। টাকা থাকলে বাঘের চোখ সবখানেই জোগাড় সম্ভব।
আমি এ লিখায় ভয় দিচ্ছি না, সাবধান করছি। চারপাশে স্টুডেন্ট বা ভিজিট ভিসায় এসে কিছু মানুষের করুণ চিত্র দেখে বাধ্য হচ্ছি লিখাটা লিখতে। এমনো খবরে এসেছে যে স্টুডেন্টরা ব্রিজের নীচে থাকছে, সেল্টারে আশ্রয় নিচ্ছে।
ছোট্ট দুটো ঘটনা শেয়ার করি;
দেশে ভালো জব করতো ব্যাংকে। স্বামী/স্ত্রী/২.৫ বছরের বাচ্চা নিয়ে এসে এখন প্রায় পথে বসার অবস্থা। এক রুমের একটা বেসমেন্ট আরো তিনটা ফ্যামিলির সাথে কম ভাড়ায় থাকে। স্বামী কোন কাজ পায়নি, স্ত্রী অনেক কষ্টে একটা হাউজ ক্লিনিং মানে বুয়ার কাজ জুটিয়েছে। বাচ্চাটার অসুখ কিন্তু ডাক্তার দেখাতে পারছে না। কারন হেল্থ কার্ড নেই, পয়সা দিয়ে ডাক্তার দেখাতে হবে যা সম্ভব নয়। পরিচিত একজনের কাছে ওষুধ চেয়েছে বাচ্চাটার জন্য।
আরেকটা স্টুডেন্ট সেদিন বলছিল, দালাল তাকে বলেছে এক সেমিস্টারের ফি দিয়ে ভর্তি হলেই আর কোন সমস্যা নেই। বাকি সেমিস্টারের ফি/থাকা/খাওয়া এখানে থেকে জোগাড় করা যাবে। এখন সেমিস্টার ড্রপ দিয়ে যে কাজ করছে তা দিয়ে শুধু থাকার খাওয়ার পয়সা জুটেছে, সেমিস্টারের ফি সম্ভব হয়নি। তার কান্নাকাটি দেখে দেশ থেকে বাবা/মা বাড়ি বিক্রি করে টাকা পাঠানোর কথা চিন্তা করছে।
যাহোক, আরো ভয়ংকর সংবাদ দিয়ে লিখাটা শেষ করছি। মাত্র গত সাপ্তাহের ঘটনা;
শ্রীলংকান ভদ্রলোক বেশ দরদী মানুষ। তার দেশের একটা ইর্ন্টান্যাশানাল স্টুডেন্টকে বাসায় আশ্রয় দিয়েছিল। যতটুকু শোনা যাচ্ছে ছেলেটি সেমিস্টার ড্রপ করে। তারপর কি হয়েছিল তাদের মাঝে তা জানা যায়নি কিন্তু এ ছেলেটি পুরো পরিবারকে হত্যা করে। ভদ্রলোক ইনজুর্ড অবস্থায় কোনভাবে বাসা থেকে বের হয়ে আসতে পারলেও তার স্ত্রী ও চার সন্তান সহ পরিবারের আরেক বন্ধু পারেনি।
এ খবরে পুরো কানাডাবাসী অনেকটা শকের মাঝে যাচ্ছে।
সবাই ভালো থাকুন এ রমজানে খারাপ খবরের মাঝেও। তবে কানাডায় আসার আগে বাস্তবতাটা জেনে তারপর পা দিবেন প্লিজ।
সোহানী
মার্চ ২০২৪
১৭ ই মার্চ, ২০২৪ ভোর ৪:২০
সোহানী বলেছেন: আফসোস কেন???
