![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নভোথিয়েটার দুর্নীতির তিনটি মামলা থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ সব আসামিকে অব্যাহতি দিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চূড়ান্ত প্রতিবেদন আমলে গ্রহণ করেছেন আদালত। এর মাধ্যমে মামলাগুলোর অভিযোগ থেকে অব্যাহতি পেলেন আসামিরা।
তদন্তে অভিযোগের সত্যতা না পাওয়ায় মামলা তিনটির চূড়ান্ত প্রতিবেদনে শেখ হাসিনাসহ সব আসামিকে অব্যাহতির সুপারিশ করে দুদক। বৃহস্পতিবার (৫ ফেব্রুয়ারি) সকালে এ প্রতিবেদন নিয়ে ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতে শুনানি অনুষ্ঠিত হয়। দুদকের পক্ষে আদালতে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট মীর আব্দুস সালাম।
শুনানি শেষে নথি পর্যালোচনা করে পরে আদেশ দেবেন বলে জানান ভারপ্রাপ্ত মহানগর দায়রা জজ ইমরুল কায়েস। দুপুরে দেওয়া আদেশে চূড়ান্ত প্রতিবেদনটি আমলে গ্রহণ করেন আদালত।
২০০২ সালে বিএনপি-জামায়াত সরকারের আমলে দায়ের করা এ মামলার সময়কালে শেখ হাসিনা ছিলেন বিরোধী দলের নেতা। ১৩ বছর ধরে দুদকের অনিষ্পন্ন শাখায় পড়েছিলো বহুল আলোচিত-সমালোচিত এ মামলাটির কার্যক্রম।
মামলার ১৩ বছর পর সব আসামিকে অব্যাহতির সুপারিশ করা প্রতিবেদনটি কমিশন অনুমোদন দেয়। সম্প্রতি দুদকের উপ-পরিচালক মঞ্জুর মোরশেদ চূড়ান্ত এ প্রতিবেদনটি বিচারিক আদালতের জেনারেল রেকর্ডিং শাখায় দাখিল করেন।
মঙ্গলবার (৩ ফেব্রুয়ারি) দুদকের পদস্থ একজন কর্মকর্তা বাংলানিউজকে বলেন, ২০০২ সালে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হয়ে দুর্নীতি দমন ব্যুরো মামলাটি দায়ের করেছিল। যেসব অভিযোগ এনে মামলা দায়ের করা হয়েছে, তার কোনো সত্যতা পাওয়া যায়নি। এজন্য চূড়ান্ত প্রতিবেদনটি কমিশন নিয়ম অনুযায়ী আদালতে পাঠিয়েছে।
দুদক সূত্রে জানা গেছে, ২০০২ সালের ২৭ মার্চ বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলে সে সময়কার বিরোধী দলের নেতা শেখ হাসিনাসহ সংশ্লিষ্ট একনেক সদস্যদের বিরুদ্ধে তেজগাঁও থানায় ৩টি মামলা করে বিলুপ্ত দুর্নীতি দমন ব্যুরো।
ব্যুরোর পরিদর্শক মোহাম্মদ ইব্রাহিম বাদী হয়ে একটি এবং অ্যান্টি করাপশন অফিসার (এসিও) খান মো. মিজানুল ইসলাম বাদী হয়ে দু’টি মামলা করেন। তিনটি মামলায়ই তখনকার বিরোধী দলের নেতা ও বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে প্রধান এবং অভিন্ন আসামি করা হয়।
লিংক: Click This Link
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাংলাদেশের সেরা দুস্টদের দুদকের পদে আনা হয় সব সময়।