![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
চোখ বুজলেই কি প্রলয় বন্ধ হয়? সুশীলদের আগে ধারনা ছিল মাদ্রাসা ছাত্ররাই জঙ্গি হয় কিন্তু সে ধারনা বদলে দিয়ে। খবরে দেখলাম শান্তিনিকেতনের ছাত্রও আইএস’র সদস্য,ডেল নায়লা নাঈমের সাবেক স্বামী দন্ত চিকিৎসকও আইএসএর সদস্য। একটি পক্ষ জঙ্গিবাদের জন্য দোষারপ করছে বিএনপি জামায়াতকে। বাংলাদেশে আইএসএর অস্তিত্ব অস্বীকার করছে। জঙ্গিবাদ সমস্যা তো শুধু বাংলাদেশেই নয়। এটা বৈশ্বিয়িক সমস্যা। হ্যা, আইএস বাংলাদেশে আছে এটা স্বীকার করলে আন্তর্জাতিক সমস্যায় পড়তে পারে দেশ। তাই বলে প্রকৃত সত্য কতক্ষন চাপিয়ে রাখা যায়? সত্যকে কতক্ষন আড়াল করা যায়? দেশে পুলিশ, গোযেন্দারা ব্যস্ত বিএনপি জামায়াত নিধন এবং ক্রসফায়ার নাটক মঞ্চস্ত করা নিয়ে আর এদিকে জঙ্গিরা দেশটা ছিড়ে ছিড়ে খাচ্ছে। ঈদের জামায়াতের হামলা করছে। ঈদের জামায়াতের হামলাকারীরা অস্ত্র নিয়ে নিবিঘ্নে চলাচল করলেও পুলিশ তাদের ধরতে পারেনা। এই পুলিশই জঙ্গি ধরার নামের ১৩/১৪ হাজার সাধারণ মানুষ গ্রেফতার করতে পারে।আর জঙ্গিরা একের পর এক হামলা চালালেও গোয়েন্দারা আগাম কোন তথ্য দিতে পারছে।খালেদার সীম বায়োমেট্রিক কেন হয়নি সে প্রশ্ন তোলে সরকারের মন্ত্রীরা আর জঙ্গিরা বায়োমেট্রিক সীম দিয়েই আইএসএর সদর দপ্তরে যোগাযোগ করে বলেই ধারনা!খালেদার সীম বায়োমেট্রিক করানোই কি মন্ত্রীর লক্ষ্য? সব কিছুতে বিরোধী মতের উপর দোষ চাপালেই হবে না।গুলশানের নিহত এক জঙ্গী আওয়ামীলীগ নেতা ছেলে। ছেলে নিঁখোজ থাকায় ছেলেকে উদ্ধারের জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী, আইজিপিসহ অনেকের কাছেই সহায়তা চেয়েছিলেন আওয়ামীলীগের ওই নেতা কিন্তু পুলিশ তার ছেলেকে উদ্ধার করতে পারেনি।গুলশান হামলায় নিহত আরেক জঙ্গী নিঁখোজের পর থানায় জিডি করেছিল তার পরিবার। তাকেও উদ্ধার করতে পারেনি। ওই জঙ্গি আইএস’এ যোগ দিয়েছে এমন খবর প্রকাশ করেছিল ‘বাংলাদেশ প্রতিদিন’ কিন্তু পুলিশ গুরুত্ব দেয়নি।অবশেষে সেই জঙ্গির ছবি পাওয়া গেলো আইএসএর ওয়েবসাইটে।পুলিশ যখন ব্যস্ত আকাশ, বিকাশ, ডন, বাঁধন, রিপনের গল্প তেরিতে আর জঙ্গিরা হয়তো মুচকি হেসে নতুন কোন হত্যার নেশায় মাতে। দেশের কোথাও কোন হামলা হলেই তথ্য প্রমান ছাড়াই বিএনপি জামায়াত করেছে বলে প্রচার করা হয়। এই ধারনা বদলে ফেলার সময় এসেছে। সম্প্রতি গুলশানে আর্টিজান রেস্তোরার হামলাকারীদের প্রশংসা করে প্রচারিত ভিডিওতে তিন তরুণের একজন তাহমিদ সাবেক নির্বাচন কমিশনার সফিউর রহমানের ছেলে। কেবল তাই নয়, সে শান্তিনিকেতনে পড়েছে, বাংলাদেশের জনপ্রিয় রিয়েলিটি শো ক্লোজ আপ ওয়ানের প্রথম আয়োজনে সে শীর্ষ ১৫ কণ্ঠশিল্পীর মধ্যে ছিল। তার বাবা ছিলেন সাবেক সচিব। এই সফিউর রহমানের ছিলেন বিএনপি বিরোধী আমলাদের সংগঠন ‘জনতার মঞ্চে’র অন্যতম সংগঠক। সুতরাং জঙ্গিবাদের জন্য শুধু বিএনপি-জামায়াতকে দোষ দিয়ে লাভ নেই। মাদকের মত জঙ্গিরা ছড়িয়ে পড়ছে সমাজের সব স্তরে। এই জঙ্গিদের মোকাবেলায় দরকার জাতীয় ঐক্য।
১. Click This Link
২। Click This Link
. ৩. Click This Link
০৮ ই জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৬
বেলাল রিজভী বলেছেন: শুধু বিপদ নয় মহাবিপদ অপেক্ষা করছে। যদি জঙ্গিবাদ মোবাবেলা করা না যায়...
২| ০৮ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১:২৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বিএনপি পিটাইতে যত আরাম জঙ্গদিরে টিকিটাও তারা ছুঁতে পারছে না!
কি অদ্ভুত রকম যোগ্য!!!!!!!!!!!
০৮ ই জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৯
বেলাল রিজভী বলেছেন: আসল বন্দুক যুদ্ধে মার খায় পুলিশ আর নকল বন্দুক যুদ্ধে মারা যায় সাধারণ মানুষ...
©somewhere in net ltd.
১|
০৮ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১২:৫০
হেৃদওয়ানুল জান্নাহ বলেছেন: রাজনীতির জঙ্গিবাদ দেশ থেকে না গেলে, সামনে সবার জন্য বিপদ!