২| ১৬ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:০৮
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
অনেক মানুষের স্বপ্ন ভেঙ্গে খানখান হয়ে যাচ্ছে।
১৭ ই মার্চ, ২০২৪ ভোর ৪:২১
সোহানী বলেছেন: সত্য। না বুঝে স্বপ্ন দেখলেতো ভেঙ্গে খানখান হয়ে যাবে।
৩| ১৬ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:১০
রানার ব্লগ বলেছেন: হু অনেকেই ফেরত আসছে !! এবং এসে লম্বা লম্বা জ্ঞ্যানের বানী শোনাচ্ছে ।
১৭ ই মার্চ, ২০২৪ ভোর ৪:২২
সোহানী বলেছেন: ফেরত আসা একটা সমাধান তবে মাটি কামড়ায়ে পড়ে থাকলে হয়তো একদিন সফল হতেও পারে।
৪| ১৬ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:৪৭
নাহল তরকারি বলেছেন: দক্ষ লোকেরা সব স্থানেই টিকে যায়।
১৭ ই মার্চ, ২০২৪ ভোর ৪:২৩
সোহানী বলেছেন: কানাডার জন্য প্রযোজ্য না।
কানাডায় দক্ষ লোকের মূল্য তখনই হবে যখন আপনার কানাডিয়ান সার্টিফিকেট আর অভিজ্ঞতা থাকবে।
৫| ১৬ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:৪৯
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আমি তো মনে করছিলাম জিনিসপত্রের দাম বুঝি কেবল বাংলাদেশেই বেড়ে গিয়েছে।
১৭ ই মার্চ, ২০২৪ ভোর ৪:২৪
সোহানী বলেছেন: সারা বিশ্বে অহেতুক কারনে যুদ্ধ চলছে। উৎপাদন ব্যাহত। কোবিডের পরে এরকম অবস্থা পুরো বিশ্বকে অস্থির করে তুলেছে।
৬| ১৬ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:১৯
নূর আলম হিরণ বলেছেন: যা বুঝলাম, ভয়াবহ অবস্থা!
১৭ ই মার্চ, ২০২৪ ভোর ৪:২৫
সোহানী বলেছেন: হাঁ, যথেষ্ট খারাপ।
৭| ১৬ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:২৮
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
কানাডার সরকারের উচিত অর্থনৈতিক কর্ম কান্ডর পরিসর আরো আড়ানো।
সম্পদে ঠাসা দেশটি। অথচ এরা কোন কিছুই করতে পারছে না।
এদের হাউজিং, কৃষি সবই সবই ছোট পরিসরে। অথট সম্পদের কোন সীমা পরিসীসা নেই।
১৭ ই মার্চ, ২০২৪ ভোর ৪:২৬
সোহানী বলেছেন: কানাডার নীতি একটু ভিন্ন। সেটার আলোচনা বিশাল। স্বল্প পরিসরে কানাডিয়ান অর্থনীতি ব্যাখ্যা সম্ভব নয়।
৮| ১৬ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৭
ধুলো মেঘ বলেছেন: মানুষকে অবশ্যই এই বাস্তবতা মাথায় রাখতে হবে যে, পৃথিবীতে সম্পদ খুবই সীমিত। এত মানুষের সীমাহীন চাহিদা এই সীমিত সম্পদে মেটানো সম্ভব না। একটা সন্তান দুনিয়াতে আনার আগে ৩ বার নয়, ৩০ বার চিন্তা করতে হবে। সেই সন্তান বাবা-মা'কে দেখে শুনে রাখবে, তার চেয়ে বেশি সম্ভাবনা যে এই সন্তান তাদেরকে সর্বস্বান্ত করে দেবে। বৃদ্ধকালীন নিরাপত্তার জন্য সরকারের কোন ব্যবস্থা রাখা উচিৎ। তাহলে প্রান্তিক জনগোষ্ঠিকে সন্তান গ্রহনে নিরুৎসাহিত করা যাবে।
১৭ ই মার্চ, ২০২৪ ভোর ৪:২৮
সোহানী বলেছেন: এ কারনেই কানাডার মতো উন্নত বিশ্বে শিশুদের এতো গুড়ুত্ব দেয়।
যাহোক, বিশ্ব এখন অস্থির..... কবে থামবে কে জানে??
৯| ১৬ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ২:৩৫
সাইমুম বলেছেন: উপকারী পোস্ট। ধন্যবাদ।
১৭ ই মার্চ, ২০২৪ ভোর ৪:২৮
সোহানী বলেছেন: ধন্যবাদ সাইমুম।
১০| ১৬ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:০১
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
পোস্টের ছবির সবগুলো বাবুই কি আপনার নিজের?
নাকি ওরা বেড়াতে এসেছে?
১৭ ই মার্চ, ২০২৪ ভোর ৪:২৯
সোহানী বলেছেন: নীচে লিখা আছে তাদের পরিচয়।
১১| ১৬ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:২৩
রাজীব নুর বলেছেন: আমেরিকা যাওয়া সহজ। কিন্তু কানাডা অনেক কঠিন।
আপনাকে ধন্যবাদ। ভালো ও গুরুত্বপূর্ন পোষ্ট দিয়েছেন।
১৭ ই মার্চ, ২০২৪ ভোর ৪:৩০
সোহানী বলেছেন: ধন্যবাদ। কানাডা এখন যাওয়া সহজ।
১২| ১৬ ই মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৫
বিষাদ সময় বলেছেন: অত্যন্ত গুরুত্বপুর্ণ পোস্ট। তবে অনেকের কানাডা যাওয়ার স্বপ্ন ভঙ্গ করার দায়ে দোষী সব্যন্ত হতে পারেন। আরেকটি কথা, বাংলাদশের দ্রব্যমূল্য নিয়ে আলোচনার সময় আপনার লিখিত নিম্নোক্ত পয়েন্ট গুলো কেউ কেউ মনে রাখবে কি ?
৪) বাসা ভাড়া এখন ২/৩ গুন। কানাডিয়ান সিটিজেনরাই পাগল হয়ে যাচ্ছে বাসা ভাড়া নিয়ে। সেখানে নিউ কামারদের জন্য অনেক কঠিন যদি না টাকার বস্তা নিয়ে আসেন।
৫) জিনিস পত্রের দাম এতো এতো বেশী বেড়ে গেছে যে তা কমার কোন লক্ষনই দেখছি না। একটি পরিবার আগে ২/৩ হাজার ডলার দিয়ে চলতে পারতো মাসে, এখন তা ৪/৫ হাজারের নীচে পারছে না।
১৭ ই মার্চ, ২০২৪ ভোর ৪:৩১
সোহানী বলেছেন: সারা বিশ্বই অস্থির। কানাডা/বাংলাদেশ............ সবই একই অবস্থা।
১৩| ১৬ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:২৭
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: কানাডার বাস্তবচিত্র দেখে আমি হতবাক !
................................................................
এটা অতিরিক্ত অভিবাসন প্রার্থীর চাপে হয়েছে ।
এজন্য কিছুদিন ভিসা প্রদান বন্ধ রাখা উচিৎ ।
১৭ ই মার্চ, ২০২৪ ভোর ৪:৩২
সোহানী বলেছেন: কানাডার বাস্তব চিত্র বরাবরেই এরকম। পিআর নিয়ে আসলে কিছুটা ভালো থাকা যায় নতুবা সব সময়ই কঠিন।
১৪| ১৬ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:৫৭
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ধন্যবাদ আপু গুরুত্বপূর্ণ পোস্টের জন্য।
১৭ ই মার্চ, ২০২৪ ভোর ৪:৩২
সোহানী বলেছেন: ধন্যবাদ গোফরান।
১৫| ১৭ ই মার্চ, ২০২৪ ভোর ৫:২৮
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
শ্রীলঙ্কানরা বাংলাদেশের চেয়ে অনেক বেশি স্মার্ট ।
তাদের পরিবারের আকার সচরাচর এত বড় হয় না।
২৩ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৭:৫৬
সোহানী বলেছেন: কানাডায় বাচ্চা মানে চাইল্ড বেনিফিট। যত বাচ্চা তত টাকা..............
১৬| ১৭ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:১১
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
ভালো পোস্ট।
অস্ট্রেলিয়া,ইউরোপের কি খবর?
২৩ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৭:৫৭
সোহানী বলেছেন: সবখানেই অস্থিরতা। কম বা বেশী। যুদ্ধের প্রভাব, কোভিডের প্রভাব..............
১৭| ১৮ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ৮:৪২
আলামিন১০৪ বলেছেন: কানাডার পিআর নিয়ে যাওয়া এক বড় ভাই টিকতে না পেরে এক বছর পর দেশে ফেরত এসেছিল এর পর অস্ট্রেলিয়ার পিআর নিয়ে সেখানে চলে গেছে।
২৩ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৭:৫৮
সোহানী বলেছেন: কানাডায় টিকে থাকা সত্যিই খুব কঠিন। বিশেসকরে প্রথম দিকে। তবে টিকে গেলে জীবন সহজ।
১৮| ১৮ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:৫৬
রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্টে আবার এলাম। কে কি মন্তব্য করেছেন সেটা জানতে।
২৩ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৭:৫৮
সোহানী বলেছেন: ভালো কোন মন্তব্য নেই, সবখানে হতাশা।
১৯| ১৯ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:৩৮
মেহবুবা বলেছেন: Fully funded MS programme এ কানাডার ভাল University তে সুযোগ পেলে কি ঝামেলা থাকে কোন ধরনের?
২৩ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৭:৫৯
সোহানী বলেছেন: থাকে না যদি পাস করে দেশে চলে আসে। আর যদি কানাডায় স্থায়ীভাবে থাকতে চান তাহলে গাধার খাটুনি খাটতে হবে প্রথম কয়েক বছর।
২০| ২৪ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:২৪
ঢাবিয়ান বলেছেন: মানুষ এখন আসলে যেভাবে পারছে সন্তানদের বাইরে পাঠিয়ে দিতে চাচ্ছে। শিক্ষা ব্যবস্থার অধঃপতনই এর মুল কারন। তবে অনেকেই গিয়ে বিপদে পড়ছে প্রপার খোজ খবর না নিয়ে যাওয়ায়।
২৭ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৮:৩১
সোহানী বলেছেন: শুধু যে শিক্ষা ব্যবস্থার অধঃপতন তা কিন্তু না, পুরো দেশের সব কিছুতেই অধঃপতন। মানুষ পালানোর চেস্টা করছে। যে এ সত্যটা স্বীকার করবে না সে হয় গুটি কয়েক সুবিধাবাদীদের দলে।
তারপরও আসুক, কিন্তু বাস্তবতা যেন জেনে আসে। এটাই হলো মূল কথা।
২১| ২৬ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৩৯
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
পোষ্টটিতে থাকা নীচের কথামালার দিকে দৃষ্টি আকৃষ্ট হয়েছে
১)কিছুদিন যাবৎ দেশ থেকে যেভাবে স্টুডেন্ট, ভিজিটর, পিআর এমন কি স্কুল লেভেলের বাচ্চারা আসছে তা
দেখে কিছুটা আতংকিত। এবং যতটুকু দেখেছি এদের বড় অংশই রিফুইজ ক্লেইম করার উদ্দেশ্যে দেশ ছাড়ছে।
২)স্টুডেন্ট বা ভিজিট ভিসায় এসে চাকরী জোটানো এক কথায় অসম্ভব। কানাডিয়ান সিটিজেনদেরই চাকরী জোটে
না ঠিকভাবে।
৩)রাতদিন পাগলের মতো খেটে রিফুইজ কোটায় এপ্লাই করলেন কিন্তু রিজেক্ট হলে কিন্তু আপনাকে ফিরে যেতে হবে।
এবং এর সম্ভবনা বিশাল।
৪)স্টুডেন্ট ভিসায় এসে এক সেমিস্টারের ফি দিয়ে বাকি সেমিস্টারের ফি/থাকা/খাওয়া জোগাড় করবেন.
উপরে উল্লেখিত বিষয়গুলি বেশ কিছু প্রশ্নের জন্ম দিচ্ছে । আর সে গুলি যারা কানাডায় পারি দিচ্ছে তাদের নিয়ে নয়,
বরং যারা তাদেরকে কানাডায় প্রবেশে সুযোগ দিচ্ছে তাদেরকে নিয়ে ।
মানুষতো সুযোগ নিতেই চাইবে তবে বেশী দায়িত্ব হলো যারা সুযোগ করে দিবে তাদের ।
প্রথম কথা হলো কানাডিয়ান সরকার ভাল করেই জানে তাদের দেশের বর্তমান অর্থনৈতিক অবস্থা , চাকুরীর বাজারের
দুরাবস্থা , উচ্চমুল্যের বাসাভাড়া ও কষ্টকর জীবন যাপন করার কথা ।
স্টুডেন্ট ভিসায় যারা আসছে তাদের বেশীর ভাগই এক সেমিস্টার এর বেশী এগুতো পারছেনা টাকা পয়সার অভাবে ।
ভিজিটর ভিসায় এসে এসিলাম চাচ্ছে ।
এখন প্রশ্ন হল তাদের ইমিগ্রেশন পলিসির আসল উদ্দেশ্যটা কি । ইমিগ্রেশন কর্মকর্তারা তো প্রশ্নপত্র ফাস
জেনারেশনের লোক নয় , তারা প্রকৃত শিক্ষিত ও দক্ষ তাতে কোন সন্দেহ নেই ।
ভিজিটর ও স্টুডেন্ট ভিসায় কানাডার ভিসা প্রত্যাসিদের আবেদন পত্রে তাদের অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যত আর্থিক
সচ্ছলতার পক্ষে যে সমস্ত দলীল পত্র দেয়া থাকে তা একটুখানি ক্রস চেক করলেই তারা জানতে পারে আবেদনকারী
কি আদতেই ভিজিট ভিসায় যাওয়ার যোগ্য কিনা আর স্টুডেন্টরাও পুরাটা শিক্ষা কোর্সের ব্যয় মিটাতে পারবে কিনা ।
আমার ধারনা তাদের পক্ষে সঠিকভাবে মুল্যায়ন করা কোন কঠীন কাজ নয় ।
ইমিগ্রেশন কর্মকর্তা ভাল করেই জানে তারা যাদেরহে কানাডায় প্রবেশের জন্য ভিসা দিচ্ছে তারা কিছু দিনের মধ্যেই
হয় এসিলাম ক্লেইম করবে না হয় দু:খ কষ্ট যন্ত্রনা ভোগ করে দেশে ফিরে যাবে । ক্ষতি যা হবার তা হবে কানাডায় প্রবেশকারীদের , তারা মাঝখান হতে পেয়ে যাবে বেশ বড়মাপের ভিসা আবেদন ফি সহ অভিবাসিদের প্রাথমিকভাবে
সাথে করে নিয়া যাওয়া বেশ মোটা অংকের কিছু ডলার যা ভিসা প্রাপ্তরা সেখানে গিয়ে ব্যয় করে দিন কয়েকের
মধ্যেই ফতুর হতে বাধ্য হবে।
তাই কথা হলো কানাডিয়ান সরকার ও তার লোকেরা যদি সদিচ্ছা নিয়ে যে উদ্দেশ্যে ভিসা আবেদন তা পুরাপুরি
খতিয়ে দেখে ভিসা আবেদন মঞ্জর করে তাহলে কারো কোন সমস্যা হওয়ার কথা না ।
যেমন ধরা যাক ভিসা আবেদনের সময় যদি বাংলাদেশ পুলিশ বিভাগের নিকট থেকে প্রত্যায়ন নেয়া হতো যে
তাদের নামে কোন জুডিশিয়াল প্রিভিয়াস কনভিকশন নেই এবং এখনো তাদের নামে কোন কোন থানায়
কোন পুলিশ কেইস নেই । তাহলে ভিজিট ভিসায় কানাডায় প্রবেশ করে বাংলাদেশে ফিরলে তাদের জীবন বিপন্ন
হবে , পুলিশ হয়রানী হবে মর্মে দেশ বিরোধি কথামালা বলার কোন সুযোগ তাদের থাকতনা । সে ক্ষেত্রে ভিজিট
ভিসায় গিয়ে এলিলাম মারার ধান্ধায় যারা দালাল ধরে কানাডায় পারি দেয় তাদের এই প্রবনতা কমে যেতো ,
আর ইমিগ্রশন কর্মকর্তদেরো বেশ সুবিধা হতো । কিন্তু এই সহজ পদ্ধতিটা কেন কানাডিয়ান ইমিগ্রেশন কতৃপক্ষ
পালন করেনা তা বোধগম্য নয় । বুঝা যাচ্ছে ডাল মে কুচ কালা হ্যায় ।
তাই কানাডায় মাইগ্রেশনের ব্যপারে আঙ্গুলটা কানাডা সরকারের ইমিগ্রেশন বিভাগের প্রতিই সর্বাজ্ঞে তুলা প্রয়োজন
বলে মনে করি । তাদেরকে যারা কানাডায় প্রথমেই বৈধভাবে ডুকতে দিচ্ছে , তাদের সেখানে ভালভাবে দেখভালের
দায়দায়িত্বটা তাদেরই । তাদের ব্যর্থতার দায় তাদেরকেই নিতে হবে , তাদের ভুলের কারণে কিংবা গাফলতির
কারনে সেখানে যেনতেন ভাবে গিয়ে মানুষের ভোগান্তির দায় তাদেরই । তাদের উচিত তারা যেভাবে তাদেরকে
ভিসা দিয়ে সসন্মানে কানাডায় নিয়ে গেছে ( তথা প্রবেশের সুযোগ দিয়েছে) সেরূপ সমানভাবেই অভিবাসীদের
অসহায়ত্বের দায় মাথায় নিয়ে তাদেরকে যথাযথ ক্ষতিপুরণ ও মর্যাদায় দেশে ফেরত পাঠানো। তাই ভিসা দানকারী
দেশের দায়বদ্ধতা নিয়ে আন্তর্জাতিক আইন করা প্রয়োজন , যাতে করে সে দেশে ভিসা নিয়ে বৈধভাবে গিয়ে কেও যেন
কোন ক্ষতির স।ন্মুখীন না হয়। কানাডিয়ান ইমিগ্রেশন গুরুতেই সচেতন হলে মানুষের হয়রানী হওয়ার পথ শুরুতেই
বন্ধ হতো। তাই সাবধান বাণী তাদের জন্যই বেশী প্রযুয্য বলে মনে করি ।
মানুষ জীবনের যুকি নিয়ে ছোট নৌকায়করে উত্তাল সাগর পারি দিয়ে যেখানে অভিবাসন প্রত্যাসি হচ্ছে সেখানে সেখানে
কানাডায় গিয়ে সাময়িক দুর্ভোগ সে তো সেই তুলনায় একান্তইমামুলী ব্যপার বটে , সকলেরই ধারণা দিন কয়েক কষ্ট
করলে মিষ্ট ফলবে , এবং সেউদাহরণ পুরা কানাডা জুরেইরয়েছে। অতএব এতসব জানার পরেও যারা কানাডার
ইমিগ্রেশনের ফাক ফোকর গলিয়ে সেখানে পেতে পারছে তাদেরকে যেতে দিন , বাংগালী বুদ্ধি খাটিয়ে প্রাথমিক ভিসা
পাওয়ার জটিল পথটি যেহেতো তারা পারি দিতে পেরেছে সেরূপ বুদ্ধি খাটিয়ে ঠিকই সেখানে টিকার মত একটা
গতি তারা করে নিবে বাংগালি বিরের জাতি, হার মানা তারা জানেনা , কানাডায় তারা জয়ী হবেই ।
তানা হলে কি কানাডায় বেগম পাড়া হয় !!!!!!!!!
মুল্যবান পোষ্টটির জন্য ধন্যবাদ ।
পবিত্র রমজানের শুভেচ্ছা রইল
২৭ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৮:৪১
সোহানী বলেছেন: আলী ভাই, আপনি কানাডার ইমিগ্রেশান সিস্টেমের দিকে আঙ্গুল তুলেছেন যা আমার জ্ঞানের বাইরে। কেন এবং কি কারনে হঠাৎ ভিসা এতো সহজ করে দিয়েছে তার পিছনে নিশ্চয় কোন উদ্দেশ্য আছে। তবে সেটা যাই হোক, ব্যাক্তির জন্য নং বরং রাস্ট্রের জন্যই হবে।
এটা ঠিক, যে কঠিন সাগর পাড়ি দিয়ে সবাই বা ডাংকি রুট ধরে দেশের বাইরে যাচ্ছে সে তুলনায় স্টুডেন্ট বা এ্যাসাইলাম ভিসা বরং সহজ। কিন্তু কথা হলো সবাই দালাল বা এজেন্টের কথায় আসে বাস্তবতা না জেনে। যার কারনে কঠিন কষ্টের মাঝে পরে এবং তা আসলেই কঠিন। তাইতো তাদের দু:খ কষ্ট দেশে লিখাটা লিখলাম।
আসুক, তবে জেনে আসুক কঠিন দিনের কথা। অথবা অন্তত বছর খানেক চলার মতো টাকা সাথে আনুক। এতে করে প্রাথমিক ধাক্কাটা সামাল দিতে পারবে। যারা আসে তারা দালালের কথায় বিশ্বাস করে ভাবে যে আসা মাত্রই সরকার তাদের জন্য কাজ/সাহায্য নিয়ে বসে আছে। কিন্তু বাস্তবতা বড্ড কঠিন সে কথাই বলার চেস্টা করছি।
অনেক অনেক ভালো থাকুন। রোজাতে আশা করি শরীর ভালো আছে।
২২| ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৮:৪১
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: তাহলে তো দেখছি অনেক বাঙালীই এখন ওখানে গিয়ে বিপদে পড়বে। সাধারণত আমরা ভাবি ওখানে একবার যেতে পারলে কোন না কোন ভাবে খুব ভালো একটা ব্যবস্থা হয়ে যাবে। সচেতনতা পোষ্ট দিয়ে যবাই জানিয়ে দেওয়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ আপু, ভালো থাকবেন সব সময় "পাগলা বিজি"র সাথে।
২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:২৮
সোহানী বলেছেন: দালাল বা এজেন্ট এটাই তাদেরকে বোঝায় যে কোন রকমে কানাডায় পা দিলেই টাকা বাতাসে উড়ে। কিন্তু কথা হলো, কানাডায় কোন অশিক্ষিতরা আসছে না। তাহলে তারা কেন দালালদের ফাঁদে পা দিচ্ছে!!
আপনার খবর বলেন, কেমন আছেন। আপনার পোস্টটা পড়া শুরু করেছি কিন্তু শেষ করিনি বলে মন্তব্য করিনি।
২৩| ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৪৩
ঢাবিয়ান বলেছেন: ২১ নোং কমেন্টে ব্লগার ডঃ এম এ আলীর বক্তব্যের সাথে একমত। কানাডার ভিসা পাওয়া আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়া বা ইউরোপের চাইতে অনেক সহজ। কানাডা এটা নিজেদের স্বার্থে করেছে। মানুষ টাকা নিয়ে যাবে , এরপর টিকতে পারলে টিকবে নাহয় ফিরত আসবে। কানাডার এতে কোন লস নাই। বরং বিদেশীদের আগমনের কারনে সেখানে আবাসন ব্যবসা জমজমাট , বাজারে ক্রতা বেশি, ব্যংকে ক্যাশ ফ্লো ভাল থাকে । ইউনিগুলো যদি এটলিস্ট ১ সেমিস্টারের টাকাও পায় তাতেও লাভ অনেক । কারন বিদেসীরা লোকালদের চাইতে তিনগুন বেশি টিউশন ফি দেয়। আর কেউ যদি টিউশন ফি দিতে না পেরে দেশে ফেরত আসে , তাতে তাদের কি যায় আসে ! সব মিলিয়ে এই বিদেশিরা তাদের অর্থনীতিতে বিড়াট ভুমিকা রেখে চলেছে।
আপনি পোস্টটা দিয়ে ভাল করেছেন , কারন অনেক বাংলাদেশিকে ফেরত আসতে দেখেছি বেশ অনেক টাকা পয়সা খুইয়ে। বাইরে যাওয়ার আগে অনেকেই প্রপার হোমোয়ার্ক করে যায় না। সমস্যা হয় তখনই।
২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৩৪
সোহানী বলেছেন: কানাডার স্বার্থে কিনা তার হিসেব কঠিন কারন এখানে প্রতিটি রিফিউজিকে সরকারী ভাতা সহ বিভিন্ন ক্রেডিট দেয়। তার উপর তাদেরকে পালতে যে পরিমান লোকবল লাগে তা হাতি পোষার সমান। এছাড়া ও ইদানিং এতো বেশী অপরাধ বেড়ে গেছে যা অকল্পনীয়। এরকম অস্থির কানাডা আমি দেখিনি।
তবে ইর্ন্টান্যাশানাল স্টুডেন্ট নিয়ে এক শ্রেনীর পাইভেট কলেজ বিলিয়ন ডলার কামাচ্ছে। এটা মনে হয় ইচ্ছে করেই করতে দিচ্ছে। যেমনটা করেছিল ব্রিটিশ বছর কয়েক আগে। বাজেট ঘাটটি পূরণ করেছিল স্টুডেন্ট এনে। তারপর সব বাতিল করে দিয়েছিল একের পর এক। ভুগছে সাধারন তাদের কি!!!!
২৪| ০৭ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:০৮
খায়রুল আহসান বলেছেন: সময়োচিত সতর্কবাণী!
দেখছি, শুনছি, বাংলাদেশি তরুণদের মাঝে কানাডা পাড়ি দেয়ার হিড়িক লেগে গেছে। যারা যাচ্ছে, তাদের অনেকেই দেশের কোন ভালো বিশ্ববিদ্যালয়েই ভর্তি হতে পারবে না। তারা কানাডার মত উন্নত বিশ্বের বিশ্ববিদ্যালয়ে কী করে ভর্তি হয় কে জানে! এই সুযোগে IELTS ওয়ালারাও প্রচুর অর্থ কামিয়ে নিচ্ছে দু’হাতে।
তবে, ডঃ এম এ আলী সাহেবের কথাগুলোও প্রণিধানযাগ্য।
পোস্টে প্লাস। + +
২৪ শে জুন, ২০২৪ রাত ৩:৪১
সোহানী বলেছেন: কানাডার বর্তমান অবস্থা ভয়ংকর। হাজার হাজার বাঙ্গালী এসেছে ভিজিট ভিসায়। তারপর রিফিউজি ক্লেইম করছে। এদিকে চাকরী নেই, থাকার জায়গা নেই............. কঠিন দিন যাচ্ছে তাদের। দালালরাতো বহু কিছু বলে কিন্তু বাস্তবতা সত্যিই কঠিন।
IELTS ওয়ালারাই না আরো অনেক গোষ্ঠিই মিলিয়নিয়ার হচ্ছে কানাডায় বিশেষকরে আইন পেশায় যারা আছে।
©somewhere in net ltd.
১| ১৬ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ৮:৫০
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আফসোস।